এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মাৎস্যন্যায়: কাতলা মাছের ফুড হ্যাবিট

    pi
    অন্যান্য | ১৫ মার্চ ২০১২ | ২০৭৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Netai | 121.24.***.*** | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৬:১৮534911
  • কাতলা মাছের পা নেই বলে হাঁটতে পারেনা। কিন্তু গরুর মত কাতলা মাছও তৃণভোজী। তবে ঘাস ছাড়াও কাতলা মাছ পুকুরে ফেলে দেওয়া ভাত তরকারি খেয়ে ফেলে। বেশী ভাত খেলে কাতলা মাছ মোটা হয়ে যায়। এই অবস্থায় কখনো কখনো কাতলা মাছের ১২ থেকে ১৫ কেজি পর্যন্ত ওজন হয়ে যেতেও দেখা গেছে (শরৎঅচন্দ্রের রামের সুমতি দ্রষ্টব্য)।

    কাতলা মাছ দুধ দেয় না। ডিম পাড়ে। সেই ডিমের ওমলেট কে বলে মাছের বড়া।
  • Bratin | 122.248.***.*** | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৬:২১534912
  • ভ্যাট। কাতলা মাছ মোটেই তৃণ ভোজী নয়। সুযোগ পেলেই ছোট ছোট মাছ গুলো কে মায়া করে দেয় :-))
  • kd | 59.93.***.*** | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৬:২৩534913
  • গ্রীক রেস্টুরেন্টের স্মগাসবোর্ড কাউন্টার নয়তো মেলানি গ্রিফিতের খোঁপা।
    ঠিক কোনটা মনে পড়ছে না।
  • aka | 75.76.***.*** | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৬:৩০534914
  • কাতলা মাছ সিন্দুরে মেঘ দেখলেঅও ডরায় না কারণ জলে থাকে বলে কাতলা মাছের ঘর কোনোদিন পোড়ে নি। মাঝে মাঝে বন্যার সময় কাতলা মাছ ডাঙ্গায় উঠলেও ঘর বান্ধার সুযোগ পায় না।
  • Netai | 121.24.***.*** | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৬:৫২534915
  • ফুড হ্যাবিট

    খাওয়ার ব্যাপারে কাতলা মাছ মোটে আহ্লাদী নয়। যখন যা দেওয়া হয় সোনামুখ করে তাই খেয়ে নেয়।

    সকালে ঘুম থেকে উঠে কাতলা মাছ বেড টির জন্য কাঁইমাই না করে ঘাস ও কেঁচো দিয়ে ব্রেকফাস্ট করে। ঘাটে ফেলে যাওয়া বাসী তরকারী ও ভাত হয় এদের পরবর্তী আকর্ষন। এরা চান করে না। সারা দিন ধরে শুধু খেতেই থাকে খুব পেটুক। সন্ধেবেলায় এরা ছোটছোট পাতলা চেহারার তেকোনা মাছ ও কুচো চিংড়ি দিয়ে ডিনার করে ঘুমিয়ে পড়ে।
  • Shanku | 117.24.***.*** | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৮:০৮534916
  • যতদূর জানি ইলিশ 'হিলসা হিলসা' নয়।
    '৭৫ সালে বায়োলজি গ্রুপের দু'একটা ক্লাশ করেছিলাম। তাতে শুনেছিলাম, কাতলা মাছের ল্যাটিন নাম 'কাতলা কাতলা'। এখনও মনে আছে... হি হি ...
  • aka | 168.26.***.*** | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৯:৩৫534917
  • ঘুমোলেও কাতলা মাছরা খুবই সজাগ থাকে, উহারা চোখ খুলেই ঘুমোতে পারে। অন্য ইনসমনিয়ায় ভোগা মাছেরা বা নেহাতই আকারে বড় হবার জন্য যে মাছেরা গুন্ডাগিরি করে বেড়ায় তাদের বেপরোয়া জীবন যাপনের থেকে বাঁচতে শান্তিপ্রিয় কাতলা মাছেরা চোখ খুলেই ঘুমোয়। কাতলা মাছের দাঁত নেই তাই কাতলা মাছের সংসারে পেস্টেরও দরকার নেই। তবে ঘুম ভেঙে উঠে কুলকুচি করতে ভোলে না। জলে বাস করার জন্য অনবরত কুলকুচি করায় কাতলা মাছের চুইং গামেরও দরকার নেই। এতে করে কাতলা মাছের সংসারে বেশ সাশ্রয় হয়।
  • Netai | 121.24.***.*** | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৯:৪৪534918
  • টকে যাওয়া বাসী তরকারী ডিমসম্ভবা মা কাতলা মাছের ভীষন প্রিয়। অনেকসময়ই দেখা গেছে বাবা কাতলা মাছেরা ঐ তরকারী মা কাতলাদের জন্য নিয়ে যায়। তারপরে মুখে মুখ লাগিয়ে খাইয়ে দেয়। খাওয়া হয়ে যাওয়ার পরেও ওদেরকে মুখে মুখ লাগিয়ে বসে থাকতে দেখা যায়। কবিরা বলেন উহা কাতলা মাছের প্রেম। ওরা চুমু খাচ্ছে। তবে এই চুমু খাওয়াখায়ি গুলো কাতলা মাছের স্বাভাবিক ফুড হ্যাবিটের মধ্যে ধরা হয়না।
  • aka | 168.26.***.*** | ১৫ মার্চ ২০১২ ১৯:৫৫534919
  • তাই বাড়িতে বাসি বা টকে যাওয়া খাবার দাবার অন্য কোথাও না ফেলে বাড়ির কাছের ডোবা বা পুকুরে ফেলুন - সন্তান সম্ভবা কাতলা মায়েরা খেয়ে বাঁচবে। তবে বাড়ির কাছে সমুদ্র থাকলে সেখানে ফেলবেন না, কারণ কাতলা মাছ সমুদ্রে থাকে না। দু একটি অতি উৎসাহী কাতলা পুকুর বেয়ে গঙ্গা এবং গঙ্গা বেয়ে সমুদ্রে পৌঁছলে তাদের অন্য বড় মাছেরা খেয়ে ফেলে, তাই কাতলারা সমুদ্রে তাদের বংশ বিস্তার করতে পারে নি।
  • Tim | 198.82.***.*** | ১৫ মার্চ ২০১২ ২১:৩৯534921
  • কাতলা জলজ উদ্ভিদ, প্রধানত শ্যাওলাকে হজমি হিসেবে ব্যবহার করতো। প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই সবুজ বা পাঁশুটে শ্যাওলার গুলি পাকিয়ে কাতলারা কানকোর নিচে রেখে দিত, সময় বিশেষে খাবে বলে। বিড়াল কাঁচা কাতলা খায়, তাই উহাদের বদহজম হতে বিশেষ দেখা যায়না, হলে তখন আরো বেশি করে ঘাস খেয়ে সারিয়ে নেয়। ব্যাদে আছে, বিড়ালেরা কাতলার থেকেই এই মহৌষধের খোঁজ পেয়েছিলো। দু:খের বিষয়, মানুষের সেই সুবিধে নাই। মানুষ কাতলা রান্না করে খায় বলে ডিসপেপসিয়া, ডায়রিয়া আর অম্বলে ভোগে। তবে অধুনা আশার আলো দেখা যাচ্ছে। পরিবর্তনের পরে সবুজ শ্যাওলা খাওয়া বারণ বলে কাতলারা চেরিফল বা শালুর টুকরো খেয়ে খাবার হজম করে। চেরি বিষয়ে গবেষণা এখনও চলছে, কিন্তু শালু হাল্কা করে ভাজার পরেও নষ্ট হয়না। আশা করা যাচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতে শালু ও কাতলার মাধ্যমে মানুষও সমানভাবে উপকৃত হবে।
  • Bratin | 117.194.***.*** | ১৫ মার্চ ২০১২ ২১:৫৯534922
  • ইয়েস পেয়েছি। অন্য মাছের ন্যায় কাতলা মাছ কেনার সময় কানকো টকটকে
    লাল কিনা ( রাজদীপের মতো!!) দেখা নেওয়া দরকার।
  • Binary | 198.169.***.*** | ১৫ মার্চ ২০১২ ২২:১৮534923
  • দক্ষিণ কলিকাতা-র সুব্‌হৎ জলাসয়, বালিগঞ্জ লেকে প্রভুত পরিমানে কাৎলা মাছ বাস করে। কোনো এক অজ্ঞাত কারণে এদের, এদের প্রতিবেশী জীব মনুষ্যের খাবার টেবিলে আনা হয় না। এই কারণে তার দিনে দিনে ব্‌হত কলেবর প্রাপ্ত হইয়া জলাসয়ের শোভা বর্দ্ধন করিয়া থাকে। জলাসয়ের পাশে কদারায় বসা মনুষ্য প্রেমিক-প্রেমিকাদের হস্ত নিক্ষিপ্ত ছোলা বাদাম ভক্ষণ করিবার আশায় তাহার জলাসয়ের ধারে কেদারার কাছে আসিয়া অত্যন্ত পটুত্বের সহিত জলক্রিড়া করিয়া থাকে। ইহাতে, মনুষ্য প্রেমিক-প্রেমিকাদের একটানা বাক্যালাপের অবসাদ কাটিয়া যায়।
  • madan | 128.174.***.*** | ১৫ মার্চ ২০১২ ২৩:৪২534924
  • তেলাপিয়ার শ্রেনিচরিত্র ভালো নয়, কারন তারা গু খায় ও উত্তর আমেরিকায় পাওয়া যায়। সেই তুলনায় কাতলা উচ্চশ্রেনীর, গু খেলেও শ্রেনিচরিত্র বজায় থাকে।
  • aka | 168.26.***.*** | ১৬ মার্চ ২০১২ ০১:৩৬534925
  • কলকাতার লেকের কাতলা আর মফস্বলের কাতলা এক নয়। যেমন মফস্বলের কাতলারা টোপ চেনে তাই ছিপ ফেলে তাদের ধরা যায় না। জাল ফেলে ধরতে হয়। কলকাতার কাতলারা টোপ চেনে না, জালও চেনে না। কিন্তু তাদের কেউ ধরেও না। তাদের খাদ্যাভ্যাসও মফস্বলের কাতলাদের থেকে আলাদা। কলকাতার কাতলারা লেকের ধারে বেড়াতে আসা প্রেমিক যুগলের ফেলে দেওয়া বাদামের খোসা, চকোলেটের প্যাকেট, এমনকি কিছু কিছু উঠতি যুবক কাতলাকে চুলের কাঁটা, সেফটিপিনও চিবোতে দেখা গেছে। এই নিয়ে কলকাতার বয়োজ্যেষ্ঠ কাতলারা নিতান্তই চিন্তিত। বিভিন্ন ফোকাস গ্রুপ তৈরি করে তারা লেকে লেকে এই নিয়ে বিভিন্ন সভা সমিতি করছে, কাতলাচেতনা বাড়ানোর চেষ্টা করছে।
  • Binary | 198.169.***.*** | ১৬ মার্চ ২০১২ ০২:৫২534926
  • দশ-পনেরো কেজি বা তার-ও বেশী ওজনের কাতালারা মোটেও নিরিহ নহে। ল্যাজের এক ঘায়ে মনুষ্য শিশুকে কাবু করা ক্ষমতা আছে তাহাদের । তাই কাতলা সম্‌দ্ধ জলাসয়ে মনুষ্য শিশুদের নামা বারণ। কাতলার এই ক্ষতিকারক প্রতিভা খুবই সম্প্রতি আবিস্ক্‌ত। এই যুগন্তকারী আবিষ্কারের জন্য ভীয়েতনামী বিজ্ঞানী ড্যাক কিয়েন কে জীবিজ্ঞানে নোবেল প্রাইজ দেওয়ার জন্য সুপারিশ করা হইয়াছে। এদিকে এই আবিষ্কারের পরে ইসরাইলি মোসাদ আর আমেরিকার সিয়া মিলিত ভাবে ইরানের পুকুরে পুকুরে কাতলার চাষ করিয়া, সে দেশের পরবর্তী প্রজন্মকে ভ্যানিস করার চক্রান্ত করিয়াছে।
    তবে বড় কাতলার উপকারী অবদান ও আছে। উনবিংশ শতকে, ডাকাইত উপদ্রুত গ্রাম বাংলায়, মনুষ্য গেরস্তরা ঘরের সোনাদানা ব্‌হত কলেবর পোষা কাতলা-কে খাইয়ে দিতেন। এককথায় কাতলা বাংলার মা দোনেদের সিকিউরিটি ভল্ট হিসাবে কাজ করিত। কিন্তু বেইমান মনুষ্য কিছুদিনে পরে সেই কাতলাকে হত্যা করিয়া পেট হইতে গহনা পুনরুদ্ধার করিত।
  • Shubha | 59.93.***.*** | ১৮ মার্চ ২০১২ ০৮:৫২534927
  • বা: রে! মাছ বোলে কি মানুষ নয়? মচের তৈ খোল জাবে না? pi দি মাছের টৈ খুলে মচেদ্র জে মর্য্যাদা দিয়েছেন মচের তার কাছে কেতোগ্য থাকবে। Btw বৈগ্যানিক নাম আবার কি? বিগ্যান্সম্মত নাম বলে তো জানি।
  • aka | 75.76.***.*** | ৩০ মার্চ ২০১২ ০৮:০৭534928
  • বললে মনে হবে গল্প বলছি কিন্তু সত্যি গল্পে সত্যিই পড়েছি যে গ্রাম বাঙ্গলার ঘরে যখন আগাম নোটিস দিয়ে ডাকাইত আসত তখন অনেক সময়ে বাড়ির গৃহিনী ডাকাইতদের পুকুরের টাটকা কাতলার ভাজা, ঝোল ইত্যাদি খাইয়ে পরিতৃপ্ত করে ডাকাতি অবধি রুখে দিত। এইসব কাতলারা বাড়ির বিশেষত অবস্থাপন্ন বাড়ির পুকুরের কাতলা হওয়ার দরুণ এদের খাদ্যাভ্যাস আদৌ মনুষ্যেতর ছিল না। জমিদার বাড়ির এটোখাটাই মূলত এদের খাদ্য ছিল। এমনকি শোন যায় কখনো কখনো এই কাতলারা উচ্ছিষ্ট কাতলাও খেয়ে থাকত। তা বলে তাকে ক্যানিবালিজম আদৌ বল চলে না।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন