এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  প্রশ্ন

  •  শ্রীমল্লারের মর্মকথা

    শ্রীমল্লারকে বলছি
    প্রশ্ন | ২৬ আগস্ট ২০২৫ | ৯৫৪ বার পঠিত
  • এখানে লিখুন। সাতাত্তরটা নতুন থ্রেড খামোখা খুলবেন না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শ্রীমল্লার বলছি | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২১:৪৪745781
  •  
     
    ওদিকে সমুদ্রে কবিতার পাণ্ডুলিপি ডুবে গ্যালো।
    এদিকে... এদিকে... 
    সাফাইকর্মী জানতে চাইলেন, 
    'আচ্ছা, পাড়ার কাজের মাসিরা কিন্তু নির্ভেজাল সাংবাদিক। কী বলেন?'
     
    আর সামনের দিকে... সামনের দিকে... হ্যাঁ, ওইদিকটায় মনে হচ্ছে, শম্ভু মিত্র চিঠি লিখতে বসেছেন।
     
    সেদিনকে শুনলাম ঘুমের ওষুধ খেয়ে নাকি চোখ আর স্বপ্ন দ্যাখেনি... মানে হয়েছে কী, বউদি আর ঘুম থেকে উঠলেন না। 
    দাদার সে কী কান্না— রাতে কার কাছে গিয়ে বলবেন? 'আমায় রূপকথার গল্প শোনাও'... 
     
    আর শেষমেশ একটা খুন হয়ে গেল, খুন... মানে... মানে হল গিয়ে... 
     
    ভদ্রলোক গাছ কাটছিলেন। 
     
    হঠাৎ করেই বললেন, 'আমায় থানায় নিয়ে চলো। আমি আর গাছ কাটতে পারছি না। রাতে গাছেরা স্বপ্নে এসে বলে':  'একদিন সকালে উঠে তোমার বাচ্চা মেয়ে দেখবে, তুমি গাছ হোয়ে গ্যাছো। তোমার মেয়ে খুশি হ'য়ে তোমাকে জড়িয়ে ধরবে। আর সেই মুহূর্তেই তোমার মেয়ে পাখি হয়েই উড়ে যাবে সীমান্ত পেরিয়ে'... 
     
  • শ্রীমল্লার বলছি | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০১:১০745783
  • যা ভাবছি, যা ভেবেছি
     
    মাঝে মাঝে অবাকই লাগে এই মনে করেই, এত এত অদ্ভুত কবিতা কী করে আসে, আমার কাছে? স্বীকার করতে লজ্জা নেই যে, আমার অধিকাংশ কবিতাই অবচেতন থেকে উঠে আসা। 
     
    আনন্দ পাবলিশার্সে কবিতার পাণ্ডুলিপি পাঠানোর আগে এমনকী যখন পাঠাচ্ছি, সেই মুহূর্তেও নিজের সীমাবদ্ধতার দিকে তাকিয়ে কাঁদতে ইচ্ছে করছিল। কেননা, যা বলতে চেয়েছি, পারিনি তা বলতে। ব্যর্থ হয়েছি। এবং এও ভেবেছিলাম, এখনও ভাবি, আনন্দ পাবলিশার্সে জঘন্য একটা কবিতার পাণ্ডুলিপি পাঠিয়েছি। অমনসকল কবিতা আর একটিও লেখার চেষ্টা করিনি কোনওদিনও। এ হল দুঃখের কথা, ব্যর্থতার গল্প। কিন্তু দ্বিতীয় কোনও উপায় তো ছিল না। আসলে, ওই মুহূর্তে আমার কাছে ওই লেখাগুলোই ছিল। তাও কত কষ্ট ক'রে, দিনরাত এক ক'রে, পাণ্ডুলিপির থেকে একটা একটা ক'রে কবিতা সরিয়েছি, আর তার জায়গায় রেখেছি অন্য কবিতাদের। 
     
    সম্ভবত একই সঙ্গে গোটা তিন চারেক কবিতার পাণ্ডুলিপি তৈরি করেছিলাম। সেইখান থেকেই বেছে বেছে নিতাম। যে কবিতাগুলো বাতিল ক'রে দিয়েছিলাম। মানে যেগুলো আনন্দ পাবলিশার্সের পাণ্ডুলিপিতে রাখিনি, তার অনেক লেখাই, মানে বাতিল লেখাই গুরুতে জমা করেছি দিনের পর দিন। শুধু কি পাণ্ডুলিপি তৈরি করেই কাজ শেষ হয়ে গেল? নাহ্! এরপরে ভাবলাম, আচ্ছা, সম্পাদক মণ্ডলী যখন আমার কবিতাগুলো পড়বেন তখন তাঁদের চোখে দেখতে কেমন লাগবে আমার কবিতাদের? আচ্ছা, যদি কবিতাগুলোকে সাজাই বিভিন্ন ভাবে? সাজাতে শুরু করলাম। প্রত্যেকটি কবিতাকে আলাদা আলাদা ভাবে সাজিয়েছিলাম। যাতে সম্পাদক মণ্ডলী বুঝতে পারেন, এই ছেলে কেবলমাত্রই লেখার চেষ্টা করে না। লেখাদের আলাদা আলাদা পোশাকে আলাদা আলাদা নামে চিহ্নিত করতে পারে। এমনকী আশ্চর্যের বিষয় ছিল এই যে, ওই পাণ্ডুলিপির একটা কবিতার সঙ্গে অন্য কবিতার ভাবনায়, ছন্দে এমনকী বক্তব্যতেও কোনও মিল ছিল না।
     
    বয়েস তো বাইশ হতে চলল, এই অল্প বয়েসেই লেখার সঙ্গে আমার এমন একটা সম্পর্ক তৈরি হয়ে গিয়েছে যে, যদি কোনওদিন কোনও মেয়ে মানে ভালোবাসার মানুষ আসে আমার জীবনে— তাঁকে তেমন ভালোবাসা দিতে পারব না, যতটা আমি লেখাকে দিতে পেরেছি, যতটা আমি দিতে পারব লেখাকে। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২১:৫১745787
  • কত কত ভালো ভালো ভাবনা। 
    কত কত নতুন সম্ভাবনাময় লেখারা যে লুকিয়ে আছে, আমার মধ্যে! 
    কিন্তু আক্ষেপ— আমার শারীরিক মৃত্যুর কিছু মুহূর্ত আগে অব্দিও সেইসমস্ত ভাবনাদের লিখে ফেলতে পারব না।
     
    ভালো লেখার জন্য, একটা গোটা জীবনও কম প'ড়ে যায়! 
  • kk | 2607:fb91:4c1f:77b8:a9d2:28b1:283f:***:*** | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২২:০৭745788
  • খারাপ লেখার জন্যও গোটা জীবন কম পড়ে যায়। একটা জীবন আসলে সবকিছু, স-অ-ব কিছুর জন্যেই কম পড়ে যায়। কিম্বা সেভাবে দেখলে হয়তো কোনোকিছুর জন্যই কম পড়েনা। কারণ প্রত্যেকটা মূহুর্তই একটা সম্পূর্ণ জীবন। তাই একটা জীবন বলে কিছু নেই। অনেকগুলো জীবন।
  • শ্রীমল্লার বলছি | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২২:১৮745789
  • এক মুহূর্তে এক জীবনেই বেঁচে নিচ্ছি অনেকরকম—
    ভাবতে ভাবতে ভুলে যাচ্ছি, 
    এটাই তো সেই গোটা জীবন! 
     
    @kk মার্জনা করবেন। আমার মন্তব্য পড়ার পরেই, এই এলোমেলো লাইনগুলো মাথায় এল... 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৯:২২745807
  • সিগারেট খাওয়াটা ছাড়ব ছাড়ব করেও ছাড়তে পারা গেল না। ছাড়তেই চাই। চেষ্টা তো আর কম করা হল না। প্রতি মাসেই অনেক অনেক টাকারই সিগারেট খাই, খেয়ে ফেলি। এই যে লেখাটা লিখছি, এর কয়েক মুহূর্ত আগেই শেষ ক’রে ফেললাম জ্যান্ত একখানা সিগারেট। আমার হাতে পড়ার পরেই যে পুড়ে দারুণ রকমের ছাই ছাই হ’য়ে গেল। এই একটাই নেশা, যা প্রতিদিনই করতে থাকি। ক’রে থাকি।

    আর আছে মদ্যপান— বছরে পুজোয় একবার। তাও খাব কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকেই যায়। শেষমেশ খাওয়া হয় কোনও রকমে। প্রথমবার পুজোয় যে বছর বাংলা মদ খেলাম, সেদিন বুঝেছিলাম, মদ কী জিনিস...! মনে হয়েছিল, আস্ত একটা পর্বত মাথায় চেপে বসেছে! সেইদিন বয়স্ক একটা গাছকে জড়িয়ে ধরেছিলাম। বয়েস তখন উনিশ বছর।

    কষ্ট হয়, সিগারেট খেতে। নিতে পারি না আর। 
    অভ্যেস হয়ে গ্যাছে, নিত্যদিন খাওয়ার। 
    হয়তো কোনও একদিন এই ধোঁয়া ধোঁয়া নেশাকে ছাড়তে পারব। 
    আশায় আছি। দেখা যাক।
  • শ্রীমল্লার বলছি | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০০:১৫745809
  • রাত আর খাট— দু'জনেই গলায় গলায় বন্ধু। 
     
    খাট ভাঙার আওয়াজ, সচরাচর রাতেই শোনা যায়... 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৪:২৪745813
  • ‘সামনেই মৃত্যু, কাজে মন দাও’ 
     
    সময় নষ্ট যখন করতে থাকি, তখন আমার অন্তর্দৃষ্টি বলে, ‘সামনেই মৃত্যু। কাজে মন দাও’। যেসময়ে আমি কবিতা লেখার চেষ্টা করছি, ঠিক সেইসময়েই আরেকজন মানুষ সমাজ মাধ্যমে অকাজে সময় কাটাচ্ছেন। সমাজ মাধ্যম তাঁদের কাছেই জরুরি, যাঁরা সমাজ মাধ্যমের উপযুক্ত ব্যবহার জানেন। যেসময়ে আমি জীবনকে আরও সুন্দর ক’রে তোলার জন্য লড়াই ক’রে চলেছি, সেসময়ে আরও অনেকেই ভেবে পাচ্ছেন না, নিজের কোন সেরা ছবিটা ওয়টস্যাপের প্রোফাইল ফোটোতে আপলোড করবেন, নিজের কোন সেরা ছবিটা ফেসবুকের প্রোফাইল ফোটোতে আপলোড করবেন, নিজের কোন সেরা ছবিটা ইন্সটাগ্রামের প্রোফাইল ফোটোতে আপলোড করবেন। এমন কোনও সেরা ছবি হয় না। তাই নিজের ছবি বারবার তুলতে থাকেন, থাকছেন বিভিন্ন মানসিকতার বিভিন্ন মানুষেরা। আমার এখনও পর্যন্ত একটাই ভালো ছবি আছে, সেই অর্থে। যা বড়বেলার। এই একটা ছবিই আমার ওয়টস্যাপের প্রোফাইল ফোটোতে এমনকী গুগল অ্যাকাউন্টের প্রোফাইল ফোটোতেও এই ছবিই দেওয়া আছে। বন্ধু তুলে দিয়েছে। আশা করা যায়, পরবর্তী দশ-বারো বছরেও এই ছবিই থাকবে। তারপরে যখন বয়েস একটু বাড়বে, মুখের আদল সামান্য বদলে যাবে এমনকী, চুলের রঙ যখন অল্পবিস্তর বদলাতে শুরু করবে, তখন না হয় ভেবে দেখব নতুন কোনও ছবি আপলোড করা যায় কিনা নিজের। প্রজন্ম যখন নিজের হাতেই ধ্বংসের সম্ভাবনা নিয়ে ঘুরে বেড়ায়, তখন সেই প্রজন্মকে জীবনের মূলস্রোতে ফিরিয়ে আনা প্রায় অসম্ভব। সবচেয়ে বড় কথা, দুঃসাধ্য। 

    আরেক ধরনের হুজুগ আছে, বিখ্যাত মানুষদের সঙ্গে ছবি তুলে সমাজ মাধ্যমে আপলোড করা। নিজের চোখেই দেখা, কলকাতা বইমেলায় ‘এসবিআই অডিটোরিয়ামে’ দাঁড়িয়ে আছি। একজন নামকরা ব্যক্তিত্ব এলেন। আমার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একজন দিদিভাই, সেই দিদিভাইয়ের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আরেকজনকে বললেন, একটা ছবি তুলে দিতে ওই বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের সঙ্গে ওই দিদিভাইয়ের। সমাজ মাধ্যমে আপলোড করবেন, বোঝাই গেল। আমার বারবার মনে হয়েছে, মনে হয়— অমন মানুষদের ন্যূনতম উচ্চতায় পৌঁছনোর যদি চেষ্টা করতেন এই হুজুগে মানুষগুলো, তাহলে হয়তো জীবনে কিছুটা উন্নতি করতে পারতেন। সেই নামকরা ব্যক্তিত্ব ছিলেন, একজন লেখক। ভেবেছিলাম, এই দিদিভাই হয়তো ওঁর কোনও লেখাই তেমন মনোযোগ দিয়ে পড়েননি। কিন্তু ওঁর সঙ্গে নিজের ছবি তোলায় অনেক বেশি মনোযোগ দেখালেন। আমিও তো এমন বিখ্যাত মানুষের সঙ্গে সময় কাটিয়েছি, যিনি নিজের কাজের জন্য আমাদের সকলের কাছেই পরিচিত। আমার তো একবারও মনে হয়নি, একটা ছবি তুলে রেখে দিই, যাতে লোককে প্রমাণ দেখাতে পারি। আসলে, আমার কাউকে কোনও প্রমাণ দেখানোর দায় নেই। আমার স্মৃতিই একমাত্র সেইসকল মুহূর্তের সাক্ষী। বিশ্বাস করি, সময় এলে তাঁর সঙ্গে কোনও না কোনওদিন ছবি উঠে যাবে। 

    এই প্রজন্ম একবারও ভাবছে না, মৃত্যু কারও জন্যে অপেক্ষা করে না। মৃত্যু নিজের সময়ে নিজে চলে। মৃত্যু কারও হুকুম মেনে চলে না। মৃত্যু যখন আসে, তখন আমাদের সকলকেই আত্মসমর্পণ করতে হয় তার কাছে। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২১:০৩745817
  • কী সর্বনাশ করেছি! ঠিক সর্বনাশ নয়। মাঝে মধ্যেই খেয়াল করছি, নিজের লেখায় 'আমি' 'আমি' 'আমি' 'আমি' হাজারো আমি চলে আসছে। মানুষের কথা লিখছি, এই সময়ের কথা লিখছি, প্রতিটি মুহূর্তের কথাই লিখছি— তাও 'আমি' এসেই যাচ্ছে। বিরক্তিকর লাগছে। কিন্তু উপায়? 
     
    জয় গোস্বামী ওঁর 'অর্থহারা একমুষ্টি বালি' কাব্যগ্রন্থের ভূমিকায় লিখেছিলেন: "আমার জীবন থেকেই কবিতা এসেছে, তা হলে কবিতার মানেও যে বুঝতে পেরেছি সে-দাবি করব কোন মুখে?" এই কি সেই 'আমি'? 'আমার'? 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২৩:৩৫745822
  • ভাল লাগলে, লিখে রাখি। আর খারাপ লাগলে? তাও লিখে রাখি। অনুভূতির সঙ্গে আলাপ কবে হয়েছিল, জানি না। কিন্তু খুব খুব ছোটবেলায়, যখন ওই তিন চার বয়েস– তখন খুব মনখারাপ হতো। একটা গোটা বিছানা ছিল আমার জন্য। আজও আছে। বইপত্তর ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে। থাকে বহু পুরনো পত্রপত্রিকা। ওই ছোট বেলায় ছোট্ট ছোট্ট স্বপ্ন ছিল। আর ছিল রঙিন অথচ দারুণসুন্দর দিনসন্ধেরাত। বড় হলাম, আর স্বপ্নও বড় হয়ে গেল সেইসঙ্গে। কিন্তু কোনওদিনই সেই ছোট বেলার মতো ছোট্ট আর স্বপ্নগুলোকে ফিরে পাওয়া হল না। হলই না। এ কি আক্ষেপ? হতে পারে। আবার নাও পারে। কিন্তু ভালো লাগা থেকে কবে যে ভালোবাসতে শিখলাম, সেও ভুলেছি। মনে থাকে? বড় হয়ে গেছি না! সেই ছোট্টটি নেই যে আর... 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০০:০৮745830
  • ফুল আর কবিতা   কবিতা আর ফুল 
     
    কয়েক মুহূর্ত আগে একটা কথা এল মাথায়। তাই ভাবলাম, কথাটা পাঠকবন্ধুদের সঙ্গে ভাগ ক'রে নিই।—
     
    একটা পথ তৈরি হয়ে গেছে এতদিনে আমার, কবিতা লেখার চেষ্টা করতে করতে। পথ বলতে কী? যেখানে প্রতি মুহূর্তে আমার আসা-যাওয়া। কেমন সে পথ? যেমন আমার উঠে আসে কবিতায়। তো মনে হচ্ছে, এতদিনে যে পথে আমার আসা-যাওয়া, যে পথ থেকে কবিতাদের খুঁজে পাওয়া, খুঁজে চলা নিরন্তর— এর পরে কি আর কোনও পথ নেই? একটাই কি পথ আছে, যেখানেই কেবল আনাগোনা ক'রে বেড়াতে পারি? সম্ভবত না। একেবারেই না। আরও পথ আছে। আমি চাই অন্য অন্য পথগুলোকে ধরতে। কীভাবে ধরব? জানি না। জানা নেই। তবে চেষ্টা করলে যে, সমস্ত সম্ভাবনার কাছে পৌঁছনো যায়, এটুকু জানি। বুঝি বলতে এটুকুই। তাই চাইছি, বেশ চাইছি, এবার থেকে পথটা বদল করব। কবিতাই উঠবে, কবিতাই হবে। কেবল আমার এতদিনকার পুরনো পথকে রেখে, ছেড়ে— আমি খুঁজতে বেরোব নতুন এক পথ। যেখানে কবিতারা ফুল হ'য়ে গাছে গাছে ফুটে আছে। কেউ তুলতে আসেনি। কিছু ফুল, মাটিতে প'ড়ে আছে শুকিয়ে। গাছ থেকে ফুল মানে কবিতা ছিঁড়ব না। ফুল-কবিতা এদের গাছেই মানায়। কিন্তু যে ফুলগুলো মানে যে কবিতাগুলোর আয়ু ফুরিয়েছে, প'ড়ে আছে মাটিতে— তাদেরকেই আমি আমার সাদা পাতায়, কবিতার খাতায় তুলে আনব। এবার থেকে আমি সেইসকল কবিতাদের রচনা করব, যাদের আয়ু ফুরিয়েছে। 
  • পথের পাঁচালি | 165.225.***.*** | ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৭:১০745831
  • “পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন — মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে, ঠাঙাড়ে বীরু রায়ের বটতলায় কি ধলচিতের খেয়াঘাটের সীমানায়? তোমাদের সোনাডাঙা মাঠ ছাড়িয়ে, ইছামতী পার হয়ে, পদ্মফুলে ভরা মধুখালি বিলের পাশ কাটিয়ে, বেত্রবতীর খেয়ায় পাড়ি দিয়ে, পথ আমার চলে গেল সামনে, সামনে, শুধুই সামনে… দেশ ছেড়ে বিদেশের দিকে, সূর্যোদয় ছেড়ে সূর্যাস্তের দিকে, জানার গন্ডি এড়িয়ে অপরিচয়ের উদ্দেশ্যে…
    দিন রাত্রি পার হয়ে, জন্ম মরণ পার হয়ে, মাস, বর্ষ, মন্বন্তর, মহাযুগ পার হয়ে চলে যায়… তোমাদের মর্মর জীবন-স্বপ্ন শ্যাওলা-ছাতার দলে ভরে আসে, পথ আমার তখনও ফুরোয় না… চলে… চলে… চলে… এগিয়েই চলে…
    অনির্বাণ তার বীণা শোনে শুধু অনন্ত কাল আর অনন্ত আকাশ…
    সে পথের বিচিত্র আনন্দ-যাত্রার অদৃশ্য তিলক তোমার ললাটে পরিয়েই তো তোমাকে ঘরছাড়া করে এনেছি!…
    চল এগিয়ে যাই।”
     
  • শ্রীমল্লার বলছি | ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২১:৩৬745835
  • "তোমার নখের ডগায় তীব্র প্রেমের মানে–
     আমিও গল্প সাজাই, তোমার কানে কানে"
                                       — অনুপম রায়
     
    জড়িয়েই ধর্তে পার্লাম নাহ্! তার্পর ধরুন চুমু— পার্লাম না, এক্কেবারেই পার্লাম না খেতে! জড়িয়ে ধর্লে কেমন অনুভূতি হয়, চুমু খেলে কতদিন লেগে থাকে মুখে সেই স্বাদ— এখনও পাওয়া হল নাহ্! তবে হ্যাঁ, ভালো বাসতে শিখেছি। সুন্দরী মেয়ে তো কম দেখা হল না... এমনিতেই দেখতে ভালো না আমাকে। মেয়েরাও তাকায় না তাই এই যাচ্ছেতাই মুখের দিকে। এখন জীবনে প্রেম নেই। প্রেম নেই বলতে, যেচে কোনও মেয়েই আসছে না। ফাঁআআআকা পুরো আমার এই হৃদয়চত্বর। কিন্তু ব্যাপার হল, কোনও মেয়ের সঙ্গে প্রেম হওয়ার্পরে যখন তার বাড়ির লোক জানতে পার্বে— ছেলে সারাদিন কবিতা লেখে! বিয়ে তো দূরের কথা, আমাকেই গিলে খেয়ে নেবে! 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২৩:২৮745846
  • আমার আর আমার বন্ধুর ইচ্ছে আছে, কোনও একদিন আমাদের একখানা গানের অ্যালবাম বেরোবে। কথা লিখে দেব আমি, আর বন্ধু সেই কথায় সুর বসাবে। বন্ধু খুব ভাল সুরকার। আর মোটামুটি কথা লিখতে পারি আমি। সেই গান কাকে দিয়ে গাওয়াব, কেউ আদৌ গাইতে রাজি হবেন কিনা জানা নেই। তবু ইচ্ছে আছে আমাদের। সেই অ্যালবাম করতে কোনও মিউজিক কোম্পানি আদৌ এগিয়ে আসবেন কিনা, জানা নেই। তবু ইচ্ছে আছে আমাদের। ভালবাসায় যদি জোর থাকে, তবে তো সম্ভাবনার দিকে এক পা এগিয়েই রাখা হল! 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২৩:০০745848
  • সন্ধেবেলায় দোকানে চা খেতে গিয়ে দত্ত'দাকে আড্ডা মেরে বললাম, 
    "পুজোয় তো সবাই প্রেম পেয়ে গেল। আমার আর প্রেমে পড়া হল না।" 
    দত্ত'দা বলল, 
    "একা আছিস, ভালো আছিস। প্রেম করলে তার টাইম মতো চলতে হবে।" 
    দত্ত'দাকে বললাম, 
    "সময়ের ওপরে বিশ্বাস রাখব বলছ?"
    দত্ত'দা বলল, 
    "সময় এলে সব এসে যাবে। নিজের কাজে মন দে। যেসময়টা প্রেমে দিবি, সেসময়টায় দিব্যি নিজের কাজ এগিয়ে যাবে।" 
     
    শেষে দত্ত'দাকে বললাম, 
    "দেখা যাক। সময়েই বিশ্বাস রাখছি।" 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২২:৪৭745856
  • চিঠি লেখার এক প্রবল আগ্রহ কাজ করে আমার ভেতরে। কিন্তু লিখব কাকে? এখন তো মুহূর্তেই ওয়টস্যাপে মেসেজ পাঠিয়ে ফেলা যায়। খুব ইচ্ছে করে, হাতে চিঠি লিখতে আমার। কিন্তু লিখব কাকে?! 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৩:৩৩745867
  • যাঁরা আমার কবিতা পড়ছেন, তাঁরা নিশ্চই খেয়াল করেছেন যে আমার কবিতার কোথায় কোথায় গলদ থেকে যাচ্ছে। আমার কবিতার প্রথম পাঠক এবং সমালোচক— আমি নিজেই। অজস্র গলদ নিজের চোখে পড়ে, নিজেরই কবিতার। হয়তো যে যে জায়গায় আরও বেশি করেই গলদ থেকে যাচ্ছে, সেগুলো আমার চোখ এড়িয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আপনাদের চোখে ধরা পড়ছে নিশ্চই। তাই বলছি, আপনাদের চোখে আমার কবিতার যে যে জায়গায় গলদ ধরা পড়ছে, আমাকে কোনও সংকোচ ছাড়াই জানাতে পারেন। এতে আমার লেখারই উপকার হবে। 
  • r2h | 208.127.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০২৫ ০০:০৬745879
  • বাহ, গানের অ্যালবামের জন্য শুভেচ্ছা। মিউজিক কোম্পানির কী দরকার, ইউটিউব খুবই কাজের জিনিস।

    আর ইয়ে, প্রেমের জন্য চেহারাটা কোন আবশ্যক শর্ত হওয়ার কথা না, তবে প্রেম প্রেম বলে বেশি আকুলি বিকুলি করলে সম্ভাব্য প্রেমাস্পদরা হ্যাংলা ভাবতে পারে, ঐটা একটা ব্যাপার।
    আবার বাল্যপ্রেম হলে একরকম, নাহলে সোজা প্রেম থেকে বিয়ে - ওটা মাথায় থাকলে একটা বয়সের পর স্বাভাবিকভাবেই নানান রকম শর্তাবলী, ভবিষ্যৎ চিন্তা -সেসব আসে।
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০২ অক্টোবর ২০২৫ ০০:৫৩745880
  • @র২হ আসলে কী জানেন, আমি অনেক সময়ে হতাশায় ভুগি দুটো কারণে— 
    ১. এখনও পর্যন্ত আমার জীবনে 'সে' নেই কোনও। একজনকে ভালবাসি, কিন্তু মুখ ফুটে জানাতে পারি না তাকে। আমার এই ২১+ বয়েসে আমার অন্য বন্ধুদের সকলেরই 'সে' আছে। সেটা কথা নয়। কথা হচ্ছে যে, আমি খুব ভাল বক্তা হওয়া সত্ত্বেও মেয়েদের সামনে গেলেই চুপ হ'য়ে যায়...
     
    ২. ভালোবাসার কবিতা লেখার যখন চেষ্টা করি, তখন আমাকে কল্পনার আশ্রয় নিতে হয় প্রায় সময়েই। ভালোবাসার একজন মানুষকে পাশে পেলে সম্ভবত আমার ভালোবাসার কবিতা লিখতে আরও খানিকটা সুবিধা হতো... 
  • r2h | 208.127.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০২৫ ০১:২৫745881
  • অপূর্ণ প্রেমে কবিতা বেশি তীব্র হয় বলে শুনতে পাই। প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা নেই, তবে উদাহরণ আছে। চাঁদ আর চামেলীর গান যেমন।

    মানে কবিতার জন্যই যদি প্রেমের দরকার বলে মনে হয় আরকি।
    এছাড়াও অনেককিছু দরকার থাকতে পারে, প্ৰিয়-শিষ্যা ললিতে কলাবিধৌ ইত্যাদি যথা, সেসবের জন্য বাস্তব পার্টনার না হলে চলে না।
    বক্তব্য হল প্রেমটা প্রয়োজনীয়তা হওয়ার কথা না। গুচ্ছ্খানেক লোক আছে যাদের স্টেডি পার্টনার নেই, তাতে কিছু থেকে থাকছে না। প্রেম হল কিন্তু তা পূর্ণতা পেল না- তার যাতনা আছে, তবে তার থেকে আবার চমৎকার শিল্প হয়।
    সুমন গেয়েছেন না পাওয়ার রং নাও তুমি, সে অবশ্য একুশ বছরের গান না, আরেকটু বুড়ো হলে পর, তবে সে অন্য কথা।
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০২ অক্টোবর ২০২৫ ১০:১৪745882
  • @র২হ, 
    সুমনের 
    "সারারাত জ্বলেছে নিবিড়
     ধূসর নীলাভ এক তারা
     তারই কিছু রঙ নাও তুমি" 
     
    গানটা আমারও প্রিয়। বহুবার শুনেছি। 
    সময়ের ওপরেই গোপনে গোপনে ছেড়ে দিয়েছি সব। 
    ভবিষ্যৎ অজানা। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০২ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:২৩745883
  • এদিকে আজ দশমী। আর আমার কাছে নতুন কোনও লেখাই নেই। মাও যাচ্ছেন, সেইসঙ্গে আমার লেখাও ফুরিয়ে আসছে।
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০২ অক্টোবর ২০২৫ ২৩:২৩745885
  • এক্ষুনি বাড়ি ফিরলাম দুর্গা বিসর্জন দেখে। হেঁটে ফিরছিলাম। ফিরতে ফিরতে ভাবছিলাম, এই জনসমাগম থেকে আবারও নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে ফিরে যাব নিজের লেখার জগতে। একমাত্র যেখানে আমার মুক্তি, শান্তিও। তেমনিভাবেই গুরুতে এসে চুপ ক'রে অন্যদের লেখাজোখা পড়ব, আর জানতে থাকব সেইসব— যা এখনও পর্যন্ত জানি না। জানা নেই আমার। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৩ অক্টোবর ২০২৫ ১৮:৩৩745892
  • Chayer dokaner benche boshe achhi... Kii je moshaa kaanmrachhe!... 
    Moshaar moto aar keu bhalobasheni amake... 
  • Ismail Jabiulla | ০৩ অক্টোবর ২০২৫ ২১:২২745894
  • এত সুন্দর লেখা আগে কখনও পড়িনি, এগুলি কবিতা নাকি আপনার দিনলিপি?  পড়ে মনে হচ্ছে আমি কোথাও ডুবে যাচ্ছি আর কোনদিন ভেসে উঠবো না, ডুবে যাবার আগে আপনাকে বলে গেলাম আমি আপনার সব লেখাই পড়ব সময় ও সুযোগ মত, লিখতে থাকুন, ভাল থাকবেন।
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৩ অক্টোবর ২০২৫ ২১:৩৭745895
  • @Ismail, এগুলো আমার দিনলিপিই। অন্য টইয়ে আমি পর্বে পর্বে কবিতা জমা করার চেষ্টা করি। এখানে আমার কোনও কবিতাই জমা করি না। ভালোবাসা জানবেন! 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন