S,
এসএসসি টেট এ পাঁচ লাখের চাকরি দিলে দিক, কিন্তু এটা দিয়ে সাধারণ মানুষের ভোট বা সমর্থন পাওয়া যাবে না। সাধারণ মানুষ যাদের নুন আনতে পান্তা ফুরায় তারা কখনই এই সরকারি চাকরি জীবি মধ্যবিত্তর সঙ্গে একাত্ম বোধ করে না।
সরকারি স্কুলে শিক্ষক রা কোনমতে দায় সারেন, অন্তত আমি যখন পড়তাম তাই দেখেছি। বেশিরভাগ ছাত্র গরীব বা কম শিক্ষিত বাড়ি থেকে আসে। এদের যেমন পড়াশুনা করে কি লাভ হবে সেটার আইডিয়া নেই সেরকম শিক্ষক রাও বোঝাবার চেষ্টা করেন না। ওনাদের ছেলে মেয়েরা প্রাইভেট স্কুল এ পড়ে বছরে 60 হাজার টাকা বেতন দিয়ে। এই প্রাইভেট এ পড়া শিক্ষিত চাকরী জীবির ছেলে বা মেয়েটি পাস করে উঁচু লেভেলের চাকরি পাবে, এমএনসি তে বা ডক্টর হবে, usa তে চাকরি করতে যাবে। শ্রেণী বিভাজন টা এভাবে বাড়তে থাকে। Cpim এই elitist শিক্ষিত সমাজকে বড়ো বেশি পাত্তা দেয়, কিন্তু এরাই কমিউনিস্ট পার্টির আসল base কি?
কী জানি! আগরতলার আজব ব্যাপার স্যাপার।
সরকারি স্কুলে পাঁচ লাখ শিক্ষকের শূন্যপদ আছে তো? সব মিলিয়ে সরকারি চাকরি করেন পব-র ১০ লাখের মতো মানুষ। তাঁর অর্ধেকই স্কুলে! প্যারাটিচারদের নিয়ে ইস্তাহারে কিছু আছে? এমসকে-এসএসকে নিয়ে?
মাস্ক পরলে বিজেপি ক্যানো!
এসেসসি টেটের চাকরিটা জরুরী মনে হয়। এগুলো সাধারণ মানুষদেরই চাকরি। আমি যে ইস্কুলে পড়েছি এবং যেসব ইস্কুল শিক্ষক দেখছি, তাদের বেশিরভাগই সাধারণ মানুষ। সাধারণ পরিবার থেকে যারা পড়াশুনায় একটু ভালো হয়, তাদের কাছে এই চাকরিটা জরুরী। এবং শুধুমাত্র ৫ লাখ নয়, তাদের অনেকেরই বড় পরিবার থাকে। এছাড়াও পরোক্ষ কর্মসংস্থান তো আছেই। আর এই পাঁচ লাখ লোকের চাকরি হলে ক্ষতিটা কি হবে, এখনও বুঝিনি। উল্টে সরকারি ইস্কুল গুলোতে শিক্ষক নিয়োগ হবে। সেগুলোর মান একটু ফিরবে। সরকারি ইস্কুলগুলো কিন্তু সাধারণ পরিবারের ছেলেপিলেদের পড়ার জায়্গা। সেগুলোতে শিক্ষক নিয়োগ না করে কাদের ক্ষতি হচ্ছে, সেটা সহজেই অনুমেয়।
ত্রিপুরায় তিপরা মথা-র এডিসি জয় নিয়ে খুব উল্লসিত হওয়ার কিছু বোধহয় নেই। তার ওপর প্রদ্যোৎবিক্রমের আগে জাতি উলু পার্টি স্লোগান যে দলের সঙ্গে খুশি যাওয়ার পাসপোর্ট।
ওদিকে আগরতলায় নাকি এখন কাউকে মাস্ক পরা দেখলে তাকে লোক বিজেপি বলে ধরে নেয়।
শৌনক,
আমি শুধু দেখতে চাই বিজেপি ক্ষমতায় আসলে তিনোদের দলটা ক ঘণ্টা অস্তিত্ব থাকে।
PT,
বাম মাথা তুলবে কি করে? Neo liberalism এর চীনপন্থী উন্নয়নের মডেল টা কোন বামপন্থীদের মডেল হতে পারে না। 5 লাখ কে বামেরা এসএসসি টেট এ চাকরি দেবে, তারা বাড়ি বানিয়ে গাড়ি চড়ে বেড়াবে। সাধারণ মানুষের ( দশ কোটির), তাতে লাভ টা কি? আপনার আমার মত মধ্যবিত্তের লাভ শুধু। ( দিল্লিতে উন্নয়নের মডেল ঠিক হয়ে গেছে, সিপিআইএম এর কিছু করার নেই এই যুক্তিটা দেবেন না। কারণ বামপন্থীদের কেন্দ্র দখল করতে হবে সেই অনুযায়ী এজেন্ডা সেট করা উচিত।)
ত্রিপুরায় শুধু বিজেপি হারেনি, বামেরাও হেরেছে। economic line, দাবি দাওয়া ঠিক নয় বলেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। অথচ এখনই তাদের সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক হবার কথা।
কচি রোঁয়া মনে হয়। :) তা বাছা, খুনী কিংবা চালচোর হওয়ার থেকে গাম্বাট হওয়া ভালো।
"তাঁর (মানিক সরকার) দাবি, বিজেপি বা তৃণমূল সবই এক। তারা একে অপরকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে সাহায্য করছে।"
https://www.anandabazar.com/elections/west-bengal-assembly-election/wb-election-2021-manik-sarkar-slams-tmc-and-mamata-banerjee-in-gayeshpur/cid/1275334
জোক করতে করতে এখন জোঁকের পাল্লায় পড়তে চলেছে। জোঁকটি স্থানীয় না বহিরাগত সে অবিশ্যি আপনার পছন্দ।
আনন্দে থাকুন।
"বাম বা কংগ্রেস যেন মাথা তুলতে না পারে।"
হে হে, কি জোক মাইরি। যাদের মাথাই নেই, হাত পাও নেই, তাদের আবার মাথা তোলা। বিজেপি বা তিনোদের ক্যাম্পেনে পরস্পরের প্রতি অ্যাটাক, বাম বা কংগ্রেসকে তো পাত্তাই দেয় না। আর দেবেই বা কেন। কিন্তু কিছু গাম্বাট মোর্চা ভক্ত মনে করে মোর্চা নিয়ে বিজেপি আর তিনোদের নাকি ঘুম ছুটে গেছে। কিছু ফালতু পাবলিক মাইরি।
"কী বলছেন একটু ভাবুন"
ভাবছি গত ১৫ বছর ধরেই। যারা SOP মেনে গুলি চালিয়েছিল নন্দীগ্রামে তাদের কি তাহলে সাত খুন মাপ হল? হলনা তো। তাহলে সেই পুলিশ বিজেমুলে কেন?
"এখানেও মুখ খুলতাম না যদি না কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলি চালানোর জাস্টিফিকেশনের স্বর শোনা যেত"
আমি আবার পড়লাম সকলের লেখা। কে জাস্টিফাই করেছে? নাকি আপনারাও গেস্টাপো বাহিনীর মত এখানেও red under bed জাতীয় কিছু দেখছেন?
"কে কোন ইস্যুতে প্রতিক্রিয়া দেবে, বা না দেবে সেটা অবশ্যই তার ব্যক্তিগত ব্যাপার।"
সে তো জানি। সেই প্রতিক্রিয়ার অভাবেই তো বিজেমুল সাম্প্রদায়িক তাস খেলে ভোটারদের পোলারাইজ করে বিজেপিকে সুবিধে করে দিয়েছ। এখন রুদালী হলে হবে?
"ঠিক বলেছেন, কোর্টের কথা শোনা উচিত, আপনার আমার নয়।"
না শুনলে হাতে রইল খাপ পঞ্চায়েত অথবা কিষেণজীর ক্যাঙারু কোর্ট। আমার আপনার কপাল ভাল যে ঐ দুটো জায়্গায় আমাদের কখনো যেতে হবে না। দরকার হলে জঘণ্য রাষ্ট্রের সেই কোর্টেই যাব। বাকি ঘটনা নিয়ে বিস্তর লিখেছি। আর বাড়ালাম না।
"স্যার, নির্বাচন শুরু হয়ে গেলে সব্বাই নির্বাচন কমিশনের আওতায় চলে আসে। কাজেই রাষ্ট্র এখানে কেন্দ্রীয় সরকার কারণ কমিশনটা তাদের।"
বাঃ, জেনে মেজাজটা খোশ হয়ে গেল। কিছুদিন আগে রাজ্য পুলিশের নির্দেশে কমিশনের জওয়ানরা একদল হাজার দুয়ারী দর্শন ও আরেকদল শাড়ি কেনাতে ব্যস্ত ছিল।
এই তত্ব্বটা গরু পাচারের মত। গরু যেহেতু বর্ডার পেরোচ্ছে সেহেতু সব দায়িত্ব BSF-এর। কিন্তু গরুগুলো তো রাজ্যের রাস্তা দিয়েই হেঁটে, হেঁটে কিংবা ট্রাকে চড়ে রাজ্যের রাস্তা দিয়েই বর্ডার পর্যন্ত গেল। সেটা দেখার দায়িত্ব কার?
সবশেষ, সবাই যেহেতু ষড়যন্ত্রের তত্ব খাড়া করছে অম্মো-ও তাহলে দু পহা দিই।
এই ভোটের বাজারে মোচোলমান জওয়ানদের হাতে গুলি খেয়ে মরলে কার লাভ সব চাইতে বেশী?
উত্তরঃ বিজেমুল, বিজেমুল, বিজেমুল।
তার পরে কে লাভবান?
উত্তরঃ বিজেপি, বিজেপি, বিজেপি।
অর্থাৎ কিনা মোদি-শাহ যেমন একদিকে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে পব-তে, একই সঙ্গে মোচোলমান মেরে দিদির হাতও শক্ত করে রাখছে।
কেননা ৭৫-৮০% ভোট ভাই-বোনের দখলে রাখতে হবে যাতে বাম বা কংগ্রেস যেন মাথা তুলতে না পারে।
এই রাষ্ট্রীয় বাহিনী দের ট্রেনিং কেমন হয়, জানতে ইচ্ছে করে। বাংলাদেশে কদিন আগে মোদী বিরোধী আন্দোলনে গুলি চলল, ১০ জন মারা গেল।
তারা নাকি প্রো পাকিস্তানী । তাতে কী যায় আসে। গুলি চালানো ছাড়া কি অন্য কোন উপায় ছিল না?
যে দেশের প্রধানমন্ত্রী বলে যে পোষাক দেখেই নাকি তিনি লোকের ধর্ম চিনে ফেলেন, সেই দেশে এর থেকে ভালো কিছু আশা করা যায় কিনা জানি না। শুনেছি বিজয়বর্গীয় (?) নাকি বলেছে যে একদল মিস্ত্রীকে মধ্যাহ্নভোজে মুড়ি খেতে দেখে বুঝে গেছিলো যে তারা বাংলাদেশী। তাও বুঝলো না যে সেই লোকগুলোর ভাত খাওয়ার মতন উপার্জন নেই। এরাই দেশের দায়িত্বে।
টি, শুধু শুভেন্দু নয়। অনেককেই এই একই লাইনে মন্তব্য করতে শুনলাম। মাদ্রাসার কথাটা অনেকবার শুনলাম। এছাড়াও আরো এদিক সেদিক এইধরনের কিছু শব্দ বা শব্দবন্ধ গুঁজে দেয় মন্তব্যে।
বি, একদম।
ইলেকশন কমিশন এই যে বাহাত্তর ঘন্টার নোটিশ জারি করেছে এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে মমতার কর্মসূচী। বিজেপির মিটিংগুলো কিন্তু আগেই হয়ে যাচ্ছে। আর কিছু বুঝতে বাকি নেই।
"অন্য দল থেকে বিজেপিতে গিয়েই নেতা নেতৃরা মাইনরিটিদের বিরুদ্ধে নিয়মিত বক্তব্য রাখেন।"
ওটা ভিতরে চাপাই থাকে, সময় সুযোগ পেলে প্রকাশিত হয়।
আর প্রতিবাদ। এই ভোঁদু অধিকারী মনে হয় বাংলার সবচেয়ে নিকৃষ্টতম রাজনীতিবিদ বা করে খাওয়া মাল। উত্তর দমদমের এক সভায় দেখলাম পাকিস্তান, মমতাজ বেগম যা খুশি তাই বলে গ্যালো। সেই নন্দীগ্রাম থেকে শুরু করেছ এসব বলা। অথচ এর বিরুদ্ধে ইলেকশন কমিশন কোনো ্ব্যবস্থা নেয় না।
S এর বক্তব্যের সঙ্গে পূর্ণ সহমত ।
বিজেপি ক্ষমতায় এলে মাইনরিটিদের যে কি অবস্থা হবে, সেটা ভাবতেই শিহরিত হচ্ছি। একটা ব্যাপার আজকাল খুব চোখে পড়ে। অন্য দল থেকে বিজেপিতে গিয়েই নেতা নেতৃরা মাইনরিটিদের বিরুদ্ধে নিয়মিত বক্তব্য রাখেন। এই জঘণ্য প্রবণতার তীব্র পরিবাদ জানাই। আরো প্রতিবাদ হওয়া প্রয়োজন। টিভিতে আলোচনায় আজকাল দেখি কথা নেই বার্তা নেই এই ধরনের ঘৃণার মন্তব্য করে ফেলা হয়। এগুলোর ইমিডেয়েটলি প্রতিবাদ হওয়া প্রয়োজন।
অভ্যু, এইটা খুব ভালো প্রমাণ।
সত্যি আর নেওয়া যায় না।
'লাঠি, রবার বুলেট এসব কোথায় গেল ? যদি শেষমেষ গুলি চালাতেই হয় কোন যুক্তিতে শূন্যে ফায়ারের পর বুকে গুলি চলে ? আগে তো নন ফ্যাটাল যেমন পায়ে বা মাটিতে গুলি চালানো যেত। '
- রমিত লিখেছেন। এই পয়েন্ট গুলো বার বার বলে যাওয়া দরকার। কেন টিয়ার গ্যাস নয়? জল কামান নয়? এই একই জিনিস কাশ্মীর, নর্থ ইস্টে দেখে দেখে আমরা অভ্যস্ত হয়ে গেছি, কিছু আর মনেও হয় না
পিটি
কী বলছেন একটু ভাবুন। গত পনের বছরে গুরুর পাতায় কোথাও পুলিশের গুলিচালানোর পক্ষে কোন সাফাই দিইনি। মইদুলের মৃত্যু নিয়েও নয়। ওটা নিয়ে কোন বিতর্ক ছিিল না তাই।
এখানেও মুখ খুলতাম না যদি না কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলি চালানোর জাস্টিফিকেশনের স্বর শোনা যেত।
2 কে কোন ইস্যুতে প্রতিক্রিয়া দেবে, বা না দেবে সেটা অবশ্যই তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তাহলে আপনি আপনার কথা বলুন। সবসময় বিরাট লিস্টি --- কে কবে কী বলেছে, কী বলেনি। কেন বলেনি, কেন মিছিল হয়নি। আপনি সার্টিফিকেট দেন কে বুজি, কে নয়।
3 ঠিক বলেছেন, কোর্টের কথা শোনা উচিত, আপনার আমার নয়। এই যুক্তিতে গুজরাত না নরহত্যার জন্য মোদীসরকার দায়ি নয়। বাবরি মসজিদ ভাঙার জন্য বিহিপ দায়ি নয়। নন্দীগ্রামের, সাঁইবাড়ির, বিজনসেতুর, তাপসী মালিকের জন্য বামফ্রন্টের দায়িত্ব নেই। বরাহনগর কাশীপুর আমডাঙাার জন্য কোন সরকার দায়ি নয়। সুদীীপ্ত গুপ্তের বা মেটেবুরুজে পুলিশ অফিসার মৃত্যুর জন্য তিনো সরকার দায়ি নয়।
আমি অন্যমত পোষণ করি।
চতুর্থ পয়েন্টে আধাসেনার আচরণে 'প্রশ্নচিহ্ন'
আটদফার নির্বাচন টা জাস্ট ঢ্যামনামি ছাড়া কিছুই না। ইলেকশন কমিশন এর রসিকতা র কোন মানেই হয় না। কসবায় ভোট হল কাল আর প্রচার বন্ধ হবার বহু পরে লোকে বালিগঞ্জে মিছিল করছে। কারণ বালিগঞ্জের ভোট পরে। এগুলির কোন অর্থ আছে?
এই গুলি চলার ঘটনা শুনলাম রাত্রে বাড়িতে ফিরে, সারাদিন পোলিং এজেন্ট হিসেবে থাকার ফলে কাছে ফোন ছিলনা। এ মানে সহ্য করা যাচ্ছে না। হাজার হাজার লোকের মিছিল হ ওয়া উচিত সর্বত্র।
কেন্দ্রীয় বাহিনী আছে ভালো। এসো, গুলি চালাও,বাড়িযাও। নির্বাচন কমিশন কি টাইপের ছাগল, ইলেকশনের সময় গুলি চললে তাদের প্রাথমিক দায়িত্ব। কমান্ডিং অফিসার এর বরখাস্ত হ ওয়া উচিত এবং তদন্ত করা উচিত। ইয়ার্কি র একটা লিমিট আছে। এই রকম ঘটনা ঘটবে আর নির্বাচন কমিশন বসে বসে দেখবে?
রুচিরাদি এই প্রমাণটা কেমন? ক্লাস টেনের জ্ঞান দিয়েই হবে :)
ABC ত্রিভুজের B আর C কোণের সমদ্বিকণ্ডক হল BD আর CE। যদি BD=CE হয়, দেখাও যে ABC সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ।
মনে করি যদি সম্ভব হয় কোণ C এর মান কোণ Bএর চেয়ে বড়।
BCর সাথে দুটো সমান্তরাল লাইন টানো যেমন দেখানো আছে। পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে যে EG is smaller than FD.
এবার কোণ FDB = কোণ CBD = কোণ FBD, কাজেই FB = FD
তেমনি কোণ GEC = কোণ BCE = কোণ GCE, কাজেই GE = GC
এবারে দুটো সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ BFD আর EGC দেখো। বুঝবার সুবিধের জন্যে আলাদা করে এঁকে দিলাম নীচে।মনে রাখতে হবে BD = EC দেওয়াই আছে। কোণ C এর মান কোণ Bএর চেয়ে বড় সুতরাং লাল ত্রিভুজটা নীলের পেটেই থাকবে। তাহলে EG is greater than FD.
কন্ট্রাডিকশন। একমাত্র সলিউশন হল EG=FD মানে ঐ দুটো আসলে একটাই লাইন ইত্যাদি।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে অমিত শাহ কে এই ঘটনার দায়িত্ব নিতে হবে। চ্যাংড়ামি নাকি।
অবশ্যই আসাম কেন সারা দেশের সর্বত্রই এনারসি সিএএর বিরোধীতা করেছি। এইসব নেটিভিজম এখনই বিলুপ্ত হোক।
স্যার, নির্বাচন শুরু হয়ে গেলে সব্বাই নির্বাচন কমিশনের আওতায় চলে আসে। কাজেই রাষ্ট্র এখানে কেন্দ্রীয় সরকার কারণ কমিশনটা তাদের। দ্বিতীয়ত গতকাল কুচবিহারে নতুন এসপি জয়েন করেছেন। লাশের রাজনীতি কাঙ্ক্ষিত নয়, অন্তত এই মুহূর্তে। কিন্তু পরোক্ষভাবে হলেও আপনারা সেটা করছেন। কেন? তীব্র হতাশাজনিত বিদ্বেষ থেকে?
বড়েস, আসামে এনার্সিতে যাঁরা আটকে পড়েছেন তাঁরাও সংখ্যালঘু। প্রতিবাদে ফেটে পড়ুন। সিপিএম অবশ্য...