এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • স্যান্ডির একদিন

    শঙ্খ
    অন্যান্য | ৩০ অক্টোবর ২০১২ | ৫০৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শঙ্খ | 118.35.***.*** | ৩০ অক্টোবর ২০১২ ১০:৩৫577509
  • আগের দিনের শেষে রাত নেমেছিল আকাশে মেঘ নিয়ে। সেই মেঘের গর্ভ তখনো ছিলো বন্ধ্যা। শুকনো বাতাস, অন্যদিনের মতই আর্দ্রতার সন্ধানে হাত মুখের চামড়া টেনে ধরছিল বারে বারেই। তবু ব্লাইন্ডস তোলা রেখেছিলাম; জানালাও ছিলো কয়েক ইঞ্চি আলগা করা, তাতে বাইরের নির্মম আবহাওয়া ঘরে ঢুকে এসেছিল অনেকখানি।

    ব্যাকইয়ার্ডে শুকনো পাতার খড়মড় শব্দ শুনছিলাম। পাশের জমিতে কেউ একটা চল্লিশ পঞ্চাশ ওয়াটের বাল্ব ঝুলিয়ে রেখেছে। আকাশ পিদিমই হবে, সেটা এই আশ্বিন-কার্তিক মাসে, হয়ত, আমার নাম না জানা পূর্বপুরুষদের আকাশগঙ্গায় ফিরতি পথ দেখায়। সেই আলোর ভাগ পাই আমিও, পাতায় পাতায় হাত ফেরতা হয়ে জানালার নিচে ঢুকে আসে সে। শীতে-জাড়ে কুঁকড়ে যেন এইটুকু হয়ে গেছে। সেই আলোয় আঙ্গুল রাখি। এই আধুনিক গুহাজীবনে এইটুকু খামখেয়ালি তবুও সম্বল।

    ঠান্ডা বাড়ছিল। চিবুকের নিচে গ্ল্যান্ড টনটনিয়ে ওঠে। পেগ মেজারে ঢালা জীবন, উপছিয়ে গেলেই নষ্ট। অভ্যস্ত অসাড় আঙ্গুল নির্ভুল চিনে নেয় আলোর স্যুইচ।

    রাতে শুতে যাবার আগে নাড়িতে টান টের পেলাম। ওয়েদার ওয়েবসাইটের মুহূর্মুহূ আপডেট কয়েকটা সংখ্যা আউড়ে দিতে পারে বড়জোর, বাইরের টানাপোড়েন অধরা হয়েই ছিল। কোনো এক আদিম সত্ত্বা ত্বকের মধ্যে পুনর্জন্ম নেয়। বাইরের অবস্থাটা সারা গায়ে রগড়ে রগড়ে মেখে নিতে লুব্ধ করে। তাই করি। আলো নিভিয়ে দেখি বন্ধ জানালার ওপারে থম মেরে আছে রাত। ঝুপসি গাছেরা সবাই আমার রাতজাগা অবয়ব চেনে। কেউ হাত নাড়ায় না। হাডসন নদীর দুপারে বিস্তীর্ণ জনপদের উদবৃত্ত আলো প্রতিফলিত হয়ে রাতের আকাশ চকচক করে। মেঘ জমে পাকা মাছের পেটের মত লালচে রুপোলী রঙ ধরে আছে। পূর্বাভাস তুচ্ছ করে বাতাসে বৃষ্টির সুবাস ভাসছে না। পূর্ব উপকূলে মধ্যরাত্রি চৌকাঠ ডিঙোয়। একা অতন্দ্র লেডি লিবার্টিই হয়ত আরো পূর্বে নিজের দেশে রাত ফিকে হয়ে আসার প্রতীক্ষা করেন। ঘুমিয়েছ নিউইয়র্ক?

    সকালটা এলো ভেজা পায়ে। এলোমেলো বাতাসে লাট খেতে খেতে। ব্যাকইয়ার্ডে ময়লাটে হলুদ পাতা জমে উদ্বাস্তু সংসার। সেই পাতায় ঝিরঝিরে বৃষ্টি। এই নামে। এই থামে। বাতাসের টলোমলো পায়ের চাপে পাতা ওড়ে। ছোট ঘরটার চালে আগের দিন সকালে একটা বেড়াল শুয়ে ছিল। আজকে তাকে কোথাও দেখা যাচ্ছে না। কোথাও কেউ নেই। শুধু অনেক দূরে একঘেয়ে সাইরেনের শব্দ গুঙ্গিয়ে কাঁদতে কাঁদতে ফিকে হয়ে যাচ্ছে।

    টুপ করে জানালার সার্শিতে এক ফোঁটা জল এসে পড়তে চটক ভাঙ্গে। বাতাসের দিক পাল্টাচ্ছে। ক্রমে আরো, আরো জলের বিন্দু। কি দ্রুততায় তারা ঘনিয়ে আসে, অবিশ্বাস্য! বেশিক্ষণ লাগে না, এ ওর গলা জড়িয়ে নেয়, তারপর মোটা জলের দাগ বানিয়ে গড়িয়ে যায় নিচে। তারপর শুধু পুনরাবৃত্তির অর্থহীন খেলা।

    নিউ ইয়র্কে সাবওয়ে গতরাত থেকেই বন্ধ, এমনকি পাথও। দোকান বাজার সব বন্ধ। অফিস তা বলে থেমে নেই, অন্দরমহলেও তার অবাধ গতিবিধি। চা বানিয়ে আবার ফিরে যেতে হয় সোমবারের গতানুগতিক জীবনে। সহকর্মীদের কাছ থেকে খবর পাই, কার এলাকায় কি অবস্থা। আসল ঝড় এখনো মূল ভূখন্ডে ঢুকে পড়েনি, এলে কি হবে কেউ জানে না। কোন কোন জায়গায় ইভ্যাকুয়েশন করেছে ওয়াটার ফ্রন্টের কাছের রাস্তাগুলোতে।

    এক খবরের হাত ধরে আসে অন্য খবর। মুলতুবি কাজের ওপরে ঝড়ের গতিবিধি, টুকরো খবর, উদ্বেগ, দূরদূরান্তের প্রিয়জনেদের আশ্বস্ত করাটাও যুক্ত হয়ে আসে আস্তে আস্তে। ভেবে ভালো লাগে, এতগুলি মানুষের চিন্তার কেন্দ্রস্থল এখন এই তিনটে স্টেটঃ নিউ জার্সি, নিউ ইয়র্ক আর কানেকটিকট।

    বেলা গড়িয়ে যায়, যেমন যাওয়া উচিত। আকাশের রঙ পাল্টায়। বাতাসের গতি পাল্টায়। সবুজ পাতার মুখের গ্রাস নিয়ে যুযুধান গাছ অসম সেই পাঞ্জা কষেই যায় সারাবেলা। ছিন্নভিন্ন ডালপালার প্রত্যঙ্গ জমতে দেখি রাস্তায়। রাস্তার পাশে পার্ক করা গাড়ির চাকার তলা দিয়ে হলুদ পাতার স্রোত রক্তের মত গড়াতে থাকে, অনেক নিচে টনেলি অ্যাভেনিউ এর দিকে বয়ে যায়। অনেক পরে পরে দুটো একটা গাড়ি চুপিসাড়ে পেরিয়ে যায়, এমন অনেক মানুষ আছে, বা তাদের প্রযোজন আছে, আজকের দিনেও তারা পথে নামতে বাধ্য হয়েছে। কাজে মন বসে না। উঠে উঠে গিয়ে দেখে আসি রাস্তাঘাট। ব্যাকইয়ার্ড। উল্টোদিকের শুনশান বাড়িঘর।

    গেরুয়া রঙের রাঙিয়ে উঠে অফিস কমিউনিকেটর সেই মুহূর্তে কোন কাজে আমার কায়াহীন উপস্থিতি ও মনোযোগ দাবী করে। আমি আবার বিচ্ছিন্ন হয়ে যাই নিজের থেকে। লুকোচুরি খেলা চলে সারাবেলা।

    বিকেলের প্রান্তে পৌঁছে পনের ইঞ্চি স্ক্রীনের সীমাবদ্ধ জগত থেকে মুখ তুলে প্রথমটা একটু অনভ্যস্ত লাগে ঠিকই। তবু বুঝে যাই, সে এসে গেছে। যার আসার প্রতীক্ষা ছিল সারাটা দিন।

    ওয়েদার গ্যাজেটের চোদ্দ পনের ডিগ্রির তাপমাত্রার হুঁশিয়ারি। প্রায় সত্তর থেকে একশো কিলোমিটার গতিবেগে বাতাস আছড়ে পড়ছে থেকে থেকে। দরজা খুলে বাইরে গিয়ে দাঁড়ালাম। এই প্রবল শক্তি ঘরের নিরাপদ দেওয়ালের মধ্যে থেকে দেখা যায়, ছোঁয়া যায় না। বাইরের পাতলা কাচ আর প্লাইউডের দরজা থরথর করছে আমার মুঠোর মধ্যে। ঘরের মধ্যে ঢুকে আসছে টুকরো টাকরা ভেজা পাতা। বৃষ্টির তোড় বেশি নেই, কিন্তু ঝড়ের দাপট সেই খামতি পুষিয়ে দিতে মরিয়া। নায়াগ্রা ফলসে মেইড অব দা মিস্টের পর আর এই রকম র পাওয়ার অনুভব করিনি। ভাবতে চেষ্টা করলাম ওয়াটার ফ্রন্টে এখন কি অবস্থা চলছে। কল্পনা বেশি দূর গেলো না।

    তখনই আবার দেখলাম সেই আগের দিনের বেড়ালটাকে। পাশের বাড়িতে সিঁড়ির উপরে চৌকাঠে গুটিসুটি মেরে বাঁচতে চাইছে বৃষ্টি, বাতাস আর ঠান্ডার হাত থেকে। ভিজে একসা ছোট্ট শরীরটা কেঁপে কেঁপে উঠছে, কিন্তু কোথাও ওর যাবার জায়গা নেই।

    বাড়িওলার কড়া মানা আছে কোনরকম পুষ্যি নেবার ব্যাপারে। বাড়িতে ঢোকানোর ব্যাপারে। তবুও আগুপিছু না ভেবে আমি ডাকলাম বেড়ালটাকে। যদি আসে।

    এল না। আসবে না জানাই ছিল, তবু মাঝে মাঝের যুক্তির সিঁড়ি ভেঙ্গে বাইরে বেরোতে সাধ যায়। ও জানেনা, ওকে কোন ভাবে আঘাত করার কোন ইচ্ছে আমার নেই। কিন্তু অচেনা কোন প্রাণীকে বিশ্বাস না করার অমোঘ যে সংকেত লেখা আছে ওর জিনে, তার বাইরে বেরোনোর সাধ্য ওর নেই। এই দুর্যোগের দিনেও। শুধু ওকেই বা দোষ দেব কেন? আমি নিজেও ইন্সটিংকটের বাইরে কতবারই বা বেরোতে পেরেছি? কতবার বিশ্বাস করেছি সম্পূর্ণ অচেনা, অজানা কাউকে? অন্য প্রজাতি দূরে থাক। আরেকটি মানুষকে?

    রাত বাড়ছে। রাস্তার মলিন হলুদ আলোয় পথঘাট আরো নিশুতি লাগে। এই রাত দামাল হাওয়ার রাত। একটানা শোঁ শোঁ বয়ে যাচ্ছে টন টন বাতাস আর জলীয় বাষ্প। ঘরের দেওয়ালে, জানালার কাঠের ফ্রেমে কটকট শব্দ উঠছে কখনো কখনো। বকেয়া বৃষ্টি ঝেঁপে নামছে এবারে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস এখন পয়্ন্টে পয়েন্টে মিলে যাচ্ছে এখন।

    নেট খুললে খবরে ক্ষয়ক্ষতির বিবরণে ছয়লাপ হয়ে আছে। অনেক প্রাণ কেড়ে নিয়েছে আজকের ঝড়। মাঝরাতে আরো দমক বাড়বে। বাড়বে বৃষ্টির দমক। আজকের রাতটা ক্রুশিয়াল। এর মাঝখানে বেশ কয়েক মিনিটের জন্য পাওয়ার কাট হয়েছিল। ঘুটঘুটে অন্ধকারে বসে, কি অদ্ভুত, আমার আর কোন কথা না, ঐ বেড়ালটার কথাই সবার আগে মনে এলো। আবার ঘুরে একবার দেখে এলাম, হাতড়ে হাতড়ে। দরজার বাইরে স্ট্রিট ল্যাম্প জ্বলছে। ধারে কাছে কোথাও তাকে আর দেখলাম না। অন্য কোন নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গেছে হয়ত।

    নিজের রুমে ফিরে এসে মোমবাতি জ্বালাতে ইচ্ছে করে না। ল্যাপটপের স্ক্রীন আর কীবোর্ডের আলোও চোখে লাগে। তোয়ালে দিয়ে সেসব ঢেকে নিশ্ছিদ্র অন্ধকারে বসেছিলাম, যতক্ষণ না পাওয়ার ফিরে আসে। নিজের থেকে এইটুকু সময় চুরি করে নেওয়াই যায়।

    আজকে রাতে ব্যাকইয়ার্ডে আকাশ পিদিম জ্বলেনি। আমার নাম না জানা পূর্বপুরুষেরা হয়ত আজকে পথ হারিয়ে চলে যাবে অন্য কোন সমান্তরাল জগতে। তা যাক। সেই জগতে, অন্ততঃ একদিনের জন্যেও, একটা ভবঘুরে বেড়াল, বিশ্বাস করে, কোন একজন মানুষের পাশে এসে বসুক কিছুটা সময়।
  • i | 212.159.***.*** | ৩০ অক্টোবর ২০১২ ১৬:৫১577510
  • খুব ভালো লাগল।
  • de | 69.185.***.*** | ৩০ অক্টোবর ২০১২ ১৬:৫৬577511
  • বেড়ালটার জন্য ভারী মায়া হচ্ছে -- খুব সুন্দর লেখা --
  • ব্যাং | 132.167.***.*** | ৩০ অক্টোবর ২০১২ ১৯:২৫577512
  • বাঃ।
    লেখাটা পড়ে অনেকক্ষণ চুপ করে বসে থাকলাম। খুব ভালো লাগল লেখাটা।
  • Binary | 208.169.***.*** | ৩০ অক্টোবর ২০১২ ২১:৫৩577513
  • সত্যি খুব ভাললাগল লেখাটা
  • Lama | 127.194.***.*** | ৩০ অক্টোবর ২০১২ ২৩:০৩577514
  • খুব সুন্দর! যাই হোক, সাবধানে থেকো
  • nina | 79.14.***.*** | ৩১ অক্টোবর ২০১২ ০১:৩৮577515
  • এত সুন্দর লেখায় স্যান্ডির সুন্দর দিকটাও দেখতে পেলাম।
    বাহ!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন