স্মোকি-র পথে ফোনে দেখলাম পুরো খেলাটা
এত আনন্দ বহু দিন পাই নি
হোয়াট আ থ্রিলার। চক দে ইন্ডিয়া
৪১ বছর পর
ব্রোঞ্জ এলো। :)
ইয়েসসস
দাঁড়ান মশায়, লঙ্কা ভাগ করবেন না। হকিতে দু গোলের মার্জিন কোনো ব্যপারই নয়।
ইন্ডিয়া ৫-৩। ব্রোঞ্জ আসছেই।
আদৌ কোনো কিছু বোঝা যাচ্ছে না। ওদিকে সেই আগামীর অবয়ব টইটা হারিয়ে গেছে। দ্রি আসেন না। দীপাঞ্জন আসেন না। এমনকি বড়েস ও আসেন না!
সাঙ্কেতিক প্রতিষেধকও হতে পারে। ভাইরাসের নতুন নতুন ভ্যারিয়ান্টকে হয়তো বাগ মানানো যাবে।
( আমাদের এদিকে তো কেস গুরুচরণ! আবার মাস্ক পরতে বলে ! নতুন ভ্যারিয়ান্ট নাকি খতরনাক ! )
@চতুর্মাত্রিকঃ ঐটা গুপ্তধনের সংকেত। সলভ করতে পারলেই ঘড়া ঘড়া মোহর পাওয়া যাবে।
ফোনে অটো রোটেট বন্ধ করে দিলেও ফোন ঘোরালেই ল্যান্ডস্ক্যাপ হয়ে যাচ্ছে কেন? শুয়ে শুয়ে গুরুচন্ডা৯ পড়া যাচ্ছে না।
এই কথার মানে কী? "আন্তর্জাতিক গুরুজী মাস্টার. লাল চান. কবিরাজ"।
এইটা মানে বুঝেছি: "এইটা কবিরাজের পার্ছেনার নাম্বার" অর্থাৎ কবিরাজের পার্সোনাল নাম্বার।
রমিত, এতক্ষণে দেখলাম আপনার পোস্ট। হ্যাঁ, সুবিধাদরে পেয়ে গেলে কয়েকজনে মিলে বন্ধ কারখানা ও জঙ্গল হয়ে যাওয়া জমি কিনে নিয়ে (দেখুন, এক্ষেত্রে চাষের জমি বা অন্য গেরস্থ জমি অধিগ্রহণও হচ্ছে না, পুরনো জায়্গাটা কাজে লাগছে, উইন উইন ) নতুন কোম্পানি খোলাই যায়। কিন্তু তারপরে সেটা দাঁড় করানো, সেটাই সবচেয়ে কঠিন। রিভিউ তো পরের কথা।
ঈশ, ফেসবুকে চন্দ্রবিন্দু দিয়ে যা তা করছে। যেখানে সেখানে চন্দ্রবিন্দু দিয়ে লিখছে। হাঁসি, গোঁধূলি, তাঁরা(নক্ষত্র অর্থে), পুঁতুল, তাঁকিয়ে ----উফ্ফ। ঃ-)
মাঝে মাঝে আমি ভাবি, মাত্র ৫০ - ৫৫ বছর বয়সে দেশের খেলার আচিভমেন্ট যা দেখে গেলাম, স্পোস্ট্সফ্যান হিসেবে আর না বাঁচলে কোন ক্ষতি নাই। শুধু ফুটবল বিশ্বকাপে ইন্ডিয়া টিমে, বাঙালি ক্যাপ্টেন, এটা বাকি। কত কত খেলায় ভারতীয় রা টোটাল বিশ্বমানের এখন। কল্পনা করা যায় না।
ব্যাডমিন্টন, কিক বক্সিং, ভারোত্তোলন তিনটে প্দক প্লাস, ডিসকাসে ফাইনাল , জ্যাভলিন ফাইনালে, হকি তে দুটো ব্রোন্জ এর সম্ভাবনা, কুস্তি তে রুপো সম্ভবনা।
ভাগ্যের কাছে আর কি চাইবো।
মরার আগে শুধু একবার যেন অলিম্পিকে বা বিশ্বকাপে আমাদের ফুটবল টিম যায়, আর কি চাইব।
যে বাচ্চা মেয়েটার নিন্দে করছে সবাই জিমন্যাস্টিক্স এ, সে যেনো পরের বার ফাটিয়ে দেয়।
আরে অভ্যু, নেট কচ্ছপ হয়ে গেছে। কোনরকমে এই প্রথম পাতা খুলছে!
ইংল্যান্ড ১৮৩ আল আউট !!জ্জিও !!:))
অ্যাই পাই তোমার ছবি দিলাম দেখেছ?
থেঙ্কু যদুবাবু,
সব মনে পড়ে গেল। ক্যাপ্টেন নরেন্দ্রনাথ দত্তের বিদ্যামন্দির, সেই হাসপাতালটা। আর ইমুনিটির সাপে কাটার ওষুধ, হ্রেষাধ্বনি। আমি একবার ওয়ার্ডেনের কাবলি জুতো ডাইনিং হলের বাইরে থেকে তুলে পাঁচিল টপকে ঘোড়াদের প্রাঙ্গণে ফেলে দিয়েছিলাম। সবই ।ঃ))
কী অদ্ভুত!!
কিছুতেই আসছেনা!!
<এইটা কবিরাজের পার্ছেনার নাম্বার
<এইটা কবিরাজের পার্ছেনার নাম্বার
এইটা কবিরাজের পার্ছেনার নাম্বার
আন্তর্জাতিক গুরুজী মাস্টার. লাল চান. কবিরাজ
আজেন্টিনা অবেক বেটার টিম কিন্তু ইন্ডিয়া কখোনো হাল ছড়েনি, এমনকি শ্গেষ সেকেন্ডে প্রায় শোধ করে ফেলেছিল। গুড জব গার্লস
সরি আমি স্প্যাম করছি এই একটাই জিনিষ নিয়ে, কিন্তু রঞ্জন-দা জিগ্যেস করার পরে বি-আই কোম্পানি নিয়ে হঠাৎ খুব আগ্রহ হয়েছে আর কি।
এই আরেকটা লিং দিলাম, স্কুলবন্ধুর খুঁজে দেওয়া, এখানে ঐ অ্যান্টি-ভেনমের কথা স্পষ্ট লেখা আছে। রঞ্জনদার সেই ঘোড়ারাও আছেন।
"His company was the first to manufacture Serum commercially in the market. He had a stable within the factory premises where a large number of horses were housed. His company also manufactured Anti-rabies and Anti-venom injections."
('হি' - ক্যাপ্টেন নরেন্দ্রনাথ দত্ত, যার নামে নরেন্দ্রনাথ বিদ্যামন্দির। আমি সেখেনেও এক বছর পড়েছি।)
https://www.getbengal.com/details/when-world-discusses-vaccines-here-is-bengal-immunity-that-pioneered-first-serum-and-vaccine-shots
(এই গেটবেঙ্গল ওয়েবসাইট-টা আগে দেখিনি। আজেবাজে সাইট হলে ক্ষমাপ্রার্থী।)
@b: "The main products of the company are sera, vaccines and tozxiods with its own know-how and indigenous raw materials."
এই রিপোর্টে বলছেঃ https://www.telegraphindia.com/business/time-runs-out-for-bengal-immunity/cid/815447
'tozxiods' কি জিনিষ জানি না, হয়তো toxoid লিখতে চেয়েছিলো?
বি-আই কোম্পানি বানাতো বলেই শুনেছি। দাঁড়ান কনফার্ম করে বলছি।
বি আই আর বেঙ্গল কেমিকাল দুটো কোম্পানি-ই অ্যান্টি ভেনম বানাতো?
@এককঃ ঠিক। অ্যান্টি-ভেনম বানাতো। এক বন্ধু বললো এখন বি-আই কোং উঠে গ্যাছে বলে চেন্নাই থেকে অ্যান্টি-ভেনম আনায়, কিন্তু এখেনকার সাপ আর চেন্নাইবাসী সাপ তো আর এক নয়, তাই সেই অ্যান্টি-ভেনম নাকি তেমন এফেক্টিভ না। বলাই বাহুল্য, আমি এর কিছুই সত্যিমিথ্যে জানিনা।