এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পল্লবী | 125.249.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৪:৫৭653919
  • রানিমার কপালে আজ চিন্তার ভাঁজ। কাচা কাপড় পরে সন্ধ্যে দিয়ে এই সময়টা তিনি ছাদে পায়চারী করেন। ইচ্ছে হলে ছবি আঁকেন বা কবিতা লেখেন। কিন্তু আজ আর সেসবে মন নেই তাঁর। রাজ্যের নানা দিক থেকে প্রায়শই নানারকম অশান্তির খবর আসছে। তিনি তাঁর প্রজাদের প্রাণের চেয়েও বেশি ভালোবাসেন। মুসলমান প্রজাদের খুশি করতে টাকা বিলোন, হিন্দু প্রজাদের প্রতিও তাঁর দয়া অসীম। পুজোর মন্ডপ উদ্বোধন করতে বললেই তিনি এক কথায় রাজি হয়ে যান। আর সব কাজ ফেলে সেখানে ছুটে যান। তিনি রানি। তাঁর টাকায় কোথায় কে কি করছে সব খবর কি রাখা তাঁর পক্ষে সম্ভব? ফুর্তির টাকায় যদি কেউ বোমা বানায় সে দায়িত্ব তিনি নেবেন কেন? ওদিকে আবার একদল গেরুয়াধারী লোক তাঁর বিরুদ্ধে প্রজাদের খ্যাপাচ্ছে এমন খবরও তাঁর কানে আসছে। কি করে অবস্থা সামাল দেবেন ঠিক বুঝে উঠতে পারছেন না। আজ তাই তিনি ভানুব্রতকে তলব করেছেন। ভানুব্রত খুব বিশ্বস্ত। তাঁর জন্যে ভানু প্রাণ পর্যন্ত দিতে পারে। তিনিও ভানুকে নিজের ভাইয়ের মতো স্নেহ করেন। হ্যাঁ এটা ঠিক যে ভানু একটু দামাল। মাথা গরম হয়ে গেলে মুখে যা আসে বলে ফেলে। কিন্তু সেসব ওর মনের কথা নয় এও রানি জানেন। লোকে বোঝে না, ভানুর মতো দক্ষ সেনাপতি না থাকলে রাজ্যে শান্তি বজায় রাখা যাবে না। ভানুর ওপর তিনি দায়িত্ব দিয়েছেন গেরুয়াধারী দাঙ্গাবাজগুলোকে শায়েস্তা করার। কিন্তু এবারে শুধু দায়িত্ব দিয়েই নিশ্চিন্তে বসে থাকা যাবে না। পরিস্থিতি নিজের হাতে রাখতে হলে কড়া নজর রাখার দরকার। ভানুর সঙ্গে সেই নিয়েই আলোচনা করবেন। সান্ত্রীসর্দারকে বলা আছে ভানু এলেই সোজা তাকে নিয়ে ছাদে আসতে।

    সান্ত্রী - রানীমা ভানুবাবু এসেছেন।
    রানি - নিয়ে এসো।
    ভানু - এসেছি রানিমা। (পা ছুঁতে নিচু হয়)
    রানি - দাঁড়াও দাঁড়াও, ওইসব মুসলমানদের সঙ্গে গা ঘষাঘষি করে আসোনি তো? তাহলে আমাকে ছোঁবে না। আজ আমার মঙ্গলবারের উপোষ।
    ভানু (জিভ কেটে) - ছিঃ ছিঃ কি যে বলেন! ওদের ছোঁয়া ঠেকা আপনি পছন্দ করেন না তা কি আমি জানিনা? (নিচু হয়ে প্রণাম)
    রানি (মাথায় হাত দিয়ে আশির্বাদ করে) - ওদের মধ্যে টাকা বিলোই আর ওদের সঙ্গে ছবি তুলি বলে তো আর নিজের জাতধম্ম জনাঞ্জলি দিতে পারি না। বোসো। শোনো ভানু, আজ তোমাকে একটা বিশেষ কারণা ডেকে পাঠিয়েছি। আমি জানি তুমি প্রাণপণ চেষ্টা করে চলেছ গেরুয়া শয়তানগুলোকে শায়েস্তা করার। কিন্তু আমি পুরো ঘটনার ধারাবাহিক খবরাখবর পেতে চাই। কিছু একটা ব্যবস্থা কর। তোমার লোক লাগলে নাও। আমি একশো সান্ত্রি দিতে পারি তোমাকে। দশটা দক্ষ দূত দিতে পারি। আমি খবর পেয়েছি গেরুয়াদের সর্দার অনেক দূরে বসেও সব খবর পেয়ে যায়। কিভাবে কি করবে ভেবে বলো।
    ভানু - হেঁ হেঁ রানিমা আপনি কিচ্ছু চিন্তা করবেন না। এই দেখুন আমি কি এনেছি আপনার জন্যে। (পকেট থেকে একটা যন্ত্র বের করে)।
    রানি - এটা কি?
    ভানু - আজ্ঞে রানিমা এটা স্কোরবোর্ড। যেমন খেলায় কোন দল কত নম্বর পেল সেটা এক জায়গায় লেখা হয়, এটাও তেমনি একটা যন্ত্র। এই যে দেখতে পাচ্ছে সবুজ আর গেরুয়া বোতাম? সবুজ হল আপনার প্রজা আর গেরুয়া হল ঐ দাঙ্গাবাজের দল। ঠিক এমনি আর একটা যন্ত্র আমার কাছে থাকবে। যেই ওদের একটা লাশ পড়বে আমি গেরুয়া বোতাম টিপব আর আপনার কোনো প্রজা মারা গেলে সবুজ বোতাম টিপব ওখান থেকে, আর আপনি এখানে বসে বসেই দিব্যি দেখতে পারবেন আলো জ্বলে উঠতে। আর এই যে সাদা বোতাম এটা টিপলে দেখবেন এই স্ক্রিনে দুটো নম্বর ভেসে উঠবে, একটা গেরুয়া অক্ষরে আর একটা সবুজ অক্ষরে। এটা দেখলেই আপনি বুঝতে পারবেন পরিস্থিতি কি।
    রানি (যন্ত্র নেড়েচেড়ে হেসে) - তোমার কাজে আমি খুশি হয়েছি ভানু। এখন তুমি এসো। আর যাবার সময় সচিব মহাশয়ের সাথে দেখা করে যাবে। ওনার কাছে তোমার ইনাম রাখা আছে।
    ভানু - ইয়ে রানিমা কিছু যদি মনে না করেন, ইনামটা কি জানতে পারি? বড় কৌতুহল হচ্ছে।
    রানি (স্মিত হেসে) - কি আবার? অক্সিজেন সিলিন্ডার!

    ভানুর প্রস্থান। রানি ছাদের আর এক কোণে গিয়ে উৎফুল্ল মনে ইজেলের সামনে দাঁড়ালেন। হাতে তুলে নিলেন রং তুলি। আজ তিনি চাকার ছবি আঁকবেন। কালচক্র।
  • সে | 203.108.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৫:০৬653921
  • চমৎকার সুন্দর শুরু হয়েছে। তারপরে?
  • সিদ্ধার্থ | 23.17.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৫:০৯653922
  • ছোঁয়াছুঁয়ি জাত-ধর্মের জায়গাটা পোষাল না। মমতা, উইথ অল হার ভাইসেস, মনে হয় না এগুলো নিয়ে মাথা ঘামায়।
  • সিদ্ধার্থ | 23.17.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৫:৫০653923
  • এই প্রসংগে মনে হল হঠাত, মোদীও কি হিন্দু মুসলিম কেয়ার করে? মনে হয় না। ইউজ করে নিজের স্বার্থে।
  • সে | 203.108.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৫:৫৭653924
  • মন্দিরের পুরোহিত কি বিশ্বাস করে যে দেবমূর্তিতে ঈশ্বর আছে?
  • একক | 24.96.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৬:০৬653925
  • করে,অনেক ক্ষেত্রে করে অনেক ক্ষেত্রে করে না | তবে ধর্ম জিনিসটা প্ল্যানার দের কাছে টুল | নিজে বিলিভার-নন রিচুয়ালিস্তিক-নন সাবস্ক্রাইবার-এথেইস্ট যা খুশি হতে পারে | তার সঙ্গে রাজনীতির সম্পর্ক নেই | টপ chaddi রা মেইনলি এথেইস্ট হয় |
  • জটাশঙ্কর ওঝা | 99.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৬:০৯653926
  • এরা পাবলিক এবং প্রাইভেট দুরকম জীবন কাটায় একটা দেখে অন্যটা সম্পর্কে যুক্তিগতভাবে সিদ্ধান্ত করা শক্ত মনে হয়।
  • সিদ্ধার্থ | 116.5.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৯:১৩653927
  • এককের কথাটাকে একটু এক্সটেন্ড করলে মনে হয়, শুধু ধর্ম না, যেকোনও পলিটিকাল আইডিওলজিতেও টপে যারা থাকে তারা নন-বিলিভার হয়। কারণ জীবন দিয়ে কোনো কিছু বিশ্বাস করতে শুরু করলে সেটাকে এক্সপ্লয়েট করা মুশকিল। এক্সপ্লয়েটেশন কোনো ব্যাড সেন্সে বলছি না। বাট ওয়ান্স ইউ আর উইদিন আ বিলিফ সিস্টেম, ইয়ু কান্ট ম্যানিপুলেট ইট।

    একটা উপন্যাস পড়েছিলাম, বিক্রম চন্দ্রার 'দ্য স্যাক্রেড গেমস'। বোম্বের এক মাফিয়া ডনের কাহিনী। গণেশ গাইতোন্ডে। সে পুলিশের সাথে এনকাউন্টারে মারা যাবার পর গল্প শুরু হচ্ছে। গোটা গল্প জুড়ে সে কথা বলে যায় পাঠকের সাথে। তা সেখানে এক জায়গায় ছিল, বাবরি হবার পর বোম্বের দাংগায় বিজেপি-র লোকাল এম এল এ হাতে খোলা সোর্ড নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে, লোকজনকে উস্কাচ্ছে। গাইতোন্ডে এগুলো পছন্দ করে না কারণ এতে ব্যবসার ক্ষতি হয়। আর তার দলেও প্রচুর মুসলিম ছেলে কাজ করে। কেউ ওসব নিয়ে মাথা ঘামায় না। কিন্তু প্রতিদ্বন্দী মাফিয়া দলের প্রধান, আফরোজ যখন নিজের এলাকায় হিন্দুত্ববাদী গুন্ডাদের প্রতিরোধ করার জন্য মুসলিম লীগে যায়, নিজের কারবার বাঁচানোর জন্য গাইতোন্ডেকেও ধর্মের ভেক ধরতে হয়। সেই লোকাল এম এল এ যাকে সে মনে মনে ঘেণ্না করে তার হাত ধরতে হয়। ডন থেকে সে আস্তে আস্তে হিন্দু ডন হয়ে উঠতে থাকে। এদিকে সে নিজে একবর্ণ এগুলো বিশ্বাস করে না।

    পল্লবীর লেখার সুত্রে মনে হল, মমতা ব্যানার্জী হোক বা হিটলার, প্রত্যেকেই ব্যক্তিগত জীবনে প্রবাবলি নন-বিলিভার। মমতার সিপিএম দিয়ে পার্সনালি কিছু যায় আসে না হয়ত। মোদিও মনে হয় জানে ওসব ধর্ম ফর্ম ফালতু ব্যাপার। দুদিনে ফুটে যাবে। থেকে যাবে শুধু ক্ষমতার ব্যবসা।
  • pi | 24.139.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ১৯:৪৬653928
  • সিদ্ধার্থ তো এটা বরাবরই মনে করে ঃ)

    ...বশিষ্ঠ বিশ্বামিত্ররা দেরিতে হলেও বুঝতে পেরেছিলেন তাঁদের আর্যসাম্রাজ্যের লক্ষ্যের থেকে অনেক বড়, অনেক বিপজ্জনক লক্ষ্য রামচন্দ্রের, যা একদিন তাঁদের গিলে খাবে। তাঁরা রাশ ধরার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু ততদিনে রাম তাঁদের নাগালের বাইরে বেরিয়ে গেছেন। বরং রাম এবার অস্ত্র ঘুরিয়ে ধরলেন তাঁদের দিকেই। মুখ বন্ধ করে, বহিষ্কার করে, প্রয়োজনে গুমখুন করেও, আর্য-কুলপতিদের গলা চেপে ধরলেন তিনি। আর আর্যপুরুষরাও বুঝেছিলেন, আর্যত্ব মানে গোটা দেশ এখন রামকেই বোঝে। কেউ রাক্ষস দমনের সফল সেনাপতি হিসেবে তাঁকে পুজো করে, আর কেউ উন্নয়নের কান্ডারী হিসেবে তাঁর গুণমুগ্ধ। বশিষ্ঠরা আশায় আশায় বসে থাকলেন, রামের কাঁধে ভর করে সারা দেশে সাম্রাজ্য বিস্তার হবার পর, প্রয়োজনে রামকে ছেঁটে ফেলা যাবে।

    রামচন্দ্র এই ভাবনায় বাধা দিলেন না। শুধু মনে মনে মুচকি হাসলেন। কেউ জানে না, শুধু তিনি জানেন, যে, কোনো তত্ব দিয়েই তাঁর কিছু এসে যায় না। আদর্শ দিয়েও না। অযোধ্যায় রাজপথ বাড়ানোর অজুহাতে রাক্ষসদের উপাসনাগৃহগুলো ভেংগে ফেলার পাশাপাশি আর্যদের মন্দিরগুলোকেও ভেংগে ফেলতে পারতেন না তাহলে। তিনি জানেন, আদর্শ বা টাকাপয়সার ব্যবসা দুদিন থাকে, তারপর মিলিয়ে যায়। কিন্তু ক্ষমতার ব্যবসা, একবার সফলভাবে করতে পারলে, তিনি অমর হয়ে থাকবেন। আর এই সব, এই উন্নয়ন, এই আর্যত্ব, এই শাইনিং অযোধ্যা, এ সব-ই তাঁর সেই তৃতীয় রাইখে চড়ার সিঁড়ি, আর কিছুই নয়। প্রয়োজন ফুরোলে এগুলোকে নির্মমভাবে ছুঁড়ে ফেলে দিতে হাত কাঁপবেনা তাঁর। যেমন ছুঁড়ে ফেলেছেন বৃদ্ধ অসুস্থ দশরথকে।

    সারা ভারতবর্ষ বুটপরা শ্রীরামচন্দ্রের পদধ্বনিতে কেঁপে কেঁপে উঠল।
    http://www.guruchandali.com/default/2014/05/10/1399705830176.html#.VFeH-zSUde8

    বিটিডব্লু, আমারো আজকাল মনে হয়। তবে তার সাথে মনে হয়, এটাও হতে পারে, এই শত্রু ম্যানুফাকচার করে দিনের পর দিন সেই শত্রুতা এই পর্যায়ে জিইয়ে রাখতে রাখতে হয়তো সেটাই একদিন সে 'বিশ্বাস'' ও করতে শুরু করতে পারে। নিজের বানানো ইমেজের নিজেই দাস হয়ে যেতে পারে।
  • b | 24.139.***.*** | ০৩ নভেম্বর ২০১৪ ২০:৩৫653920
  • হিটুদা গোপনে ইহুদীদের প্রতি কোনো রাগ ছেলো না বলছেন?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন