তমীশ্বরানাং শুনেছিলাম রুমা গুহ ঠাকুরতার গলায়, ছোটোবেলায়, একটা রেয়ার ক্যাসেট ছিল, প্রার্থনা সঙ্গীত। খুব ভালো লাগত।
সরি, বাজে ভুল। ত্বমীস্বরাণাং।
কথ্যই যদি জিগান তো আমি বলবো ঘ্যাম।
এতো ভালো গেয়েছেন, কিন্তু ১ঃ০৫ মিনিটের মাথায় ত্বমিস্বরানাং বললেন কেন? শান্তিনিকেতনে আজকাল উশ্চারণ শেখায় না?
'গ্রেসফুল' এর কথ্য বাংলা কী?
কলকাতা শব্দটা দেখা গেছে? তারিখটা যে ২৭ ফেব্রুয়ারি সেটা দেখা গেছে? তক্তপোষের তলায় হাম্পু গুঁজে রাখার লোকটিকে অ্যাকুনো সেজোখুড়ো খুঁজে পায়নিকো? গাছগাম্বাট বুঝি?
কী যে কন এলেবেলেবাউ! আপুনি হলেন গিয়ে ইঞ্জিরির ম্যাস্টর। তবে গ্রামারটা ঝালিয়ে নিন। টেন্স খুপ হারামি জিনিস আচে। তারপর কোমরে লুঙ্গি বেঁধে লেগে পড়ুন। একরাতেই সাবড়ে দিন। টাকাও বাঁচবে, টোকাও হবে। হেহে।
ভাল কতা। আগে যে বল্লেন আটশো কপি বিক্কিরি হয়ে গ্যাসে, এখন শুনচি সবে ট্রিপল সেঞ্চুরি। তাও সাবসিডি দিতে হচ্চে। বাপের জন্মে কিরিকেট খেলায় রান কমে শুনিনি। বাকি পাঁচশ কপি কি ফিলিং হ্যাপি উইদ পুলিন বকসী মশায়কেই গছাবেন?
এককপি ইদিকেও পাঠিয়ে দিতে পারেন। সেজোখুড়োর তক্তপোশটা নড়বড়ে। তলায় হাম্পু গুঁজে রাখব। যাগগে, আন্দো করুন। ফিলিং হ্যাপি উইদ পুলিন কত্তে থাকুন। টাটা।
কেচ্ছালোভীটিকে একটি লোভনীয় অফার দেওয়া থাকল। এখানে ধারাবাহিক আকারে যে পর্বটা প্রকাশিত হয়েছিল, কলকাতা থেকে প্রকাশিত বইটিতে সেটি মোট ১৭৫ পৃষ্ঠা জুড়ে আছে। চটপট ইঞ্জিরি করে ফেলুন। পাতা-পিছু ১০০ টাকা করে পাবেন। ভুলভাল করলে তার ডবল টাকা গুণাগার দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকবেন, কেমন?
এ হে অ্যাত্তো তাড়াতাড়ি ফ্রিতে বিনুদুন নেওয়া লোকজনদের ব্যাগড়া দেওয়াটা মোট্টে ঠিক কাজ নয়। আমি বহু আগেই পুরোটা দেখেছি। আরেকটু চলুক, বেশি করে চলুক, এই পাতা ভরে যাক ছিদ্রসন্ধানে।
এই 207.244.89.161 কেচ্ছালোভী নিকটা আমার তালিকায় আছে। তো কেবল তাকে এই উপহারটা দিলাম।
তবে বই নিয়ে কথা হওয়া ভালো। এই বই বিক্রি সংক্রান্ত ব্যাপারেই, নেহাতই ভুল বুঝে, আমার মিতাদির সাথে পরিচয় :)
আর আমি এখানে বই সংক্রান্ত যে যা ক্লেম করেছে সেটা সত্যি বলে ধরে নিতাম আর ভাবতাম আজকাল সবই সম্ভব। :(
মিঠু, ১৮.২০ একেবারে একমত।
যা বুঝলাম, এ সবই সিভি তৈরি করা। কেউ কোডিং শেখে, কেউ ফ্রিতে বাঁশ দেয়।
আরো একটা কথা।পাতার বাইরে অনেকেরই বিভিন্ন মানুষের সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।সেই সম্পর্ক সময়ের সাথে বদলেও গেছে।যে একসময় খুব কাছের ছিলো,তার সাথে হয়তো আর তেমন যোগাযোগ নেই।কী ছিলো,কী নেই এসব আপনাদের নিজেদের মধ্যে রাখুন।'মধুচন্দ্রিমা' র সময় পেরিয়ে গেলে দয়া করে একে অন্যের নামে ব্যক্তিগত কুৎসা করার জন্যে এ পাতাটাকে কাজে লাগাবেন না।
ওফ্ফ কি বিরক্তিকর! কার বই বিক্রি হয়েছে কে কাকে বেচতে চেয়েছে এই নিয়ে ফেসবুকে চুলোচুলি দেখতাম। এবার এখানেও শুরু হল?
ধুত্তোর!
সে এলবোর অত্ত কপি তত্ত কপি বিক্রির গপ্পো নেহাৎ ঢপ। তাই বলে ব্রতীনকে বই বিক্রি কত্তে চাইছে এটাও ঢপ। বই নিয়ে আর ব্রতীনের মতের কেই বা ধার ধারবে?
এই দুজনই সমান। কুত্তার মত কামড়াকামড়ি করছে অন্য কোন গপ্পো আছে ভেতরে।
যারা বেনামে এসে লোকজনকে গালাগাল করে যান, তারা নিজেরা খুব আমোদ পান বুঝি কিন্তু বাকিরা সেই রসাস্বাদনে বন্ঞ্চিত সেটা কেন বুঝতে পারেন না কে জানে! কিছু একটা ব্যক্তিগত জ্বালা আছে বোঝা যায় দিব্যি,কিন্তু পর্দার আড়াল থেকে কেন? আপনাদের মত লোকেরাই সম্ভবত কুকুর দেখলে থানইঁট মারেন, চলন্ত ট্রেন থেকে মানুষের মাথায় চাঁটি, ভিড়ের মধ্যে পকেটমারকে চড়থাপ্পড় দেন, সুযোগ পেলেই বুলি করেন। যাকে পছন্দ করেন না, যার লেখা ভালো লাগে না- না পড়ে এড়িয়ে যান।তর্কে জড়াতে ইচ্ছে হলে তর্ক করুন। বড় হয়ে উঠুন।অত্যন্ত বিরক্তিকর!
বিদ্যাসাগর কিনলে রামমোহন ফ্রি? ভালো অফার।
কিন্তু ভ্যাক্সিন কাণ্ডটা করল কেন? লোককে ফ্রিতেইতো দিচ্ছিল। সরকারের ঘর থেকে আসল ভ্যাক্সিনও তোলেনি, যে সেটা বাইরে বিক্রি করে দেবে! লাভটা কি হচ্ছিল?
কসবার কান্ডটা দেখলেন? হ্যার মাগগ চেইরগা বাইর করো ঘেরতো চিনি মাহন .
এলেবেলেবাউ ত বল্লেন ওনার বই ইঞ্জিরিতে ছাপার জন্যি সায়েবরা আমঘাটায় লাইন লাগিয়েচে। আপুনি "ট্রাশ" ব ই বলচেন বোতিন বাবু? হায় হায়
অনেকেই দেখলাম আমাকে ব ই দেওয়া চিন্তিত। :)))
না। ব ই আমাকে দেওয়া হয় নি। বরং পাই র আড্রেশ জোগাড় করার রিকোয়েস্ট করার দিন
ঢালাও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। যদি এই বিদ্যাসাগর এর ওপর লেখা বই টা যদি কিনি তাহলে রামমোহনের ওপর লেখা ব ই টা আমাকে উপহার দেওয়া হবে। দীপু র দোকান চিনি না বলে তার সঠিক অবস্থান বর্ণনা করা
হ য়েছিল। :)))
কিন্তু "নিয়তি কেন বধ্যতে"। এত কিছু করার পরেও আমি ব ই টা কিনিনি। বা ভব্যিষতেও কেনার কোন পরিকল্পনা নেই। কারণ এর ক য়েকটি পর্ব আমি গুরু তে প ড়েছি আর তার আলোচনা ও
প ড়েছি।.... :((((
অবশ্য এমন নয় আমি ব ই কিনি না। যারা আমাকে জানেন তারা জানেন আমি মাসে অন্তত একবার কলেজ ষ্ট্রীটে যাই। আর প্রচুর ব ই কিনি। সাথে দিলখুশার কবিরাজী আর প্যারামাউন্টের দু তিন রকম সরবত। আসলে কলেজ ষ্ট্রীট টা খুব প্রিয় জায়গা।
কখনো কখনো বইপোকায় আলাপ হ ওয়া আরো দুজন এক সাথে যাই। অনেক টা সম য় কাটাই ব ই নিয়ে আলোচনা হয়। নতুন নতুন বই নিয়ে জানতে পারি।
কিন্তু আমাদের সবার টাকা প য়সা তো লিমিটেড। অনেকই ব ই থাকে তার মধ্যে বেছে বেছে কিনতে হ য়।
বিজ্ঞাপনের চোটে অনেক সম য় "ট্রাশ" ব ই ও "সুপারহিট" হ য়ে যায়। কাজেই "সাধু সাবধান"
:)))))))
ম, জানি তো বাটি। তাই বললাম , দিয়া বলছে যখন, বাঙাল রক্ত বা জিন জিতেছে এ ক্ষেত্রে
@&/ ওই মিঠে কমেন্টের ভদ্রলোক বোধহয় ভোটের সময় নানা মিডিয়ায় নানা উস্কানি দেখে ক্ষেপে থাকতেন। এখন তো উস্কানি কম, মিডিয়া গুলো ভালো সাজার চেষ্টা করছে বা উনিও বেশ হতাশ। এই কারণে এখন মিঠে কমেন্ট করছেন। তাও দু একটায় এখনো হতাশা ঠিকরে বেরোচ্ছে।
আরো কয়েকজন ছিলেন হিগসের বন্ধু, যাঁরা গবেষণা করেছিলেন এই হিগস বোসনের অস্তিত্ব নিয়ে। কান ঘেঁষে বেরিয়ে গেছি আমরা। তাঁদের কারুর নামে বোসনটার নাম হলেই হয়েছিল আরকি। ঃ-)
তিনি আসলে হিগস বোসন পার্টিকল
অরণ্যদা, ও তো বাটি:-) তবে যা সব বাংলা মাঝেমাঝে বলে,আমাদের মতো লোকজন শুনলে আঁতকে উঠে জোরে দৌড় লাগাবে।
শিবের মত ইন্টারেস্টিং দেবতা আর দ্বিতীয়টি নেই। কৃষ্ণ কে অবশ্য দেবতা হিসেবে ধরছি না।
রুচিরা কেমন আছো তোমরা? তোমাকে দেখে ভালো লাগলো।
ম , এ ঘটনা টিনটিনের বাঙাল রক্তের জয় প্রমাণ করে:-)
অভ্যু, ঈশ, এতগুলো শাড়ি!!!! কী হল! আশা করা যায় ওগুলো নষ্ট হয় নি, কেউ না কেউ পেয়েছিল।