হুতো, আজ দোল ও চৈতন্যের জন্মদিন। হোলি কাল।
অতীতের কাঁচরাপাড়ার অতীতে কি হাল ছিল সেটা দেখাই সমিচীন কাজ হবে। আজকের কারখানা ২০ বছর পরে কাজ দেবে না ভেবে আজকেও কাজ না নেওয়াটা কাজের কথা নয়।
জামশেদপুর ঝাড়খন্ডে, অবস্থা বিহারের থেকে ভালো। এবং সত্যিই ঐ এলাকার অর্থনৈতীক অবস্থা বাকী বিহার-ঝাড়খন্ডের থেকে অনেক ভালো বলেই শুনেছি।
২০০৬ ইলেকশানে তো বামেরা খুব ভালো ফল করেছিল। যাওয়ার তো কোনও প্রশ্নই ছিলনা।
অর্থনীতিতে পার্মানেন্ট সলিউশান বলে কিছু নেই। ডানেও নেই, বামেও নেই।
'আমার লেখায় কোন পার্টি নেই। এ আপনার চশমার ভুল।'
আছে, প্রকটভাবেই আছে। কারণ একই পোস্টে আপনি লিখেছেন 'ক্ষীরের বাটি তিনোর ভাঁড়ার ঘুরে এখন বিজেপির রান্নাঘরে।'
আপনি ভুল ভাবছেন স্যার। ২০১১-তে গুরু খায় না মাথায় মাখে তাই জানতাম না। কাজেই তখন কে কী বলেছিলেন, তার দায় দয়া করে আমার ওপর চাপাবেন না।
আমি চিরকাল দীর্ঘস্থায়ী পরিবেশবান্ধব ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পক্ষে। আর পক্ষে চা বাগান ও চটকলের যা একই সঙ্গে কৃষি ও শিল্পে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে। কিন্তু ইস্পাত শিল্পের ঢপ দিয়ে জমি নিয়ে সেখানে আয়রন স্পঞ্জ কারখানার তীব্র বিরোধী।
প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত ও পৌরসভাকে স্বনির্ভর করা যেত। সেসব ভাবা হয়নি। বরং দেদার দলীয় ক্যাডারকে ক্ষীরের ভাগ দেওয়া হয়েছে। তার দায়ভার নেবেন না অথচ তিনো-বিজেপিকে একতরফাভাবে দুষবেন!
"... সিঙ্গুরে একদল দাপট দেখিয়ে বলেছিল যে কর্পোরেটেদের পদলেহন করা চলবে না। সেইমত সরকার বদলও হয়েছিল।..."
কি হলে কি হত বলা মুশকিল। তবে সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম না হলেও বাম সরকারকে একদিন তো যেতে হত। কদ্দিন আর... শেষের দিকে পেরেও উঠছিল না...
বড় ম্যানুফ্যাক্চারিং ফ্যাক্টরি ঠিক ক্যাচ-অল ইউনিক সলিউশন বোধহয় নয়। তা যদি হত, তাহলে জামশেদপুরের বিহারে মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা ও জীবনযাত্রার মান হয়ে উঠত ভারতের মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ, আর, কেরালা বা পাঞ্জাবের অবস্থা তুলনামূলকভাবে বাজে হত।
আসলে অনেক কিছু ফ্যাক্টরের মধ্যে একটি হল ভারী শিল্প।
"সিপিএমকে এ বিষয়ে ক্লিনচিট দিলেন!!"
আমার লেখায় কোন পার্টি নেই। এ আপনার চশমার ভুল।
সব কিছুই লং টার্মে ভাবা ভাল। কিন্তু in long term we all are dead and gone!! কথা হচ্ছে যে যতদিনে প্রকৃতিপ্রেমী আর্থ- সামাজিক নীতির বাস্তবায়ন না হচ্ছে ততদিন একটু নাহয় ছোট করেই ভাবলাম। ততদিন তো মানুষগুলোকে বেঁচে বত্তে থাকতে হবে।
সিঙ্গুরে একদল দাপট দেখিয়ে বলেছিল যে কর্পোরেটেদের পদলেহন করা চলবে না। সেইমত সরকার বদলও হয়েছিল। তাত্বিকতার কচকচিতে সিপিএম বিলীয়মান ও কিষেণজী মৃত। ক্ষীরের বাটি তিনোর ভাঁড়ার ঘুরে এখন বিজেপির রান্নাঘরে। যাদের উপগারের জন্য এত বিপ্লব সেই কয়েক হাজার মানুষ বুড়ো আঙুল চুষছে ও তিনোদানের ভরসায় বেঁচে আছে। একটি ইউটোপিয়ান তত্বের সলিল সমাধি তারা তো জীবন দিয়ে প্রমাণ করল।
আজ দোল? নাকি কাল?
শৃঙ্খলিত মাতৃভূমি, বিভাজনের বেদনাসম্বলিত স্বাধীন দেশে ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে সেই মন্ত্র, একাধারে সম্প্রীতি এবং প্রতিবাদের সেই রং আনন্দবাজার রক্ষা করিতেছে। মস্তক উন্নীত, শিরদণ্ড ঋজু রাখিবার শিক্ষা দিয়াছিলেন যাঁরা.......
যাকে বলে সেকেন্ড টু নন ন্ন্ন্ন।
বৃহৎ পুঁজি বা বড় কারখানা চাকরি দেয় বুঝি? নাকি কারখানানির্ভর কিছু ছুটকো কর্মসংস্থান করে? অতীতের কাঁচরাপাড়া ওয়ার্কশপ বা হিন্দমোটরের বর্তমানে কী হাল?
আমি কর্পোরেটের পদলেহন করে ভাঙাচোরা একতলার ওপর ঝাঁ চকচকে দোতলা তুলতে মনোযোগী হব নাকি ভাঙাচোরা একতলাটাকে মেরামত করে বাসযোগ্য করে তুলব? কোনটা আমার প্রেরোগেটিভ হবে?
বৃহৎ পুঁজি বা বড় কারখানা চাকরি দেয় বুঝি? নাকি কারখানানির্ভর কিছু ছুটকো কর্মসংস্থান করে? অতীতের কাঁচরাপাড়া ওয়ার্কশপ বা হিন্দমোটরের বর্তমানে কী হাল?
আমি কর্পোরেটের পদলেহন করে ভাঙাচোরা একতলার ওপর ঝাঁ চকচকে দোতলা তুলতে মনোযোগী হব নাকি ভাঙাচোরা একতলাটাকে মেরামত করে বাসযোগ্য করে তুলব? কোনটা আমার প্রেরোগেটিভ হবে?
"আমি পুঁজিনির্ভর বৃহৎ শিল্পের বদলে শ্রমনিবিড় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পক্ষে। তার প্রধান কারণ পব-র জনঘনত্ব।"
সেতো বুঝলাম। কিন্তু সেসব হবে কি করে? বৃহত পুঁজি তো আমার আপনার আপত্তি দেখে বাড়িতে বসে থাকবে না। তারা লাভের গুড় খেতে সর্বত্রই ছুটে যাবে। আর প্রযুক্তিকেও তো আটকে রাখা সম্ভব নয়। তাদের সাথে কম্পিটিশানে স্কেলহীন এসেমির পেরে ওঠা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ বিশাল বড় মার্কেট, ঐ জনসংখ্যার কারণেই। এখানে সবাই ব্যবসা করতে, নিজেদের মাল এবং পরিষেবা বিক্রি করতে উৎসাহী। কিন্তু কেউ বড় কারখানা স্থাপন করতে চায় না। এর ফলে এসেমিগুলো ধুঁকছে বা লো ভ্যালুর প্রোডাক্ট বানিয়ে টিঁকে আছে। আর কোনওরকমেরই শ্রমের ব্যবস্থা হচ্ছেনা। এই রাজ্যের লোকেদের জন্য কেনই বা শুধু লো ওয়েজের চাকরি থাকবে, সেটাও তো বুঝিনা।
চপ শিল্প কি কুটির শিল্প নহে?
আপনার লেখা পড়ব না কেন? আমিই তো আপনাকে বলেছিলাম আলাদা টই খুলতে। আপনি খোলেননি বলেই বভ্রুবাহনের জ্বালা সত্ত্বেও এখানে লিখতে বাধ্য হলাম।
যেটা বুঝলাম সেটা হল আপনি তিনোদানের বদলে আইআইটিদানের মডেল উপস্থাপন করলেন। আমি ঠিক অতটা মাইক্রো লেভেলে চিন্তা করছি না। আমার প্রেক্ষিতটা অনেক বড় এবং সেটা সারা পব জুড়েই।
চা বাগান ও চটকল নিয়ে আগের মতোই স্পিকটি নট থাকলেন। আর মালিকদের ফাঁসিতে ঝোলানোর দায়িত্ব আমার ওপর চাপিয়ে দিলেন! সিপিএমকে এ বিষয়ে ক্লিনচিট দিলেন!!
প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগ আর থার্মোকলের থালা-বাটি ব্যান করলে আপনার ছাত্ররা চাগরিহারা হবে? হবে না নিশ্চয়ই। তো সেটা এত দিন ব্যান করা হল না কেন? ব্যান করা হলে কত মানুষের চিরস্থায়ী রুজিরোজগারের বন্দোবস্ত হতে পারে?
আমি পব মাছে, ডিমে, দুধে, মধুতে, ডালে, চিনিতে এবং সর্ষের তেলে স্বয়ম্ভর হোক, তা চাই। সেই পরিকাঠামো আমাদের আছে। তাকে অকেজো করে রাখা আছে কর্পোরেটকে তুষ্ট করতে। সে বিষয়ে আপনি কিছুই বলেননি। যেমন এড়িয়ে গেছেন কৃষিক্ষেত্রে পরিকাঠামোর অপ্রতুলতার প্রসঙ্গটিও।
এগুলোর একটাও ইউটোপিয়ান কচকচি নয়। বগুলায় স্ট্রবেরি হয়, মদনপুরে হয় জারবেরা। দুটোই আমার জেলায়। সরকারি সহায়তা শূন্য। কেন?
বড়েস, আমি পুঁজিনির্ভর বৃহৎ শিল্পের বদলে শ্রমনিবিড় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পক্ষে। তার প্রধান কারণ পব-র জনঘনত্ব।
কিন্তু মনোজ বসুর মতে ভূত মরে পাঁঠা হয়। সেই এক ওঝা ভূত মেরে পাঁঠা বানিয়ে হাটে বিক্রি করতো। পাঁঠা মরে বোধ হয় আবার পাঁঠাই হয় । জন্মমৃত্যুচক্রের ফিক্সড পয়েন্ট।
@এলেবেলে
আমার লেখাটি পড়েছেন তাতেই আমি ধন্য। সারা পব-র আর্থ- সামাজিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করার মত মাথা, কোমর আর আঙুল কোনটারই জোর নেই। এক কড়া মাস্টার আমার দুটি অবস্থানের আপাতঃ দ্বন্দ্বের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করায় তার উত্তর দিয়েছি মাত্র।
তবে কিনা আমার দেখার তালিকায় শত শত (হাজার?) মানুষ আছেন (স্ব্ল্প- শিক্ষিত, না-শিক্ষিত), যাঁরা একটি বৃহৎ সংস্থার বটবৃক্ষের ছায়ায় বেঁচে আছেন। তাঁরা রাঁধুনি, মালী, সিকিউরিটি গার্ড, কাজের মাসী, ড্রাইভার, ঝাড়ুদার, রাজমিস্ত্রী, জোগাড়ে, চাদোকানী, ঘুগ্নিদোকানী, কম্পুর পার্ট্স সাপ্লায়ার, টোটো চালক, নাপিত এবং আর যে কি কি নন সেটা বলতে পারব না। এমনকি এই বৃহৎ সংস্থার দৌলতে প্রায় ১০-১৫ ব্যাসের বাজার, হাট, মন্দির, বিগ বাজার ইত্যাদির অর্থনীতি বেঁচে আছে। আমি তো জানিই, আপনিও জানেন, এগুলোর কোনটাই "চাগরী" নয়। কিন্তু অন্ততঃ ২ থেকে ৩ প্রজন্মের মানুষ মোটামুটি নিজেদের বেঁচে থাকার ব্যব্স্থা নিজেরাই করে নিয়েছে। এ "স্বয়ম্ভরতা" নয়? আর এটা একটি মাত্র "বৃহৎ সংস্থা"। আদৌ সিঙ্গুর, নন্দীগ্রাম নয়।
ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প? সারা ক্যাম্পাসে প্রতি শীতে কত হাজার মাটির টব, গাছের চাড়া, কত গাড়ী বোঝাই গোবর সার কেনা- বেচা হয় তার হিসেব কেউ করেনি শহুরে বিপ্লবীরা। সারা বছর ধরে কত "ক্ষুদ্র" সব্জী ব্যব্সায়ী, মাছ ব্যব্সায়ী, মুদির দোকান, মুর্গী ব্যবসায়ী ব্যব্সা করে এখানে?
অন্ততঃ জনা তিরিশেক self made মানুষকে জানি যাঁরা অন্য কোন চাকরী না করে শুধু মাত্র গান শিখিয়ে, তবলা বাজিয়ে, নাচ শিখিয়ে, প্রাইভেটে পড়িয়ে দিব্য আছে। (এঁদের একজন রামকুমার চাটুজ্জের ছাত্র, অসম্ভব দক্ষ রাগসঙ্গীতে, কলকাতার গান-রাজনীতিকে ঘৃণার সঙ্গে পরিত্যাগ করেছেন; আরেকজন একদা দাপুটে নকশাল, অধুনা ফিসিক্সের মাস্টারমশাই।) ওঃ, আরেকদল চ্যাংড়া ছোঁড়া প্রতি বছর অসংখ্য অনুষ্ঠানের জন্য মিউসিক সিস্টেম ভাড়া দেওয়ার ব্যব্সা করে জীবন ধারণ করে।
"প্লাস্টিক ও থার্মোকল ব্যানের কথা" সত্যি ভাবতে পারিনা। এটি সভ্যতার একটি স্তম্ভ। দেশজ অসভ্যতার কারণে সমস্যা হয়। তাছাড়া ওগুলো ব্যান করলে, সব পলিমার সায়েন্সের মাস্টারদের চাগরী যাবে আর ছাত্রগুলো গাছের পাতা চিবোবে।
কেউ কারো PF-এর টাকা মেরে দিলে তাকে ফাঁসিতে ঝোলানোর ব্যব্স্থা করুন। তারা যেন দেশের আইন ব্যব্স্থার সুযোগ নিয়ে মানুষের সর্বনাশ করতে না পারে সেটা দেখুন। যে কারণে রুণু গুহ নিয়োগী, মদন মিত্র, তাপসী মালিকের খুনী পার পেয়ে যায়, সেই একই কারণে কারখানার মালিকেরা লোকের টাকা মেরে দিব্যি বেঁচে আছে।
তাই আমার এক ক্ষুদ্র নিবেদন। সরকারী অনুদান থাকুক কিন্তু "তিনোদান" বন্ধ করে কিছু বৃহৎ সংস্থাকে আনার ব্যব্স্থা করা হোক। যেটুকু চোখে দেখছি, যে ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে আছি সেটাই লিখেছি। গত দেড় দশক ধরে ইউটোপিয়ান কচ্কচির মত কোন অপরীক্ষিত তত্বের পক্ষে সওয়াল করছি না।
আনন্দবাজার রবিবাসরীয়তেও সম্ভবতঃ লিখতেন গল্প, নইলে এত চেনা লাগছে কেন? তখনকার দিনে আমাদের বেশিরভাগ গল্পই ছিল রবিবারের, ওই রবিবাসরীয়তে বের হওয়া গল্পগুলো।
বড় পত্রিকায় বিশেষত দেশ আনন্দবাজারে পুজো সংখায় নিয়মিত লিখ্তেন, খুব আলাদা ধরনের গল্প লিখ্তেন, ছোট কিন্তু ইমপ্যাক্ট থাকত।
আচ্ছা, রমানাথ রায়ের নামটা চেনা ঠেকছে, ওঁর কোনো গল্প নিয়ে আগে কি এখানে কোনোদিন আলোচনা হয়েছিল?
প্রথমে ভেবেছিলাম কেউ হয়তো ট্রোল করেছে ওরকম ছবি দিয়ে, তারপরে দেখি লেখাও এসেছে সেই 'ভক্ত' বিষয়ে। ঃ-)
আচ্ছা এসবের মানে কি?
হো আ কি বিজেপির কিছু সমস্যা করছে?
সেই তাঁর ভক্তের ছবি দেখেছ টইতে?
টইতে গিয়ে দেখি ওরে বাবা, সেই তিনি । :-)
কেকে, মড়াভুত মানে মড়ারূপী ভুত। মানে সবেমাত্র মরে গিয়েই সেই অবস্থাতেই ভুত। এইবার বুঝলাম। ঃ-)
'পান ইচ্ছে করুন' কেমন হয়? আগেকার দিনে "তামাক ইচ্ছে করুন" বলে হুঁকো বাড়িয়ে দিত। ঃ-)
আচ্ছা pun intendedএর বাংলা কি হবে? ইচ্ছে করে পান করুন?
কেকের গালাগালি তো নয় যেন কেকের রেসিপি (pun intended)
আর তাছাড়া দেখো মরা ভুত বলিনি, মড়া ভুত। যেমন ঘোড়া ভুত, পানিভুত। তেমনি মড়া-রূপী ভুত।
তবে একটা জিনিস খেয়াল করবেন সুধীগণ, বিশ্বের বেশিরভাগ গালাগালই মিসোজিনিস্ট। ছেলেদের উদ্দেশ্যে দেওয়া গালাগালই হোক আর মেয়েদের উদ্দেশ্যেই দেওয়া হোক, বেশিরভাগই মিসোজিনিতে ভরা। তাই যেখানেই সেসব গালাগালি দেওয়া হচ্ছে, সেখানেই আসলে পিতৃতন্ত্রের জয়ঢাক বাজানো হচ্ছে।
কেন? ভুত মরে তো। ভুত মরলে মার্বেল হয়। ত্রৈলোক্যনাথ বলে গেছেন না?