পরিচয় দেওয়া নিয়ে কথা। সেটা দিতে অসুবিধা হয়নি। লগিন না করেও। যত ফালতু বুকনি বাজি হবে ততই আমার পজিশনের সুবিধা হবে,:--))))) ইহা আ্যনোনিমিটির পক্ষে কঠিন বিজ্ঞাপন ই বটে:--))))
শুনলাম লাদাখে নাকি ইন্ডিয়ার এক ইন্চিও জমিক্ষয় হয়নি।
আপনি আচরি ধর্ম ত গুছাদের জন্য নয়। গুছারা খালি ভদভদিয়ে জ্ঞান দেবে
নিননিছাদের পাত্তা না দিলেই হল। অত গেল গেল ভাবার কিসু নেই।
যেহেতু নিজের নামেই লিখছে বা চেনা নিকেই লেখা হচ্ছে সেখানে লগিনের প্রশ্ন কেন উঠবে। কিন্তু এই ফিচার টা নিননিছা রা ব্যবহার করে মেঘনাদ হচ্ছে। এটাই তো প্রবলেম। এইটুকু বুঝতে আপনার এত অসুবিধা। চেনা বামুনের পৈতে লাগে না এটা শোনেন নি না জানতে চান না।
লগিনের পক্ষে কিন্তু নিজে লগিন করে না জিন্দেগিতে। আহা এই না হলে আদসসো। অতি উচু আদসসো বাবআ। ভাট উঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা সাকসেসফুলই বলতে হবে। লোকে বেশির ভাগ ইদিক উদিক ছিটকে পালিয়েছে বুক থাবড়ানো দেকে।
আবার গরম করতে হবে কেনো, আপাতত ঠান্ডা লগিন আছে, তাই থাকুক না।
আমি লগিন গরমের পক্ষে। নাম লুকিয়ে বন্ধু দের মধ্যে মজা করার স্পিরিট বহুদিন নষ্ট হয়ে গেছে।
ইউ লাভ অনূব্রত। বীরভূমের লোক অমনই হয়। সবাই কী আর শান্তিনিকেতনের নেকুপুষু!
“সামরিক উপকরণ উৎপন্ন করে লেনিনগ্রাদের এমন একটি কারখানায় নেতৃত্বকারী পরিচালকেরা ‘সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ পদে’ তাদের নিজেদের লোককে বসিয়েছে এবং ‘সরকারী উদ্যোগকে একটি বেসরকারী উদ্যোগে পরিবর্তন করেছে’। তারা বে-আইনীভাবে অসামরিক দ্রব্য প্রস্তুত করছে এবং তিন বছরে ফাউন্টেন পেন বিক্রি করে ১,২০০,০০০ রুবল তছরূপ করেছে। এদের মধ্যে একজন হলেন ‘১৯২০ সালের নেপম্যান’ যে আজীবন চোর।”
(ক্রাসনায়া ৎভেজদা, মে ১৯, ১৯৬২)
বাম কং- এর বাচ্চাদের নবান্ন- অভিযানের মিছিলে বেশ হাত খুলে খেলছে পুলিশ। যারা আণুবিক্ষণিক হয়ে গেছে তাদেরকে এত ভয় কিসের কে জানে!!!!
ছড়া - ওয়াশিং মেশিন
https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=20379&shareit=true
শ্রদ্ধেয় মদনদার কুমড়োসংগীত ও নৃত্যনাট্যের ভেদিও এই সেদিন পোস্টালাম তো।
@du দেওয়া যেতেই পারে, কিন্তু তখন আবার বিজেপি বলে গাল দেওয়া হবে আমায়। তিনোমুলর বিপক্ষে কিছু বললেই সে এখন পদ্মফুল।
@a হ্যাঁ দেখলাম ছি ছি ভিডিওটি, নিদাারুন কষ্টে আছেন মনে হল। ক্যা ক্যা ছি ছি না বলে CAA কে ধিক্কার জাতীয় কিছু বললেও বেটার হত এমন কাকের ডাকের মত মনে হত না ।
এও তো একরকম সিনেমা । যদিও খুব মারাত্মক ।
আপনারা কেউ মদনবাবুর যুগান্তকারী (কুমড়ো কোলে) গানের ভিডিওটা দেখেছেন?
@ :|: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৫:১৩- অ্যাবসোলিউট বিফল না তো, 'অন্যত্র' বিফল। বন্ধুটির স্বপ্ন ছিল সিনেমার গান লেখা, সেটা হয়নি, এখন বিজেপির গান লিখছে।
আবার খ্যাতির জায়গাটাও ট্রিকি, আপামরের কাছে তো বিখ্যাত হয়নি, সংশ্লিষ্ট মহলে হয়েছে। প্রাক্তন বিফল বলা যায় আরকি।
দেখুন, "অঙ্কা বঙ্কা শঙ্কা" ধরণের কথাগুলো মোটেই এডিট করে বাদ দেওয়া উচিত না। কারণ এতে বক্তার ব্যক্তিত্বের বর্ণময়তাকে মুছে দেওয়া হয়। আরে, বড় বড় বক্তৃতা দিতে তো অনেকেই পারেন, কিন্তু ওরকম নিজস্ব মণিমুক্তো ক'জনে দিতে পারেন?
দূর বাবা, সমস্ত জাতকে কি ভাইকিং হবে নাকি! কাউকে তো ন্যাকাও হতে হবে।
সে হিসেবে বরং উপনিষদ টিষদ ঢুকিয়ে একটা জোরালো "মৃড়া সুক্ষত্র মৃড়য় " ধরণের কিছু এনেছেন, সেটা ভালো হয়েছে।
একে বাংলা তায় "সখী রে এ এ এ কোথা গেলে তাঁরে পাই? ", খাপে খাপ না হয়ে যায়? ঃ-)
(ভেবে দেখুন বিরাট বৈষ্ণব ঐতিহ্য আগে থেকেই বাংলায় ছিল, যেখানে এইরকম "জপিতে জপিতে নাম অবশ করিল রে" ধরনের জিনিস তৈরীই ছিল। )
একসময় রবীন্দ্রবিদ্বেষী হওয়াটা বেশ সেক্সি ব্যাপার ছিল। একটা বিদ্দোহী এক্সসেন্ট্রিক গন্ধ। অনেকতা ব্ল্যাক চকোলেটের মতন। ছোটবেলায় আবার শুনতাম যে উনিতো ওরকম লিখতে পেরেছেন, কারণ অত বড়লোক বলে। তা অবশ্য হতেই পারে। আমার অবশ্য উনার উপর একটা হেব্বি রাগ রয়েছে। কিসব নাচ গান কাব্যি লিখেছেন, সেগুলো বাঙালীরা পড়েছে আর দুনিয়ার নেকাতম জাতে পরিণত হয়েছে। তবে সেটা ঠিক কার দোষ বলা যায় না। রবি ঠাকুর না জন্মে যদি রোদ্দুর রায় কবিঠাকুর হতেন, তাহলেও হয়ত দেখা যেত বাঙালীর নেকাপনাটা ঠিক থেকেই যেত। বা এরকমও বলা যায় যে এই নেকা বাঙলায় জন্মেছিলেন বলেই খাপে খাপ হয়ে গেছে। সঙ্গে আবার নোবেল। বললে হবে ইত্যাদি।
জয় গোস্বামী আর প্রতুলবাবুকে দেখে খুব কষ্টে আছেন মবে হল ছিছি ভিডিওতে
এখন 'সফল গীতিকার' হয়ে গিয়েছেন হয়তো। ঃ-)
শুধু হুতেন্দ্রবাবুর যে কথাটা বুঝলুম না সেটি হলো --প্রচুর টাকা গাড়ি বাড়ি নাম টাম করার পরও কোনও ব্যক্তি কেমন করে "বিফল গীতিকার" বলে আড্রেসিত হন? হে ২১টা ৪০?
আপেলের গাড়ি এরকম হবে ?
তবে একটা লোক আর কতদিক সামলাবেন? এত গান, এত নৃত্যনাট্য, তার উপরে আশ্রম, তার উপরে কবিতা---ওফ্ফ্ফ
আগে তো শুনেছি ওই নাচগুলোকে নাড়ুগোপালের নৃত্য বলত লোকে। পরে নোবেল পাবার পরে সব বদলে গেল। আমার কেমন একটা সন্দো হয় সায়েবরা হাফ নেকেড ফকীরের কাউন্টারপার্ট হিসেবে আপাদমস্তক জোব্বা মোড়া দীর্ঘদেহ কবিটিকে দাঁড় করাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু কবি প্রচুর সুযোগ পেয়েও রাজনীতি সেভাবে তো করলেন না!
চরমপন্থী স্বাধীনতা সংগ্রামীরা রবীন্দ্রনাথের আত্মশক্তি ইত্যাদিকে ঔপনিষদিক মাম্বো-জাম্বো মনে করত। রবীন্দ্রনাথ তো চরমপন্থার বিরুদ্ধে ছিলেন। এমনকি গান্ধীর পথও পছন্দ করতেন না। কাজেই কংগ্রেসিরা রবি ঠাকুর পছন্দ করতেন না, জেনেরালি।