আরে ডিসির রাব ড়ি আর স্কচের অফার টা মিস করে গেছি। ব্যাপক তো। :)))
তোমার মুখে চপ কাটলেট পড়ুক।
তবে তুমি কোথায় গাও বি? :))
"ঐ", 2019 এর বইমেলায় "মামলা" ইত্যাদি নিয়ে সৈকত এর সাথে কথা হ য়ে গেছে।
বাকি আরো জানতে গেলে যে স্বনামে লিখতে হবে ভাই টি আমার :))))
বিমল স্যার মানে আমাদের ISI এর বিমল দা? কী বলছো?
খবরে পড়ছি মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি থেরাপি নামে চিকিৎসা শুরু হয়েছে, এটা নাকি খুবই কার্যকরী। হায়দ্রাবাদে ৪০ জনকে Casirivimab আর Indevimab এই দুটো ড্রাগ দেওয়া হচ্ছে আর এক ডোজেই কাজ হচ্ছে। ওষুধ দেবার এক দিনের মধ্যে রুগিকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ী দেওয়া হচ্ছে (এর আগে দিল্লির হাসপাতালেও দুজন এরকম সেরে উঠেছেন)। এমনিতে তো খুব ভালো, তবে চিন্তার কথা এই ড্রাগ ককটেল নাকি ট্রাম্পকেও দেওয়া হয়েছিল। আশা করি যাঁরা এই চিকিৎসা পাচ্ছেন তাঁদের কাউকেই রাঁচির টিকিট কাটতে হবে না।
এটা পড়ে মনে হল এবার পোস্ট কোভিড গীতগোবিন্দম নামালে পারেন।
ত্বমসি মম ভ্যাক্সিনং ত্বমসি মম অক্সিনং
ত্বমসি মম রেমডিসিভিররত্নম ...
এমনিতেও আগামী দিনের সাহিত্য, গানে এসব শব্দই চাঁদ ফুল তারাকে রিপ্লেস করে দেবে মনে হচ্ছে!
"সাবরিনা ভিস্ত জেনসেনের বয়স ২৩ বছর। গ্যালারিতে ছিলেন। কর্ণার ফ্ল্যাগের সামনে কী যেন ঘটে গেল। টানেল দিয়ে ছুটে আসতে চাইছিলেন। বিদ্যুত্ গতিতে। আটকে দিলেন নিরাপত্তারক্ষীরা।
উথালপাতাল।
প্রেমিকের জীবন সংকট আর অটুট নিরাপত্তার মাঝে তেইশের ডেনিশ তরুণী। এরিকসনকে ঘিরে রাখছেন সতীর্থরা। নেতৃত্ব দিচ্ছেন সাইমন ক্যার। যেন প্রতিপক্ষের ফ্রিকিকের সামনের টপ বক্সের মাথায় হিউম্যান ওয়াল সাজাচ্ছেন। যেন সবচেয়ে দামী ক্যামেরার লেন্সটাও এরিকসনের অচৈতন্য ফ্রেম না ধরতে পারে।
সেই সাইমনই নিরাপত্তা বলয় সরিয়ে ডেকে নিলেন এরিকসন বান্ধবীকে। সবুজ ঘাসে তখন মেয়েটির পাঁজর ভাঙা কান্না। অভয় দিলেন সাইমন।
উয়েফা জানাচ্ছে এরিকসন ভাল আছেন। মৃত্যুর জোনাল মার্কিংকে মাঠের বাইরে ছিটকে দিয়েছেন ২৯ বছরের তরুণ।
পৃথিবী দেখল, টিম মানে কী, সতীর্থ মানে কী, মানবতা মানে কী!
আরও একবার প্রমাণিত হল, জীবনের মহাকাব্যের নাম ফুটবল। সেনেগালের ধূসর মাঠ কিংবা কলকাতার কাদা ভরা ময়দান অথবা ইউরোপের ঝাঁচকচকে মাঠ।
মন কেমনের ভ্যাকসিনের নাম ফুটবল। সাইমন জারেরা সেখানে রেমেডিসিভির।
✍️Shovan Chakraborty"
আকর্ণ স্কোয়াশ খেলে আকর্ণবিস্তৃত হাসি হাসতে হয়। ঃ-)
হ্যাঁ চামচ দিয়ে বেকড লেবুর পেট থেকে সবটা চেঁছে নিলাম - বেশ অন্যরকম ব্যাপার।
অ্যাকর্ণ স্কোয়াশ ভারতীয় স্বাদেরটাই করব, থ্যাঙ্কু।
তোমার এই রোস্ট লেমনটাও আমি করবো। আগে কখনো করিনি। আমি গ্রীল করতাম।
অ্যাকর্ন স্কোয়াশ রোস্ট করে, ওর সাথেই মোটা চাকা করে আদা কেটে সেটাও রোস্ট করে স্যুপ? আমি কোকোনাট মিল্ক দিই। তুমি হেভী ক্রীমই দিতে পারো। তবে এটা গরমের দিনে তত ভালো যাবে কিনা সেটা একটা কথা। ভারতীয় স্বাদের মধ্যে একটা হয় তেলে পাঁচফোড়ন দিয়ে, পেয়াঁজ কুচি ভেজে তারপর স্কোয়াশের টুকরো দিয়ে নেড়েচেড়ে, খুব অল্প জল দিয়ে ঢাকা দিয়ে রান্না করা। পরে জিরে ভাজার গুঁড়ো ছড়িয়ে নামাও। কাঁচালংকার কুচিও দিতে হয়। রুটি দিয়ে, পরোটা দিয়েও ভালো লাগে।
আরে মানুকা হানি তো খুব ভালো ব্যপার! আর তোমার ঐ ফার্মার্স মার্কেটটাও আমার খুব ভালো লাগে।
আচ্ছা কেকে, একটা পুরো কমলা অ্যাকর্ণ স্কোয়াশ পেয়েছি। কী বানাই বলো তো?
এবারে অরিনদা খুশি হবে, ওটা নিউজিল্যাণ্ডের খুব নামকরা ব্র্যাণ্ড :)
আর সেটা ব্যালন্স করতে মধু!
বলা হয় নি, জানো সেদিন ক্রোগার থেকে Comvita ব্র্যান্ডের মানুকা হানি কিনলাম। (আসল কথা হল, কিপ্পুস মানুষ আমি কুড়ি টাকার জিনিস পাঁচ টাকায় পেয়ে খপ করে কিনে নিলাম!)
রোস্টেড গার্লিক ঠিক আছে, অলিভ অয়েলের উপর রোস্টেড লেবুটা এই প্রথম। দুর্দান্ত ফ্লেভার। একেবারে যাকে বলে যেমন-লিভার-তেমন-ফিভার টাইপ!
অভ্যু,
তুমি তো নিজেই খুব ইনোভেটিভ রাঁধিয়ে। ভালো তো হবেই, জানা কথা। ঐ রোস্টেড গার্লিক জিনিষটা আমি খুব ভালোবাসি। একদিন একসাথে গোটা পাঁচ ছয় রসুনের বাল্ব রোস্ট করে, পরে একটা জারের মধ্যে স্কুইজ করে ফ্রিজে রেখে দিই। স্যান্ডুইচ স্প্রেড থেকে শুরু করে পিৎজার ওপরে, সবেতেই খুব ভালো লাগে। রঙীন ফুলকপি অনেকদিন আনা হয়নি। এবার নিয়ে আসবো।
আরেকটু ঠিক করতে হবে। পর্ব ১৫-র জায়গায় শুধু ইংরেজী 15 দেখাচ্ছে।
অ্যাডমিন
প্লীজ,
'রাগ দরবারী' ১৫শ পর্ব ডবল হয়ে গেছে। একটা ডিলিট করে দিন।
সবুজ ফুলকপিটায় একটা নতুন জিনিস করেছিলাম - কোথাও দেখেছিলাম ব্রকোলিতে ঐ রকম করছে - দুটো হলুদ লেবু আধটুকরো করে বেক। আর একটা গোটা রসুনকে অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়ে (মাথাটা কেটে নিয়ে) বেক। পাত্রে একটু অলিভ অয়েল দিয়ে আর সব কিছুর উপরে অল্প নুন ছড়িয়ে আধ ঘন্টাটাক বেক করে লেবুর রস ও পাল্প, পাত্রের তেল ও রস, খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে রসুন আর একটু নুন গোলমরিচ এই সব দিয়ে ভালো করে মেখে নিলাম। মধু দেওয়া গেল টকটা অ্যাডজাস্ট করতে। তারপর বেকড রোমানেস্কোতে মাখিয়ে :)
ভেবেছিলাম করার আগেই কেকেকে জিগ্গেশ করে নেবো - তারপর দেখা গেলো বেশ হয়েছিল!
কেকে, দই দিয়ে বেগুনী ফুলকপি - বেশ হয়েছিল। আরেকটা জিনিস করেছিলাম সবুজ ফুলকপি দিয়ে।
একি , ভাট এতো চুপচাপ !
১৯৭১ এর রেকর্ডিং রটারডাম। কেউ কি জানেন কারা অরগানাইজ করেছিলো।
নয় এ মধুর খেলা
https://tinyurl.com/axdz46ps
কিন্তু যাই বলুন সুজন বাবুর চিঠিটা খুবই যাকে বলে ইনোসেন্ট। তালিকায় অন্যতম বিষয় "বর্তমান করোনা সত্যিই কতটা ভয়ানক"
কেন তিনি এই বিষয়ে আগ্রহী?
"আসলে, এই বিষয়গুলিকে নিয়ে শৈশবের কৌতুহল নিবৃত্ত হয়নি।"
ক্কি কান্ড! মাত্র দেড় বছরেই কি শৈশব শেষ হয়?
ভাটের পোস্টগুলো এমন কুটি কুটি অক্ষরের হয়ে গেল কী করে!?
কত যে স্মৃতি
একে একে নিভিছে দেউটি :-(
অরণ্যদা, বিমল স্যার কোভিডে চলে গেলেন।
মৃত্যুর মিছিল। এখনো দেখি অব্যাহত।
টানা 3 মিনিট ধরে হেসেছি।