এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • শুষ্কং কাষ্ঠং প্রেমের গল্প

    ব্যাং
    অন্যান্য | ১৫ এপ্রিল ২০১৩ | ১৩২৫২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 132.174.***.*** | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৮:৫২602145
  • আর কে না জানে, পাখিই সভ্যতার অভিশাপ।
  • Atoz | 161.14.***.*** | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৮:৫৫602146
  • ওই নীল পাখিটাকে পাখিটাকে পাখিটাকে ..... ঃ-)
  • avi | 57.***.*** | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:৫৯602147
  • নিঃস্তব্ধতা হিরন্ময়।
  • paps | 113.218.***.*** | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৮:৪৩602148
  • আসলে মেয়েটি ছিল বেচারি প্রকৃতির, আর সেইসঙ্গে প্রেমের কাঙাল। আর তাছাড়া ১ বছর আগেই তার একটি ব্রেক আপ হয়ে যাওয়ায় বোধ হয় চড় মারার সাহস করে উঠতে পারেনি।
  • রুকু | 212.142.***.*** | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৯:১১602149
  • এই থ্রেডে বেশ মজা পেয়েছি।
    আরেক খানা দিয়ে যাই।

    এই ফার্স্ট ইয়ার কলেজের, ক্লাস কেটে
    নবকুমারের বাড়িতে কপালকুণ্ডলা।দুপুর। নবকুমারের হাতে গিটার, সে বাজানোয় বেশ পোক্ত। নতুন গান তোলা হচ্ছে।
    -উঁহু উঁহু সুরটা ভুল হয়ে গেলো তো!কেন হলো?
    - হুম
    - কদ্দিন রেওয়াজ হয়নি?
    - দুই সপ্তাহ
    - আগের মাসের ঝগড়ার রাগে?
    - সিলিং ফ্যানটা বেশ পুরোনো, না?
    - কথা ঘুরিয়ে লাভ নেই, কেন হয়নি?
    - বলবো না!
    - আচ্ছা! তা আবার কী হয়েছে? বিস্ক ফার্মের ব্ল্যাক ফরেস্ট পচা বেরিয়েছে?
    - না
    -তবে?
    - ভেলোর
    - কোথায়? ওহ আচ্ছা! দিন কুড়ি তো... ( নবকুমারের একখানা সিরিয়াস অপারেশনের জন্য ভেলোর যেতে হয়েছিলো)
    - আর তার মধ্যে যদি সব উল্টো পালটা হয়ে যায়?
    -গুছিয়ে নিবি, স্ট্রং না তুই
    -......
    - দেখি মুখটা, নাক লাল হয়ে গেছে কেন.. ধুত, আবার কাঁদে... শোন না... অ্যাই মেয়েটা...
  • dc | 132.174.***.*** | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৯:৩২602150
  • একবার সাদার্ন এভিনিউর যে লেকটা সেখানে বসে আমি আর হবু বৌ (তখনো অবশ্য শিওর না) বসে প্রেম করছি, সন্ধে প্রায় হয়ে এসেছে। এমন সময়ে পুলিশ মামা এসে ধরেছে। তারপর যথারীতি, হয় কিছু ক্যাশ ছাড়তে হবে নাতো থানায় চলো। তা আমি বৌকে বলেছি ঠিক আছে আমি যাচ্ছি থানায়, তুই বাড়ি চলে যা, দেখি কি হয়, কাল ফোন করিস। আর বৌ বলছে না তুই বাড়ি যা, আমি তো মেয়ে, আমাকে তেমন কিছু বলবে না, আমি যাই থানায় আর তুই কাল ফোন করিস। আমি আবার বলেছি নানা তা কিকরে হয়, সে বলেছে বেশী সাহস দেখাস না, যা বাড়ি যা। ব্যস এই নিয়ে আমাদের ঝগড়া শুরু হলো, পুলিশ মামাটা আর বলবে কি, আমাদের ঝগড়াই থামাতে পারছে না। শেষে বেজায় ধমক দিয়ে বললো আচ্ছা আচ্ছা দুজনেই বাড়ি যাও, আর যেন এ তল্লাটে না দেখি, যতো সব আপদ। আমরাও তাড়াতাড়ি সেখান থেকে বেরিয়ে দেশপ্রিয় পার্কের দিকে হাঁটা দিলাম, খানিক দুরে গিয়ে হাসতে হাসতে পেটে ব্যথা করে ফেল্লাম।
  • রিভু | 117.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০০:৪৭602151
  • টই এর মাথায় একটা ডিসক্লেইমার দিতে হয় তো। সদ্য ঘরপোড়ারা এই পথ মাড়াইবেন না। নিম্নচাপে মৃত্যুর সম্ভাবনা।

    নাঃ খুবই মিষ্টি গল্প গুলো। আপনারা আরো লেখেন। আমি কদিন ঘুরে আসি না হয়।
  • পুপে | 108.228.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৫:৪৭602152
  • পুনেতে তার অফিস, পুনেতে সে। পুনেতে সে, সুতরাং পুনেতে আমি এবং আমার অফিস। পুনেতে অফিস, কিন্তু কলকাতায় বাকি টিম এবং বড়বাবু। অগত্যা মাঝে মাঝে কাজের হিসেব দিতে যেতে হত কলকাতায়।

    তখন নতুন নতুন একসাথে থাকা, এখনকার মত প্রো হয়ে উঠিনি তখনো। এক-দু সপ্তার বিরহেই প্রাণ যায় যায়-

    অ - কতদিন হয়ে গেল একা একা খাচ্ছি। কিচ্ছু ভাল্লাগেনা। :(
    প - এই তো আর কদিন বাবু। (আরাম করে বিছানায় আধশোয়া হয়ে নিজে না বানানো কফি এবং স্যান্ডউইচ খেতে খেতে। ‘নিজে না বানানো’ টা খুব গুরুত্বপূর্ণ। )
    অ - এখনো তিন দিন।
    প - ফ্রিজে যা খাবার বানিয়ে এসেছিলুম শেষ করেছিস ? এবার কিন্তু খারাপ হয়ে যাবে। আর শেষ হয়ে গিয়ে থাকলে কুঁড়েমি ছেড়ে দয়া করে গতর নেড়ে রান্না করে খেয়ে আমায় ধন্য কোরো।
    অ - খেতে ভালো লাগে না, ঘুমোতে ভালো লাগে না ……
    প - ( মরণ - মনে মনে বলা ও অল্প খুশি হওয়া )

    তিন দিন পর ভর দুপুর বেলা দরজা খুলে,
    অ - (এক গাল হাসি )
    প - (ফেরত হাসি এবং ) ফ্রিজে খাবার কিছু আছে ? নাকি? অবশ্য আমি খাবার এনেছি। না থাকলেও অসুবিধে নেই।
    অ - তুই ভাবতেই পারবি না আমি কি দারুণ একটা সারপ্রাইজ দিতে চলেছি।
    প - (জিজ্ঞাসু দৃষ্টি)

    (রান্নাঘর)

    অ - তুই তো আমার জন্য সব সময় ফ্রিজ ভর্তি রান্না করে রেখে যাস কোথাও গেলে। আমি তাই রসমালাই বানিয়ে রেখেছি তোর জন্যে।
    প - (খুশিতে ডগমগ হয়ে ) কি ভাল রে তুই।
    অ - ছানার বলগুলো যাতে দুধে দিলে ফোলে তাই ওতে খাবার সোডা দিয়ে দিলাম বেশ খানিকটা। ছানাটা একটু জল জল মত ছিল, তাই ওতে ময়দাও মিশিয়ে দিলাম। তারপর আরো ভেবে ভেবে করলাম নিজের মত। সিক্রেট! শুধু অনেকগুলো বল ভেঙ্গে কিরম মিশে মতন গেছে। ( ঠোঁটের কোণায় "হুঁ হুঁ বাওয়া" গোছের হাসি)
    প - ও … (!!!!)
    (সন্দিগ্ধ চিত্তে কিছুটা মুখে পুরে দেখা গেল সামান্য তেতো ফ্লেভারের ছানার পায়েস গোছের কিছু একটা দাঁড়িয়েছে ব্যাপারটা। তবে একবারে হতকুচ্ছিত না। তার ওপর ভালোবাসার জিনিস, যেমন করে হোক খেয়ে নেয়া যাবেখন । আরেকজন উৎসুক হয়ে রিপোর্টকার্ডের জন্য অপেক্ষমান। )
    প - ভালোই। তুই খেয়ে দেখেছিস ?
    অ - না। এটা তো তোর জন্য। তুই আগে খাবি, তারপর আমি।
    প - (সেই… ভালোই গিনিপিগ পেয়েছ চাঁদু ) খেয়ে দ্যাখ এবার।

    ( বেচারার টেস্ট করে মুখটা কেমন হয়ে গেল ! )
    অ - বাড়ি থেকে যে মিষ্টিগুলো এনেছিস সেগুলো শিগগির বের কর।

    (সেদিন রাতে)
    প - আমি তো খুবই খুশি যে তুই এত ভাল একটা সারপ্রাইজ দিলি। তবে রেসিপি টাও যে সারপ্রাইজের অংশ হতেই হবে তা তো নয়, পরের বার একটু নেট থেকে দেখে টেখে নিস। এমনি খেতে ভালোই হয়েছে।
    অ - (দীর্ঘশ্বাস) আবার টেস্টটা মনে করিয়ে দিল! যাই, আরেকটা ফেলুর সন্দেশ খাই গে!

    পুনশ্চঃ এই অ নামের ব্যক্তিও কালে কালে প্রো হয়ে উঠেছেন এবং চমৎকার চিকেন কষা রেঁধে এখন বাড়িশুদ্ধু লোককে খাওয়াতে পারেন। তবে রসমালাই আর তাঁর হেঁসেলে রান্না হয়নি কোনদিন।
  • রুকু | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৮:৩০602153
  • @রিভু
    আমার গল্পগুলো ঘর পোড়ার আগের :-D
    মন খারাপ করেনা।
  • dc | 132.164.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৮:৩৬602155
  • এই লিংকটা থাক, একুশটা প্রেমের গল্পঃ

    http://www.news18.com/photogallery/world/in-pictures-21-real-life-romantic-stories-1662725-21.html

    আমার সবচে ভালো লাগলো দুটো।

    Haidar Ali Moracho, 20, and Coral Ibanez Blanco, 23, pose for a picture at the Moor's Field garden (Campo del Moro) in Madrid, Spain. Haidar, a transgender young man who's in his second year of Asian and African Studies at Madrid's Autonoma University and Coral, currently looking for a job, have been dating for seven years. "A friend of mine told me there was a girl who liked Dragon Ball's Vegeta character and wanted to become a boy. She put us in touch virtually and we spent the following year video calling each other before we were able to meet in person in Madrid," said Coral. "I wanted to kiss her so badly, but her friend's parents were with us and I refrained myself," said Haidar. "We had to wait a few more months before I was invited to his house and we kissed in his bedroom for the first time, but his family didn't approve of us at first and we spent the following five years seeing each other secretly during Japan Weekend fairs," said Coral. "It was very hard. There were times I thought it would be less painful if we broke up, but I couldn't. Together until death do us part," said Haidar. "We have gone through a lot of difficult times, but now we feel like we can face anything and anyone, no one can bring us down," said Coral. They are both Spanish history buffs and enjoy spending time together at the Moor's Field gardens beneath the Royal Palace. "This place is very meaningful to us because here we feel free," said Coral.

    Oladipupo Baruwa, 45, an investment promotion officer and Funke Baruwa, 43, a gender and development expert, pose for a photograph at home in Abuja, Nigeria. "Well, he is persistent. We met at a church on the first Sunday service of the year 2000 and he followed me home after every service from that day on until about two years later. I just loved his persistence and the fact that he didn't want to give up," said Funke. After the birth of their first daughter in 2013 the pair made a commitment that, whatever lay ahead, they would face it together. "For me that has always been the unifying factor... Marriage is a commitment, it is a hard work and when you are willing to work at it, you get better," Baruwa said.
  • পুপে | ***:*** | ০৮ আগস্ট ২০১৮ ১৫:১০602156
  • -ইয়ে আমার জন্য একটা খুব ছোট্ট কাজ করে দিবি? আমি চিরজীবনের মত ঋণী হয়ে থাকব।
    -কি কাজ শুনি?
    -রবিবার দিন একটু তোদের বাড়ি থেকে এক মাইল দূরে সেঞ্চুরি থিয়েটারটা আছে যেখানে, ওখানে একটু যেতে পারবি? প্লিজ?
    -গিয়ে কি করবো?
    -ওইদিন ম্যাকের দোকানে ফ্রিয়ের লিপস্টিক দেবে। আমার জন্যে একটা এনে দিবি? এমনিতে অনেক দাম।
    -তুই শিওর?
    -হ্যাঁ একদম। ম্যাকের ওয়েবসাইটে লিখেছে তো।
    -যত ইচ্ছে ততগুলো?
    -না। একটাই দেবে।
    -জানবে কি করে যে আমার ম্যাক আছে? ল্যাপটপটা সাথে করে নিয়ে যেতে হবে?

    (একটু থেমে গোলমালটা বুঝে নিয়ে )
    -অ্যাপেলের ম্যাক নয়। কস্মেটিক্সের কোম্পানি। উফ !
    -ধুর কোথায় খুঁজবো? ফ্রি -তে এখানে কিছু দেয় না।
    -ওই তো সেঞ্চুরি থিয়েটার এলাকায়। ন্যাশনাল লিপস্টিক ডে কি না তাই দিচ্ছে ফ্রি-তে।
    -তারপর একটা অপ্রস্তুত দশায় পড়ি আর কি!
    -না রে বাবা, সত্যি বলছি!
    -থিয়েটারের ভেতর লিপস্টিক দেবে?
    -না না, দোকান আছে তো, জায়গাটা কোথায় বোঝানোর জন্যে বললাম। ওই চত্বরে।
    -ও। দেখবো।
    -দাঁড়া তোকে পুরো ঠিকানাটা দিচ্ছি। দ্যাখ, এমনিতে তুই কি আর অত দামী লিপস্টিক আমায় কিনে দিবি? তুই তো কোন ছাড়, আমি নিজেই কিনবো না। কাজেই এটা তোর একরকম গিফট দেয়া-ও হবে আমায়।
    -...... (কি জ্বালাতন রে বাবা!)
    -অমুক শেডটা নিবি।
    -দেখছি ভেবে।
    -এখানে সবথেকে কাছের দোকানটা ন মাইল দূর। নইলে কি আর বলতাম তোকে!
    -সাইকেল করে চলে যা। দুটো হয়ে যাবে .....

    (নির্ধারিত দিনে সদ্য ঘুম ভেঙ্গে ফোনালাপ)
    - ইয়ে, আজ আমি একটু অফিসের লোকজনের সাথে সিনেমা দেখতে যাচ্ছি তো। একদম উল্টোদিকে। তাই সাইকেল নিয়ে অদ্দুর আর আমি লিপস্টিক নিতে যাবো না ভাবছি। তুই একটু তাড়াতাড়ি যেতে পারবি? নইলে ভিড় হয়ে গেলে স্টক শেষ হয়ে যাবে। তখন আর পাবি না।
    - বাইশজন মেয়ের পরে তেইশ নম্বরে আমি লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। দোকান খুলতে এখন আধ ঘণ্টা দেরি।
    - ..... (অভিভূত নীরবতা!)
    - কি অড ব্যাপার!
    - আরে, লাইনে দাঁরাবি, লিপস্টিক নিবি, চলে আসবি, ব্যাস! অডের কি আছে!
    -...... (খালি বাকতাল্লা!)
    - আচ্ছা, খুব অদ্ভুত লাগলে ফিরে যা।
    - না, এসেছি যখন নিয়েই যাব।
    - সাবাস, এই তো প্রকৃত প্রেমিকের পরিচয়!
    - এসছে আরেকটা ছেলে গার্লফ্রেন্ডের সাথে। লাইনের খানিকটা পিছনে।
    - তুই আরও কয়েকজনকে জুটিয়ে নিয়ে যেতে পারতিস তো। তাহলে তোর ভালো লাগতো। অমুক তো নতুন নতুন প্রেম করছে বললি!
    - ধুর, তাতে আমার কি লাভ! তোর জন্যে তো আর দুটো নিতে পারা যেত না তা বলে!
    -......
  • | ***:*** | ০৮ আগস্ট ২০১৮ ১৫:৩৩602157
  • বাহ মিত্তি গপ্পো।
  • Tim | ***:*** | ০৮ আগস্ট ২০১৮ ২০:৪২602158
  • এইত্তো! এটা শিশুটকেও যেতে পারতো। ;-)
  • pi | ***:*** | ০৮ আগস্ট ২০১৮ ২১:১৩602159
  • ঃ))
  • I | ***:*** | ০৯ আগস্ট ২০১৮ ০০:৩২602160
  • পুপেদিদি এক্কেরে বালিকাবধূ ।টই তুলবার জন্যে ধন্যযোগ।বহুদিন পরে প্রাণ খুলে হাসলাম।
  • Du | ***:*** | ০৯ আগস্ট ২০১৮ ০২:১৯602161
  • আমিও এককালে গোষ্ঠমামা অবতারে ছিলাম ঃ) এখন বর ভাবে বদলে গেছি।
  • ফুটকি | ***:*** | ১১ আগস্ট ২০১৮ ১৫:৫৫602162
  • -হ্যালো
    - একখান কথা ছিল।
    - কি ছড়িয়েছো?
    -ডেবিট কার্ডটা এইমাত্র ওয়াশিং মেশিনে কেচে বেরোলো। কাজ করবে শুকোলে? হ্যাঁ গো?
    -(নীরবতা)
    -কি গো?
    - (সামান্য নীরবতা) পইপই করে বলে এসেছি, একা থাকছো শান্ত হয়ে থাকো। মেয়েকে সামলানো দায়িত্ব, তা নয় নিজে ডেবিট কার্ড কাচছো। মন কোথায় থাকে?
    - ফোন রাখো। এমনিতেই মাথার ঠিক নেই। এত উপদেশ নেওয়া যাবে না।

    ঘন্টা কয়েকের ব্যবধানে, হোয়াটস্যাপে মেসেজ ঢোকে,
    "আলমারির অমুক জায়গায় আমার ডেবিট কার্ড রাখা আছে। যদি কার্ড কাজ না করে তো দ্যাট উইল হেল্প। সৌমেন দাকে বলে দিয়েছি, টাকা অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফার হবে। তোলার দরকার নেই। কার্ড কাজ না করলে বুড়ো দাকে ফোন কোরো, বলা আছে, জলদি নতুন কার্ড এসে যাবে।"

    প্রেম ভালবাসা রূপ পরিবর্তন করে এই অবস্থায় এসেছে।
  • dc | ***:*** | ২৮ আগস্ট ২০১৮ ১৬:০৩602163
  • এটা বহুকাল আগের গল্প। একটা মেয়ে ছিল, সে খালি ভাবতো ছেলেরা কেন মেয়ে দেখতে আসে? এ ভারি অন্যায়, আমার বেলা আমিই ছেলে দেখতে যাব। এটা সে তার এক বন্ধুকে বলেওছিল। আর একটা ছেলে ছিল, সে একটা প্রেমে ল্যাং খেয়ে একেবারে কাত হয়ে পড়েছিল। এই ছেলেটার অফিসেই এই বন্ধুনিটি চাকরি করতো, তা একদিন সে বললো আমার একটা বন্ধু আছে, যদি বলিস তো তোর কথা বলতে পারি, কিন্তু তার এই শর্ত আছে। ছেলেটার মনে হলো ভারি ইন্টারেস্টিং ব্যাপার, সেও রাজি হয়ে গেল। তখন এক উইকেন্ডে বন্ধুনির বাড়িতে ছেলেটাও গেল, আর মেয়েটাও এসে হাজির হলো ছেলে দেখতে। ছেলেটার অব্শ্য আগের প্রেমের ব্যথা তখনও যায়নি, মনে মনে ভেবে রেখেছিল যে এমনি কিছু কথাবার্তা বলে চলে আসবে। কিন্তু কথাবার্তা আর ফুরোয়না, দুপুর থেকে সন্ধে হয়ে গেল। তখন বন্ধুনির মা ছেলেটিকে বললেন তুমি বরং ওকে বাড়ি পৌঁছে দিয়ে এসো। মেয়েটাও আপত্তি করলো না, দুজন মিলে বেরিয়ে পড়লো। তারপর ছেলেটা বললো দেখো, আমি কিন্তু আরেকজনের সাথে প্রেম করতাম, তবে কিনা এখন ল্যাং খেয়ে ভারি কাহিল অবস্থায় আছি। তাতে মেয়েটা বললো জানি, বন্ধু আমাকে সব বলেছে। তাও তুমি যে বললে, লুকালে না, এটা আমার ভালো লাগলো। তারপর দুজন হাঁটতে হাঁটতে মেট্রো অবধি এলো, মেট্রো করে মেয়েটার বাড়ির কাছের স্টেশানে পৌঁছলো, অটোতে চেপে লেক টাউনে পৌঁছলো, মেয়েটাকে বাড়ির কাছে অবধি পৌঁছে দিয়ে ছেলেটা আবার মেট্রো করে ফিরে এলো। আজ কলকাতার কতো কথাই ছেলেটা ভুলে গেছে, কিন্তু সেই যে মেট্রো করে যাওয়া আর ফিরে আসা, পুরো জার্নিটাই পরিষ্কার মনে আছে (মেয়েটারও মনে আছে)। আর ওদের বিয়েটা অ্যারেন্জড ম্যারেজ না লাভ ম্যারেজ, এই নিয়ে দুজনের মধ্যে এখনও তর্ক হয়।
  • সিকি | ***:*** | ২৮ আগস্ট ২০১৮ ১৭:০৮602164
  • কী মিত্তি :)
  • পুপে | ***:*** | ১০ ডিসেম্বর ২০১৮ ০০:১১602166
  • সাংসারিক টিপস- ১
    প্রিরেকুইজিটঃ
    ১। সর্বদা আপডেটিত হোয়াটস্যাপ ( কারণ আপনি জানেননা আপনার সুবিধার্থে কি কি ফিচার তারা এনে চলেছে সর্বক্ষণ এবং আপনি পিছিয়ে পড়তে চান না)
    ২। হোয়াটস্যাপে কানেক্টেড গুগল ড্রাইভ অ্যাকাউন্ট যাতে প্রচুর জায়গা রয়েছে।
    ৩। ঘনঘন ব্যাকআপ নেবার সেটিংটি অন করে রাখা।

    পদ্ধতিঃ
    আমার বিশ্বাস আপনারা কেবল এই উক্তিটি পড়েই পদ্ধতিটি আন্দাজ করে ফেলতে পারবেন - " তুই খুব শয়তান। নিজে যখন ঝগড়া করিস তখন ফোন করে করে ঝগড়া করিস যাতে আমার কাছে প্রমাণ না থাকে। আর আমার দোষ থাকলে হোয়াটস্যাপে লিখে লিখে। আমিও বোকার মতন তখন লিখে লিখেই উত্তর দি।"

    বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
    কিওয়ার্ড সার্চের যথাযথ ব্যবস্থা থাকায় এই টিপ অত্যন্ত ফলপ্রসূ। 'ডিলিট ফর অল' নামক একটি অসুবিধেজনক ফিচার ইদানীংকালে আমদানি হয়েছে। তবে লেখার সাথে তক্ষুনি তক্ষুনি ব্যবহার না করলে, পড়ে ফেলা মেসেজের ক্ষেত্রে সে ফিচার কাজ করে না ( এই ফিচার ডেভেলপারের উন্নতি কামনা করি এমন সাপও মরল লাঠিও ভাঙ্গলোনা ধরণের আইডিয়ার জন্য )। আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন। উল্টোদিকের মানুষটি ঝগড়ার উৎসাহে মাথা খাটিয়ে লেখা গা জ্বালানো এবং সর্বাঙ্গে হুল ফোঁটানো বাক্যগুলি প্রাণে ধরে তক্ষুনি 'ডিলিট ফর অল' করতে পারবেন না। তবে এই বাক্যবাণের বিপরীতে আপনাকে বরফ শীতল মাথা নিয়ে লড়ে যেতে হবে। কখনওই প্ররোচনায় পা দিয়ে এমন কিছু বলবেন না যা এই একই পদ্ধতিতে আপনার বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যেতে পারে। পলিটিক্যালি কারেক্ট উত্তর দিতে থাকুন।

    এই টিপকে হাতিয়ার করে সাংসারিক রণক্ষেত্রে আপনার জয়যাত্রা অব্যাহত থাকুক।
  • amit | ***:*** | ১০ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৭:১২602167
  • তবে ঝগড়ার সময় কেও যদি এতো মাথা বরফের মতো ঠান্ডা রাখতে পারে সবসময়, সে হয় স্বয়ং বুদ্ধদেব, নয় আস্ত শয়তান।
  • dc | ***:*** | ১০ ডিসেম্বর ২০১৮ ১০:২৪602168
  • আমি ঝগড়ার সময়ে সবসময়েই মাথা ঠান্ডা রাখি। তবে সংসারের ঝগড়ায়, কেন জানি, সবসময়েই হেরে যাই। বাইরের ঝগড়ায় অবশ্য খুব একটা হারিনা, ঠিক কাজ হাসিল করে নি।
  • jhagra | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৩:৫৪602169
  • মাতাই যদি ঠান্ডা রইল, তবে সে ঝগড়া কেমনে হল?
  • dc | ***:*** | ১১ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৮:৩০602170
  • মাথা ঠান্ডা রেখে খুব ভালো ঝগড়া করা যায় :p আমি এমনিতেই দরকার না হলে, বা নিজে থেকে কখনো ঝগড়া শুরু করিনা। যখন দেখি একটু গলা না ওঠালে হবে না শুধু তখনই করি। আর ঝগড়া চলার সময়ে আমার লক্ষ্য থাকে কিভাবে কাজটা হাসিল হবে, অন্য পক্ষ মেনে নিলেই ব্যস অ্যাবাউট টার্ন।
  • raatri | ***:*** | ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৩:০৮602171
  • বরের বাড়ি এসে জানা গেল যে, তার পাশে কেউ শুতে চায় না। পাশে শুয়ে একটুও নড়াচড়া করলে বা বইয়ের একটাও পাতা ওল্টালে তার ঘুম ভেঙ্গে যায়, এ আবার কী ঘুম রে বাবা! কাঠের মত শুয়ে থাকে বেচারী বৌ, ঘুম না আসা অবধি।

    শীত যাই যাই আর গরমকাল আসি আসি সময়ে মেয়ের লাগল প্রবল ঠান্ডা। হেঁচে কেশে সে এক্কেরে সারা। ওষুধ খেতে মোটে চায় না, তবু খেয়েছিল বোধহয়। কিন্তু রাতে বালিশে মাথা ঠেকানো মাত্র কাশির তোড়ে সব উড়ে যাওয়ার উপক্রম হত। চেপে রাখা, উঠে উঠে বসে থাকা, জল খাওয়া, মুখ চেপে যথাসম্ভব আস্তে কাশা সব চেষ্টা চলছিল। তবু একদিন কাশির দমক এল ঘুমের মাঝে, কিছুতেই কমে না। প্রাণ বেরিয়ে যাওয়ার অবস্থা! ঘুমন্ত বর বিরক্ত হয়ে একবার "উফ! কী হলটা কী!" বলে ওঠে! উঠে দৌড়ে বেসিনে চলে গেল মেয়ে, আর কাশতে কাশতে বমি হয়ে গেল তার।

    ৮টায় বেরোয় বর রোজ। মেয়ে শাশুড়ির দেখাদেখি দোতলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকে, যতক্ষণ দেখা যায় যাওয়াটুকু! সেদিন রাগের চোটে ঘুম ভেঙ্গে গেলেও শুয়ে থাকে, ওঠেই না, বেরনোর সময় বারান্দায় দাঁড়ানো দূর অস্ত। রাতে ঘুমের ব্যাঘাত হয়েছে, তাই চোখ আবার লেগে আসে। শনিবার, তার আপিস ছুটি আর শাশুড়ি খুবই বুঝদার।

    ব্যাপারটা কিন্তু যার খেয়াল করার কথা, সে ঠিকই করেছিল। মিনিট পনের-কুড়ি পরে মাঝরাস্তা
    থেকে বিবেকের দংশনে ফিরে এসে মশারির মধ্যে ঢুকে ক্ষমা চাওয়াতে সে যাত্রা মিটমাট হয়ে গেল। ভালই ছুটি কাটানো গেল। তারপর? আরো চাই? শুনুন তবে, পাশে শুয়ে নাসিকাগর্জন করলেই এখন তার বেশি ভাল ঘুম হয়। বাবাজীবন একদম লাইনে এসে গেছেন।
  • r2h | ***:*** | ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৩:৫১602172
  • একটা পুরনো গল্প কপিপেস্ট করে যাই, সেই যখন ২০১১ তে দিল্লীতে সুকন্যার ভয়ানক অ্যাকসিডেন্ট হয়েছিল, সাত মাস বয়সী সোহাগ আমার কাছে কলকাতায় ছিল, তখনকার।
    ---
    রাস্তা থেকে তুলে তাকে নিয়ে যখন বসানো হয়েছে, এবং ক্ষয় ক্ষতি সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়া যায়নি, তখন আমাকে সুতো ফোন করে বলে, আমার প্রচন্ড অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে, জানিনা আর দেখা হবে কিনা, সোহাগ কে একটু দেখো।
    তো, তার সকল কথায় স্বল্পভাষায় সম্মতি জানানো আমার প্রায় দু' দশকের অভ্যাস, আমি সেই অভ্যাসবশতঃ উত্তর দিই, 'আচ্ছা'।
  • সিকি | ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৬:১৫602173
  • :)))
  • raatri | ***:*** | ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৬:২৭602174
  • হুতো,
    ঃ))
  • | ***:*** | ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৭:১৭602175
  • হুতোর এই মিত্তি গল্পটা আমি সুতোর মুখেই শুনেছিলাম গনগনে গলায়। পোরে হুতো পুরোটা বলতে দিয়ে খুব আস্তে করে বক্তব্যটা রেখেছিল।
  • লাইনে | ***:*** | ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ২৩:২৭602177
  • লাইনে আসাকেই তো পরম ধর্ম ইয়ে বিবাহ বলে
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন