নিউ ইয়র্ক টাইমস এ ইন্ডিয়াতে কোভিড কেস এবং ডেথ এর সম্ভাব্য সংখ্যা নিয়ে একটা লেখা বেরিয়েছে।
The official Covid-19 figures in India grossly understate the true scale of the pandemic in the country. Last week, India recorded the largest daily death toll for any country during the pandemic — a figure that is most likely still an undercount.
Even getting a clear picture of the total number of infections in India is hard because of poor record-keeping and a lack of widespread testing. Estimating the true number of deaths requires a second layer of extrapolation, depending on the share of those infected who end up dying.
In consultation with more than a dozen experts, The New York Times has analyzed case and death counts over time in India, along with the results of large-scale antibody tests, to arrive at several possible estimates for the true scale of devastation in the country.
https://www.nytimes.com/interactive/2021/05/25/world/asia/india-covid-death-estimates.html
এ আর নতুন কি? আমাদের এলেবেলেবাবুকে বিদ্যাসাগর আর শব্দসংখ্যা দশহাজার ইনপুট দিলে এর চেয়ে ঢের ভাল পোবোন্দ নামিয়ে দেন।
আর ছবিগুলো কাদের? ব্যক্তি না রোবট?
মধুজা কে? ব্যাক্তি না এআই?
"পুরস্কার তিরস্কার
কলঙ্ক কণ্ঠের হার ..."
এবার আসল কথা বলি।
আমার নামে প্রকাশিত হলেও ওই লেখার একটা লাইনও আমি লিখিনি।
তাহলে কে লিখেছে?
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা(AI)।
আমি লেখক নই, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ে কাজ করি। সমাজ-প্রাসঙ্গিক (sociocontextual) AI ডিজাইন, আরও নির্দিষ্ট করে বললে।
এই লেখাটার ইনপুট ছিল কেবল ছবিগুলো, দুই ভদ্রমহিলার নাম ("Sunny Leone", "Priyanka")।আর স্ট্রিং ফ্রেজ দেওয়া হয় "imitation", "copycat" আর "shortfall"। এরপর AI এর কারসাজি।
প্রসঙ্গত, আমাদের আগের কাজ দেখে আসতে পারেন নিচের লিঙ্ক থেকে।কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার লেখা কাল্পনিক বাড়ির বিজ্ঞাপন।
বোধহয় খুব একটা খারাপ লাগবে না।
এটা ভাটের বদলে টইয়ে গেলে ঠিক হতনা?
মধুজার লেখাটা পড়লাম, একেবারে খাজা । পর্নস্টারের দুটো কান আছে, সাইকেলেরও দুটো চাকা আছে - তাহলে কি ওনারা এক? ছাগলের দাড়ি আর রবীন্দ্রনাথেরও দাড়ি - তার চেয়েও খাজা। খাজাস্য খাজা। তবে ছবিগুলো বেটার কোয়ালিটির।
র২হ,
আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। অ্যালার্ট দেওয়া উচিত ছিল।
পোস্ট সম্পাদনা করার কোনও উপায় দেখতে পেলাম না, তাই এখানেই লিখে দিচ্ছি। মডারেটর মনে করলে আমার পোস্ট মুছে দিতে পারেন।
"বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ - নিম্নোক্ত লেখাটি কেবলমাত্র প্রাপ্তমনস্কদের জন্য। লেখাটিতে কিছু নগ্ন আলোকচিত্র পুনর্মুদ্রিত হয়েছে, যা কিছু পাঠকের অনুভূতিকে আহত করতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পড়া বাঞ্ছনীয় নয়। - লেখিকা।"
আর হ্যাঁ, দুই পোস্টদাতার আইপি তো এক হবেই, কারণ তারা পরস্পরের জীবনসঙ্গী এবং দুটি পোস্ট একই আইপি থেকে করা হয়েছে। এটি এখানকার নিয়মাবলীর পরিপন্থী হলে পোস্ট মুছে দেওয়ার আবেদন রইল।
ধন্যবাদ।
আরে কী মুশকিল। একটা এক্সপ্লিসিট ন্যুডিটি অ্যালার্ট লিখে দেবেন তো।
ওদিকে দুই লিংকদাতার একই আইপি।
আমার প্রবন্ধটি পড়ে দেখার জন্য অজস্র ধন্যবাদ। দুপুরে কণাদবাবু পোস্ট করার পর শুধুমাত্র গুরুচন্ডালি থেকেই শতাধিক মানুষ লেখাটি পড়েছেন।
যাঁরা এখনও পড়ে উঠতে পারেন নি তাঁদের জন্য -
“The Sunny Effect : How India Loves Its Porn-star Daughter.” by Madhuja Goswami
পুরোনো ক্যামেরা (Nikon D5000) আর লেন্স বের করে এই এসেছে, এর চেয়ে ভাল হল না, ট্রাইপড হলে একটু ভাল হত, যাগ্গে - চন্দ্রগ্রহণ ২০২১
অপু, এমনিতে তোফা আছি, তবে ঘরের মধ্যে বসে থেকে থেকে হাঁপিয়ে উঠেছি। কতোদিন যে কোথাও ঘুরতে যাওয়া হয় নি! :-(
March 17, government data showed that Telangana reported the highest vaccine wastage rate (17.6%), followed by Andhra Pradesh (11.6%) and Uttar Pradesh (9.4%). A month later, the NDTV report said Tamil Nadu reported the highest wastage (12%), followed by Haryana (9.7%), Punjab (8.1%), Manipur (7.8%) and Telangana (7.6%).
The states that reported "zero wastage" were Kerala, West Bengal, Himachal Pradesh, Mizoram, Goa, Daman and Diu, Andaman and Nicobar Islands
দেখা যাচ্ছে,ভ্যাকসিন ওয়েস্টেজ এর ক্ষেত্রে পশ্চিম বঙ্গ,কেরালার সঙ্গে জিরো ওয়েস্টেজ স্টেট এর মর্যাদা পেয়েছে।
যোগী ও মমতা সরকারের তুলনা করা যায় না।যদি আপনার মনে হয়,যোগীর রাজ্যে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বেটার,তাহলে সেটা আপনার কাছে ঠিক। আমার ধারণা আলাদা।যদি মনে হয়,মিডিয়া অনাবশ্যক যোগী সরকারের সমালোচনা করে,সেটা তাদের সমস্যা।
তবে এই প্যান্ডেমিক কালে, পব নামক অন্য রাজ্যের বিধান সভা ইলেকশনে, কোন মুুুখ্যমন্ত্রী এতো বার প্রচার করে নি। কেজরী , উদ্ধব কেউ নয়।
পেপার খুব খারাপ। খালি যোগির নিন্দা করে। যোগির মোজদা পেপারের দপ্তরে হানা দিয়ে ব্যান করে পোঁটলাপেটা করে পেপার তুলে দিক।
এস এম
আপনার কথা মেনে নিচ্ছি। চাহিদার তুলনায় যোগান কম । হঠাত করে দ্বিতীয় ঢেউ আসাতে একটু বিপাকে আছে। মোদী চেষ্ঠা করছে।
এত এত নেই নেই চিৎকার কেন ? আমি যেদিন ভ্যাকসিন নিলাম সেদিন অনেকেই এটা নিয়েই বলছিল ।
প্রচণ্ড মোদী বিরোধিতা হচ্ছে । অথচ এক সময় ভ্যাকসিন কেউ নিতে চাইত না । মানুষদের মধ্যে সচেতনা বলতে কিছুই ছিল না।
মমতা রাজ্যে স্বাস্থের কি হাল। অক্সিজেন কালোবাজারি হচ্ছে। Vaccine ২০০০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শ্মশানে বডি পোড়াতে গেলে অনেক টাকা দাবি করছে। সরকার চুপ। প্রশাসন চুপ। মিডিয়া চুপ।
এটা যদি যোগীর রাজ্যে হতো তাহলে পেপারে হেডলাইন হয়ে যেত।
ইলিশ মাছ ,মদ আর ভ্যাকসিন তো একজিনিস তো নয়। অক্সিজেনের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার।সবাই যেন পায়। বিনা পয়সায় ভ্যাকসিন পেলে,আম জনতার আস্থা বাড়ে, সরকারের
ওপর। যদি এমন ও হতো, চাইলেই ভ্যাকসিন পাওয়া যায়।সে ক্ষেত্রেও ফ্রী ও পেড সিস্টেম থাকলে চলে। কিন্তু এক্ষেত্রে ভ্যাকসিন এর সাপ্লাই প্রয়োজন মাফিক নেই।যখন সাপ্লাই এ কমতি থাকবে না,তখন পাশা পাশী দুটো সিস্টেম চলতে পারে।
অপু, ঠাকুর কামিনী বিষবৎ ত্যাগ করতে বলেছিলেন, আর আপনি সেই দিয়ে খিচুড়ি বানিয়ে খেলেন। কাজটা কি ভালো হল?
প্রাইভেট এ ২৫০ টাকা লাগে। কিন্তু স্টক কম।
সরকারী তে ফ্রী। স্টক আছে।লম্বা লাইন ।
ধনী দরিদ্র বলছেন ।
ধনী দরিদ্র এক দাঁড়িপাল্লায় থাকবে কেন ?
ধনীরা ১৪০০ টাকার ইলিশ খেতে পারবে। মদের দাম জানিনা। তারা কি ২৫০ টাকার vaccine নিতে পারবে না ?
১০ বছর ধরে বাঙ্গালীদের চাকরির বদলে ভাতা দেয়, ২ টাকার চাল দিয়ে দিয়ে ভিখারী বানিয়ে রেখেছে। আর কেন্দ্রকে গালাগাল করবে।
ইন্টারেস্টিং আলোচনা
কিচ্ছু নেই গো। হুলিয়ে বৃষ্টি হবে এই আশায় প্রচুর বুদ্ধি খরচা করে মর্ণিং ওয়াক করতে গিয়ে কামিনী আতপ কিনে আনলুম। দিব্য খিচুড়ি হল। কিন্তু নো বৃষ্টি। কেমন একটা "হতে পারি কিন্তু কেন হবো" ভাব...
না স্যার। আমি সরকার বিরোধী নই। ভ্যাকসিন এর জন্য কেন্দ্রীয় বাজেট ছিল ৩৫ হাজার কোটি টাকার।এই টাকায় দুশো কোটি কভিশীল্ড ডোজ হয়ে যায়।
টাকা যখন বরাদ্দ করাই আছে,তখন কেন্দ্র ,রাজ্য ও প্রাইভেট হসপিটাল এর জন্য তিন রকম দাম কেন ধার্য করা হলো? খুব মোটা বুদ্ধি বলে,বরাদ্দ টাকায় কেন্দ্রীয় সরকার কিনবে আর,রাজ্য বিলি বণ্টন দেবার কার্য সম্পন্ন করবে।
আমি কতো ভ্যাকসিন স্টকে আছে,কখন অর্ডার দেওয়া হয়েছিল; সেই জটিলতায় যাচ্ছি না।
এক দেশ, একই দাম হওয়াই বাঞ্ছনীয়।এবং সেটা ধনী দরিদ্র নির্বিশেষে বিনা পয়সায় দেবার ব্যবস্থা হলে,সরকারের গুণ গাইতাম। যাঁর পয়সা বেশি,,সে যেন আগে সুযোগ না পায়।এটাই চাহিদা ছিল।
Vaccine নেই কে বলল।
ফ্রী ও paid সব রকম আছে।
আমি পেয়েছি। আমাদের এখানে অনেকেই পেয়েছে।
এটা মোদী বিরোধীদের একটা চাল ।
আপনি কি ভ্যাকসিন পাননি?
যেদিন আমি ভ্যাকসিন দিলাম সেদিন অনেকেই দিল . মোদী বিরোধীদের প্রতি একটা ক্ষোভ ছিল ।
কেননা তার আগে এই ভ্যাকসিন নিয়ে অপপ্রচার চালানো হয়েছিল । তখন করোনা এর প্রকোপ কম ছিল ব্যাপারটাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি । প্রাইভেট হাসপাতাল গুলো ভ্যাকসিন দেওয়ার লোক খুঁজতো।
রোজ vaccine আসছে। না পেলে অবশ্যই পাবেন ।
মোদী বিরোধী হলে গালাগালি দেবেন ।
ঠিক আছি,ব্রতীন।তোমাদের ওদিকে টর্নেডো এসেছিল?
ডিসি, কী খবর হে?
এস এম দা, কেমন আছো?
টাকা চুরি নিশ্চয় হয়।এবারের মূল রাজনৈতিক প্রচার ছিলো ,এই চুরির বিরুদ্ধেই। কিন্তু সেটা আম জনতাকে ঠিক মতন বোঝাতে হবে তো! ভোট তো আম জনতাই দিয়েছে। তার মানে ঠিক ভাবে বোঝানো যায় নি। সিম্পল।
আমাদের দাবি জনগন কে বিনা পয়সায় ভ্যাকসিন দেবার ব্যবস্থা করা।বিহারে নির্বাচনের আগেও এই প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল।
জনগণতান্ত্রিক উপায়ে ভোটার মাধ্যমে যে দল জিতে আসে, তার প্রাপ্য সম্মান দরকারী।সে বিজেপি হোক বা টি এম সি।
অন্য দিকে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রাখাও তাদের কর্তব্য। এই মুহূর্তে বিনা পয়সায় ভ্যাকসিন দেওয়া কেন্দ্র সরকার এর এক নম্বর প্রায়োরিটি হওয়া উচিত। অন্য দিকে রাজনৈতিক হিংসা দমন করা রাজ্য সরকারের অবশ্য কর্তব্য।
সম
টাকা তো প্রাপ্য বটে।
কিন্তু সেগুলো তো যাদের প্রাপ্য তারা পাচ্ছে কি ? আম্ফানে র টাকা কি ভাবে চুরি হয়েছিল সেটা তো জানেন নিশ্চয়।
এই টাকাও চুরি হবে ।
দিদি বলেছে " যদি জল বিদ্যুত না থাকে তবে ৮৪ ঘণ্টার আগে চিৎকার করবেন নাা "
কিন্তু কার উদ্যেশে বলা।
আনন্দবাজার, বর্তমান, এই সময় তো টু শব্দ করবে না।তবে কার এই সাহস আছে ?
কিন্তু টাকা তো কেন্দ্রের নিজস্ব সম্পত্তি নয়।রাজ্য গুলো থেকে টাকা নিয়েই তো কেন্দ্রের দিন গুজরান হয়। রাজ্য গুলোকে তার প্রাপ্য টাকা দেবে। এই তো কথা।
বিনা পয়সায় দেশবাসী কে ভ্যাকসিন দেবার কথা।সেটা কেন্দ্র দেবার ব্যবস্থা করুক। নির্বাচনী প্রচারে বলা হয়েছিল রেশনে স্বল্প মূল্যে ডাল ও ভোজ্য তেল দেওয়া হবে।এখন বলা হচ্ছে এরকম পরিকল্পনা নেই।কেন?
কলকাতায় ইয়াষ না যশ কোথায় ?
চারিদিকে রোদ্দুর।
অমিত শাহ মিটিং ডেকেছিল। দিদি বলেছিল আমি থাকব না। অন্য ভাইটাল কাজ আছে।
পরে টাকার গন্ধে সব ভাইটাল কাজ মাথায় উঠলো।
৪০০ কোটি টাকা দেবে বলল। তাতে দিদি তো চিৎকার জুড়ে দিল "আমাকে এত কম কেন ? "
পিসি ভাইপো কোম্পানিতে ক জন নেতা মন্ত্রী আছে ?৪০০ কোটি টাকা ভাগাভাগি করলে প্রত্যেক ভাগে কত হয় ?
চোওওপ্পপ্প