ভাটিয়ালি তুলে দেওয়ার দাবির সঙ্গে অবশ্য কেবলমাত্র প্রিন্টভিত্তিক যুক্তিতর্ক সাযুয্যপূর্ণ। যিনি শুনছেন, বা মানছেন, তিনি সুযোগের অপেক্ষায় ছিলেন বলতে হয়।
এই সিনেমাটার কথা অরিন বোধ হয় লিখেছিলেন অনেকদিন আগে।
দুয়েক মুহূর্ত শুনেছি। এত বাজে লেগেছে কহতব্য নয়।
যে দৃষ্টিভঙ্গি থেকে একটা লেখা বিষয়ক তর্ক, যুক্তি প্রতিযুক্তি বন্ধ করতে বলা হয়, তা হল ক্লাসিক গ্রন্থরচনা ঘরানা। কেউ একজন একটা বই লিখল। অন্য কেউ তার সমালোচনা করে ধুইয়ে দিয়ে হয় প্রবন্ধ লিখল বা নতুন বই লিখল। তার প্রতিবাদে লেখক আবার দরকারে অন্য বই বা প্রবন্ধ লিখল।
এখন ইন্টারনেটে লেখালেখির যে পদ্ধতি, তাতে মূলত এই ক্লাসিকাল ঘরানাটাই ভেঙে পড়েছে অপ্রয়োজনে। লেখার নিচেই মন্তব্য হিসেবে যুক্তি প্রতিযুক্তি থাকছে নিরন্তর। আধুনিকোত্তর অনলাইন তর্কাতর্কির অবয়ব এটাই। লেখক, পাঠক, সমালোচক সকলেরই নিজেদের প্রতিনিয়ত ঝালিয়ে নেওয়ার ও আপডেট করার সুযোগ পান এই চর্চাপদ্ধতি থেকেই। অনলাইন সমালোচনার জবাব না দেওয়া বা বিরুদ্ধ যুক্তির প্রতিযুক্তি দেওয়া থেকে বিরত থাকা আধুনিকোত্তর জ্ঞানচর্চার বা যুক্তিতর্কের গোটা পদ্ধতিটিরই বিরোধী, খানিক বর্তমান থেকে মুখ ফিরিয়ে অতীত পদ্ধতি ও রীতিগুলি আঁকড়ে থাকার অনুসারী। রিগ্রেসিভই বলা উচিত।
ভাটিয়ালি তুলে দেওয়ার দাবির সঙ্গে অবশ্য কেবলমাত্র প্রিন্টভিত্তিক যুক্তিতর্ক সাযুয্যপূর্ণ। যিনি শুনছেন, বা মানছেন, তিনি সুযোগের অপেক্ষায় ছিলেন বলতে হয়।
নাটকটা শুনলেন আপনারা কেউ? কেউ শুনবেন না? কেউ না?
হুঁ। এরপরে আরো কত গাঁট কেডা জানে৷
ডেথ সার্টিফিকেট পেলে সেটা কাজ হবে।
দমুদির কাজটা হয়ে গেছে এটা ভালো খবর।
আগেই দেখেছি। দারুন সিনেমা। তাইকা ওয়াতিতির।
একটা দুর্দান্ত রকম অসাধারন সিনেমা দেখলাম, জোজো র্যাবিট। এই তার ট্রেলারঃ
নাম নিয়ে একটু গণ্ডগোলও হবে
হীরেনবাবুর ওকালতি সংস্থার নাম গোল্ডবেরগ, গোল্ডবেরগ, গোল্ডবেরগ এবং গোল্ডবেরগ শুনে আমার লাকি লুক মনে পড়ল। ওখানে চার ডালটন ভাই পাক্কা বন্দুকবাজ।
খানিক পরে জেল থেকে বড় ভাই জো ডালটনকে আনানো হল।
ফুটবল দেখা একটা বেশ নেশার মত হয়েছিল, সেশ এক মাস, আবার সেই বিশ্বকাপ, নভেম্বর ২০২২
হ্যাঁ - মাংস বেশি, ছোলা কম।
আমি একবার একটা পায়েস খেয়েছিলাম, তাতে চালের চেয়ে কিসমিস বেশি ছিল, বলা যেতে পারে - কিসমিসের পায়েস উইথ হিন্ট অফ রাইস।
এর কি অনুপাত থাকতে হয়? এ হল, যাকে বলে, পরিমানমত।
লোকে তো তার মধ্যে আবার গোটা গোটা ডিমও দিয়ে থাকে - ঐ, পরিমানমত।
মাঙ্সের ঘুঘনিতে মটরঃ কিমা-র অনুপাত কিরকম হবে? ২ঃ১ ?
আচ্ছা আজ অবশেষে সেই ডিলারকে খুঁজে বের করে সই সীল ইত্যাদি মারিয়ে এনেছি। তিনি জানালেন আমাদের এই কার্ড অকেজো হয়ে গেছে বহু আগেই। মিউনিসিপালিটি এবং রেশান অফিস অহেতুক ঘুরিয়েছে। (সে ত আম্মো জানি). তারপর রেগেমেগে একটা চিরকুটে ইসব দাবীদাওয়া অন্যায় বলে লিখে সই স্ট্যাম্প ইত্যাদি দিয়ে আমাকে বলেছেন রেশন আপুস আর মিউনি দুই জাগাতেই যেন উনার চিরকুট আর তার কপি জমা দিই। বলেছি দেব।
সে আমাদের এলাকা ছেড়ে সে দোকান সেইইই জোড়া পুকুরের কাছাকাছি গিয়ে বসেছে।
তপন রায়্চৌধুরী
এইসব ভাটানোয় ফ্যাতাড়ুর পুরন্দর ভাটের রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে কবিতা মনে পড়লঃ
' তোমার ওজনে একদিকে হেলে দাঁড়িপাল্লা,
সকলে জাঙিয়া পরে তুমি শুধু পর আলখাল্লা'।
রবীন্দ্রনাথের শিশু কাব্যগ্রন্থে একটি কবিতার প্রথম দুটি লাইনঃ
তোমার কটিতটের ধটি কেদিল রাঙিয়া?
নয়নজলে দিল পরায়ে রঙীন আঙিয়া'।
শিশুবয়সে বাবাকে বলেছিলাম--দেখ, এখানে ছাপার ভুল আছে। আঙিয়া আবার কী? হবে 'রঙীন জাঙিয়া'।
আকবর নয়, সম্রাট অশোক। এটা তীর্থদার স্কুলের গল্প না? গুরুতেই লিখেছিলো মনে হয়।
সেই যে কোন এক ছাত্র ভয়ঙ্কর হাতের লেখায় ইতিহাস পরীক্ষার খাতায় লিখেছিলো না -"আকবর যুদ্ধে বা বিপদে কখনো জাঙ্গিয়া পড়তেন না"। আঁতকে উঠে , অনেক মাথা ঘামিয়ে তারপর পরীক্ষক হাতের লেখা উদ্ধার করে বুঝলেন ওটা আসলে "ভাঙিয়া পড়তেন না" হবে।
তপন বন্দ্যোপাধ্যায় তো বলেছেন উনি জাঙ্গিয়া পরে বীণা বাজাতেন।
আরে কেকে, হর্ষবর্ধন কৌপীন পরে বাড়ি ফিরলেই বা কী এমন আসত যেত? স্বয়ং সমুদ্রগুপ্ত তো কৌপীন পরে বীণা বাজাতেন। বিভিন্ন মুদ্রায় পাওয়া 'বীণাবাদনরত সমুদ্রগুপ্ত' হিসেবে সেই ছবি আমরা দেখেছি ইতিহাসের বইয়ে। ঃ-)
দেখা যাক ছানাটাকে উৎসাহিত করা যায় কি না!
আচ্ছা।
এই চূর্ণ দিয়ে আচার বানান যায় কি দেখতে হবে। যাওয়া তো উচিত।
মেটিরিয়াল সব দেওয়াই আছে, ছাত্রছাত্রীরা সেগুলো বিনা পয়সায় ডাউনলোড করে নিতে পারবে। আর যদি পছন্দ হয় তো পয়সা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করাবে।
Short Course: Introduction to Data Science, Machine Learning and Deep Learning (in R and Python)
By Hui Lin (Netlify) and Ming Li (Amazon)
August 6-7, 2021: 1:00-4:30 PM (EST) - online
The Georgia Chapter of the American Statistical Association invites you to join a course on Introduction to Data Science, Machine Learning and Deep Learning (in R and Python). The course will be presented virtually, with two 3.5-hour sessions on two consecutive days. This course will provide an overview of using R and Python for some of the most popular machine learning and deep learning models in real-world data science applications in the cloud environment. The sessions will step through the basic theoretical concepts behind those models and mainly focus on applications.
Lecture notes have already been posted online and anyone can access those. The Zoom sessions will be recorded and distributed among the registered participants. In other words, if one misses a part of it, it will be possible to watch the video later.
Further information and registration for the course are available on the website:
https://asageorgiachapter.regfox.com/introduction-to-data-science-machine-learning-and-deep-learning
২০১৭ সালে আমার লাগেনি, ডেথ সার্টিফিকেটের জন্যে। মনে হয় এইটা জাস্ট কো অর্ডিনেশনের অভাব, পুরো হ্যাপাটা আপনাদের উপর চলিয়ে দিচ্ছে। মিউনিসিপ্যালিটির যদি এতই মাথাব্যথা তবে ওরাই কালেক্ট করে খাদ্য ভবনে পাঠিয়ে দিক না।
একরকম উদ্ভিদ। নাটগ্রাসও বলে। পাউডার পাওয়া যায় মথাচুর্ণ নামে বিক্রি হয়। আর বোধয় তেলও হয়।