স্যাড ভেরি স্যাড তবে অনেকটাই রিলিভড।
আর সিপিএম পার্টির সমর্থকই থাকব।
'পার্টি কারো বাপের নয়'
@অভ্যু, বলেছিলাম কিন্তু, বিজেপি এমন কিছু বেশি পাবেনা।
তবে সিপিএম এরকম হবে বুঝিনি, জানতাম যদিও সুজন হারবেন। বুঝিনি ডোমকল জলঙ্গিতে এরকম হবে। এমনকি বহরমপুরেও। নন্দীগ্রামে হাজার দশেক কমিটেড ভোট ছিল, সিপিএম সেটা পেলেই দিদি বেরিয়ে যেতেন।
যাঁরা হেঁটেছিলেন, তাঁরাও দেননি।
তবুও "যদ্যপি মোর গুরু ....."
আমি ফেবুতে বিপ্লব পোস্টার কিছুই কপচাইনা।
হ্যাঁ তাইতো দুদি। এগুলো দিনের পর দিন চলেছে যখন, ছড়িয়েছে যখন, বলাই বাহুল্য কেমন লেগেছে।
ব্যাশি্ং করলে সবারই খারাপ লাগে। ব্যাশি্ং করতে কারোরই খারাপ লাগে না।
আমার রেড ভলান্টিয়ার্সের কাজকর্ম খুব ভাল লেগেছিল, বলেওছিলাম। শেয়ারও করেছিলাম। গ্রুপে কিছু লোক এই নিয়ে খিল্লি করলে সেই নিয়ে ঝগড়াঝাঁটিও করলাম, তাঁদেরও ঝাড়লাম। এনিয়ে উল্টোপাল্টা সুতো ওড়ালাম।
আজ লোকজন আমাকে ট্যাগ করে করে এসব দিয়ে যাচ্ছেন।
আর এলিট হাম্বাগ সিপিএমরা, ঢপের সিপিএমের পলিটিক্সের বাইরে কিছু দেখলেই 'খারাপ' বলে চুক চুক করে দাগিয়ে দেয়। ভাবখানা এই, আমাদের সাথে থাক, আমরাই তোমাদের রাজনীতি শেখাবো, আমাদের সাইনবোর্ডে লেখা আছে আমরা প্রগতির পরাকাষ্ঠা, অতএব অন্য কিছু খুব খারাপ। এই করেই আজ হাতে হয়েছে এত বড় একটা ইয়ে।
রঞ্জন দা বিহারে লালুর পার্টি পাওয়ারে নেই বহুদিন। আর তারা জোট করতে চেয়েছে । বলে নি যেে আপনাদের ভোট টা আমাকে দেবেন।
তন্ময় ভট্টাচার্য তো নেতৃত্বকে গাল দিলেন
তোর মাথা খ্রাপ হয়ে গেছে বলেই এসব বলছিস!
একবার বলছিস গুচতে খাপ, গুচতে ভ্যালিডেশন চাইতে বলা হচ্ছে, যেসব কিছুই বলা হয়নি।
এদিকে আবার এক সিপিএম সমর্থক লিখেছেন দেখি,
স্নেহের বলদা মাকু, আমরা ধূলিস্যাৎ হয়ে গেছি। সে নিয়ে তোমার শোক থাকতে পারে, বা তৃণমূল ফিরেছে বলে ক্ষোভ, বা বিজেপিকে ঠেকানো গেছে বলে সেকণ্ড প্রাইজ পাওয়ার স্বস্তি। কিন্তু কিছুতেই যেটা থাকতে পারেনা, তা হল ব্যালট কাউন্ট হওয়ার পর মমতা ব্যানার্জি হেরে যাওয়ায় উল্লাস। কেন? কারণ এটা একটা পয়েন্টলেস জিনিস। তৃণমূলের প্রতি চরম ঘৃণা থাকলেও এটা পয়েন্টলেস। কেন? কারণ কোর্ট মমতাকে জয়ী ঘোষণা না করলেও তিনি কারু ছেড়ে দেওয়া সিটে জিতে এসে মুখ্যমন্ত্রী হবেন। নন্দীগ্রামে জেতা বা হারার গুরুত্ব এই রেজাল্টের পরিপ্রেক্ষিতে এখন নগন্য। সত্যি বলতে, শূন্য। তাই, বইলদামি বন্ধ করো।
সিপিএমের ছেলেমেয়ে গুলো খেতে মরত, আর মাঝখান থেকে কটা সিট নিয়ে বেরিয়ে যেত কংগ্রেস। এবারে নেপো দই মারতে পারে নি।
ইংরেজীতে লেখা তো, মাথায় আবর্জনা বলে সেগুলো ঢোকেনি।
রিজারভেশন ইত্যাদি দেওয়া হয়েছে যা সেগুলো ঐ গ্রুপগুলোকে মূল দলগুলোর কন্ট্রোল করার চেষ্টা, বা বিজেপির মতুয়া প্রেম। একেই 'ব্যবহার' বলা হয়েছে। assertion টা বাকী আছে, তখন সেগুলো এলিট হাম্বাগ সিপিএমের ভাল লাগবে না। মুসলমান হলে ভালো লাগত ভোট নিয়ে টিকে থাকা যেত আরো কিছুদিন। কিন্তু সেও আর হবে না।
সিপিএমের প্রাক্তন বিধায়ক তন্ময় ভট্টাচার্য আবাপ'র আলোচনার কী বলছেন একটু শুনুন। হারের কারণ নিয়ে অন্যরকম কিছু ভাবছেন।
'আমার মনে হয় এবার যদি কোনও আইডেন্টিটি-র ভিত্তিতে ভোট হয়ে থাকে তাহলে সেটা ছিল বাঙালি বনাম বহিরাগত': বাংলা সম্মেলনের অনির্বাণ ব্যানারজি অর্ণবের শো এ বলছে।
কী করব দেখে? দীপ্সিতার উপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নেব? ঘোষণা করব যে ছি ছি ছি, দেকেচ শিপিয়েম কী খ্রাপ? অতএব এখন থেকে তৃণমূল, এইরম কিছু? ঃ)))) আমার মাথা খ্রাপ হয়ে যায় নি।
শুভেন্দু নামক ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইনকে মমতাই তৈরী করেছেন, এ তো কোনো সন্দেহই নেই। তা, ইসি ফাইনালি কাকে উইনার ডিক্লেয়ার করেচে?
এত কম পড়াশুনো করে লোকে মন্তব্য করে কেন?
"The 2021 state Assembly election is the moment when the idea of Bengal turns away from socially progressive, politically reforming agendas to regress in time, back to the early 19th century."
https://www.indiatoday.in/news-analysis/story/west-bengal-elections-ideologies-to-caste-the-emerging-identity-politics-1780714-2021-03-18
বিজেপি যা চেয়েছিল সেটা তিনোরাই হাতে-কলমে করে দিয়েছে পবতে।
দীপ্সিতার পোস্টে গিয়ে দেখ, কারা ব্যাশিং করছে।
মূল দলগুলোর মধ্যে থেকে চলছে। তারা এদের ব্যবহার করছে। সেটাই কন্টিনিউ হয় কিনা দেখার।
আইডেন্টিটি পলিটিক্স হওয়া বাকী আছে আবার কোথায়! সে তো পুরো দমে চলছে।
আরো একটা মত হল, যেটা আমার ধারণা, সেটা হল বাংলায় আইডেন্টিটি পলিটিক্স হওয়াটা বাকী আছে। সেটা মুসলমান কেন্দ্রিক বা নীচু জাত কেন্দ্রিক বা দুয়ে মিলে হতে পারে। এখনো এই গ্রুপগুলো তিনো বা ভাজপাকে মেনে নিচ্ছে এবং তারাও এদের ব্যবহার করছে কিন্তু গ্রুপগুলোর সেরকম assertion নেই বলে মনে হয়। এবার এই রাজনীতি আব্বাসের মাধ্যমে আসবে না অন্য কোনভাবে, সেটা দেখার ।
আওয়ামী খালেদা ও এক নয়।
তৃণমূল জিতেছে বিজেপি না জিতে সেটা তো ভালো ই হয়েছে হত ও। বিজেপি র জেতার কথাও ছিল না।
কিন্তু বিজেপি ই যাতে অল্টারনেটিভ পার্সেপসনে থাকে সেটা বিজেপি অসিপিএম অবিজেপি সকলেই চেষ্টা করে গিয়েছে এবং সফল।
2য় পার্টি হিসাবে ই তারা এত ভোট পেয়েছে।
একটা দেড়শ কোটি জনতার দেশে,তিনশো কোটি ভ্যাকসিন ডোজ মজুত করার কথা। নিদেন পক্ষে একশ কোটি ডোজ। বর্তমানে দুটি দেশীয় ভ্যাকসিন কোম্পানির উৎপাদন ক্ষমতা আট কোটি মতোন প্রতি মাসে।
অবিলম্বে উৎপাদন ক্ষমতা ব্যাপক হারে বাড়াতে হবে।কেন্দ্রীয় সরকারকে যুদ্ধ কালীন তৎপরতায় আরো দুতিন টি সরকারী ভ্যাকসিন প্রস্তুত কারী কেন্দ্র বানাতে হবে।দেশ বিদেশের বিভিন্ন কোম্পানি থেকে লাইসেন্স নিয়ে উৎপাদন শুরু করতে হবে।
বড় দেরী হয়ে গেছে তে ,তোপসে!
মমতা হেরেছে বলে তো ইসিই বলছে। কী ব্যাপার জানি না।
হ্যাঁ, যা দিয়ে হয় সেটা বোঝা আছে। সংগঠন দিয়ে হয়, ক্ষমতার প্রদর্শন দিয়ে হয়, আরো হ্যানা ত্যানা। একদম শিওর শট তো আর কেউ জানে না। সবারই ব্যক্তিগত আন্দাজ। বিজেপি আইটি সেলের পিছনে যেমন খরচ করে, মিডিয়া কিনতেও ততটাই খরচ করে বা আরো বেশী। শাসক দলের এমেলে কিনতেও তেমনি খরচ করে। বিজ্ঞাপন কাট আউট এইসবে মুড়ে ফেলতেও খরচ করে। তো, এইসবই পেশী প্রদর্শন, যা ভোটারকে প্রভাবিত করতে সাহায্য করে। গুচুর অপেড যেমন একদা আক্ষেপ করেছিলেন, বিজ্ঞাপণ দিয়েও তাহলে মানুষকে প্রভাবিত করা যায় :))
তো, এই স্কেলে মানে তৃণমূল বিজেপির স্কেলে এসব করা সম্ভব নয়। এগুলো ভোটে প্রভাব ফেলে, ভেঙে পড়া সংগঠন ভোটে প্রভাব ফেলে। এইসব। তবে দেখে যা মনে হচ্ছে গত লোকসভার অনুপাতে লেফটের পার্সেন্টেজ একই আছে।
লিবারবাল ব্যাশিং মনে হয় চলতেই থাকবে। প্রিভিলেজড পজিশন বা আমরা যাকে গাছের মগডাল বলি, সেখান থেকে দুম করে গ্রাউন্ডের কাজকম্ম সংক্রান্ত বিবিধ বাকতাল্লা নিয়ে কর্মী খিল্লি করবে না তো কী করবে। এইটুকু ছাড় তাদের হেরো জীবনে দিতে হবে তো :)) রাত আড়াইটের সময় রেড ভলান্টিয়ার্সকে টিএমসিপি ফোন করে বলবে বাবা অসুস্থ, যে করে হোক সিলিন্ডার যোগাড় করে দে, আর তারপর তারা সেসব নিয়ে হাজির হলে দেখা যাবে হারামিগিরি করছিল, তো সে লোক টিএমসিপিকে খিস্তিয়ে ফেবু পোস্ট দিলে যদি বিজেপি চলে আসে তো কিছু করার নেই। লিবারবাল আঙ্গিকেও না। ৯বেড়াল ব্যাশিং কী জানিনা, এটা যদি গুচুর ইনহাউস ইন্টেলিজেন্সিয়া ব্যাশিং হয় তো সেরম কিশু বক্তব্য নেই। যারা কচ্চে তাদের হয়ে আমি ব্যাট ধরছি না।
এটা তো নিশ্চিতই যে সিপিয়েম যেসব নতুন মুখকে মাঠে নামিয়েছে তাদের ভ্যালিডেশনের জন্য গুচুর কাছে আসবে না। তাদের কাজকর্মের টেস্টিং পাবলিকই করবে। আজ ভোট দিল না, তো কোই বাত নেহী, পরেরবার হয়ত দেবে। বা দেবে না। কিন্তু এরা মাঠে এসেছে দলের দুর্দিনেই, তো এরা থাকবে, বা আমরা থাকব। দেখা যাক, এক ভোটে দুনিয়া উলটে যাচ্ছে না।
আমার অভিজ্ঞতায় দুটো ডোজ ভ্যাকসিন নেবার পর একজন ব্যক্তি ও মারা যান নি।একটা ডোজ ভ্যাকসিন নেবার পর কিছু ব্যক্তি মারা গেছেন। কিন্তু দুটো ডোজ ভ্যাকসিন নেবার পর ও সংক্রমিত হয়েছেন অনেক ব্যক্তি।
বাবুল সুপ্রিয় আর লকেট দুজনেই হেরেছ? বেশ হয়েছে!
বিজেমূল কনসেপ্টটা সিপিয়েমের একটা আত্মঘাতী ব্রহ্মাস্ত্র। বাংলার মানুষ অন্ততঃ বুঝেছে যে বিজেপি আর তৃণমূল এক নয়। সে মায়াপাতায় তাত্ত্বিকরা যাই বলুন।
এবারে ইনকিউবেশন পিরিয়ড খুব কমে গেছে বলছে।
কিন্তু ভ্যাক্সিন নিয়ে এত লোকের হচ্ছে, ভ্যারিয়েন্টের উপর ভ্যাক্সিন ঠিকঠাক কাজ করছে?
বলল নিলে সিভিয়ার হবেনা। তাও কতজনের সিভিয়ার হচ্ছে দেখলাম। মারা যাওতা আমার সার্কলেই ৪ হলে সব মিলিয়ে কত!
প্রথম ডোজের পরে। নিয়ে আসার কদিন পরেই উপসর্গ দেখা দেয় (ঠিক কদিন জানি না), বাড়িতেই ছিলেন, তারপর শ্বাসকষ্ট বাড়ায় হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়। একদিন মতো ছিলেন।
এইত্তো। আমিও এই সাক্ষাতকারই নেছিলাম।
অভিজিত লিখেছে,
Biggest News: PK is leaving the job of political strategist and IPAC. He didn’t make it clear what will be his next move.
Wow, what a day he chose for this dhamaka announcement.
In his interview with Sardeshai a few weeks ago, when he was asked what is his next move, he replied that he has a much bigger ambition. Rajdeep asked jokingly if he wants to become the PM. PK smiled and dodged the question.
রঞ্জন বাবু,একটা কথা বলি। কভিড এর ইনকিউবেশন পিরিয়ড হলো দুই থেকে দশ দিন। ইউজুয়ালি সংক্রমণ হবার পাঁচ দিন পর লক্ষণ শুরু হয়।সুতরাং আপনার পরিচিত জনের লাইনে দাড়ানোর জন্য কোভিড হয় নি,সম্ভবত।অন্য কোন সোর্স থেকে হয়েছে।
দুটি জিনিষ জানা জরুরী।যে কোন উপায়েই হোক ভ্যাকসিন এর দুটো ডোজ কমপ্লিট করুন।ভ্যাকসিন সেন্টারে ডাবল মাস্ক পরে জান। এই মারণ ব্যাধি রোখার জন্য ভ্যাকসিন এর বিকল্প নেই। একমেবাদ্বীতিয়ম!
ইজরায়েল পঞ্চাশ শতাংশ ও ব্রিটেন চল্লিশ শতাংশ জনতা কে দুটো ডোজ দেবার পর, কোভিড নিয়়়ন্ত্রর করে ফেলেছে।এখন মা স্ক্ক অবশ্যযকর্তব্য নয়।
এজেন্ট এর গল্পটা যে বিজেমূল আইটি সেলের প্রযোজনা সে তো তথ্য প্রমাণ স্বীকারোক্তি শুদ্ধ দিয়েছে সিপিএম। তারপর ও এই মিথ্যে টা জিইয়ে রাখা হবে?