বড়েস- এর দেওয়া 'নিজেদের মতে , নিজেদের গান ' -টা দারুণ, বিশেষতঃ যখন শেষে বাচ্চা মেয়েটা গাইতে গাইতে ঢোকে - 'আমি অন্য কোথাও যাব না, আমি ভারতবর্ষে থাকব'। একটা গায়ে কাঁটা দেওয়া অনুভূতি হয়
বামফ্রন্ট সরকার প্রথম দু টাকার চাল চালু করেছিল না? ২০০৯-১০ সাল নাগাদ? নাকি তার কিছু আগে?
কেন নিম্নরুচি কেন? লোকে তো,নিজেকে নানারকমভাবে প্রোজেক্ট করে। এলেবেল এসসি সার্টিফিকেট জালি করে বের করে সুবিধে নিচ্ছে প্রমাণ হলে নাহয় নিম্নরুচি আর সুবিধের কথা বলা চলে।
দীপ আর এলেবেলে রোজ একগ্লাস চিরতার জল খেলে পারে। দুজনেই ঢোকে খ্যাকাতে খ্যাঁকাতে বেরোয় খ্যাঁকাতে খ্যাঁকাতে। নাকি স্টেরয়েডে থাকে?
এলেবেলের 'আমি ছোটলোক' ঘোষণাটা খুউব কিউট। না, আপনি 'ছোটলোকদের' রিপ্রেজেন্ট করেননা। সরি টু সে, আপনি একজন বর্ণহিন্দু। 'ছোটলোকদের' রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে নিজেকে দেখালে আপনার ব্যক্তিগত সুবিধে হয়, তাই আপনি এত ফাটিয়ে বেড়ান। এটা বলার দরকার পড়ত না যদিনা আপনি এই খেলাটা ঘনঘন খেলতেন। অত্যন্ত কদর্য নিম্নরুচির খেলা।
হিন্দি হারামি ও বাঙাল/বাঙালি হারামজাদার একই অর্থ -- হারাম হইতে জাত, illegitimate child, যৌনগন্ধ আছেই। বাস্তবে শালা/ বাঞ্চৎ/গান্ডু সবই যৌনগন্ধ নিয়ে আসে। আমার মতে বক্তার ইনটেশন বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রিয়জনের মুখে শ্যালক ও অন্যান্য সম্বোধনে বিচলিত হই না।
সিনেমায় ফুলন দেবীকে গুলি চালানো শেখানোর সময় ওর প্রেমিক ভালবেসে কত কোমল স্বরে আদর করে মায়ের গালি দিয়ে ওকে ডাকছিল। মার্কিনি সিনেমায় নারীপুরুষ ছোটবড় সবার মুখে হরদম চার অক্ষর আমাদের কানে সয়়ে যাচ্ছছে।
এলেবেলের কি খার!
যাঁরা এখন 'অযৌনগন্ধী' খিস্তি খুঁজে বেড়াচ্ছেন হন্যে হয়ে তাঁরাই একদা এক চাঁড়ালের মুখে *দনা আর *ল শুনে মুচ্ছো গিয়েছিল গো। ড্যাশের 'ভদ্রলোক' সব।
বিজেপি জিতলে টি-কে গিয়ে পেঁদিয়ে আসবো । গাছে তো তুলেছো .......
ত্রিশংকু বিধানসভাই ভবিতব্য মনে লয়, এবং তারপর ঘোড়া কেনাবেচা
হারামি-ও বোধায় অযৌনগন্ধী
গুড ওল্ড শুয়োরের বাচ্চা - অবিশ্যি এতে শুয়োর দের খাটো করা হচ্চে
এগুলোতে নোবেল পেতেও পারেন, তবে সম্ভাবনা ক্ষীণ।
তৃতীয় বইটা যদি হয় রাইজ অফ অযৌনগন্ধী খিস্তি নিয়ে - তবে একটা চান্স থাকলেও থাকতে পারে।
খুঁজে পেতে এক মাথায় আসছে - "মামা বাড়ি পেয়েছ নাকি" টাইপ! কিন্তু এ তো উচ্ছে পাতার মিষ্টি ডেসার্ট খেতে বলার মত!
মদনদা ট্রু লাভ। লেফটকে কী ভালোই না বাসেন।
আগে গুরুতেই বার করুন না হয়। তারপরে তো দিন পড়ে আছে।
আমার নোবেল প্রাইজ পাওয়ার একটাই সম্ভাবনা,যদি আমার গবেষণা গ্রন্থদুটি----1 "বাংলা ও হিন্দি খিস্তির তুলনামূলক অধ্যয়ন " এবং 2 "Bengali and Hindi Bawdy Jokes: A critical study" বইদুটিির রিভিউ কোন ভাল জার্নালে প্রকাশিত হয়।
কিন্তু এখনও ISBN নম্বর পাইনি। বলছে আরও একটা বই চাই।
any taker?
তাহলে কি ২ টাকা কিলো চালের সঙ্গে একমুঠো ডাল আর এক চামচ ডালডা কাজ করতে চলেছে? অবিশ্যি সজ্জন বার বার antiincumbancy, corruption, anger ইত্যাদির কথা বলছে!!
https://www.facebook.com/311289306449241/videos/301140498095816/
তারও আগে গরিবী হটাও ছিল আত্মনির্ভরতার জন্য। তারপর এল বিশ্বায়ন নির্ভর আত্মনির্ভরতা। আর এখন তো খুল্লাম খুল্লা।
যেটা চিন্তার সেটা হচ্ছে যে পব-র রাজনৈতিক চেতনার ন্যারেটিভটাকে বদলে দিল কেন তিনোরা? চাকরী চাওয়ার মিছিলে লাঠি চলে কেন? লকডাউনের সংখ্যা চেপে গিয়ে শাসক কার জন্য কর্মদিবস "সৃষ্টির" অঙ্ক কষে?
সবকিচুতে মা সংস্কৃতকে ডেকে আনার দরকার কি? ডাস্টবিন যথেষ্ট।
মোদিজি সবাইকে এতটাই আত্মনির্ভর করেছেন যে সব হাজার টাকা দিয়ে সিলিন্ডার কিনছে। অথচ ছাগলরা বলে বিকাশ হয়নি।
তবে আবর্জনা, জঞ্জাল এমন লিখে দিলেই তো হয়। আমেরিকানদের মত অত পইপই করে বোঝানোর তো দরকার নেই যে 'ফেলুন' না লিখলে লোকে জঞ্জাল তুলে নিয়ে চলে যাবে।
পূর্ববঙ্গের ভাষায় এর জন্যে একটা চমৎকার শব্দ আছে - আইচ্ছাল।
হ্যাঁ, নানা অর্থ দেখলাম।
গুছিয়ে লেখা যেতে পারে 'আবর্জনাদানি' বা ' বর্জ্য পাত্র' ।
পিটি ঐ শব্দের ব্যাখ্যা দিয়েছে কদিন আগে। যে পাচ্ছে সমস্যা তার নয়। যে দিচ্ছে তার attitude-এর সমস্যা। তার ওপরে ৯ কোটি লোককে ২ টাকা কিলোর চাল পাইয়ে দেওয়ার অর্থ হচ্ছে যে গত দশ বছরে এই অপদার্থ সরকারটা এত মানুষকে নিজে পায়ে দাঁড়ানোর ব্যাপারে কোনই ব্যব্স্থা করেনি।
তা এইসব মহান কাজকম্ম ছেড়ে দিয়ে তিনোরা নন্দিগ্রামের মন্দির, পায়ে প্লাস্টার, বিহারী আগ্রাসন নিয়ে পড়লো কেন?
:)
হ্যাঁ, তাই তো ভাবা ও বলা স্বাভাবিক, আমার মতেও।
পিটিদা কিছুতেই মানবেন না, কিন্তু পিটিদা শিপিয়েম না ঃ)))
অ্যাকচুয়ালি শতরূপ উলটো কথাই বলেছে। যে এগুলো ভিক্ষা এইসব ভাবাই উচিত না। পাঁচটাকায় খাবারে দুহাত তুলে সমর্থন ইত্যাদি।
ফেসবুকে একজন বাম সমর্থক পোস্ট করেছেন দুটাকার চাল, সাইকেল - এগুলো উন্নয়ন নয়, ভিক্ষা। সঙ্গে শতরূপের ছবি। তাতে সিপিআইএমের একজন খুবই পরিচিত সমর্থক, তাঁর তৈরী কন্টেন্ট আমরা অনেকেই দেখেছি বা শেয়ার করেছি, লিখেছেন এসব ছড়াবেন না, এগুলো বিজেপির বানানো ফেক পোস্টার।
আমার ভাটের তর্ক মনে পড়ে গেল:)