এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PT | 116.193.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১১:৩৬472672
  • ইনি একজন অধ্যাপক। দীর্ঘদিন ধরে তিনোদের সমর্থনে  সান্ধ্যকালীন টিভি বিতর্কে সত্যাসত্য মিলিয়ে বামেদের মুন্ডুপাত করতেন। কয়েকমাস কেমন যেন বেসুরে বেজে তিনোদের সঙ্গেই তর্কে জড়িয়ে পড়ছিলেন। এবারে কারণ বোঝা গেল।

  • lcm | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১১:৩৩472671
  • প্রথম কয়েক মিনিটেই কাঁপিয়ে দিয়েছেন ভদ্রলোক -- "...ভিসান তার দ্বারাই সম্ভব যে ভিসানারি হয়..."
    একটা লেক হাউস এনার জন্য বরাদ্দ করে দাও।

  • b | 14.139.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১১:১২472670
  • কিন্তু কে এই ভদ্রলোক? 

  • PT | 116.193.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১১:০২472669
  • নিরপেক্ষ ও তার্কিক বাঙালী বুদ্ধিgb অবশেষে বিজেপিতে: 


  • a | 59.102.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১০:৪৯472668
  • ডেটা লেক ওল্ড কনসেপ্ট হয়ে গেছে, এসে গেছে লেক হাউস

  • lcm | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৯:৩৭472667
  • এখন চাই, ডেটা লেক --- পশ্চিমবঙ্গে জেলায় জেলায় চাই লেক

  • PT | 116.193.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৯:৩৭472666
  • কোনো দল তোলা তুলে ফাংশন করে, কেউ মসজিদ গুঁড়িয়ে দিয়ে মন্দির বানায়, কোনো দলের বড় মেজ সেজ নেতারা দশ বছরেই অট্টালিকা হাঁকায়, আর কোনো দলের গুন্ডারা বিরোধী দলে থেকে গিয়ে তোলা তুলে শ্রমজীবি ক্যান্টিন চালায়। কথা হচ্ছে যে তার্কিক বাঙালী কোন তোলাবাজদের তোলা দেয়। পসন্দ তো আপনা, আপনা।

  • T | 2401:4900:1047:3696:0:4d:4fb5:***:*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৭:৫২472665
  • তথ্যপ্রযুক্তিতে মেশিন লার্ণিং ইজ সো মিডল ক্লাস। :))

  • lcm | 99.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৭:৪৪472664
  • কিন্তু পংকজ রায়ের স্মৃতিকথা যেটা ধারাবাহিকভাবে বেরোত সেটা কি বই হয়েছে?

  • lcm | 99.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৭:৪২472663
  • আবাপ জেলায় জেলায় তথ্যপ্রযুক্তি পার্ক তৈরি করতে বলেছে। 


    আবার দেখো, আনন্দবাজারও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা চেয়েছে, আসলে সরকারি বিজ্ঞাপণ চেয়েছে - লিখেওছে সে কথা।  

  • T | 2401:4900:1047:3696:0:4d:4fb5:***:*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৭:২৪472662
  • হ্যাঁ, হেইডাই। কিন্তু দুপয়সারা নিজেদের খসড়ায় কোথাও মেশিন লার্ণিং লেখেনি দেখে আমি মর্মাহত। অর্থমন্ত্রী অবদি কাল মেশিন লার্ণিং দিয়ে অর্থনীতিতে কিসব করবেন বলছিলেন। 


    হায়।

  • হুরিবাবা | 67.106.***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০১:৩১472661
  • সমবেত শুভবুদ্ধি! সালারা হারামির হাতবাক্সো।

  • ব্যাটে বলে | 2603:8080:d01:35d8:8c2f:d122:778:***:*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০০:৫৫472660
  • "পঙ্কজ রায়ের যে স্মৃতিকথাটা" -


    ব্যাটে বলে |


    পঙ্কজ রায়, অম্বর রায়, প্রেমাংশু চ্যাটার্জী, প্রবীর সেন, শ্যামসুন্দর মিত্র, প্রকাশ পোদ্দার, চুনী গোস্বামী, সুব্রত গুহ, গোপাল বসু  | 

  • lcm | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০০:৪৯472659
  • টি কি এইটার কথা বলছে - উত্তরণের দাবিপত্র পশ্চিমবঙ্গবাসীর ইস্তাহার 


  • T | 2401:4900:1047:3696:0:4d:4fb5:***:*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০০:১৬472658
  • এদিকে আর থাগতে না পেরে আবাপো আজ খসড়া বার করেচে। 

  • তোলাবাজ বাঙালি | 2a0b:f4c1::***:*** | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২৩:৫২472657
  • কংগ্রেসের গুন্ডারা ফাংশানের জন্য তোলা তুলত, সিপিএমের গুন্ডারা(ক্যাডার বাহিনী) মাসিক সিস্টেম করে দিল, তৃণমূলের গুন্ডারা (ক্লাব/সিন্ডিকেট) এককালীন+সাপ্তাহিক, বিজেপির গুন্ডারা মন্দিরের রিসিট দিয়ে তোলা তুলছে, সেই ট্র্যাডিশন চলছে

  • b | 14.139.***.*** | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২১:১৮472656
  • আগে যে আই আই টির কথা বলছিলাম।


    Dear Sir/Madam,

     

    Namaste!

     

    The Government of India set up a trust for Sri Ram Janmabhoomi called "Shri Ram Janmabhoomi Tirtha Kshetra Trust" under the direction of the Honorable Supreme Court of India. Honorable Prime Minister Narendra Modi has given impetus to the process of temple construction by laying the foundation brick of the Ram Temple in Ayodhya on 5th August 2020.

     

    Trust has decided to build the temple with voluntary contribution and cooperation of crores of people of India and outside India. Every person has the opportunity to contribute to the same.

     

    ·      In this line, trust has issued coupons of INR 10, INR 100, and INR 1000. If you are willing to donate money, you can pay in cash in multiples of INR 10, INR 100, and INR 1000 up to INR 2000 and collect coupons issued by Shri Ram Janmabhoomi Tirtha Kshetra Trust.

     

    ·      Any contribution above INR 2000, will be accepted only through cheque payment and receipt will be issued against the contribution. Please note that 80G for ITR will be applicable for the contribution. Also, we request you to mention your name and PAN number on the backside of the cheque if you are paying by cheque.

     

    ·  Also, if you want to send your contribution directly to Shri Ram Janmabhoomi Tirtha Kshetra Trust then you can do an online transaction for the same.

     

    Volunteers will be visiting your house for receiving the contribution from 6:30 PM to 8:30 PM today.

     

    Please note that no one is forcing you to contribute and the sole purpose of this visit and email is to inform you about the opportunity and available options to contribute for Ram Temple Construction in Ayodhya.  

     

    For making online payment, please refer to the Ram Janmbhumi trust website.  www.srjbtkshetra.org  

     

    With warm regards,

     

    Volunteers of IIT (XYZ) and xyz Zone

    Shri Ram Janmabhoomi Tirtha Kshetra Trust

  • PT | 116.193.***.*** | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২০:২৭472655
  • ভক্তরা ছাপানো রিসিট দিয়ে ১০০ টাকা নিয়ে যাচ্ছে তিনোদের নাকের ডগা দিয়ে।

  • করছে ত স্ক্যাম | 2a0b:f4c1:2::***:*** | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২০:১১472654
  • ওইতো কোথায় সব রাম্মন্দিরের টাকা তুলেছে। মিনিমাম ৩০০০ করে নিয়েছে। তারপরের দিন দেখা গেছে তুলতে আসা দুজন লোক যাদের তেমন কোন ইনকাম নেই তারা একজন অ্যাভেঞ্জার আরেকজন বুলেট চালিয়ে ঘুরছে। সব নতুন

  • নাম লিখলে যদি পেয়াদা ধরে | 49.206.***.*** | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ২০:০৩472653
  • রাম মন্দির নিয়ে একটা স্ক্যাম করতে পারলে হয়, ভালো টাকা উঠবে।
    কত ভালো ভালো আইডিয়া আসে মাথায়, উদ্যমের অভাবে কিছুই হয় না। কেউ না কেউ এইটা নিশ্চয় করবে।

  • b | 14.139.***.*** | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৬:১১472651
  • আর এমনিই গল্পসংখ্যার সুচীপত্রটা  কি ডাউনলোড ছাড়া পড়া যাবে? 

  • b | 14.139.***.*** | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৬:০৮472650
  • নাঃ এটা নয়। @lcm

  • র২হ | 49.206.***.*** | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৫:৫০472649
  • কর্পো কেন নেতাকে বাকস্বাধীনতার ভিআইপি কোটা দেবে না এই নিয়ে রাগ করছিলেন অনেকে, এই ন্যান -

  • lcm | 99.***.*** | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৫:২৫472648
  • b | 14.139.***.*** | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১৫:০৯472647
  • আচ্ছা, বহুদিন আগে আনন্দমেলাতে পঙ্কজ রায়ের যে স্মৃতিকথাটা বেরোতো ( কি যেন নাম, ভুলে গেছি), সেটা কি বই হয়ে বেরিয়েচে? 

  • Ramit Chatterjee | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১২:১৯472646
  • আবার ফিরে এলাম

  • PT | 116.193.***.*** | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ১০:২৮472645
  • TV9 এ "নন্দীগ্রাম এখ্ন" নামে একটি প্রোগ্রাম হচ্ছে। সেই সময়ের ঘটনা নিয়ে মুখ খুলছেন অনেকে। বিশেষতঃ শুভেন্দুর শিবির বদলে বিক্ষুব্ধ কিছু মানুষ। যাঁরা সেই সময়ে অসত্য প্রচারের আগুনে হাওয়া দিয়ে তিনোর হাত ধরে বিজেপির উত্থানে মদত দিয়েছিলেন তাঁদের জন্য একট শিক্ষণীয় বিষয়।

  • অরিন | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৯:০৪472644
  • আমি এই বইটির দত্তক  নিতে রাজি আছি ।


    শুধু  দত্তক নেওয়াই যথেষ্ট হবে বলে মনে হয়  না, বইটি ছাপা অবস্থায় বেরোনো মাত্র বইটিকে সকলের হাতে তুলে দেওয়া ও যাতে বেশি সংখ্যক মানুষ পড়েন  তারও বন্দোবস্ত করতে হবে ।  


    একটা আইডিয়া লিখলাম ।


    কয়েকটি কপি কিনে যদি বিভিন্ন জায়গায় রেখে আসা যায়, মানে এমনি ফেলে রেখে আসা  হল, যে কেউ বিনিপয়সায় বইটি তুলে পড়লেন, তারপর পড়া হয়ে গেলে বইটি আরেকটি জায়গায় রেখে এলেন । যেমন ধরুন মেট্রোতে,  ট্রেনে, বাসে , অটোয়, বা কফিশপে, খাবার দোকানে, বা মলে  । কিছু লোক বিনাপয়সায় পড়লেন (আসলে আমরাই কয়েকজন না হয় বইগুলোকে কিনে কাউকে দিয়ে ছড়িয়ে দিলাম) । 


    এবার, এই বিশেষ বইগুলোর সঙ্গে মনে করুন একটা ওয়েবসাইট জোড়া রইলো । বইগুলোতে যদি একটা QR code সেঁটে দেওয়া যায় যাতে করে বইটি যিনি তুললেন তিনি QR  code  টির মোবাইলে ছবি তোলা মাত্র সেই ওয়েবসাইটে পৌঁছোবেন  যেখানে  তিনি এক, বইটি এবং বইয়ের মেসেজ সম্বন্ধে বিশদে জানতে পারবেন, বইটিকে নিয়ে একটি নেটওয়ার্ক তৈরী করা যাবে, শুধু  তাই নয়, বইটি কোথায় পেলেন এবং বইটি কোথায় রেখে এলেন সেটিও জিওকোডিং এর মারফত জানতে এবং জানাতে পারবেন । 


    এইটা যদি বেশ কয়েকটা কপি দিয়ে করা যায়, তাহলে বই আর পাঠকের একটা নেটওয়ার্ক ম্যাপ তৈরী করে দেখে নেওয়া যেতে পারে যে কোথায় কোথায় কত হার ফেরত বইয়ের  কপিগুলো ঘুরছে । মনে করুন  অনেকটা বুকক্রসিং (১) আর কোভিড  app  এর combination, :-)  । মানে  বইটাকে কেন্দ্র করেই আরেকটা সোশ্যাল network  তৈরী হয়ে গেল  । 


    এই আর কি ।


    (১): https://www.bookcrossing.com/

  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৮:০২472643
  • খুচরো আবেদন। পড়ে ফেলুন। :-) 

    আমরা যারা সামাজিক মাধ্যমের আলোকিত বৃত্তে ঘোরাফেরা করি, তারা সবাই হোয়াটস-অ্যাপ ইউনিভার্সিটির নাম জানি। সামাজিক মাধ্যম, ভারতবর্ষে বিশেষ করে হোয়াটসঅ্যাপ এবং ফেসবুক কীভাবে রাজনৈতিক হাতিয়ার হয়ে উঠছে, তাকে কীভাবে কৌশলে ব্যবহার করা হচ্ছে বিভেদ তৈরির কাজে, নির্বাচনের কাজে, এমনকি দাঙ্গা লাগানোর সদুদ্দেশ্যে, সেও আমরা মোটামুটি জানি। কিন্তু কী তার গভীর রহস্য, ব্যবহার করা হচ্ছে, না, করতে দেওয়া হচ্ছে, নাকি এতেই সামাজিক মাধ্যমগুলির ফায়দা, সেই বিশদতায় আমরা চট করে ঢুকিনা। কারণ, তাতে আমাদের অস্তিত্ব নড়ে যাবারই বিরাট সম্ভাবনা।
    আমরা যারা সামাজিক মাধ্যমে ঘোরাফেরা করি, তারা পরঞ্জয় গুহঠাকুরতার নামও জানি। জানি, তিনি ঢুকেছিলেন এর গভীরে। লিখেছিলেন আস্ত একটি গবেষণামূলক বই, সিরিল স্যামের সঙ্গে। এবং সঙ্গত কারণেই তিনি বিপদের খাঁড়া মাথায় নিয়ে নড়াচড়া করছেন। ইংরিজিতে লেখা সেই বইটির নাম ছিল, দা রিয়েল ফেস অফ ফেসবুক, যা একই সঙ্গে বিপজ্জনক ও বেস্টসেলার।
    এখানে যে বইটির ছবি দেওয়া হল, সেটি ঠিক ওই বইয়ের অনুবাদ নয়। যদিও লেখকের নাম একই। মানে লেখক তালিকায় পরঞ্জয় এবং স্যামও আছেন। কিন্তু বইটি অনেকাংশে নতুন। কারণ বঙ্গের বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে বইটিকে প্রায় নতুন করেই লিখেছেন লেখকত্রয়। অর্ক দেব, পরঞ্জয় গুহঠাকুরতা এবং সিরিল স্যাম। বই শুরু হচ্ছে ধূলাগড় এবং বসিরহাটের নৈরাজ্য এবং তাতে সামাজিক মাধ্যমের ভূমিকা দিয়ে। আর শেষ পরিচ্ছেদের নাম কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা। ফলে এর বিস্তার নিয়ে কোনো সন্দেহ থাকার কথা নয়। যেমন নয় লেখকদের বিশ্লেষণী ক্ষমতা আর এই বইয়ের সাম্প্রতিকতা নিয়েও। বইয়ের পান্ডুলিপির কাজ শেষ হয়েছে জানুয়ারির সাত তারিখে। আর বইটি আমরা নিয়ে আসছি, অসম্ভব দ্রুততায়। ফেব্রুয়ারির ১০ তারিখে।
    কেন এত তাড়াতাড়ি? আমরা যারা সামাজিক মাধ্যমে ঘোরাঘুরি করি, তারা এর কারণও বিলক্ষণ জানি। আলাদা করে ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নেই। কেন বইটি পড়া দরকার, তাও যেমন ব্যাখ্যা করার দরকার নেই। কিন্তু শুধু ছাপা বা পড়া না, গুরুর দিক থেকে আমরা চিরকালই যা বলে আসছি, বই প্রকাশও একটি সামাজিক কাজ। প্রকাশক-ক্রেতার কেনা-বেচার সম্পর্কে আবদ্ধ না। আমাদের বইপ্রকাশে অনেকে ইতিপূর্বে অর্থসাহায্য করেছেন, আর্থিক দায়ভারের কিয়দংশ বহন করেছেন, যাকে আমরা বইয়ের দত্তক নেওয়া বলি। এই বইটিকে দত্তক নেবার জন্যও অনেকে এগিয়ে আসবেন, আবেদন এইটুকুই।
    বইটি খুব তাড়াতাড়ি করে ছাপা হচ্ছে, ফলে সময় নিয়ে আবেদন এবং যোগাযোগ করে ওঠা যায়নি। ফলে, যদি কেউ সাড়া দেন, একটু তাড়াতাড়ি দেবেন। কীসের এত তাড়াতাড়ি, আর বইটা ছেপে ফেলা এবং অজস্র মানুষের কাছে পৌঁছনো কেন জরুরি, সেটাও, আমরা যারা সামাজিক মাধ্যমে ঘোরাফেরা করি, তাদের আলাদা করে বোঝানোর কিছু নেই। দ্রুত জানান, কারণ সময় অল্প। বই প্রেসে যাবে কালই।
    সঙ্গের ছবিটি আসল প্রচ্ছদ নয়। প্রচ্ছদের কাছাকাছিই যদিও। আসলটা দেওয়া গেলনা, কারণ সেটিও তৈরি শেষ হবে আজই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত