কেকে, ভুত তো! সে আর মরবে কী করে? ঃ-)
নিরীহ গালাগালি নিয়ে কথা হয়েছে দেখলাম। আমি পাঁচ বছর বয়সে অসম্ভব রেগে গিয়ে দিদিকে একটা খুব ভারী গালাগালি দিয়েছিলাম, সেই মনে পড়ে গেলো। তা ছিলো "তুই রান্নাঘরের ভাঙা পাঁচিলের ফাঁক থেকে বেরিয়ে আসা, ক্ষেপে যাওয়া দাঁড়কাকের মাথা"। আর কিছুদিন আগে একটা কাঁটাচামচ হাত থেকে লাফিয়ে মাটিতে পড়ে গেলো। খুব রেগে তাকে বললাম "তুই মড়া ভুতের ছানা"।
সিংগল কে, এই "বাশি বাজাউক " কে আমি ভাবতাম বাঁশি বাজানোর কোনো ব্যাপার বুঝি। ঃ-)
বড় শিল্পের উপর নির্ভর করেই ক্ষুদ্র শিল্প চলে। এসেমি সেক্টর সেই রাজ্যেই খুব সক্রিয় এবং সফল, যেগুলোতে প্রচুর বড় শিল্প রয়েছে। তাছাড়া ইকনমিজ অব স্কেল বলে একটা ব্যাপার রয়েছে, যেটা আজকের দুনিয়াতে ছোট শিল্পগুলোকে বেশ সমস্যায় ফেলছে। আর আছে টেকনলজি। সেই কারণেই ব্যক্তিগত ট্যাক্সি উঠে গিয়ে উবার, ওলা এসেছে। মম অ্যান্ড পপ শপ চলে গিয়ে ওয়াল মার্ট সুপার সেন্টারে দেশ ভরে গেছে। তাই ওসব কথা রোম্যান্টিক কবিতার মতন। লিখতে ভালো লাগে, কিন্তু কাজে দেয়না। এরকম কোনও সেক্টর বা ইন্ডাস্ট্রি নেই, যেখানে বড় পুঁজি হাত দেয়নি। তাদের থেকে দূরে থাকা অসম্ভব। তাদের সঙ্গে নেগোশিয়েট করেই এগোতে হচ্ছে।
ঠিকভাবে চলুন , প্রকৃতি কে দুষিত করবেন না - লিখলে হয় না?
*আর্বান শিক্ষিত উচ্চশিক্ষিত
পিটিস্যার শুধু চাগরি দেবেন। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ। হাতে আছে দুটি মোয়া - সিঙ্গুর আর নন্দীগ্রাম। চাগরি যারা পাবে না, যাদের চাগরি পাওয়ার যোগ্যতা নেই, এই বাংলায় তাদের সংখ্যা কত? চা বাগান এবং চটকল নিয়ে তিনি স্পিকটি নট। সেখানকার শ্রমিকদের পিএফ মেরে দেওয়া নিয়ে নীরব। ক্ষুদ্র ব্যবসা নিয়ে মন্তব্য নেই। কৃষিক্ষেত্রে পরিকাঠামোর ঘাটতি নিয়ে উচ্চবাচ্য নেই। প্লাস্টিক ও থার্মোকল ব্যানের কথা তিনি ভাবতেই পারেন না। গ্রামের মানুষের বিকল্প উপায়ে স্বয়ম্ভরতার কথা তাঁর চিন্তাভাবনার চোদ্দ মাইল দূরে থাকে। কারিগরদের উন্নতি তিনি ধর্তব্যের মধ্যেই আনেন না। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প তাঁর শিল্পভাবনার বাইরে।
একজন আর্বান শিক্ষিত উচ্চশিক্ষিত মানুষের এই হচ্ছে উন্নয়নের অ্যাজেন্ডা! তোফা।
নারায়ন দেবনাথবাবুর অলপ্পেয়ে ড্যাকরা বোধহয় অতটা নিরীহ নয়,তাই না?
আমিও উইকি কোট করছিলুম --
The idea took form quickly; the first appearance of the Haddockian argot occurred in The Crab with the Golden Claws when the Captain storms towards a party of Berber raiders yelling expressions like "jellyfish", "troglodyte" and "ectoplasm". This use of colourful insults proved successful and was a mainstay in subsequent books. Hergé started collecting these types of words for use in Haddock's outbursts, and on occasion even searched dictionaries to come up with inspiration.[2]
As a result, Captain Haddock's colourful insults began to include "bashi-bazouk", "visigoths", "kleptomaniac", "sea gherkin", "anacoluthon", "pockmark", "nincompoop", "abominable snowman", "nitwits", "scoundrels", "steam rollers", "parasites", "vegetarians", "floundering oath", "carpet seller", "blundering Bazookas", "Popinjay", "bragger", "pinheads", "miserable slugs", "ectomorph", "maniacs", "pickled herring"; "freshwater swabs", "miserable molecule of mildew","Logarithm", "bandits", "orang-outangs", "cercopithecuses", "Polynesians", "iconoclasts", "ruffians", "fancy-dress freebooter", "ignoramus", "sycophant", "dizzard", "black-beetle", "pyrographer", "slave-trader" and "Fuzzy Wuzzy", but again, nothing actually considered a swear word.[9]
এই সেকেন্ড পয়েন্টটা আমারও বক্তব্য। কোনদিন সূয্যি উঠবে সেই অপেক্ষায় বসে থাকলে তো সমস্যা। ততদিনে তো রাজ্যের বহু প্রজন্ম চাকরিহীন হয়ে থাকবে। তাছাড়া ভারতের গণতান্ত্রিক পরিকাঠামোতে পরিস্থিতি এখন এমন যে আদৌ কোনওদিন উঠবে কিনা সেও হলফ করে বলা যায় না। যে দেশের সমাজ ধর্ম, জাত, কাস্ট, টাইটেলে সংপৃক্ত হয়ে আছে, সেখানে বামপন্থার মতন একটা ইয়োরোপিয়ান চিন্তাভাবনা যার জন্য প্রচুর লেখাপড়া এবং প্রচার প্রয়োজন, সেটা আদৌ খাপ কাবে কিনা সেটা বলাও মুশকিল। এখানে কয়েকজন মুম্বাইতে কৃষকদের মহামিছিলে লালপতাকা এবং মুম্বাইবাসীর সিম্প্যাথী দেখে উৎসাহিত হয়। কিন্তু সেই রাজ্যেই সবথেকে বড় পলিটিকাল পার্টিগুলোর নাম বিজেপি, শিবসেনা, এনসিপি, কঙ্গ্রেস। ফলে গুরুচন্ডালিতে সমমনষ্ক লোকজনের মাঝে বসে আমাদের যেরকম মনে হয়, দেশে বামপন্থার অবস্থা মোটেও সেরকম নয়।
এবং এখানেই সিঙ্গুরের কথা আবারও আসে। উত্তেজিত না হয়ে একটু শুনুন। সিঙ্গুরের সমস্যাটা কি? জমি দখল নাকি কারখানা হওয়া? কোনটাতে আপত্তি ছিল? আন্দোলনটা প্রথমটি নিয়ে হলেও শেষে কারখানাটি রাজ্যে হয়নি। আমার কিন্তু মনে হয়েছে যে একদলের বক্তব্য ছিল যে কিছুতেই কারখানা হতে দেবোনা। কাদের এইরকম বক্তব্য ছিল? যারা তার আগের দুই দশক ধরে বাম সরকারের নিন্দে করে গেছে যে শিল্প নেই, শিল্প নেই করে। চাষীদের জমি নিয়ে নেওয়া হচ্ছিলো, বেশি দাম চাওয়া যেতে পারতো। অন্য সলিউশান দেওয়া যেতে পারতো। কিন্তু সেই কৃষক আন্দোলন অতিবামদের কয়েকজনের বোকামো এবং কয়েকজন সুশীলজনের চালিয়াতিতে হাইজ্যাক করে তিনোদল। শেষে চাষীদের রক্ষাকর্তা হয়ে ওঠে তারা যারা ভূমি সংস্কারের বিরুদ্ধে ছিল। সরকার পাল্টাতেই এই আন্দোলনকারীদের অনেকের জায়্গা হয়েছিল তিনোদের ভাতাগ্রাহকের লিস্টিতে। অনেকে তো সরাসরি চিটফান্ডের টাকা খেয়েছিল বলেও অভিযোগ। ইট ওয়াজ আ ব্লান্ডার। ফ্রম বোথ সাইডস অব লেফ্ট। মাঝখান দিয়ে তিনোরা ক্ষীর খেয়ে গেলো। এখন সেই ক্ষীরের বাটি বিজেপির হাতে।
নন্দীগ্রামেও একই ব্যাপার। যারা নন্দীগ্রামকে ফ্রীল্যান্ড ভাবার স্বপ্ন দেখেছিল, তারা হাত মেলালো দিদির সঙ্গে। দিদি ক্ষমতায় এসে প্রথমেই কিষানজিকে সরিয়ে ভিক্টরি সাইন দেখালেন। অথচ কালকে আবার শুনলাম তিনিই নাকি নন্দিগ্রামে ঢুকতে পারেন না।
রঞ্জনদার পোস্ট দেখে এইটে মনে পড়ল
ভোটবাক্সে অমন হতেই পারে। আজ শুনলাম কয়েক জায়গায় নাকি হয়েওচে।
পিটিদার লম্বা লেখাটা পড়ে যেটা বুঝলামঃ
গরীবদের জন্য ভাতা, দুটাকার চাল, সাইকেল, ডিম্ভাত ইত্যাদি ভালো উদ্যোগ। কিন্তু সেইটাই একমাত্র উদ্যোগ হতে পারেনা। গরীব লোকের সংখ্যা কমানোরও একটা উদ্যোগ থাকা উচিত, যেটা নিয়ে বর্তমান সরকার কিছুই করেনি। তারা পারপিচুয়ালি ভাতা, সাইকেল, চালের উপরেই নির্ভর করে একটা ইকনমিক স্ট্রাকচার তৈরী করে নিয়েছে এবং পলিটিকালি সেটাকে এক্সপ্লয়েট করছে। এবং সেই পলিটিকাল এক্সপ্লয়েটেশানের জন্য গরীব লোক বেশি থাকলেই তিনোদের সুবিধা। ভিসিয়াস সাইকেল।
আর যারা বলছে যে প্রাইভেট চাকরি দিয়ে সমস্যার সমধান হবেনা, তারা নির্ভর করে আছে তিনোদের উপরে। অথচ তিনোরা মোটেই প্রাইভেটাইজেশনের বিরুদ্ধে নয়। ফলে কোনও উপায়েই চাকরি তৈরী হচ্ছেনা।
তুলনামূলক
সময় নিয়ে তুমিলামূলকভাবে দীর্ঘ লেখাটার জন্যে পিটিবাবুকে ধন্যবাদ জানাই। সময় থাকলে তর্ক করা যেত, কারণ অনেক যুক্তিই প্রথ পাঠে ধোপে টিঁকছে না। তবু, নিজের পজিশন ক্লিয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ জানাই।
না না আপত্তির কি আছে জনগন ন্যায্য শব্দটি বাদ দিয়ে বাক্য পুনর্গঠন করতে আদাজল খেয়ে লেগেছে দেখে একটু সাহায্য করছিলুম আর কি। ঐ করতে করতেই দু তারিখের আগে যেটুকু শেখা যায়।
আর ক্যাপিটাল টি দা সেদিন ঐ ফিডব্যাকটা তুচ্ছ ব্যাপার বলার পরেও আমার মাথা থেকে কিছুতেই ওটা যাচ্ছে না,কারন ভোটবাক্স ওরকম হলে কি হবে??
এতে আপত্তির কী আছে মশাই। মনের কথাটি আগেই টের পেয়েচে। যাহোক ন্যায্যই হ'ল।
ভাল কথা,
মায়ের টীকাকরন হবার পরে এসেমেসে একটা লিঙ্ক এসেছিল ফিডব্যাক দেবার। সেটা ফোনে বা ডেস্কটপ থেকে যেখান থেকেই খোলা হোক না কেন, একই কথা বলছে।
এখানে আর কেউ এই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন কি??
এখানে কবি বোধহয় 'ন্যায্য' বলতে জুডিও ক্রিশ্চান Righteous বুঝিয়েছেন। সে বাক্যের রাবিন্দ্রিক অনুবাদ করবেন ই বা কি করে!!!
ছোটোবেলায় ইসলামী রীতিতে পত্ররচনা করেন নি? সেই যে - পাকজনাবেষু আব্বাজান, কবে তুমি আমাকে এই জাহান্নামের মত হোস্টেল থেকে বাড়ি নিয়ে যাবে? কবে আমি আম্মাজানের হাতের গোস্ত বিরিয়ানী খাব? এখানকার পণীঢের ঘন্ট খেতে খেতে আমার চোখে কেবলই পানি আসে... ইাত্যাদি।
ইসলামী রীতিতে ওর কাছাকাছি বাক্য রচনা করা কিছুটা সম্ভব-
ইমানদার থাকুন, (খোদার) বাতাসকে দূষিত করবেন না।
পুরোপুরি হল না, তাও মুল ভাবটি কিছুটা ধরা দিচ্ছে না ??
আহাম্মক, ঢ্যাঁড়স , ল্যাবেন্ডিস, দাঁতক্যালানে, আতাকাল্যানে, বলদা, ধম্মের ষাঁড়, অকাল্কুষ্মান্ড, আবোদা, ন্যাকাষষ্ঠী, মোথা, প্যাটব্যাক্কল, অলবণ, বেয়াক্কল, হতভাগা, মুখপোড়া হনুমান, যমের অরুচি, জাম্বুবান, কুলাঙ্গার, বিভীষণ, বেইমান, মর্কট, বান্দর, শাখামৃগ,দাঁড়কাক, গোবরগণেশ্ কেঁচো, আস্তিনের সাপ, শুয়োর, গরু গাধা গর্দভ ইত্যাদি।
সিপিএম প্রার্থী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের দেখা যখন মিলল, সভায় শ্রোতা তখন সব মিলিয়ে ষাটও হবে না।
আপ্নেরা যেভাবে অযৌনগন্ধী গালাগালের ভান্ডার রিদ্ধ করে দিলেন, ধন্যবাদের ঊর্দ্ধে তা। এবার বৌ এর সাথে একবার ঝঞ্ঝাট লাগার অপেক্ষা
তবে মনে হয় গালাগাল কি দিচ্ছেন তার থ্হেকে কিভাবে দিচ্ছেন সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। ধরুন, বেদম ঝগড়ার মাঝে লাগসই করে যদি বলা যায়
ওরে আমার গোবরা গণেশ ময়দাঠাসা নাদুস্ রে,
ছিঁচকাঁদুনে ফোক্লা মানিক, ফের যদি তুই কাঁদিস রে—"
সেটা ডেথ থ্রেটের মতও লাগতে পারে!
এরকমই এখনো মনে হচ্ছে
আজ একটা সিনেমা দেখলাম। the court। ভারতীয় সিনেমা, 2014 সালের। অসামান্য লাগল। অনেক জায়গায় মারাঠি আর কিছু জায়গায় গুজরাটি ভাষায় সংলাপ আছে। একটু সাবটাইটেল এর সাহায্য নিয়ে ধৈর্য নিয়ে দেখবেন। কথা দিচ্ছি দারুন লাগবে। অনেকেরই হয়তো দেখা, আর যারা দেখেননি দেখে ফেলুন। অস্কারের যোগ্য।
@pai আমারও মাথায় আসছে না, একদম ঘেঁটে গেছে। গুরুজনেরা বলুন কি হবে ঐখানে ।
@pt গুছিয়ে খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা তুলে ধরেছেন। এটা নিয়ে ভাবা উচিত।
হোমোস্কেডাস্টিক আর হেটেরোস্কেডাস্টিক, দুটোই গালি হতে পারে, দুই গ্রুপের জন্য।
এই খবরটা দেখেছেন?
https://www.anandabazar.com/west-bengal/kolkata/woman-of-bowbazar-who-advertised-with-pm-modi-demands-her-own-house/cid/1272305
Sustainable মীন।করতে চেয়ে ছে সম্ভবতঃ
অবশ্য জিতলে এ সবই কৃতিত্ব, সিবিআই ঘেরাও য়ের মত।
গলা ফেক করা সোজা। কিন্তু মমতাত্ব অন্য কারো মাথায় আসা অসম্ভব। সিগনেচার ।
ভাট পড়ে যা বুঝলাম অযৌনগন্ধী অরেসিস্ট গালাগালি চাই। দেখুন এগুলো পছন্দ হয় কিনা -
ল্যাগব্যাগবার্নিস
ভট্টিকাব্য
হোমোস্কেডাস্টিক
হৈয়ঙ্গবীন
দেড় ব্যাটারী