অ, আচ্ছা, নেতা নয়, কর্মীরা বিচিপিতে গ্যাচে বলে হতাশা প্রকট কচ্চে। তা, সেরম তো মুলোতেও গ্যাছে। তাছাড়া এদের সংখ্যা আর কতই বা। তাহলে বাকি যারা বিচিপিকে ভোট দিলো তারা কী ? তারা কী সাধারণ মানুষ নাকি তারাও কর্মী, নেতা বিহীন অ্যাবস্ট্র্যাক্ট ফঙ্গবেনে সিপিয়েম ?
তাতে খু কিসু যায় আসে না, যদি না লোকে ভোট দেয়। নেতারা না ঝাঁপ দিতেও তো পার্টি বিজেপিকে ভোট দেসে, খনু একা আর কত সামলাবে? হ্যাঁ? খনু কি হরলিক্স খায়?
কনফিউসশনের কথায় মনে পল্ল। হাওড়া শহরে নানান হট্টগোল মার্কা পোস্টারের মধ্যে অ্যামন একজন কচিনেতাকে আবিস্কার করা গ্যালো যিনি তৃণমূলের প্ল্যাকার্ডেও আছেন, আবার বিজেপির ফেস্টুনেও শোভা পাচ্ছেন। আম আদমি তো অবাক যাকে বলে। হেইডা কিরম হ'ল! অ্যাদ্দিন লোকে জানত যে মুলো থেকে লোকে বিচিপিতে লাফ মারছে, বা বিচিপি থেকে মুলোয় লাফ। দুদিকেই আছে এইটা যাকে বলে সেইরম হইছে। এখন লিবারালরা এর পিছনে কী থিয়োরী দ্যান সেইটে দ্যাকার আছে।
ঠিকই। বিজেপির কাজে খুবই লাগছে। খনুদা তো রোজ নিয়ম করে আপডেট দ্যায় কোন বড়ো বড়ো সিপিয়েম নেতা কর্মীবৃন্দ সহ বিজেপিতে যোগদান কল্লেন। আজ যেমন দীনেশ ত্রিবেদী। কমিউনিস্ট পার্টির ইতিহাসে ওঁর অবদান স্মরণীয়। :)
লোকসভায় যেসব সাধারণ লোক বিজেপিকে ভোট দিল তাহলে কী বিজেপিকে বুঝেই দিলো ! নাকি সাধারণ লোক আর কিশুই নাই সবই সিপিয়েম পার্টি কর্মী :))
না ভুল বুয়েছো, কেন বিজেপির কাজে লাগছে? :)
হাঁড়িতে যট্টুকু শিপিয়েম পড়ে আছে তাও ক্যানো রাণীমার সেবায় কাজে লাগচে না! আবদার মাইরি! :))
বাই দা ওয়ে শ্রীমান অভ্যুবাবুর বক্তব্য জানতে ইচ্ছে করে এই নবান্ন ইনসারেকশন আর কৃষকদের লাল কিল্লা ইনসারেকশন নিয়ে, তবে উনি বোধহয় ব্যস্ত।
আমি সিওর নই। আর এবার জিতলেও হাওয়া ঘুরছে, চারিদিকে বিজেপি ছাড়া কিসুই দেখা যাচ্ছে না।
সাধারণ লোক অনেকেই বোঝে বিজেপি কি? কিন্তু সিপিএমের পার্টি কর্মী বোঝে না। এটা আমার অ্যানেকডোটাল এভিডেন্স।
যাহা নবান্না তাহাই ছাপ্পান্ন প্ল্যাকার্ড ইহাই প্রমাণ করে। এই যা।
:-))))) আকার কষ্ট টা বুঝতে পারছি। আরে বাবা চিন্তা নেই, তৃণমূল ই জিতবে, ঘুমোতে পারিস, যদি না তোদের ভোটার , যারা কিনা সেকুলারিজম কে এতদিন বাঁচিয়ে রেখেছে, তারা বিজেপি কে ভোট দিয়ে দেয়। আমাদের নতুন কিসু হারানোর নেই ;-) যারা সাম্প্রদায়িক হবার অলরেডি হয়ে গেছেঃ , ইন ফ্যাক্ট কিছু লোকের ফেরার চান্স আছে । যেটা ঘটনা বাকি দের ভোট বাড়বে এই পর্যন্ত। বুথ এর অর্গানাইজেশন এ , ভোট দেওয়ানো ব না দেওয়ানো, কোনো টাতেই তৃণমূল এর ধারে কাছে কিছু নেই, জাস্ট নেই। প্লাস গরীব মানুষ বা অসংগঠিত ক্ষেত্রের মানুষ এখনো বেশিটাই তৃণমূল এর সংগেই আছে। এটা কেউ আর্টিকুলেট না করএও সকলেই জানে, জবলেস গ্রোথ এর সৃষ্টি তৃণমূল করে নি, তারা যারা সেটা করেছে, তার লাঠিয়াল হিসেবে কাজ করেছে মাত্র।
এবার ঘটন হল এই মানুন্ষ দের কে কমিউনাল মোবিলাইজেশন করার কাজ বিজেপি করবে ও করছে। সিপিএম এর নেতৃত্তএর হিসেব হল, তাদের যত টুকু সম্বল আছে সেটা দিয়ে একটা ওয়েজ তৈরী করা যাতে মমতার বিরুদ্ধে ডিসকন্টেন্ট এর ভোট তাদের ঝুলি তে কিসু পরে। আমার ধারণা ডিসকন্টেন্ট থাকাটা আশ্চর্য্যের কিছু না। ১০ বছর সরকার চলেছে, নালায় মধু বইছে তা তো না। কাল শুধু না অনেক জায়্গা তে অনেক্দিন রক্ত ঝরেছে, আর এই জাত ভিত্তিক ভোট পাহাড়ে , জঙ্গলে তৃণমূল ই করেছে, সেটাই তার হাসির কারণ ছিল ২০১৮ তে বাঁকা হাসি হয়েছে। তবু ক্লিয়ার , অন্তত আমার কাছে , তৃণমূল অটোক্রাটিক পার্টি হলেও ফ্যাসিস্ট না, এবং সেটা ইউনিক জিনিস, এবং সেট বিজেপি। শব্দ গুলোর আলাদা মানে আছে।
এবার লেফট আর কংগ্রেস er সরকারি কাজ হল, বিজেপি তৃণমূল বাইনারি র যে ন্যারেটিভ বেচা হচ্ছে সেটাকে ভেঙ্গে ভোট বাড়ানো আর কমিউনাল বাইনারি ভাঙার কাজ করা, কারণ মম্তার বিরুদ্ধে ডিসকন্টেন্ট আছে, অনেকদিন পরে তাছাড়া মমতাকে মেডিয়ার হিউজ সাহায্য ছাড়া জিততে হবে। যেটা ওনাকে ২০০৮-২০১১ তে এমনকি ফার্স্ট টার্মের পরে ২০১৬ তেও করতে হয় নি। মানে যদি ডিল er ব্যাপারে বেনেফিট অফ ডাউট ও দি। আমি দিতে রাজি, কারণ সেকুলার লোক দের কাজ হল, এমন একটা চেচামেচি করে পরিস্থিতি তৈরী করা, যাতে লোকে ডিল থাগলেও ভাংতে বাধ্য হয়। হতেই পারে ব্যার্থ হবে, কিন্তু সরকারী প্রচেষ্টা টা রাখতে হবে, অনেকটা তোর আমার প্রবন্ধ লেখার মত।
বিজেপি ফাল্তু পার্টি, মারামারি ছাড়া আর দেশ বেচা ছাড় কোন এজেন্ডা নেই। এমনকি ৭০ r দশকের আর এস এস er মিডল ক্লাস ভোটার আর এখনকার আদানি পন্থীর পার্থক্য আছে। লোকে এটা বোঝে না তা না। ফিল্ম ইনডাস্ট্রির সুবিধে ভোগীরা যেটা ঢাকতে পারবেন না, সেটা হল বিজেপির অসংখ্য কনফ্লিকট। ভাই হরিয়ানা পাঞ্জাব ইউ পি তে , বিজেপির ভোটার রাই কৃষক আন্দোলন করছে, এবং নেতাদের বাড়ি ঘিরে ফেলছে, শুটিং করতে দিছে না, গ্রামে এলে তাড়া করছে। এখন খেলা উল্টে গেছে, নর্থ ইন্ডিয়ান পৌরুসের পার্টি নর্থ ইন্ডিয়ান পৌরুস এর লড়াই য়ে ইনসাইডার ডেটারেন্স পেয়েছে। এখন আমরা যারা অহম বাংলা পেরিফেরি, আমাদের হঠাত শখ হয়েছে শিং গজানোর। অতএব তাদের ভোট বাড়বে, কিন্তু সেটা সাধারণ মানুষ আশা করা যায় পুরো এই ডিভিসিভ ভিশন টা শেয়ার করবে না। আর ধর বিজেপি কেও পজিটিভ ডিসক্রিমিনেশনের বিভিন্ন টেকনিক এর স্মরণ নিতে হচ্ছে, আপার কাস্ট ন্যারেটিভ e তার বিরোধিত করেও। হ্যাঁ এস সি এস টি ভোটে তাদের ইনরোড হয়েছে। সারা দেশেই হয়েছে। বিহারে , মাঅরাষ্ট্রে, রাজস্থানে, চত্ত্সগড়ে, ঝাড় খন্ডে ধাক্কাও খেয়েছে, যদিও তাদের বোগাস আইডিওলোজি কে এটা দিয়েই তারা লেজিটিমাইজ করতে চাইছে আপাতত বাংলায়। তবু ওভারল বিজেপি কে পেইড নিউজ দেখে যতটা পাওয়ারফুল মনে হচ্ছে, আমার ততটা লাগছে না। মানুষের ফ্যাসিস্ট হবার অদম্য শখ হলে আলাদা কথা, তাহলে আমাদের সম্পূর্ণ ধ্বংস হওয়াই উচিত।
আর এখানে কথা হল, ২০১১ থেকে এখন অব্দি যাদের রিয়াল ক্ষতি হয়েছে, তৃণমূল এর রাজত্তএ , তারা কেউ বিজেপির সমর্থক না। তাদের গল্প দিয়ে তৈরী করা হয়েছে। ২০১৮ তে লোক সভা পশ্চিমাঞ্চলে ভোটে আদিবাসী ভোট পেয়েছে, এটা বলে তোমাদের এখানে বর্মা থেকে রংগিলা মুসলমান রা পুরুল্লিয়ায় আসবে , মানে গান্ডু বানানো হয়েছে, সেটা কতদূর সাকসেস পাবে। পাল্ট কিসু হবে। যে নেতারা তৃণমূল থেকে বিজেপি গেছে, তারা উইদাউট মমতা অ্যাবসোলিউটলি নোবডি। যেটা দুঃখের তাদের পয়সা আর সুবিধের পেছনে ছুটতে মমতাই শিখিয়েছেন।
আর অন্যদিকে চাকরি বাকরি না হওয়া, অধিকার কমা অথচ ডোল বাড়ায় যাদের ক্ষোভ বেড়েছে, তারা সংখ্যা য় কম। মমতা র সাফল্যের সূত্র হল, রাষ্ট্রের কাহ্চে মানুষ কি চাইতে পারে, সেটা ক্রমশ কমানো, এবং এক ই সঙ্গে অধিকার হরণ করা অথচ ডোল বাড়ানো। এবং গান্ডু না হলে কেউ মনে করে না, ডোল ডিমান্ড জেনারেট করে না, বা রিলিফ দেয় না। কন্ট্রারি কোন এভিডেন্স ই নেই।
জেনেরালি মিডলক্লাস এর এই ন্যারেটিভ টা একদম বাজে , পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে, অ্যাজ ইফ মাসে দু হাজার টাকা ভাতা পেলে লোকে বাগদাদের হারুল আল রশিদ হয়ে যাচ্ছে। অতএব তোর ঘুম হবে , চিন্তা নেই। সেকুলার ভোটার একটাই চিন্তা, এমন পরিস্থিতি যেন তৈরী করতে পারই সকলে মিলে, যাতে রিলিজিয়ন ইজ দ্য লাস্ট থিং ইন মাইন্ড অফ পিপল, তাতে ইউনিফায়েড অপোজিশন ন হলেও চলে, থ্যাট শুড বি ওয়ার্কেবল। যে রাজ্যে মিছিল রোড শো হয়েছে, সেখানে মমতা এখনো অনেক অনেক বড় নেতা। হ্যাঁ তাঁর দলের তিনিই একাধারে সমস্যা ও সমাধান, পক্ষী ও সাতনলা।
ভোটের আগে মনে রাখিশ ক্যান্ডিড অ্যানালিসিস করলাম, যেটা তৃণমূলের বা নকু ইনটেলেকচুয়াল রা করে না, ভাই বাবা মার্ক্সের চরণে দু পয়সা দিয়ে আসিশ। লোকাল মন্দির পেয়ে যাবি :-))))))
ওটা সিপি(x) করে নিতে পারেন।
"সিপিএম চিরকালের মতন কনফিউজড।"
এটা পন্ডিতদের মুখে শুনে আসছি সেই হাপ্প্যান্টের বয়স থেকে। কিন্তু যা দেখলাম চর্মচক্ষে তা হল যে শুরুর সিপিআই প্রায় হাওয়া হয়ে গেল আর শেষের সিপিআই (এম এল) চুড়্চুড় করে টুকরো হয়ে গেল। তারপরে বাকি সব, সেই পিএসপি, আরেসপি, এস্যুসি, ফরোয়ার্ড ব্লক ইত্যাদি প্রভৃতিরা আরো সব কি কি যেন উদ্বায়ী বায়ুভুত হয়ে ভেসে আর নেই বা আছে কোন ক্রমে।
এসব দেখে তো মনে হয় যে পবতে অন্ততঃ "তত্ত্ব ডাইসেক্ট করার মতন ইসে" বিশেষ কোন দলেরই কোন কালেই ছিলনা!!!!
অ্যাত উতলা হওয়ার কিছু নেই। রাণীমা এখনো জেতার পরিস্থিতিতেই আছেন। সেকেন্ড হাপটা দেখুন।
আর কি বা দিতে পারি। :)
যারা বলে যাহা নবান্ন তাহাই ছাপান্ন, আর এটা আমি আমার হার্মাদ ভায়ের থেকেও শুনলাম, মানে সবাই তাই ভাবে। বা পলিটব্যুরো যদি তা এক্সিস্ট করে এনিমোর, এই বার্তা আসিয়াছে। গত ইলেকশনে একটা বড় সংখ্যক সিপিএম বিজেপিকে ভোট দিয়েছে, পরিসংখ্যানও বলে আবার অ্যানেকডোটাল এভিডেন্সও বলে।
খুব ভালো ভাষায় কনফিউজড বলেছি। :)
আজকের বাণী। :)
সিপিএম চিরকালের মতন কনফিউজড। আসলে মুশকিল হয়েছে দলটা তত্ত্ব নির্ভর কিন্তু সেইসব তত্ত্ব ডাইসেক্ট করার মতন ইসে বিশেষ নেই, ফলে সর্বদা কনফিউজড।
দীনেশ ত্রিবেদী কি অলরেডী দেহ খুঁজে পেয়েছেন নাকি প্রেতাত্মার মতো আপাতত ভটকাচ্ছেন !
কি ভোট ভোট করেন? আসল খবর পড়ুন
https://www.sangbadpratidin.in/world/melania-trump-deletes-all-social-media-posts-fans-rumours-of-divorce-with-donald-trump-again/
একটা দল মারকুটে এবং দিল্লীশ্বর ও কর্মবীরদের ভরসায়।
একটা দল প্রাইভেট লিমিটেড, নেত্রী ও নেতাজীর ভরসায়।
একটা দল মাঝে মাঝে ডান্ডা খায় আর জলে ভেজে।
একটা দলের একটা জেলাতেই জোর।
অতএব কটিন পরীক্ষা আর দায়িত্ব জনগণেরই, তাদেরই বেছে নিতে হবে সঠিক ও কর্তব্যপরায়ণ দলটিকে !
খুবই মিষ্টি খবর, তবে পাত্তা দিও না। :-)))
এরপরে নাকি চৌধুরী জাটুয়া।
দীনেশ ত্রিবেদী অন্য কোনো কারণে নয়, শ্বাসকষ্ট জনিত কারণে তৃণমূল ত্যাগ করেছেন। বললেন শুনলাম, ওনার নাকি দমবন্ধ হয়ে আসছিল। কোভিড টেস্ট করতে হবে এখুনি
কালকে শতরূপ এর একটা সলিড শুনেছি।প্যারাফ্রেজড।
প্রশ্ন ঃ ভিক্টোরিয়ার অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী র বক্তৃতার সময়ে জয় শ্রী রাম শ্লোগান নিয়ে তোমাদের কি বক্তব্য। মানুষ কি তার পূজ্যকে ডাকতেপারবে না?
শতরূপ: দেখুন এমনি অসুবিধা নেই, তবে একটা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলতে উঠলে তাকে হেকল করা সরকারি অনুষ্ঠানে ঠিক না। স্থান কাল পাত্র র একটা ব্যাপার ও আছে। টুম্পা সোনা বলে গানটা তো নিষিদ্ধ না, তাই বলে বিজেপির কারোর বাবার শ্রাদ্ধের দিনে এটা বাজানো কি শিষ্টতা হবে?
:---))))))
ভাবা যায় না, এই কাব্যিক রিপোর্টিং। :-)))))))))
"ঘটনাচক্রে, দীনেশ নিজে ভাল সেতার বাজান। নিয়মিতই বাজান। সেই কথা উল্লেখ করে তাঁর এক প্রাক্তন সতীর্থ বলেছেন, ‘‘দীনেশ’দা আলাপের পর বিস্তারে গিয়েছেন। এর পর ঝালায় উঠবেন।’’ অস্যার্থ, বিজেপি-তে যাবেন।"
বিতর্কিত সিপিএম বর্ষীয়ান কৃষক নেতা:-))))) পলিট বুরো সদস্য দীনেশ বাজপেয়ী বিজেপি গেলেন , নাটাকীয় ভাবে রাজ্যসভার মধ্যে। এর পরে উনি প্রাক্তন সিপিএম রাজ্যকমিটি সদস্য, বর্তমানে উত্তর ২৪ পরগণা শিল্পাঞ্চলের বিজেপি নেতা ডাকাবুকো সিং এর সঙ্গে খোল ও কর্তাল বাজাবেন। :-)))))))
ডেমোতে প্ল্যাকার্ড ,"যাহা নবান্ন, তাহাই ছাপ্পান্ন" এতে প্রমাণ হচ্ছে যে সিপিএম আসলে বিজেপির বি টিম।
এও দলে থেকে কাজ কত্তে পারছিল না ঃ))))
আরো একজন চল্লেন?
"আচমকা তৃণমূল এবং সাংসদ পদ ছাড়লেন দীনেশ ত্রিবেদী "
:)) হ্যাঁ দেখেশি। কাল আমি জানতাম ফোরশোর রোড ধরে একটা মিছিল এগোবে। মিত্রশক্তি তারপর হাওড়ার গলিঘুঁজি বেয়ে নবান্নর বিচহেডে পৌঁছে যাবেন। আগেরবার য্যামন হয়েছিল। এদিকে হাওড়ার মিছিল সেপথ না ধরে বাঁয়ে বেঁকে সোজা কলেজস্ট্রিট। শুনলাম কল ওইটাই ছিল।
আঠাশ তারিখ চলে এসো।
:--))) কাল দুটি বিচিত্র ক্যাচ ফ্রেজ লক্ষ্য করেছিস?
ডেমোতে প্ল্যাকার্ড ,"যাহা নবান্ন, তাহাই ছাপ্পান্ন":--)))))আরেকটা হল দিদি বলেছে মোটাকে , ফুচকা খাবার জোর নেই , ফুলকো লুচি খাবে:--))))
অত রক্তারক্তির মধ্যে এ দুটি নির্মল ছিল:---)))))