নতুন গল্প তো জনগণ শুনিয়ে যাচ্ছে। একের পর এক।
আমার গল্পের স্টক শেষ। এবার একটু পদ্য শোনাই?
"নাগপুরের ওই পদ্মফুল,
বঙ্গে এসে বিজেমূল"!
--এই শ্লোগানে করলে ভুল,
পেটে আমার অম্লশূল।।
আর একটা শোনাই?
টুম্পারা সব দিদির বাড়ি,
কেন যে গেছে?
ব্রিগ্রেডে ভাইজানকে দেখে
খেলা বুঝেছে।।
এবার আপনি শোনান, যা হল তা কেমন করে হল?
২-৫-২০২১ = ১৯-১-২০২১ ?
২০১৯ এ আর জুটবে কী করে, নিজেদের লোকেরাই দলের মুখে লাথি মেরে ভাজপাকে তুলে ধরতে চলে গেল।
পলিটিক্সে কীরকম অদ্ভুত ঘটনা হয় না ? সিপিএমীরা পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছিল তৃণ দলটাই উঠে যাচ্ছে বা ভোটের পরে পুরো বেচে যাবে, অথচ নিজেদের দলটাই এখন টুকরো টুকরো। "আমরা পর্যালোচনা করছি", এই কমিক মনোলগ বলার মতো লোকও পাওয়া যাবে না। রাজ্যের লোকগুলোর বুদ্ধির বলিহারি, যেই দেখেছে কুচুটে পণ্ডিতগুলো ছাগল লাফ লাফাচ্ছে, দুটো কান কষে মলে দিয়েছে।
হুতোর পোস্টে, রেড ভলান্টিয়ার নিয়ে দলের সমর্থকদের করা মন্তব্য পড়ে মনে হল, কাল লিখেছিলাম "এলিটিসিজমের বিষ"।
(আর পিনাকী ওটা কী পোস্ট করেছে ? :-))
অনেকেরই বামেদের ভোট দিতে ইচ্ছে করে, দেয়ও, এবং চায় বামেরা আরো ভোট পাক।
এবং তারপর একের পর এক নির্বাচনে ভরাডুবির পর, আমাদের কী দোষ, ওরা সব দুষ্টু বলে ঘ্যানঘ্যান শুনে হতাশ হয়। তখন তাদের ঘ্যানঘ্যানেরা তোমরা বিজেমূল, তোমাদের ভোট চাই না, এসব বলে।
এটাই সমস্যা; সার সংক্ষেপ করলাম।
"এই ঔদ্ধত্যের ফলে টের পেলে না যে এ রাজ্যের বাম সমর্থকদের একটা বড় অংশ বিজেমূল থিওরি রিজেক্ট করে নো ভোট টু বিজেপির দিকে যাচ্ছে।"
২০১৯ এর লোকসভার ভোটে "বিজেমূল" নামক "ঔদ্ধত্য" নিয়ে বিশেষ মাতামাতি হয়নি আর আব্বাসও ছিল না -তাও বামেদের কপালে ভোট জোটেনি।
তাই এই ভোটে সেই ক্ষুব্ধ তেনারা মাটির মানুষ কেষ্টদা, মদনদা কিম্বা রগড়ে দেওয়া দিলুদা অথবা "বুকি গুলি মার" আপ্তবাক্য উচ্চারণকারী সান্তনদার দলকে দুহাত ভরে ভোট দিয়েছে।
মিত্রোঁঃ বামেদের যদি ভোট দিতে ইচ্ছে না করে তাহলে দেবেন না। এই সব বাহানার দরকার কি? আর যাঁরা অপাপবিদ্ধ সরলতার সঙ্গে এইসব তত্ব খাড়া করার চেষ্টা করছেন, তাঁদেরকে অনুরোধ, আরেকটু নতুন কিছু শোনান। ঔদ্ধত্যের গল্প সেই ১৯৯৬ থেকে শুনছি।
হুতোর সঙ্গে সহমত। এই পাতায় আগে একজন আসতেন-- সিএম বা চান্দু মিঞা। উনি বলেছিলেন আগে দলের চাঁদা বা লেভি দিন, তবে সমালোচনা করবেন।
সিপিএম কোন ক্লাব বা প্রাইভেট অ্যাসোসিয়েশন নয়, বাংলাবাজারে ভোট চাইছেন, তবু ম্যাংগো পাবলিকের কিছু বলা চলবে না? তিনো বিজেপির কং সবাইকে বলা যাবে , শুধু সিপিএমের সামনে ঘোমটা দিতে হবে?
আমাদের ব্যাপার আমরাই বুঝে নেব। অন্যদের পাকামি না করলেও হবে।
-- নিশ্চয়ই, নিশ্চয়ই। তোমরা নয় তো কি পাড়ার লোক বুঝে নেবে? কিন্ত অন্যেরা মুখ খুলতে পারবে না কেন?
এই ঔদ্ধত্যের ফলে টের পেলে না যে এ রাজ্যের বাম সমর্থকদের একটা বড় অংশ বিজেমূল থিওরি রিজেক্ট করে নো ভোট টু বিজেপির দিকে যাচ্ছে।
ফলে একটাই সিট, পেল ভাইজান।
কতদিন পর টইমস অব ইন্ডিয়ার ফার্স্ট পেজে একজন বঙ্গললনার মুখ - সিপিয়েম হেরেছে, অমি দুখী সাপোর্টার ছিলাম, আছি, থাকবো - কিন্তু এইটা দেখে গর্ব হোলো -
বাংলার মানুষের পালস - মমব্যানএর থেকে ভালো কেউ বোঝে না - এই কথাটা না মেনে তো উপায় নেই!
বামেদের ফেবুবীর, টুইটার জয়ীরা প্লীজ মানুষকে ছাগল বলাটা বন্ধ করুন - উন্নাসিকতা আর আইসোলেশন পার্টিটাকে এখানে নিয়ে এসেছে - পার্টিটাকে তো আপনারাও ভালো বাসেন, আর কতো খারাপ হবে বাংলার বামেদের অবস্থা!!
সিপিএম এর সম্পত্তি তো তৃণ্মূলের থেকে বেশি বই কম নয়! যদিও Handicap পায় বলে কী বোঝাতে চাইলেন জানিনা।
হুতোর সঙ্গে বহুলাংশে সহমত।
ওদিকে দীপ্সিতা পোস্টটি ডেল করেছেন৷ ভাল ব্যাপার। তবে সোশ্যাল মিডিয়ার সমালোচনা, ভ্যালিডেশনও তাহলে ম্যাটার করে!
কমিউনিস্টরা বিজ্ঞানে বিশ্বাস করে। বিজ্ঞান থেকে আসে প্রয়োগ। গণমনস্তত্ব এখন একটি প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞান, নির্বাচনে যা এখন ব্যবহার করা হয় Big Data Analytics এর মাধ্যমে। এই বিজ্ঞান জানতে ও তার প্রয়োগে অনেক টাকা লাগে : একটা রাজ্যের ক্ষেত্রে কয়েক হাজার কোটি। যারা এই টাকা জোগাতে পারে তারা অবশ্যই কিছুটা handicap পায়।এটাই একমাত্র কারণ তা বলছিনা। কিন্তু এটা একটা factor।
With almost all the results counted, the Trinamool Congress party (TMC) led by the state's Chief Minister Mamata Banerjee has won more than 200 seats in the 294-seat assembly.
The results are set to make Ms Banerjee the leader of West Bengal for a third time. She is also India's only woman chief minister.
Celebrating the win, she said that tackling Covid-19 would be her first priority.
হ্যাঁ, এইটা তো শুনেছি। আমার এক বন্ধুর সঙ্গে কথা হচ্ছিল, মার্কেটিংএর চাকরি করতো, ম্যানেজার, স্বচ্ছল মধ্যবিত্ত, । করোনার বাজারে চাকরি গেছে, প্রথমে বেতন ছাঁটাই তারপর চাকরি। বলছিল এইসব চাল ডাল না পেলে ভিক্ষে করতে হতো রাস্তায়।
আরো যাদের খারাপ অবস্থা, একেবারে নিম্নবিত্ত গরীব লোক, কোন সাপোর্ট সিস্টেম নেই, তাদের কাছে তো এসব ভয়ানক ম্যাটার করে।
শ্রমজীবী ক্যান্টিন বা রেড ভলান্টিয়ার্স বা কান্তি গাঙ্গুলির আমফানে ছুটে যাওয়া সেগুলি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়, কিন্তু সরকারে না থেকে সেসব করার তো সীমাবদ্ধতা আছে। সেসব কাজ ভালো ভাবে করার জন্যই তো ভোট দরকার। এবার ভোট না পেলে মানুষকে ছাগল বলা (তাও আবার ক্যাটেগরি করে ঃ) ), কুমীর, লিবারবাল, বুজিদের গাল দেওয়া, সরকারের দেওয়া অনুদানকে ভিক্ষা বলা - ওসব করে নিজেকে ভোলানো যায়, যেমন কম পরীক্ষায় কম নম্বর পেলে পরীক্ষককে গাল দেওয়া যায়। কিন্তু সেসব পরীক্ষকের কানে গেলে পরীক্ষক বিরক্ত হয়ে আরো কড়া করে খাতা দেখেন।
পশ্চিমবঙ্গে বাম দল বিরোধি হিসেবেও নিশ্চিহ্ন, এ খুবই ভয়ের কথা। আমার মনে হয় না তত্ত্ব ব্যাকড নির্দিষ্ট আইডিওলজি ছাড়া বিজেপির আরএসএসের অগ্রগতি ঠেকানো যাবে, আর সেটা তৃণমূলের দ্বারা হওয়ার সম্ভাবনা বিশেষ দেখি না।
এবার সিপিএমের কাদের ওপর কে রেগে যাচ্ছে সেটা তো তার সামনে কে পার্টিকে রিপ্রেজেন্ট করছে তার ওপরই নির্ভর করবে। গ্রাউন্ড রিয়েলিটির কুমীরছানা আমি দেখিনি, কিন্তু ফেসবুকে দেখছি লোকজন রেড ভলান্টিয়ার্সের কাজ যেন নিজের জমিদারীর তহবিল থেকে যাচ্ছে ঐ টোনে কথা বলছে, বিরুদ্ধমতের লোকজনের বয়স, আর্থিক ক্ষমতা এইসব নিয়ে বিদ্রুপের সুরে কথা বলছে। আমি নিশ্চিত এই পাতার অনেকেই সেসব দেখেছে। আমি জানি ওরা পার্টিজান, আমি জানি ওরা পার্টির কেন্দ্রের থেকে খুব দূরে নয়। এবং ওরা সব শিক্ষিত ঠান্ডা মাথার লোক। এবার সেসব নিয়ে খারাপ ধারনা হলে তাও আমার দোষ, এ তো বেড়ে মজা!
আজ যারা বিজেপিকে না দিয়ে তৃণমূলকে ভোট দিল, তার সিংহভাগই বাম পেতে পারতো। কারন স্পষ্টত এরা চাড্ডি নয়। এবার বামেদের বিশ্বাসযোগ্যতার এই অবস্থা কেন হল তা নিয়ে তো আমি ভাববোই। লোকজন পার্টি তৈরী করেছে, তাকে প্রশ্ন করতে গেলে শুনতে হবে আমাদের পার্টি আমরা বুঝবো, তাতে তোমার কি, এ তো আজব খোরাক! আমি চোখের সামনে যেটা ভালো বা মন্দ দেখবো তাই দিয়ে তো বিচার করবো।
আমার মনে আছে আমাদের স্কুল জীবনের শেষ সেই যে সূর্যগ্রহণ হলো, আগরতলায় সরকার থেকে সূর্যগ্রহনের সময় ফ্রিতে খিচুড়ি খাওয়ানো হয়েছিল, এক্সপ্লিসিটলি কিছু বলা হয়নি, বেসিকেলি কুসংস্কার বিরোধী কর্মসূচী ছিল। প্রচুর লোক খেয়েছিল। ওরকম অনেক জিনিস মনে আছে। কিন্তু অনেক লোকের এও মনে আছে যে বাড়ি জমি কেনা বেচা করতে গেলে পার্টির মদতপুষ্ট ক্লাবকে তোলা দিতে হতো - সেরকম লোকের কাছে সিন্ডিকেটকে আর বিগ ডিল মনে হয় না। আগরতলাতেই আমাদের পাড়ায় এক বাড়িতে কয়েকজন ছেলে ছোকরা, বাইরে পড়তো টড়তো বোধয়, ছুটিতে বাড়ি এসে ভিসিআর ভাড়া করে পানু দেখছিল। তাতে পার্টির লোকজন এসে ধরে কেলিয়ে দিল। শুনতে হাস্যকর, এইটা ওয়ান অফ ইটস কাইন্ড, কিন্তু লোকাল কমিটি তো মানুষের ব্যক্তিগত জীবনে নাক গলিয়েছে। তাও মানুষ হয়তো বাম না হলে আর কে বলে বসেছিল। তারপর সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম রিজোয়ানুর, এতে কে ষড়যন্ত্র করেছে কে টাকা খেয়েছে সেসব পরের কথা। পার্টির ভূমিকা যে ঠিক ছিল না তাতে তো সুস্থ মানুষের কোন সন্দেহ থাকার কথা না। মুখ্যমন্ত্রীর কাছের পুলিশকর্তা বলবেন প্রপ্তবয়স্কের বিয়েতে পুলিশ না তো কী পিডাব্লুডি নাক গলাবে, যেখানে সমস্যাটা ধর্ম এবং শ্রেণীর বিরোধের, সেখানে বামের প্রতি আলাদা করে কি ভরসা থাকতো মানুষের?
ক্ষমা চাওয়া ভুল স্বীকার করা কিচ্ছুর দরকার নেই, আমি মনে করি না ওতে তেমন ভালো কিছু হবে। কিন্তু অন্তত ভোটের আগে নন্দীগ্রাম কুমীর বুজি এসব তুলে আনা যে ভুল, সেটুকুও কি এইসব বিজ্ঞের বাটখারাদের কেউ বলে দেয় না? মিডিয়া বুজি নিয়ে রোলারুলির অন্ত নেই, কথায় কথায় গ্রাউন্ড রিয়েলিটির ডঙ্কা, আরে ভাই, এই বাজারে তো মিডিয়ার প্রায় পুরোটাই বিজেপির সঙ্গে ছিল, তবু তো বেরিয়ে গেল তৃণমূল।
এবার কথা হলো আমি এত কথা কেন লিখলাম। অনর্থক, একেবারেই। প্রাজ্ঞ লোকজনের চোখে পড়লে এই নিয়ে খিল্লি হবে (হবে না, আমি তত গুরুত্বপূর্ণ কেউ না), তোমার তাতে কি বা ওসব লোকের ভোট চাই না - সেসবও দেখেছি। কিন্তু আজকাল ফেবুতে একটা স্লোগান মত দেখি - পার্টি কারো বাপের নয়। তো ঐ আরকি। কর্মী সক্রিয় সমর্থক ছাড়াও পাঁচপেঁচি ছাপোষা ভোটারও আছে। যারা হয়তো কেউ কমিটেড, কেউ ফ্লোটিং। সবার কথা মাথায় রেখে কী করে চলতে হবে সেটা ভেবে দেখা পার্টিরই কাজ। বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন বাস্তবতা, তাদের ছাগল বলে দাবি করলে সেটা নিজের দিকেই যায়।
আর, পুনশ্চ,অন্য পার্টিও এসব করে। তবে আমি তাদের ভোট দিইনি কখনো। ওদের কাছে আমার তেমন কোন প্রত্যাশাও নেই। তৃণমূলের কাছে ছিল, বিজেপিকে ঠেকানোর, সেটা পূরণ হয়েছে ভালোভাবেই।
"এস এমের বলা কথা আমিও শুনেছি। তার সঙ্গে জুড়েছে স্বাস্থ্যসাথী। তার আগেই হাস্পাতালে গেলে বহু কিছু বিনা পয়সায় হওয়া, অয়াই। একে হয়তো বোদ্ধারা স্বাস্থ্যভিক্ষা বলবেন। "
sm, পাই , তোমাদের দারুন ভাল analysis । দিন কয়েক আগে মার্গারেট আঙ্গুসিয়া নামে উগান্ডার এক গবেষিকার একটি লেখা পড়ছিলাম যেখানে তিনি দেখিয়েছেন social assistance কিভাবে ইলেকশন এর নির্ধারক হয়ে ওঠে (দেখতে পার: https://www.researchgate.net/profile/Ralph-Armah/publication/313643339_The_scope_and_limits_of_Ghana%27s_Livelihood_Empowerment_Against_Poverty_Programme/links/5cba3bf04585156cd7a4768e/The-scope-and-limits-of-Ghanas-Livelihood-Empowerment-Against-Poverty-Programme.pdf#page=108) , তা সেখানে এক জায়গায় তিনি লিখেছেন,
"In a country where poverty levels are deep and biting and where politicians are seen as people who can help alleviate personal poverty, the cash transfer scheme presents a perfect opportunity for politicians to grandstand that their personal efforts brought the money to the beneficiaries.",
এবং এই ব্যাপারটি ইলেকশান এর ফলাফল নির্ধারিত করে অনেক সময়ে ।
আমরা ভ্যাক্সিনভিক্ষা চাই না?
চাই না ভ্যাক্সিনভিক্ষা আমরা?
এঁরা সব চার্টার্ড বিমানে করে যাতায়াত করা নেতা নেত্রী! এঁরা সকলেই ভীষণ ভালো।জনসেবা করার জন্য সদাই উন্মুখ।যদি ও এঁদের কারো কারো মাঝে মধ্যে দম আটকে আসে,তবে পরোপকার ই এনাদের জীবন ব্রত।বড় ভালো মনের মানুষ এঁরা। নিপাট ভালো মানুষ।
এস এমের বলা কথা আমিও শুনেছি। তার সঙ্গে জুড়েছে স্বাস্থ্যসাথী। তার আগেই হাস্পাতালে গেলে বহু কিছু বিনা পয়সায় হওয়া, অয়াই। একে হয়তো বোদ্ধারা স্বাস্থ্যভিক্ষা বলবেন।
আমার তো এখন প্রিয় গান কুক্কু কুক্কু।। কথাগুলোও এত্ত সুন্দর!
ভারতের মধ্যেই অন্য ভারত!
দিদি না মোদী কে জিতবে? দু মাস আগে সবচে বেশি আলোচিত প্রশ্ন।আমিও যাকে পারি তাকে করেছি।মূলত অটোয়ালা,ড্রাইভার,মিস্ত্রি,রিকশা ওয়ালা দের।
দুমাস আগের উত্তর। কে জিতবে জানি না।একটা বিজেপি হাওয়া আছে।তবে যেই জিতুক আমাদের কি? খেটে খেতেই তো হবে।
ইলেকশন রেজাল্ট বেরোবার পর,প্রশ্ন--কেমন হলো রেজাল্ট?দিদি সরকারে এসে কি ভালো হলো?
ঠিক ই আছে। আমাদের তো খেটেই খেতে হবে।তবে বিজেপি আসলে লক ডাউন করে দিতো।খেটে খাওয়া মুশকিল হয়ে যেতো। দিদি একটু কম ডাকবে।
দিদি লক ডাউন এর সময়, সক্কল কে বিনি পয়সায় চাল ডাল দিয়েছে।
মোদী সরকার গ্যাস এর দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।একাউন্টে টাকা আসবে বলে ছিল ,কিছুই আসে নি। ধুর!
এটাকে বলে পারসেপশন।প্রান্তিক মানুষ গুলোর মনের কথা।এটা বেরিয়ে আসছে। এই ধারণা রাজনৈতিক নেতারা আগে ধরতে পারে। এটাকে ঠিক ঠাক এড্রেস না করতে পারলেই হার,নিশ্চিত।
আমার এক তামিল সহকর্মীকে ধরে লিরিকের একটা খসড়া অনুবাদ পেলাম।
Kannamma kannamma solvaaya
KANNAMMA, KANNAMMA, WILL YOU TELL ME
((it’s a name – generally called with affection to any female.. for male – it is Kanna)
Yen vasam un karam thaaraayaa
WILL YOU keep YOUR HANDS by my side
Kan moodiya pothilum Minnidum kathiraai
LIKE A GLOWING RAY, EVEN WHEN EYES ARE CLOSED
Yennulle olirvathu yaar
WHO IS GLOWING WITHIN ME..
Solvaai solvaayaa
Let youTELL, CAN YOU TELL
Kannamma kannamma
(it’s a name – generally called with affection to any female.. for male – it is Kanna)
Naan yaaringey
Who am I here
Un nenjiley Yenthan per yennamma; Yenthan per yennamma
In your heart – what is my name?; what is my name (repeat)
En uyir kaatre
Oh..My life-breath
Oranga naadagam sariyaa
is it right to have a one-act play?
Naan enna seithen
What did I do
Pathil sollidammaa
Tell me an answer
En uyir kaatre
Oh. My life-breath
Un kannil kaathalum varuma
will not love come to your eyes.
Yaasiththu ketten
I asked you begging ...
Hey konjam kaikodammaa
– just give me your hand
Kavithaikalil karaiyavaa
Shall I melt in the poems- -
En uyir kaatre
Oh. My life-breath
Maraiyavaa
Shall I disappear
Pani nathikalil maraiyavaa
in the fog and rivers shall I disappear
En uyir kaatre
Oh. My life-breath
Vazhi koorammaa
Tell me a way..,
Vazhi koorammaa
tell me a way
En uyir kaatre
Oh. My life-breath
En uyir kaatre
Oh. My life-breath
আচ্ছ, আমি যে এই গানটার সুরে পুরো বোল্ড আউট সেটা জানেন নিশ্চয়। গানটা দিচ্ছি (আগেও দিয়েছিলাম) ।
কমরেড তন্ময়ের লুচি খাওয়ার ভিডিও দেখলাম। আদৌ লুকিয়ে খাচ্ছেন মনে , হচ্ছে না। বরং কথা গুলো বেশ ঠিকঠাক। 1 তারিখে তো উনি এলাকার বিধায়ক। জনসংযোগের নমনীয়তা ঈর্ষণীয়।
লুচি খেলে তাড়াতে হবে, কিন্তু ফিশফ্রাই খেলে?
অজি দেশের জেল জরিমানার সিদ্ধান্ত ভীষণ ভাবে রেসিস্ট সেটা বলে দেবার অপেক্ষা রাখে না। সিরিয়াসলি এই দেশের কোন মরাল জায়গাই নেই, ক্রিকেটার থেকে পলিটিশিয়ান সব হারামির হাতবাক্স
হঠাৎ কেমন মনে পড়ে গেলো জামায় কী থাকে? পকেট।
কিন্তু সবার জামায় কি পকেট থাকে?
তাছাড়া ভন্দুর বাবার জন্য কোন রাজ্যটা ঠিক হলো?
কোথায় একটা পড়লাম অপমানিত খড় দিদিকে কনগ্র্যাচুলেট করেছেন। এর ফলে উনি যে কতোটা অপমানিত হলেন কারুর কি সেই খেয়াল আছে?
দু,
প্লীজ, আমি সম্বোধনটি উইথড্র করে নিচ্ছি। ভবিষ্যতে সতর্ক থাকব। দোহাই, ওই লোকটির সঙ্গে তুলনা করবেন না।
আপনার করাপশন নিয়ে মূল বক্তব্যটি বুঝতে পারছি।
"<In the words of Abhijit Das, a swayamsevak who contested the 2009 and 2014 Lok Sabha elections and served as the BJP’s South 24-Parganas district unit president for several years until being sent to the state committee last year, “The Left cadres, having worked under favourable conditions for the most part of the past 40 years, failed to withstand the TMC’s political terror. Swayamsevaks survived battling the Left and fought it out on the ground with the TMC.”
ইয়ে, লুচি খেতে তো আমি যেকোন ক্যাম্পেই গিয়ে হাজির হতে পারি। সাথে আলুর দম থাকলে তো কথাই নেই, একটু মাংস পেলে তো দুয়েকটা এনকাউন্টারও করে দেবো।
টাকা নিয়ে নেগেটিভ বা পজেটিভ রেজাল্ট দেওয়া কেস তো এই হাওড়া তেই রমরম করে চলছিলো, কোন এক বড় হসপিটালের নাম করে, ওদের পাড ইউস করে। পরে ধরা প রে ছে।
খিকখিক | 69.65.43.86 | ০৩ মে ২০২১ ০৩:২৯
শোন ভাই, করিস ত বিজেমুল। খেলা, মেলা, যাত্রাপালা আর দুটাকার চাল বিলিয়ে ভোট কুড়োস। বাতেলা দেবার মত বিদ্যে তোদের নেই। তন্ময় টাইপের বিজ্ঞের বিচিদের দল থেকে তাড়ানো দরকার। দুদিন আগে লুকিয়ে লুকিয়ে মুলোদের ক্যাম্পে লুচি খাচ্ছিল। এখন সিপিএমকে খিস্তি দিচ্ছে।