ঘটিদের ওয়াক তুলে শুঁটকিমাছ নিয়ে কিছু হবে? লইট্যা মাছের , নিদেন পক্ষে বোম্বে ডাক, কুমড়োপাতায় বড়া, লাললঙ্কা পিষে, একটু শুঁটকির ঝাল ঝাল শুকনোমত দিয়ে এক থালা ভাত মেরে দেয়া? কপালে ও নাকের ডগায় ঘাম? হিদল, ঢিপা ও চিপা শুঁটকি?
পোস্ত খেলে ঘুম্পায়।
দুদিনে গোরাদের পিটিয়ে মোদিজির স্টেডিয়ামে ভারতমাতার জয়। ওদিকে কঙ্গনাদিদি ধোবি কা কুত্তা বলার পর থেকে রোহিতবাউয়ের খেলা ঘুরে গেচে। ডিসিবাউ পজ্জন্ত পানু ছেড়ে ভজন ধরেচেন। অচ্ছে দিনের আর কি বাকি রইল গা?
হানুসায়েব এইবেলা এসপেরান্টোয় পোলিটিকাল পোস্ট ছেড়ে লরেনবাউয়ের শরন লিন।
আরে গুরু দশ উইকেটে জিতেছে।
আইন অবশ্য পাশ হয় নি, এখনো। তবে এই স্ট্যান্ডার্ড আমি মেন্টেন করার চেষ্টা করব। এই আইনে অ্যাবসোলিউটলি ড্রাকোনিয়ান পাওয়ার নেবে সরকার। যাকে খুশি অ্যান্টি ন্যাশনাল বলে দেবে, তার পরে জাজের উপরে ডিপেন্ড করবে। ভাগ্যিশ এই পরিবেশ বিদ মেয়েটা আপাতত বেইল পেয়েছে, কিন্তু ভবিষ্যতে হায়ার কোর্টে নাও পেতে পারে।
এ মানে এদের হারাতেই হবে।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
এই আইন দেশদ্রোহিতার অন্যতম বড় উদাহরণ।
ডিসি :-))))))))
আমি আগে থেকেই বলে দিলাম, পলিটিক্স নিয়ে আর কোন পোস্ট করব না, যৌনতা নিয়েও না। এই দেশ আমার প্রাণ, দেশকে আমি ভয়ানক ভালোবাসি। দেশের আমি দেশের তুমি, দেশ দিয়ে যায় চেনা। জয় প্রধানসেবক, জয় শ্রীরাম, জয় হনুমান। হে গৌমাতা, তোমার ন্যাজে আমায় স্থান দাও।
ডিঃ ইহা অত্যন্ত সিরিয়াস পোস্ট, খিল্লি নহে।
ডবল ডিঃ ইহা কোন দুষ্টামিও নহে, আমি কোন দুষ্টামি শুরু করি নাই।
এটা মানা যায় না। এএই আইন আসার পরে, আমি নিননিছা দের এগেন্স্টে আর থাকবো না। পার্সোনালি পছন্দ করা সম্ভব না। কিন্তু তবু, আমি , পাতি পাবলিক, গাল খাওয়া টা এমন কিসু ইসু না, দেশের নাগরিকের স্বাধীনতার ব্যাপার। বেসিক । এমনকি তাদের নিন নিছাও আর বলবো না। প্রাণ খুলে লোকে আমাকে ট্রোল করুক। যা খুশি বলুক। আমার আর বাজে লাগবে না। কিন্তু এই আইন মানা সম্ভব না। যদিও এটা অনেকদিন ধরেই হচ্ছে। কিন্তু সেটা চাপ দিয়ে, এবার আইন আনছে।
অতএব আমাকে যত খুশি খিস্তোন। কিন্তু সাবধানে থাকুন, আর পারলে বিজেপি কে খিস্তোন।
আর গুরু কেও বলা রইলো, আমি বিজেপি বিরোধী পোলিটিকাল পোস্ট বাড়াবো। যে কোনো স্টেট এজেন্সী যা খুশি ডিটেল চাইলে শেয়ার করা যেতে পারে, সাইট কে , সাইটের মেজরিটি অ্যাপোলিটিকাল ইউজার কে প্রোটেক্ট করার প্রয়োজন হলে ইন গুড ফেইদ। দেশ এক জিনিশ, খেলার টিম আমাদের সবার, হোম মিনিস্ট্রির নিকুচি করেছে।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
সেকুলারিজম ভাঙার দায়িত্ব টা সরকার তো হাতে তুলে নিয়েছে তাই আর ওটা লেখেনি।
For any posts inimical to the country's sovereignty, integrity, national security, public order or sexually explicit, social media sites have to disclose who started it.
অথচ এই লিস্টে সেকুলারিজম নেই।
রুটসায়েব তো বলেই ফাটায়ে দিসেন
কাজেই এবার থেকে যেকোন পোস্ট কোথাও করার আগে তিনবার ভাববেন। আর এই লাইনটা বিশেষ করে দেখার মতোঃ
Social media platforms will also be required to have a provision for voluntary verification of users, Mr Prasad said.
সোশ্যাল মিডিয়া সাইটের নিয়মাবলিঃ
The government's new rules to regulate digital content requires social media giants to disclose "first originator" of a post that is found objectionable or offensive. For any posts inimical to the country's sovereignty, integrity, national security, public order or sexually explicit, social media sites have to disclose who started it. "Who began the mischief? You have to say," Union IT Minister Ravi Shankar Prasad told reporters while announcing the rules. Social media platforms will also be required to have a provision for voluntary verification of users, Mr Prasad said. They will have to appoint India-based compliance officers. If they remove content, they will be required to inform users, give reasons for taking down their post and hear them out.
সাহেবরা তো ভালই ঘুরে দাঁড়ালো। এইখেলা হারলে যে দুইদলের প্লেয়ারদেরই অ্যান্টিন্যাশনাল তকমা দিয়ে পাকিস্তান পাঠানো হবে, সেটা কি জানে না।
দু, আরে সে ট্যাংরা কি এক একটা ১০০ গ্রাম? ডিম ভর্তি? নড়ন্ত? আরো মূল কথা, পল্টনবাজার কি এন এফ আর এর হেডকোয়ার্টারের কাছে? এসব নানা ভ্যারিয়েবল।
পোস্ত বড়ার চাটনি ছিল ছেলেবেলার ফেবারিট খাবার .... আর পোরশন সাইজও ইত্যাদি বলে আর লজ্জা দিলাম না
না না খুব খাই , যখন ছেলে বা যৌবন বেলায় সহজলভ্য ছিল ওই বিউলির ডাল এবং পোস্ত সপ্তাহে আক্ষরিক অর্থে রোববার বাদে প্রতিদিন হতো , এমনকি রাত্রে রুটি বিউলির ডাল এবঙ পোস্ত অবধি খেয়েছি , এখনো মনে আছে মাসকাবারি বাজারে দেড় কিলো পোস্ত আনা হতো
এখন এইরকম অসভ্যের মতো দাম হয়ে যাওয়াতে যেদিন পোস্ত হয় ম্যাক্সিমাইস করার চেষ্টা করি :)
আমাদের এক বন্ধু একবার আমাদের বাড়ি এসে আকন্ঠ মদ্যপান করে ঘটিরা শুধু পোস্ত খায় বলে খুব কান্নাকাটি করেছিল।
কেন কে জানে। ওরা বাংলাদেশের ধনাঢ্য ব্যাবসায়ী পরিবার, আশির দশকে কলকাতায় মাইগ্রেট করে। কোন কলকাত্তাই প্রতিবেশী তাদের বাঙালপনা নিয়ে কিছু অপমানজনক আচরন করে থাকবে হয়তো। কিন্তু ও বেচারা ঘটিদের সম্পর্কে তাদের পোস্তপ্রিয়তা ছাড়া নিন্দামূলক আর কিছুই খুঁজে পায়নি।
এক নামী পত্রিকার সম্পাদকের শুনেছি প্রতিদিন পাতে পোস্ত না হলে চলে না। তিনি বহড়ুর লোক। বিবেকানন্দ একেবারে ঘটিস্য ঘটি উত্তর কলকাতার কাপ্তান ছিলেন। আমরা ওনার ঘটিত্বকে দেশের জন্যে উচ্ছুগগ করে দিয়েছি।
তবে আনন্দবাবু বিউলির ডাল (আমরা বলি কড়ায়ের ডাল) পোস্ত অনুপানে খান না শুনে চমকিত হয়েছি।
মিশনে একটা ডাঁটা ও মরসুমি সবজি দিয়ে পোস্তর ঘ্যাঁট বানায়, পোস্ত কমই থাকে। অসা লেভেলের স্বাদ হয়। গেল বছর সরিশায় খেলাম। বাড়িতে ট্রাই করেও হয়নি।
টাইট আলুপোস্ত কলকাতার কায়েতদের স্পেশাল। মুর্শিদাবাদ আর বীরভূমের জাতীয় খাবার হল পোস্ত। রোজ পাতে কিছু না কিছু থাকবেই। সেখানে একটু ঝোলঝোল। বিবেকানন্দও নাকি অনেক জায়গা ঘুরে টুরে ঝোলঝোল ঝাল আলুপোস্তে সেটল করেছিলেন। কিন্তু ঘর বাড়ি ছেড়ে সাধু হয়ে গেছিলেন বলে কলকাতার ঘটসরা পাত্তা দেয়নি।
পোস্ত যে কোন ফর্ম এ আমার এক নম্বর পছন্দ , ইনফ্যাক্ট বাড়িতে পোস্ত হলে চেষ্টা করি অন্য কিছু হাবিজাবি খেয়ে পেট না ভরাতে (যথা ভাত এবং / অথবা বিউলির ডাল )
আর তারও মধ্যে সবচে প্রিয় কাঁচা পোস্ত বাটা , সর্ষের তেল এবং প্রচুর কাঁচালঙ্কা সহযোগে , কোথাও লাঞ্চ বা ডিনার এ ইনভাইটেড হয়ে গিয়ে যদি দেখি পোস্ত আছে বাকি সকলকে অনুরোধ করি তাঁদের পোরশন টা যেন আগে সার্ভ করা হয় ।...কারণ আমি একবার শুরু করলে থামতে পারি না
আর আমি টাইটপন্থী আলুপোস্তর ব্যাপারে , যদিও টকটকে লাল রঙের দেখলে বড়ো খুশি হই ।....কিন্তু ওই প্রথমে যা বললাম না হলেও কিছু এসে যায় না
মিশনে আলুপোস্ত খেয়েছেন স্যার? পোস্তরা গান গাইত - আমরা এমনিই এসে ভেসে যাই।
পোস্ত ও অহিফেন শুনিচি একই গাছে ধরে।
আলুপোস্ত হবে টাইট, নো হলুদ। যারা অন্যরকম আলুপোস্ত খায় তারা ভেজাল ঘটি। ছবি ও সই দুইই আমার কাছে।
আমি সেই ছোটবেলা থেকেই এসেন্সিয়াল, বরাবর হেলথকেয়ারে কিছুদিন ওন্সিওরেন্স, মেডিকেইড, সরকারের হয়ে ফ্রড ধরার কল ইত্যাদি সেরে এখন ক্লিনিকাল ট্রায়ালের ঘন্ট তৈরি করছি, শুধু হাসপাতাল সাইডটা বাকি আছে।
আকাদা তুমি এখন হেল্থকেয়ার এমপ্লয়ী সেটা জানতাম না। কতো দিন ফোন করো নি :)
আমার দুরকম আলুপোস্তই ভালো লাগে। ইন ফ্যাক্ট, আলু নিয়ে আমার একটা টইই ছিল। তাছাড়া ফুলকপি পোস্ত, বেগুন পোস্ত, পেঁয়াজ পোস্ত ইত্যাদি সব কিছুই ভালবেসে খেয়ে থাকি।
আমার অনেক বয়স, আর অনেক ক্রিটিকাল ইলনেস আছে, তাছাড়াও আমি হেলথকেয়ার এমপ্লয়ি, এসেন্সিয়াল ওয়ার্কার। আমি পাব না তো কি এই সেদিনের ছোকরা কেসি ভ্যাকসিন পাবে?
আমাদের এখানে নাম রেজিস্টার করা থাকলে যখনই ওদের এক্সট্রা হচ্ছে মানে নাম লেখানো লোক না আসছে তখন ঐ ওয়েট লিস্ট থেকে কল করছে যে তুলছে তারা ১০ মিনিটের মধ্যে যেতে পারলে তাদের দিয়ে দিচ্ছে। ভালো পদ্ধতি।এটা কোন ভ্যালিডেটেড প্দ্ধতি না লোকাল অ্যাড্মিন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলতে পারব না। জানার খুব একটা দরকারও নেই।