অপু, আজও ভোরে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়েছিলে?
নীপা র সাথে 200% একমত।
কাকু অর্থাৎ বোধি দার বাবা কাল চলে গেলেন না ফেরার দেশে। :(((((
এলেবেলেবাবুকে অনুরোধ করছি রুচিশীল পরিবেশ বজায় রাখুন।
ভ্যাকসিন পেয়েছে কি সেই প্রশ্নের উত্তরে লিখেছে -
"কবে ডাক আসবে কে জানে। বেসরকারিতে নেওয়ার মতো পরিকাঠামো নেই, নেবও না। "
পরে আবার লিখছে -
"আমার পোস্টে কোত্থাও এ কথা লেখা হয়নি যে আমি ভ্যাকসিন পাইনি"
এত গুল মারে যে খেয়ালই নেই, আগের পোস্টেই ভ্যাকসিন নেবে না বলে লিখেছে। গুল মারা ঠিক আছে, কিন্তু এ বেশ গবেট টাইপের লোক।
:)))))
বেশ উকিলি প্যাঁচ মেরে লেখা। সেই কলকেতার একজনার পাড়া ধরে খুঁচিয়ে যাচ্ছে। তখন থেকে এমন ধারণা দিচ্চে যেন নিজেই পায় নি। ঝেড়ে কাশছে নাকো। আমি পেইছি পরিবার পায় নি গেরামের অন্য লোক পায় নি এ বলবে না। যতটা খেঁচা যায় আর কি।
এলেবেলে ভ্যাকসিন পেয়েছে । সরাসরি স্বীকার কত্তে নজ্জা ।
এই 207.244.71.84 নিকটাকে নোট করে রাখলাম। গাঁড়ে এমন হাম্পু গুঁজব যে পালানোর পথ পাবে না ভেড়ুয়াটা।
এবং সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী শিক্ষকরা কোভিডের ফ্রন্টরানার কর্মী। তাঁদেরই এই হাল কারণ তাঁদের গেরামে কোনও ৪৭-এর পল্লি থাকে না, বেসরকারি হাসপাতাল থাকে না, কমিউনিটি কিচেন থাকে না এবং পাঁচ টাকায় সরকারি ডিম-ভাত প্রকল্প থাকে না। তাঁরা এই দুয়োরানি আচরণে অভ্যস্ত।
হুরিবাবা, আমার জীবনটা আপনার মতো আমিকেন্দ্রিক নয়। আমার স্ত্রীও শিক্ষক, তিনি নির্বাচনকর্মী ছিলেন না এবং ভ্যাকসিন পাননি। আমার মেয়েও পায়নি। আমার পোস্টে কোত্থাও এ কথা লেখা হয়নি যে আমি ভ্যাকসিন পাইনি। শকুনের নজর যে চিরকাল ভাগাড়ের দিকে থাকে সে কথা ফের প্রমাণিত হল বিশেষত আমি যে নির্বাচনকর্মীর পাশাপাশি গণনাকর্মীও ছিলাম সেটি গোটা গোটা অক্ষরে এখানে জানানোর পর।
আপুনি ভোটকর্মী ছিলেন না? ভ্যাকসিন পাননি বললেই হল? কোনটা মিথ্যে?
কদিন এলসিএম দা কে দেখছি না। মনে হয় খুব ব্যস্ত।
আর স্যার ভ্যাকসিন! আগে মহানগর বাঁচুক। আমাদের গেরামে তো শ্যাল ডাকে মশাই। আমাদের বাঁচা-মরা নিয়ে কার মাথাব্যথা? সরকারের উদ্যোগে ডি আই অফিস থেকে জেলার যেসব শিক্ষক এখনও ভ্যাকসিন পাননি, তাঁদের তালিকা বানানো চলছে। কবে ডাক আসবে কে জানে। বেসরকারিতে নেওয়ার মতো পরিকাঠামো নেই, নেবও না।
এলেবেলে, ভ্যাকসিন পেয়েছেন?
রমিত, ধন্যবাদ
স্মাইলিকে ফিরিয়ে আনার দাবীতে সবাই মুক্তহস্তে দান করুন :)
চতুরানন, আমার কাজ রমিত করে দিয়েছেন আগেই। রমিতকে অনেক ধন্যবাদ। তবুও আপনার প্রশ্নের উত্তরে বলি পাতা ১৫৯১৯, ০৬ জুন ২০২১ ২২:২৮
আচ্ছা ব্রতীনবাবু, আমি যে কাল আপনার উত্তর দিলাম, মাফি চাইলাম কিন্তু কিছু কইলেন না ক্যান? বিরোধী বলে?!!! (স্মাইলি উঠে যাওয়ায় জোর বেঁচে গেছি মাইরি, ওটা কোনও দিনও ঠিকঠাক দিতে পারতাম না)
আপনাদের এই লগিন ছাড়াই মন্তব্য করার সুবিধেটা আসলে একরকম আয়নার মত। এক এক জনের লগিন ছাড়া মন্তব্য দেখে উল্টোদিকে ঘোঁতঘোঁত করে তেড়ে আসা নেম কলিং। এই সবই আয়নার ভেতরে প্রতিক্রিয়াদাতাদের নগ্ন মনটা দেখাচ্ছে।
বেশ লাগল মশাই উল্টেপাল্টে দেখে। চালিয়ে যান।
এল সি এমকে একটা অসইব্য অনুরোধ।
২০১৫-১৬ সালে অর্ণব রায়ের নামে একটি ভৌতিক গল্প টইপত্তরে বেরোয়-- সেটা উদ্ধার করা যাবে?
আমি হুতোর ও আপনার নির্দেশ মেনে কাল ধারাবাহিকের কোড ঠিকমত লাগালাম। অমনই হাতে হাতে ফল।
:|: হুতো নয়।
যা কলা, গবু দা আবার কে, পাই?
না হুতো বেলুড়মঠ সেই 24/4 থেকে আবার বন্ধ হ য়ে গেছে অনির্দিষ্ট কালের জন্যে।
@ চতুর্ভুজ
এটা ছিল এলেবেলের চিঠির পোস্ট
যাঁরা রামমোহন নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, এই পোস্টটি সেই রমিত, চতুরানন ও দ-দির জন্য। বাকিরা ইচ্ছে করলে 'বিজ্ঞাপণ' মনে করে এড়িয়ে যেতে পারেন।
এই হচ্ছে আনন্দবাজারে প্রকাশিত মূল লেখা -
আর এই হচ্ছে সেই লেখার প্রতিবাদ জানিয়ে চিঠি যা আনন্দবাজার ছাপল না -
‘বেদান্ত চর্চার জন্যই কাশিমবাজারে মহামারি’ (২৩-৫) নিবন্ধে অর্ঘ্য বন্দ্যোপাধ্যায় রামমোহন সম্পর্কে যে খণ্ডিত ইতিহাস ও বিপুল তথ্যবিকৃতির চর্চা করেছেন, সেই প্রেক্ষিতেই এই চিঠি।
১) অর্ঘ্যবাবু জানিয়েছেন, রামমোহনের “প্রপিতামহ কৃষ্ণচন্দ্র বাংলার স্বাধীন নবাবের দরবারে কাজ করে ‘রায়’ উপাধি পান।” অথচ এই বিষয়ে রামমোহন নিজে লিখেছেন, “My ancestors were Brahmins of a high order, and, from time immemorial, were devoted to the religious duties of their race, down to my fifth progenitor, who about one hundred and forty years ago gave up spiritual exercises for worldly pursuits and aggrandisement. (মেরি কার্পেন্টার, দ্য লাস্ট ডেজ ইন ইংল্যান্ড অফ দ্য রাজা রামমোহন রায়, তৃতীয় সংস্করণ, ১৯১৫, পৃ. ২২-২৩)।” তিনি প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়ের রামমোহন ও তৎকালীন সমাজ ও সাহিত্য গ্রন্থটির ঋণ স্বীকার করেছেন বটে, যদিও ওই গ্রন্থে উল্লিখিত “রামমোহনের অতি-বৃদ্ধ প্রপিতামহ বাংলার স্বাধীন নবাব-সরকারে চাকরি করে ‘রায়’ উপাধি পেয়েছিলেন, আসলে তাঁরা বন্দ্যোপাধ্যায়” (পৃ. ৭১) মন্তব্যটি তাঁর নজর এড়িয়ে গেছে!
২) ১৮১৭ সালের ২৩ জুন সুপ্রিম কোর্টের ইকুইটি বিভাগে রামমোহনের বিরুদ্ধে ‘সম্পত্তি-সংক্রান্ত মামলা করে’ ও পরে তাঁর কাছে ‘এ জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করে’ ক্ষান্ত হননি ভাইপো গোবিন্দপ্রসাদ। এই মামলা একতরফা ভাবে বরখাস্ত বা ডিসমিস হওয়ার পরে ১৮২১-এর ১৩ এপ্রিল ওই ইকুইটি বিভাগেই আর একটি মোকদ্দমা রুজু করেছিলেন তিনি, যা ওই বছরের ৩০ নভেম্বর ডিসমিস হয় (রমাপ্রসাদ চন্দ, ‘মাতা-পুত্র’, প্রবাসী, অগ্রহায়ণ, ১৩৪৩, পৃ. ২৬৯)।
৩) ১৮০৩ সালে তারিণী দেবী পৃথকভাবে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান করলেও দীর্ঘকাল ‘ম্লেচ্ছ’ রামমোহনের টাকা নিয়েছিলেন। রমাপ্রসাদ চন্দ জানিয়েছেন, “...১৮০৩ সালের জ্যৈষ্ঠ মাসে রামকান্ত রায়ের পরলোকগমনের পর, জগমোহন এবং রামমোহন দুই ভাইএর স্ত্রী-পুত্রগণ মাতা তারিণী দেবীর তত্ত্বাবধানে লাঙ্গুড়পাড়ার বাড়ীতে বাস করিতে লাগিলেন। দুই ভাইই আপন আপন তহবিল হইতে সমান অংশে এই একান্নবর্ত্তী পরিবারের ভরণপোষণের ব্যয়ভার এবং ঐ বাড়ীতে তারিণী দেবীর অনুষ্ঠিত নিত্যনৈমিত্তিক দেবসেবার ব্যয়ভার বহন করিতেন” এবং পাকাপাকিভাবে কলকাতায় থিতু হওয়ার আগে পর্যন্ত রামমোহন “বিনা ওজরে তারিণী দেবীর দেবসেবার ব্যয়ভার আংশিক রূপে বহন করিয়া আসিতেছিলেন (তদেব, পৃ. ২৬৪)।” ফলত রামকান্ত রায়ের মৃত্যুর পরে তারিণীদেবী ‘বিধর্মী’ রামমোহনের টাকাকে অন্তত ‘ম্লেচ্ছ’ মনে করেননি!
৪) রামমোহন আদৌ ‘বৌদ্ধধর্ম সম্পর্কে জানা’-র জন্য তিব্বতে যাননি, পনেরো বছর বয়সেও যাননি। প্রকৃতপক্ষে এই ভ্রান্ত ধারণার জন্মদাতা ডা. ল্যান্ট কার্পেন্টার। তিনি লেখেন– “He obtained no satisfaction; and he at last determined, at the early age of fifteen, to leave the paternal home, and to sojourn for a time in Thibet, that he might see another form of religious faith. He spent two or three years in that country… (রেভ. ডা. ল্যান্ট কার্পেন্টার, ‘আ বায়োগ্রাফিক্যাল স্কেচ অফ দ্য রাজা রামমোহন রায়’; উদ্ধৃত মেরি কার্পেন্টারের পূর্বোক্ত গ্রন্থ, পৃ. ৩)।” রামমোহন স্বয়ং তাঁর প্রথম জীবনের ভ্রমণ সম্বন্ধে ১৮০৩-৪ সালে প্রকাশিত ‘তুহ্ ফাৎ-উল-মুয়াহ্-হিদীন’ গ্রন্থে লিখেছেন: “আমি পৃথিবীর সুদূর প্রদেশগুলিতে, পার্বত্য ও সমতল ভূমিতে পর্যটন করিয়াছি।” কাজেই কেবল পার্বত্য ভূমিতে পর্যটনের সূত্রে রামমোহনের তিব্বত ভ্রমণের প্রসঙ্গটি অবান্তর, যেমন অবান্তর সেখানকার লামাদের বিরোধিতা করা ও নারীদের স্নেহে তাঁর বেঁচে ফিরে আসার ঘটনাটিও। তবে ভোট-রাজের সঙ্গে কোচবিহারের সীমান্ত নিয়ে বিবাদের সম্মানজনক সমঝোতার উদ্দেশ্যে রংপুর থাকাকালীন যে রামমোহনকে ভুটান যেতে হয়েছিল, তার ঐতিহাসিক প্রমাণ আছে। তখন ভুটান তিব্বতের অধীনে ছিল ঠিকই, তবে সেটা ১৮১৪-১৫ সালের ঘটনা।
৫) রামমোহনের ‘তুহ্ ফাৎ-উল-মুয়াহ্-হিদীন’ বইতে ‘আরবীয় মোতাজল সম্প্রদায়ের যুক্তিবোধ’ প্রভাব বিস্তার করলেও ওই গ্রন্থে ‘ইউরোপীয় অষ্টাদশ শতাব্দীর দার্শনিকদের একাংশের মতবাদ’ প্রতিফলিত হওয়ার কোনও প্রশ্নই ওঠে না। রমাপ্রসাদ চন্দ স্পষ্ট জানিয়েছেন— “‘তুফাৎ’ রচনার সময়, (১৮০৩ বা ১৮০৪ সালে) ফরাসী রাষ্ট্রবিপ্লবের নেতৃবর্গের রচনার মূল দূরে থাকুক, ইংরেজী অনুবাদ বা ইংরেজী সার সঙ্কলন বুঝিবার মত ইংরেজি ভাষাজ্ঞান রামমোহন রায়ের ছিল না (‘রাজা রামমোহন রায়ের জীবনে পাশ্চাত্য বিদ্যাচর্চ্চার ফল’, প্রবাসী, ভাদ্র, ১৩৪৫, পৃ. ৬৭৩)।”
৬) রামমোহনের বড় ভাই জগমোহন (‘জগন্মোহন’ নয়)-এর দ্বিতীয়া স্ত্রী অলকমণি (বা অলকমঞ্জরী দেবী) ‘১৮১০-এর ৮ এপ্রিল’ সহমরণে যাননি। রাজনারায়ণ বসু তাঁর পিতা নন্দকিশোর বসুর মুখে এই গল্পটি শোনেন এবং প্রচলিত কাহিনিটিকে সোফিয়া ডবসন কলেট তাঁর দ্য লাইফ অ্যান্ড লেটার্স অফ রাজা রামমোহন রায় গ্রন্থে স্থান দেন। পরবর্তীকালে ১৯৬২ সালে কলেটের বইটির ২৮ পৃষ্ঠার ১৩ সংখ্যক পাদটীকায় সম্পাদকদ্বয় দিলীপকুমার বিশ্বাস ও প্রভাতচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন যে, জগমোহন ১৮১২ সালের এপ্রিলে মারা যান!
৭) সংস্কৃত শিক্ষার বিষয়টিকে রামমোহন কোনও দিনই ‘মূর্খামি’ হিসেবে দেখেননি। ১৮২৩-র ১১ই ডিসেম্বর গভর্নর লর্ড আমহার্স্টকে লেখা চিঠিতে তিনি যেমন গণিত, জড় ও জীববিজ্ঞান, রসায়ন ও শারীরবিদ্যা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিজ্ঞানের পঠনপাঠন চালু করার আবেদন জানিয়েছিলেন, তেমনই একই চিঠিতে তিনি সরকারি পারিতোষিক ও ভাতা প্রদানের মাধ্যমে কলকাতার বিখ্যাত সংস্কৃতজ্ঞ পণ্ডিতদের উৎসাহ দানের কথাও বলেছিলেন (এইচ. শার্প (সম্পা.), সিলেকশনস ফ্রম এডুকেশন রেকর্ডস, প্রথম পর্ব, ১৭৮১-১৮৩৯, পৃ. ১০০-১০১)। শুধু তাই নয়, এই চিঠি লেখার মাত্র তিন বছর পরে ১৮২৬ সালে তিনি কলকাতার বুকে স্থাপন করেন সংস্কৃত সাহিত্যে শিক্ষালাভ করার জন্য আস্ত একটি কলেজ।
৮) ১৮২৩-এর ৩১ মার্চ রামমোহন যেমন তাঁর ফার্সি পত্রিকা ‘মিরাৎ-উল্-আখ্বার’ পত্রিকার প্রকাশ বন্ধ করে দেন, তেমনই আমাদের মনে রাখা দরকার, এই ঘটনার অল্প কিছু দিনের মধ্যেই আনন্দচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের পরিচালনাধীনে ‘সম্বাদ-কৌমুদী’-র পুনঃপ্রকাশের ব্যবস্থায় তিনি সম্মত হয়েছিলেন। এই আইন চালু থাকাকালীন তিনি ১৮২৯ সালে ‘বেঙ্গল হেরাল্ড’-এর অন্যতম স্বত্বাধিকারীও হন। সর্বোপরি রামমোহন ইংল্যান্ডের কিং-ইন-কাউন্সিলের কাছে সংবাদপত্র নিয়ন্ত্রণ আইন সংক্রান্ত যে আবেদনপত্র পাঠান, তার তৃতীয় অনুচ্ছেদে ইংরেজদের ভারতবর্ষ জয়ের তাৎপর্য তিনি ব্যাখ্যা করেন এই ভাষায়— “স্বেচ্ছাচারী মুসলমান বাদশাহদের রাজত্বকালে বাংলার অধিবাসিগণ, দৈহিক অপটুতা এবং সক্রিয় পরিশ্রমের অনীহা হেতু শাসকদের প্রতি একান্তভাবে বিশ্বস্ত ছিল, যদিও তাদের ধনসম্পদ প্রায়শই লুণ্ঠিত হয়েছে, ধর্মের অবমাননা হয়েছে এবং যথেচ্ছভাবে তাদের হত্যাও করা হয়েছে। অবশেষে অশেষ করুণাময় জগৎপিতা সেই অত্যাচারীদের কবল থেকে নিপীড়িত বাংলার অধিবাসীদের উদ্ধার করে নিজের তত্ত্বাবধানে গ্রহণ করার জন্য ইংরেজদের অনুপ্রাণিত করেন (কলেটের পূর্বোক্ত গ্রন্থ, পৃ. ৪৩০-৩১)।” অর্ঘ্যবাবু এই প্রসঙ্গে কোনও উচ্চবাচ্যই করেননি!
@aranya ওটা ছিল the spy .
শালা বিরোধী দলের বলে বোধি দা আমার প্রশ্নের উত্তর দিল না। কী অকমান।দাড়াও তোমার হচ্ছে!!
:)))
গবুদা, আচ্ছা। প্রাইভেটে স্বাস্থ্যসাথী নিলে তো ভাল।
কিন্তু কোভিডের ক্ষেত্রে শুনলাম প্রাইভেট হাস্পতালগুলো না নেওয়ার জন্য অনেক ফাঁকফোকর বের করেছে।
আমি তোমাকে হো আপেও কিছু মেটিরিয়াল পাঠালাম দেখ। আগেও কয়েকজন বলেছিল, রেড ভলান্টিয়ার বা আরো অন্য ভলান্টিয়ারদের পিপিই পরা খোলা, অক্সিমিটার নিয়ে ঠিকঠাক ট্রেনিং এর দরকার নিয়ে। এই ভিডিওগুলো ডাক্তারদেরই বানানো। শ্রমজীবী স্বাস্থ্য, wbdf, ডাঃ অর্জুন দাশগপ্ত কে তো চেনই হয়তো।
আর আমাদের কোভিড এর একটা বড় নেটওয়ার্ক তৈরি হয়েছে, সেখানে অনেকে পিপিই ইত্যাদি কিনে দিচ্ছেন, বাল্কে কিনছে, বেশ কম পড়ছে দেখছিলাম। দরকার হলে যোগাযোগ করিয়ে দিতে পারি।
হ্যাঁ, তুমিও সাবধানে থেক।
বোধিদা, তোমার কাজের কথা শুনে খুব ভালো লাগল। সাবধানে থেকো, ভালো থেকো।
আরেকটা কথা আমায় বল , আমি ধর পিপিই কিট, ফেস শিল্ড মাস্ক এসব কিনে দেই। এবার পিপি ই কিট আমি ছেলেমেয়েদের বলি একবার ব্যবহার করে ফেলে দিতে। কিন্তু নিজেই খরচে কুলোতে পারছি না, নাজেহাল হয়ে যাচ্ছি, কোন সলিউশন আছে। রি ইউজেবল তো কিছু থাকার কথা না, কিন্তু কোন কমারশিয়ালি অ্যাভেলেবল মাল আছে কি?
এই ধর প্লেনে যাবার সময়ে যেরকম দেয়, সেরকম মাল ই তো কিনি মনে হয়, ৩০০ হেকে ৬০০ টাকা বিভিন্ন সময়ে ডিমান্ড বা ভলিউম অনুযায়ী দাম দিয়েছি। চিন্তা হল একদম ছোটো ছোটো ছেলেমেয়ে তাদের পরানো গেছে চেচামেচি করে , এবং না কিনে দিতে পারলে ওদের বেরোতেও দেবো না বা অ্যাটলিস্ট চেচামেচি করব, অথচ খরচায় পারছি না, কারণ ধর ১০ হাজারটাকার কিট কিনলে, হয়তো দুটো এরিয়ায় এক হপ্তায় ফুরিয়ে যাচ্ছে। কোনো মেটেরিয়াল স্পেইফিক আছে যার তৈরী জিনিশ দু তিনবার ব্যবহার করতে পারবে, ধর ওটাকে স্যানিটাইজ করে, সেটাকে কি স্যানিটাইজার দিয়ে করতে হবে একটু বলে দিবি?
আমার মনে হয় না, এটা আর বেশি দিন লাগবে, সরকারের ব্যবস্থা গুলো পৌরসভার ব্যবস্থা গুলোর ক্রাইসিস কমে এলে রেড ভলান্টিয়ার কেন কোনো ভলান্টিয়ার গ্রুপের বেশির ভাগ সারভিস ই আর লাগার কথা না, কিন্তু ততদিন তো কিনতে হবে।