এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কৌতূহলী | 115.187.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২২:১৭542596
  • ১৯৯৫ মানে যে বছর বইমেলায় এ মুখারজির স্টলে ''আবার বছর কুড়ি পরে'' বেরিয়েছিল , মোটামুটি সেই বছরেই , বা এক দুবছর এদিক ওদিক
  • Manali Moulik | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২২:১৫542595
  • অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্নের জন‍্য ক্ষমা চাইছি, মায়ানমারের ইতিহাস সম্পর্কে (প্রাক্-ব্রিটিশ থেকে বর্তমান, সম্পূর্ণ ১৩০০০ বছরের তিব্বতী-বর্মন নয়) কোনো ভালো বইয়ের Pdf কেউ জানাবেন একটু। 
    Thant Myint U রচিত 'River of lost footsteps : A personal history of Burma' -র কোনো pdf পাওয়া যায়নি, লাইব্রেরী ছাড়া গতি নেই। এছাড়া বৌদ্ধ মায়ানমার নিয়ে স্বপ্নময় চক্রবর্তীর কিছু প্রবন্ধ ছিলো। কেউ সন্ধান দিলে ভালো হয়। 
  • পাপাঙ্গুল | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২১:৪৫542594
  • হ্যাঁ রঞ্জন ঘোষালের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেছ মনেহয়
  • <> | 2405:201:802c:7858:f12f:59df:2845:***:*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২১:৩৪542593
  • ১৯৯৫ এই মনে হয়, যাদবপুরে মহীনের বড় প্রোগ্রাম হয়েছিল। নতুন ছেলে মেয়ে আর পুরোনদের নিয়ে, নতুন আর পুরোন গান নিয়ে। সে এক অদ্ভুত ব্যাপার ছিল যে প্রায় ঘন্টা দুয়ের প্রোগ্রামের পুরোটা জুড়েই স্টেজের পেছন দিকে সারি দিয়ে রাখা ক্যানভাসে হিরণ মিত্র ছবি এঁকে গেলেন। ওনার ট্রেডমার্ক ছবি, ফিগারবর্জিত, শুধু রঙ আর রেখার আঁচড়। তখন অবশ্য বিশেষ জানতাম না, কে উনি।
  • r2h | 165.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২১:২০542592
    • পাপাঙ্গুল | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২১:০৩
    • সন্ধ্যাদীপ জ্বালে তারার টিপ রঞ্জন প্রসাদের গান না ?
     
    হ্যাঁ। আমি অবশ্য আদি ঘোড়াদের একজন, ক্রমে ছিটকে গেছেন - এই ভেবে এই গানটার উল্লেখ করলাম, তবে এটা ভুল করেছি, উনি মহীনের ঘোড়াগুলিতে কখনৈ বোধ্য ছিলেন না। সমসাময়িক এই মাত্র।
    যদিও পথের প্রান্তে বা এত চাওয়া নিয়ে কোথা যাই (অরুণেন্দু দাশ) এইগুলি মৌলিক গান না, তাই হয়তো বাঁক বদলের দৃষ্টান্ত হিসেবে গন্য হওয়া উচিত না।
     
    • কৌতূহলী |  ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২১:০১
    • ...এইসময়টা মহীন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছিল না? 
    ব্যান্ড ছিল না, কতিপয় শ্রোতা সমঝদার গানের কারিগরদের মধ্যে জীবিত ছিল। যদ্দুর জানি বিই কলেজকেন্দ্রিক স্মৃতি ও চর্চায় ভালোই ছিল, সৈকতদা ইত্যাদিরা বলতে পারবে। ঐরকম আরও পকেট ছিল এদিক ওদিক।
     
  • পাপাঙ্গুল | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২১:০৩542591
  • সন্ধ্যাদীপ জ্বালে তারার টিপ রঞ্জন প্রসাদের গান না ?
  • কৌতূহলী | 115.187.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২১:০১542590
  • মহীনের ঘোড়াগুলি বিস্মৃত কখনো হয়নি, নানান কলেজ ক্যাম্পাস, সমঝদার মহলে জীবিত ছিল, বিচ্ছিন্নভাবে ঘোড়াদের দাপট ছিল, দরিয়ায় আইলো তুফান বা সন্ধ্যাদীপ জ্বালে তারার টিপ ছিল।
     
    এটা কি ১৯৮০-৯৫ এই কাল পর্বেও ছিল? এইসময়টা মহীন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছিল না? 
  • কৌতূহলী | 115.187.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২০:৫৮542589
  • একে অন্যের প্রভাবমুক্ত থাকতেই পারেন। দুজনের গানের ধারা আলাদা। কিন্তু '' আমি গৌতম চট্টোপাধ্যায়কে চিনি না'' বা মহীনের রেকর্ড বিক্রির প্রসঙ্গ ওঠায় ''ওঁরা সুমনটাকে মারতে চায়'' সুমনবাবুর এই ধরণের বিক্ষিপ্ত তির্যক মন্তব্য আর এছাড়া নীরবতার পিছনে কী কারণ থাকতে পারে সেটাই প্রশ্ন। সুমন বরাবরই বিতর্কিত মন্তব্যই করেন , কিন্তু সঙ্গীতের ব্যাপারে মোটামুটি বিদগ্ধ মন্তব্যই করেন। আবার উল্টোদিকে তোমাকে চাই এর জনপ্রিয়তার সময় তো গৌতমবাবু জীবিত , আর ওঁর সহশিল্পীরা তো আরও অনেকদিনই জীবিত ছিলেন, ওঁরা সুমনের গান নিয়ে ইতিবাচক বা নেতিবাচক কোন মন্তব্যই করেননি? 
  • r2h | 165.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২০:৫৬542588
  • ঠিক।
    আমার মত হল, মহীনের ঘোড়াগুলি অসম্ভব ভালো গান বেঁধেছে, কিন্তু 'কান তৈরি করতে' পারেনি।
    এবং আমি এইটা বলছি কলকাতার বাইরের, পব'র বাইরের বিস্তৃত অঞ্চলের বাংলাভাষীদের কথা ভেবে। 
     
    কলকাতায় প্রভাব ছিল - এমন হলেও হতে পারে, আমার জানা নেই যদিও।
    মহীনের ঘোড়াগুলি বিস্মৃত কখনো হয়নি, নানান কলেজ ক্যাম্পাস, সমঝদার মহলে জীবিত ছিল, বিচ্ছিন্নভাবে ঘোড়াদের দাপট ছিল, দরিয়ায় আইলো তুফান বা সন্ধ্যাদীপ জ্বালে তারার টিপ ছিল।
  • কৌতূহলী | 115.187.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২০:৫১542587
  • @র২হবাবু 
    হ্যাঁ, এখানে দুরকম ভাষ্য চালু আছে। মহীনপন্থীরা বলেন, সত্তরের দশকে মহীন যদি বিকল্প গান শোনার কান না তৈরী করত, তাহলে নব্বইয়ে সুমন জনপ্রিয়তা পেত না। সুমনপন্থীরা বলেন, তোমাকে চাই না এলে ''আবার বছর কুড়ি পরে'' রেকর্ড সকলে কেনার জন্য লাইন দিত না। এখন আপনার মতামত দ্বিতীয়টা, কল্লোলবাবু, এমনকি এলেবেলেদারও মতামত সম্ভবত প্রথমটা।
     
    কিন্তু এই দুই ধারার গায়কের একের অন্যের সম্পর্কে তূষ্ণী, এটা আমার বেশি আগ্রহের বিষয়।
  • এলেবেলে | 202.142.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২০:৩০542586
  • হুতো, বাঙালি বুদ্ধিজীবীরা চাড্ডিদের আদিতম বংশধর। তীব্র মুসলমান বিদ্বেষ ও চরম ব্রিটিশপ্রীতি তাদের একাধারে ভিত্তি ও ভবিষ্যৎ। এটা শুরু হচ্ছে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা রক্ষায় ইংল্যান্ডের কিং ইন কাউন্সিলে লেখা রামমোহনের চিঠি থেকে (চাইলে সে লেখার মূল ইংরেজি এবং মৎকৃত বাংলা অনুবাদ তুলে দেব)। এবং এটা চলছে রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর বিখ্যাত প্রবন্ধ পর্যন্ত। মানে ব্যপারটা এতটাই চক্ষু পীড়াদায়ক ছিল যে রামেন্দ্রসুন্দর মূল প্রবন্ধটির বিস্তর সংশোধন করে গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত করতে বাধ্য হন।
     
    এবং বাঙালি বুদ্ধিজীবীরা চাড্ডিদের মতোই নকলনবিশিতে ওস্তাদ। কাজেই তিলক যখন মহারাষ্ট্রে প্রথমে গণেশ পুজো ও পরে শিবাজী উৎসব চালু করে চড়া হিন্দুত্ববাদের গোড়ায় ধোঁয়া দেন, তার আগে রাজনারায়ণ বসুর হিন্দুধর্মের শ্রেষ্ঠতা নামক বক্তৃতা দেওয়া সারা। সেই অনুষ্ঠানের সভাপতি আবার 'ব্রাহ্ম' দেবেন্দ্রনাথ। হিন্দু মেলার চিফ স্পনসর হচ্ছেন আলোকিত ঠাকুরবাড়ির লোকজন।
     
    এই সময়ে উগ্র জাতীয়তাবাদের ফোড়ন হিসাবে তাদের চোখে পড়ে কর্নেল টডের রোম্যান্টিক অতিকথা Annals and Antiquities of Rajasthan। ফলে এক দিকে তিলকের নকলনবিশি করে রবি ঠাকুরের শিবাজী উৎসব কবিতা, অন্য দিকে টডের নকলনবিশি করে একের পর এক রমেশচন্দ্র দত্তের রাজপুত জীবনসন্ধ্যা (১৮৭৯), স্বর্ণকুমারী দেবীর মিবাররাজ (১৮৮৭) এবং বঙ্কিমচন্দ্রের রাজসিংহ (১৮৯৪) (ভিলেন মুসলমান আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে সুপারহিরো রাজপুতদের শৌর্য ও সাহসের কল্পকাহিনি)। সেখানে বাঙালিদের জায়গা কোথায়? ব্রিটিশরা আসার আগে তাদের সম্পর্কে গুণকীর্তন করার ছিলটাই বা কী?!!!
     
    তবে সত্যেন দত্ত লিখলেও বিজয়সিংহ মোটে বাঙালি ছিলেন না। বরং সুনীতি চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন যে, বিজয়সিংহ ছিলেন গুজরাটের লোক। 
  • &/ | 107.77.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ২০:০২542585
  • আমার  কেমন  সন্দেহ  হয়  রাজপুতানার  রাণাপ্রতাপের  সঙ্গে  নামের  মিলের  কারণে  ব্যাপারটা  হয়ে  থাকতে  পারে  :)
  • &/ | 107.77.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৯:৫৮542584
  • বাংলায়  কিন্তু  আরও  নানা গৌরবজনক  চরিত্র  ছিলেন  সুপ্রাচীন  কাল  থেকে ,  তাঁদের  তুলে  আনা  যেত  গৌরব পুনরুদ্ধারের যুগে ।এত  সব  আন্দোলন  ইত্যাদি  যখন  হচ্ছিল ,  তখন   প্রতাপাদিত্য  ছাড়া  আর  কারুকে  পাওয়া  গেল  না ?
  • &/ | 107.77.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৯:৫২542583
  • 'প্রতাপাদিত্য  উৎসব ' হত , সেই  বাংলার  গৌরব  পুনরুদ্ধারের  যুগে ,  ঠাকুরবাড়ির  দৌহিত্রী  সরলা দেবীর  খুব  উদ্যোগ  আয়োজন  ছিল  এই  ব্যাপারে . তাঁর  রবিমামা তখন  সহায়তা  করতেন. পরে  রবিমামার  মত  বদলে  যায়  সম্ভবত , প্রতাপাদিত্যকে  বেশ  অত্যাচারী  টাইপ  দেখিয়ে  দেন   
  • r2h | 165.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৯:৪২542582
    • এলেবেলে | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১১:৪৯542558
    • ... হুতো কীভাবে নিশ্চিত হলেন যে 'ব্রিটিশ শাসনে দেখা গেল আগে নাকি অন্ধকারে ময় ছিল'? 
     
    নিশ্চিত হলাম না তো, ঐজন্যই দেখা গেল বললাম।
    দেখানো হল বললে বোধ্হয় ঠিক করে বলা হত।
     
    এই জিনিসটা তো খুবই, যেভাবে উনবিংশ শতকের আগে সর্বত্র অন্ধকার ছিল এমন একটা দৃঢ় বিশ্বাস বাঙালীর মনে, এইটা একটু আশ্চর্যই বটে, জাতীয়তাবাদী আন্দোলন ইত্যাদির কালে ভারতের বাকি অংশে শিবাজী রাণাপ্রতাপ বা রাজস্থানের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রাচীন গৌরব, মূলত হিন্দু গৌরব পুনরুদ্ধারের অনেক আয়াস হল, বাঙালী বুদ্ধিজীবিরাও নিলেন, কিন্তু বাংলায় ইতিউতি বাঙালীর ছেলে বিজয়সিংহ ছাড়া তেমন কোন ভরসা পাওয়া গেল না। ক্রমে ক্রমে বাঙালী অলস অন্ধকারাচ্ছন্ন কলহপ্রবণ কূপমণ্ডুক এইরকম একটা।
    রাজপুত জীবন প্রভাত মহারাষ্ট্র জীবন সন্ধ্যা রাজকাহিনী, বাঙালী বুদ্ধিজীবিরা বাঙালীদের মধ্যে এমন কোন গৌরব খুঁজে পাননি, না চেষ্টা করেননি, না তাতে যতেষ্ট দূরত্বের অভাবজনিত নাটকীয়তার অভাব, এইসব নিয়ে কৌতূহল।
     
    বাংলা ভাষা সংস্কারের ব্যাপরেও এই প্রশ্নের উত্তর আমি কিছুতেই পাই না যে অষ্টাদশ শতকে রামপ্রসাদ যে ভাষায় গান লিখেছেন, উনবিংশ শতকে সেই ভাষার সংস্কার ব্যাপারটা ঠিক কী।

    সুমন ও মহীনের ঘোড়াগুলি নিয়ে বহুকাল আগে একবার কল্লোলদার সঙ্গে একটু দীর্ঘায়িত মতানৈক্য হয়েছিল।
    আমি মনে করি সুমন না এলে আমার প্রজন্মের লোকজন বাংলা গানের প্রতি আগ্রহ একেবারেই হারিয়ে ফেলতো। তোমাকে চাই শোনার আগে, বাংলায় এখনও ভালো গান হয়, এই বিশ্বাস ছিল না। মহীনের ঘোড়াগুলি সময়ের থেকে এগিয়ে, সমঝদার মহলে তাঁদের স্মৃতি ও লিগ্যাসি সজীব ছিল। কিন্তু সেই ধারাটি আমার মত পাতি পাবলিকের মনে জীবিত থাকা তো দূর অস্ত, এর অস্তিত্বই জানতাম না। কলকাতার প্রানকেন্দ্রে কী ছিল জানি না, আমাদের নাগালে তো ছিল না। ব্যাপক ভাবে গান শোনা, বাঁধা, গাওয়া, আরও দশটা লোককে এতে উদ্বুদ্ধ করা - এটা আমরা অন্তত সুমনের হাত ধরেই হতে দেখেছি। সুমন আবাপ, এইচএমভি ইত্যাদির পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছেন, কিন্তু সেটা তো নেতিবাচক কিছু না, প্রচারযন্ত্র ছাড়া আর কী হবে, ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার করতে চাইলে স্ট্র‌্যাটেজি দরকার।

    এবার হতেই পারে তাঁরা একে অপরের প্রভাবমুক্ত ছিলেন। একজন ওয়াকিবহাল ও সমঝদারের পক্ষে নাম না জানাটা আশ্চর্যের যদিও, কিন্তু কে জানে।
  • পাপাঙ্গুল | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৯:২০542581
  • পারফর্মিং আর্টিস্টরা সহজে অন্যদের সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন না
  • কৌতূহলী | 115.187.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৬:১৭542580
  • উনি না গৌতম চট্টোপাধ্যায়কে চেনেনই না। --> উনি নাকি গৌতম চট্টোপাধ্যায়কে চেনেনই না।
  • | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৬:১৭542579
  • অসং্খ্য ধন্যবাদ। 
     
    অ্যাল! হ্যাঁ একেবারে ভুলে গিয়েছিলাম।  খুবই দু:খিত। ওর সবই আপনার পড়া নির্ঘাৎ আর আমার ওরাল হিস্ট্রির দিকে ঝোঁক বেশী। তাও দিয়ে দেব। কাল দুপুরের মধ্যে ইমেলে দিয়ে দেব। 
     
  • কৌতূহলী | 115.187.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৬:১৭542578
  • অনেক ধন্যবাদ এলেবেলেদা , আপনি কিছু জিজ্ঞেস করলে আশাহত করেন না ,এক্ষেত্রেও করেননি , তাই কৃতজ্ঞতা।
    কিছুদিন আগে একটা ম্যাগাজিনে সুমনের একটা ইন্টারভিউতে পড়লাম সুমন সরাসরিই বলেছেন উনি না গৌতম চট্টোপাধ্যায়কে চেনেনই না। আর সুমনামি তো বই হয়ে বেরিয়েছে ,ওই বইটা দেখতে হবে তাহলে। আর সুমনের নিজের ব্লগে মহীনের ঘোড়াগুলি নিয়ে দু তিন লাইনের বাইরে কিছুই লেখেননি। মোটের ওপর গৌতমকে অস্বীকার করেছেন বলেই মনে হয়। অন্য তথ্য থাকলে সেটাও জানতে আগ্রহী। 
    আর এ নাহয় একতরফের বক্তব্য। 
    উল্টো তরফের বক্তব্য জানতেও আগ্রহী। সুমনের গান নিয়ে স্বয়ং গৌতমের বা তাঁর সঙ্গীদের (মানে ব্যান্ডের অন্য ছ জন সদস্যের ) বক্তব্য বা দৃষ্টিভঙ্গি কী ছিল? 
     
    এগুলো জানতে খুবই ইচ্ছে করে।
  • এলেবেলে | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৬:০০542577
  • দ-দি, উত্তর দিতে দেরি হল বলে দুঃখিত। ১৯৪৭ পর্যন্ত হলে চোখ বুঁজে এন এন মিত্রের দ্য অ্যানুয়াল রেজিস্টার। কিন্তু তার পরে স্বাধীন ভারতের প্রথম নির্বাচন নিয়ে নির্ভরযোগ্য সম্ভবত এটা। আমি প্রথম খণ্ডটার লিঙ্ক দিলাম। বাকিটা আপনার কাছে জলভাত।
     
     
    আপনি একটা তালিকা করে দেবেন বলেছিলেন। সে কথা কি আপনার মনে আছে? সম্ভব হলে আমার মেলে কিংবা এখানে সেটা সেঁটে দিতে পারেন। আমার বড় উপকার হবে।
     
    হ্যাঁ, আজকাল এখানে কম আসি। আসলে এত বিরক্তি উৎপাদিত হয় যে এড়িয়ে চলি।
     
    কৌতূহলী
    ১. গৌতম চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে গুরুতে বিস্তারে বলার মতো লোক হলেন কল্লোল দাশগুপ্ত ও সম্বিৎ বসু। আমি এ বিষয়ে নিতান্তই নাদান। মহীন নিয়ে আপনার উল্লেখ করা তিনটে বই ছাড়া আমার সংগ্রহে আর কিছু নেই। সোমনাথ দাশগুপ্তকে জিগাতে পারেন। লিম্যা গুলে খাওয়া মানুষ এবং মারাত্মক টেক স্যাভি।
     
    ২. সুমন গৌতমকে ঠিক অস্বীকার করেননি কিন্তু ততটা গুরুত্বও দেননি। আনন্দবাজারের রবিবাসরীয়তে সুমনামি শীর্ষক একটি ধারাবাহিক লেখার একটি কিস্তিতে সুমন গৌতমকে নিয়ে কিছু লিখেছিলেন বলে আবছা মনে পড়ছে। কিন্তু লিঙ্ক চাহিয়া লজ্জা দিবেন না।
     
    ৩. গৌতম চট্টোর নিজের লেখা আমার চোখে পড়েনি। তবে দেশ পত্রিকায় নাগমতীর একটা রিভিউ পড়েছিলাম, এটুকু মনে আছে।
     
    প্রশ্ন করার জন্য সাহসের প্রয়োজন নেই। এখানে সব কিছু যে খুব লিনিয়ার ভঙ্গিতে চলে এমনটা নয়। খানিকটা স্পোরাডিক হওয়া তো ভালোই। আমি নিজেই তো রান্নাবান্নার বইকে একপাশে সরিয়ে রেখে প্রাক্‌-পলাশি বাংলায় মেয়েদের আর্থ-সামাজিক অবস্থান নিয়ে আলোচনা শুরু করে দিলাম। তো সেসব হোক-টোক।
  • কৌতূহলী | 115.187.***.*** | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৫:৩৭542576
  •  এলেবেলেদার মন্তব্য অনেকদিন পর দেখে খুব ভাল লাগছে ,সাহস করে কিছু অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করি। 
    ১) মহীনের ঘোড়াগুলি আর গৌতম চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে জানার চেষ্টা করছি। গুরুর ''অ(ন)ন্য মহীন'' ছাড়া আর এ মুখারজির দুটো বই ছাড়া আর কী কী সোর্স আছে? বই বা অন্য মেটেরিয়াল? কিছু সাজেস্ট করতে পারবেন? ২) গৌতম চট্টোপাধ্যায় আর সুমন চট্টোপাধ্যায় একে অন্যের সম্পর্কে অদ্ভুত নীরব কেন? সুমন পূর্বসুরীদের সম্পর্কে মোটের ওপর শ্রদ্ধাশীল হয়েও গৌতমকে সটান অস্বীকার করেছেন কেন?(এই বিষয়টা আমায় সবচেয়ে ভাবাচ্ছে) ৩) গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের নিজের লেখালেখি কিছু আছে? স্মৃতিকথা বা প্রবন্ধমূলক কিছু? 
     
    এলেবেলেদার চোখে পড়তে পারে , এই ভরসায় প্রশ্নগুলো সাহস করে করে রাখলাম। এখানে আলোচনার সাথে একেবারেই প্রাসঙ্গিক না , তাই প্রশ্নগুলো দুম করে করার জন্য আগেই ক্ষমা চেয়ে নিলাম। 
  • | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৫:৩০542575
  • হ্যাঁ আটকে থাকার কথা নয়, এটায় একমত।  এখনো হয় নি হয়ত, কিন্তু হওয়া অসম্ভব নয়। 
     
    যাকগে আপনাকে একটা অন্য জিনিষ  জিজ্ঞাসা  করি। স্বাধীন ভারতের প্রথম নির্বাচন নিয়ে বিস্তারিত কোন বইতে পাব? নাহলে কোথায় পাব? ন্যাশনাল লাইব্রেরি গিয়ে তখনকার দেড় দুই বছরের খবরের কাগজ ঘাঁটা? 
  • এলেবেলে | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৫:২১542574
  • সেই আমলে কাটুনিরা সারা মাসে আধ তোলার বেশি সুতো কাটতে পারত না কারণ পদ্ধতিটা অত্যন্ত জটিল ছিল। 
     
    যন্ত্রে মসলিনের উপযুক্ত সুতো কাটা সম্ভব হলে এবং কাপড় বোনা সম্ভবপর হলে সেটা বাংলাদেশে আটকে থাকার কথা নয়। অন্তত এই সময়ের আর্থ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে।
  • | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৫:০৮542573
  • এলেবেলে, হ্যাঁ কাটুনিরা ফৌত হয়েছে। কিন্তু তাতে তো ধাপ্পা হল না। সুতো বেরোলে তা বোনার  টেকনিক  অত কিছু দু:সাধ্য হওয়ার কথা নয়।  লজিকালি ভেবে দেখুন কোন কেমিকাল ফর্মুলা হারিয়ে গেল। এবার ফর্মূলার মৌল উপাদানগুলো পেলেই সেটা তক্ষুণি বানিয়ে ফেলা যাবে না, কিন্তু কোন না কোনদিন যাবেই এ সম্ভাবনা যথেষ্ট।  তেমনি শেষ পর্যন্ত কাপড় বোনা। তা হাতে অত সুক্ষ্ম সুতো যদি এক্ষুণি না হয় যন্ত্রের সাহায্যে সম্ভব হতে পারে। মানে পাওয়ারলুম বলছিনা কিন্তু।  অ্যাডভান্সড কোন যন্ত্র। যন্ত্র অনেক কাজই মানুষের চেয়ে অনেক বেশী সুক্ষ্মভাবে করতে পারে। 
     
    ফুলিয়ার ঢাকাই জামদানি নিয়ে বাংলাদেশে চেঁচামেচি হবার পরে গুরুতে বিস্তৃত আলোচনা হয়েছিল। দুটো দেশ একই জি আই দাবী করার এবং পাবার উদাহরণ সেখানে ছিল। সে যাই হোক ফুলিয়ার জামদানি বললেও অসুবিধে নেই টেকনিক যদি একই হয়। 
     
    মানালি,  অনেক লেখালিখিই ধাক্কা দিয়ে ভিউ বাড়ানোর জন্য করা হয়। সেগুলোর বাস্তব ভিত্তি কী?  কলকাতার অলিগলির পরোটার দোকান বা রোলের দোকান তুলে এনে যেমন 'হিডেন জেম' বলে অনেক লেখা দেখি।  সেগুলো এমনিতে খুবই সো সো। 
  • এলেবেলে | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:৫৭542572
  • দ-দি, ২০২৫ সালের কথা ছাড়ুন। খোদ ১৭৯০ মানে মসলিন যখন পুরোপুরি লুপ্ত হয়ে যায়নি, তখন জন টেলরের অভিজ্ঞতা শুনুন। ঢাকার রেসিডেন্ট টেলর সাহেব জঙ্গলবাড়ির অতি দক্ষ কয়েকজন তাঁতিকে ১০ গজি লম্বা মলমল খাস, জঙ্গলখাস ও সরকার-ই-আলি মসলিন বোনার কাজে নিযুক্ত করেন এবং প্রত্যেকটি টুকরোর জন্য ২০০ টাকা করে মোট ৬০০ টাকা আগাম দেন। মাস চারেক পরে কাপড় তৈরি হওয়ার পরে টেলর দেখেন যে ওগুলি মলবুস খাসের সমকক্ষ তো নয়ই, এমনকি তিনি সোনারগাঁওতে যে এক খণ্ড মসলিন তৈরি করিয়েছিলেন, এগুলি তার ধারেকাছেও পৌঁছতে পারেনি। আবদুল করিমের বইতেও এই ঘটনার উল্লেখ পাবেন। ১৭৯০ সালেই যদি এই হাল হয়, তবে ২০২৫-এ কী হতে পারে তা সহজবোধ্য।
  • Manali Moulik | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:৪৮542571
  • 'ঢাকাই মসলিন' বইটি সম্পর্কে জানতাম না। ধন‍্যবাদ পাপাঙ্গুল। 
    কিন্তু সাম্প্রতিক পত্রপত্রিকাগুলিতে মসলিন বোনার প্রকৃত টেকনিক হারিয়ে গেছে বলে অনেক লেখালেখি আছে।
  • এলেবেলে | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:৪৮542570
  • ওই ফুলিয়া বা সমুদ্রগড়ে যেমন 'ঢাকাই' জামদানি তৈরি হয়, ফুটি কার্পাস থেকে নতুন করে মসলিনও প্রায় একই ব্যাপার। তুলো হয়তো পাওয়া যাবে কিন্তু কাটুনি বা তাঁতি পাওয়া যাবে কোথায়? তাঁরা সব কবেই ফৌত হয়ে গেছেন।
  • | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:৩৯542568
  • ধাপ্পা কেন একটু সূত্র দিন এলেবেলে। অনেকদিন বাদে আপনাকে দেখে ভাল লাগছে। 
  • এলেবেলে | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৪:৩৫542567
  • উপন্যাস থেকে ইতিহাস শিখতে গেলে ক্ষেত্রবিশেষে মারাত্মক ব্যাপার হতে পারে। রমাপদ চৌধুরী যেমতি করেছেন। ঘটনা হল মসলিন মেয়েরা বুনত না, তারা প্রধানত মসলিনের উপযুক্ত সুতো কাটার সঙ্গে যুক্ত ছিল।
     
    মসলিনের অতি সূক্ষ্ম কাটার জন্য প্রয়োজন হত - ১. প্রখর দৃষ্টিশক্তি ও ২. আঙুলের তীক্ষ্ণ অনুভূতি। তাই খুব কমবয়সী বা একটু বেশি বয়সী মহিলাদের পক্ষে সেই সুতো কাটা সম্ভব হত না। সুতো কাটা যেত ভোর থেকে সকাল ৯/১০টা পর্যন্ত আর বিকেলে ৩/৪টে থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত। এ প্রসঙ্গে জন টেলর লিখেছেন, এই কাজের সবচেয়ে উপযুক্ত বয়স ১৫ থেকে ৩০। উনি আরো লেখেন যে, মেয়েরা বাড়ির কাজকর্ম সেরে দিনে তিন ঘন্টার বেশি সুতো কাটতে পারত না। 
     
    ফুটি কার্পাসের তুলো থেকে নতুন করে মসলিন তৈরির বাংলাদেশি গপ্পোটি একটি মারাত্মক ধাপ্পা। দ-দির মতো পড়ুয়া মানুষ যে কীভাবে এই ধাপ্পার ফাঁদে পড়লেন, সেটাই চিন্তার।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত