গুরুতে আসি - পিটি, এলেবেলে, এসএম - এইরকম গুটিকয়েক মানুষের তরজা দেখতে।
প্লিজ এদেরকে গালাগাল দিয়ে বিব্রত করবেন না, এরা পোস্ট না করলে কোথায় যাবো।
কেজিপির দুটো মাল পিটি আর বিপ্পাল।
এদের জন্য কটা করে নমন হে গুরুগণ?:-)))
ওদের কথায় থামিস না রে ম্যাস্টর তুই নোংরামি চালিয়ে যা আমরা বাকিটা সামলে নেবো।
@অরিনদা, থ্যাঙ্ক ইউ। Astrazeneca-র এফিকেসির হিসেবে যে কনফিউশন হচ্ছে সেটা ট্রায়ালের ভিন্নতার কারণে, এটাই তাহলে ধরে নিচ্ছি। তাহলে ভেরিয়েন্টের কারণেও এই আপাত গরমিল হতে পারে, যেহেতু ট্রায়ালগুলো বিভিন্ন জায়গায় (বিভিন্ন সময়েও হয়তো?) হয়েছে। ভারতে কোভিশিল্ডের এফিকেসি নিয়ে বোধ হয় তাহলে এখন কিছু আন্দাজ করা সম্ভব নয়, যদিও ৯০% -এর বেশি ক্ষেত্রে অন্তত হস্পিটালাইজেশন আটকাবে, এটা একটা রিজনেবল একস্পেক্টেশন বলে মনে হয়।
এত গালাগালি করে কিছু লাভ হচ্ছে? বলুন তো? এমনিতেই এত খারাপ খবর সবসময়ে। এর মধ্যে এগুলো দেখতে সত্যি আর ভালো লাগছেনা! মতামত দেবার অধিকার সবারই আছে। সে দিন না। সোজাসাপ্টা ডাইরেক্টলি বলুন না। এগুলো ছেলেমানুষী হয়ে যাচ্ছেনা?
পিটি, আপনাকে যারা খিস্তি করছে, তাদের থামানো যাবে না, আপনাকে থামানো তো আরো অসম্ভব - কিন্তু আপনাকে খিস্তি করার সাথে আই আই টি কেজিপির নাম ও এসে যাচ্ছে। আপনি মাইনে পান, ওখানে পড়ান, আপনার হয়তো কিছু যায় আসে না, তবে যারা ওখানে পড়ে এসেছে, তাদের গায়ে লাগে। ভেবে দেখবেন।
বিবিসির খবর। কোভিড সামলাতে প্রধানসেবক এমন ব্যার্থ হয়েছেন যে ইন্টারন্যাশানাল মিডিয়ায় কালি লেপে গেছেঃ
https://www.bbc.com/news/world-asia-india-56970569
"Modi leads India out of a lockdown and into a Covid apocalypse," declared a recent headline in the UK Sunday Times.
The Australian newspaper re-published the story with a scathing summary: "Arrogance, hyper-nationalism and bureaucratic incompetence have combined to create a crisis of epic proportions, critics say, as India's crowd-loving PM basks while citizens literally suffocate."
It earned a rebuke from India, but there's no denying the fact that Prime Minister Narendra Modi's cherished image has taken a bad hit.
Stories from India's punishing second wave have dominated global news and social media feeds - people gasping to stay alive as they wait for critical care beds and treatment; desperate families scrambling for everything, from oxygen cylinders to a doctor's appointment; mass funeral pyres and parking lots turning into crematoriums to accommodate the rising number of dead.
Mamata Banerjee on Thursday laid stress on ensuring free rations to the economically weaker sections after several restrictions had been put in place to contain the spread of Covid-19 in the state.
“I understand that suspension of local trains would leave daily wage earners in trouble. We have to ensure that free foodgrains reach them... We had to take such measures to contain the spread of the virus,” said the chief minister at a news conference at Nabanna on Thursday.
না রে ম্যাস্টর অভিযোগটোগ নিয়ে ভাবিস না ওগুলো আমরা সামলে নেবো। তুই নোংরামো করে যা আর ইনকাম করে যা মোদিশা তোর খেয়াল রাখবে
নির্জলা মিথ্যেবাদী পিটির জন্য
Yes. According to the information given by the Union Health Ministry of India at a press briefing last month, people can get their second dose of COVID-19 vaccine at a different location.
নাঃ কাউকে পুলিশে খবর দেওয়ার যেমন দরকার নেই, তেমনি মিথ্যেবাদী বা অন্য কিছু বলারো দরকার নেই। লোকাল লেভেলে ইম্প্লিমেন্টেশন এক এক জায়গায় একএক রকম হচ্ছে। বিশাল লাইনে দাঁড়াতে যেমন হচ্ছে , এটাও সত্যি, আবার কোথাও প্রসেসটা (আমার মায়ের ক্ষেত্রে ) খুব ইজি। অনেকে প্রথম ডোজ টপ করে পেয়ে যাচ্ছে, আবার কোথাও ভ্যাকসিনের অপ্রতুলতার কারণে দ্বিতীয় ডোজের জন্যে রিজার্ভ করে রাখা হচ্ছে।
নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা জেনেরালাইজ না করলেই হল।
কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের বিরুদ্ধে*
পিটি, ফর দ্য রেকর্ড, এবার কিন্তু পুলিশে অভিযোগ দায়ের হয়ে যেতে পারে। সামলে! অতিমারীর সময়ে গুজব ছড়ানোর অভিযোগে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের অভিযোগ দায়ের কিন্তু আরামবাগ টিভিও ছাড়বে না
খড়গপুরের খপোর আমি সাপ্লাই দি কত্তাকে। বলবো কত্তা?
এখুনি আমায় কাঁধে তুলে আবার ম্যাস্টরটা দৌড় দেবে। একটু জিরোবো তার জো নেই রে :-(
কি লোক মাইরি! সোজা সাপটা খবর দিচ্ছি - কল্যাণীতে দু জায়গায় ভ্যাকসিন দিচ্ছে। জে এন এম হসপিট্যালে আর পিকনিক গার্ডেনে। যেখান থেকে খুশি প্রথম ডোজ নেবার পরে অন্য জায়গায় দ্বিতীয় ডোজ নেওয়া যাচ্ছে (যদি অ্যাভেলেবল থাকে)। হ্যাঁ লাইন দিতে হচ্ছে, টোকেন আছে।
কল্যাণী মিউনিসিপ্যালিটি থেকে বুলেটিন দিচ্ছে, ফেসবুক ইত্যাদিতে সেটা প্রচারও হচ্ছে।
খড়গপুরে কি হচ্ছে বলতে পারি না, শুধু আমার হোমটাউনের খবরটাই জানি।
চালিয়ে যা ম্যাস্টর থামিস না। পয়সার জন্য কয়েকটাকে মেরে দিতে হলে ভাববি না যোগিজিকে পাঠিয়ে দেবো তোর পাড়ায় তোর সাথে ফটোসেশান করে আসবে
Quebec?
Warsaw?
বয়স্ক মানুষেরা রাত দুটোয় হাসপাতাল খুঁজে খুঁজে ভ্যাকসিনের জন্য লাইন দিতে যাবেন। ওঁরা খবর পেয়্ছেন যে ওঁদের পাড়ার এই দুপাশের পাড়া থেকে গাড়ি আসছে তাঁদের সাহায্য করতে।
এটা এমন জানোয়ার যে এই কোভিডের মধ্যেও মিথ্যে আর বিভ্রান্তিমূলক পোস্ট করে লোককে বিপদে ফেলার চেষ্টা করছে। এ আর মুরলি কেউ কারোচ্চে কম না
বললে হবে মামা? আমরা পয়সা দিয়ে এরকম গাছ হারামি বিষাক্ত মালই যোগাড় করি মুরলিটাহারামি আর পিটিহারামি কে কম বিষাক্ত?
একে দেখে মুরলি মনোহর যোশীর কথা মনে পড়ে। সেও নাকি ফিজিক্সের প্রফেসার ছিলো এই আইআইটির প্রফের মতো মিথ্যে কথা বলতো আর লোকের ক্ষতি করার ধান্দা করতো। বিজেপির প্রফেসারগুলো কি বিষাক্ত মাল জেনে শুনে মিথ্যে কথা বলতেই থাকে লোকের এমনিতেই ক্ষতি হচ্ছে আর এই শয়তানগুলো ভাবছে আরেকটু ক্ষতি কিকরে করবে।
:-)
"যে কোন জায়গায় গিয়ে দ্বিতীয় শটটা নেওয়া যায়" এই তথ্যটাই এই মুহূর্তে অত্যন্ত বিভ্রান্তিমূলক। যেখানে ৬৫+ মানুষদের রাত দুটো থেকে ভ্যাকসিনের জন্য লাইন দিতে হচ্ছে (অথবা লোক ভাড়া করতে হচ্ছে) তারা কোথায় কোথায় ঘুরে বেড়াবে দ্বিতীয় ভ্যাক্সিনের জন্য?
একই সঙ্গে খবর পাওয়া যাচ্ছে যে দ্বিতীয় শট না দেওয়া পর্যন্ত আর কাউকে প্রথম শট দেওয়া হবে না। সেক্ষেত্রে যেখানে প্রথম শট নেওয়া হয়েছিল সেখানেই দ্বিতীয় শট নিতে যাওয়ার জন্য সরকার থেকে অবিলম্বে নির্দেশ জারী করা উচিত। সেটাই বয়স্ক মানুষদের পক্ষে সবচাইতে সুবিধের হয়।
এদের অনেককেই গণপরিবহণের অব্যব্স্থার জন্য আর্থিক কষ্ট সহ্য করে রাত দুপুরে ডবল পয়সা দিয়ে প্রাইভেট গাড়ি ভাড়া করতে হচ্ছে। তারা কোথা থেকে কোথায় ঘুরে বেড়াবে গাড়ি নিয়ে?
কাউকে উদ্দেশ্য করে বলছি না কিন্তু, এমনিই ভাট স্ক্রল করে অরিন-দার পোস্ট-টা খুঁজতে গিয়ে অন্য জিনিষ দেখে মনে এলো । বইটার নাম Naked Statistics (Charles Wheelan)।
ঠিক, পাই। আই স্ট্যাণ্ড কারেকটেড। ভুল তথ্যগুলো কাউন্টার করা জরুরী।
অ্যাই ম্যাস্টর কোথায় গেলি রে আর কয়েকটা মিথ্যে বলে যা। লেটেস্ট মেলগুলো দেখ ওতে অনেক নোংরা পাবি
অভ্যু, এই ভুল তথ্যগুলো কাউন্টার না করলে মানুষের হয়রানি, বিভ্রান্তি এই পরিস্থিতিতে বাড়তে থাকে।
কেউ না জেনে ভুল করলে একরকম। কিন্তু তুমি যা বললে, সেটাই হচ্ছে। জেনেশুনে করাটা অতি বিপজ্জনক। এই প্রবণতা ওপেন ফোরামে চলতে দেওয়াটাও সমস্যার।
এইরকম পরিস্থিতিতে, টিকা নিয়ে যেখানে এমনিতেই এত সমস্যা, সেখানে এত বিভ্রান্তিকর পোস্ট পাব্লিক ফোরামে করাটা ( একেবারে কনফিডেন্টলি, আমি জানি, তারপর এখানে এরকমই হচ্ছে, তারপর চেপে ধরতে আমি যা শুনেছি তে গোলপোস্ট সরান) খুব খুব অন্যায়, অপরাধ। এসব পড়ে কত লোক ভুল বুঝে হয়রানির শিকার হতেন কে জানে। চেপে না ধরলে এই নিয়ে সামনের কয়দিন চালিয়ে যেতেন কে জানে!
কয়েকজন জানালেন, এসবও বেশ প্ল্যান করে ছড়ানো হচ্ছে।
১০০০ বেড অক্সিজেন সহ, নতুন এসেছে। তাতে একদল ছড়াতে শুরু করেছে, যে অক্সিজেন বেডগুলো নাকি এদদিন লুকিয়ে রাখা হয়েছিল, শপথ গ্রহণের পর বের করা হয়েছে। এরা সব বোধহয় হোয়াপ ইউনির এক ক্লাশে এনরোলড।।
এই অতিমারী পরিস্থিতিতে নির্বাচন পরবর্তী হিংসা নিয়ে একের পর এক ফেক নিউজ যাঁরা দিয়ে সারা দেশের আটেনশন সেদিকে ঘোরানোর চেষ্টা করেন, তাঁরা নিজেদের কাছে দিনের শেষে কী উত্তর দেন কে জানে।
"কোর্টকে অক্সিজেনের জন্য ন্যাশনাল টাস্ক ফোর্স করতে হচ্ছে, কেন্দ্রর কিছু করার ক্ষমতা আর রাজ্যগুলোতে নিয়ে চলার ক্ষমতা পুরোই নষ্ট হয়েছে"
সে তো অবশ্যই। কেন্দ্র সরকারকে যেভাবে একের পর এক হাই কোর্ট আর সুপ্রিম কোর্টে হেনস্থা হচ্ছে, এরকম বোধায় আর কোন সরকারকে হতে হয়নি।
হ্যাঁ সবাই, মানে আক্ষরিক অর্থেই যুযুধান পক্ষের সবাই, একটু বিরতি নিলে ভালো হয়। বিশ্বাস করুন, কেউ বদলাবে না, কারণ কেউ না জেনে না বুঝে ভুল করছে না। সুতরাং একটু ক্ষান্তি দিন।
খুব অদ্ভুতভাবে পরিচিত একজন চলে গেলেন।