এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সৌদি আরবের সম্রাট তার দেশে "নাস্তিকদের" সন্ত্রাসবাদি বলে আইনজারি করছেন

    bip
    অন্যান্য | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ | ১০৫৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • bip | 78.33.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ০৭:২৮635929
  • সৌদি আরবের সম্রাট তার দেশে "নাস্তিকদের" সন্ত্রাসবাদি বলে আইনজারি করছেন। সৌদি আরবের আইনে যে ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না, এখন থেকে তাকে সোজা সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে ২০ বছর কয়েদ করা যাবে। গত দুদিন আগে চট্টগ্রামে দুটি কিশোরকে ফেসবুকে নাস্তিকতা প্রচারের অভিযোগে পরীক্ষাগার থেকে তুলে পিটিয়ে থানায় ভরা হয়েছে। তারাও বাংলাদেশের ধর্মবিরোধি আইনে এখন জেলে।

    ইসলামিক দেশগুলি নাস্তিকতার বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধ ঘোষনা করেছে। নাস্তিকরাও নিশ্চয় বসে থাকবে না। পাল্টা দাবি হিসাবে, আমরা কি তাহলে আমেরিকাযতে সব মুসলিমদের সন্ত্রাসবাদি বানানোর আইন আনতে আন্দোলন করব?

    অবশ্যই না। কারন কোন মানবাধিকার ভঙ্গের আইনের বিরুদ্ধে আরেকটা মানবাধিকার ভঙ্গ করে, মানবাধিকারের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ করা হয়-মানবাধিকারের উন্নতি হয় না। তবে ইসলামের বিরুদ্ধে নাস্তিকদের লেখা এবং আন্দোলন এতে আরো তীব্র হবে।

    আমি নিজে কোনদিন ঈশ্বরে বিশ্বাসী ছিলাম না-কারন আমার পরিবার আমাকে ধর্মাচারনে বাধ্য করে নি। রামকৃষ্ণ মিশনে পড়াশোনা করে, ধর্মের ব্যপারে আমার জ্ঞানের উন্নতি হয়েছে, ধর্মকে আমি পজিটিভ দিক দিয়ে দেখা শুরু করি-কিন্ত ঈশ্বরে বিশ্বাস ফেরে নি। কারন ওটা পারিবারিক-ছোটবেলাতে ভয় দেখিয়ে মাথায় ঢোকালে তবে লোকে ঈশ্বরে বিশ্বাসী হয়। আমার ছেলে পাঁচ বছর বয়স থেকে নিজেই বুঝতে শিখেছে ঈশ্বর মেক বিলিফ স্টোরি। এর জন্যে বেশী বুদ্ধি লাগে না।

    ধর্ম যখন আইন এবং সমাজকে নিয়ন্ত্রন করার চেষ্টা করে-যেটা ইসলামের সব থেকে খারাপ দিক-তখন সেই ধর্ম পচতে বাধ্য। কারন আইন, রাজনীতি ও সমাজকে নিয়ন্ত্রন করে কিছু স্বার্থান্বেশী গোষ্টি-যারা এই নিয়ন্ত্রন থেকে নিজেদের ক্ষমতা ও অর্থ অর্জন করতে চায়। এক্ষেত্রেও সৌদিতে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের বিরুদ্ধে রাজা এইসব আইন তৈরী করছেন, নিজের গদি টেকাতে। ফলে এদের হাতে যখন ধর্ম চলে- সেই ধর্ম পচতে বাধ্য। হিন্দু ধর্ম, যা প্রাচীন ভারতের নানান দর্শন দিয়ে তৈরী-সেটাও রাজা এবং সমাজচালিকাদের হাতে ঐতিহাসিক ভাবে পচেছে।

    অন্যান্য সব ধর্মের মতন ইসলামের শিক্ষাতেও ভাল খারাপ দিক আছে। কেও ইসলাম পালন করলে খারাপ হবে, সেটা ঠিক না। সমস্যা হচ্ছে তাদের নিয়ে যারা ইসলামিক আইন চাইছে-ইসলামিক সমাজ চাইছে। এই চাওয়াটা খুব সাংঘাতিক জিনিস। কারন ইসলাম এতটাই মনোলিথিক, তাতে বহুত্ববাদ নেই। এটা কমিনিউজমের মতন একটা টোটাল্টারিয়ান ককটেল। ফলে যেখানেই ইসলাম, সেখানেই গন্ডোগল। যদি অমুসলিম থেকে থাকে, তাহলে এরা তাদের ওপর অত্যাচার করবে-আর যদি না থেকে থাকে, নিজেদের মধ্যে মারামারি করবে। এবসলিউটিজমের এটাই সমস্যা-সঠিক ইসলাম বা সঠিক কমিনিউজম বলে কি হয় সেটা কোনদিনই বার করতে পারবে না। সম্ভব না। ভেজাল বা মিথের সঠিক ভার্সন বলে কিছু হতে পারে না। সব ধর্মের জন্যই তা সত্য। কিন্ত যখন একটা গোষ্ঠি সঠিক ইসলাম বা সঠিক কমিনিউজম বলে একটা ইলুসিভ হ্যালুসিনেশনে ভোগে, সেখান থেকে কোটি কোটি লোকের মানবাধিকারহরন আর দুর্দশা ছারা কিছু পাওয়ার নেই।

    অনেকেই হয়ত এই ফোরামে লিখবে, নরেন্দ্র মোদি আসলে ভারতের নাস্তিকদের কি হবে? আমি এটাই জানাতে চাই, হিন্দু ধর্ম মনোলিথিক না। হিন্দু ধর্মে ছয় ধরনের নাস্তিক আছে। হিন্দু ধর্মের সব থেকে এলিট ব্রাঞ্ছ , যেটাকে সৎনামী বলে-যা আদি শঙ্করাচার্য্যের তৈরী এবং রামকৃষ্ণ মিশনও যে মতের অধিকারি-
    সেই শঙ্করাচার্যের অদ্বৈতবাদ ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না। তারা নাস্তিক।

    সুতরাং নাস্তিকতার প্রশ্নে হিন্দু ধর্মের সাথে ইসলামের তুলনা হয় না-এবং করাটাও মূর্খামি।

    তবে বস্তুবাদি দৃষ্টিতে এসব প্রশ্ন ফালতু। সমস্যাটা সেই রাষ্ট্রর ক্ষমতার স্ট্রাকচারে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে।

    সমস্ত মানবাধিকার লঙ্ঘনের সাথে স্বৈরাচারি শাসকদের গণতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে যুদ্ধটাই চোখে পরে। সেটাই বোধ হয় একমাত্র বাস্তব। গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধটা কেও বন্দুক দিয়ে, কেও টাকা দিয়ে, কেও ইসলাম দিয়ে করে।
  • ঈশান | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ০৭:৩৬635940
  • নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে হিন্দু ধর্মের স্ট্রাকচারের কী সম্পর্ক?
  • sch | 126.203.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ০৭:৪১635951
  • অদ্বৈতবাদ মানে শঙ্করাচার্যেরটা তো - ওই ব্রহ্ম সত্য জগৎ মিথ্যা কন্সেপ্ট। তা ব্রহ্মকে যে মানে সেও নাস্তিক আর যে কিছুই মানে না সে-ও নাস্তিক - ভালো।

    আর গুজরাটে কি কোনো নাস্তিক নেই নাকি - ন মো তাদের কিছু করেছে বলে তো শুনি নি । ওর তো মুসলিম নিয়ে প্রব্লেম ছিল
  • ঈশান | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ০৭:৪৯635952
  • ওইটা বিপ খানিক ঠিকই কয়েছে। শঙ্করাচার্য ডাইসি কেস হলেও, হিন্দু ধর্ম আদতে একটা ধর্ম নয় তো। অনেক চিন্তাধারার একটা ছাতা। তার মধ্যে লোকায়তিক নাস্তিক্য একটা ধারা। চার্বাকের নাম সবাই জানি। কিন্তু লোকায়তিক নাস্তিক্য একটা সুস্পষ্ট ধারা হিসেবে দীর্ঘদিন বিদ্যমান ছিল। এমনকি আকবর যে দীন-ই-ইলাহী প্রচেষ্টা নিয়েছিলেন তাতে লোকায়তিক ধারার প্রতিনিধিত্ব ছিল।

    কিন্তু তাতে গুজরাতে মুসলিম নিধন আটকায়নি।
  • ঈশান | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ০৮:২৭635953
  • এই নিয়ে আরো চাট্টি কথা লেখার ছিল। অ্যাকচুয়ালি একটা লেখা বানালে ভালো হত। কিন্তু ছোটো করে এখানেই লিখি, বিপ যদি বাগড়া না দেয়।

    অমর্ত্য সেন, সম্ভবতঃ "তর্কপ্রিয় ভারতীয়"তেই (অন্য বই হলে ধরিয়ে দেবেন, ঠিক খ্যাল পড়ছেনা), হিন্দুত্ববাদীদের অ্যাজেন্ডা নিয়ে অনেক কথা লিখেছেন। উনিও বিজেপির উপরে আমার মতই খচা :-)। এবং বইটা পড়ে অবাক হয়ে দেখেছিলাম, হিন্দুত্ববাদীদের তাত্ত্বিক ভিত্তি সম্পর্কে, আমার মতই যথেষ্ট ওয়াকিবহাল নন।

    আমি উপরে যে কথাগুলো লিখলাম, অমর্ত্য তাঁর বইয়ে অবিকল সেই কথাগুলোই লিখেছেন। অর্থাৎ হিন্দু ধর্ম আদতে একটা ধর্ম নয়। অনেক চিন্তাধারার একটা ছাতা। তার মধ্যে লোকায়তিক নাস্তিক্য একটা ধারা। চার্বাকের নাম সবাই জানি। কিন্তু রামায়ণের জাবালির কথা প্রায়ই বিস্মৃত হই। লোকায়তিক নাস্তিক্য একটা সুস্পষ্ট ধারা হিসেবে দীর্ঘদিন বিদ্যমান ছিল। এমনকি আকবর যে দীন-ই-ইলাহী প্রচেষ্টা নিয়েছিলেন তাতে লোকায়তিক ধারার প্রতিনিধিত্ব ছিল। হিন্দুত্ব আদতে কোনো সুসংহত ধর্মই নয়। একটা ছাতার মতো।

    প্যারাফ্রেজ করে লিখলাম। ঠিক কি লিখেছিলেন, মনেও নেই। পড়ে-টড়ে ভালো করে পরে লেখা যেত। কিন্তু শিয়রে মোদি, তাই এই তাড়াহুড়ো।

    সে যাই হোক, উপরের বক্তব্যের, সেটা অমর্ত্যর হোক বা আমার, তার সঙ্গে আমি একশ শতাংশ একমত। কিন্তু সমস্যাটা হল, এর পরের অংশটায়। যেখানে উনি আরেসেস-বিজেপির বিরোধিতা করতে গিয়ে লিখেছেন, যে, বৈচিত্র্য, বহুধারারার হিন্দুত্বকে হিন্দুত্ববাদীরা অস্বীকার করে। করে একটা গেরুয়া ইউনিফর্ম পরিয়ে দিতে চায়। এটাও প্যারাফ্রেজিত, কিন্তু বক্তব্যটা খুব অচেনা নয়। আমরা এভাবেই বলি। অনেকেই।

    মজা হচ্ছে, এটা বিহেপির কোনো কাউন্টারই নয়। সংঘপরিবার কক্ষনো হিন্দুত্বের মধ্যে নানা শেডকে অস্বীকার করেনা। বরং জাতপাতের রাজীতির বিরুদ্ধে লড়ার জন্য ওটাই তাদের অস্ত্র। তারা বলে, যে, জাতপাত সবের পরেও সমস্ত বৈচিত্রের পরেও একটা বড়ো ছাতা আছে, যার নাম হিন্দুধর্ম। এমনকি, ১৯৮৯ সালে, লালকৃষ্ণ আদবানি একটি সাক্ষাৎকারে আরও এক ধাপ এগিয়ে বলেছিলেন (এবং বলতেন), যে, হিন্দুত্ব যেহেতু ভারতের জীবনধর্ম, তাই সবাই হিন্দু। এমনকি মুসলমানরা হলেন মোহাম্মদী হিন্দু। ক্রিশ্চানরা যীশুভক্ত হিন্দু, ইত্যাদি। আরেসেসের তত্ত্বকথাতেও এরকমই থিয়োরাইজ করা আছে।

    দেখুন হিন্দুত্ববাদীদের বিরোধিতাটা এর পরে জাস্ট উল্টে গেল। বৈচিত্র্যকে তারা অস্বীকার করছেনা। বরং বৈচিত্র্যকে স্বীকার করে গ্রাস করতে চাইছে। লোকায়তিক থেকে শুরু করে মুসলিম পর্যন্ত সক্কলকে অস্বীকার করে নয়, বরং স্বীকার করেই তারা একটা ছাতায় বেঁধে ফেলতে চাইছে, যার নাম হিন্দুধর্ম। বিরোধিতা করতে হলে এই ছাতাটার বিরোধিতা করতে হবে। যে, আমাদের একটি শক্তপোক্ত ছাতার দরকার নেই। ট্র্যাডিশনালি যেটা বলা হয়, "হিন্দু কোনো ধর্মই নয়" এটা বলে হবেনা, কারণ ওটাই বিজেপিরও বক্তব্য। :-)

    আরেসেসের বইপত্তর মন দিয়ে পড়ে পরে লিখলেই হত। কিন্তু শিয়রে নমো বলে এখনই লিখে ফেললাম।
  • b | 135.2.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ০৯:৪৯635954
  • ঈশান মোক্ষম ধরছেন। এই কারণেই, আরেসেস কিন্তু জাতপাতের রাজনীতি---- (সংরক্ষণ তো বটেই) কিন্তু থিওরেটিক্যালি এমনকি উচ্চবর্ণের নাক উঁচু মনোভাব--- এরও বিপক্ষে। বেশ কয়েক বছর আগে ওড়িশার কোনো এক মন্দিরে নিম্নবর্ণের প্রবেশাধিকার ছিলো না। তখন হিন্দু মহাসভা এরা বেশ ফাইট দিয়েছিলো।

    এবং শুধু তাই নয়। ট্রাইবালদের অ্যানিমিস্টিক বিলিফ ইত্যাদিকে জাতে তোলার চেষ্টা আছে। আগে মূর্তিপূজো করত না, কিন্তু এখন করছে।
  • dd | 132.17.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ১০:০৪635955
  • এঃ। "ঈশান মোক্ষম ধরছেন", "অমত্তো সেন ঠিকই লিখেছেন"।

    ধুধুর। ও সবই তো আমার থেকে টোকা। হুবহু টোকা। মানে, আমি এখনো কোথাও লিখে উঠতে পারি নি। একটি সর্দি জ্বর জ্বর চলছে। কিন্তু এসব,পুরোটাই আমি অবিকল ভেবে বসে আছি, সেই কবের থেকে।
  • π | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ১০:২৩635956
  • একেবারেই তাই। ফেবু গ্রুপে এই নিয়ে প্রায়শঃই তর্ক হয়, সেখানে RSS এর সমর্থকরা আছেন, এই নিয়ে কিছু লেখাও পড়তে দিয়েছিলেন। তাঁদের মূল লক্ষ্য, ঐ ছাতা, 'অখণ্ড ভারত'।

    আর শুধু আর এস এস ই না, বিজেপি ও খুব সচেতনভাবে অ্যান্টি জাতপাত ইমেজ প্রোজেক্ট করার জন্য ব্যগ্র।

    “ In February 2014, Mr. Modi addressed a meeting of Pulayas, a Dalit community that has been for years a bedrock of support for the Communist parties....
    The next decade will belong to the Dalits and the backwards,” he said, emphasising his own lower caste origins, at a rally in Muzaffarpur in Bihar on March 3. That event too was significant as he was sharing the stage with Lok Jansakti Party chief Ram Vilas Paswan, who returned to the saffron fold 12 years after he quit it over the Gujarat riots. And there is more to it. Dalit leader Udit Raj, who has been fashioning himself as the new age Ambedkar, joined the BJP. So did Mr. Ramkripal Yadav, who has for years been a shadow of Rashtriya Janata Dal chief Lalu Prasad Yadav, a champion of backward class politics in Bihar.

    The BJP’s efforts to overcome caste barriers in its project to create an overarching Hindu identity are showing signs of success, though it is still far from being a pan-Indian phenomenon. “Mr. Modi has broken the stranglehold of caste. The affinity of these Dalits and backward leaders for the BJP is a clear indication of his acceptance among them,” says Mr. Dharmendra Pradhan, BJP general secretary.
  • π | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ১০:৩৩635957
  • কিন্তু একটা প্রশ্ন আছে। হিন্দুধর্মের নানা শেডেঅকে নাহয় এঁরা অক্ষুণ্ণ রাখতে চান, গেরুয়া ইউনিফর্ম পরাতে চান না, মানলাম, কিন্তু সেই একই কথা কি অন্য ইসলাম বা ক্রিশ্চিয়ানিটি সম্বন্ধে প্রযোজ্য ? আদবানী মোহম্মদি হিন্দু বলে মুসলিমদের ইসলামই প্র্যাকটিস করে যাওয়াকে স্বীকৃতি দিতে পারেন কিন্তু RSS তো ইসলাম, ক্রিশ্চিয়ানিটি থেকে কনভার্শনের কথা বলে, সেটা কি গেরুয়া ইউনিফর্মই পরিয়ে দিতে চাওয়াই হল না ?

    আর লিখতে গিয়ে আরো একটা প্রশ্ন এল। হিন্দুধর্মের কোন কোন শাখায় তো জাতপাতকেও মান্যতা দেওয়া হয়েছে। তাহলে আজ যদি rss বা বিজেপি জাতপাত বিরোধী স্ট্যাণ্ড নেয়, তাহলে হিন্দুধর্মের সেই শাখা গুলোর রিফর্মের কথাও বলছ্হে, যা আছে, অ্যাজ ইট ইজ তাকেই ছাতার তলায় নিয়ে নেবার কথা বলছেনা।
    তবে নাস্তিকতা নিয়ে কোন সমস্যা rss বা বিজেপি র নেই। ঘোরতর নাস্তিক সমর্থক দেখেছি। দেখি, পারলে তাঁকে এখানে লিখতে বলবো।
  • sosen | 125.242.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ১০:৫১635930
  • হ্যাঁ, ঈশানের ৮ঃ২৭ একদম পার্ফেক্টো।
  • dalit | 131.24.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ১১:২৯635931
  • ওদিকে পরিচিত দলিত মুখ ড: উদিত রাজ ও বিজেপি তে এসেছেন
    http://indiatoday.intoday.in/story/dalit-leader-udit-raj-to-join-bjp-on-monday/1/345176.html
    যাইহোক নমো করে করে নমো কেই প্রচার দেওয়া হচ্ছে , সুতোর মূল টপিক নিয়েও কিছু কথা হোক ।
  • sch | 132.16.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ১১:৩৬635932
  • ঈশান ভালো লেখা - অনেক জানলাম আপনার ৮ঃ২৭ থেকে কিন্তু ব্যাপারটা হল আমি কিন্তু হিন্দু ধর্মের নাস্তিক্যবাদের কথা নিয়ে কিছু বলি নি । বিপের লেখায় ছিল
    "শঙ্করাচার্যের অদ্বৈতবাদ ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না। তারা নাস্তিক।"
    অদ্বৈতবাদ ঠিক নাস্তিকতা না বোধহয় - পারলে একটু ভেবে বলবেন। শঙ্কর খুব জটিল কথা বাত্তা বলেছেন - কিন্তু নাস্তিকতার কথা বলেন নি মনে হয়
  • দেব | 135.22.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ১২:০৮635933
  • আরেসেস এবং অন্যান্য যে সব হিন্দু সংগঠনগুলি রয়েছে বেশীরভাগই ধরি মাছ না ছুই পানি টাইপের। হিন্দুধর্মের এই ভালো ঐ ভালো কিন্তু বেশী ভেতরে যেও না। সেটাও মন্দের ভাল।

    হিন্দু কোন 'একটা' ধর্ম না - অস্বীকার করার উপায় নেই। কোন স্ট্যানডার্ড টেক্স্টই নেই আপনার রেফারেন্স পয়েন্ট কি হবে? জাকির নায়েক সায়েব চেষ্টা চালাচ্ছেন এই বই ঐ বই ঘেটে ইসলাম হিন্দু'ধর্মের' চেয়ে ভাল প্রমাণ করতে। বেচারা। এখনো বোঝেননি। ভেবেছেন বেদ হল গিয়ে হিন্দুদের 'ধর্মগ্রন্থ'।

    এই 'উদার' ব্যপারটা একদিক দিয়ে ভাল। তবে এটা মহান আর্যজাতি প্ল্যান করে সেট করেছে এটা খেতে পারলাম না। ইসলাম বা ক্রিশ্চিয়ানিটির মত মজবুত একেশ্বরবাদী ধর্মবিশ্বাস ভারতে জন্মায় নি, এটা নেহাতই দুর্ঘটনা।
  • b | 135.2.***.*** | ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ১২:২৭635934
  • শংকরাচার্য্যকে ছদ্ম বৌদ্ধ বলে গাল খেতে হয়েছিলো।
  • ঈশান | ০৪ এপ্রিল ২০১৪ ০১:০৫635935
  • পাইকে। সংঘাত তো হবেই। আমাকে যদি কেউ বলে, কথার কথা কইছি, কংগ্রেস তো একটা প্ল্যাটফর্ম, সেখানে বামপন্থী নেহেরু থেকে শুরু করে কি-জানি-কি-পন্থী সুভাষ হয়ে কট্টর ডান প্যাটেল অবধি ডেরা বেঁধেছেন, এমনকি এক সময়ে কমিউনিস্টরাও কংগ্রেসের ভিতরেই ছিলেন, অতএব ভাই আমরা সবাই কংগ্রেসি, আপনি হলেন ল্যালাপন্থী কংগ্রেসি :-), সোমেন মিত্তির হলেন কলকাত্তাইয়া কংগ্রেসি, মমতা তৃণমূলী কংগ্রেসি, আর প্রকাশ কারাত মার্কসবাদী কংগ্রেসি, আসুন ভারতের জাতীয় কংগ্রেসে যোগদান করুন, তাহলে কি আর আমি কংগ্রেসে যোগদান করব? করব না। পুরোটাই আমার হাস্যকর ধোঁকার টাটি মনে হবে।

    সেরকমই ক্রিশ্চান মিশনারীরা তাদের কাজকর্ম করবেই, যীশুপন্থী হিন্দু হওয়ায় তাদের কোনো আগ্রহ নেই। বরং ওই গপ্পোটা তারা রেসিস্ট করবে। আর রেসিস্ট করলেই হিন্দুত্ববাদীরা রে রে করে উঠবে এরা "অভারতীয়", ভারতীয় সংস্কৃতি মানেনা, হিন্দু ধর্মের বাইরে গিয়ে আলাদা করে ক্রিশ্চিয়ানিটি মানাচ্ছে। এই দুর্জনদের ক্যালাও।

    এটা অবশ্যই উপরের তলার তত্ত্বকথার গপ্পো। এর নিচে স্থানীয়ভাবে নানা রিয়েলিটি আছে। কিন্তু গপ্পোটা একই। "হিন্দুত্ব আর ভারতীয়ত্ব এক ও অভিভাজ্য, আমরা হিন্দুত্বকে রিপ্রেজেন্ট করি, অতএব আমাদের কনসেপ্টের ছাতায় না এলে অভারতীয়"।

    শ্চ। আমি শঙ্করাচার্য তেমন পড়ি টড়ি নি। উপর উপর বিষয়টা জানি, কিন্তু অদ্বৈতবাদীরা নিরীশ্বরবাদী না অজ্ঞেয়বাদী, এইসব কঠিন প্রশ্ন করলে উত্তর দিতে পারবনা।
  • π | ০৪ এপ্রিল ২০১৪ ০২:৩২635936
  • নাঃ, আমার প্রশ্ন ছিল, তাদের যীশুপন্থীও কতটা থাকতে দেওয়া হয় বা হবে ?
    এই সাইটা দেখো ঃ
    http://www.hindujagruti.org/news/category/general/hinduism/prohindu/reconversion-to-hinduism

    ধরে ধরে হিন্দুইজমে কনভার্শনের কথা বলা। মানে যীশুপন্থীও না, পুরো হিন্দু করার কথা। সেই গেরুয়া ইউনিফর্মের গল্প।

    কিন্তু এটা মূলতঃ VHP করেছে । VHP আর RSS এর স্ট্যান্ড কি এবিষয়ে আলাদা ?
  • π | ০৪ এপ্রিল ২০১৪ ০২:৩৯635937
  • গোলওয়ালকরের বক্তব্যটা থাক।
    The non-Hindu people of Hindustan must either adopt Hindu culture and languages, must learn and respect and hold in reverence the Hindu religion, must entertain no idea but of those of glorification of the Hindu race and culture... in a word they must cease to be foreigners; Or may stay in the country, wholly subordinated to the Hindu nation, claiming nothing, deserving no privileges, far less any preferential treatment— not even citizens' rights

    এটা পড়ে মনে হয়, হিন্দুধর্ম নয়, বরং হিন্দু জাতি, ভাষা ও কালচারের ছাতার তলায় বেঁধে ফেলতে চাইছে।
  • Mridha | 226.239.***.*** | ০৪ এপ্রিল ২০১৪ ০৪:২৪635938
  • Sometime I wonder how deep our ancestors went to understand life and leaving creatures around them and how possibly we could cut it off from our mainstream and make this as a subject of mockery everywhere, and don’t even hesitate to join others to celebrate that mockery.

    We believe in modern science, though hardly we came across any personal observation but we believe in atom, electron, proton neutron and other particles as the core in diversity of material world, behind a piece of diamond and my laptop same basic particles are gathered. Which is so difficult to comprehend but we accept. Even we didn’t stop over there we believe in string theory to explain energy and matters with same set of principle, but we don’t believe to our ancestor.

    Similarly, our ancestor went to very core of leaving being and try to identify commonalities and what gives them diversity, their object of study was all leaving beings , individually and collectively, even whatever is happening around the society, in family and most importantly inside their mind and also different religious practices. Then they come up with the concept of atma, paramatma and maya….

    The beauty of the spiritual practices of this piece of land. is it can accommodate and justify greatness and relevance of any other religion better spiritual practices without negating itself and can prove relevance and importance of other spiritual practices. In this philosophy Nastik has its own place of honor. Nastik philosophy is not is not truly atheism , in atheist school of thought one will go against anything in name of god, but nastik philosophy, one try to justify what others are portraying as God, He may not be there, this is also a kind of seeking…so should have a place of respect in this spirituality. I intentionally did not use the word Hinduism, because this terminology saw the sunlight only after and by other religions to classify their identity.

    I hope one day we’ll be able to give due respect to this knowledge for our own benefit only.
  • ঈশান | ০৪ এপ্রিল ২০১৪ ০৮:১৩635939
  • পাইয়ের প্রশ্নের উত্তরটা আমি জানিনা। অ্যাকচুয়ালি এটা সঙ্ঘ তাত্ত্বিকদের জিজ্ঞাসা করা উচিত, যে এই স্ববিরোধের কারণ কি। একাধিক জায়গায় এই ব্যাখ্যাটা পেয়েছি, যে, এইসব ক্ষেত্রে ক্রিশ্চারিকরণ টরণ লোভ দেখিয়ে বা ভুল বুঝিয়ে করা হয়েছিল, এখন ভুল বুঝতে পেরে তারা আবার ঘরে ফিরে আসছে। কিন্তু সাধারণভাবে জোর করে ধর্মান্তকরণ একেবারেই করা হয়না। তবে তার পরেও প্রশ্নটা থেকেই যায়, যে, বাপু সবই যদি সমান, তো ক্রিশ্চান থাকলেই বা ক্ষতি কি ছিল?

    আসলে, (এটা আমার আন্দাজই) যে, একটা অন্তর্নিহিত টানাপোড়েন আছেই সঙ্ঘ দর্শনে। একদিকে "হিন্দুই শ্রেষ্ঠ ধর্ম", অন্যদিকে "হিন্দুত্ব আসলে একটি সংস্ক্কৃতি, যা সকলকে অ্যাকোমোডেট করে", এদেরকে ধরানো অসম্ভব। এইটা ডেফিনিটলি গায়ের জোরে আঁটানো। সঙ্ঘ পরিবারকে চেপে ধরতে হলে এটা একটা ভালো জায়গা। মনে হয় ওদের দুর্বলতম জায়গা।
  • ঈশান | ০৪ এপ্রিল ২০১৪ ০৮:২০635941
  • এই টানাপোড়েনটা, অ্যাকচুয়ালি গোলওয়ালকরের লেখাতেও (যে দুচাট্টে আমি পড়েছি) আছে। পরে সময় পেলে খুঁজে পেতে টুকে দেবখন।
  • Atoz | 161.14.***.*** | ০৯ এপ্রিল ২০১৪ ০২:০৬635942
  • এইটা তুল্লাম। ঃ-)
  • pi | 24.139.***.*** | ১১ মে ২০১৪ ১২:৫২635943
  • এই লেখাটা পড়তে পড়তে এই টইয়ের আলোচনার কথা ( থ্রেড স্টার্টিং পোস্ট নয়) মনে পড়ে যাচ্ছিল।
    http://svaradarajan.com/2014/05/09/of-hindus-and-hindutva-modis-pio-stumble-on-times-now/

    ...Thus, the SC clearly drew a distinction between the way of life “of the Indian people” and “persons practising the Hindu religion as a faith.” In other words, the word ‘Hinduism’ in the abstract may be equal to the ‘way of life of the Indian people’ but it does not follow that the Indian people are all Hindus or that the term “Hindus” can be used interchangeably with “the Indian people”.

    That is why, despite its flawed and unnecessary disquisition on the meaning of Hinduism, the court found Bal Thackeray guilty of appealing to Hindus to vote for a candidate because he was a Hindu — a corrupt practice under the Representation of People Act.

    Modi cannot, therefore, claim that the word “Hindus” in the manifesto is a reference to persons professing the “way of life of the Indian people” because the very Supreme Court judgment he seeks to rely on treats the two categories as distinct.

    This distinction is only natural. To treat the category of “Hindus” as being exactly equivalent to all those following the “way of life of the Indian people” would mean, either, that non-Hindu Indians are not true Indians, or that the observances and practices of non-Hindu Indians such as reciting the Quran, offering namaz, following Islamic personal law, etc. are all a part of Hinduism. Both of these conclusions are absurd. But Narendra Modi should tell us which of the two he believes to be true.
  • দেব | 111.22.***.*** | ২২ জুলাই ২০১৪ ০১:২৭635945
  • এতক্ষণে শুনেছেন হয়তো। দ্বারকার শঙ্করাচার্য্য সাঁইবাবাকে একহাত নিয়েছেন। ইনি সাম্প্রতিককালের সাঁইবাবা নন (গেরুয়া জামা, ঝাঁকড়া চুল)। শিরদী বলে এক জায়গায় থাকতেন। গত শতকে জন্ম। এনার ছবি, লকেট বহু জায়গায় দেখেছি।

    শঙ্করাচার্য্যর বক্তব্য - হিন্দু ধর্মগ্রন্থে কোথাও সাঁইবাবার উল্লেখ নেই; তো হিন্দুরা তার পুজো করছ কেন? আরো দু'চার কথা শুনিয়েছেন তবে এইটাই মূল। হিন্দু ধর্মের গুরুটির ওপর ভক্তি বেড়ে গেল মাইরি। ইসলামে দেখি দিনরাত লোকজন ব্যস্ত, 'বেনোজল' আটকাতে। ধর্মীয় 'টেক্সট' থেকে 'বিদা' (চ্যূতি) উলেমারা অনুমোদন করেন না। সমাজ নিজের ইচ্ছে মত ভটকে যায় কখনও সখনও কিন্তু সে যৎসামান্য। কিন্তু যদ্দুর প্রশ্ন তত্ত্বের, এই ব্যাপারটাতে "আরবী কায়দা সত্যিই হেলে দোলে না"। এইপারে পুরো উলটো। যে যা পারে ঢুকিয়ে যায়। মনে মনে ভাবতুম আহা আমাদের এদিকে এমন কাউকে দেখি না কেন। ইনি আশা পূরণ করলেন।

    প্রশ্ন - হিন্দুর 'প্রামাণ্য' ধর্মগ্রন্থ কোনটি বা কোনগুলি?

    প্রতিক্রিয়াগুলো যা দেখলাম তা এই -

    ১. সরকারী মত - মানুষের ব্যক্তিগত বিশ্বাস নিয়ে রাষ্ট্র মাথা ঘামাতে রাজি নয়। সরকারী মত ঠিক আছে।
    ২. ধর্মে নেই এবং যারা ওনার পুজো করছেন, হিন্দুধর্মবহির্ভূত কাজ করছেন।
    ৩. ধর্মে নেই সত্যি কিন্তু মানুষ মানলে আপত্তি নেই।
    ৪. ধর্মে আছে। শঙ্করাচার্য্য ভুল ব্যখ্যা করেছেন। এই অবস্থানটা নেওয়া ইসলামে সম্ভব। কিন্তু বিতর্কে প্রমাণের দায় আপনার।
    ৫. ধর্মগুরুরা স্বীকার/খেয়াল না করলেও হিন্দুধর্মে কালে কালে নতুন নতুন জিনিশ ঢোকানো যায়। এই ব্যাপারটা ইসলামে অসম্ভব।

    পাঁচনম্বরটা তিনের থেকে আসে ক্রমশ। চারনম্বরটা থেকেও আসতে পারে। কিন্তু বাস্তব ওই পাঁচ নম্বরটাই। কিন্তু এমন কেন? হিন্দুধর্ম উদার? নাকি এতটাই দুর্বল, যে নিজেকে প্রিসার্ভ করতে পারে না? নাকি সুদীর্ঘকাল যাবৎ রাষ্ট্রক্ষমতার বাইরে ছিল বলে?
  • সে | 203.108.***.*** | ২২ জুলাই ২০১৪ ১৫:২০635946
  • এটার টপিক "সৌদি আরবের সম্রাট তার দেশে "নাস্তিকদের" সন্ত্রাসবাদি বলে আইনজারি করছেন" ছিলো না?
    ফের হিন্দুধর্মের গোরুর রচনায় ঢুকে গেছে?
  • dc | 132.164.***.*** | ২২ জুলাই ২০১৪ ১৫:২৭635947
  • এটা আগে জানতাম না তো! কিন্তু নাস্তিকদের সন্ত্রাসবাদী কেন বলা হলো সেই নিয়ে কিছু লেখা নেই - নাস্তিকরা কোথাও বোম ফাটিয়েছে নাকি?
  • pi | 192.66.***.*** | ১২ আগস্ট ২০১৪ ০২:০৪635948
  • প্রসঙ্গক্রমে, আজ আবার, আর এস এস সুপ্রিমো, ভাগবত বললেন ঃ

    "The cultural identity of all Indians is Hindutva and the present inhabitants of the country are descendants of this great culture," Bhagwat said while speaking at the 'Golden Jubilee' function of an Odia weekly here.

    The RSS chief further went on to say that Hindutva is a way of life and Hindus could be of any religion worshipping any God or not worshipping at all.
  • তথাগত | 121.93.***.*** | ১২ আগস্ট ২০১৪ ১৪:৩০635949
  • একটা দারুণ নাস্তিকদের সাইট আমি বেশ অনেকদিন ধরে পড়ছি। ওটা চালান মূলতঃ বাংলাদেশের কিছু জনতা। সাহস আছে বলতে হবে, কারণ বাংলাদেশের মৌলবাদীরাও সৌদি আরবের থেকে কিছু কম যাননা।

    http://www.dhormockery.com/
  • ... | 177.124.***.*** | ১২ আগস্ট ২০১৪ ২৩:৪৩635950
  • এই সইট টা Too গুড।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন