এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • শুধু ডকুমেন্টেশনের জন্যে

    Abhyu
    অন্যান্য | ৩১ অক্টোবর ২০১৪ | ৫৬৮৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সিকি | ০২ নভেম্বর ২০১৪ ২৩:০৯654251
  • বাবার পদবি যখন পায় বা স্কুলে বাবার পদবিসমেত নিজের নাম যখন রেজিস্টার হয়ে যায়, তখন কি শিশুটির নিজের সত্যিই কোনও বক্তব্য পেশ করার ক্ষমতা থাকে? এগুলো তো অন্ধ যুক্তি। শিশুটি বাবার পদবি পাবে কি মায়ের পদবি পাবে কি দুজনকারই পদবি পাবে সেটা তো নির্ভর করছে বাবামায়ের ওপর। সন্তানকে এ বিষয়ে অ্যাকিউজ করে কী লাভ?
  • jhiki | 149.194.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৪ ২৩:১১654252
  • বিয়ের পর মেয়েদের পদবী আর ছেলেদের জিভ মোটামুটি অনেক দেশেই বদলে থাকে ঃ)

    তবে, বদলটা জোর করে চাপিয়ে না দিলেই ভালো।
  • jhiki | 149.194.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৪ ২৩:১৫654253
  • মায়ের পদবী জোরদার হলে মায়ের পদবীও পায়, যেমন বিলাবল ভুট্টো (জারদারি)।
  • জটাশঙ্কর ওঝা | 99.***.*** | ০২ নভেম্বর ২০১৪ ২৩:১৯654254
  • টইটাই খোলা হয়েছে ডকুমেন্টেশনের জন্য, এখানে তর্ক করাটা জরুরী নয়। কোন একটি বিশেষ মডেল বারবার রেপ্লিকেটেড হলে কি হবে সে আলোচনা অন্যত্র হতে পারে। আমি - বা . এর বা অন্য কারু বক্তব্যের স্বপক্ষে বা বিপক্ষে কিছু বলছিনা।

    প্রোব করা শক্ত এরকম একটা সিস্টেম সম্পর্কে জানতে পারছি ভাল লাগছে। শেয়ার করার জন্য সে কে ধন্যবাদ।
  • কল্লোল | 125.242.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ০৬:৫৩654255
  • পদবী তুলে দেওয়াই ঠিক বলে মনে হয়।
    উত্তর ভারতে অনেকেই পদবী ব্যবহার করেন না। বদলে কুমার ব্যবহার করেন। মেয়েরা কি করে? দেবী?
    নীতিশ কুমার, রাবড়ী দেবী ইঃ
    তামিলনাডুতে অবশ্য পদবীর ব্যবহার নেই কারন নামের গঠনই আলাদা। গ্রাম-বাবা/বর-নাম। বিয়ের পর কি মেয়েদের গ্রামও বদলায়? কারুর নাম তিরপচ্চানুর-দেবনাথন-গোগিলা, সে কি বিয়ের পর তিরপচ্চানুর-নারয়নন-গোগিলা হবে না ভেল্লুপুরম-নারায়নন-গোগিলা হবে? কেউ জানে? আয়ার আয়েঙ্গার উহ্য থাকে। অবশ্য অন্ধ্রে তো রেড্ডি চলে। কেরালাতেও তো পদবী থাকে দেহি - প্রাকাশ কারাত। কর্ণাটকে পদবী চলে প্রকাশ বেলওয়াডি। আবার চলেও না শুধু অরুণ। কিন্তু মেয়েদের বেলায় পল্লবী অরুণ
    অনেকে বাবা-মায়ের পদবী একসাথে বা বাবা বরের পদবী একসাথে ব্যবহার করেন। প্রথম প্রজন্মে তবু ঠিক আছে, পরের বা তার পরের প্রজন্মে খুব চাপের হয়ে যাবে।
    তাই পদবীটা তুলে দেওয়াই ভালো।
  • PT | 213.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ০৭:৫৯654256
  • যারা কুমার ব্যবহার করে তারা কি আসলে প্রথাগত পদ্ধতির "নিম্ন" বর্ণের মানুষ? নিজেদের পারিবারিক অবস্থান গোপন রাখতে চায়?
    মজা হচ্ছে পদবী গেলে সংখ্যা আসবে। একটা দলে চার জন "অরুণ" থাকলে তখন পদবীর বদলে সংখ্যা দিয়ে তাদের আলাদা পরিচয় দেওয়া হবে।
    জন্মের পরে সব মানুষকেই PAN-এর মত কোন সংখ্যা দিয়ে চিহ্ণিত করলেই তো ঝামেলা মিটে যায়।
  • সিকি | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:২০654257
  • বিহারে এইটা খুব চলে। আগে অনেক নিম্নবর্ণের মানুষ পদবি ঢাকার জন্য "কুমার" বা "কুমারী" ইউজ করতেন। তবে আমাদের একটু পরের জেনারেশনে - আশির জাতক, আমি ঝা-কেও "কুমার" ইউজ করতে দেখেছি।
  • hu | 188.9.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৩১654258
  • এটা বাঙালীরাও অ্যাডপ্ট করে নিলে পারে। তবে নিজের নামের ক্ষেত্রে তো চয়েস থাকে না। আর বেশি বয়েসে এসে নাম বদলালে সব সার্টিফিকেট বদলানোর হাঙ্গাম। অত চাপ নেওয়া হয়না আর।
  • aranya | 78.38.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৫১654259
  • সে, প্রচুর লড়াই করেছেন। আপনাকে কুর্নিশ। ভাল থাকুন
  • সে | 203.108.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১১:৫৯654154
  • এফিডেভিট-এর ব্যাপারে কোর্টের কিস্‌সা টা ডিটেলে লেখা হয় নি। তবে অল্প এটুকু অংশ খুলেই বলি। সেটা হচ্ছে এফিডেভিটের ভাষা এবং আরো কিছু।
    কোর্টে একজন টাইপিস্ট ধরে ফেললে, তার কাছ থেকেই বাকি সমস্ত পথ জেনে অ্যারেঞ্জ করে নেওয়া যায়। টাইপিস্ট দিদি ময়লা কাঁচের চশমা পরে অন্ততঃ চল্লিশ বছরের পুরোনো রেমিংটনে টাইপ করে চলেছেন। দশ টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পেপার উনিই দেড়শো থেকে দুশো টাকায় ম্যানেজ করে দেন। এর পরে যে টেক্স্ট টাইপ করাতে হবে সেইটে সামনে খুলে ধরি। দিদি আমাকে পাশে একটা টুল দেন ও টাইপিয়ে চলেন। কয়েক লাইন টাইপ হবার পরে উঠে গিয়ে দেখি তিনি এইরকম টাইপিয়েছেন, - আই, শ্রীমতী (তারপরে আমার নাম ও পদবী), ডটর অফ লেট (এখানে আমার বাপের নাম), এজেড অ্যাবাইউট (যত বছর বয়স আমার) ইয়ার্স, বাই ফেইথ হিন্ডু, রিসাইডিং অ্যাট (আমার ঠিকানা), সলেমলি ডিক্ল্যায়ার দ্যাট, ...
    আমি থামিয়ে দিই দিদিকে। একী করছেন? এসব কী টাইপ করছেন?
    দিদি থমকে থেমে বলেন, কেন? কোথায় ভুল লিখলাম?
    এজেড অ্যাবাউট লিখলেন কেন? ডেট অফ বার্থ দিয়ে দিন, সেটাই মোস্ট অ্যাকিউরেট হবে।
    ওভাবে হয় না মনা। তোমার যত বয়েস প্রায় তত দিন ধরে আমি এই কাজ করছি, এই এদের সবাইকে জিগ্যেস করো।
    তারপরে বাই ফেইথ হিন্ডু লিখলেন ক্যানো?
    ও! তুমি হিন্ডু নও? সেটা আগে বলনে তো। কিষ্টান? ঠিকাছে ওটা কারেক্ট করে দিচ্ছি, (দিদি রাবার বাগিয়ে কাগজটার ওপরে ঝুঁকে পড়েন।)
    না! কোনো ফেইথ লেখার দরকার নেই, আমি অ্যাথেইস্ট।
    আর্টিস্ট? সে তুমি আর্টিস্ট হলেও ধর্মটাতো লিখতে হবে বোন। নইলে হাকিম মানবে কেন?
    আর্টিস্ট নয়, অ্যাথেইস্ট। ওটা ফেইথ নয়।
    ওরে বাবা! ওসব এখানে চলবে না। তোমার কাজ হওয়া দিয়ে কথা তো? আর দেরি করলে আজ কিন্তু কাজ হবে না।
    আমি মেনে নিই। কারণ পুরো এই প্রসেসটাই অন্যায়, তাতে আরো কিছু অন্যায্য জিনিস জোড়া হচ্ছে। হোক।
    আরো কিছুটা লিখবার পরে আবার আমার স্বভাবের দোষে ঝুঁকে পড়ি লেখাটার ওপরে।
    সর্বনাশ করেছে! বাচ্চার বাপের বয়স (সেই এজেড অ্যাবাউটের জায়গাটায়) প্রায় বছর আটেক বাড়িয়ে দিয়েছেন দিদি।
    একী লিখলেন?
    ক্যানো?
    বয়েস এত বেশি লিখলেন ক্যানো?
    যা লিখেছি ঠিকই লিখেছি।
    না! বয়স হচ্ছে অ্যাতো, অর আপনি তারচেয়ে আট বছর বেশি লিখলেন।
    দ্যাখো মেয়ে, বাপের বয়েস কি মায়ের চেয়ে কম হয়? স্বামীর বয়েস ইস্তিরির চেয়ে বেশি? হুজুর মানবে? ওরম লিখলে না এই কাগজ ফ্যাড় ফ্যাড় করে ছিঁড়ে ছুঁড়ে ফেলে দেবে। যেটা করলে কাজটা হবে আমি সেই চেষ্টাই করে যাচ্ছি, বুঝলে? এমনিতেই তোমার এরকম ঝামেলার কেস।
    আমি ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকি।
    তুমি দ্যাকোনা এর পরে কী করি।
    .
    .
    .
    এরপরে ম্যাজিস্ট্রেটের সই ও সীল সহ কাগজ যখন হাতে এসে যায় (কাগজের ভেতরের বক্তব্য ছাপার অযোগ্য) তখন সেটা কিন্তু সরাসরি আমার হাতে আসেনা। দালাল সেটা ছোঁ মেরে নিয়ে নেয় পেশকারের থেকে, তারপরে সেটা নেন দিদি, আবার টাইপ মেশিনে ঢুকে যায় সেই এফিডেভিট, রাবার দিয়ে মোছা হয় মেয়ের পিতার বয়েস, তার ওপরে হোয়াইটনার, একটু ফুঁ ও বাতাস, শুকিয়ে গেলে খাপে খাপে টাইপ হয়ে যায় সত্যিকারের বয়েস।
    আই হাঁ হয়ে যাই।
    এইভাবেই নাকি চিরটাকাল হয়ে আসছে। জজে মানেনা পুরুষের বয়েস কম, নারীর বেশি। ভয়ঙ্কর রেগে যাবে। এত অনাচার ধর্মাবতারেরা সয় না বলে, তিরিশ বছরেরো বেশি সময় ধরে টাইপ করা টাইপিস্ট দিদি হামেশাই টাইপাতে ভুল করেন, তাঁকে শোধরানোর জন্যে আছে হোয়াইটনার।

    কী হোলো তো? এবার খুশি? যাও, আশীর্ব্বাদ করি তোমার কাজটা ভালোয় ভালোয় হয়ে যাক। যাবার আগে আমাদের চা মিষ্টির জন্যে যা ভালো মনে করো খুশিমনে..
  • - | 109.133.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৩:৫৪654156
  • আগে পড়িনি এই লেখাটা। ভালো লেখা। শুধু দাবীটা কি বুঝলাম না। পুরুষের যত্রতত্র বীজ ফেলে বেড়াবার স্বেচ্ছাচারকে সামাজিক ভাবে অ্যাক্সেপ্ট করতে হবে? এইট্কুই?
  • Abhyu | 85.137.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৯:০৫654157
  • সে দি, লিখে যান।
  • Abhyu | 85.137.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৯:০৭654158
  • এখনো কি এফিডেভিটের গল্পটা এ রকমই? আদ্যিকালের ভাষা এবং দরকার মতো তারপরে "শুধরে" নেওয়া??
  • সে | 203.108.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৯:১৩654159
  • আমি ২০০১ অবধি এরকম দেখেছি।
  • সে | 203.108.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৯:২১654160
  • ২০০২ এর অন্য আরেকটা ডকুমেন্ট সেটা এফিডেভিট নয়, সেটা ভয়ানক।
    কিছু কারেকশান (আগে ডেট মেলাই নি তাই ভুল লিখেছি)ঃ
    ইস্কুলে ভর্তি হয়েছিলো ২০০০ এ নয়, ২০০১ এর মে থেকে। দেড় বছর নয়, দশ মাসের মাথায় (ফেব্রুয়ারী ২০০২ এ) ওকে তাড়ানো হয়েছিলো, মার্চে আমি নিজে যাই, কিছু কম্প্রোমাইজ হয়, এবং ২০০২ এর ডিসেম্বরে স্কুল ছেড়ে দেয়।
  • সে | 203.108.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৯:২৮654161
  • এফিডেভিটের ভাষা ডিক্টেট করা যায়, যদি তোমার পাওয়ার থাকে।
    কোম্পানীগুলো তাই ই করে, ১৯৯৮ এ দেখেছি চাকরী করবার সময়। সেক্ষেত্রে টাইপ হয় কম্পিউটারে, ভাষা অনেক অন্যরকম, কোম্পানীর লইয়াররা ভাষা ঠিক করে দেন, সঙ্গে এভিডেন্স থাকে। পাকা পোক্ত।
    পাওয়ার না থাকলে এভিডেভিটের ভাষা ও অনেক লিগ্যাল ডকুমেন্টের ভাষা এইরকম হবে। তখন "মেজাজ" দেখাবার ক্ষমতা থাকবে অনেকের।
  • সে | 203.108.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৯:৩৬654162
  • সারা ভারতে একই ফর্ম্যাটে যদি জন্মপত্রিকা চালু করা যায়। তবে সেটা একটা বিরাট অ্যাচিভমেন্ট হবে। এই একই ব্যাপার ডেথ সার্টিফিকেট ও ম্যারেজ সার্টিফিকেট-এর জন্যেও। এই তিনটে মাত্র জিনিস। প্রত্যেকটার নিজস্ব ফর্ম্যাট এবং সারা ভারতে একই ফর্ম্যাট, ঠিক যেমন পাসপোর্ট যেখান থেকেই ইশু হোক না কেন একটাই ফর্ম্যাট।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন