এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • <> | 2405:201:802c:7858:cd0b:5b1b:2446:***:*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২৩:৪৮539844
  • নীচের লেখাটায় বাংলা গদ্যের ভাগ বিচারে কমলকুমার অনুপস্থিত, ওনাকে ধরা হয়নি।
  • <> | 2405:201:802c:7858:cd0b:5b1b:2446:***:*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২৩:৪৫539843
  • * কুন্দেরার মতে মানুষের অস্তিত্ব বিষয়ক যে প্রশ্নগুলো কাফকা করেছিলেন
  • <> | 2405:201:802c:7858:cd0b:5b1b:2446:***:*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২৩:৪২539842
  • * তো এই স্পিরিট কন্টিনিউ হতে পারে বা এই স্পিরিটকে নস্যাৎ করেও লেখা হতে পারে
  • <> | 2405:201:802c:7858:cd0b:5b1b:2446:***:*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২৩:৪০539841
  • রঞ্জনদাকে উত্তরটা আগে দিয়ে দিই, ছোট হবে। সুতীর্থকে উত্তরটা বড় হতে পারে।

    সমর সেনের কবিতার প্রসঙ্গ টেনেছেন, আমি এককভাবে সমর সেনের কবিতার অনুগামী তৈরী হয়েছিল কিনা, সে কথায় যাব না। আমি সমর সেনকে তিরিশের দশকের কবিদের মধ্যে ঢুকিয়ে দেখব, তিরিশের কবিগোষ্ঠীরা কী বাংলা কবিতার বদল ঘটাতে পারল ? সকলেই জানে, পেরেছিল, তিরিশের কবিদের থেকে কৃত্তিবাসেরা যা নেওয়ার নিয়েছে, কীভাবে নিয়েছে , কীভা এ সমর সেন - বু ব - জীবনানন্দ মিশে গেছিল তাদের কবিতায় অথবা কবিতা লেখার সাহসের জায়গা যে অনেকখানি তিরিশের কবিরা খুলে দিয়েছিল কিংবা তিরিশের কবিদের হয়ে বিদেশী কবিতার ধারাও ৫০ র কবিদের মধ্যে এসেছিল, আমি সেইভাবে দেখি। স্পিরিট - এর কথা আগে লিখেছিলাম, তো তিরিশের বাংলা কবিতার যে আধুনিকতা তৈরী হয়েছিল তা কী পরে বাংলা কবিতাকে সাহায্য করেছিল ? আমি দেখি, করেছিল। তো এই স্পিরিট কন্টিনিউ হতে পারে বা স্পিরিত অকেল নস্যাৎ করেও লেখা হতে পারে, দুই ক্ষেত্রেই বিশেষ সময়ে তৈরী হওয়া ভাবের সঙ্গে পরের সময়ের সম্পর্ক থাকতে পারে।

    উপন্যাসের ক্ষেত্রে, বঙ্কিম - রবীন্দ্র ইত্যাদি, ব্যাপারটা আমার কাছে আকাডেমিক। মনে হয়, এর মূল্য ছিল যতদিন না জীবনানন্দের গদ্যগুলো বেরোল। মিলান কুন্দেরা একটায় লেখায় বিশ শতকের ইউরোপীয় উপন্যাসকে পোস্ট কাফকা আর প্রি- কাফকা এই দুই ভাগে ভাগ করেছিলেন। কিন্তু এই ভাগ সময়ের বিচারে ভাগ নয়, জয়েস- প্রুস্ত - উল্ফ, এরা সময়ের বিচারে কাফকার সমসাময়িক বা কিছু পরের হলেও উপন্যাসের চেতনার বিচারে এরা প্রি - কাফকা; কুন্দেরার মতে মানুষের অস্তিত্ব বিষয়ে যে প্রশ্নগুলো করেছিলেন সেই প্রশ্নগুলো অন্য বড় লেখকরা করেননি। তো একই ধাঁচে আমিও বিশ শতকের বাংলা গদ্যকে প্রি - জীবানন্দ, পোস্ট - জীবানন্দ এই দুই ভাগে ভাগ করি। জীবনানদ কথিত 'নৃমুণ্ডের হেঁয়ালি' যা মাল্যবানে ধরা রয়েছে অথবা সৃষ্টির রহ্স্য আর হৃদয়ের আলো - অন্ধকারের কথা যা কারুবাসনা -য় হেম ভেবেছিল, অথবা নিশীথ - হারীত ইত্যাদিরা জলপাইহাটিতে সময়ের ফের বা হেঁয়ালিতে পড়ে গেছিল, অস্তিত্ব বিষয়ক এই প্রশ্নগুলো গদ্যে পাওয়া যায় কিনা সেই দিক দিয়ে আমি আজকাল বাংলা গদ্যের বিচার করি। বলে রেখে ভালো, জীবানন্দর গদ্যকে কেন্দ্র করে এই ভাগ শুধুই কুন্দেরার লেখা থেকেই নিইনি, অরূপরতন বসু একটি গদ্য থেকেও এটি নেওয়া। ভাববেন না, আপনার বঙ্কিম - রবীন্দ্র ভাগ এড়িয়ে গেলাম, তবু যদি বলতে হয় আমি ঐ দুজনের উপন্যাসের মধ্যে থেকে কপালকুণ্ডলা - চতুরঙ্গ, এই দুটি লেখাকে নেব। বাংলা উপন্যাসের যে অতি শৃঙ্গ, তার মধ্যে এই দুটি লেখাই থাকবে।
  • r2h | 208.127.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২৩:৩৩539840
  • পেয়েছি!
    কিছু কবিতা ভালোই লাগে, মৌলিকতার অভাব আছে ইত্যাদি বললে তা নিয়ে বক্তব্য নেই, কবিতা লেখা আসে না বললে আছে, এই মাত্র!
     
     
    • r2h | ১৭ এপ্রিল ২০২২ ১৯:৩৮
    • কালিদাস রায়ের কবিতা লেখা আসে না?
      অবাক হয়ে পাতা ওল্টাচ্ছিলাম-

      নন্দপুরচন্দ্র বিনা বৃন্দাবন অন্ধকার
      চলে না চল-মলয়ানিল বহিয়া ফুলগন্ধভার
      জ্বলে না গৃহে সন্ধ্যাদীপ ফুটে না বনে কুন্দনীপ
      ছুটে না কলকন্ঠসুধা পাপিয়া পিক-চন্দনার

      - বেশ লাগলো তো। বা ছাত্রধারা।

      খুবই পুরনো ধরনের কবিতা, তা ঠিক, তবে পুরনো কবিতাই তো।
    • Ranjan Roy | ১৭ এপ্রিল ২০২২ ১৬:১৭
    • হঠাৎ টিউবলাইট জ্বলে উঠল। কালিদাস রায় আর রঞ্জন রায় বোধহয় একই গ্রহ -নক্ষত্রে সূতহিবুক যোগে জন্মছিলেন। তাই দুজনেরই কবিতা লেখা ঠিক আসে না, তবে অন্ত্যমিল আসে।
  • r2h | 208.127.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২৩:১৫539839
  • রঞ্জনদা, হাহা, না, সেরকম কিছু না, কালিদাস রায় নিয়ে কথা হয়েছিল ভুলেই গেছিলাম!
    খুঁজে দেখি তো।
  • Ranjan Roy | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২২:০২539838
  • <>
    আচ্ছা, "অনুগামী" শব্দটা বদলে নিয়ে যদি একটি বিশেষ শৈলী বা ধারার কথা বলি?
     
    যেমন কয়েক দশক আগে একটি প্রবন্ধে প্রয়াত সাংবাদিক/লেখক অসীম রায় বলেছিলেন যে বাংলা উপন্যাসের দুটো ধারা--বহির্মুখী আর অন্তর্মুখী।
    উদাহরণ বলতে বঙ্কিম এবং রবীন্দ্রনাথ।
     
     বিষবৃক্ষে কুন্দনন্দিনী যখন প্রথম ওই জমিদারবাড়িতে ঢুকছে তখন তার বিস্ময়ভরা চোখ দিয়ে বঙ্কিম বাইরের বাড়ি আর রান্নাঘর দেখিয়ে রাঁধুনীদের কোন্দল এবং পরজীবী বোষ্টম বোষ্টুমীদের জীবনযাত্রা (সিধে নিয়ে দাসীর সঙ্গে ঝগড়া এবং তিলক কেটে খোল বাজিয়ে "কথা কইতে যে পেলেম না, বলাই দাদা সঙ্গে ছিল" ইত্যাদি)  যে চিত্রময় বর্ণনা করেছেন তাতে বাংলার এক নিশ্চিত সময়ের বিশিষ্ট শ্রেণীর চমৎকার ছবি ফুটেছে।
     
    কিন্তু রবীন্দ্রনাথের উপন্যাসে চরিত্রের ভাবের মধ্যে পাঠকেরা ডুব সাঁতার কাটে। এই ঘটনা এবং চরিত্রগুলো অন্য স্থানে কালেও ঘটতে পারত। ব্যতিক্রম 'যোগাযোগ' উপন্যাস।
    আমরা উপন্যাসের চরিত্রকে প্রাধান্য দিই। 
    অসীম রায়ের আফশোস --পরবর্তী বাংলা উপন্যাসের ধারা মূলতঃ রবীন্দ্রনাথের পথ ধরে হেঁটেছে, বঙ্কিমের পথে নয়।
     
    আমি এই অর্থে 'অনুগামী' কথাটা বলতে চেয়েছিলাম, অক্ষম অনুকরণ অর্থে নয়। 
     
    যেমন, করুণানিধান, বিজয়লাল, মোহিতলাল দের যদি সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের দলে ফেলি, আর কালিদাস রায়কে ওই ধারার অক্ষম অনুকরণ?
     
    যেমন, শুধু জীবনানন্দ নয়, সমর সেনের ধারার কোন কবি কি এসেছেন? আমার জানা নেই।
     
    হুতো, প্লীজ খেপে যেও না। জানি তোমার কালিদাস রায় ভালো লাগে। এই আলোচনায় ওনাকে প্লেস-হোল্ডার রাখছি। আর সাহিত্যের অন্য যে কোন শাখার চেয়ে কবিতার আস্বাদন অনেক বেশি ব্যক্তিগত।
     
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২১:৪৫539837
  • সম্পূর্ণ সহমত। প্ল্যানচেট বা টাইম মেশিনে বসে যারা আদি-ভাটের কিছু আস্বাদ ফিরিয়ে এনেছেন সেই সকল কুশীলবদের ধন্যবাদ ও পুঁটীরামের কচুরি।
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২১:৩৫539836
  • শুধু এটুকুই বলি - ভাটে ফিরে ফিরে এসে পড়ে যাচ্ছি। একই পোস্ট কয়েকবার পড়ছি এমনও হচ্ছে। heart
  • সন্দীপনী | 171.76.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২১:০১539835
  • আমি প্রায় সবকিছুকেই মিথ্যে ও ভুল বলে ধরে নিয়েছি। সবচেয়ে বড় ভুল ও বেশি সন্দেহজনক মনে করেছি আমার আন্তরিকতাকে। কোনো ভোর ভালো লাগলে, কোথাও বা গড়ের পিছনে সূর্যাস্ত দেখে মুগ্ধ হলে কোনোদিন, কাঁধে হাত রেখেছি নিজের, 'সত্যি তো, নাকি বই পড়ে শিখেছ?' জানতে চেয়েছি, 'বা, এইরকম প্রচলিত বলে ভালো লাগছে।'
  • যদুবাবু | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২০:৪৭539834
  • বিতর্ক আমিও বেশ উপভোগ করছি, তবে কিনা দেওয়ার মত খুব কিছু দুপয়সা পকেটে নেই। তাছাড়া ফস করে একটা জ্ঞানমারানি কথা বলে ফেলে খোরাকটোরাক হতে চাই না (যেটা ভাটের মত পাবলিক ফোরামে হওয়ার ভয় থেকেই যায়)। তাও মুখ নিশপিশ করে। 
     
    ভেবে দেখলাম যে, আমার ছোটোবেলার উপন্যাস কি কবিতা পড়ার ধরন এরকম ছিল যে যে একজনের লেখা কোনোভাবে পড়ে ফেলেছি আকস্মিকভাবে, হয়তো দুর্দান্ত লেগেছে, তারপর তাঁর যা যা বই নবজাতক কি কিশোর মহল লাইব্রেরিতে ্পাওয়া গেছে, সব তুলে তুলে পড়ে ফেলেছি অবসেসড হয়ে। তারপর একসময় ছেড়ে চলে গেছি আর হয়তো জীবনে ফিরে যাইনি সেই লেখকের কাছে, সেই উপন্যাসের বা কবিতার কাছে, আবার কারুর কারুর কাছে বারংবার ফিরে গেছি, কেন ভেবে দেখিনি। প্রথম দলের জন্য আস্তে আস্তে মুগ্ধতাবোধ ইত্যাদিও কমে এসেছে, যেমন ছোটোবেলায় দেখা মেঘে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখে কীরকম আশ্চর্য লেগেছিল ভুলে গেছি, খালি মনে আছে সেই গেছিলাম পুজোর ছুটিতে, আর টাইগার হিলে মেঘ করেছিল। কমলকুমার কিঞ্চিৎমাত্রায় এই দলে পড়েন, আমার কাছে। ফিরে যাই না - তবুও, প্রথমবার পড়ে মনে হয়েছিল এ কী আশ্চর্য ভাষা। অমিয়ভূষণের ফ্রাইডে আইল্যান্ড পড়েও মনে হয়েছিল। আবার যাদের কাছে ফিরে ফিরে গেছি সেই জীবনানন্দ, বিভূতিভূষণ, সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ পড়লে এখনো হয়। বৈষ্ণব পদাবলী পড়লে মনে হয় যেন সেই ভাষার উপরে একটি পাতলা আস্তরণ আছে যার ভেতরের পৃথিবী আমার স্পর্শাতীত, ঐ ভাষার আদরসোহাগ ইত্যাদি আর আমাদের অধিগত নয়। কিন্তু এইগুলো তো কোনো তত্ত্ব নয়, ব্যক্তিগত বোধ, যার একটা অনুঘটক অবশ্যই ইন্দ্রিয়জাত অনুভূতি - ঐটা সরিয়ে নিলে বা ঐ মুহূর্তে না থাকলে এই কাটাছেঁড়া করে সুখ নাই। 

    এই প্রসঙ্গে সুসান সন্তাগের একটা উক্তি মনে পড়ে - “Interpretation takes the sensory experience of the work of art for granted, and proceeds from there. This cannot be taken for granted, now. Think of the sheer multiplication of works of art available to every one of us, superadded to the conflicting tastes and odors and sights of the urban environment that bombard our senses. Ours is a culture based on excess, on overproduction; the result is a steady loss of sharpness in our sensory experience."

    আমার এই সেন্সরি শার্পনেস আস্তে আস্তে কমে গেছে এটা টের পাই। সারাদিন সোশ্যাল মিডিয়ায়, আর বন্ধুদের ফরোয়ার্ড করা হোয়াটস-অ্যাপ মেসেজে যা ছাইপাঁশ পড়ি তার-ই ফল। সামগ্রিকভাবেই কী আমাদের সেন্সরি শার্পনেস কমেছে যেমন সন্তাগ বলেন? হয়তো বা। আমি বলার কে? 

     
  • অপু | 2402:3a80:1981:27d2:178:5634:1232:***:*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২০:২৮539833
  • গৌরকিশোর ঘোষ কিন্তু  জুতোসেলাই  থেকে চণ্ডীপাঠ  সব করেছেন। ওনার লেখাতে সেই সব ঘুরে ফিরে আসে
  • :) | 103.244.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ২০:১২539832
  • অরিন  | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১২:৩৫
    ভুল ধরিয়ে দিয়েছেন, 
     
    অ্যাঁ? কোন ভুল? 
  • Ranjan Roy | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১৭:১৭539831
  • অথৈ জল প্রথম জীবনে পড়েছিলাম।
    বিশ্বাস হছিল না যে ওটা বিভূতিভূষণ লিখেছেন। এত কাঁচা এত বাজে লেখা।
     
    কিঙ্কি থিওরিটায় চিন্তার খোরাক পাচ্ছি।
  • সুতীর্থ | 23.106.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১৭:০৩539830
  • দ্যাখেন লেখাফেখা বেসিক্যালি ব্যক্তিগত কিঙ্ক। রামশ্যাম যে লিকতে পারেনা সেটার কারণ রামশ্যাম তাদের কিঙ্কের দোরগোড়ায় সেলফকে খাড়া করে রাখে শেমিং করার জন্য। অন্যদিকে লেখক আদতে বেশ্যা। সে তার কিংকিনেস খুলে দেখায়, সেটা জঙ্গলে ঘাসের ওপর কান পেতে শোওয়া হোক বা নোনা মেয়েমানুষের ঘ্রাণ। কিংবা কমোডে হাগতে বসে ডেঁয়োপিপড়ে দেখার কিঙ্ক। কিংবা মা কালী। নাথিং হিউম্যান ইজ ...। তাই আরণ্যক বা মাল্যবানের ডিটেল হচ্ছে porn ডিটেল। সমস্যা হয় যখন লেখক পানু ছেড়ে আর্ট ফিল্ম বানাতে যান। বিভূতিবাবুর অথৈজল টাইপের কিছু উপন্যাস আছে যেখানে মধ্যবয়েসি পুরুষ অন্য স্ত্রীলোকের সঙ্গে পালিয়ে যায়। বোঝাই যায় অই থীমটা ওনাকে ফ্যাসিনেট করছিল। কিন্তু ওটা ওনার কিঙ্ক নয়, ফলে দাঁড়ায়নি। কিংবা মানিক যখন চতুষ্কোণের কিঙ্ক ছেড়ে পার্টিলাইনে লিখতে যান, কেলো হয়ে যায়। আবার বাংলাভাষায় অনেক লেখক আছে যাদের লেখায় কোনো কিঙ্ক নেই। যেমন শংকর, হাবজগাবজ চরিত্র, ঘটনার বর্ণনা, নো কিংক। কমল্কুমারের সাজানো-গোছানো লেখাতেও কোন কিঙ্ক পাইনি।
  • Ranjan Roy | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১৬:৪০539829
  • <>
    আমাকে বাবু বলবেন না প্লিজ। কেমন বাবু বৃত্তান্ত মনে পড়ে যায়। অথবা নববাবু বিলাস,  বা ইন্দিরার র'বাবু!
    রঞ্জন বলুন,না পোষালে রঞ্জনদা।
     
    বিতর্ক খুব উপভোগ করছি। যেন পুরনো ভাটের স্বাদ পাচ্ছি।
     
    আমার কাজ উসকে দেয়া, নইলে কেমন আলুনি আলুনি লাগে। আড্ডা এমনই হওয়া উচিত, ব্যক্তিমুখী না হয়ে বিষয়মুখী। তাতে মাঝে মাঝে বিধুমুখী প্রসঙ্গ এলেই বা কি!
     
    মনে পড়ল বহুদিন আগে বোধহয় শেষের কবিতা নিয়ে এপাতায় বিতর্ক হয়েছিল। ওমনাথ এবং অনেকের মতে ওটা উপন্যাস হয় নি। এমন ঢিলেঢালা স্ট্রাকচার!
     
    আমার মতে সময়ের সঙ্গে জীবনযাত্রা বদলায় , তাহলে উপন্যাস কী দোষ করল?
    শ্রেয় ও প্রেয়র দ্বন্দ্বমুখর উপন্যাস শেষের কবিতা। বড়গল্প নয়। 
     
  • <> | 103.99.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১৬:০৪539828
  • রাধাপ্রসাদ, সত্যজিৎ, হরিসাধনদের সঙ্গে আড্ডা মারতে মারতে, ক্রমশঃ সরে এসে, কুড়ি বছরের ছোট কৃত্তিবাসীদের সঙ্গে কেন কমলকুমার আড্ডা আর খালাসিটোলা যাওয়া শুরু করলেন, দুইপক্ষই একে অপরের থেকে কী পেল, আদৌ কিছু পেল কিনা, এসব নিয়ে একটু ভাবতে হবে। না হলে আর কী, সকালে উঠে ফেসবুক দেখলাম, কোথায় কমলকুমারের ঠোনা মারা কথার উল্লেখ দেখলাম, সে নিয়ে, মেয়েমানুষ কেন বলেছিলেন (অন্য কেউ এসে বলবে তাও তো রাঁড় বলেননি ভাগ্য ভাল), এইসব গসিপ চলবে। বাঙালীর সকল গিয়াছে, পুরোন চরিত্রদের নিয়ে গল্পকথাই পড়ে আছে, তাই চলছে, সারা ফেসবুক জুড়ে তো এমন গল্পকথার আদিগন্ত সমুদ্র।
  • <> | 103.99.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১৫:৪৫539827
  • এই অনুগামী ব্যাপারটা খুবই প্রবলেম্যাটিক। এ মানে, আপনি বললেন, কই রবিবাবুর তো অনুগামী হল না, যারা হল তারা তো স্কুলপাঠ্য হল ! বা বললাম ধরুন, মার্কেজ বা বোরহেসের তো অনুগামী হল না, সে চেষ্টা করতে করতে ম্যাজিক রিয়ালিজম বস্তুটিই গুটিয়ে গেল। ব্যাপার হল, লেখার স্পিরিটটা কী ? বড় লেখককদের কাজের স্পিরিট, কেন লিখছে সে সব ধরতে না পারলে ঐ কাফকায়েস্ক বা কমলকুমারীয় হবে। স্পিরিটটা বুঝলে হয়ত কিছু হয়, লেখাপত্তরের এইভাবেই বদল হয়, স্পিরিট বুঝে বুঝে, ভাষার নকল করে তো নয়।
  • <> | 103.99.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১৫:৩৫539826
  • রঞ্জনবাবুর কথা ধরে বলা যায়, বড় লেখককের অনুগামী হয় না। জীবনানন্দর হয় না, কমলকুমারের হয় না, প্রথম পর্বের মানিকের হয় না। বা হয়ত হয়, নকল হয়, কাফকার যেমন অনেকানেক নকল হয়ে এককলে কাফকায়েস্ক লেখা হয় প্রচুর, কিস্যু টেকেনি। এই তো কিছু দিন আগে শাক্যজিত ভট্টাচার্যর একটা ছোট উপন্যাস পড়লাম, উৎসর্গ করা হয়েছে বাংলা গদ্যের দুই আদি কারিগর রামপ্রসাদ আর রামকৃষ্ণকে, শুরুতে শব্দ ব্যবহার কমলকুমারীয়। তো উৎসর্গ হয়ত কমলকুমারকেও করা যেত (উনিও তো ওনার উপন্যাসে রামপ্রসাদ আর রামকৃষ্ণকে রেফার করেছিলন), কিন্তু উপন্যাসটা ঐ শেষ পর্যন্ত গল্প বলা, একটু অন্যরকমের বর্ণনা, শেষে দেখলাম কমলকুমারীয়ও হল না !
  • <> | 103.99.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১৫:২০539825
  • মানে ব্যাপার হল, উত্তরবঙ্গের ডিটেলস তো দেবেশবাবু অনেক দিয়েছেন, সেসব আর পড়া কেন ? ডুয়ার্স বেড়াতে গেলেই হয়। কথাগুলো এরকম শোনাচ্ছে।
  • <> | 103.99.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১৫:১৮539824
  • সুতীর্থবাবু কি আরণ্যক - এর ডিটেলফিটেল পড়েছেন ? বা অমিয়ভূষণের বা দেবেশ রায়েরও ডিটেলফিটেল ? সেসব লেখা কি উপন্যাস বলে মনে করেন ? নাকি মিডিওকার সেসব ? উপন্যাসের দেশীয় গড়ন, পশ্চিমী উপন্যাসের ধাঁচের বাইরে উপন্যাস লেখা বা শিল্পকর্ম, এসব কথা তো অনেক হয়ে চলেছে সেসবের সঙ্গে কমলকুমারের চেষ্টার যোগ আছে বলে মনে করেন ? অথচ সেই দেশীয় গড়ন মানে পাঁচালি লেখা নয়, লেখা হচ্ছে শিল্পসাহিত্যর আভা - গার্দ ধ্যানধারণা নিয়েই, কমলকুমারের লেখায় বিষয় হিসেবে দেশের মানুষ, ফর্ম হিসেবে উপন্যাসের নতুন ধরণ আর ক্রাফ্ট হিসেবে মডার্নিজমের দেখার দৃষ্টি, কমলকুমারের লেখায় এসবকে মেলাবার চেষ্টা চোখে পড়েছে ?
  • Ranjan Roy | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১৫:০৪539823
  • *কমলকুমার 
  • Ranjan Roy | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১৫:০৩539822
  • সুতীর্থের নিচের মন্তব্যের সঙ্গে প্রায়  একমত। 
     তবে কমল্কুমারের উপন্যাস লেখার ধারায় যে পরিবর্তন আনতে চেয়েছিলেন তার অনুগামী কই?
    একমাত্র ব্যতিক্রম আমার বন্ধু প্রয়াত লেখক রাঘব বন্দ্যোপাধ্যায়।
    ওর অপারেশন রাজারহাট এবং আরও কয়েকটি উপন্যাসে কমল্কুমারের ধারার অনুরণন।
     
    ব্যক্তিগত আলোচনায় দেখেছি  উপন্যাসের ভাষার ব্যাপারে ও বেশ স্পর্শকাতর ছিল। জোর গলায় বলত আগামী দিনে বাংলা উপন্যাসের ভাষা এবং কাঠামো দুটোই ওইরকম হওয়া উচিত। 
     
    তবে কমলকুমারের "কী যে শালার জীবন হইল" বাক্যবন্ধ আমার খুব প্রিয়। 
  • . | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১৪:২৬539821
  • মানে ডিম খেলে ... 
    বুঝলাম। থ‍্যাংকস।
  • b | 42.105.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১৪:০০539820
  • 'আন্ডা এখন হরবখত খাবা । শরীরের এখন য্যাত ক্ষয় হয়  ত্যাতই ...."
    নতুন জামাইকে শ্বশুরের উপদেশ / প্রেম নেই উপন্যাস /  গৌরকিশোর ঘোষ 
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:4426:73e6:6679:***:*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১২:৩৫539819
  • "কিংবা সময়াভাবে ডিসএনগেজমেন্টের।"
    ডিসএনগেজমেন্ট হবার কিছু নেই আপনার লেখার ধরণ এবং ব‍্যক্তি আক্রমণাত্মক স্টাইলে বিরক্ত হয়েছি, ভুল ধরিয়ে দিয়েছেন, এতে আপত্তিকর কিছু নেই তো। 
  • :) | 103.244.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ১২:০০539818
    • (০৩ জুলাই ২০২৫ ১২:৩৯)   কমলকুমারের পথের পাঁচালি চলচ্চিত্রকে কেন্দ্র করে সত‍্যজিৎ রায়ের সঙ্গে কফি হাউসের আড্ডায় সমালোচনার কথা রাধাপ্রসাদ গুপ্ত লিখে গেছেন।
    • (০৪ জুলাই ২০২৫ ০১:৩৮)  রাধাপ্রসাদ গুপ্ত অন্যত্র নিশ্চয়ই এই কাহিনি লিপিবদ্ধ করেছেন।
    এর পরে "হয়তো", তার পরে "মনে হয়েছিল" অত:পর "কুমারপ্রসাদ বা অন্য কারও লেখার সঙ্গেই গুলিয়েছিলাম বোধহয়" এইরকম বিবর্তনের অপেক্ষায় আছি।  কিংবা সময়াভাবে ডিসএনগেজমেন্টের।
    কুমারপ্রসাদই কেন বললাম তা ম্যেহফিল আরও ডজনখানেক পাতা এগিয়ে গেলে বোঝা যেতে পারে। অশোক মিত্র বললাম না, কারণ তিন কুড়ি দশ বর্ণিত সেই কেসটি মিত্রবাবুর বাড়িতে, কফিহাউসে নয়।
     
    রাধাপ্রসাদের জীবৎকালে প্রকাশিত নিজস্ব বইপত্র ছাড়াও সপ্তর্ষি থেকে "শাঁটুলবাবু" নামে একটা আর বাণীশিল্প থেকে দেমু সম্পাদিত তাঁর অগ্রন্থিত লেখার দুটো কালেকশন বেরিয়েছে। জাস্ট মনে করানোর জন্য বললাম, যদি কোনওটায় পড়েছিলেন বলে মনে পড়ে।
     
    রাধাপ্রসাদের কমলকুমার সংক্রান্ত লেখালেখির একটা তালিকা "উত্তরাধিকার"-এর কমলকুমার সংখ্যায় (১৯৯৭ শারদ) ও করা আছে। সেটা পেয়ে স্মৃতিসহায়তার সম্ভাবনা থাকলে দেওয়া যেতে পারে।  বাংলায় না ইংরেজিতে--- সেটা মনে পড়লেও খানিক চলে।
     
    আধো মনে থাকা পাঠবস্তুর ক্ষেত্রে নানান আশেপাশের জিনিস স্মৃতিতে মিলেমিশে যাওয়ায় আপত্তির কী আছে সেটা অবশ্য বোঝা গেল না।
     
     "যাকগে।"
  • পাপাঙ্গুল | 171.76.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ০৭:৪৬539817
  • ককুম ভাষা ইত্যাদির জন্য বিখ্যাত। উনি। মনে হয় 'উপন্যাস' নামক কনস্ট্রাক্টে বিশ্বাস করতেন না।  
  • সুতীর্থ | 23.106.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ০৫:৫২539816
  • কমলকুমারকে ঘিরে বেশ মিথমেকিং হয়েছে। আদতে উনি তেমন বড় লেখক ছিলেন কি? লেখা পড়ে তো মনে হয় না। প্রচুর ডিটেল-ফিটেল দিতেন, যাকে বলে ঠাসবুনোট বর্ণনা। তার সঙ্গে উপন্যাস লেখার কোন সম্পর্ক নেই। বাগবাজারের ডিটেল চাইলে বাগবাজারে গেলেই হয়। বস্তুতপক্ষে আধুনিক সাহিত্যে যেসব থানইঁট সাইজের উপন্যাস লেখা হয়েছে, সবই চরিত্রের ভেতর খুঁড়ে দেখা। কমলকুমার সে তুলনায় অ্যাট বেস্ট মিডিওকার। ওসব গ্রামট্রাম চিনলেই শশী ডাক্তারের মত ক্যারেক্টার নাবানো যায়না। বা পথের পাঁচালি বানানো যায় না।
  • :|: | 2607:fb90:bdde:4077:2942:d3a:a255:***:*** | ০৪ জুলাই ২০২৫ ০৫:৩১539815
  • ০৩ জুলাই একুশটা সতেরো: কেন! "ওরে বাবা" কেন? অতো ভয় পাবার কি আছে। এই দেখুননা জনতা তো খুশীই হচ্ছেন 

    এই সুযোগে জানিয়ে যাই সেদিন খোঁজ করেছিলেন আর হ আর ঠ বিষয়ে কথা শুরু করলেন কিন্তু তারপর আর আসা হয়নি। কিন্তু অন্যেরা সব কথাই বলে দিয়েছেন। শুধু যেটুকু যোগ করার -- সেটা হলো হ সূর্য-সম্পর্কিত অবশ্যই। অহ শব্দ থেকেই বোঝা যায়। অহোরাত্র থেকে সপ্ত অহ। অহ মানে দিন আর দিনের অধিষ্ঠিত দেবতা সূর্য সে বলার অপেক্ষা রাখে না। এখন ঠ আর চন্দ্রের কথা চট করে কিছু মনে আসছে না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত