অরিন্দা, অন্যদিকের বক্তব্য, এটা খুব শস্তা ড্রাগ বলে ওয়েস্টের ফার্মা লবি এটার বিরুদ্ধে।
পাই , এটা Merck এর ওয়েবসাইট থেকে,
"February 4, 2021 11:45 am ET
KENILWORTH, N.J., Feb. 4, 2021 – Merck (NYSE: MRK), known as MSD outside the United States and Canada, today affirmed its position regarding use of ivermectin during the COVID-19 pandemic. Company scientists continue to carefully examine the findings of all available and emerging studies of ivermectin for the treatment of COVID-19 for evidence of efficacy and safety. It is important to note that, to-date, our analysis has identified:
We do not believe that the data available support the safety and efficacy of ivermectin beyond the doses and populations indicated in the regulatory agency-approved prescribing information."
অতএব যা করবে ভেবে চিনতে করাই ভালো ।
সূত্র: https://www.merck.com/news/merck-statement-on-ivermectin-use-during-the-covid-19-pandemic/
ভারতের হরর স্টোরিতে এইটে কালকের সংংযোজন
ভ
দেশের রিসার্চ
https://www.anandabazar.com/india/covid-19-csir-report-says-people-with-ab-and-b-blood-groups-more-susceptible-to-virus-dgtl/cid/1280446
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, যাঁরা নিরামিষ খান তাঁদের এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম। কারণ নিরামিষ খাবারের মধ্যে যে পুষ্টি গুণ থাকে, তা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে অনেক বাড়িয়ে তোলে। এমনকি একবার আক্রান্ত হলে কোভিড মুক্ত হওয়ার পরে সুস্থ হয়ে ওঠার ক্ষেত্রেও নিরামিষ খাবারের উপরেই জোর দিচ্ছেন তাঁরা।
দেশের রিসার্চ
https://www.anandabazar.com/india/covid-19-csir-report-says-people-with-ab-and-b-blood-groups-more-susceptible-to-virus-dgtl/cid/1280446
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, যাঁরা নিরামিষ খান তাঁদের এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম। কারণ নিরামিষ খাবারের মধ্যে যে পুষ্টি গুণ থাকে, তা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে অনেক বাড়িয়ে তোলে। এমনকি একবার আক্রান্ত হলে কোভিড মুক্ত হওয়ার পরে সুস্থ হয়ে ওঠার ক্ষেত্রেও নিরামিষ খাবারের উপরেই জোর দিচ্ছেন তাঁরা।
পাই, একটা ঠিকঠাক সায়ান্টিফিক ট্রায়াল আর একটা অ্যানেকডোটাল এভিডেন্স এক হতে পারে না বিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে।
দেশেও দেখলাম কয়েকজন ডাক্তার লিখেছেন যে এই ধরণের রেকমেণ্ডেশনগুলোকে এভিডেন্স বেসড মেডিসিন বলা যায় না এবং এটা অ্যাডভাইস করা উচিত হচ্ছে না।
এটাও তো পড়লাম
গুজব
লোকে আবারও ফেসবুকে পোস্ট করছে বুদ্ধদেব গুহের প্রয়াণ নিয়ে। কেউ কি কনফার্ম করতে পারেন?
এ এক কী সময় পড়েছে রে বাবা, একদিকে করোনার মহামারী অন্যদিকে রটনার মহামারী। কোনোকিছুর কোনো বিশ্বাসযোগ্যতা নেই !!!!
তেমন নাটকীয় হয়নি ভিডোটা। সুন্দরী রেগে রেগে ওই যারা বানিয়েছে তাদের সঙ্গে জুম ইন্টারভ্যু করলে অনেক বেশি জমে যেত। "বলুন, আপনারা বানিয়েছেন? " উল্টোদিক থেকে নাকচ্যাপ্টা বুড়ো বলতেন, "হ্যাঁ হ্যাঁ, আমরা বানিয়েছি। তারপরে ছেড়ে দিয়েছি। দ্যাখ এখন কেমন লাগে। " এইসব না করে শুধু এক সেজেগুজে বসা সুন্দরী পড়ে পড়ে যাচ্ছে, এতে কি আর এফেক্ট হয়?
https://www.independent.co.uk/asia/china/china-covid-leak-genetic-weapons-b1844805.html
ব্রাত্য বসু শিক্ষামন্ত্রী হয়েছেন। আমার কেবলই মনে পড়ছে 'ইচ্ছে' সিনেমার সেই দৃশ্য, বাবার ভূমিকায় ব্রাত্যবাবু ঘুমচোখে ভোরবেলা মশারির মধ্য থেকে বলছেন, "সক্কালবেলা পাখি পাখি ধ্যার বাবা ---" ঃ-)
https://rebelem.com/covid-19-update-ivermectin/,
পাই, sm, এটা দেখেছেন?
আসলে আমাদের দেশগুলোতে আমরা ইচ্ছেমতন ওষুধ দিতে পারিনা, যতক্ষণ না আমাদের pharmac অনুমতি দেন, আমরা কাউকে ওষুধ প্রেসক্রাইবও করতে পারি না। আর কেউ যে বাইরের ফারমাসি থেকে ওষুধ কিনে খাবেন, তাও সম্ভব নয়, কারণ প্রেসক্রিপশন অডিট।
যার জন্য, আমাদের ওষুধপত্র নিয়ে ভাবতে গেলে প্রথমে বেশ খানিকটা systematic review আর randomised control trial ডাটার ওপর নির্ভর করতে হয়।
ওপরের লেখাটি যে ভদ্রলোক লিখেছেন তাঁর বক্তব্য তিনি আইভারমেকটিনের স্বপক্ষে জোরালো এভিডেনস খুঁজে পান নি। এখন আফরিকাতে যে কোভিড কম হয়েছে তা কিন্তু নয়, সাউথ আফ্রিকার অবস্থা ভয়াবহ। সেখানে লোকে আইভারমেকটিন নেয় না, এমনও নয়। তাছাড়া এমনিতে প্যারাসাইট জনিত অসুখ যাদের থাকে তাদের যে কোন কারণেই হোক, কোভিড হবার প্রবণতা কম থাকে। এই সব কারণে আইভারমেকটিন ও কোভিডের কম হবার যে প্রবণতা দেখা যাচ্ছে সেটা প্যারাসাইটিক অসুখ জনিত কারণে ব্যাখ্যা করা যায় কিনা তার স্বপক্ষে বা বিপক্ষে প্রমাণসাপেক্ষ।
আমার মনে হয়, শুধু আইভারমেকটিনের ভরসায় না থেকে ভ্যাকসিন নেবার ব্যাপারে জোর দিলে মাসক ইত্যাদি নিলে, ভিড় প্রভৃতি এড়ালে উপকার হবে। এগুলোর দিকে নজর দিলে ভাল হয়।
কৃষ্ণ, শুনুন, ফেসবুকে কিছু ব্যক্তি খুব জোরতারে প্রচার করছেন যে এই করোনা নাকি জেনেটিকালি মডিফাইড ভাইরাস, পৃথিবীর জনসংখ্যা কমানোর জন্য তৈরী করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। মুহুর্মুহু মিউটেট করে চলবে, ভ্যাকসিন ট্যাকসিন সবই ইয়েমাত্র, লোকদেখানো। জনসংখ্যা কমে কমে একটা নির্দিষ্ট মানে পৌঁছলে নাকি তখন এই ভাইরাস তুলে নেওয়া হবে।
এখন এই ব্যাপারগুলো তো বহুলোকে সিরিয়াসলি নিচ্ছে, কারণ প্রচারকরা অনেকেই বেশ উচ্চশিক্ষিত ও উচ্চ পদাধিকারী।
কী করা যায় বলুন তো? যদা যদা বলে দেবো?
হে কৃষ্ণ!!!!! তুমিই কি তাহলে আবার "যদা যদা হি ধর্মস্য ...." ??????
বুদ্ধদেব গুহ ঠিক আছেন। বাংলা উইকিপিডিয়া ও আপডেট হয়ে গেছিল।
"...ভারতের ১৩৮ কোটি মানুষের মধ্যে প্রায় ৪০% এর বয়স ১৮- এর নীচে। বাকি রইলো ৮৪ কোটি নাগরিক। ১৫০টাকা (বর্তমান বিক্রয়মূল্য?) করে ডোজ দিতে খরচ হয় ২৫,২০০ কোটি টাকা। এই টাকা কি ভারত সরকারের নেই! ২০২১ শে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য বাজেটে মোট বরাদ্দ প্রায় ২.২০ লক্ষ কোটি টাকা। তার মধ্যে ৩৪ হাজার কোটি কোভিড টীকার জন্য। P. M. Care এ আরো ৩৫ হাজার কোটি। এই সত্তর হাজার কোটি টাকা থেকে ২৫ হাজার কোটি বার করা কি অসম্ভব?
আরও আশ্চর্যের বিষয় নিধিরাম সর্দার রাজ্যগুলির দিকে দায়িত্ব পুরো ঠেলে দেওয়া হল, তাদের সরাসরি একটা বেসরকারি সংস্থার থেকে টীকা কিনে নিতে বলা হলো অগ্রিম অর্থ দিয়ে। অথচ টীকার সামগ্রিক উত্পাদন ও বন্টনে রাজ্যের কোনো হাত নেই। বর্তমানে যে হারে দুটি ভ্যাক্সিন উত্পাদন হচ্ছে, তাতে সবাইকে টীকা দিতে গেলে দেড় বছর সময় লেগে যাবে। তার মধ্যে তৃতীয়( বুস্টার) ডোজের দরকার হবে কিনা কে জানে ! প্রথমে কেন্দ্রীয় সরকার ৬০০ কোটি টাকা দিয়েছিলেন যা নাগরিকদের করের টাকা। যুক্তি ছিল জনস্বার্থ। এখন পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য আদার পুনাওয়ালা আবার সাহায্য চাইছেন। অথচ মানুষ টীকা কিনবে সাত থেকে দশগুণ দামে (যদি ক্ষমতায় কুলোয়)। এরা কি সাধারণ ভারতবাসীকে দিয়ে লাশবিপণি খুলে বসেছেন?
শোনা যায় সংবিধান মোতাবেক ভারতবর্ষের কাঠামো নাকি যুক্তরাষ্ট্রীয়( federal)। তা এক অদ্ভুত খামখেয়ালিপনার মধ্য দিয়ে চলছে। নোটবন্দী, জি. এস. টি, গতবছরের আকস্মিক কঠোর লকডাউন। কেন্দ্রের একের পর এক আধিপত্যবাদী একতরফা সিদ্ধান্ত! এখন যখন টীকা উত্পাদন ও বন্টনের প্রশ্নটি খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে, যা একটি কেন্দ্রীয় সরকারই ঠিকমত করতে পারে, তখন...
!
বুদ্ধদেব গুহ
আর দাবাই পোস্তুতকারী রেড্ডিজীর শেয়ার প্রাইস যে চড়াং করে লাফ মারল তারই বা কি হবে।
রেড্ডিজীও কি উটপাখির কোট পরে লন্ডন চলে যাবেন!!
তাহলে কি আর করোনায় গুলে খাওয়া ওষুধের আশাও রইল না।।
উনিজীর টুডিজী, কেলোদা? এই নিন https://twitter.com/PriyankaPulla/status/1390993088886173697
তা, কবিজী তো বলেই গেছেন সংসারে অন্য অভাব অনেক আছে, কেবল নিন্দুক আছে যথেষ্ট।
দাম বেঁধে দিলে বাড়ার প্রশ্নই নেই। বিনি পয়সায়, একশ কোটি জনতার দুশ কোটি ডোজ দিতে পারছে না।দিন কে দিন পেট্রোল ডিজেল এর দাম বাড়াচ্ছে। সেস নিচ্ছে। এসব থেকেই তো কতো পয়সা আসে।ব্যাপার টাই বোঝা যাচ্ছে না। সামান্য টাকার জন্য,এরকম দড়ি টানা টানি কেন?
যেসব জিনিসে জি এস টি ছাড় নেই, তারা ইনপুট ট্যাক্স ক্রেডিট পায় না। সুতরাং দাম বাড়তেই পারে।
কেন্দ্র সরকার এক দেশ এক দাম (=0)করে দিতেই পারে, সেটাই হওয়া বাঞ্ছনীয়।