গত ৫ বছরে যাদের জ্জেলে ঢোকায় নি তাদের সাড়ে পাঁচ বা ছ'বছর বাদে ঢকালেও কিছু হত না। কিন্তু যেহেতু হেরে গেছে তাই ভ্যাক্সিনেশান ইত্যাদি পুরো সিস্টেমটা সম্পূর্ণভাবে ডিজরাপ্ট করার জন্যই এই টাইম। একইসাথে ঐ ফিরহাদের পজিশানে পৌর প্রশাসনে অভিজ্ঞ লোক বসাতে যাতে সমস্যা হয় তাই দুজন প্রাক্তন মেয়রকেও গ্রেপ্তার করেছে।
মোটামুটি এন আর সি করতে না পেরে বাঙালিকে কোভিডে মারার ইচ্ছা আর কি। গুজরাট দিল্লির গণহত্যার পর এবারে বাংলায় গণহত্যা।
ঠিক। অর্ণব গোস্বামী নাকি আজকাল টিভিতে আসে না। কেসটা কী ? কোভিডের প্রকোপে দেশ ছেড়ে কি ইউ কে ভেগে গেছে ?
গ্রেপ্তারের বুদ্ধি অমিত শাহর মাথা থেকেই।
- পদ্মপালকে দিয়ে রাজ্য ঘোরানো।
- ৭৭ জন এম এল এ কে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সুরক্ষা দেওয়া।
- পদ্মপালের কাছ থেকে সম্মতি নিয়ে গ্রেপ্তার।
সবই ঐ মাথা থেকে। হেরে গিয়ে রাগ মেটাচ্ছে। এই তো ব্যাপার।
হানুদা, তোমার এরকম করে ভাবতে ভালো লাগলে ভাবতেই পার, কে তোমায় আটকাচ্ছে? দুটো চোর ধরলেই বুঝি সরকার পড়ে যায়? এখন ভোট ফোট আর নেই, ধরলে এখনই ধরুক, সঙ্গে ভন্দু আর মুকুলকেও ধরুক। কিন্তু এটাও মনে হচ্ছে সেটিংএরই খেলা। একদিন আগেই লক ডাউন, আর আজকেই এই অ্যাকশন, আসলে হয়তো দুএকজনকে একটু টেনে দেওয়ার জন্যই এই গেম রাজ্যের পক্ষেই।
চোরদের ধরেছে বেশ করেছে, আরও ধরা চাই।
"জয় গোস্বামী কোভিড নিয়ে হাস্পাতালে
অঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় কাল চলে গেলেন।"
আর এক গোস্বামীও অনেকদিন টিভির পর্দায় নেই।
ভাইরাসের বুদ্ধিকে তুশ্চু জ্ঞান না করাই উচিৎ -- গোটা বিশ্বকে প্রায় বছর দেড়েক তুর্কি নাচন নাচানোর পর অন্তত ওর একটা সম্মান প্রাপ্য হয়।
আর শুধু চন্দ্রবিন্দু ঠিক না, চন্দবিন্দু চাঁদ বলতে হয়।
অতো চিন্তা করবেন না, RSSএর সমাজসেবার উপর ভরসা রাখুন।
কেসি, আর এস এস এর মাটি কামড়ে পড়ে থাকা যথেষ্ট নয় তাহলে:-)))) বহুদিন ধরেই তদন্ত ও বিচারে কেউ আপত্তি করেনি, সিবিআই কি টাকলার বাপের সম্পত্তি ? পুলিশের স্বাধীনতা, বুরোক্রাসির স্বাধীনতার দাবি করে তারা টেলিভিশন কাঁপান আজ তাদের লজ্জার দিন, কারণ টিও খুবই সোজা, তাঁদের ভাষ্যে গণতন্ত্র , সুষ্ঠু প্্যশাসনে একটা সমস্যা মাত্র।
ভোটে হেরেছি বলে মমতা বিরোধীহীন রাজনীতি করেননি বলতে হয় তাহলে। এই ইলেকশনের ফলঘোষণার পরেও চ্যালাদের দাপট দেখা যাচ্ছে সর্বত্র।
৫-৬ বছর ধরে একটা মামলা ঝুলে আছে , কেন ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে কেউ জানেনা, তাই বলে সদ্য নির্বাচিত সরকার ফেলার তাল হবে আর কেউ কিছু বলবে না এগুলি চ্যাংড়ামি।
বদ্দার নিজের পলিটিকাল বুদ্ধি একটা ভাইরাসের বুদ্ধির চেয়ে বেশি বলে তো মনে হয়না। মোটাভাই না থাগলে ঝাড়েবংশে ধ্বংস হবে!
অমিত শাহ ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিজি হয়ে গেসে, গালি খাওয়ার জন্য বদ্দাকে আগিয়ে দিয়ে লো লেভেলে চলে গেছে।
অমিত শাহর নির্ঘাত কোভিড হয়েছে। চন্দ্রবিন্দু হয়ে গেছেন কিনা কে জানে! মোটাভাই থাকলে এত কাঁচা কাজ করত না।
সবগুলোকে লাইন দিয়ে জেলে ঢোকাক। শুভেন্দু আর মুকুল কেন বাদ সেই প্রশ্নও উঠুক। ভোটে জিতেছে বলে সাতখুন মাফ নাকি? ঢুকুক সব জেলে।
গ্লুকোন এম টা ভেট মেেডিসিন কি? এই নামেে একটা কুকুুুর দের জয়েন্ট পেনের ওষুধ আছে।
দেখুনঃ আমি + ২ এর পরে কেমিস্ট্রিকে সশ্রদ্ধ (নম্বর বিবেচনা করলে সশ্রাদ্ধও বলা যায় ) নমন করে বিদেয় দিয়েছি। অত প্রশ্ন বুঝিনা ।
আজ্ঞে কেলোবাবু, 'য়েম' টি সিপিয়েমের। গ্লুকন মার্কসবাদী। সিপিয়েমের মত লড়ে যায়। ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধু করেও গায়ে ব্যাতা হয়না।
এই দেখুন না, বোধিস্যার এখনও মমতার নিন্দে না করে বিজেপির বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখতে পারছেন না। একটু লজ্জা আনুন স্যার! বিজেমুলের পিছনে দৌড়তে গিয়ে ভোটে ত গোহারা হেরেছেন।
এম ফর মোদি? @১০টা ২৮
টুডিজি কেমিক্যালি হচ্ছে গ্লুকন এম।
'য়েম' টি কিসের বলুন দিকি!!
চ্যাংড়ামি ও মস্তানির নতুন নাম সরকার পরিচালনা। ইয়ার্কির কোন সীমা নেই। পুরোনো মামলা জাগিয়ে তুলে নতুন সরকার ফেলার চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। তদন্ত এবং বিচার প্রথম থেকে হলে কথা ছিল। মমতা নিজে বিরোধীহীন রাজনীতি র অন্যতম প্রবক্তা, ফেডেরালিজম শব্দটা ক্ষমতায় আসার পরে শিখেছেন, আগে বলতেন 356 ধারা আর পিএম টু ডিএম এর কথা, এখন মোদী র ডিএম মিটিং এর পরেই সিবিআই এর কার্যকলাপ শুরু হয়েছে নতুন করে। যেকোন গণতন্ত্র প্রেমী মানুষ কেই এর প্রতিবাদ করতে হবে। বিজেপি ক্ষমতা দখলে ব্যর্থ হয়ে পাগল হয়ে গেছে। ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে তাদের স্থান হবে।
অভ্যুদা টুডিজির ওপরে কি রকম ইনটেনসিভ স্টাডি হয়েছে সেটা দেখাতে নিম্নলিখিত লিঙ্কটি দিয়েছিলেন-
https://twitter.com/PriyankaPulla/status/1390993088886173697
মোদীজীর টুডিজি নিয়ে কয়েকদিন আগেই আলোচনা হয়েছে তো। একটু পিছিয়ে দেখে নিন।
টুডিজি হচ্ছে যাকে বলে খড়কুটো।
আচ্ছ, ডি আর ডি ও-র ওষুধটা দেখে মনে হচ্ছে গ্লুকন ডি-র জাতভাই। কেমিস্ট কেউ আলোকপাত করবেন?
কলকাতা কর্পোরেশন থেকে ক্লোরিন-জল স্প্রে করছে।
নতুন নয়, আগের ওয়েভেও করত। সব জায়গায় হয়ত করছে না। মেডিকেল কলেজ বা হাসপাতালের আশেপাশেই করছে।
জয় গোস্বামী কোভিড নিয়ে হাস্পাতালে।
অঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় কাল চলে গেলেন।
আমরা মনে করি একদিন কবিতার জরায়ু থেকে আত্মপ্রকাশ করেছিল বিশ্বব্রহ্মান্ড, তার নিভৃতি, স্থিতি আর আলোড়ন অনাগত কালের দিকে বাড়িয়ে রাখুক, অনাবিল হাত। তার চেতনা বীণাতেই একদিন নেচে উঠেছিল ছন্দ, তার কথকতা সুর্যমূখীর মত অম্লান ভঙ্গিতে সৃষ্টির ইতিহাস শোনাক। কবিতা হোক আমাদের প্রথম কথা, যাত্রাপথের দিশারী, এবং দ্যাখাক বাঁচার স্বার্থকতা। কবি ও তার পাঠকের মধ্যবর্তী সাঁকো থেকে কবিতা হাজার হাতে ছড়িয়ে দিক অভ্র, আবীর আর যাবতীয় রহস্যের চাবিকাঠি।
তবু যেন আজ ক্রমে ক্রমে দৃঢ়মুঠি শিথিল হয়ে আসছে, রক্তের এক নাম জীবন আর কাব্যের একনাম? কী জানি বড়বেশী চোরাটান, বড়বেশী আর্তস্বর! শেষ ঘোড়ার উপর বাজি রেখে শুঁড়িখানায় যারা ফলাফল নিয়ে তর্কে তর্কে ছড়িয়ে দেয় বারুদ, যারা অন্ধকারের কাছে নিঃশেষে নতজানুতার দীক্ষা নিয়েছে, আমরা জানি ধ্রুবতারা নেই তাদের না ধ্যানে, না তাদের জীবনযাপনে।
ভোটের খেলায় পাঁচ গোলে গোহারা হেরে সিবি আই আর পদ্মপাল আবার অন্য খেলা শুরু করেছে দেখছি নিজের আম্পায়ার নিয়ে।
এরকম উদ্যোগ এবার একের পর এক হতে থাকুক। "সরকারী স্টেডিয়াম ভাড়া করে বেসরকারী হাসপাতালের ব্যবসা নয়। দুর্গত মানুষের পাশে মানুষের দাঁড়ানোর এক উদ্যোগ।
পরিকাঠামো তৈরি করেছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য প্রতিবন্ধী সম্মিলনী। ডাক্তার যোগাবে শ্রমজীবী স্বাস্থ্য উদ্যোগ ও ওয়েস্ট বেঙ্গল ডক্টরস ফোরাম।
কিন্তু দরিদ্রতম রোগীদের পরিষেবা পৌঁছে দিতে তো খরচ আছে।
তাই মুক্ত হস্তে দান করুন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য প্রতিবন্ধী সম্মিলনীর তহবিলে।"
লিখলেনDr. Punyabrata Goon
সুপ্রভাত ব্রতীন। কেমন আছো?
সুপ্রভাত গুরু। কেউ কি মর্কেটে আছে?
এইটে বিশেষ করে ডিসিবাবুর জন্য রেখে গেলুম: https://www.anandabazar.com/horoscope/articles/keep-this-number-with-you-for-betterment-in-financial-condition-dgtl/cid/1280829
দ্রি কে বহুদিন দেখি না। আশা করি ভালো আছেন।