এত এত টেকনোলজি এল, এদিকে সেই সুপ্রাচীন পদ্ধতিতে সিরিঞ্জ দিয়ে ইনজেক্শন! কয়েক বছর আগে শুনতাম কী যেন প্যাচ টেক আসতে চলেছে, বাহুতে থাবড়া দিয়ে ইনজেক্ট করে দেবে। কই সেই টেক?
এক গ্লাস জল নিন। মন্তর পড়ে দিন জলে। তারপরে জল খেয়ে ফেলুন। ঃ-)
আমি তো ফাইজারের প্রথমটা নিয়েছি। কিছুই টের পেলাম না। ভাবলাম যে হয়তো মন্তরপড়া জল দিয়েছে। কিন্তু এখন শুনছি যে ১৪ দিন পরেও সমস্যা হতে পারে। এইযা রোগ একখান এসেছে, ল্যাও ঠ্যালা বললেও কম হয়।
জে অ্যান্ড জে ভ্যাক্সিন পজ হল যাকে বলে ওভারকিল। প্রতি এক মিলিয়নে এক্জনের ব্লাড্ক্লট - এটা খুবই রেয়ার ইভেন্ট। বার্থ কন্ট্রোলে এর থেকে বেশি ব্লাড ক্লটের ইভেন্ট হয়। দুনিয়াতে এমন কোনো ড্রাগ নেই যাতে কোনো অ্যাডভার্স রিয়াক্শন হয় না। খুব বেশিদিন বন্ধ থাকবে না।
সি এস
ঠিক। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে। কদিন আগে পুনাওয়ালার ইন্টারভিউ দেখছিলাম। সরকারের কাছে অরও অর্ডার এবং কিছু টাকা অগ্রিম চেয়েছিল।
রঞ্জনদা, ৭২ মিলিয়নেও একটা ফাঁকি আছে। একটা লেখায় পড়লাম, ভারত যত ডোজ পাঠিয়েছে বলে বলা হচ্ছে তার খুব অল্পই সরকারের বরফ, বেশীটাই সিরাম ইন্স্টির কমার্শিয়াল চুক্তি অনুসারে। অর্থাত তাদের পাঠানো ডোজগুলোকে সরকার নিজের বদান্যতা দেখিয়ে ইমেজ বানাচ্ছে আবার অন্যদিকে দেশের জন্য ডোজের কথা ভাবেনি।
ধরেই নিয়েছিল করোনা সেরে গেছে, ধীরে ধীরে ভ্যক্সিন বানালেই হবে। কিন্তু কেন সেটা ধরে নেবে সেটাই প্রশ্ন। তাহলে আর সায়েন্টিস্ট আর দপ্তর আছে কী করতে ?
জনসন (বল্লেই বেবি পাউডার মনে হয়) এর ভ্যাকসিন এখানেও ব্যাপকহারে দেওয়া শুরু হয়েছিল। কিন্তু বন্ধ হয়েছে সব। বহু লোক নাকি ঘটনাস্থলেই জ্ঞান হারান ভ্যাকসিন নেবার পরে। আরো নাকি নানা অ্যাডভার্স এফেক্ট দেখা দিয়েছে।
ওদিকে টইতে এক ব্যক্তি ক্রমাগত "মারো সালাদের, মেরে খিঁচে দাও", এই ধরণের কমেন্ট করে যাচ্ছেন। অ্যাডমিন, একটু দেখুন। ওই লোকটি মনে হয় ট্রোল।
হ্যাঁ হ্যাঁ ল্যাদোশদাই জনসন নিয়েছে। আমার দাদা ম্যাসাচুসেটসে থাকে, ওখানে তো বললো হুলিয়ে জ্যাকসেনের ভ্যাকসিন।
ছেড়ে রাখে না। তারা সহসা গাড়ি করে আসে, গুলি চালায়, পালায়। আর তাদের হয়ে সাফাই দেওয়া শুরু করে এসপি, নির্বাচন কমিশন ও একটি রাজনৈতিক দল যারা কাগজেকলমে বিজেপিকে এ রাজ্যে ঠেকাতে মরিয়া। বাদ্দিন, আর ভাল্লাগছে না স্যার।
গত 24 মার্চ পর্যন্ত ভারত 76টি দেশে 72 মিলিয়ন ডোজ পাঠিয়েছে। নিজের দেশে 50 মিলিয়ন ডোজ ভ্যাকসিন। তারপর একগুচ্ছ ইলেকশন। তারপর কুম্ভমেলায় কয়েক লক্ষ লোক।
2 মের পরে কী যে হবে?
গুরু পিটি, পায়ের ধুলো দিও গুরু, তোমাদের সবার এমন সাপোর্ট থাকলে এবার বিজেপি আসছেই
পিটিকে অভিনন্দন জানাই, আপনি অন্তত সত্যিটা সামনে এনেছেন, বিকিয়ে যান নি এখনও! সাবাস! সেলাম ভক্ত!
কত কম জানে লোকে। সুহৃদ তার বাড়িতেই থাকে । সিবিআই এর উকিল আদালতে আসেও না আর। গত মাসেই সে বাড়িতে বসে টিভিতে সাক্ষাতকার দিয়েছে।
যে সমস্ত জাস্টিফিকেশন গুরুতে পন্ডিতেরা দিলেন, ভর ভরা রাও ইত্যাদির বিরুদ্ধে গদি মনস্ক মানুষ ও মিডিয়া প্রায় সেইজাতীয় বক্তব্যই রেখে থাকে অথবা খিল্লি করে।
টিভিতে শীতলকুচির নিরীহ গ্রামবাসী ভোটারদের দেখাচ্ছিল। লাঠি, বাঁশ হাতে ভোট দিতে এসেছিল। হাম্বাগ কয়েকদিন আগেই দেখিয়েছিল। এখন সীমানার মানা না মানা টিভি দেখাচ্ছে। রাষ্ট্রের দূত প্রিসাইডিং অফিসার তাণ্ডবের কথা জানালেন।
আমি তো কখনো লাঠি হাতে ভোট দিতে যাইনি। আপনারা কেউ গেছেন কখনো? কি জানি ওখানে ওটাই বোধহয় দস্তুর।
সত্যি? আমি এরকম লিখেছি? নাকি আমার লেখার বাংলা অনুবাদ করলে এমনটাই মনে হয়?
পিটি লিখেছেন
"আমি তো কখনো লাঠি হাতে ভোট দিতে যাইনি। আপনারা কেউ গেছেন কখনো? কি জানি ওখানে ওটাই বোধহয় দস্তুর।"
এ তো ! এতদিনে ঠিক বলেছেন। কেন্দ্রীয় বাহিনী গুলি চালিয়ে মানুষ মেরে ঠিক কাজ করেছে, পেইড দেম ব্যাক ইন দেয়ার কয়েন - একদম খাপে খাপ - মিলে যাচ্ছ।
ছদ্ম বিজেপি বিরোধিতার মুখোশ পিটি নিজেই টেনে খুলে ফেললেন, ভালই করেছেন, আর কতদিন এই তলে তলে বিজেপি সাপোর্ট চালাবেন, এবার থেকে সামনাসামনিই করুন, বেশ করেছেন
"ক্ষমতায় থাকলে ওসব লাঠি-বাঁশ নিয়ে ছেলেপুলে ভোটের দিন একটু ঘুরে-ফুরে বেড়ায়।"
তাহলে আরো বেশী ক্ষমতাবানেরা সিআরপিএপিএফকে রাইফেল হাতে রাস্তায়় ছেড়ে রাাখেে?
শঙ্খ ঘোষ করোনায় আক্রান্ত!!!
কী যে হচ্ছে চারদিকে! জনসন অ্যান্ড জনসনের ভ্যাকসিনটা এখানে কেউ নিয়েছে/ন? সেটা তো আবার সিডিসি কাল থেকে বন্ধ করে দিলো:-(
কেন ৩৪ বছরে আশ্রয় নেওয়ায় গুরুদেবের বারণ আছে? ওটা স্রেফ একটা উদাহরণ। ক্ষমতায় থাকলে ওসব লাঠি-বাঁশ নিয়ে ছেলেপুলে ভোটের দিন একটু ঘুরে-ফুরে বেড়ায়। পঞ্চায়েত ভোটে মুর্শিদাবাদে একদিনে বোধহয় ২৯টা লাশ পড়েছিল। শাসক ও বিরোধী উভয়ের হাতেই লাঠি-বাঁশের চেয়েও বেশি কিছু ছিল। ওই যেমন কেষ্টর জীবদের হাতে থাকে এখন।
রমিতবাবু, খবরটা দেখে খুব খারাপ লাগলো।কী আর বলি! আপনি সাবধানে থাকবেন।
গুরুর এক পণ্ডিতের "মগজে আস্তাকুঁড়" শুনে চাড্ডিদের "দেশদ্রোহী" মনে পড়ল। বিরোধী স্বরের টুঁটি টিপতে সবার হৃদয়েই এক মোদি বাস করে।
"অনিল বোস এমনি এমনি পাঁচ লাখ মার্জিনে জিততেন?"
শেষে আপনিও এলেবেলে, ৩৪ বছরে আশ্রয় নিলেন?
RR
কোর্টের সিদ্ধান্ত মানিনি এমনটা কি কারে জানলেন? আমি তো সুহৃদের ফাঁসীর অপেক্ষায় আছি। তবে কিনা সিবিআই বা দিদি কেউই আর কোর্টমুখো হচ্ছেনা।
বেশী খেলতে গিয়ে সিঙ্গুর শেষে বিজেপির হাতেই তুলে দিলেন বোধ্হয়।
আচ্ছা এইসব গু গোবর লেখার জন্য একটা টই ছিল যে হী রা ভ নামে। সেটায় না লিখে ভাটে ধ্যাতরাচ্ছে কি বেশী মনোযোগ পাওয়া যাবে বলে?
যে লোকটা ভোটার কি 'বাঁধা রক্ষিতা' বলে একই সাথে যৌনকর্মী ও ভোটারদের অপমান করার চেষ্টা করে তার তো মগজে আস্তাকুঁড়। সে কাকে কী ভাবল তাতে কিইবা আসে যায়!
প্রথমত প্রিসাইডিং 'রাষ্ট্রের দূত' নন। আজ ট্রেনিং ছিল, ট্রেনিং চলাকালীন রঞ্জনবাবু ফোন করেছিলেন। একটা ডেস্কে আমাদের টিমের চারজনের বসার জায়গাটুকু অবধি নেই। প্রচণ্ড ঠাসাঠাসি এই কোভিডের সময়ে। এটা চলবে রিলিজ অর্ডার পাওয়ার পরে বাসে ওঠা অবধি। এই যদি দূতের হাল তো সেই দূতের মুখে আমি...।
দ্বিতীয়ত লাঠি হাতে কতিপয় যুবক এমনকি কলকাতার বুথে বুথে ঘুরে বেড়ায় ভোটের দিন। আর এ তো প্রান্তিক শীতলখুচি। অনিল বোস এমনি এমনি পাঁচ লাখ মার্জিনে জিততেন?
আপনি উস্কানি তত্ত্বের জনক সেটা একবারও বলিনি। সেলিম-বিমান-সুজ্জ্যি যে কতটা জঘন্য, তা ফের প্রমাণিত।
আপনার কী চিন্তা। মানুষে কত কম জানে! আগে একটু নিজেকে জানুন। তোমার হাতে নাই ভুবনের ভার!
যা বললেন তার সবটাই লোকে জানে। কেসটা আপিলে গেছে, আইনের প্রক্রিয়া মেনে। এতে বাইরের কেউ কেন বা কী করে ইন্টারফিয়ার করবে? কোন পক্ষের উকিল লাগাতার নাও এলে তারও ব্যবস্থা আছে। কোর্ট নোটিস দিয়ে একতরফা শুনানি করে রায় দিতে পারে। সেটা দত্তমশায়ের উকিলের কাজ। আপনার আমার নয়।এটা নিয়ে দিনের পর দিন হ্যাজ নামান কী করে?
আপনি তো মনে করেন আদালতের রায় মেনে চলা উচিত। এখন অব্দি আদালতের রায় অনুযায়ী সুহৃদ ো দেবু দোষী। আপনি মানছেন না কেন বলুন তো? আপনি তো মিডিয়া ট্রায়ালের পক্ষে নন। তাহলে? আপিলে রায় উলটে যায় নাকি নিম্ন আদালতের রায় বহাল থাকে সেটার জন্যে অপেক্ষা করুন। আমার বা আপনার কারও কথা চলবে না। শুধু আদালত চলবে।
একটা দল বিষাক্ত পোকামাকড় পুষলে তারা এদিকে এদিকে কামড়াবে, পোড়াবে জ্বালাবে। সেরকমই হয়েছিল। তারা পরে অন্য দলে সুযোগ মত গিয়ে আবার মনের মণিকোঠায় রাখা পুরোন দলে ফিরে আসবে বলছে।
"ভোটারের লাঠি" (২৩:৩৬) কি বস্তু? ভোটারের ভোটার কার্ড হয় জানতাম।
"কতিপয় যুবক" লাঠি হাতে কি করছিল বুথের কাছে এলেবেলে বাবু?
দিদিমণি
যারা একটা মেয়ের পোড়া মৃতদেহ প্রদর্শন করে ভোট চেয়েছিল, আর যারা চুপ করে সেটাকে সমর্থন করেছিল তারা নরকের কীটের চেয়েও ঘৃণ্য।
কাউকেই খুশী করার জন্য কোন পোস্ট করা হয় না।
রঙীন, প্রতিবাদী ও ঘেউ ঘেউ ধিক্কারের জন্য মীম বানান বা মীমের টই দেখুন।
S, বেশ তো, আপনার জদি মনে হয় ২০১১ তে যে বামফ্রন্ট তৃণমূলকে আটকাতে পারেনি, সেই বামফ্রন্ট ২০১৬ বা ২১-এ বিজেপিকে আটকাতে পারতো, তাহলে আপনার আশাবাদের প্রশংসা করা ছাড়া আর কীই বা করার আছে আমার।
তাছাড়া ত্রিপুরার প্রসঙ্গটা পব'র বামে সমর্থকরা নানান অর্ধসত্যের আড়ালে এড়িয়ে যেতে চান, কিন্তু ঐটাও আছে।
আর বিজেপি কতটা খারাপ তা বোঝার জন্যে শীতলকুচির দরকার আমার অন্তত হয়নি। আর তাছাড়া এদিকে যা শুনছি, বিজেপির না, ভোটারের লাঠির দোষ।