আমি তো মিষ্টি খাবার যম। ফ্রিজে ভর্তি করে কমলাভোগ, ছানার জিলিপি আর মাখা সন্দেশ রেখে দি। এছাড়া আইসক্রিম, আমসস্ত্ব আর নানা রকমের চকোলেট। বিদেশী পাই নে।তাই দেশী। আর এত মিষ্টি খুব মুখ মেরে দেয় তাই এক কৌটো চানাচুর।ব্যাস।
কে না জানে, রাত জাগলেই খিদে পায়। আর তখন....
কিন্তু "পদক বাঁধা" আর "পদক বাধা" দুটো কথার একদম উল্টো মানে নয়?
হমম। চন্দ্রবিন্দু দেবার চাপ নিই না। আকবা!! :)))
আচ্ছা ব্রতীন্দার চন্দ্রবিন্দু নেই, তাই না?
অরণ্য দা, কেমন আছো?
বক্সিং এ তো সেমি উঠলেই পদক বাধা। এখন চাই ব্রোঞ্জ টা সোনা না হোক নিদেন পক্ষে রূপো হোক। জয় মা!!
অভ্যু,
এই দুটোই আমার ল্যাদ বা জিলিপি বা সিঙাড়া সবকিছুর থেকেই অনেক বেশি ভালো লাগে! মানে বেদম ভালো লাগে। তবে অরেঞ্জ পীল দেয়া ডার্ক চকোলেট বলো তো একবার ব্রাসেলস এয়ারপোর্টে কিনেছিলাম! অ্যামেরিকান চকোলেট তার ধারেকাছে লাগেনা!
ল্যাদ। ল্যাদ এবং ল্যাদ।
আহা। এর থেকে ভালো কিছু হয় ই না কেকে।:)))
অতগুলো সোনার খনি কই যে এত এত জিএম বানর কাজ করবে? এ তো দেখছি আনুন্নাকিদের বিদ্যাবুদ্ধি যাই থাক, মোটেই দূরদর্শীতা নেই! আচ্ছা, এইবার আমি বুঝতে পারলাম যে এই কনটেক্সটেই সেই গানটা লেখা হয়েছিলো -- "খনিগুলো মণি ভরা / আমি তাই খুঁড়ে তুলি দিনরাতি"।
অরণ্যদা, যীশুকে বললেন? তিনি তো সাহেবদেরই ---মানে ইয়ে জিতিয়ে--- ঃ-)
'ভাই' সম্বোধনে দেবতারা নিশ্চই রাগ করবেন না
লাভলি লভলিনা আর সিন্ধু-র জন্যেও দোয়া মাগি - দুজনেই য্যান ফাইনালে ওঠে
আরে কেকে, এক ট্রাম্পিয়ান বুড়োর পাল্লায় পড়ে এক বই অর্ডার করে দিয়েছিলাম। সেই বই পড়ে রাগে কির্কির করছি। আমরা মানে হোমো স্যাপিয়েন্সরা নাকি সব সোনার খনির শ্রমিক হবার জন্য তৈরী। দূর গ্রহ থেকে আসা ভীষণ জ্ঞানীগুণী বিদ্যাবুদ্ধিয়ালা আনুন্নাকিরা নাকি আমাদের বানিয়েছিলেন আফ্রিকা থেকে বাঁদর তুলে তুলে এনে। ওগুলোকে জেনেটিকালি মডিফাই করে আমাদের বানিয়েছেন। জিএম বাঁদর। নিজেরা খনিতে কাজ করে করে নাকি ফেডাপ হয়ে গিয়েছিলেন আনুন্নাকিরা, তাই আমাদের বানালেন। আরে, এত ঝঞ্ঝাট করে শ্রমিক বানানোর কী ছিল, গোটা কত রোবট বানালেই তো হত! তাতে বরং অনেক বেশি সুবিধে, খেতেপরতেও দিতে হবে না, অন্য নানা বায়ন্নাক্কাও নেই। খালি মাঝে মাঝে চার্জ দেওয়া আর কিছু মেইন্টেনান্স। লেখক ব্যাটা মনে হয় বেঁচে নেই, ইচ্ছে করছে এক ঝাপ্পপড় দিয়ে আসি। আরে গপ্পোই যদি বানাবি, তার একটা ভালো ভিত্তি তো থাকবে!!!!!
ল্যাদ আর জিলিপি-সিঙাড়ার মধ্যে কোনটা বেশি ভালো খেতে?
সাহেব-দের হারানো সম্ভব। তাও আমি আল্লা, যীশু এবং ৩৩ কোটি হিন্দু দেবতার চরণে মানত করছি। আরও যতেক ধর্ম আছে, সবার দেব-দেবীর চরণেই কৃপা চাই
রোব্বার জিতিও ভাই
য্যান সেমি-তে যাই
না না সে ফাস করা যাবে না। অনেক ব্যাপার আছে। বুইলে কিনা!! :))))
দু'জন তো বিল আর মার্ক, তৃতীয়জন কে? ঃ-)
কাজ করে কে কবে বড়লোক হয়েছে কেকে?
কিন্তু ল্যাদ খেয়ে ব ড়লোক হ য়েছে এমন অন্তত: তিন জন কে আমি চিনি :)))
না না, আরো কত কিছু আছে, কাজের -অকাজের :-)
কেকে কীসের হোমোয়ার্ক করছো? সেই গোয়েন্দাগিরি শেখার ক্লাসে আবার ভর্তি হলে নাকি? ঃ-)
না কালকে 3:45 অবধি সিনেমা দেখেছি। আজ সকালে চা খেয়েছি 11:30 এ। নো জিলিপি নো সিঙাড়া :(((
আমার কোনো খবর নেই। আমি সিবিডি দেয়া দুটো ক্যান্ডি খেয়ে হোমওয়ার্ক শেষ করছি।
আরে ব্রতীন যে! জিলিপি আর সিঙারা কিনেছিলে সকালে?
বি, তুমি তো হুলিয়ে অলিম্পিক দেখছো হে? তোমাদের মতো বয়েসে আমিও কত ওইরকম দেখেছি। এখন নেহাত বয়েস হয়ে গেছে তাই...
সারাদিন ল্যাদ খেয়ে আমি এখন দিকে জেগে উঠেছি।
কী খবর সব? আটোজ, কেকে,অভ্যু,এলসিএম দা
সত্যিই তৃপবুভূ গোত্রীয় একটা টই থাকলে ভালো হত। ওতে মানুষের যে বিপুল অংশগ্রহণ তা আর অন্য কোনো টইতে হয় না।
চাড্ডি এসেছে টইতে। অ্যাডমিন, আপনারা কোথায়?
কোয়ার্টার ফাইনাল গ্রেট ব্রিটেন। রবিবার সন্ধ্যে সাড়ে পাঁচটা । শক্ত গাঁট। আপনারা একটু পূজো টুজো দিন।
আরে না, ওটা মনে হল বড়মতন গল্প। ক্যালেন্ডার সব লোপ পেয়েছে এমন একটা ব্যাপার। সবাই তিনমাস ঘুমিয়ে উঠেছে। উঠে দেখে সবকিছু নতুন করে আরম্ভ করতে হবে আবার। ক্যালেন্ডার ফ্যালেন্ডার কিছুই নেই, মনে হয় ঘড়িও নেই, সব শুরু থেকে করতে হবে। ঃ-)
(এইরকম ঘড়ি ক্যালেন্ডার ফোন রেডিওফেডিও ইত্যাদিহীন এক অবস্থার কথা মনে হলেই কেন জানি কল্পনায় দেখি এক উষকোখুশকো লোক একটা ঢিবির উপরে উঠে চেঁচিয়ে বলছে ওই দ্যাখো ভাই চাঁদ উঠেছে। সরু নখের মত নতুন চাঁদ। আর আমাদের ভয় নেই। আজ থেকেই আমরা নতুন ক্যালেন্ডার পেয়ে গেলাম। চাঁদ। রোজ দাগ দিয়ে রাখবো, ও যেদিন গোল হবে সেদিন আমাদের পক্ষ পুরবে। ঃ-) )
হবে হবে, সবুর কর। ডান দিকের যে মেনু আছে "টইপত্তর : সর্বশেষ লেখাগুলি" ওটা শুধু টই, কিন্তু ওটাতে শেষ পাঁচটা আইটেম। বিশুদ্ধ টই এর একটা আদিগন্ত লিস্ট করে দেওয়া যাবে।
আরে খেরোর খাতার আলাদা একটা বাটন আছে। মানে সবারই আলাদা বাটন আছে, বেচারী টইপত্তর ছাড়া। টই চাইলেই সবাইকে নিতে হবে - এ কেমন কথা? অ্যাঁ?