অনেকের আপত্তি হয়েছে ,যিনি কৃতি ছাত্রীর নাম বলতে পারেননা তিনি ছাত্রীর ধার্মিক পরিচয় ঘোষণা করায়। এতে অসোয়াস্তিতে পড়েছেন অনেকেই। বিজেপি এটাকে নতুন করে appeasement এর প্রমাণ হিসেবে দেখাবে বলে। যেটা অবশ্য ঘোষণার ধরণটি আদর্শ হলেও কমতো না অবশ্য, তাঁরা ঘৃণা বেচেই খান। অনেকে অসোয়াস্তিতে একেবারেই ছোট সোনামতো ছাত্রীটির প্রতিভার চেয়ে এসব বোকা বোকা কন্ট্রোভার্সি নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে বলে। আমার বিনীত বক্তব্য হল এই বিতর্কের যেকোনো সহজ মুক্তি নেই। বড়লোকের খেলায় বা সিনেমার পুরষ্কারে প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ , বক্সিং যে প্রথম মণিপুরী, কালোদের গানে প্রথম শ্বেতাঙ্গ, অধ্যাপনায় প্রথম রূপান্তরকামী বা আদিবাসী, সি ই ও পদে স্বল্প সংখ্যক মহিলা, ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ক্রিকেট ক্যাপ্টেন, প্রথম বাঙালি ক্রিকেট ক্যাপ্টেন, প্রথম হিন্দু প্রিমিয়ারশিপ বা ফরাসি লিগের ফুটবলার ইত্যাদি সবকিছু নিয়েই কখন মানুষ গর্বিত হবেন বা কখন শুভাকাঙ্ক্ষী রাও অসোয়াস্তিতে পড়বেন এটা একদিকে যেমন সভ্যতার গতির মাইলফলক, ক্ষমতার ভারসাম্য বদলের যতি, তেমনি বিদ্বেষের সমসাময়িক রাজনীতি র সামাজিক প্রভাবের চিহ্ন। এত ই যদি পরিচয়হীন লেভেলপ্লেয়িংফিল্ড থাকবে এখনো এত প্রথম কেন বাকি এত বছরের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় তার কোনও সন্তোষজনক উত্তর আছে কি? এত চাপের কি হল বুঝতে পারছি না, একটা গুটলো মত সোনা মেয়ে খুশি হয়েছে পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেয়ে , এটা তো যথেষ্ট খুশি র ব্যাপার। বড় পরীক্ষা, মেরিট লিস্ট , শিক্ষানীতি এগুলো বড় বিতর্ক ঠিকাছে কিন্তু বাচ্চা গুলো র খুশির মুহূর্ত চোনা করার কোনও অর্থ আছে, সবার সব অপিনিয়ন তো আজ ই না জানলেও হবে মাইরি।
অ্যাকচুয়ালি পেরেলম্যান খুব এন্টারটেনিং। পেরেলম্যান অবশ্য ফিজিক্স ফর ফানই বেশি উল্টোতাম। গ্যামোর ওয়ান, টু, থ্রি ... ইনফিনিটিও খুব মজার।
আচ্ছা তাহলে পেরেলম্যান ১-১।
মন্দ না :-)
পেরেলম্যান তো স্যার আমিও পড়তাম। তাতেও কলেজে উঠে অংকয় উৎসাহ কেন চলে গেল?
&/ আমার প্রথম অংক আর ফিজিক্সে আগ্রহ জন্মেছিল পেরেলম্যানের বই পড়ে আর মির পাবলিকেশানের বইগুলো পড়ে। মির এর বইগুলো কিনতাম সিপিএমের স্টল থেকে। ছোটবেলায় অনেক কিছু বুঝতাম না, কিন্তু তাও পড়তে ভাল্লাগতো। তবে বন্ধুদের কখনো বলতাম না যে অংক বই পড়ি, পাছে আঁতেল বলে আওয়াজ দেয় :-)
ফোজ্জি তোমার পোস্ট দেখার আগেই আমি সার্ভে সাবমিট করে দিয়েছিলাম!
পলিটিকালি কারেক্ট "আফ্রিকান আমেরিকান" কথাটাকে আমার খুব কেমন-্কেমন লাগে। একেবারে যেন হাইলাইট করে দিচ্ছে "ওরা"। বাইরের। আফ্রিকান। "আমরা" হলেন শ্বেতাঙ্গরা। আমেরিকান। সেই 'আমরা'দেরও যদি ইউরোপিয়ান-আমেরিকান বলা হত, তবে কেমন হত? ওঁরাও তো ইউরোপের নানা জায়্গা থেকেই গিয়েছিলেন আমেরিকায়?
আমি লসাগুকে ক্ক দিলাম। চন্দ্রবিন্দু প্রথম তিন-চারটে কি তারও বেশি অ্যালবামে কলেজদশা ছেড়ে বেরোতে পারেনি, বা বেরোয়নি। সে গানগুলো খুবই অস্বস্তিকর, তখনও, এখনও।
নেগ্রো বা নিগ্রো শব্দ অন্য কন্টেক্সটে ব্যবহার হয় অ্যামেরিকায়। স্প্যানিশ, যা অ্যামেরিকার বড় একটা পপুলেশন ব্যবহার করে, তাতে নেগ্রো মানে ব্ল্যাক। সেই ভাষার কন্টেক্সটে শব্দ ব্যবহার হচ্ছে। যেমন কফি নেগ্রো বা ফ্রিওলেস নেগ্রো (ব্ল্যাক বিন)।
কিন্তু মানুষের রেস বোঝাতে সে শব্দ স্প্যানিশে এখনও ব্যবহার হয় কিনা জানিনা। কনটেক্সট, কালীদা, সবই কনটেক্সট।
নিগ্রো N ওয়ার্ড নয়। এখনো হিস্টোরিকাল কনটেক্সটে নিগ্রো ইউজ হয়। মার্টিন লুথার কিং প্রায় সমস্ত স্পিচে নিগ্রো শব্দটি ব্যবহার করেছেন। ইউনাইটেড নিগ্রো কলেজ ফান্ড বলে একটি অর্গানাইজেশন এখনো দিব্যি চলে। N ওয়ার্ড হল নিগ্রো শব্দটির একটা ডেরিভেটিভ, আগে স্লেভদের জন্যে ইউজ করা হত। সেই জন্যে N ওয়ার্ড হল গিয়ে ডেরোগেটরি এবং ইউজ করা হয় না।
দ,
আমি দু-তিনবার ইউএসএ তে চন্দ্রবিন্দুর গান শুনেছি, এই গানটা গেয়েছে বলে মনে করতে পারছি না। তবে হ্যাঁ , টেকনিক্যালি পাবলিক প্লেসে এই শব্দ ব্যভার করলে ঝামেলার চান্স থাকতেই পারে
চন্দ্রবিন্দুফ্যান,
আমি চন্দ্রবিন্দুর গানের লিরিক্সে মিসোজিনিক এলিমেন্ট আছে বলেছি। অফ কোর্স সব গানের সব লিরিক্স তাই নয়। তো এই ব্যাপারটা ধরো - আমার চন্দ্রবিন্দুর গান ভালো লাগে কিন্তু কিছু কিছু জায়্গায় লিরিক্সে অস্বস্তি হয় - এটা তো হতেই পারে। এটাকে অ্যাকনলেজ করেছি। তুমি এটাকে ডিফেন্ড করে কিছু ব্যাখা দিয়েছ।
আর এটা যে কোনো ক্ষেত্রেই হতে পারে। আমার সত্যজিতের সিনেমা দারুণ লাগে, কিছু কিছু জায়গায় অস্বস্তি হয় - এটা হতেই পারে।
আর এই - সময়, কাল, প্রেক্ষিত - এসব তো একটা ব্যাপার বটেই। রবীন্দ্রনাথের এই প্রবন্ধ, এটা লিখেছিলেন ধরো ১৩২ বছর আগে, তখন রবীন্দ্রনাথের বয়স ২৭-২৮, একই লেখা হয়ত ৬৭-৬৮ বছরের রবীন্দ্রনাথ লিখতেন না, বা, অন্যভবে লিখতেন। ঐ লেখাতে লিখেওছেন, যে ভবিষ্যতে অন্যরকম কিছু হতেই পারে।
অরেগানো আর বেসিল দিয়ে লইট্যা শুটকি
আচ্ছা একটু হেল্প করুন দেখি - আরেকটু ভালো কিছু?
দেশিরা গিয়ে গিয়ে সোনার দেশটার একেবারে বারোটা বাজিয়ে ছেড়েছে। ঃ-)
আমা এক পরিচিত সিনিয়রের (বেশ কিছুটা বড়ো) মা ভারি দুঃখ করে বলেছিলেন যে আমেরিকার আর সেই সুদিন নেই, দেশি ছেলেমেয়েরা গিয়ে গিয়ে দেশটাকে ভরিয়ে দিয়েছে।
আরে এক বাঙালি ভদ্রমহিলা তো কেঁদে আকুল। কেন ২০০ বছর সময় পেয়েও বাঙালিরা কেবল ফুটফুটে ফর্সা ইংরেজ বিয়ে করে করে জাতিটাকে ফর্সা করে দিল না? তাহলে তো আজ আর তেনার কষ্ট থাকতো না? ফর্সা ফুটফুট করতেন। ( ইংরেজরা বিয়ে না করতে চাইলে কী হত, সেই বিষয়ে তিনি কিছু বললেন না। আর বিয়ে হলেও সন্তানরা যদি অনেকেই ফর্সা না হত, তাহলেই বা কী হত সেই ব্যাপারেও কী একটা বলেছিলেন, সেটা অতি ভয়ানক। সে নাহয় উহ্যই থাক )
Abhyu | 47.39.151.164 | ২৩ জুলাই ২০২১ ০০:৪৫
সেম অবজারভেশন আমারও।
@দ, এগ্রেসিভ ডিফেন্সের জন্য দুঃখিত... আসলে ওই রোদ্দুর রায়ের ভাষায় "একটু হাই হয়ে গেসলুম": -) যদিও ব্যক্তি নয় তার বক্তব্যকে কাউন্টার করাই উদ্দেশ্য ছিল...
প্রেমে পড়বেন শ্বেত ললনার বিয়ে করবেন ... প্রসঙ্গে -
আমি এখন পর্যন্ত একটা দেশি ছেলেকেও দেখি নি যে কৃষ্ণাঙ্গী (race) বিয়ে করেছে। দরকারের সময়ে পাত্রী চাই।
আচ্ছা ন্যাড়াদা, ল্যাদোষ, চন্নবিন্নু কি এই এন-ওয়ার্ড ব্যবহার করেই বঙ্গ সম্মেলন ইত্যাদিতে এই গানটা গায়? আগাথা ক্রিস্টির And Then There Were None এর মত কিছু বদলে নেয় কিনা জানতে চাইছি।
আচ্ছা ডিসি, আপনি তাত্ত্বিক অঙ্কের বইগুলোও কি ছোটো থেকেই পড়তেন?
শিল্পের কারেক্টনেসের দায় নিয়ে ওদের কিছু বক্তব্য আছে। কোথায় পড়েছি মনে নেই, স্পেসিফিকেলি এগুলো নিয়েও না।
রোদ্দুর রায় যেমন একটা পার্সোনা রিপ্রেজেন্ট করেন, সেরকম কিছু?
ওদিকে টইতে দেখলাম কে যেন লিখেছেন "পড়াশোনা না করেও যে কৃষকরা খাবার জুটিয়ে দেন" --এইধরনের কিছু। কৃষকরা পড়াশোনা করেন না, এটাই কি প্রচলিত ধারণা?
আমাদের সমাজে যাকে বলে রন্ধ্রে রন্ধ্রে নানারকম ইয়ে...
অ্যাজ এক্সপেক্টেড। এই গাধাটে অপিচ অ্যাগ্রেসিভ ডিফেন্স নামবে বলেই আগেই বলে দিয়েছিলাম কেউ জিগ্যেস করেছিল কিনা আর জিগ্যেস করে থাকলে তার উত্তর কী ছিল এই নির্দিষ্ট তথ্যটাই জানতে চাই। সেরকম কোন তথ্য যেহেতু পাই নি এখনো বাকী হাবজ গোবজ ফালতু।
আরে PM যে?,বহুদিন বাদে। কেমন আছো হে?
NY টাইমস-এর জার্গন সম্বলিত প্রবন্ধ আর তারান্তিনোর ১০০ বারের বেশি N-word উচ্চারিত সিনেমাকে একই দাঁড়িপাল্লায় ওজন করলে হবে? আনন্দবাজার বোধহয় কোনোদিন খা*কি শব্দ ব্যবহার করেনি তাই নবারুণের লেখায় এই সেক্সিস্ট স্ল্যাং এর ছড়াছড়ি কেন? জবাব দাও
কি কনটেক্সট এবং ইনটেনশানে এই শব্দগুলো use হচ্ছে একমাত্র সেটাই ম্যাটার করে বাকি বিতর্ক বালছাল
b যেটার উল্লেখ করেছেন, সেইটা আছে "রমাবাইয়ের বক্তৃতা-উপলক্ষে" প্রবন্ধে । এখানে রবীন্দ্রনাথ মেয়েদের বুদ্ধি নিয়ে অনেক কথা লিখেছেন। শুরু করছেন
---
"... কাল বিকেলে বিখ্যাত বিদুষী রমাবাইয়ের বক্তৃতার কথা ছিল, তাই শুনতে গিয়েছিলেম। ... ... কতক বিষয়ে মেয়েরা পুরুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ সে বিষয়ে সন্দেহ নেই, যেমন, রূপ এবং অনেকগুলি হৃদয়ের ভাবে। ... ... শারীরিক বিষয়ে আমরা যেমন বলে শ্রেষ্ঠ, মেয়েরা তেমনই রূপে শ্রেষ্ঠ; অন্তঃকরণের বিষয়ে আমরা যেমন বুদ্ধিতে শ্রেষ্ঠ, মেয়েরা তেমনই হৃদয়ে শ্রেষ্ঠ ... ... "
এই প্যারার শেষের লাইনে লিখছেন -
"... স্ত্রীশিক্ষা অত্যাবশ্যক এটা প্রমাণ করবার সময় স্ত্রীলোকের বুদ্ধি পুরুষের ঠিক সমান এ কথা গায়ের জোরে তোলবার কোনো দরকার নেই... ..."
অর্থাৎ, মেয়েদের বুদ্ধি ছেলেদের সমান কখনই নয়, এটা গায়ের জোরে প্রমাণ করবার দরকার নেই।
-----
পরের প্যারায়, b যে কথাটি বলেছেন সেখানে লিখছেন -
"... ... বহুদিন থেকে যত বেশি মেয়ে সংগীতবিদ্যা শিখছে এত পুরুষ শেখেনি। য়ুরোপে অনেক মেয়েই সকাল থেকে রাত্তির পর্যন্ত পিয়ানো ঠং ঠং এবং ডোরেমিফা চেঁচিয়ে মরছে, কিন্তু তাদের মধ্যে ক'টা Mozart কিংবা Beethoven জন্মাল! অথচ Mozart শিশুকাল থেকেই Musician ... ... "
----
এখানে "ঠং ঠং" এবং "চেঁচিয়ে মরছে" এরকম শব্দের ব্যবহার লক্ষ্যণীয়। মেয়েদের বুদ্ধি নিয়ে লিখেছেন -
"... ... মেয়েদের একরকম গ্রহণশক্তি ধারণাশক্তি আছে, কিন্তু সৃজনশক্তির বল নেই। মস্তিষ্কের মধ্যে কেবল একটা বুদ্ধি থাকলে হবে না, আবার সেইসঙ্গে মস্তিষ্কের একটা বল চাই। মেয়েদের একরকম চটপটে বুদ্ধি আছে, কিন্তু সাধারণত পুরুষদের মতো বলিষ্ঠ বুদ্ধি নেই ... ... "
অর্থাৎ, মেয়েদের বুদ্ধি একেবারে নেই বলছেন না, আছে, একটু দুবলা টাইপের বুদ্ধি বলছেন। অবশ্য একদম পরের লাইনে লিখছেন -
"... ... আমার তো এইরকম বিশ্বাস। তুমি বলবে, এখন পর্যন্ত এইরকম চলে আসছে কিন্তু ভবিষ্যতে কী হবে কে বলতে পারে ... ... "
---
পরের প্যারায় লিখেছেন - -
"... ... মেয়েরা হাজার পড়াশুনো করুক, এই কার্যক্ষেত্রে কখনোই পুরুষদের সঙ্গে সমানভাবে নাবতে পারবে না। তার একটা কারণ শারীরিক দুর্বলতা ... ..."
এই জায়্গাটা ঠিক ক্লিয়ার না - মানে, লেখাপড়া শেখার সঙ্গে শারীরিক শক্তির সম্পর্কের যে ইঙ্গিত দিয়েছেন - এইটা ।
----
যাই হোক, আরও অনেক কিছু আছে এই প্রবন্ধে, রবীন্দ্ররচনাবলীতেও আছে, ঐ প্রবন্ধ কালেক্শনে, উৎসাহী জনগণের জন্য এই যে লিংক
https://www.tagoreweb.in/Essays/samaj-72/romabaiyer-babtrita-2425
তাছাড়া মেয়েদের ডাউন দিতে পারার মত ব্যাপার, এর থেকে বেশি স্যাটিসফ্যাকশন আর কিচ্ছুতে নেই।
এবং ভারতবর্ষের মত বর্ণবিদ্বেষী সমাজ আর কোথাও দেখি নাই। এতটাই মজ্জায় মজ্জায় মিশে গেছে যে সিস্টেমটাই ওভাবে চলছে। ডিএনএর মধ্যে সম্পৃক্ত।
অনেকটা এরকম লাইনেই গুরুর তাম্রযুগে 'ইয়ো ইয়ো হানি সিং' কে নিয়ে ঝড় বয়েছিল।
একটা রেসিয়াল স্লার ডিফেন্ড করতে রবীন্দ্রনাথ জীবনানন্দ এসে গেছে।
হেঃ হেঃ হেঃ
যাক 'নিগ্রো' শব্দ ব্যবহার মোটামুটি আশির দশকের মাঝামাঝি থেকে স্ট্রিক্ট নো নো। নিউ ইয়র্ক টাইমস সম্ভবত ৮২-৮৩ তেই বন্ধ করেছিল। ওদেরই কোন একটা লেখায় পড়েছিলাম।,তবে শব্দটা নিয়ে ষাটের দশক, উত্তাল ষাটের দশকেই আপত্তি ওঠে।