এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • রবীন্দ্রনাথের ইতিহাসপাঠ ও দর্শন

    Bratin
    অন্যান্য | ০৩ জানুয়ারি ২০১২ | ১৩৪৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Kaju | 121.242.***.*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১২ ১৮:৩৮527701
  • বোতিন্দা কি এইটা নিয়ে লিখছে নাকি? খুব কঠিন তো ! পারবে?
  • maximin | 59.93.***.*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১২ ১৯:৫৩527709
  • ঘটে যাওয়া ঘটনাকে কোন দৃষ্টিতে দেখব, তার উপর ভিত্তি করে ইতিহাসের নানা পাঠ হয়। রবি ঠাকুরের ইতিহাসপাঠের একটু নমুনা (রেফারেন্স ভারতবর্ষের ইতিহাস) -- "ভারতবর্ষের লক্ষ্য ছিল সকলকেই ঐক্যসূত্রে আবদ্ধ করা, কিন্তু তাহার উপায় ছিল স্বতন্ত্র। ভারতবর্ষ সমাজের সমস্ত প্রতিযোগী বিরোধী শক্তিকে সীমাবদ্ধ ও বিভক্ত করিয়া সমাজকলেবরকে এক এবং বিচিত্র কর্মের উপযোগী করিয়াছিল, নিজ নিজ অধিকারকে ক্রমাগতই লঙ্ঘন করিবার চেষ্টা করিয়া বিরোধবিশৃঙ্খলা জাগ্রত করিয়া রাখিতে দেয় নাই। পরস্পর প্রতিযোগিতার পথেই সমাজের সকল শক্তিকে অহরহ সংগ্রামপরায়ণ করিয়া তুলিয়া ধর্ম কর্ম গৃহ সমস্তকেই আবর্তিত আবিল উদ্ভ্রান্ত করিয়া রাখে নাই। ঐক্যনির্ণয় মিলনসাধন এবং শান্তি ও স্থিতির মধ্যে পরিপূর্ণ পরিণতি ও মুক্তিলাভের অবকাশ, ইহাই ভারতবর্ষের লক্ষ্য ছিল।"

    বাই ইমপ্লিকেশন। ১) যারা এক নয়, এক হতে পারে না, তাদেরকে কাজ ভাগ করে দিয়ে স্থিতি বজায় রাখা হত। তার মানে জাতিভেদকে কাজের বিভাগ হিসেবেই দেখা হত। ২) শ্রেণীতে শ্রেণীতে যে বিভেদ, সেটা থেকে যাতে বিদ্বেষমূলক সম্পর্ক তৈরি না হয় সেরকম উপায় রাখা হয়েছিল এবং সেটা আমাদের দেশের একটা ভালো ব্যাবস্থা।

    যে উদ্ধৃতিটি দিয়েছি তার এরকম অর্থ করা যায় কি? কবি সাহিত্যিকরা একেকসময় একেক রকম কথা বলেন। সেগুলূ শোনা যাক।
  • maximin | 59.93.***.*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১২ ২০:০১527710
  • এই তো কাজু, তুমি জানো যে, বিষয়টা মোটেই সরল নয়। শুনি শুনি তোমার ভাবনা শুনি। আমার তো মনে হয় এ বিষয়ে সকলেই দিব্যি করে লিখতে পারে।
  • Kaju | 121.242.***.*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১২ ২০:১৪527711
  • অ্যাঁ ! + গেলুম ! = গ্যাঁ !
  • kc | 178.6.***.*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১২ ২০:২০527712
  • জ্জিও ম্যামিদি। আপনার লেখা এইবার পুরোটাই বুঝতে পারছি। ভালো লাগছে। লিখে চলুন। পরে ফুট কাটব।
  • Bratin | 117.194.***.*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১২ ২২:৩০527713
  • কাজু ইজ স্পট অন। মিনি দির অনুরোধে আমি এই টই খুলে দিয়েছি। :-))
  • maximin | 59.93.***.*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১২ ২২:৪৩527714
  • ঠাকুর রবির ঐ পয়েন্ট ডিবেটেবল মনে হল। বাকিদের যদি মনে হয় যা বলছেন বেশ বলেছেন, তাহলে তো ভালো-ই।
  • ranjan roy | 14.97.***.*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১২ ২২:৫৬527715
  • অবশ্যই ডিবেটেবল্‌ ম্যাক্সি! কিন্তু আপনি একটু খোলসা করে লিখুন না, মানে আপনার যে জন্যে অমন মনে হয়েছে।
  • maximin | 59.93.***.*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১২ ২৩:৪৯527716
  • এই লেখাটা পুরোটা একটা কনট্রাস্ট, পশ্চিম দেশ বনাম ভারতবর্ষ। পশ্চিম দেশের কী ইতিহাস? সমাজের বিভিন্ন শক্তিরা অহরহ 'সংগ্রামপ্রবণ', ধর্ম কর্ম গৃহ সব ঘুরপাক খাচ্ছে।

    আর আমাদের দেশে কীরকম? প্রত্যেকের জন্যে নিজস্ব স্থান। এত সুন্দর ব্যাবস্থা, কাজের পক্ষে এমন উপযোগী যে, কোথাও কারও অমর্যাদার ফীলিং এর অবকাশ নেই! (জায়গাগুলো কিন্ত জন্ম অনুসারে নির্ধারিত, এটা আর লেখেন নি তবে লেখার কি আছে, জানি তো।) যুদ্ধবিগ্রহের কথা শুধু বইতে পড়ি, কারণ বাইরে থেকে দেখলে ঝড়ের ধুলৈ চোখে পড়ে। তারই মধ্যে যে জীবন নিত্য প্রবাহিত হত কুটিরে কুটিরে, সেটাই হল ভারতর্ষীয়। শুধু অতীতে নয়, এটাই আমাদের চিরদিনের।
  • maximin | 59.93.***.*** | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ০০:১৪527702
  • এমনকি বলছেন 'ফরাসি বিদ্রোহ গায়ের জোরে মানবের সমস্ত পার্থক্য রক্ত দিয়া মুছিয়া ফেলিবে এমন স্পর্ধা করিয়াছিল।'
  • maximin | 59.93.***.*** | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ০১:১৮527703
  • উল্টোটাও লিখে দিয়ে যাই।

    "পশ্চাতে রেখেছ যারে সে তোমারে পশ্চাতে টানিছে। অজ্ঞানের অন্ধকারে আড়ালে ঢাকিছ যারে তোমার মঙ্গল ঢাকি গড়িছে সে ঘোর ব্যবধান। অপমানে হতে হবে তাহাদের সবার সমান। শতেক শতাব্দী ধরে নামে শিরে অসম্মানভার, মানুষের নারায়ণে তবুও কর না নমস্কার। তবু নত করি আঁখি দেখিবারে পাও না কি নেমেছে ধুলার তলে হীন পতিতের ভগবান, অপমানে হতে হবে সেথা তোরে সবার সমান।"
  • maximin | 59.93.***.*** | ০৪ জানুয়ারি ২০১২ ০১:৫০527704
  • "হে মোর দুর্ভাগা দেশ, যাদের করেছ অপমান, অপমানে হতে হবে তাহাদের সবার সমান! মানুষের অধিকারে বঞ্চিত করেছ যারে, সম্মুখে দাঁড়ায়ে রেখে তবু কোলে দাও নাই স্থান, অপমানে হতে হবে তাহাদের সবার সমান। মানুষের পরশেরে প্রতিদিন ঠেকাইয়া দূরে ঘৃণা করিয়াছ তুমি মানুষের প্রাণের ঠাকুরে। বিধাতার রুদ্ররোষে দুর্ভিক্ষের দ্বারে বসে ভাগ করে খেতে হবে সকলের সাথে অন্নপান।"

    ইতিহাস গ্রন্থের প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য সভ্যতা চ্যাপটারেও লিখেছেন, কোয়ালিফাই-ইং ক্লজ হিসেবে লিখেছেন "এক সময় আর্যসভ্যতা আত্মরক্ষার জন্য ব্রাহ্মণ-শূদ্রে দুর্লঙ্ঘ ব্যবধান রচনা করিয়াছিল। কিন্তু ক্রমে সেই ব্যবধান বর্ণাশ্রম ধর্মের উচ্চতর ধর্মকে পীড়িত করিল। বর্ণাশ্রম আপনাকে রক্ষা করিবার জন্য চেষ্টা করিল, কিন্তু ধর্মকে রক্ষার জন্য চেষ্টা করিল না। সে যখন উচ্চ অঙ্গের মনুষ্যত্বচর্চা হইতে শূদ্রকে একেবারে বঞ্চিত করিল তখন ধর্ম তাহার প্রতিশোধ লইল। তখন ব্রাহ্মণ্য আপন জ্ঞানধর্ম লইয়া পূর্বের মতো আর অগ্রসর হইতে পারিল না। অজ্ঞানজড় শূদ্রসম্প্রদায় সমাজকে গুরুভারে আকৃষ্ট করিয়া নীচের দিকে টানিয়া রাখিল। শূদ্রকে ব্রাহ্মণ উপরে উঠিতে দেয় নাই, কিন্তু শূদ্র ব্রাহ্মণকে নীচে নামাইল। আজিও ভারতে ব্রাহ্মণপ্রধান বর্ণাশ্রম থাকা সঙ্কেÄও শূদ্রের সংস্কারে, নিকৃষ্ট অধিকারীর অজ্ঞানতায়, ব্রাহ্মণসমাজ পর্যন্ত আচ্ছন্ন আবিষ্ট।"

    কবিতায় যে anguish, সেটি এখানে ফুটলো না।
  • Sushanta | 117.198.***.*** | ০৫ জানুয়ারি ২০১২ ২০:১৮527705
  • ভারতের দারিদ্‌র্‌য ব্যাখ্যা করতেই আজ অব্দি যে কটা কমিশন বসিয়েছে সরকার সবগুলৈ এই সত্যকে সামনে এনেছে যে, "মানুষের পরশেরে প্রতিদিন ঠেকাইয়া দূরে ঘৃণা করিয়াছ তুমি মানুষের প্রাণের ঠাকুরে। বিধাতার রুদ্ররোষে দুর্ভিক্ষের দ্বারে বসে ভাগ করে খেতে হবে সকলের সাথে অন্নপান।" মোটের উপর রবীন্দ্রনাথের ইতিহাস পাঠ এক সঠিক দিশাতেই এগুচ্ছিল। সংরক্ষণ যে এক প্রাচীন ভারতীয় বিষয়, এও রবীন্দ্রনাথ ঠিক বুঝেছিলেন। যদিও শুরুর কথা বলে অসম্পূর্ণতা নিশ্চয় থেকে গেছে। মার্ক্সবাদীরা বেঠিক পথে চলে গেছিল। এবং এখনো রয়েছেন বিশাল সংখ্যাতে। তাই যাদের কথা ছিল 'কৃষকের হাতে জমি' তুলে দেবেন, ৩৪ বছর ক্ষমতাতে থাকার পর দেখা গেল, তারা রাজারাহাটে, নন্দিগ্রামে, সিঙ্গুরে কৃষক উচ্ছেদ করছিলেন। এবং যাদের করেছেন তারা মূলত মুসলমান, নিম্নবর্ণের হিন্দু। কলকাতাতে যখনই গেছি বাইপাসে দেখেছি ছোট ছোট ঘুপচি ঘরগুলো মূলত মুসলমান দের, যারা উচ্ছেদ হয়েছেন এবং যাদের মধ্যবিত্তদেরকেও সহজে ফ্লাট মিলবে না ঐসব জায়গায়, ভাড়াতো দূর অস্ত! এটা দেখা, অনুসন্ধান নয়। ছোটখাটো ভুল হতেই পারে।
  • maximin | 59.93.***.*** | ০৫ জানুয়ারি ২০১২ ২২:২৭527706
  • সুশান্তবাবু, সংরক্ষণের উদ্দেশ্য আপওয়ার্ড মবিলিটি। ভারতবর্ষের ইতিহাস প্রবন্ধে রবি ঠাকুর কিন্তু সংরক্ষণের কথা বলেন নি। উল্টোটা বলেছেন। সীমাবদ্ধ করে রাখা, বিভক্ত করে রাখা, নিজ নিজ অধিকারকে লঙ্ঘন করতে 'না' দেওয়া এগুলোকেই ভালো বলেছেন।
  • Sushanta | 117.198.***.*** | ০৫ জানুয়ারি ২০১২ ২২:৪২527707
  • ঠিকই বলেছেন আপনি। সেটি মনে রেখেই আমি লিখছি। কিন্তু এই যে তত্‌ব্‌ব,"ভারতবর্ষ সমাজের সমস্ত প্রতিযোগী বিরোধী শক্তিকে সীমাবদ্ধ ও বিভক্ত করিয়া সমাজকলেবরকে এক এবং বিচিত্র কর্মের উপযোগী করিয়াছিল, নিজ নিজ অধিকারকে ক্রমাগতই লঙ্ঘন করিবার চেষ্টা করিয়া বিরোধবিশৃঙ্খলা জাগ্রত করিয়া রাখিতে দেয় নাই। পরস্পর প্রতিযোগিতার পথেই সমাজের সকল শক্তিকে অহরহ সংগ্রামপরায়ণ করিয়া তুলিয়া ধর্ম কর্ম গৃহ সমস্তকেই আবর্তিত আবিল উদ্ভ্রান্ত করিয়া রাখে নাই। ঐক্যনির্ণয় মিলনসাধন এবং শান্তি ও স্থিতির মধ্যে পরিপূর্ণ পরিণতি ও মুক্তিলাভের অবকাশ, ইহাই ভারতবর্ষের লক্ষ্য ছিল।"- একেই কি সর্বতো ভাবে অস্বীকার করে ভারতীয় সমাজের বৈচিত্রকে নিশ্চিহ্ন করে দেবার মধ্যেই 'আধুনিক জাতীয়-সংহতি'র তত্ব তৈরি হয়নি? উল্টোদিকে যে দলিতরা একদিন,"অজ্ঞানজড় শূদ্রসম্প্রদায় সমাজকে গুরুভারে আকৃষ্ট করিয়া নীচের দিকে টানিয়া রাখিল। শূদ্রকে ব্রাহ্মণ উপরে উঠিতে দেয় নাই, কিন্তু শূদ্র ব্রাহ্মণকে নীচে নামাইল।" তাদেরই দীর্ঘ লড়াইএর ফলে স্বীকৃতি পেল আধুনিক সংরক্ষণ ব্যবস্থা। যেটি নিশ্চয় প্রচুর দোষ যুক্ত, তাকেই পূর্ণ ক্ষমতার এবং সম্পদের বিকেন্দ্রীকরণ এবং সমবণ্টণ করে আবারও, "ঐক্যনির্ণয় মিলনসাধন এবং শান্তি ও স্থিতির মধ্যে পরিপূর্ণ পরিণতি ও মুক্তিলাভের অবকাশ' রয়েছে এই আমার বলবার কথা। এবং এটাই আগামীর " ভারতবর্ষের লক্ষ্য" বটে। জাতপাত মানি না, বলে আধুনিক বামুন সব বৈচিত্র নস্যাৎ করে দিয়ে 'মানাটা'কে আসলে আড়াল করবে আর দলিত উত্থানকে প্রতিহত করবে এই খেলা এখনো চলছে কিনা।
  • maximin | 59.93.***.*** | ০৫ জানুয়ারি ২০১২ ২৩:১৩527708
  • ঐক্যনির্ণয়, মিলনসাধন, শান্তি ও স্থিতি। এই স্থির হল তো তাহলে? এটাই জানতে চাইছি। রবীন্দ্রনাথ এখানে উপলক্ষ্যমাত্র।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন