লোকজন আজকাল ছুটি নষ্ট করার প্ল্যান ও করছে।
থ্যাংকস সে, তাই ভাবছিলাম। মেয়েদের পক্ষে তালিবান দের সমর্থন করা একটু চাপ
কোন এক দিন আপিস ছুটি নিয়ে বোধি-র পোস্ট গুলো পড়ব :-)
"aranya | 2601:84:4600:5410:41c2:21d3:8bd8:b574 | ১৮ আগস্ট ২০২১ ২০:০৬"
অরণ্য ,
তারা সবাই পুরুষ।
*তখন দুদিকেই যেমন চুড়ান্ত বিশুদ্ধতার বাড়াবাড়ি --এটা নিরপেক্ষ হতে গিয়ে আমি ছড়িয়েছি। অ্যাকচুয়ালি দেশ , ধর্ম , জাতি রক্ষার রেটোরিক ইউরোপে যতটা এসময়ে, ততটা এদিকে আমাদের পূর্ব দিকে নাই। মানে এইটের এভিডেন্স সাজানো খুব একটা কঠিন না। প্লেগ ইত্যাদির ইতিহাসের সঙ্গে সকলেই জানেন এসবের কিছু সমসাময়িকতা আছে, যোগ বলতে পারি কিনা, সেসব ডিটেলে মনে পড়ছে না। সাইমন স্কামা অফ অল প্লেসেস ইকোনোমিক টাইম্স, (স্টিফেন ফ্রাই এর জোক আছে একটা , ইকোনোমিক টাইম্স ---দ্যাট ইজ লং হার্ড অ্যান্ড পিংক ইন দ্য মর্নিঙ) এ গত লক ডাউন er সময় টা, অরিন দা যখন লিখতেন, তখন এসব নিয়ে একটা প্রবন্ধ লিখেছিলেন।
অতএব অরণ্য দেখা যাচ্ছে, ফাইনানশিয়াল ক্যাপিটালিজম এর সঙ্গে অনেক রক্ষনশীলতার ই গভীর সংপর্ক রয়েছে :-)))) (এটা জোক, প্রবন্ধটা সত্যি ভালো ছিল, স্যামুএল পেপিস এর লন্ডন মেমোয়ার, প্লেগ এর সময়্কার, যেটাকে অনেকেই ক্রুসেডের অভিযানের বিশুদ্ধতার প্রশমনের সময় মনে করেন, অ্যাপারেন্টলি মানুষের মনে হতে শুরু করেছিল, এত ঈশ্বর এর জন্য প্রাণ দিলাম তাইলে কেন, বীভৎস রোগেই যদি মরব। প্লেগ না হলে আধুনিকতা হত না, কৃশ্চিয়ান ধর্মান্ধতা এবং মৌলবাদের প্রকোপ কমতো না বলেন অনেকে )
মাইরি | 207.244.126.132 | ১৯ আগস্ট ২০২১ ০০:৪৬
:-))))))))))) দ্যাট ওয়াজ রিয়েলি ফানি , দো মেন্ট অ্যাজ আ টন্ট :-)))))))))))))))))))))))) হাহাহাহাহাহাহাহা :0)))))))))))) রিয়েলি ফানি ঃদো -))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))
বিষয়টা হল, কেসি কেন জিজেক এই সময়ে পড়তে দিলো সেটা বলার ছিল, তার তো নানা অভিসন্ধি আছে। আর অরণ্য কে যেটা বলার ছিল সত্যি ই গ্লোবাল ক্যাপিটালিজম কে ইসলামিক মৌলবাদের এখনকার ফর্মের বিষয়ে দোষ না দেওয়ার কিছু নেই। মানে না দিলে সত্যি ই সাম্প্রদায়িকতা কে তোল্লাই দেওয়া হবে এবং যুদ্ধ ও ডেস্ট্রাকশন কে স্রেফ সংস্কৃতি দিয়ে ব্যাখ্যা করাটা ক্যাপিটালিজম এর ভর ভরন্ত আমলে অন্যায় হবে।
এবার একটা বিষয় ও আছে। লোকে বলতেই পারে, ইসলামের যেটা ইস্টওয়ার্ড এক্সপ্যানশন ধরা যাক, ৭ এর শতক থেকে দ্বাদশ শতক অব্দি তার ব্যাখ্যা কি। ব্যাখ্য খুব ই সিম্পল, ঐ এক্সপ্যানসন টাকে নেশন স্টেটের কলোনিস্থাপন তো বলা যাবে না, তাই সেন্ট্রাল থিয়োক্রেটিকাল ইম্পেটাস আছে বলাই কঠিন, যে যা পারে লড়ে নিয়েছে, নানা ভ্যারিয়েশন নানা জায়গায় এসেছে বা থেকে গেছে ইত্যাদি। যেখানে এসেছে সেখানে কি ছিল তার উপরেও নির্ভর করেছে। ভ্যারিয়েশন কলোনিয়ালিজম এর থেকে ঢের বেশি, যদি ক্যাপিটালিজম্কে ওয়ার্ল্ড সিস্টেম হিসেবে ধরা হয়। সেটা ধরেন না এরকম ঐতিহাসিক ও আছেন। অসংখ্য। তবে ইকোনোমিক হিস্টোরিয়ান রা সেসব মানতে চান না, তাঁরা পাওয়ারফুল লোক জন।
আরেকটা বিষয় ও ছিল, ইতিহাস কখনৈ শিশুপাঠ্য না। শিশুবয়সের পরে বিশেষতঃ এবং যে যা বাদী হওনা কেন বাপু, ইতিহাস ঐতিহাসিকের সুবিধার্থে ঘটে না। তবু একেকটা অঞ্চলে একেকটা সময় একেকটা প্যাটার্ন পাওয়া যায়।
তবে যেটা স্বল্পালোচিত, সেটা আগে বহুবার বলেছি, লেখা হয় নি, সেটা হচ্ছে, এই ধরণের ক্লায়েন্ট স্টেটের উত্থান ও পতনের ঘটনা , যেটার দিক চিহ্নিত করে সেটা ন্যাশনাল হিস্টরি ফ্রেমওয়ার্ক কে চুরমার করে দেয়। মেনলি ওঠে পড়ে তাড়াতাড়ি বলে। এবার তাইলে কি শুধুই রিজিওনাল হিস্টরি করব? তাইলে তো শেষ মেষ মিলিটারি হিস্টরি বা স্ট্র্যাটেজিক ক্যাটেগোরাইজেশন এর বাইরে বেরোতে পারবো না। আর যদি কেবল ই লোকাল হিস্টরি করি, তাইলে তো কদিন বাদেই সেই ঘুরে ফিরে ন্যাশনাল হিস্টরি রাইটিং ফ্রেমওয়ার্ক মাথায় এসে বসবে, যদ্দিন নেশন স্টেটের স্ট্রাকচার থাকে। ইত্যাদি। একটা রাস্তা হল, হিস্টরি অফ পপুলেশন মাইগ্রেশন কেই মূলতঃ দেখা। কিন্তু সেটার সমস্যা হল, যেখানে কৃষি কালচার বেশি, মাইগ্রেশন কম সেখানে কি করব। ইত্যাদি।
এসবের অমর চিত্র কথা নাই, সহজ উত্তর ও নাই।
হালতু সিপিএমের এই একটা সমস্যা। ছোট করে কিচু বোঝাতে পারে না। ওদিকে দিদি জাস্ট খেলা হবে বলে বেরিয়ে গেলেন।
প্রাণের ঝুঁকিটা তেমন কিছু না। একবার কলকাতা থেকে দিল্লি যাচ্ছি, কদিন আগেই জ্ঞানেশ্বরী, স্কুলের ছোটবেলার বন্ধু ছিল তাতে, আমাদের অনেকের জন্যেই খুব ট্রমাটিক ছিল ব্যাপারটা।
যাই হোক, জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে ট্রেন যেতে যেতে হঠাৎ ঘটাং করে থেমে গেল, আর সঙ্গে সঙ্গে কামরা ভর্তি ধোঁয়া। সবাই পড়িমড়ি করে প্রাণভয়ে ছুটে বেরুচ্ছে, বেরুতে গিয়ে মনে হল, আর জুতো তো পরিনি, আর ল্যাপটপটাও রয়ে গেছে, ওগুলো আনতে আবার ফিরে গেলাম।
পরে দেখা গেল নিতান্তই প্যান্ট্রিতে চিমনি লিক করছিল না কে যেন, কিন্তু আমি খুবই বিচলিত হয়েছিলাম, যে আমার কাছে প্রাণের থেকে ল্যাপটপ আর খালি পায়ে না হাঁটা বড় হল? এ কেমন কথা।
আর তাছাড়া প্রাণের ঝুঁকি জিনিসটার সঙ্গে যে গৌরব জড়িত আছে সেটাও কিছু ফেলনা না। আমি ছোট করছি না কাউকে, কিন্তু ঐ বিমূর্ত ধারনার বশে প্রাণ দেওয়া বা নেওয়া, এটা, মানে যাকে বলে হ্যান্ডল উইথ কেয়ার ধরনের জিনিস আরকি।
অরণ্যর প্রশ্নটা মজার। গ্লোবাল ক্যাপিটালিজম না থাগলে ইসলামিক মৌলবাদ উড়ে যাবে কিনা। এটা কেমিস্ট্রির পক্ষে লজিকাল প্রশ্ন , তবে হিউম্যানিটিজ এর পক্ষে না :-)
আমার একজন মাষ্টারমশাই ছিলেন, শোনা যায় ওনাকে যখন জিজ্ঞাসা করা হয়, দশরথ চার পুত্রের পিতা ছিলেন ইত্যাদির ইংরেজি করতে দিলে তিনি বলেন, দশরথ গেভ বার্থ টু ফোর সনস। তো তখন তাঁর মাষ্টারমশাই নাকি বলেছিলেন, গ্রামাটিকালি কারেক্ট গাইনোকোলজিকালি রং, অবশ্যই জ টা জেড হিসেবে পড়তে হবে।
প্রশ্নটি সেই গোত্রের।
জেনেরালি ক্যাপিটালিজম এর আগের সময়টায়, মৌলবাদ শব্দটা সত্যি ছিল কিনা আমি জানি না। না থাগলে আশ্চর্য্য হব না। এটা বাই ইটসেল্ফ আধুনিক কন্স্ট্রাক্ট হওয়াই স্বাভাবিক। ইটিমোলোজি খুঁজতে হবে।
গল্পটা এই, ইউরোপ যদি দেখা হয়, ক্যাপিটালিজম এবং ক্যাপিটলিস্ট স্টেট ফর্মেশন এর আগে , বিভিন্ন ঘটনা ঘটছে, সেপারেশন অফ চার্চ অ্যান্ড স্টেট ইত্যাদি। কিন্তু তার আগের পিরিয়ড টায়, অবশ্য পিরিয়ডে ওভারল্যাপিং থাকে, এখনকার অর্থে যদি মৌলবাদ বলা হয়, তাইলে ক্রিশ্চিয়ান স্ক্রিপচার এবং তার ইন্টারপ্রিটেশনে এবং প্র্যাকতিসে ঢের বেশি ম্মৌলবাদ পাবা যাবে। ইউরোপের বিভিন্ন অংশে ইনকুইজিশন গুলো বিভিন্ন সময় হয়েছে। এবং লুথেরান মুভমেন্ট এর অস্টারিটির দাবী যেটা, মানে ভ্যাটিকান এবং জেনেরালি ক্যাথলিক সিট গুলোর প্রচন্ড বড়লোকির রিয়াকশনে হয়েছে, অতএব বিশুদ্ধাচরণে এবং অবিশুদ্ধ নিয়মতান্ত্রিকতায় ও সামাজিক নিয়ন্ত্রনে দুটো তেই প্রচন্ড মৌলবাদ ছিল। পাশাপাশি সেই সময়টায়, আধুনিক ইসলাম বললে যে ছবি আমাদের মনে আসে, তার থেকে ঢের ইন্টারেস্টিং ইবন রশিদ ইত্যাদিদের মুরিশ পিরিয়ড টা গেছে। ইরাণের ইতিহাসে কিছু ইন্টারেস্টিং ঘটনা আছে। ব্রডলি বলা যেতে পারে, ইউরোপিয়ান ট্রান্সফর্মেশন যখন চলছে, তখন অলরেডি ইসলামিক স্কুল গুলো তে, মূলতঃ বাঘদাদ, সেভিয়া, ডামাস্কাস, গ্রানাডা (জেনেরালি আনদুলুসিয়ান স্পেন , আরো কয়েকটা জায়্গায় নাম এই মুহুর্তে মনে নেই, গ্রীক উইসডম বলতে আজ যা বুঝি, তার প্রচুর আরবিক অনুবাদ হচ্ছে। জুরিসপ্রুডেন্স এবং শাসনে তার প্রভাব পড়ছে।
ইসলামের প্রাথম্মিক এক্সপ্যানসন এর পরের কথা এগুলি। সে তো ধরেন, ইউরোপ যখন প্যালেস্টাইনে জেহাদ লড়তে মার্সেনারি দের পাঠাচ্ছে, তখন দুদিকেই যেমন চুড়ান্ত বিশুদ্ধতার বাড়াবাড়ি, তেমনি বিভিন্ন স্কলাস্টিক এক্সচেঞ্জ এবং নানা ইন্টারেস্টিং বিষয় ঘটছে।
দুটো ব্রড মত আছে, তারিক আলি রা মনে করেন, ইসলামে যেটা ঐতিহাসিক ভাবে হয় নি, সেটা রিফর্মেশন। এবং সেটা হয় নি, বলেই নর্থ ইউরোপে (সুইজারল্যান্ড সহ) রিফর্মেশন এরএর সঙ্গে তখন্কার মার্কেট ফোর্স এর যে নৈকট্য বেড়েছিল, সেটাই আধুনিকতার (রাজতন্ত্র পরবর্তী ক্যাপিটালিজম) পূর্বসূরী।
আরেকটা মত আছে, উম্বের্তো ইকো ইত্যাদি দের , সেটা হল, জ্ঞানচর্চা , স্বাধীন জ্ঞানচর্চা, এবং ইম্পর্টান্টলি, সেন্ট্রালিটি অফ ম্যান, ঈশ্বর এর চ্যলেঞ্জার হিসেবে, তার তাত্বিক এবং ব্যবহারিক এভিডেন্স ক্রিশ্চিয়ানিটির মধ্যেই রয়েছে, এবং আরেক ধাপ এগিয়ে বার্নাল রা বলছেন , বা ইজিপশিয়ান অ্যানটিকোয়ারিয়ান রা বলছেন, ওয়েস্টার্ন সিভিলাইজেশনের বিশুদ্ধ ওয়েস্টার্ন রুট টাই কোয়েশ্চেনেবল, কারণ ভূমধ্য সাগরের সব ধারের মধ্যে বিশাল আদান প্রদান এর লম্বা ইতিহাস আছে, এবং সেটা শুধু সাদাদের ক্রিস্চিয়ান নেশন স্টেট ফর্মেশন এর দৃষ্টি দিয়ে দেখলে হবে না। ইত্যাদি।
অনেক স্থানীয় এবং প্যান ইউরোপিয়ান ভ্যারিয়েশন আছে। রাশিয়ার মধ্যযুগ অ্যাংগ্লোফিল জগতে কম চর্চিত, কিন্তু কাজ হয়েছে, সেখানে অন্য গল্প হয়েছে। সেখানে আধুনিক অর্থে মৌলবাদ অর্থডক্সির মধ্যেই চলে এসেছে, অ্যান্তিসেমিটিজম ও চলে এসেছে।
তাই ইতিহাসের বিচারে ক্যাপিটালিজম এবং পরবর্তীতে কলোনিয়াল ডমিনান্স এর সঙ্গে এই এখনকার মৌলবাদের একটা সম্পর্ক রয়েছে। এবং এখন তো রয়েইছে। বিশেষত ইসলামিক মৌলবাদের তো রয়েইছে।
এবার একটা ভ্যালিড প্রশ্ন হল, ইসলামে তাইলে রিফরমেশন হল না কেন? এই চিন্তার মডেলের সমস্যাও সেই আন্দুলুসিয়া এবং ঐ পিরিয়ডের স্কলারশিপ, কারণ সেখানে যেটা ঘটছে, গ্রীক নলেজের আধুনিক ইউরোপের সংগে কন্টিনিউইটির দাবী যেটা হচ্ছে, রেনেসাঁ র কথা ইত্যাদি যা হচ্চে, সেটা অনেকটাই সম্ভব হচ্ছে, ক্রীস্চিয়ান কনজার্ভেটিজম এবং ইনকুইশন এর আমলে সেখানে ফ্রি থিংকিং ট্র্যাডিশন টা থেকে যাচ্ছে। অতএব কেউ ন কেলালে বলাই যায়, রিফরমেশন নিজের মত করে হয়েই গেছিল, কিন্তু পরেই কনজারভেটিজম বেশি ফিরে এসেছে, নতুন ফর্মে, ইন্টারেস্টিংঅলি ক্লায়েন্ট স্টেট এন্টিটি হিসেবে ফিরে এসেছে।
ইত্যাদি।
এর তো কোন সোজা ন্যারেটিভ নাই। অমর চিত্র কথাও নাই।
কেসি খুব ই পড়উ য়া ও খচ্চর ছেলে। :-) ওর এই বাজারে জিজেক সম্পর্কে আগ্রহের বাংলা কারণ হল, জিজেক , মেন স্ট্রীম থিয়োরেটিশিয়ান দের মধ্যে মার্ক্সবাদী হওয়া সত্তএও খুব ইই ভালো মেডিয়েভাল জানেন, এবং ক্রিশিয়ান স্ক্রিপচার পড়া লোক। তাই উনি আধুনিকতা কে ইউটেলেটেরিয়ান বা এনলাইটেনমেন্ট ট্রাডিশন এর মত মধ্যযুগে শিকড়হীন হিসেবে দেখেন না, প্লাস ওনার ১৯৭৪ পরবর্তী ফাইনানশিয়াল ক্যাপিটালিজম er পিরিয়ড টা নিয়ে ঐতিহাসিক ও দার্শনিক আন্ডারস্ট্যাঁডিং বেটার (মানে ধরুন ইন্ডাস্ট্রিয়াল ক্যাপিটালিজম মজুরি শুধু না জবলেস নেস একট বিষয় সেসব ব্যাপারে নানা কথা তাঁর আছে। , হয়তো সেই জন্যেই কেসির হয়তো তাত্বিক আগ রহ হয়েছে জানার যে মধ্যযুগ যে বোঝে , যে কিছুটা স্লাভিক অর্থডক্সির মধ্যযুগ ও বোঝে সে এই তালিবান ফেনোমেনন টিকে কি করে দেখছে। সেই জন্যেই সে হয়তো এই বাজারে জিজেক খুজেছে ও কিছু পেয়েছে। er পরে জিয়াউদ্দিন সরদার ও খুজবে পাবে, হরি বাসুদেবন ও খুজবে কিছু মাল পাবে।
কিন্তু কেসির অয়্প্রোচ আর ফাইন্ডিং e মিল নাই, জিজেকের কারণেই নাই। জিজেক মার্ক্সবাদী ঐ অভ্যেসটি ছাড়েন নি, যে ক্যাপিটালিসট এক্সপ্যানসন নানা ফর্মের রেজিস্টান্স তৈরী করবে, এবং সেটা এনলাইটেনমেন্ট ট্র্যাডিশনে নাও হতে পারে। তিতুমীর ই ওয়াহাবী ছিলেন ইত্যাদি। এটা প্রচন্ড ইউরোপ সেন্ট্রিক হবা সত্তএও হয়তো অবশেষে জিজেকের মাথয় ঢুকেছে।
অবশ্যই ইতিহাস ইন্টারেস্টিং হলেও, তাই দিয়ে তো আর প্রাণ বাঁচে না। শক্তিধর দেশের খেলা ধুলোয় তাদের নিজেদের হঠাৎ হঠাৎ বোঝাপড়া আর হঠাত হঠাৎ যুদ্ধু te কি আর হবে, আমাদের বীরভূমের ভাষায় মেয়েছেলে রা মরবে, আর ছেলেছেলে রা প্লেন থেকে ঝরে পড়বে। প্রগতিশীল শক্তি কে নিজের দেশের বাইরে সোভিয়েত ইনফ্লুয়েন্স আর কলোনী বিরোধী আন্দোলনের মধ্যেকার সোশালিস্ট স্পিরিট নষ্ট করতে গিয়ে, একেবারেই মতাদর্শগত কারণে, কতদিন ধরে অর্থনৈতিক ভাবে এগিয়ে থাকা দেশগুলো, নিজেদের দেশের মধ্যে লিবেরালিজম কে বাড়তে দিয়েও পৃথিবী জুড়ে যা করে বেরিয়েছে বিশ্বজুড়ে সেটা তুলননাহীন এবং যে কোনো দেশপ্রেমী তৃতীয় বিশ্বের লোকের পক্ষে ভোলা মুশকিল, যদিও ক্লিয়ারলি পশ্চিম আভ্যন্তরীন সামাজিক স্থিতি রাখার নানা সৎঅপ্রচেষ্টা তো করেছে।
এই গোটাটাকে ইগনোর করলে তত্ত্ব হবে না তা না, তাইলে হান্টিন্টন দের মতো ডেলিবারেটলি সভ্যতার সংস্কৃতির লড়াই হিসেবে বিষয়টাকে দেখতে হবে, সারা পথিবীর নানা গোত্রের রক্ষনশীল দের সঙ্গে কেসি ও জিজেকের এইটেই পার্থক্য।
খচ্চর ছেলে সালা কেসি :-))))))))))))))))
Forgotten are the words of concern for Afghan women, words that provided legitimacy for the U.S. invasion in October 2001. Rasil Basu, a United Nations official, served as a senior adviser on women's development to the Afghan government from 1986 to 1988. The Afghan Constitution of 1987 provided women with equal rights, which allowed women's groups to struggle against patriarchal norms and fight for equality at work and at home. Because large numbers of men had died in the war, Basu told us, women went into several occupations. There were substantial gains for women's rights, including a rise in literacy rates. All this has been largely erased during the U.S. war over these past two decades.
https://www.alternet.org/2021/05/us-afghan-troop-withdrawal/
যদিও মায়ের মত দেশ - এগুলো নিয়ে আমার একটু অস্বস্তি আছে - দেশ জাতি ইত্যাদির সঙ্গে একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস জড়িত বলে মনে করি সেটা হল বিমূর্ত ধারনার প্রতি সচেতনতা। সেটাকে কোন ব্যক্তি মানুষের শেপ দিতে গেলে বা তুলনীয় করতে গেলে তার ফল বিপজ্জনক, মানে উগ্র জাতীয়তাবাদ ইত্যাদি হতে পারে বলে মনে করি।
/সরি বুইলে কি?
কিন্তু কেসি, ডিমের খোসা ছাড়ানোর জন্যে কাধে কাধ মেলানোর কী দরকার হল বুইলে কী?
"দেশকে ভালবেসে প্রাণের ঝুঁকিও নেয় অনেকে, কেন নেয় কে জানে"
'মাইরি, কেন নেয় আমি সত্যিই বুঝিনা'
- তুমি হয়ত নিজের মা বা অন্য কোন প্রিয়জনের জন্য, যাকে ভালবাস তার জন্য, প্রাণের ঝুঁকি নেবে। তেমন দেশকে ভালবেসেও কেউ প্রাণের ঝুঁকি নিতেই পারে তো
ডিম যেহেতু একটি প্রাণীজ পদার্থ, তাই ডিমের 'খোসা' ঠিক কথা না হওয়ার কথা। ডিমের 'চামড়া' হলে হয়ত ঠিক হয়।
নিরামিষাশী আরএসএস এই বিষয়ে এখনও কোনও সন্দর্ভ পেশ করেনি।
কেসি :))
হনুদার সমস্যাটা বোঝার চেষ্টা করছি। মানে, অন্যরা অন্যের টইয়ে কমেন্ট করলে, বা লিংক দিলে কেউ কিছু বলে না, শুধু হনুদা দিলে সবাই, বা কেউ কেউ আপত্তি করে - এমন কিছু?
তার ওপর আবার বেশিরভাগ অন্যরা প্রায় সবাই হনুদার তুলনায় অগভীর বোকা বোকা কথা বলে, তাও, বা সেইজন্যেই সবাই বা কেউ কেউ ঐসব কারনে হনুদা ঐসব কাজে আপত্তি করে? কী কান্ড।
কার কিসে ভালোবাসা সে অন্য কেউ কী করে বুঝবে? ভালোবাসা চেনাও আবার গোলমেলে। যারা দেশকে ভালোবাসা নিয়ে লম্ফঝম্প করে তারা হয়তো আসলে ঐ লম্ফঝম্পটাকেই ভালোবাসে।
আমি ভালোবাসি দেশকে। মানে, ভালো না বাসলে আর লোকজন খেতে না পেলে, বা দেশে হিংস্রতার চাষ হলে খারাপ লাগতো কেন? দেশের বাইরে হলেও লাগে, কিন্তু দেশের জিনিস বেশি গায়ে লাগে। আবার দেশের বাইরে চলে যেতে পারলে, আরো টাকাকড়ি সুযোগ সুবিধের দেশে সেটল করতে পারলেও ভালো লাগবে। কিন্তু তবুও দেশকে ভালোবাসি। যদিও দেশ বলতে ঠিক কী বুঝি সেটা বলা মুশকিল। ভূগোল, মানুষ, ভাষা - সব মিলিয়ে কিছু একটা।
তাইবলে দুইবার অপমান করবে?
অপমান করতে গিয়ে লিং ই দেই নি ছিছি
অপমান করতে গিয়ে লিং ই দেই নি ছিছি
এদিকে আফগান উদ্বাস্তু-দের নিয়ে এখন টানা হ্যাঁচড়া চলবে। আমেরিকা বাংলাদেশকে অনুরোধ করেছে দেখলাম। নিজে কিছু উদ্বাস্তুকে আশ্রয় দেবে, আশা করি।
সৌদি আরব-কেও বলে দেখলে পারত। তারা তো কখনো উদ্বাস্তু নেয় না, শুধু অন্য দেশে আশ্রয় নেওয়া মুসলিম দের জন্য মসজিদ আর মাদ্রাসা বানিয়ে দেয়
"যেমন ধর, পৃথিবী গ্রহ টাকেও নিশ্চয় অনেকেই ভালবাসে"
অরণ্যদা, পৃথিবী গ্রহের ওপর আমার সেরকম খুব টান আছে বলে মনে হয়না। চান্স পেলে মার্সে গিয়ে কলোনাইজার হতে পারি, বা মার্স ছাড়িয়ে যেতেও কোন আপত্তি নেই :-)
"দেশকে ভালবেসে প্রাণের ঝুঁকিও নেয় অনেকে, কেন নেয় কে জানে"
মাইরি, কেন নেয় আমি সত্যিই বুঝিনা।
সবাইকে অপমান করার জন্য আর কত্ত জানি দেখানোর জন্য লিং দিকলাম। কমরেড তৈমুর রহমানকে সেই ফালতু রমজীবি ক্যান্টিনের সময় থেকে চিনি, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কত ডিমের কত খোসা ছাড়িয়েছি:-)))
'গ্লোবাল ক্যাপিটালিজম কে দায়ী করেছেন মনে হল' - গ্লোবাল ক্যাপিটালিজম না থাকলে ইসলামিক মৌলবাদ-ও উবে যাবে?
কেসি, জ্ঞানগর্ভ বক্তব্য নিজের টই খুলে রাখবে। তারপর আমরা মাটি কামড়ে সেখানে পড়ে থাকব। অন্যের ভাটে এসে হিংসুটিপনা করবে না। লিং দিয়োচো কেন , আমরা বুঝি লিংক দিতে জানিনা। এটা তে অন্যদের ছোট করা হয় জানো না বুঝি। সুদু লিংক দিলে তোমার ফ্লো নস্ট হয়ে যাবে তাই দিচ্ছি না। এ নিয়ে আর এস এস এর কিছু বললে বোলো;-))))
সুন্দর কিনা তাও বোলো।
এদের সম্ভাবনা কতটা? আদৌ কিছু আছে?
রাজদীপ বিশ্বাসের একটা লেখায় পড়লাম,
'তালিবানবিরোধী জোটের পতাকা উড়ল পঞ্জশীরে
দীর্ঘ বিশ বছর পর পঞ্জশীর উপত্যকার আকাশে আবার জেগে উঠেছে তালিবানবিরোধী প্রতিরোধের নিশান, নর্দান এলায়েন্সের পতাকা। প্রবাদ প্রতিম তালিবান বিরোধী কমান্ডার পঞ্জশীরের বাঘ প্রয়াত আহমেদ শাহ মাসুদের পুত্র আহমেদ মাসুদের সঙ্গে গতকাল প্রতিরোধ বৈঠকের পরই নিজেকে আফগানিস্তানের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করেছেন পঞ্জশীরের আরেক সন্তান, নর্দান এলায়েন্সের প্রাক্তন তালিবানবিরোধী যোদ্ধা উপরাষ্ট্রপতি আমরুল্লা সালেহ্। এরপরই ঘটেছে প্রায় অবিশ্বাস্য একটি ব্যাপার। সালেহ্ নিজেকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করার পরই তার ও মাসুদের ডাকে সাড়া দিয়ে যোগ্য নেতৃত্ব ও সঠিক নির্দেশের অভাবে এতদিন যারা পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন সেই পলাতক আফগান সেনা ও কমান্ডাররা সমবেত হতে শুরু করেছেন পঞ্জশীর উপত্যকায়। নর্দান এলায়েন্সের পতাকার নীচে। বিস্তৃত তালিবানভূমিতে আপাতত তালিবানবিরোধীদের মুক্তাঞ্চল হয়ে উঠেছে পঞ্জীশরের বাঘ আহমেদ শাহ মাসুদের জন্মভূমি পঞ্জশীর উপত্যকা। নব্বইয়ের দশকের মতন পঞ্জশীর থেকেই কি তবে আবারও শুরু হতে চলেছে আরেকটি তালিবানবিরোধী সশস্ত্র সংগ্রাম?"
"
ধন্যবাদ।
ব্রতীন , ওকে
বোধি দা, হিলারী ক্লিটনের বক্তব্য টা শুনেছি।