এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • . | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ২২:৩১533467
  • ভাল করে ফুটিয়ে ধুয়ে খাওয়া যায় তো ডিমের খোলা। জীবানু টিবানু না থাকলেই হলো।
  • &/ | 107.77.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ২২:২৪533466
  • আরে পাশের বাড়ির এক কাকীমাকে তাঁর ডাক্তার সত্যি ডিমের খোলা গুঁড়ো করে তারকারিতে মিশিয়ে খেতে বলেছিলেন ক্যালসিয়ামের জন্য  
  • syandi | 2402:e280:3d81:135:99ad:dd19:6bf9:***:*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ২১:৪৪533464
  • 151.14.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৫:৫৯ একটুও না ফেটিয়ে জাস্ট ডিমটা নিয়ে ডিমের খোলা একটু ভেঙে ফ্রাইং প্যানে ঢেলে দিয়েও করা যায়।
     
    এটা ​​​​​​​গোলা  ​​​​​​​দিয়েছেন অ্য়ান্ডর​​​​​​​।  ডিমের খোলা একটু ভেঙে দিলে যাদের ক্যালসিয়াম ঘাটতি আছে তাদের আর ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাওয়ার দরকার হবে না  :-)
     
  • প্রত্যয় ভুক্ত | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ১৯:২৬533463
  • আমার ও আরো অনেকের মতো "বাপের জন্মে নেইকো চাষ, ধানকে বলে দুব্বোঘাস" মানুষের কাছে বাংলার যা কিছু  তাকে দুহাতের মুঠিতে এনে দিচ্ছে এই চ্যানেলের উপস্থাপকের একান্ত প্রচেষ্টা, অশ্বত্থামার দুধ খাওয়ার মতো হলেও। আরো যদি কারো কাজে লাগে, তাই রেখে গেলাম।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:9da7:1c2f:6f24:***:*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ১৩:২৪533461
  • প্রত্যয় ভুক্ত বাবুর মিউজিকাল জার্নি পড়তে ভালো লাগলো। আমার মনে হয় এমপিথ্রি ফর্ম্যাট, য়ুটুব প্ল্যাটফর্ম, আর মোবাইল ফোন ডিভাইস এসে গান অনেক বেশী অ্যাক্সেসিবল করে দিয়েছে, যেটা বোধায় সবার জন্যই একটা ভালো ব্যাপার। গানের আমি গানের তুমি গান দিয়ে যায় চেনা :-)
  • প্রত্যয় ভুক্ত | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ১২:২৯533460
  • &/ এর প্রশ্নটা আমারো খুব মনে ধরেছে, তাই দু'পয়সা দিয়ে যাই জেন জি'র প্রতিনিধি হিসাবে। আমার গান শোনার শুরু, মানে গান শুনে মনে কিছু অনুভব করার সময় এসেছে অনেক দেরিতে। আমাদের বাড়িতে সেভাবে গানবাজনার সংস্কৃতির চর্চা নেই, তাই আমি এ কথাও অনেক পরে জেনেছি যে আমার গান শুনতে বা গাইতেও, গলা মেলাতে ভালো লাগে। আমার বাবা যেহেতু নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে উঠে এসেছেন আর কমিউনিস্ট আদর্শ অনুসরণ করে বড়ো হয়েছেন, তাই বাবার কাছে গানবাজনা বিলাসিতা বা সময় নষ্ট আমাদের বাড়িতে, একটা উদাহরণ দেওয়া যায়, আমার মা যেমন আগে, মানে ১০-১২ বছর আগেও, ফোনে এফ‌এমে গান শুনতে ভালোবাসতো, তখন স্মার্টফোন আসেনি, ১০২.৬ আমার এফ‌এম চ্যানেলে সকালের রবি বলে একটা অনুষ্ঠান হতো রবীন্দ্রসঙ্গীতের, সেটা সকালে রান্না করতে করতে হয়তো শুনছে মা স্পিকারে, বাবা এসে বলল "বাড়িটা তো চায়ের দোকান বানিয়ে ফেলেছ পুরো।" - তো এইরকম পরিবেশ। অন্যন্য বাচ্চাদের মতো আমাকেও কিছু কো-কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিতে জুতে দেওয়া হয়েছিল-সাঁতার কাটা (এটা আমার পছন্দ ছিল যদিও, বেশিদিন করা হয়নি পড়াশোনার চাপ বাড়ার সাথে সাথে), আঁকা (উদ্দেশ্য ছিল যাতে হাতের লেখা, জ্যামিতির সম্পাদ্য, ভূগোল বা জীবনবিজ্ঞানের আঁকা ভালো হয় - খুব উপকার হয়েছিল বলতে পারিনা), আবৃত্তি (বাবা নিজে ছোটবেলায় এটা করতো, তাই পরবর্তীকালে দাদা আর আমাকেও করতে হয়েছিল, কিন্তু আমি টিকে থাকতে পারিনি কারণ আমার ভালো লাগছিল না তখন) কিন্তু এগুলোর মধ্যে গান ছিল না। আমার গান শোনার একমাত্র নিয়মিত জায়গা ছিল স্কুলের প্রার্থনায়, যেমন সমবেত ভাবে ওই বেদমন্ত্র পাঠ, কয়েকটা রবীন্দ্রসঙ্গীত, রামকৃষ্ণ সারদা বিবেকানন্দ কেন্দ্রিক গান, এসো মা এসো মা বীণাপাণির মতো এরকম কিছু গান, স্ত্রোত্র পাঠ আর আমাদের আশ্রমে (এটা অন্যন্য রামকৃষ্ণ আশ্রমেও বোধহয় আছে) ছাত্ররাই প্রার্থনাসভা পরিচালনা করত, তো তাদের মধ্যেই কেউ কেউ অন্যন্য গান গাইতো প্রার্থনাসভার মতোন করে, অতো মনে দাগ কাটতো না। প্রথম যে গান মনে দাগ কেটেছিল তার গল্পটা একটু অন্যরকম, তখন কেবল টিভি ছিল, তো টিভি চলছে ঘরে, মা দেখছে স্টার জলসা, আর বাচ্চাদের বড়োদের অনুষ্ঠান দেখার অধিকার নেই, তো আমি লুকিয়ে ঘরের বাইরে পর্দার পেছনে দাঁড়িয়ে গিলছি টিভিতে যা‌ হচ্ছে। দিনটা নববর্ষের ছিল, সন্ধ্যেবেলা বর্ষবরণ উপলক্ষে অনুষ্ঠান হচ্ছে (নাকি এটা গানের ওপারে সিরিয়ালের একটা অংশ ছিল আমার একটু খটকা হচ্ছে লিখতে গিয়ে) তো সেখানে নাচ হচ্ছে একটা অনুষ্ঠানে, মণিপুরী সাজে সেজে লাল কালো ছায়া ছায়া দৃশ্যে মেয়েরা ড্রাম পরে যেন নাচছে মনে হচ্ছে - গানটা হচ্ছে 'গহন কুসুম কুঞ্জ মাঝে।' এই ভার্সনটা একটু দ্রুত লয়ের ছিল সমবেত কন্ঠে, প্রমিতা মল্লিক ও ছিলেন বোধহয় গানের শিল্পীর দলে, একথা পরে জেনেছি। তো ওই গানটা আমার প্রথম সচেতন ভাবে গান শোনা, নাচের সাথে মিলে। এরপরের গান শোনার অভিজ্ঞতা, সেটা ক্লাস ফাইভে পড়ার সময়। তখন দাদার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সূত্রে বাড়িতে কম্পিউটার এসেছে, ২০১৪-১৫ সাল হবে। সেবার 'এই সময়' কাগজ প্রথম বেরোতে শুরু করে, আমরাও গ্রাহক হয়েছিলাম আর ওরা শারদীয়া সংখ্যার সাথে একটা সিডি দিয়েছিল আশা অডিয়োর "সকল খেলায় করবে খেলা এই আমি"। এর আগে আমাদের বাড়িতে টেপ রেকর্ডার প্লেয়ার ছিল, এমনকি বিভিন্ন টেপ সাজানো থাকতো বসার ঘরে একটা সিঁড়ি মতো স্ট্যান্ডের ধাপে ধাপে, কিন্তু দুঃখের বিষয় আমি মূর্তিমান কালাপাহাড়ের মতো সব টেপের ফিতে ছিঁড়ে নাশ করতাম ছোটবেলায়, তো সেগুলো শোনা হয়ে ওঠেনি। এর মধ্যে প্রহসন, কমিক নাটিকা র টেপ ছিল আবার হেমন্ত-সন্ধ্যা-আরতি-প্রতিমা-উৎপলা-গীতা দত্তদের গান, হিন্দি গান সব‌ই ছিল। তো এরকম কিছু দিন আমার স্মৃতিতে উজ্জ্বল হয়ে আছে, আমি তেতলায় দাদার ঘরে বসে চেয়ারে পা দোলাতে দোলাতে কাউন্টার স্ট্রাইক খেলছি বা ভার্চুয়া টেনিস বা মাইক্রোসফট পেন্টে হিজিবিজি দুর্গাঠাকুর আঁকছি, বাইরে ছাদে অফুরন্ত শরতের রোদ্দুর ঝিলমিল করছে, আর কম্পিউটারে ওই সিডিতে বাজছে - শানের "তোমার খোলা হাওয়া", বা তার পর অলকা ইয়াগনিক, কবিতা কৃষ্ণমূর্তির গানের পর লোপামুদ্রার গলায় "মোর বীণা ওঠে" এরকম। এই করে করে ইউটিউব ব্যবহার করতে শিখে পৌঁছোলাম রেজ‌ওয়ানা চৌধুরী বন্যার রবীন্দ্রসঙ্গীতে আর সেখানে থেকে তাঁর গুরু কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় গানের কাছে। এখান থেকে আমায় আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি।
     
    এসময় স্কুলে আমার বন্ধুত্ব হয়েছে 'র'-এর সাথে, আসল নামটা নিলাম না কারণ ঘটনাগুলো সত্যি সব মোটামুটি, ও-ও একটু নিরীহ শান্ত প্রকৃতির বলে হেনস্থা হতে হয় ক্লাসের বাকি ছেলেদের কাছে ওকে, কিন্তু দারুণ গান করে, কারোর কাছে সেভাবে না শিখেই। ওর গাওয়া "মন মোর মেঘের সঙ্গী" আমার এখনো কানে লেগে আছে। আমরা গল্প করি, ও গুনগুন করে গান শোনায়, আমি তো গান শোনাতে পারিনা গলায় ব্যাং ডাকে তখন, তাই প্রশংসাই করি। ও শোনে বা গায় জয়তী, শ্রাবণী, মনোময়,‌ শ্রীকান্ত আচার্য দের গান, বা স্বর্ণযুগের শিল্পীদের গান বা হিন্দি সিনেমার গান, আমি সেখানে রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনতেই বেশি স্বচ্ছন্দ - কণিকা, সুচিত্রা সবচেয়ে বেশি শুনি (এখনো), সমকালীন শিল্পীদের মধ্যে বন্যা, মিতা হক, পাপিয়া সারোয়ার, শ্যামা রহমান, সঞ্জিদা খাতুন, ওয়াহিদা রহমান, বা এপারের স্বাগতালক্ষ্মী, ইন্দ্রাণী সেন হয়ে সেকালের রাজেশ্বরী-সাহানা দেবী-অমিতা সেন-শৈল দেবী-রেণুকা দাশগুপ্ত-পঙ্কজ মল্লিক-কে এল সায়গল সবার গাওয়া রবীন্দ্রসঙ্গীত‌ই ইউটিউব ঢুঁড়ে শুনছি। তারপর ক্লাস টেনে উঠে কোচিংয়ের একটি ছেলের প্রতিও ভালোলাগা এসেছে, কিন্তু সে তো বলার উপায় নেই কাউকে। তাই নিজের মধ্যে নিজেই গুমরে থাকি আর রাত্রিবেলা বালিশের তলায় ফোন রেখে ইয়ারফোনে গান শুনতে শুনতে কাঁদি। এবার লকডাউনের মধ্যে দিয়ে কলেজে উঠে নিজস্ব স্মার্টফোন পেলাম। মাঝখানে এক-দেড় বছর, আমার এতো গান শেখার ইচ্ছে দেখে, মায়ের পরিচিত এক মাসিমা, আমার গানদিদার কাছে গান শিখতে যেতাম ইলেভেন-টুয়েলভে পড়ার সময়। গলা খুব তৈরি হয়নি বলে তেমন কিছু শেখা হয়নি গাইতে, কিন্তু একটু খুঁটিনাটি জেনেছি, হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সম্বন্ধে সেই প্রথম জানা। ইউটিউব আর স্পটিফাই থেকে গান শুনি, এবার শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের জগত ও, ভারতীয় বা পাশ্চাত্য, তার স্বর্ণ ভাণ্ডার উন্মোচিত করে দিচ্ছে কানের কাছে। কৌশিকী চক্রবর্তী থেকে শুরু করে দরবার সংগঠনের ইউটিউব চ্যানেলের সূত্রে আরো বহু গুণী শিল্পীদের গান শুনতে শুরু করেছি তখন থেকে, আবার ভাতখন্ডের ব‌ই পড়ে ভারতীয় মার্গ সঙ্গীতের জগতের প্রাথমিক পরিচয় হলো। কুমারপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের "কুদরত রঙ্গিবিরঙ্গি"র পড়ার সূত্রে শোনা হল কেশরবাই কেরকার, গিরিজা দেবী, সিদ্ধেশ্বরী দেবীদের গান, পুরোনো কিশোর ভারতীর পাতায় পড়েছিলাম প্রভাতী মুখোপাধ্যায়ের সাক্ষাৎকার, সেই সূত্র ধরে তার পাঁচ বছর পরে প্রথম শুনলাম বেগম আখতারের গজল, তারপর আবিদা পারভিন, এ লিস্ট ক্রমশ লম্বা হবে এরপর। এখনো প্রিয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পীদের তালিকায় রয়েছেন বীণা সহস্রবুদ্ধে, "গান সরস্বতী" কিশোরী আমোনকর, প্রভা আত্রে, শোভা গুর্তু, অশ্বিনী ভিঢ়ে দেশপান্ডে বা এখনকার কৌশিকী বা মহারাষ্ট্রের শাওনি শিন্ডে সেই প্রথম পরিচয়ের দিন থেকে। অন্যদিকে ওয়েস্টার্ন ক্লাসিকাল শুনি মূলত অপেরা ধরনের কম্পোজিশন বা পিয়ানো বা ভায়োলা-ভায়োলিন-চেলো- শোঁপ্যা, ভিভালডি, বাখ বা মেনুহিন- সব পরিচয় ইউটিউবের বা স্পটিফাইএর সূত্রেই। কিন্তু বিভিন্ন ধারার গান শোনার অভ্যাসটা চালু হয়েছে এই নিজস্ব ফোন পাওয়ার আগে, কম্পিউটারে সিডি চালিয়ে বা ইন্টারনেটে গান শোনার মাধ্যমেই।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:9da7:1c2f:6f24:***:*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৯:৫১533458
  • খাওয়া তো অবশ্যই, লিখতে লিখতেই সেকথা ভাবছিলাম :-)
  • kk | 172.58.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৯:৪৫533457
  • "কত কী জানার, বোঝার, পড়ার, শোনার বাকি রয়ে গেল"
     
    এর সাথে আমি যথারীতি যোগ করবো "খাওয়ার" cheeky
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:9da7:1c2f:6f24:***:*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৯:৩৮533456
  • হ্যাঁ। মানুষ গল্প বানাতে ভালোবাসে, লিখিত ভাষাতেই হোক বা মৌখিক। কোন একটা মিথোলজিতে আছে, এই মহাবিশ্ব আসলে একটা গল্প, কয়েকজন জেগে আর ঘুমিয়ে সেই গল্প বলে চলেছে আর সেইমতো মহাবিশ্ব এগিয়ে চলেছে। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৯:৩৫533455
  • পৃথিবীটায় কত সব আশ্চর্য আশ্চর্য জিনিসপত্র---সেই বিখ্যাত আলতামিরা গুহা, কত সব প্রাচীন গুহাচিত্র, মিশরে পিরামিড টিরামিড, উত্তরমেরুর কাছাকাছি গিয়ে পড়তে পারলে মেরুজ্যোতি.... ঘুরে দেখতে পারলে সত্যিই খুবই ...
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৯:৩২533454
  • এমনও কত ভাষা আছে যেসব ভাষার কোনো লিপি নেই, শুধুই মৌখিক ভাষা। সেইসব ভাষাতেও হয়ত কত রকম গল্পটল্প কাহিনিটাহিনি গান ইত্যাদি আছে।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:9da7:1c2f:6f24:***:*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৯:৩০533453
  • আর এটা মনে হলেই মনে হয় পৃথিবীটা যদি ঘুরে দেখতে পারতাম, সারা জীবন যদি নানা দেশ ঘুরে ঘুরেই কাটিয়ে দিতে পারতাম, তাহলেও কি ভালোই না হতো :-)
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:9da7:1c2f:6f24:***:*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৯:২৮533452
  • "কত কী জানার, বোঝার, পড়ার, শোনার বাকি রয়ে গেল"
     
    এটা আমারও সবসময়ে মনে হয়। পৃথিবীতে কতো ভাষা আছে, সেসব ভাষায় কতো কতো বই লেখা হচ্ছে, কতো গান আর সিনেমা তৈরি হচ্ছে, সেসব বই পড়তে পারিনা। কিছু গান শুনতে পাই য়ুটুবের অ্যালগোর সৌজন্যে, কিন্তু সেও মোটে কয়েকটা। অন্তত তিরিশটা ভাষা যদি জানতে পারতাম, সেইসব মানুষজনের, তাদের কালচারের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে পারতাম, তাদের বই আর গান তাদের মতো করে বুঝতে পারতাম, তা হলে কি ভালোই না হতো! 
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৯:২৩533451
  • গুপি গাইন বাঘা বাইনের সেই বিখ্যাত উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতওয়ালা সদলবলে চলেছিলেন রেওয়াজ করতে করতে .... ঃ-)
  • r2h | 165.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৯:১৭533450
  • পিয়ার প্রেশার?
    হ্যাঁ, ওটা একটা দেখার ধরন বটে, ঐভাবেও দেখা যায়। ফোমো থেকে অনেকে অনেক কিছু করে।

    আবার যদুবাবু যেরকম বললো। প্রেশার না, নতুন কিছু জানার, বোঝার আগ্রহ, মনটাকে খোলা রাখা।
    আমার কানে বেড়ালের ঝগড়া মনে হচ্ছে, কিন্তু কেন তাহলে অন্যরা শুনছে, একটু বোঝার চেষ্টা করি তো? ধ্রুপদী সঙ্গীত এমন কঠিন বড়লোকি ব্যাপার, কেন একটি কুস্তিগীর বাড়ির ছোকরা, গন্যমান্য কিন্তু হতদরিদ্র কোন সুরের টানে সব বাজিতে লাগিয়ে দিচ্ছে? আমাদের শহরে ছিলেন কিশোর সিনহা, আলি আকবর খানের একলব্য হয়ে জীবন কাটালেন, কেন? সেসব কৌতূহল...

    আমার ক্ষেত্রে যেমন, এই পাতার অন্য অনেকের মত রবিগান ছাড়া আর কিছুর সঙ্গে পরিচয় ছিল না। বন্ধুগন কেউ কেউ একটু বিটলস, বব ডিলান, পিট সিগার, মাইকেল জ্যাকসন ট্যাকসন শুনতে লাগলো, হিন্দি গান বহুলপ্রচারিত হতে লাগলো, একসময় সুমনের সন্ধান পেলাম, ডানা গজালো ও শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিক্ষার্থী বান্ধবী হল, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কলকাতা গিয়ে মহীনের ঘোড়াগুলি নামে এক আশ্চর্য গানের দলের সন্ধান নিয়ে এল, যাদের কোন রেকর্ডেড জিনিসপত্র পাওয়া যায় না, যারা অতীত ও অভিনব, বিস্মৃত, কিন্তু লোকের মুখে মুখে ফিরে প্রবল জীবিত।

    আমি এতদিন যা জেনেছি, শুনেছি, তার বাইরে একটা বিপুল দুনিয়ার সন্ধান আছে বুঝতে পারলাম।

    সেসব কি প্রেশার? কে জানে।

    ইংরেজি বই, গানবাজনার সঙ্গে আশৈশব পরিচয় ছিল না, এখনও যথেষ্ট প্রতিবন্ধ আছে। বাংলা গান ও সাহিত্যে যে আরাম পাই তা অন্য কিছুতে না। কিন্তু আগ্রহ, কৌতূহল, না জানার কিঞ্চিৎ বেদনা- এইসব আছে। কত কী জানার, বোঝার, পড়ার, শোনার বাকি রয়ে গেল। এর সঙ্গে কিছু সক্রিয় চেষ্টা থাকলে হয়তো লোকজন পারে। ওখানেই হয়তো ঐ 'ওপেনিং'।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:9da7:1c2f:6f24:***:*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৭:০৬533449
  • অ্যামাজন প্রাইমে দেখে ফেল্লাম Freedom. ফরাসী চোর ব্রুনো সুলাক এর ওপর। ভালোই লাগলো।  
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৬:০৪533448
  • আপনমনের মাধুরী মিশায়ে এক বন্ধু কতকিছু যে দিতেন এর মধ্যে, আলু গাজর টোমাটো বরবটি মায় পটলের টুকরো অবধি। সেইক্ষেত্রে অবশ্য ডিমটা অনেক বেশি ভাজাভাজা হয়ে যায়, আর একেবারে তেলছাড়া হয় না। অল্প তেলে নানাকিছু আগে ভাজাভাজা করে তারপরে ডিম ঢালা হয়। সামান্য মশলাও ফোড়নে দিতেন।
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৫:৫৯533447
  • একটুও না ফেটিয়ে জাস্ট ডিমটা নিয়ে ডিমের খোলা একটু ভেঙে ফ্রাইং প্যানে ঢেলে দিয়েও করা যায়। গরমে ওটা সেমিজমাট হয়ে এলেই নেড়েচেড়ে ঝিরিং ঝিরিং করে দিলেও তৌফা খেতে হয়। উপরে একটু গোলমরিচগুঁড়ো ছড়িয়ে বা না ছড়িয়ে।
  • :|: | 2607:fb90:bd9e:6cd9:3050:9995:99c5:***:*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৫:৪৩533446
  • ওহ বলে দিয়েছেন। থ্যাঙ্কু। :D
  • :|: | 2607:fb90:bd9e:6cd9:3050:9995:99c5:***:*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৫:৪৩533445
  • পেয়েছি। আর বলতে হবেনা। 
  • যদুবাবু | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৫:৪১533444
  • এক-ই প্রায়, কিন্তু ব্রেকফাস্টের সাথে যে স্ক্র্যাম্বলড এগ বানায় তাতে একটু ফেটাবার সময় খুব অল্প একটু দুধ মিশিয়ে নেয়, তাতে জিনিষটা বেশ ফ্লাফি হয়। আর ইউজুয়ালি স্ক্র্যাম্বলড এগে পেয়াঁজ টেঁয়াজ বা অন্য মশলা দিতে দেখি না। অল্প নুন দেয় অফ কোর্স। ব্যাস দ্যাট'স ইট। আর স্ক্র্যাম্বল করতে ব'লে পেরিফেরি থেকে সেণ্টারে, আস্তে আস্তে। ব্যাপারটার মধ্যে বেশি জোরজার না করলেই ভালো দাঁড়ায় মনে হয়। (সবেতেই "মনে হয়", "ধারণা", "দেকেচি" - এইসব কোয়ালিফায়ার অ্যাড করে দিলাম। আপ রুচি খানা ইত্যাদি।) 

    আর আণ্ডা-ভুর্জিতে তো সব-ই দেয়। দিয়ে প্রবল বেগে জিনিষটাকে খুন্তি দিয়ে ঘ্যাঁটাপ্যাঁটা ক'রে। এ-ও দেখেছি। আমিও দিই। আপন মনের মাধুরী মিশায়ে। 
  • :|: | 2607:fb90:bd9e:6cd9:3050:9995:99c5:***:*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৫:৩৪533443
  • স্ক্র্যাম্বলড এগ আর ডিমের ভুরজির মধ্যে কী পার্থক্য? 
  • যদুবাবু | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৪:৫৯533442
  • থ্যাঙ্ক ইউ, ব্রতীনদা আর dc! ঘুরতে যাওয়ার ডায়েরি লেখা দারুণ ব্যাপার। পড়তেও দারুণ লাগে। 
     
    কেকে বা স্যান্ডি যেমন বললেন, আমাদের বাড়িতেও ছোটোবেলায় ঐ স্বর্ণযুগের বাংলা গান আর কিছু রবীন্দ্রসঙ্গীত, তাও জনপ্রিয় শিল্পীদের গাওয়া। মান্না দে, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, মানবেন্দ্র আর বেশ কিছু কিশোরকুমার। ব্যাস। আর কিছু এদিক-ওদিক। অংশুমান রায়ের গান চলত খুব মনে আছে। তবে সুমন আসার পরে এরা সবাই জায়গা ছেড়েটেড়ে দেন আর কি। শুধু সুমন। অঞ্জন না। নচিকেতা তো একেবারেই না। হিন্দি, ইংরেজি কিছুই বাড়িতে চলতো না। হিন্দি সিনেমাও না, গান-ও না। পুরো ব্যাপারটাই "অপসংস্কৃতি" এরকম একটা ব্যাপার ছিল। আমরা অবশ্যি লুকিয়ে চুরিয়ে এবং পাড়ার মাইকে হিন্দিগান শুনেই ফেলতাম। হিন্দি সিনেমার বা অ্যালবামের গানের ক্যাসেট-ও কিনেছি পয়সা জমিয়ে। সেটা কিছুটা অবশ্যই নিষিদ্ধ বস্তুর প্রতি আগ্রহ থেকে। 

    ক্লাসিক্যাল-ও শুনে বড়ো হইনি। ওটার মধ্যেই ক্লাস লুকিয়ে আছে এটা দিব্যি টের পেতাম। শুনলে ভালো লাগত কি না তাও জানি না। ঐ ঘুপচি বাড়িটার যেখানে সারাক্ষণ পাশের রাস্তা থেকে রিক্সার প্যাঁপোঁ, গাড়ির হর্ণের আওয়াজ, পাশের বাড়ির ঝগড়া আর খোকাখুকুর উচ্চৈস্বরে কান্না,  আর কে কল খুলে রেখেছে, কে পায়খানা থেকে বেরোচ্ছে না অফিসটাইমে, আর কোন বাড়ির দাদু কেশেই যাচ্ছে, কেশেই যাচ্ছে - এইসবের মধ্যে দুম করে ক্লাসিক্যাল ঢোকার সাহস পায় না। কিন্তু সন্ধ্যের অন্ধকারে হিমাংশু দত্তর গান কিংবা অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি বা ছদ্মবেশী দিব্যি মিশে যায়। 

    ইংরেজি গান-ও ছেলেবেলায় শুনিনি। একেবারেই একটাও না, নার্সারি রাইম বাদ দিলে। সে-ও কি আর ক্যাসেটে শুনেছি? আর ইঞ্জিরি শুনেই বা কী হ'ত? মুণ্ডু বুঝতাম! আমার প্রথম ইংরেজি গান শোনা কলেজে উঠে, অশিন নামে এক বন্ধুর এম-পি-থ্রি কালেকশন থেকে। এক-একটা আর্টিস্টের সেরা সেরা গান একটা সিডিতে রাইট করা। সে সব খুব-ই কান্নাহাসির দোলদোলানো গান - মাঝে একটা দুম করে বোহেমিয়ান র‍্যাপসোডি। 

    এখন-ও প্রায় সেই মডেলেই চলচে। কেউ বললো এই গানটা শুনেচো? শুনলাম, তারপর কাউকে সেটাই পাঠিয়ে বললাম 'এই গানটা শুনিচিস?' এই যেমন ডিসির দেওয়া গান একটু আগেই পাঠালাম বন্ধুদের। আর যেটা আমি ভাটে দিলাম সেটাও আগের উইকেণ্ডেই শোনা। এক বন্ধুর সাথে মাঝরাতে অল্প বীয়র খেয়ে গীটার নিয়ে ঝ্যাংঝ্যাং করছিলাম। সে শোনালো। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৪:০৯533441
  • আইটি শেষে ক্লাসলেস করে দিল। হে হরি। ঃ-)
    কান তৈরী রুচি তৈরী সে ঠিকই আছে, পীয়ার প্রেশার একটা বড় ব্যাপার। ধরা যাক এক্সপোজারহীন কোনো কিশোর, বিদেশি ঘরাণার কোনো গান প্রথম শুনে হয়ত তার মনে হচ্ছে কতগুলো ক্রুদ্ধ বেড়াল ঝগড়া করছে, কিন্তু সমঝদারেরা মাথা দোলাচ্ছে, সেও তাই দোলাচ্ছে। অবশ্য এ শুধু গান কেন, খাবারদাবার পানীয় ছবি চলছবি ইত্যাদি সবকিছুর ব্যাপারেই হতে পারে।
  • . | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০৩:২০533440
  • &/,
     
    গানের ব‍্যাপারে আমাদের সময়ে মধ‍্য এবং উচ্চবিত্ত বাঙালির ঘরে ঘরে মেয়েদের বিশেষ করে গান শেখার চল ছিলো। কেউ ভারতীয় মার্গ সঙ্গীত, কেও রবীন্দ্রসংগীত, কেও নজরুলগীতি কেও এসবের কম্বিনেশন। সকলেই যে বিয়ের পরীক্ষায় গান জানা কোয়ালিফিকেশনের জন‍্য এমন  শিখত, তা কিন্তু নয়। গান শেখার জন‍্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হচ্ছে কান তৈরি করা, সুর যাতে কানে ঠিকমতো ধরা পড়ে। নইলে গাইবার সময়ে ঠিক সুর বসবেই না কণ্ঠে। এই গান শেখার সময় থেকেই কিন্তু মেয়েরা গান শোনার দিকেও বেশ ঝোঁকে। না শিখলেও শোনে। রুচিও তৈরি হয় ঐভাবেই। আবার ভাষাও একটা ব‍্যাপার, বাংলা ইস্কুলে পড়াশোনা করা মেয়ে বাংলা গান যেমন শুনত, তেমনি টুকটাক হিন্দি সিনেমার গান, সবই আশেপাশে শোনার অভ‍্যাস থেকে তৈরি হতো। উঁচু ক্লাসে উঠলে বড়ো পরীক্ষার চাপের সময়ে অনেক বাড়িতেই গান শেখা স্থগিত রাখা হতো। ছেলেরা তুলনায় বড্ড কম সংখ্যায় গান শিখত। তবে এখানেও ভাষার ব‍্যাপার ছিল। ইংরেজি মাধ্যমে যারা পড়াশোনা করেছে তাদের এক্সপোজার ছিল ইংরেজি গানের নানান ঘরানাতে। তবে ক্ল‍্যাসিকাল কতজন শুনত তা হয়তো হাতে গোনা কয়েকজন। এসব ক্ষেত্রে পিয়ার প্রেশারের গুণেও অনেকে শুনত, একটু "ক্লাস" তৈরি করার ঝোঁকে। রক পপ মেটাল ব্লুজ হেভিমেটাল কান্ট্রি হরেকরকমের ইত‍্যাদি প্রভৃতিতে ভরাট হয়ে থাকত তাদের গানের ক‍্যাসেট। কার কোন ব্র‍্যান্ডের ওয়াকম‍্যান, কত ব‍্যান্ড গ্রাফিক ইক‍‍্যুইলাইজার এসব নিয়েও তাদের মধ‍্যে প্রতিযোগিতা দেখেছি। ঐ সব যন্ত্রে ভারতীয় মার্গ সংগীত শোনার চল বা ইচ্ছে দুটোই বড্ড বেমানান ছিল সেই সময়ে। আসলে এ সমস্তই প্রায় সামাজিক ক্লাস/লবি ইত‍্যাদিতে সাবস্ক্রাইব করবার হাতেখড়ি পিরিয়ডে বেশি করে ঘটে থাকে। এ সমস্ত বড্ড বেশি কাছ থেকে দেখা। তবে এসবের মধ‍্যে তুমুল আঘাত দিয়ে কিছুটা এলোমেলো করে দিয়েছিল নতুন এক ইভেন্ট। ডিক্লাস করে দিয়েছিল সাবেক লবি সিস্টেম হুশ করে, তার নাম আইটি ইন্ডাস্ট্রি। নব্বইয়ের গোড়ায় মুড়ি মুড়কি মিশে গেছল। তখন অন‍্য ক্লাসের বনেদিয়ানাহীন ছেলেরাও পিয়ার প্রেশারে ইংরিজি গান শুনতে শুরু করে, লবিতে বিলং করতে চেষ্টা করে। গান শুনতে শুনতে সমঝদারও হয়ে পড়ে কিছুটা ব‍্যাকরণ বুঝুক বা না বুঝুক। তারপরে তে খুলি আম ইন্টারনেট গুগল ইউটিউবে ছয়লাপ। তার আগে ছিল ন‍্যাপস্টার, ডাউনলোড করো আর শোনো। আমার অবজারভেশন, কিছু পরিবারে (অবশ‍্যই উঁচু ক্লাসের) এগুলোর চল থাকে, কিছু পরিবারে প্রথম ইংরিজি গান শোনে ফার্স্ট জেনারেশন ছাত্র (হয়তোবা ছাত্রী) পিউবার্টির টাইম থেকে।
  • kk | 172.58.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০২:৫৫533439
  • আমাদের বাড়িতেও স্যান্ডিদের বাড়ির মত গানই শুনতো সবাই। তারপর স্কুলের বন্ধুদের কাছে ইংরেজি গানের খবর পেতাম। ক্যাসেট ধার করে আনতাম প্রথম প্রথম। তখন আমি সেভেন টেভেনে পড়ি। তারপর মোটামুটি ঐ ডিসি যেমন লিখেছেন সেই রাস্তা ধরা গেলো আর কী। এই নিয়ে বাড়ির লোকের বেশ মুখ গম্ভীর হতো। ইংরেজি গান শুনতে শিখছে, নিজের কালচারকে যথেষ্ট সম্মান করা হবেনা, ইত্যাদি। কিন্তু অ্যাক্টিভ বাধা কেউ দেয়নি। আমিও গম্ভীর মুখ সত্ত্বেও রাস্তা পাল্টাইনি।
  • syandi | 2402:e280:3d81:135:99ad:dd19:6bf9:***:*** | ১৮ নভেম্বর ২০২৪ ০১:১৬533438
  • এঁর বাজনা আগে শুনিনি। রাগ জৌনপুরীর বেশ বলিষ্ঠ প্রেসেন্টেটেশন বলে মনে হল।  
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত