প্রাগৈতিহাসিক শুনে মনে পড়ল 'ছোটো ছোটো দুটো টিরেক্সের বাচ্চা ডিম ফুটে বেরিয়ে তখন ইতিউতি চাইছিল।" কুমুদির ওসব লেখাগুলো তুলনা পাওয়া ভার।
নীপা হল নীরব পাঠিকার সংক্ষিপ্ত রূপ, এখন জেন্ডার নিউট্রাল হয়েছে। সপা হল তার উল্টো।
ইন্দোদার সঙ্গে কথা নেই। আগেরবার দেশে গিয়ে বললাম চল আড্ডা মারি। তো লুরু পালিয়ে গেল। ভুলি নাই ভুলি নাই।
আর বলবেন না, আমিই বড় হয়ে গেলাম। কাল রাত্তির দেড়টার সময় আপিসে এক কোলীগের সাথে ঝ্গড়া করছিলাম, বললাম যদুবাবুর ডিপার্টমেন্টটা আমি যখন গ্র্যাজুয়েট করি ... ভদ্রলোক আমার থামিয়ে দিয়ে বললেন সে প্রাগৈতিহাসিক যুগের কথা! আমি রেগে বললাম বটেই তো এখন আমি বাড়ি যাবো।
দেখতে দেখতে কত বছর পার হয়ে গেল!!!!!
সম্ভবতঃ এলেবেলে সপা হবার আগের কথা।
আরে,আমিই খুঁজে পাই না!
বুঁচি-ও বড় হয়ে গেল, ক্ষি ক্ষান্ড
নিরামিষ পাঁঠার মাংস আইটেম-টি আমার দেশের বাড়ীতেও হত বটে - বেশ ভাল
হ্যাঁ মশাই, মাঝেমাঝে মনে হয় ধুলো ঝেড়ে আবার শুরু করি। কিন্তু আজকাল বড় চাপে আছি।এত এত রুগী মারতে হচ্ছে দিনরাত !
বড়াই, তোমার আর একটা লেখা ছিল, বিলাতের অলৌকিক জিনিসপত্র নিয়ে। সেটাই বা কই? কিছুই খুঁজে পাই না।
পারো এখন লংডংবাসিনী।উইম্বলডনে থাকেন। ভারি মিষ্টি দুটি ছানা। বিভং ব্যস্ত। বিভং!
ইন্দ্রনীলবাবুর ওপর আমার একটা মস্ত ইয়ে আছে। সেই যে উনি দেশভাগের কিসসা লিখছিলেন কিস্তিতে কিস্তিতে, সেটা যে কেন মাঝপথে বন্ধ করে দিলেন...
ওটি ফের চালু করা যায় না? আমি তো এ ব্যাপারে দ-দি আর আপনার ইনপুট নেব বলে আশায় আশায় বেঁচে আছি। খ-কে সাহস করে বললাম পরশু কিংবা তার আগের দিন। তো তিনি এমন অ্যাক রেফারন্সের গুঁতো মারলেন, শুনে আক্কেল গুড়ুম। বলে কিনা স্টেট আর্কাইভে হানা দিতে। আমি গাঁয়ের ধুর, ওসব নাম শুনলেই বুক ধরফর করে।
হ্যাঁ অক্ষদা দিব্বি আছেন। বুঁচি একজন রীতিমত টিনেজ মহিলা হয়ে গেছেন। হ্যাঁ বুঁচিও দিব্বি ফেমিনিস্ট হয়ে উঠেছেন।
হ্যাঁ আমারো তো মিশিগানে ফ্রিজের মধ্যে ডিম ফেটে মুর্গীর ছানা বেরিয়েছিল, তারপর থেকেই আমি এক্সপায়ারি ডেটের ব্যাপারটা খেয়াল করতে শুরু করি।
কিন্তু বড়াই, লেখার কথাটি ভুলো না। কিছুকাল আগে ভারতভাগ বিষয়ে একটা বিস্তারিত লিখছিলে ধাপে ধাপে, সেই টই কোথায় তলিয়ে গেল? টেনে তোলো।
ইয়েস ইয়েস পিপি।:))
এহে "অপরিণত থাই" এর ব্যাপার টা লোকজন এখনো ভুলতে পারে নি দেখছি :)))
আমার এক বন্ধুনির সেই ছোটোবেলায় বলা গল্প। ওর বাবা তখন সংসারী হন নি, বাবা হওয়া তো দূর অস্ত, সেইসময় উনি ভাত রাঁধতেন আর সঙ্গে ডিম ভাজা করে খেতেন। একদিন যেই না ডিম ভাঙতে গেছেন, ডিম ফুটে মুরগীছানা বেরিয়েছে। সেই থেকে নাকি উনি মুরগী পুষতে শুরু করেন। ঃ-)
অনেক দিন বাদে পুরোনো লোকদের সাথে বাক্যালাপ কত্তে পেরে খুবি আনন্দিত। ডিডিদা আসেন্না আজকাল?
হ্যাঁ পরে তো ডিম থেকে ছানা বেরিয়েছে।
খবর আর কী হে বড়াই, আজকাল তুমি তো সেই "আমার উন্মন বাদ্যকর" এর মতন লেখা লেখো না। তাই বড়ই উন্মনা হয়ে আছি। ঃ-)
বোতিন, উনি হলেন গে আমাদের ঝিলপিপি।গিন্নি হওয়া ইস্তক খুব ব্যস্ত।
যোগাযোগ আর কি, এই গুরুর পাতাতেই যা হয়। আচার্য বোধিসত্ব দাসগুপ্ত গুরুলগিনের সাথেও তো এই ভাবেই সৌহার্দ্য বজায় থাকে।
হ্যাঁ, ঐ কলিষ্ঠ নেই অব্দিই আমার শেষ জানা। তারপর সব ছেড়েছুড়ে দিয়েছি পড়াশোনা ফোনা। পরে আর কিছু বেরিয়েছে কিনা তা তো জানিনা।
বোতিন, হ্যাঁ মনে আছে।
আতোজ, কী খবর?
এই বিচিত্র দুনিয়ায় মাত্র কয়েকজনের সঙ্গেই সত্যিকার দেখাসাক্ষাৎ আমার হয়েছে। বাকী সবাই ভার্চুয়াল হয়েই আছেন। তবে রিয়াল হয়ে যাবেন, একদিন না একদিন। এই যেমন কেকে, তাঁর সঙ্গে কফি আর ফ্রুটকেক খেতে খেতে তিনচূড়ো পাহাড়ের পাশে চিত্রলেখা হ্রদে ঘুরবো বোটে করে। তারপরে এই বড়াই, এঁর সঙ্গে দেখা হবে বইমেলার ময়দানে, আবার যখন ময়দানে ফিরবে মেলা। তারপরে ধরো এই অভ্যু, অরণ্য, এঁদের সঙ্গে কল্যাণীতে, সেই পরম বৈষ্ণব মিষ্টির দোকানে, যেখানে রাস্তায় বিশাল বিশাল ষাঁড় ঘোরে। ঃ-)
আর এক বার ইন্দো দার সাথে দেখা
ব ইমেলায়। ওরে বাবা সাথে কত সুন্দরী সুন্দরী মেয়ে। রাত্রির দিদিমণি তো ছিলেন। তাছাড়া ছিলেন পুরোনো গুরুর আয়াল্যান্ড বাসী পারো আর একদা চন্দরনগর অধুনা আমেরিকা বাসী। ধুত্তোর তার গুরুর ছদ্মনাম টি ভুলে গেলাম।
ইন্দো দা আমাদের সবাই কে কফি খাওয়ালো। মিঠু গুরুর স্টলে বসে বসে কাজ করছিল। ওকে এক কাপ দিয়ে এলুম।
অভ্যু থ্যানকু! ভারি ভাল এই গানগুলো!
ডিম সেদ্ধ করে আদ্দেক করুন। কুসুমটা বার করে নিয়ে নুন লঙ্কা কুচো পেঁয়াজ ইত্যাদি দিয়ে ভেজে আবার ডিমের পেটে ফেরত পাঠান। এইভাবে খেলেই আর কোনো ভয় থাকবে না। রেসিপিটা গুরুতেই কেউ দিয়েছিল। কে মনে পড়ছে না।
অভ্যুর সাথেও যোগাযোগ রাখি নাই।আমারি দোষ।