এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Hiro Protagonist | 128.24.***.*** | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০০৬ ১৪:৩৪671845
  • "তোড়ায় বাঁধা ঘোড়ার ডিম" (নামান্তরে দমু) দাবি করেছে আমি নাকি একটা সায়েন্স ফিকশন পড়ে পেগলে গেছি। তীব্র প্রতিবাদ হিসেবে এই টইটা চালু করলুম। "স্নো ক্র্যাশ" জাস্ট আরেকটা সায়েন্স ফিকশন নয়, সে রকম গণ্ডা গণ্ডা আছে। বইটা ১৯৯২ সালের, যখন ভার্চুয়াল রিয়েলিটি নিয়ে রিসার্চ তার শৈশবে। বইটার নামের একটা এক্সপ্ল্যানেশন আছে - সেটা লেখক (Neal Stephenson-এর আগে লেখা একটা প্রবন্ধে - নাম "ইন দ্য বিগিনিং দেয়ার ওয়াজ দ্য কম্যাণ্ড লাইন" - যখন অ্যাপল ম্যাকিনটশ ভুগতো একটা সিরিয়াস মেমরি প্রবলেমে - নীল লেখেন when the computer crashed and wrote gibberish into the bitmap, the result was something that looked vaguely like static on a broken television set?a 'snow crash.

    বইটার সম্পর্কে কিছু তথ্য পাওয়া যাবে - http://en.wikipedia.org/wiki/Snow_Crash

    এখান থেকেই তুলে দিই - Like many postmodern novels, Snow Crash has a unique style and a chaotic structure which many readers find difficult to follow. It contains many arcane references to geography, politics, anthropology, philosophy, linguistics, history, and computer science, which may inspire readers to explore these topics further, or at least consult relevant reference works[citation needed]. The novel explores themes of reality, imagination, thought, perception, and the violent and physical nature of humanity, in the context of a socially-constructed (virtual) reality imposed on a political-economic system in the throes of radical transition.

    পরে গল্প থেকে একটু একটু তুলে তাই নিয়ে লিখবো।
  • Hiro Protagonist | 128.24.***.*** | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০০৬ ১৪:৫১671848
  • http://www.time.com/time/2005/100books/the_complete_list.html - টাইম ম্যাগাজিনের (১৯২৩ থেকে আজ অবধি) সেরা ১০০ ইংরিজী নভেলের তালিকায়।
  • Hiro Protagonist | 82.39.***.*** | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০০৬ ০২:১৩671849
  • এতক্ষণ তো সাট্টিফিকেট দেখালুম, বই নিয়ে কিছুই লিখিনি, এবার লিখবো।

    আমি হিরো, হিরোয়াকি প্রোটাগনিস্ট - এক নম্বর হ্যাকার, এবং সোর্ড ফাইটার। আমার বাবা বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান থেকে দুটো খাস সামুরাই-মার্কা তরোয়াল এনেছিলেন - কোন খ্যাতনামা সামুরাই পরিবারের তরোয়াল, একটা ওয়াকিজাশি, আরেকটা কাটানা। সে দুটো সবসময় আমার সঙ্গে থাকে। হ্যাকার বলতে আগে আমার পেশা ছিলো তাই - যখন ক্রিয়েটিভিটির দাম ছিলো। এখন সফটওয়্যার তৈরী হয় কারখানায়, অ্যাসেমব্লী লাইনের মতন, ক্রিয়েটিভিটির কোন দাম নেই, তাই আমি হ্যাকিং বা সফটওয়্যার তৈরীর পেশা ছেড়ে আপাতত পিৎজা ডেলিভারি করি - কস্টা নস্ট্রা পিৎজা ফ্র্যানচাইজের হাই টেক পিৎজা ডেলিভারেটর। এখন সব স্মার্ট পিৎজা - এক সময় কাস্টমাররা খুব সমস্যা করতো - দেরী না হলেও দেরী হয়েছে দাবি করে রিফাণ্ড চাইতো। এখন ওসব আর হয় না। প্রতিটি বাক্সে একটা মাইক্রোচিপ থাকে, অর্ডারের সময় থেকে প্রতি সেকেণ্ড গোনা হয়। আজ অবধি একুশ মিনিটের বেশি আমার কখনো লাগেনি।

    আমার সঙ্গে একটা আগ্নেয়াস্ত্রও থাকে - ব্যবহার করেছি মাত্র একবার - তাও একটা পাঙ্ক ওই অস্ত্রের চেহারায় ভয় না পেয়ে বেসবল ব্যাট উঁচিয়েছিলো তাই - অবশ্য পরক্ষণেই বেসবল ব্যাটের অর্ধেক গুঁড়ো হয়ে পড়ে যাওয়ায় সে আর তার সঙ্গীসাথীরা সেখানে আর দাঁড়ায়নি। তবে, ওই অস্ত্রের চেয়ে তরোয়াল দুটোই আমার বেশি পছন্দ - কারণ ওদুটো বের করলেই অর্ধেক কাজ হয়ে যায়।

    কস্টা নস্ট্রা মাফিয়ার কোম্পানি। আমেরিকায় পারতপক্ষে এখন কোন রাষ্ট্রব্যবস্থা নেই - কর্পোরেটই সব - মাফিয়াও এখন কর্পোরেট - তারাই সরকার, তারাই ক্ষমতা, তারাই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, তারাই ল অ্যাণ্ড অর্ডার। এক অর্থনৈতিক collaps-এর পরে এই অবস্থার শুরু। দেশের মধ্যে এখন ছোট ছোট সার্বভৌম সাব-দেশ, বা স্বতন্ত্র enclave - যেমন Mr. Lee's Greater Hongkong বা বিভিন্ন residential burbclaves - suburban enclaves

    এর মধ্যেই একদিন পিৎজা রেস্তোরাঁ আমাকে একটা পিৎজা দেয় ডেলিভারি দেবার জন্যে - রেস্তোরাঁয় আগুন লেগেছিলো, সেই কনফিউজনে আমাকে যে পিৎজাটা দেয় সেটার অর্ডার দেওয়া হয়েছিলো প্রায় কুড়ি মিনিট আগে - আমি যখন সেটা জানলাম (একুশ মিনিট হতেই আমার গাড়ির বিপারে অ্যালার্ম বাজলো) দেখলাম বারো মাইল দূরে যেতে হবে, হাতে সময় নয় মিনিট।
  • Ishan | 130.36.***.*** | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০০৬ ০২:৩১671850
  • এই অজ্জিত, গপ্পোটা পুরো বলে দিসনা।এট্টু কায়দা করে লেখ পিলিজ। বইটা আমি পড়ব।
  • trq | 58.107.***.*** | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০০৬ ০৩:৪৩671851
  • শ্বাস আটকে বসে আছি। তারপর?
  • Hiro Protagonist | 128.24.***.*** | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০০৬ ১৪:০৩671852
  • পুরো গল্প বলছি না। এতো শুধু "আলাপ"। এই দেরীর মার্কেটে হিরোর দেখা হল এক কুরিয়রের সঙ্গে, অল্পবয়সী মেয়ে, নাম YT, স্কেটবোর্ডে চড়ে কুরিয়র পৌঁছয়। সে স্কেটবোর্ডও হাইটেক - স্মার্ট হুইলস সহ (মানে পথের টেক্সচার অনুযায়ী স্পোক অ্যাডজাস্ট হয়) - YT অন্য কুরিয়রদের মতন অন্য গাড়িকে poon করে (অর্থাৎ একটা ম্যাগনেটিক জিনিস আটকে) হিচ-হাইক করে লস অ্যাঞ্জেলসের রাস্তায়। হিরোর গাড়ির অ্যাকসিডেন্ট হল, YT পিৎজা পৌঁছে দেবার দায়িত্ব নিলো, হিরো আর YT পার্টনার।

    হিরো এবং ওর সহকর্মীরা মেটাভার্স তৈরী করেছিলো - ভার্চুয়াল ইউনিভার্স - শুরু হয়েছিলো একটা রাস্তা দিয়ে, পরে সেখানে অনেকে বাড়ি/অফিস/রেস্তোরাঁ/নাইটক্লাব তৈরী করেছে। মেটাভার্সে যে কোন "অবতার" নিয়ে ঢোকা যায় - ভালো হ্যাকার হলে নিজের অবতার নিজে বানাও, নইলে অফ-দ্য-শেল্ফ অবতার নিয়ে ঢুকে যাও। অন্য অবতারের সাথে ডেটিং করো, কি আড্ডা দাও, কি সোর্ড ফাইট করো - যা খুশি - চ্যাটরুমের "ভার্চুয়াল রিয়েলিটি" সংস্করণ আর কি। এবং এখনকার ইয়াহু অবতারের কনসেপ্ট এসেছে এখান থেকেই।

    আসল গল্পের শুরু এই মেটাভার্সে - এখানে এক অবতার (সাদা-কালো অবতার - অর্থাৎ পাবলিক টার্মিনাল থেকে লগইন করা কেউ) হিরো-কে প্রথম "স্নো ক্র্যাশ"-এর কথা বলে - একটা ড্রাগ। হিরোর এক্স-কলীগ Da5id-এর সামনে এক লাস্যময়ী মেয়ে অবতার একটা scroll (পুরনো দিনের চিঠির মতন) খুলে ধরে - Da5id মেটাভার্স থেকে লগআউট হয়ে যায়, এবং সত্যি সত্যিই পাগল হয়ে যায় - পাগল অর্থাৎ এক অদ্ভুত ভাষায় কথা বলতে শুরু করে - "লা লা লু লু মা মু..." ইত্যাদি - হিরো-র দেখা হয় আরেক সহকর্মী Juanita-র সাথে - যার সাথে কথা বলে হিরো বুঝতে পারে মেটাভার্সের এই স্নো ক্র্যাশ হল এক ধরণের ভাইরাস - যেটা শুধুমাত্র হ্যাকারদের অ্যাফেক্ট করে - যারা বাইনারী বিটম্যাপ পড়তে অভ্যস্ত, তাদের কম্পিউটারে এই বিটম্যাপ তৈরী করে তাদের মগজে আঘাত করে - মগজের কিছু সেল, যেখানে ল্যাঙ্গুয়েজ ম্যাপ তৈরী হয় - সেখানে। ফলে সেই ম্যাপ মুছে সেখানে ওই "লু লু লা লা" জাতীয় ম্যাপ তৈরী হয়।

    শুধু হ্যাকার নয় - গোটা শহরে হঠাৎ এরকম প্রচুর কেস দেখা দেয় - বার্বক্লেভ-কে বার্বক্লেভ। জানা যায় একটা সত্যি ড্রাগও এসে গেছে বাজারে - স্নো ক্র্যাশ - হাইপোডারমিক সিরিঞ্জ দিয়ে স্নো-ক্র্যাশ-আক্রান্ত লোকের রক্ত অন্য লোকের দেহে প্রবেশ করিয়ে দিলেই আরো একজন আক্রান্ত - সাধারণ ভাইরাসের মতন - এইডস বা হারপিস সিমপ্লেক্স...

    কে এর পিছনে? কেন? কে ঠেকাবে এবং কি করে?

  • Hiro Protagonist | 128.24.***.*** | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০০৬ ১৬:০০671853
  • সুমেরীয় সভ্যতার সময় ভাষা ছিলো খুব সহজ, মানুষ চলতো কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে - এই নিয়মগুলো ছিলো ME - সবকিছুই এই ME-র মাধ্যমে হত - মানে, আপনার কেক বানাতে ইচ্ছে হল, আপনি সেই ME-টা শিখে এলেন, কেক বানিয়ে ফেললেন। কিন্তু তার পর থেকেই ভাষা বিভিন্ন দিকে ডাইভার্জ করতে শুরু করে - এক একটা ভাষা এক এক রকম, শুধু খুব গভীরে হয়তো কোথাও একটা মিল রয়েছে। কেন এই ভাবে সমস্ত ভাষা আলাদা হয়ে গেলো? ভাষাগুলোর মধ্যে মিল কি সত্যিই আছে? কোথায়? এই ঘটনার সাথে Tower of Babel-এর কি কোন সম্পর্ক আছে?

    Stephenson speculates in Snow Crash that early Sumerian culture used a primordial language which could be interpreted by human beings through the deep structures of the brain, rendering the learning of what he refers to as "acquired languages" needless. Stephenson relates this theoretical language to glossolalia?also known as the phenomenon of "speaking in tongues"?stating that the babbling of glossolalia is in truth the primordial language. A comparison is made to computers and their binary machine code, which exists on a much more basic level than, for example, the human-readable, high-level programming languages, and as such gives those with the ability to speak the language great power. - উইকিপিডিয়া

    স্নো ক্র্যাশের সঙ্গে সুমেরীয় সভ্যতা, babel, me - কি যোগাযোগ?
  • Hiro Protagonist | 128.24.***.*** | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০০৬ ১৭:১৪671854
  • গল্প আর বলবো না।

    Neal Stephenson-এর লেখার স্টাইল বেশ একটু অন্যরকম। কেউ In the beginning... পড়ে থাকলে বুঝতে পারবেন - টপিক থেকে টপিকান্তরে অক্লেশে চলে যাওয়া - বাইনারি বিটম্যাপ থেকে লিঙ্গুইস্টিকস, সেখান থেকে সুমেরীয় সভ্যতা অর্থাৎ অ্যানথ্রপোলজি, ভুগোল, ইতিহাস - সব মিলে মিশে একাকার। পাঠককে মনোযোগী হতে হবে, নইলে খেই হারিয়ে ফেলার প্রবল সম্ভাবনা।

    আদতে একটি সাইবারপাঙ্ক genre-এর নভেল - কিন্তু আকাশকুসুম কল্পনা নয়, এবং বহুদূর ভবিষ্যতও নয়। হিরোর বাবা যদি নাগাসাকিতে উপস্থিত থেকে থাকতে পারেন, আর হিরো যদি সত্তরের দশকে পয়দা হয়ে থাকে - মানে হয়তো বছর দশেক ভবিষ্যতের গল্প। লেখা ১৯৯২ সালে - মানে হয়তো এই একবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকের অবস্থা। বইটা যখন বেরিয়েছিলো তখন বলা হয়েছিলো ahead of its time - ঠিকই। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি নিয়ে গবেষণা তখন তার শৈশবে, পিৎজা ডেলিভারির ক্ষেত্রে স্মার্ট বক্সের ব্যবহার তখন কেউ ভাবেইনি, ইয়াহু চ্যাটরুমই ছিলো না...আস্তে আস্তে কম্পিউটার এব, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে এগুলো অনেক কিছুই স্বাভাবিক বলে মনে হয়।

    জুলে ভার্ণ যখন "টোয়েন্টি থাউজ্যাণ্ড লীগস আণ্ডার দ্য সী" লিখেছিলেন তখন সাবমেরিন তৈরী হয়নি, "ফ্রম আর্থ টু মুন"-ও তাই। কিন্তু এগুলো সবই বাস্তবে হয়েছে, এবং জুলে ভার্ণ খুব একটা "অফ দ্য মার্ক" ছিলেন না। স্নো ক্র্যাশ পড়তে গেলেও তাই মনে হয়। এবং উইকিপিডিয়ার পাতাটার শেষের দিকে "সায়েন্স ফিকশন ইনভেনশনস ফ্রম স্নো ক্র্যাশ" বলে একটা লিংক আছে - http://www.technovelgy.com বলে একটা সাইটে পৌঁছে দেবে - অনেক আইডিয়া কিন্তু সত্যিই বাস্তবে পরিণত হয়েছে...

  • Arjit | 128.24.***.*** | ১২ জানুয়ারি ২০০৭ ১৯:২৯671846
  • এই সাইটটার কথা বছরখানেক আগে আমাকে পল ওয়াটসন বলেছিলো (আমার পিএইচডি গাইড, স্নো ক্র্যাশের কথা ওর মুখেই শুনি প্রথম) - http://secondlife.com - স্নো ক্র্যাশে যে মেটাভার্সের কথা লিখেছি, তার বর্তমান সংস্করণ - সাইটটার কথা ভুলেই গেছিলুম, নইলে স্নো ক্র্যাশ নিয়ে লেখার সময়েই দিয়ে দিতুম। সেদিন শমীক সাইটটা দেখালো, ওকেই বলেছিলুম এখানে তুলে দিতে - তো সে মনে হয় ল্যাদ খেয়ে গেছে - তাই আমিই তুলে দিচ্ছি। ডিটেলস বলার কিছু নেই - রেজিস্ট্রেশন করে নিজের একটা অবতার বেছে নাও - বাড়ি বানাও, গাড়ি ছোতাও, মোটরবাইকে করে ঘোরো, ইচ্ছেমতন ভার্চুয়াল ব্যবসা করো - যা খুশী।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন