ওদিকে বিবিসি লিখেছে হ্যারিকেন রোনাল্ডোর মতই বিপজ্জনক। কিসে সাথে কিসের তুলনা। চাঁদে আর হুলো বেড়ালের **।
কালকেই আনন্দ পাবলিশার্সের দোতলায় গিয়েছিলাম। বিমল করের তৃতীয় ও পঞ্চম খণ্ড আউট অফ প্রিন্ট। রবিজীবনীর সেট কিনলাম কিন্তু সেখানেও দ্বিতীয় ও সপ্তম খণ্ড পেলাম না। কবে পাব ভগায় জানে।
এলেবেলে, থ্যাঙ্কিউ। কিন্তু এটায় কি তৃতীয় ভাগ যেটার নাম খোলা জানলা, ওইটে আছে? প্রথম ও দ্বিতীয় খন্ডের পিডিএফ আছে আমার কাছে। তৃতীয়টা চাই।
দ-দি, বিমল করের দেওয়াল রইল আপনার জন্য।
দমু দি,
থ্যাংকিউ! কী যা তা ব্যপার! আশা করি তাড়াতাড়ি আরো সেরে উঠবে!
বাজে ব্যাপার।
মরাচৌরা দুই ভাইই প্রবল বাঙ্গালবিদ্বেষী।
কেকে,
পাই বিগফ্লাইজের প্লেনে চেপে ত্রিপুরা যাচ্ছিল। ওই এয়ারলাইন্স নতুন ত বটে কিন্তু চরম সমস্যাজনকও বটে। প্রথম্এ আগরতলায় নামার আগে ফ্রি ফল হয় অতঃপর অরবল টার্বুল্যান্স। ফলে প্রচন্ড অসুস্থ হয়ে পড়ে প্লেনের মধ্যে। ওরা কোনরকম প্রাথমিক চিকিৎসা ত দিতে পারেই নি, এমনকি সিট বেল্ট বেঁধে বসুন বা আমরা নামতে পারছি না জাতীয় কোন ঘোষণাও করে নি। মনে হয় পাইলট ওয়ার্ক ফ্রম হোম করছিল।
যাই হোক দেড় না পৌনে দুই ঘন্টা মারাত্মক কষ্ট ভোগ করার পর হৎাৎ দেখে গৌহাটি নিয়ে নামিয়েছে। এদিকে টার্মিনাল পর্যন্ত পৌঁছানোর স্ট্রেচার বা হুইল চেয়ার কিছুই আনে নি হাঁটিয়েছে ধরে ধরে। কিছুক্ষণের জন্য ব্ল্যাক আউট হয়ে যায়। অবশেষে অ্যাম্বুলেন্স ইত্যাদি। ওখানেই হোটেলে রেখেছে। পাই ও আরো যারা আগরতলার প্যাসেঞ্জার ছিল ওদের প্লেনে উঠতে অস্বীকার করে। তখন ইন্ডিগো ফ্লাইট ধরাবে ব্বলেও নানা বাহানায় মিস করায়। ইচ্ছে ওদেরই ক্যারিয়ারে পাঠানো। যাই হোক কেউ রাজী নয়। শেষে এয়ার ইন্ডিয়া ধরে আগরতলায় পৌঁছেছে। ফিল্ড মিটিং যা যা ছিল সেসবও করেছে। এখন অনেকটা বেটার।
মরাচৌবাবু দেক্লুম ফের চিঠিপত্তর ছাপিয়েছেন। নতুন কিচু না, সেই উনিশ শো ষাটের খেউড়। তবে এট্টা কোশ্ন আছিল। সুনীলদার হুমকি চিঠিতে বোল্ড কি সুনীলদাই করেছেন না মলয়বাউ?
চালিয়ে যাও ওসব আন্দোলন কিংবা জেনারেশানের ভণ্ডামি । আমার ওসব পড়তে কিংবা দেখতে মজাই লাগে । দূর থেকে । সাহিত্যের ওপর মৌরসি পাট্টা বসাতে এক-এক দলের অত লোভ কী করে আসে , কী জানি । তবে একটা কথা জানিয়ে রাখা ভালো । আমাকে দেখেছ নিশ্চয় শান্তশিষ্ট, ভালো মানুষ । আমি তাই-ই, যদিও গায়ে পদ্মাপাড়ের রক্ত আছে । সুতরাং, তোমাদের উচিত আমাকে দূরে-দূরে রাখা , বেশি খোঁচাখুঁচি না করা । নইলে হঠাৎ উত্তেজিত হলে কী করব বলা যায় না । জীবনে ওরকম উত্তেজিত হয়েছি পৌনে এক বার । গত বছর । দুএকজন বন্ধুবান্ধব ও-দলে আছে বলে নিতান্ত স্নেহবশতই তোমাদের হাংরি জেনারেশান গোড়ার দিকে ভেঙে দিইনি । এখনও সে ক্ষমতা রাখি , জেনে রেখো । তবে এখনও ইচ্ছে নেই ও-খেলাঘর ভাঙার ।
আশা করি শারীরিক ভালো আছ । আমার ভালোবাসা নিও । সুনীলদা
পাই ঠিক আছে কিনা, তার কী হয়েছিলো কিছুই জানতে পারছিনা। কেউ যদি জানেন একটু জানাবেন? চিন্তায় আছি।
খেয়েছি, পরে।
সে কী হুতো! সাদা তিলের তিলকূট খাওনি? খাসা খেতে।
পাঞ্জাবি নববর্ষে ওরা তিলকূট বানায়, কিন্তু গুড় দিয়ে। সবাইকে একটা ধরিয়ে দিয়ে বলে-- তিলি-গুড় খা, অঊর মিঠা মিঠা বোল!
বিমল করের দেওয়াল। তিন নম্বর খন্ডটার পিডিএফ দিতে পারেন কেউ? পিলিজ?
আমরা তো ছোটবেলায় সবেতে কালো তিলই খেতাম, কলকাতা আসার আগে সাদা তিল দেখেছি বলে মনে পড়ে না। তিলের বড়া, তিলের নাড়ু, তিলের টক।
তবে কালো তিল ঘষে ঘষে সেগুলোকে সাদা মত করে ফেলার একটা ব্যাপার ছিল, ওটাকে বলতো তিল চুরা - চুরা একটা ক্রিয়াপদ। ওই জিনিসটা করার জন্যে অনেক বাড়িতে সিমেন্ট দিয়ে তৈরী আদি প্রস্তর যুগের অস্ত্রের মত একটা যন্ত্র বানিয়ে নেওয়া হত।
আমাদের এখানে পোস্ত পাওয়া যায়না। সাদা তিলের সঙ্গে সাদা সর্ষে মিশিয়ে বাটা হল সাবস্টিটিউট।
https://apps.timwhitlock.info/unicode/inspect
এখানে পেস্ট করে ইন্সপেক্ট বাটন প্রেস করুন। সবচেয়ে নীচের লাইনে 'ইউনিকোড ব্লকস' থাকলেই ইউনিকোড। ইউটিএফ৮, ইউটিএফ১৬ এগুলোও ইউনিকোড। এখন দশ বারো বছরে ধরে বাংলা বা অন্য এশিয়ান ল্যাংগুয়েজ নন ইউনিকোড স্ক্রিপ্ট (ansi, ascii) নেই বললেই চলে।
পোস্ত আর সাদা তিল মেশিয়ে বেটে পেঁয়াজ দিয়ে বড়া বানাই - খেতেও ভালো আর গৃহস্থের কিঞ্চিৎ সাশ্রয়ও হয়।
সাদা তিলভাতে, ভর্তা ইত্যাদি তো মহারাষ্ট্রে খুব প্রচলিত। মহিলা রুগী পেলেই ডাক্তাররা খেতে বলেন। নাকি পোচ্চুর ক্যালসিয়াম। আমি আলুপোস্ত জাতীয় যেসব খাবারে পোস্তবাটা দেয়া হয়, তাতে পোস্তর সাথে সাদাতিলবাটাও এট্টু দিই। দিব্বি খাসা টেস্ট হয়।
কালোতিল সেরেফ শ্রাদ্ধের পিন্ডিতে দিতে দেখেছি।
ইয়াপ, ঐ তিলে মুরগী বানাবোই :)
অভ্যু, বড়া বানাইনি কোনওদিন। তুমি বানালে ফিডব্যাক দিও, তাহলে বানাব।
আরে অভ্যু, খেয়ে দেখো, ঠকবে না।
ভয় নেই, মুরগী থেকে শুওর হবে না।
দেখো দমুদি পর্ক আমি খেতে চাই না। সেই কবে গৌতম বুদ্ধ ওয়াইল্ড বোর খেয়ে কিকড দ্য বাকেট বলে শোনা যায়, সেই থেকে আমি সাবধানে থাকি। আফটার অল, ওবেলিস্ক তো নই!
অবশ্য মহম্মদ বি তুঘলক ইলিশ খেয়ে প্লাকড দ্য পটল, তা বলে কি ভালো ইলিশ ছেড়ে দেব?
অ্যাই অ্যাই এই কেসিদার পোস্টটার জন্যেই অপেক্ষা করছিলাম। তাহলে তো বড়াও করা যাবে, নয়?
কালো তিল শুকনো খোলায় নেড়ে নিয়ে বেটে নিতে হবে। তারপর সর্ষের তেল আর কাঁচা লঙ্কা দিয়ে মেখে গরম ভাতে মেখে খেতে খুব ভালো লাগে।
কালো তিলের একটা ক্রিয়া কর্মে ব্যবহার আছে। কিন্তু সেটা বলা যাবে না।
দ্যাখো জলটা এমন দিতে হবে যাতে চিকেন আস্তে আস্তে পর্কে রূপান্তরিত হয়। অতঃপর তার জ্যুস। বুঝতেই পারছ কিরম গম্ভীইর ব্যপার।
হুঁ, বি-দার রেসিপিটা খুবই ইন্টারেস্টিং - মুরগী দিয়ে রান্না আরম্ভ হবে - add some water to the chicken and allow it to cook in the water and the juices the pork releases
তা, পর্কের জুসই হোক বা অন্য কিছু, রেসিপিটা পছন্দ হল ছবি দেখে। থ্যাঙ্কু।
হ্যাঁ এখন আসছে ঠিকঠাক।
অভ্যুর জন্যে
আমি এক প্যাকেট কালো (সাদা নয়) তিল কিনে এনেছি। কী বানানো যায় বলুন তো? বাড়িতে তিলবাটার বড়া খেতাম, কিন্তু সে সাদা তিল।