কিন্তু ফোজ্জি আলোচনা হইচই কোনটাই তো সেভাবে দেখিনি। গত হপ্তা অব্দি টুকটাক বাাাংললা চ্যানেলের
খবর কানে যা এসেছে, তাতেও কিছু শুনিনি।
অলিম্পিয়ানদের নিয়ে সরকারি নানা আড আসছে, এঁদের নিয়ে বাংলায় কিছু দেখিনি।
অতনু আর তাঁর বৌ দীপিকা দুজনেই জিতেছে। প্রি কোয়ার্টার পৌঁছে গেছে।
এর মধ্যে,অতনু বাবু,দুবারের অলিম্পিক গোল্ডমেডালিস্ট সাউথ কোরিয়ার প্র্ তিযোগী কে হারিয়েছে।
অবিশ্বাস্য!!
প্রত্যেকবার অলিম্পিক্স এলেই এই ধরণের লেখার হিড়িক পড়ে যায়।
আচ্ছা কৃত্তিবাস রায়ের কোন সাম্প্রতিক খবর পশ্চিমে যারা থাকেন, কিছু দিতে পারেন? উনাকে নিয়ে কোন টইতে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছিল, জেলে যাওয়া পর্যন্ত। জেলোত্তর জীবনে কি করছেন জানতে মন্চায়! এই আর কি!
কাণ্ডজ্ঞান পড়ছিলাম কি না, তাই মনে এলো!
না না, আলোচনা হচ্ছে তো! এমনকি আমিও নাম শুনেছি, ফলো করেছি।
পদক কেউই পায়নি, তাতে কি! পাবে!
অলিম্পিকের টই কই?
এটা পড়লাম। সত্যিই তো এঁদের নিয়ে কথাই শুনিনা, হইচই দূরস্থান!
অলিম্পিক্স। বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্পোর্টস ইভেন্ট। ওঁরা ৩ জন। বাঙালি অ্যাথলিট। এখনও পদক পায়নি। পদক পেলে তবেই ওঁদের নিয়ে মাতামাতি হবে। এয়ারপোর্টে মালা পরিয়ে অভ্যর্থনা জানানো হবে। আর নয়তো যেমন নিভৃতে ওঁরা পা বাড়িয়েছিলো টোকিওর পথে, তেমন নির্জনভাবেই ওঁরা ফিরে যাবে বাড়ি। আবার শুরু করবে প্রস্তুতি। ওঁদের মুখগুলোকে চিনে রাখা, ওঁদের নামটুকু জেনে রাখা, উচিত নয় কি আমাদের?
১. সুতীর্থা মুখোপাধ্যায়- নৈহাটির মেয়ে। বর্তমানে কলকাতায় থাকেন। টেবল টেনিস বিভাগে ভারতবর্ষকে প্রতিনিধিত্ব করছেন। দু'বারের ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন। ইতিমধ্যেই অলিম্পিকের ডেবিউ ম্যাচে সুইডেনের লিন্ডা বার্গস্টর্মকে হারিয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে পৌঁছে গেছেন। পরবর্তী রাউন্ডে সুতীর্থার প্রতিপক্ষ পর্তুগালের ইউ ফু।
২. অতনু দাস- কলকাতা শহরের বরানগর অঞ্চলের ছেলে। আর্চারি বা তিরন্দাজি বিভাগে ভারতবর্ষের এক অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধি। অর্জুন পুরস্কারপ্রাপ্ত এই তিরন্দাজ গত অলিম্পিক্সের কোয়ার্টার ফাইনাল রাউন্ড থেকে ছিটকে গেলেও এবারে অলিম্পিক্সে ভারতবর্ষের হয়ে পদক জেতার এক অন্যতম দাবিদার।
৩. প্রণতি নায়েক- পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পিংলার মেয়ে। জিমন্যাস্টিক্স বিভাগে ভারতবর্ষের এক ও অদ্বিতীয় প্রতিনিধি। এক সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে উঠে আসা প্রণতির কাছে টোকিও অলিম্পিক্সের এই যাত্রাটা এখনও স্বপ্নের মতো। আগামী ২৫ শে জুলাই ভারতীয় সময় সকাল সাড়ে ৬ টায় অলিম্পিক্সের আসরে প্রথমবারের মতো খেলতে নামবে প্রণতি।
আশা করবো এই তিনজনই কোনও না কোনও পদক জিতে বাংলা তথা ভারতবর্ষের নাম উজ্জ্বল করবে। তা যদি নাও হয়, শুধুমাত্র অলিম্পিক্সের মতো সর্ববৃহৎ আসরে ভারতবর্ষকে প্রতিনিধিত্ব করার যোগ্য হয়ে ওঠার জন্যই ওঁদেরকে নিয়ে গর্ব করা যায়। শুভেচ্ছাবার্তায় ভরিয়ে দেওয়া যায় স্যোশাল মিডিয়া। গলা ফাটানো যায় ওদের জন্য। তাই করুন। মনোবল বাড়িয়ে তুলুন ওঁদের। অন্তত একটা পোস্ট করুন ওঁদের নিয়ে। ওঁদের জন্য। পদক আসবেই।
Aveek Ray লিখেছেন।
খুবি আনন্দিত
হাই ফাইভ, বি
জিতেছে, ৩-১। কাল জাপান।
শ্বেতা, মানে সেই ভুতের গল্প? :)))
বলতে অসুবিধে থাকলে থাক, তবে ফেসবুকে খোঁজা পোষাবে না।
খুঁজে দেখুন। ফেবুচন্দ্র যখন আছে, তখন কোনোকিছুই তো আর তেমন বেশিদিন না-জানা থাকে না। ঃ-)
কিছু কিছু লেখার জন্য তো সাইটেও আসতে হয় না, ফেবুর বিবিধ গ্রুপে শেয়ার হয়ে হয়ে একশা। লোকে একই লেখা মাল্টিপল গ্রুপে পেয়ে পেয়ে রেগে চটে ক্ষেপে একাকার। আবার এমনও দেখলাম, একটা গোটা সিরিজ, সাইটে ধারাবাহিক বের হয়ে হয়ে সব কিস্তি বেরিয়ে যাবার পর আবার এক অনলাইন পত্রিকায় ধারাবাহিক হিসেবে বেরোতে শুরু করেছে নতুন করে সেই লেখাটিই।
কোন লেখাটা?
গুগুল ছবিগুলোর অনুবাদ করতে অস্বীকার করেছে, তাই উনি ওগুলোকে তুলে নিয়েছেন। আর ক'দিন পরে আবার আসবে নিশ্চয়।
অ্যান্ডর :D
সেই সঙ্গে ছবিগুলোও দেখি হঠে গেছে!
করেছে রে করেছে। কেকের ধমকে কাজ হয়েছে। বিশ্বব ইয়ে বিশ্বজ রাজপথকে লাজপৎ করেছে। :-)
কিছু কিছু লেখার জন্য তো সাইটেও আসতে হয় না, ফেবুর বিবিধ গ্রুপে শেয়ার হয়ে হয়ে একশা। লোকে একই লেখা মাল্টিপল গ্রুপে পেয়ে পেয়ে রেগে চটে ক্ষেপে একাকার। আবার এমনও দেখলাম, একটা গোটা সিরিজ, সাইটে ধারাবাহিক বের হয়ে হয়ে সব কিস্তি বেরিয়ে যাবার পর আবার এক অনলাইন পত্রিকায় ধারাবাহিক হিসেবে বেরোতে শুরু করেছে নতুন করে সেই লেখাটিই। সেই শেয়ালের কুমীরছানা দেখাবার কেস। "কানা খানা গানা ঘানা, কেমন লাগে কুমীরের ছানা?" :-)
পান্তুয়া ছেড়ে জ ধরেছেন হয়তো তিনি। কথা হল, এরা আসেন কোথা থেকে? গ্রুপ থেকে?
আরে ঠিক তো! বিশ্ব পান্তুয়া আকার থেকে পান্তুয়ার রেসিপি চাইতেন প্রায়। আর সেই রানারা-এর কি হল কে জানে?
বিশ্ব পান্তুয়া বলে একজন লিখতেন এককালে। তিনিও চাড্ডি মতন ছিলেন বলে সন্দেহ হত।
কেকে, ;-)
কেসি ওরম ভাবে সব্বসময়। কদাচিৎ মেলে সেসব।
কেসি (২৩ঃ৩২ এর পোস্ট), সেই 'শ্বেতা'র মত? :-)
সেইজন্যই মজারু ইলাস্ট্রেশন, আকর্ষণীয় ছাপাই ইত্যাদি দরকার। সত্যি ই ত, বুক শুধুই কন্টেন্ট হলে সাইট যথেষ্ট। পাঠক কে দুষে লাভ নাই।
একটি অবজারভেশন, 'বিশ্বজ' এই সাইটের পুরোন পাপী।
টই তো সব বিশ্বজে গিয়ে পড়েছে। কী অবস্থা! এ লোক কি বিজেপির আইটি সেল থেকে এল? বলছে চন্ডালেরা এমনিতে দুষ্টপ্রকৃতির লোক হলে কী হয়, গুহক চন্ডাল মর্যাদা পুরুষোত্তম রামের সংস্পর্শে গিয়ে পড়ামাত্র ভালো হয়ে গেল!!!!! :-)
জানি, @বি। চেষ্টা করব দেখার
অরণ্যদা কাল খেলা দেখবেন। এটা মোটামুটি জীবন মরণের ম্যাচ । আর্জেন্টিনা। ইন্ডিয়ান টাইম সকাল ৬ টা
তেমন তেএঁটে পাঠক হলে বলবে, আর পয়সা খচ্চা করে কিনে কি হবে, এই তো গুরুতেই পড়ে নিচ্চি।
থ্যাংকস, সম্বিৎ