একে তো চলছে দুনিয়াজোড়া করোনা মহামারী। আবার যেখানে যেখানে মহামারী খানিকটা বাগ মেনেছে সেখানে শুরু হয়েছে গোলাগুলি, বোমাবাজি।
এসব কী? এসব কী????
দই আর দইওয়ালাদের ব্যাপারে দাড়িদাদুর একটু বেশি আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। ডাকঘরে আছে, চন্ডালিকায় আছে। আরো বহু লেখাতেই আছে। মনে হয় উনি দই ভালোবাসতেন। কিন্তু খেতেন নিমের সরবৎ। লিখতেন 'দই চাই দই চাই দই চাই গো '---একেই বলে কল্পনাশক্তি।
মনে রাখতে পারেন মোদী'র হালে দাভোসে World Economic Forum এ বাগাড়ম্বর,
" যে চলছে দুনিয়ায়! আর ফেসবুক ভর্তি ভূতপ্রেত শুঁড়োলা দানব তন্ত্র মন্ত্র নরবলি পারিবারিক খাঁড়া ইত্যাদির গল্পকে কল্পবিজ্ঞান নামে চালিয়ে দিয়ে উলুটিপালুটি করে গদগদ গড়াগড়ি যাচ্ছে তথাকথিত 'উচ্চশিক্ষিত" পাঠকেরা। এক বন্ধু রেগে গিয়ে বলছেন এরা প্রাথমিক চিকিৎসার"
আর সেই Ayush64? সেটার কি হল?
পশ্চিমবঙ্গ, কেরালা আর পাঞ্জাব ?
তামিলনাড়ুর কী হল?
বিশ্বগুরুর চেলা চামুন্ডারা এখন গুরুর মান বাঁচাতে ব্যস্ত। নামকরা নিউস সাইটের নকল ওয়েবসাইট বানিয়ে গুরু বন্দনা চলছে। দেশ সামলানোর সময় কোথায় ?
ওদিকে ফেসবুকে সেই হোমিওপ্যাথি ভক্ত ভদ্রলোক ও ভদ্রমহিলাগণ ক্রমাগতঃ প্রচারণা চালিয়ে চলেছেন হোমিওপ্যাথি খেয়ে করোনা ঠেকানোর নানাবিধ পোস্ট করছেন। ঘটনাচক্রে এদের কয়েকজন আবার পেশাদার জ্যোতিষী।
কী যে চলছে দুনিয়ায়! আর ফেসবুক ভর্তি ভূতপ্রেত শুঁড়োলা দানব তন্ত্র মন্ত্র নরবলি পারিবারিক খাঁড়া ইত্যাদির গল্পকে কল্পবিজ্ঞান নামে চালিয়ে দিয়ে উলুটিপালুটি করে গদগদ গড়াগড়ি যাচ্ছে তথাকথিত 'উচ্চশিক্ষিত" পাঠকেরা। এক বন্ধু রেগে গিয়ে বলছেন এরা প্রাথমিক চিকিৎসার বাইরে, এদের উত্তমরূপে মাধ্যমিক চিকিৎসা দেওয়া হোক। অন্যদিকে আর এক দল প্রাণপণে নিজেদের 'উর্ধে চন্দ্র উঠিয়াছে নিম্নে ফুল ফুটিয়াছে" মার্কা কবিতার ভিডো করে করে তুলছেন আর ইনবক্সে খোঁচা মেরে বলছেন, "দেখেছেন? ভিডো দেখেছেন? যদি দেখলেন তবে কমেন্ট কেন করলেন না? উঁ?" ঠোঁট ফোলানো ইমো দিচ্ছেন।
এ এক মারাত্মক জলসা চলছে।
হ্যাঁ, ফকির ঝোলা তুলে চা বেচতে গেলে দেশটা বেঁচে যেত, তিনি আপাতত সে সব মুলতুবী রেখে আপিস যাবেন বলে মাটির তলায় সুড়ঙ্গ খোঁড়ার তালে আছেন।
ফকীর বাউল সুফি এঁরা যেমন গান করেন, "এ কোন পাগলের খেলা রে ভাই, যে পাগল শুধু সেই জানে।" ঃ-)
"মুশকিল হল, ফেক নিউজ ও তো কম না! একবার এক বন্ধু বলছিলেন, 'সব নিউজই ফেক। কথা হল কোন ফেক নিউজটা সাবস্ক্রাইব করব। '"
সেই |
তারাপদ রায়ের ভাষ্যে জনৈক পাগলের উক্তি, "দুনিয়ার সব শালা পাগল। আমি শুধু বনে ঠকেছি|"
মুশকিল হল, ফেক নিউজ ও তো কম না! একবার এক বন্ধু বলছিলেন, 'সব নিউজই ফেক। কথা হল কোন ফেক নিউজটা সাবস্ক্রাইব করব। '
"তারপরে হয়েছে এই মিডিয়া, ভয়ের ব্যবসা চালিয়ে চলেছে। নানা জায়্গায় ভয় দেখিয়ে যাচ্ছে"
বিশ্বগুরু, চেলাচামুণ্ডা আর তাঁর দেশের ভক্তিতে গদগদ মানুষজনের একটু ভয় পাওয়া প্রয়োজন |
" (But) the world cannot afford to focus only on COVID-19. It must learn from this crisis, and plan for the next one. Otherwise, precious time and momentum will be lost. That is why our recommendations focus on the future. COVID-19 has been a terrible wake-up call. So now the world needs to wake up, and commit to clear targets, additional resources, new measures and strong leadership to prepare for the future.
We have been warned"
বাকীটা, বা পুরোটা,
তারপরে হয়েছে এই মিডিয়া, ভয়ের ব্যবসা চালিয়ে চলেছে। নানা জায়্গায় ভয় দেখিয়ে যাচ্ছে, আসছে, আরেক ওয়্ভে আসছে। বর্তমান সামলাতেই মানুষ হিমশিম, ভবিষ্যতের ভয় দেখাচ্ছে।
এই বিশ্বব্যাপী দাবানলে, ভয়ের বেড়াজালের ভিতরে বসে শুধুই জপ করে যাচ্ছি, "ভয় হতে তব অভয়মাঝে নূতন জনম দাও হে "
Amit, ভারতের পরিস্থিতি সত্যি সাংঘাতিক!
পাই এবং যাঁরা কোভিডের নতুন স্ট্রেন নিয়ে উৎসাহী, আজকে একটু পরে সিডিসি একটা সম্মেলন করছেন, তার আগাম স্লাইডগুলো হাতে এসেছে, দেখতে পারেন ইচ্ছে হলে,
https://www.cdc.gov/vaccines/acip/meetings/downloads/slides-2021-05-12/10-COVID-Scobie-508.pdf
আমার এখানে এক পরিচিত এক্স কলিগ-এর বাবা এবং ভাই দুজনেই জাস্ট গত এক সপ্তাহে র মধ্যে চলে গেলেন করোনায়। ভাই হয়তো বড়োজোর চল্লিশ-৪৫ হবে। দিল্লিতে ছিল। সে এখানে আটকে আছে। কোনোভাবে যাওয়ার উপায় ই নেই। একেবারে থম মেরে গেছে।
কলকাতায় বা অন্য জায়গায় বন্ধুবান্ধবের বা চেনাশোনা দের মধ্যে আরো বেশ কিছু খারাপ খবর এলো গত কয়েক হপ্তায়। খুব ডিপ্রেসিং সময় যাচ্ছে সবার।
রঞ্জনবাবু, অসংখ্য ধন্যবাদ!
অভ্যু, তোমার কথাটা, " সারা দেশে কোটি কোটি লোক অ্যাফেকটেড, কাজেই খবরটা আশ্চর্যের নয়, তবু লিখলাম।"
প্রতিটি মৃত্যু মর্মান্তিক। প্রতিটি জীবন একেকটি আশ্চর্য উপস্থিতি। যে কারণে অভ্যু প্রতিটি মৃত্যুর খবর জীবন স্পর্শ করে।
গতকাল আমাদের এক আত্মীয় দিল্লিতে করোনায় গেলেন।
কি বলব?
পাই, তোমার বক্তব্য এইবার বোঝা গেল। তবে ক্লাসটার তোমার দেশে অগুন্তি, এবং আপাতভাবে যাই মনে হোক, কেস কিন্তু এখনই কমছে না। একটা কথা মনে রাখা যেতে পারে, বহু মানুষ asymptomatic অবস্থায় ভেতরে কোভিড নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, এঁদের অনেকে কিন্তু কালক্রমে নতুন ক্লাসটারের জনক হবেন, কিন্তু ব্যাপারটা মানুষ গোণার নয়, ইভেন্ট গোণার।
কাজেই বিশেষজ্ঞরা অনেক কিছু বলেছেন, ভবিষ্যতেও বলবেন, ভেবেচিন্তে বিচার বিবেচনা করাই মনে য় উচিৎ হবে।
যদ্দুর মনে পড়ছে, পুরোনো বইয়ের পৃষ্ঠা সংখ্যাতেও (মানে বইয়ের মেন টেক্স্ট শুরু হবার আগে, ভূমিকা ইত্যাদি ) এরকম চিহ্ন থাকতো।
অরিন,
দেখুন, আপাততঃ এই পেয়েছি। কাঠা বিঘা এবং কড়া ও গন্ডার সিম্বল এখনও পাইনি।
(সৌজন্যেঃ বিকাশ গণচৌধুরি, একজন নীপা।)
"আমি কোনোদিন নার্স হবো এমন ভাবনা নিয়ে বড়ো হই নি। ভাবিও নি। আসলে ঠিক পেশা সংক্রান্ত ফোকাস আমার জীবনে ছিলো না। নাচ ,গান, গল্পের বই, পুতুল খেলা আর মায়ের ছত্র ছায়া এটাই জীবনের সবটুকু বলে মনে হতো। আজকাল যখন আমার অকারণ ঘ্যানঘ্যান করা কারোর কাছে খুব বিরক্তির কারণ হয়ে ওঠে, তখন ভাবি ওই মহিলা কি অসীম ধৈর্য্য সহকারে আমার এতো বকবক সহ্য করতো। যে কথা বলছিলাম, মা অসুস্থ হলো। মেডিকেল কলেজ, পিজি, সিলভার লাইন আই হসপিটালে আসতে হয়েছিল কয়েকবার। বাড়ি ফিরে বলতো, কিভাবে ডাক্তার নার্স মায়ের ভয় দূর করেছে, মায়ের সাথে কথা বলেছে।শুনতাম। তারপর একদিন আমার সব অত্যাচার জ্বালাতন সহ্য করার মানুষটা চিরতরে চলে গেলো। আমার চারপাশের রঙিন পৃথিবীটা কেমন করে যেনো এক লহমায় পাল্টে গেলো।
দিন থামলো না, চলতে লাগলো। কলেজ শেষ করে এলাম নার্সিং পড়তে। নাহ, ওই সেবা, মহান ব্রত, এসব ভাবনা নিয়ে আসিনি। সাবলম্বী হবো। এটাই ছিলো লক্ষ্য। কিন্তু ট্রেনিংটা নিতে নিতে কেমন করে যেনো ভালোবেসে ফেললাম পেশাটাকে।রোগীদের সাথে গল্প করতে করতে বুঝতে পারতাম ওষুধ, পথ্য এসবের পাশাপাশি একটা ভরসা সহমর্মিতা তারা খোঁজেন। আমার ফেসবুকের ফ্রেন্ডলিস্টে এমন অনেকেই আছেন যারা কোনো না কোনো সময়ে আমার ওয়ার্ডে রোগী বা রোগীর বাড়ির লোক হিসাবে ছিলেন। এক সময় আমি আমার সেই সব অভিজ্ঞতাও নিয়মিত লিখতাম ফেইসবুকে। আজকাল আর লিখি না। আসলে পরিস্থিতি আখন জীবনকে এতটা কঠিন করে দিয়েছে যে আর কিছু লিখতে ইচ্ছা করে না। তবুও মনের এলোমেলো কথাগুলো এখানে লিখি। একটু হালকা লাগে।
2004 সালে ট্রেনিং নিতে এসেছিলাম। এটা 2021। এতগুলো বছর ধরে এই পেশায় অনেক কিছু দেখলাম। সম্মান পেয়েছি যেমন। মানুষের কটূক্তি অপমান এসবও পেয়েছি। কিন্তু সব কিছু পার করেও আমি আমার পেশাকে ভীষণ ভাবে ভালোবেসে ফেলেছি। যারা আমাকে ব্যক্তিগতভাবে চেনে বা জানে , তারা জানে আমি ভালোবাসলে কিভাবে জড়িয়ে ধরি। আমি গুণগত দিক থেকে কত ভালো নার্স সে মূল্যায়ন আমি করার ক্ষমতা রাখি না। কিন্তু নার্সিং আমাকে মানুষ হিসাবে উন্নত করেছে বহুগুণে। দৈনন্দিন জীবনের নানান চাপ, মানসিক টানাপোড়েন, শারীরিক কষ্ট সব পার করে আমি যখন আমার ইউনিফর্ম পরি, আমি একটা অন্য মানুষ। অনেক সময় অনেক প্রতিকূলতা পার করেও চেষ্টা করি নিজেকে ওয়ার্ড পর্যন্ত নিয়ে যেতে। ইউনিফর্ম পরার পর আমি ঠিক নিজেকে সামলে নেবো। হসপিটালের বেডে শুয়ে থাকা মানুষগুলোর সাথে কথা বলে কত সময় নিজেকে জীবন যুধ্যে সামলে নিতে শিখেছি, সে একমাত্র আমি জানি।
আমি জানি না, আমাকে এই পেশায় দেখে আমার মা কতটা খুশি হতো। আমি সদ্য চাকরিতে জয়েন করার পর একসময় আমার কোনো এক বন্ধুকে শিক্ষকতা পেশায় থাকার খবর পেয়ে আমার বাবা খুব আফসোস করেছিলো আমার এই পেশার জন্য। কেনো সেই আফসোস , আমি জানি না। কিন্তু আমার কাছে গর্বের ত বটেই, সাথে অনেক ভালোবাসা আমার পেশা। আমি একজন নার্স। আমি গর্বিত।
আগামীকাল নার্সেস ডে। ইচ্ছা হলে আবার কিছু কথা হয় তো লিখবো আগামীকাল। তবে আজ এই লেখা শেষ করার আগে একটা স্বপ্নের কথা লিখে যাই। আমার একটা স্বপ্ন আছে..... আমাদের ঘরে বাচ্চারা বড়ো হওয়ার সময় স্বপ্ন দেখে, তাদের স্বপ্ন দেখানো হয় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার,পুলিশ, শিক্ষক, পাইলট.... আরো অনেক কিছু হওয়ার। কিন্তু কখনো আমি শুনি নি, দেখি নি, কেউ তার সন্তানকে বড়ো হয়ে নার্স হওয়ার স্বপ্ন দেখায়। আমি স্বপ্ন দেখি একদিন শিশুরা নার্স হওয়ার স্বপ্ন দেখবে। তাদের বাবা মা তাদের নার্স হওয়ার স্বপ্ন দেখাবে। খুব অলীক কল্পনা কি? জানি না।
ছবিটা 2004 সালের। নার্সিং ট্রেনিং শুরুর দিনগুলো। তখনও নার্সেস ক্যাপ পরার যোগ্যতা পাই নি। এরকম কোনো একটা দিন, ওয়ার্ডে ডিউটি যাওয়ার সময় রুম থেকে বেরোনোর মুহূর্তে তোলা ছবি। এই ইউনিফর্মে তোলা আমার প্রথম ছবি।"
- অপরাজিতা স্বর্ণালী কাল লিখেছিলেন।
এই অতিমারীর ক্রান্তিকালে যে অপরিহার্য সেবা ওঁরা দিচ্ছেন , এবার কি মা বাবা চাইবেন, সন্তান নার্স হোক?
আই এস আইতে আমাদের বারো জনের ব্যাচ ছিল, একজনের বাবা অন্য একজনের মা কোভিডে চলে গেছেন। সারা দেশে কোটি কোটি লোক অ্যাফেকটেড, কাজেই খবরটা আশ্চর্যের নয়, তবু লিখলাম।
কেলোদা, যেমন সাধারণ অবস্থা আমার বাবা-মাও ব্যতিক্রম নন, হ্যাপা যথারীতি নানারকম ছিল, প্রতিবেশী-বন্ধুরাই সামলেছেন।
অরিনদা, 'slow down of case counts nationally '
এবং আমি ওঁ্র কথায় একমত সেরকম কিছুও বলিনি। আপনি এটা দেখেছেন কিনা আর আপনার এনিয়ে মত জানতে চেয়েছিলাম।
এটাও থাক,
"But the problem is not the animals, according to scientists who study the zoonotic diseases that pass between animals and humans. It’s us.
Wild animals have always had viruses coursing through their bodies. But a global wildlife trade worth billions of dollars, agricultural intensification, deforestation and urbanization are bringing people closer to animals, giving their viruses more of what they need to infect us: opportunity. Most fail. Some succeed on small scales. Very few, like SARS-CoV-2, the novel coronavirus, triumph, aided by a supremely interconnected human population that can transport a pathogen around the world on a jet in mere hours."
https://www.washingtonpost.com/science/2020/04/03/coronavirus-wildlife-environment/
যাক, হিন্দু রাষ্ট্র অবশেষে প্রতিষ্ঠিত হয়েই গেল। মরলে গঙ্গায় ভাসিয়ে দেওয়া হচ্ছে, সেখান থেকে সটান স্বর্গে। জয় শ্রীরাম!
*গঙ্গায়
এই রুদ্রপ্রয়াগের চিতার কথাই কাল থেকে ভাবছিলাম, রবীশ কুমার দেখাচ্ছিলেন উপরের দিকের সবগুলো রাজ্যই গঞ্গায় ভাসিয়ে দিচ্ছে কোভিডমৃতদের। সেই থেকেই মনে হচ্ছে। আবার ভাবলাম এখন তো আর অত বাঘ নেই, চিতা তো একটাও নেই কাজেই হয়ত তেমন কিছু হবে না।
এদিকে ফেসবুকে কোথায় একটা লেখা দেখছিলাম যে এই ভাইরাসটা নাকি বাদুড়ের গায়ে থাকতই, তবে জংলী বাদুড় উড়ে উড়ে বেড়ালে রক্ত গরম থাকে তাতে এটা তেমন ভয়ংকর কিছু ছিল না। উহান বা আশেপাশে বাদুড়কে খাঁচায় রাখার ফলে বাদুড়ের গায়ের তাপমাত্রা অপেক্ষাকৃতকম থাকায় এই ভাইরাসটা মিউটেট করেছে। এই বক্তব্যের সত্যি মিথ্যে চেক করা হয় নি, তাই কতটা ঠিক জানি না। সত্যি হলে ব্যপারটা বেশ ভয়ের। দুমদাম চাট্টি সজ্জারু বা স্কাঙ্ক বা অন্য কিছু ধরে এনে খাঁচায় ভরে রেখে দিলে তার থেকে অজানা কিছু ভাইরাস নিজেদের পরিবর্তন করে টরে মানুষকে ধরে নেবে বাহক হিসেবে।