অ্যরেস্ট কেন করে?
ভারতের ক্রিমিনাল জুরিসপ্রুডেন্সে যতক্ষণ না আদালতের বিচারে দোষী প্রমাণিত হচ্ছে ততক্ষণ সে শুধু 'অভিযুক্ত'।
১ তদন্তচলার সময় যাতে ভাল করে জেরা করা যায় এবং যাতে বাইরে থেকে সাক্ষ্য নষ্ট করতে বা সাক্ষীদের ধমকাতে না পারে। যার জন্য চার্জশীট দিলে সাধারণতঃ জামিন পেয়ে যায়। কেস চলে। দোষী প্রমাণিত হলে আবার জেলে ঢোকে। তদন্তে অসহযোগিতা করলে বা দেশ ছেড়ে পালানোর সম্ভাবনা থাকলে জামিন হয়না। খ্যাল করুন এই যুক্তিতেই ইডি ও সিবিয়াই চিদুবাবু এবং তার ছেলে কার্তি কে প্রায় একবছর জেলে আটকে রেখেছিল--তদন্তে সহযোগিতা করছে না, ইত্যাদি।
২মার্ডার বা অন্যান্য কেস ছাড়া, বা যাতে দোষ প্রমাণিত হলে সাজা সাতবছর বা তার বেশি হবে জামিন পাওয়াটাই নিয়ম। খেয়াল করুন বঙারু লক্ষণ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুখরাম (কং থেকে বিজেপি) বিচারের সময় জামিনে বাইরেই ছিলেন। বহুবছর পরে দোষী সাব্যস্ত হলে জেলে ঢোকেন।
৩ এখানে পাঁচবছর ধরে তদন্ত চলছে। বেশিরভাগটাই ডকুমেন্ট ভিত্তিক। সুব্রত এঁরা যখনই সিবিঃআই ডেকেছে গেছেন, ভয়েস স্যাম্পল দিয়েছেন। এই অভিযোগ ওঠেনি যে অসহযোগিতা করছেন।
এখন যদি চার্জশীট দেয় তখন এদের জেলে ঢোকানোর কী মানে? কোভিড সময়ে?
৪ খেয়াল করুন, চিদুবাবু ও তাঁর ছেলের বিরুদ্ধে মামলা চলছে। কিন্তু আজ তাঁরা জেলের বাইরে আছেন। এই কেসে আজ নয় কাল জামিন দিতে বাধ্য হবে। হয়ত হাইকোর্টে বা সুপ্রীম কোর্টে। ববড়ে যাওয়ার পর মহামহিম রমন্নার কিছু রায় আশা জাগাচ্ছে।
৫ যতদূর জানি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের অ্যারেস্ট করতে মুখ্যমন্ত্রীর অনুমতি লাগে। এখানে রাজ্যপাল কিছু দায়রা অতিক্রমণ করছেন না? ইউপিতে যোগী আদিত্যনাথ তাঁর দলের মুজফপরপুর দাঙ্গায় অভিযুক্ত এমপি সঞ্জীব বালিয়ানএর বিরুদ্ধে কোর্টে চার্জশীট পেশ হওয়ার পরও কেস তুলে নিতে নির্দেশ দিয়েছেন। যদিও মামলায় অন্য কমিউনিটির ছেলেদুটো সাজা পেয়েছে। কাজেই এই পদক্ষেপকে রাজ্যপালের মাধ্যমে ল অ্যান্ড অর্ডার গ্রাউন্ডে রাষ্ট্রপতির শাসনের সুপারিশ করার ভূমিকা হিসেবেই দেখছি। তিনোমূলের লোকেরা যেন এই ফাঁদটাকে দেখে, প্রাথমিক আবেগের প্রকাশকে সংযত করে।
প্যান্ডেমিকটাকে বাড়াবার সমস্ত ব্যবস্থা করার পর এটাই বোধ হয় চোর ধরার উপযুক্ত সময়। কিছু লোক আবার এই নির্লজ্জতাতে মোটামুটি খুশি কারণ চোরগুলি একটি বিশেষ দলের, যদিও মামলা বহুদিন ধরে চলছে, শেষ অবধি জানা আছে কিছু হবে না, তার চেয়ে বড় কথা এর থেকে অনেক, অনেক বেশি গুরুতর অভিযোগ আরেসেসের দুই দুলালের বিরুদ্ধে রয়েছে। এতেও কিছু লোকের দিব্বি ফুর্তি, যেন নারদাই এই সময়কার সবচেয়ে বড়ো ইস্যু...... এ মানে আর পারা যায় না। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির হারে এতো লোকের শোক উথলে উঠবে বুঝিনি বাপু।
সত্যি কথা বলতে কি আমার কোনো হয়রানি এখনও হয় নি অভ্যুদা। দুবার শুধু গায়ে ফুঁ লাগিয়ে করয়েকটা টীকাকেন্দ্রে ঘুরে এসেছি দুদিন। তার চে অনেক বেশিবার অন্য লোকের জন্য ঐ একই কাজ করেছি হাসিমুখে। ভোগান্তি তাঁদের হয়েছে বলেই আমাকে ওকাজ করতে হয়েছে। আমার নিজের সে তুলনায় তো কিছুই হয় নি এখনো।
পান্নাবাবু সম্ভবত কোভিশীল্ড নিয়েছিলেন। কারন সৌরভ বলছেন -
"কিন্তু চিকিৎসকরাই জানেন না, টিকাটা কখন ও কী ভাবে নেওয়া প্রয়োজন। এক এক বার তাঁরা এক এক রকম কথা বলছেন। "
কোভ্যাক্সিনে তো এতদিন কোনো ভিন্নমত ছিল না। আজই প্রথম দ্বিমত দেখলাম, তাও এখনো বোহয় খবরে প্রকাশ পায় নি। তাই পান্নাবাবু কোভিশীল্ডই নিয়েছিলেন সম্ভবতঃ।
কিন্তু সারেগামাপার ঐ বিচারক গায়কটি কে? আইডেন্টিফাই করা যায়? তাঁর তো অনেকে এভাবে মারা গেছেন বলছেন।
এদিকে আনন্দবাজারের অন্য লিঙ্কে কমিটি তো বলছে ' অল্প কিছু' -
"কোভিশিল্ড টিকা নেওয়ার পর ভারতে রক্ত জমাট বাঁধার অল্প কিছু ঘটনা সামনে এসেছে বলে জানাল ‘দ্য ন্যাশনাল কমিটি অন সিরিয়াস অ্যাডভার্স ইভেন্টস ফলোয়িং ইমিউনাইজেশন’ (এইএফআই)। দেশে প্রতি ১০ কোটি টিকার মধ্যে মাত্র ৬১ জনের শরীরে রক্ত জমাট বাঁধতে দেখা গিয়েছে বলেই জানিয়েছে এই কমিটি।"
তা ঐ দশ কোটির একষট্টি জনের মধ্যে অনেকেই কি ঐ বিখ্যাত গায়ক আর এই অভিনেতার আত্মীয়? নাকি গঙ্গার জল ঐ ডাটাতেও মেশানো আছে খানিক।
পান্নালাল বাবু কোভ্যাক্সিন না কোভিশীল্ড নিয়েছিলেন সেটা কি বলেছে? আমি তো পেলাম না।
এদিকে টিকা নিয়ে কেলোদার হয়রানি চলেইছে :(
কোভিশীল্ডে কেন্দ্র সময় বাড়িয়ে বারো থেকে ষোলো সপ্তাহ করেছে। সে বিষয়ে নাকি রাজ্যগুলিকে সুস্পষ্ট নির্দেশও দিয়েছে। সে কথা কাগজে লিখেওছে-
কিন্তু আমি কোভ্যাক্সিনের দুটো ডোজের টাইম বাড়া বা কমার কোনো খবর কোথাও পড়িনি বা শুনিনি। অথচ আজকে মেডিকেল কলেজে সেকেণ্ড ডোজ নিতে গেলে বলল কোভ্যাক্সিনের নতুন নিয়ম নাকি ৩৫ দিন পর দ্বিতীয় ডোজ। খালি ছিল অথচ কিছুতেই দিল না, কারন আমার আজ তিরিশ দিন হয়েছে।
কোভ্যাক্সিনের এই নতুন নিয়ম কবে থেকেই বা লাগু হল, কেন্দ্র না রাজ্য কার মাথা থেকে বেরোলো সেসব কিছুই বুঝলাম না। তাহলে কি নিরন্তর গবেষনায় দেখা গেছে প্রথমডোজে টীকা নিয়ে দ্বিতীয় ডোজে খাটালের চিকিৎসাতেই সবচেয়ে বেশী কাজ হচ্ছে??
কেউ কোভ্যাক্সিনের এই নতুন খেলা জানলে একটু জানাবেন তো।
নিজের জন্য কখনোই লাইন দেব না মাঝরাতে উঠবও না। ৩৫ দিনের মাথায় একদিন খোঁজ নেব, দিলে দেবে, না দিলে আমার ঘন্টা। নাকে তেল দিয়ে ঘুমোবো।
এই দুটি লেখা টীকাকরনের পক্ষে খুব ইতিবাচক নয়। তবে সত্য যা তা সত্যই চোখ বুজে থাকাও উচিৎ নয়--
এবং
চোরেরা ধরা পড়ুক, সবাই ধরা পড়ুক, সরলভাবে সে ভেবে খুশী হওয়া খুবই মুশকিলের। কারণ এইসব কারবার, এখন, এবং গত কয়েকদিনের রাজ্যপালের ভ্রমণ বা কেন্দ্রীয় বাহিনীর ব্যবহার, সবই নতুন সরকারকে ব্যতিবস্ত রাখার ধান্দাবাজি। একই ব্যাপার মহারাষ্ট্রতেও হয়েছে, দিনের পর দিন অপকর্ম চালিয়ে গেছে গভর্ণমেন্টকে ফেলার জন্য (অর্ণব গোস্বামী গালি দিয়ে গেছে এবং রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রীকে 'সেকুলার' হয়ে গেছেন নাকি বলে মন্তব্য করেছে), এখন মনে হয় কিছুটা ধীরে চল চলছে। তো একই ব্যাপার এখানেও চলবে। এ রাজ্যের ভাজপা নেতারা পদের নয় বলেই আরো বেশী করে রাজ্যপালকে ব্যবহার করে চলবে। বোধির এই কথাতে এগ্রি করি যে ক্রমশঃ সরকার ফেলা যায় কিনা, সেই চেষ্টাই হচ্ছে, কেন্দ্র সরকারের শক্তিকে ব্যবহার করে।
রাজভবনকে সত্বর কোভিড হাস্পাতাল বানানোর দাবি তোলা হোক।
বঙ্গারু লক্ষনের কেরিয়ার শেষ হয়েছিল এক লাখ টাকায় ,ছবি সহ ক্যাশে।আমরা দুর্ভাগা দেশ তাই পি এম কেয়ার সত্ত্বেও এই মালগুলো ক্ষমতায়।
পুরো স্ক্যাম টার ভ্যালুয়েশন করলে এক কোটি টাকা হবে না। পাঁচ বছর ধরে সিবিআই পাঁয়তারা কষে যাচ্ছে। এতেই কয়েক কোটি টাকা খরচা হয়ে গেছে।
সারদা,রোজভ্যালি স্ক্যাম চলছে, বেশ কিছু বছর ধরে।দোষীরা জেলে । টাকা কতো,গরীব মানুষ ফেরৎ পেলো ??
হানুসায়েব, তন্ময় ভটচাজের খপর কি? বিজেমুল তত্ত্ব আওড়াচ্ছেন? খ্যাক খ্যাক।
কে চুরি করে নিজাম প্যালেস গেল, আর কে চুরি করে বাকিংহাম প্যালেসের বাইরে উটপাখির কোট গায়ে দিয়ে ঘুরছিল, তার থেকেও বেশী গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছি ।
আজ করোনাঘটিত বন্ধের ( মাননীয় মোদীজী কি নাম দেবেন জানিনা) দিনে বৌবাজার মোড়স্থ ডিম্বসত্রটি বন্ধ আছে।
অথচ কর্মহীন ও রোজগারহীন রিক্সাওয়ালা, ঠেলাওয়ালা, কুলী ও মজদুর ভাইদের আজকের দিনেই ডিম্বের প্রয়োজন সর্বাধিক।
আশাকরি দিদি/মা বাংলার জনপ্রতিনিধিদের দিল্লির কবলমুক্ত করেই এ বিষয়ে একটু মনোযোগ দেবেন।
রাজভবনের মালিক রাঁচি গেলে অনেক ঘর ও খালি হবে, বা নিদেন পক্ষে নাগপুর।
রাজভবন টাকে কোভিড সেফ হোম করলে, অনেক সমস্যার সমাধান হয়।কিছু কোভিড রোগী পরিষেবা পায়।
****"রাজ্য সরকার
কুনাল ঘোষ কদিন আগেই বলতেন আমাদের কোরাপশনে রাজনৈতিক সুবিধা নিয়েছেন মমতা, সেটা সারদা মামলা।:-) অবশ্য আমরা হেরো পার্টি এগুলো বললে লোকে বলবে এখনও বিজেমূল তত্ব , না বললে বলবে হোয়াট আবাউট,। এই সব গায়ে মেখে কেউ পলিটিক্স করে না।
রাজার সরকার নির্বাচিত হয়েছে , তাকে ডিস্টেবিলাইজ করার চেষ্টা হলে লোকে তো অন্তত পাড়ার ক্যারম বোর্ডে বলাবলি করবে রে বাবা। তার চেয়ে তো বেশিই কিসু তো করিনি:-)))
ফ্যাসিস্ট আরএসএস-বিজেপির বিরুদ্ধে বাংলা
প্রেস বিবৃতি
১৭.০৫.২০২১
অতিমারীর জন্য গোটা রাজ্যে যখন লকডাউন চলছে তখন যে পদ্ধতিতে তিন জন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি সহ চার জনকে রাজ্যপালের অনুমতি নিয়ে সিবিআই দিয়ে গ্রেপ্তার করানো হলো, সেটা অন্যায় ও রাজনৈতিক জিঘাংসা-প্রণোদিত বলে আমরা মনে করি। রাজ্যপালের ভূমিকা এক্ষেত্রে নিন্দাজনক ও রাজ্যপাল পদের ধারাবাহিক অপব্যবহারেরও আমরা নিন্দা করছি। এটা এক দিকে যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর উপর আঘাত, অপর দিকে অতিমারী মোকাবিলার ক্ষেত্রে প্রশাসনিক সংকট বাড়াবে। মানুষের জীবন বিপন্ন হবে।
আমরা মনে করিয়ে দিতে চাই এই মুহূর্তে বাংলার প্রতিটি মানুষের মূল দাবি সর্বজনীন বিনামূল্যের ভ্যাকসিন, পর্যাপ্ত অক্সিজেন, ওষুধ, লকডাউন-ভাতা, রেশন ও সামাজিক সুরক্ষা। এই দায়িত্বে মোদি সরকারের চূড়ান্ত ব্যর্থতার দিকেই মানুষের নজর থাকবে। সরকারের দায়বদ্ধতার দিকেই আঙ্গুল উঠবে। কোনও ভাবেই এই দায় ও দায়িত্ব থেকে হাত ধুয়ে ফেলতে পারে না কেন্দ্রীয় সরকার।
শামিম আহমেদ, ডাঃ সুমিতা দাস, আশিষ কুসুম ঘোষ
(ফ্যাসিস্ট আরএসএস-বিজেপির বিরুদ্ধে বাংলা-র সব আহ্বায়কদের পক্ষ থেকে)
কেসি, দ্যাখো আমার কথায় খারাপ লেগে থাকলে আমি সরি। আসলে রাজনীতি র অনেকটাই ক্ষমতা র আস্ফালন , মেডিয়াও সেটাই দেখায় , হয়তো নির্বাচন ও সে ভাবেই হয়, ভোট পেতে গেলে হয়তো স্করপিও লাগে। আমরা এই টার্মস অব রেফারেন্স এ কথা বলব কেন?
ওসব ব্যাখ্যা পোবোন্ধ তোমার ডিপার্টমেন্ট। আমার ভালো লেগেছে, বলেছি। মির্জাকেও নাকি ধরেছে।
এই লোকগুলো কে ওদের দলে নিয়েছেন বা কেন এই বার শুভেন্দু মুকুল ইত্যাদিকে?
এই গ্রেফতার আর তার টাইমিং এর আর কোন ব্যাখ্যা আছে কি, তুমিই বল না। এখন সিবিআই সাফাই দেওয়া র চেষ্টা করছে অনুমতি দিয়েছে, ধনখড় আগূ অনুমতি দেয় নি কেন। একটা ন্যারেটিভ তৈরি করার চেষ্টা করছে রে সেই অনুমতি শপথ গ্রহণের র আগে।
অভিযোগ মামলা কোনটাই তো নতুন না।
সৌগত , মির্জা, মুকুল শুভেন্দু শঙ্কু সহ সকলেই গ্রেফতার হলে অনেকদিন আগেই হতে পারত।
হানুদা, আরএসএস টেসেস অমিত শাহ এসব নিয়ে আমি কুছু বলি নাই, ঘুষখোরদের ধরায় বলেছি। বাকিগুলোকেও ধরতে হবে বলেছি। সেটা তোমার ভালো নাই লাগতে পারে, আমাকে মোটাভাইয়ের গুনগ্রাহী হিসেবে দাগিয়ে দুপুরে দুগাল ভাত বেশি খেতেও পার। কেই বা আর আটকাচ্ছে? আটকাবেই বা কেন?
সৎ ভাজপা সেটিং-এর পথে না গিয়ে চোরদের ধরার ব্যবস্থা আগে করলেই পারত।
বা চোরদের দলে না নিয়ে।
অনেক দিন ধরেই তো এই কেসগুলো নিয়ে ধ্যাস্টামো চলছে। ভোটে ২০০-র ওপর লাথি খেয়ে তারপরেই এসব করলে তো ভাইটিদের ওপর কাজের চাপ পড়ে।
অনুপ্রাণিত চ্যানেল গুলো খুব গলা ফাটাচ্ছে।
কুণাল ঘোষ খুব চেচাচ্ছে।
যে সারদা কাণ্ডে গ্রেপ্তার হয়ে বলেছিল " মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে গ্রেপ্তার করুন " ।
সে নাকি পিশিমনির দলের মুখপাত্র।
কি বিচিত্র।
সমস্ত বাংলা মেডিয়া প্ল্যান করে দুদিন সিবিআই কভার করা বন্ধ করলে , এরা সকলেই জামিন পাবেন। মুকুল শুভেন্দুর গ্রেফতার লাগবে না।
কেসি, তুমি রাজনৈতিক মন্তব্য করেছ, তাই রিয়াক্ট করেছি, বাকি কটি ফালতু থুতু নিজগুণেই উৎস সন্ধানে ফিরবে আশা করি।
হ্যাঁ, কোভিড সংক্রমণ যাতে বাড়ে সেই জন্যই তো দিল্লীর মাথা থেকে এটা বেরিয়েছে, এখন।
সব রাজনৈতিক প্রতিহিংসা।
সব চক্রান্ত।
হেরে গেছে বলে।
আর যারা গ্রেপ্তার হল তারা কেউ ঘুষ খায়নি ? সব মিথ্যা।
আর যেভাবে বিক্ষোভ চলছে তাতে তো কভিড সংক্রমণ বাড়তে পারে ।
পিসিমনি কি এসব দেখছে না ।
আর এসেস কে মিস্টিফাই করে অমনিপ্রেজেন্ট বলতে আমি রাজি নই,অবশ্যই দোষী র শাস্তি সবাই চাইবে। কারণ এই অমনিপ্রেজেন্স কখনোই মোলায়েম না এখন অমিত শাহ র জয়গাথা র ন্যারেটিভ তোমার ভালো লাগলে করতে পারো, আ মি পারবনা ,'প্রকৃত' সেক্যুলার নই কিনা, ঠাডা ঘর এসি ইত্যাদি মাত্র, :-))))
বিচারের কঠোর দৃষ্টিহীনতা যেমন গুজরাট পোগ্রোম কে অসত্য প্রমাণ করে ছেড়েছে সেরকম বিচার চেয়ে তুমি খুশি থাকতে পারো আমি পারবনা ।
এতদিন কেন তদন্ত হয়নি ?
মমতার দল অসংখ্য লোককে ঘ্যছাড়া করেছে , আক্ষরিক অর্থে ই রিলিফ চলছে কোনমতে কিন্তু তাই বলে নির্বাচিত সরকারকে ফেলে দেওয়ার চক্রান্ত সমর্থন করতে পারব না। রাজনীতিতে কনফ্লিক্ট রিজোলিউশনেল সোজা পদ্ধতি , যেকোন পরিস্থিতিতে আত্মপক্ষ সমর্থন। সেই রাস্তা সকলে সবসময়ে বাছবে এটা আশা করা কঠিন।
শুভেন্দু বা মুকুল নয় কেন? ঠিকই তো ।
তাহলে সৌগত বা প্রসূন বাদ গেল কেন ?
পিসিমনির ছেলেরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। হোক না লকডঅন থোড়াই কেয়ার । আর কোভিড ? গায়ে গা লাগিয়ে চলুক বিক্ষোভ ।
শুভেন্দু বা মুকুল নয় কেন? ঠিকই তো ।
তাহলে সৌগত বা প্রসূন বাদ গেল কেন ?
পিসিমনির ছেলেরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। হোক না লকডঅন থোড়াই কেয়ার । আর কোভিড ? গায়ে গা লাগিয়ে চলুক বিক্ষোভ ।