ইনি একজন অধ্যাপক। দীর্ঘদিন ধরে তিনোদের সমর্থনে সান্ধ্যকালীন টিভি বিতর্কে সত্যাসত্য মিলিয়ে বামেদের মুন্ডুপাত করতেন। কয়েকমাস কেমন যেন বেসুরে বেজে তিনোদের সঙ্গেই তর্কে জড়িয়ে পড়ছিলেন। এবারে কারণ বোঝা গেল।
প্রথম কয়েক মিনিটেই কাঁপিয়ে দিয়েছেন ভদ্রলোক -- "...ভিসান তার দ্বারাই সম্ভব যে ভিসানারি হয়..."
একটা লেক হাউস এনার জন্য বরাদ্দ করে দাও।
কিন্তু কে এই ভদ্রলোক?
নিরপেক্ষ ও তার্কিক বাঙালী বুদ্ধিgb অবশেষে বিজেপিতে:
ডেটা লেক ওল্ড কনসেপ্ট হয়ে গেছে, এসে গেছে লেক হাউস
এখন চাই, ডেটা লেক --- পশ্চিমবঙ্গে জেলায় জেলায় চাই লেক
কোনো দল তোলা তুলে ফাংশন করে, কেউ মসজিদ গুঁড়িয়ে দিয়ে মন্দির বানায়, কোনো দলের বড় মেজ সেজ নেতারা দশ বছরেই অট্টালিকা হাঁকায়, আর কোনো দলের গুন্ডারা বিরোধী দলে থেকে গিয়ে তোলা তুলে শ্রমজীবি ক্যান্টিন চালায়। কথা হচ্ছে যে তার্কিক বাঙালী কোন তোলাবাজদের তোলা দেয়। পসন্দ তো আপনা, আপনা।
তথ্যপ্রযুক্তিতে মেশিন লার্ণিং ইজ সো মিডল ক্লাস। :))
কিন্তু পংকজ রায়ের স্মৃতিকথা যেটা ধারাবাহিকভাবে বেরোত সেটা কি বই হয়েছে?
আবাপ জেলায় জেলায় তথ্যপ্রযুক্তি পার্ক তৈরি করতে বলেছে।
আবার দেখো, আনন্দবাজারও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা চেয়েছে, আসলে সরকারি বিজ্ঞাপণ চেয়েছে - লিখেওছে সে কথা।
হ্যাঁ, হেইডাই। কিন্তু দুপয়সারা নিজেদের খসড়ায় কোথাও মেশিন লার্ণিং লেখেনি দেখে আমি মর্মাহত। অর্থমন্ত্রী অবদি কাল মেশিন লার্ণিং দিয়ে অর্থনীতিতে কিসব করবেন বলছিলেন।
হায়।
সমবেত শুভবুদ্ধি! সালারা হারামির হাতবাক্সো।
"পঙ্কজ রায়ের যে স্মৃতিকথাটা" -
ব্যাটে বলে |
পঙ্কজ রায়, অম্বর রায়, প্রেমাংশু চ্যাটার্জী, প্রবীর সেন, শ্যামসুন্দর মিত্র, প্রকাশ পোদ্দার, চুনী গোস্বামী, সুব্রত গুহ, গোপাল বসু |
টি কি এইটার কথা বলছে - উত্তরণের দাবিপত্র পশ্চিমবঙ্গবাসীর ইস্তাহার
এদিকে আর থাগতে না পেরে আবাপো আজ খসড়া বার করেচে।
কংগ্রেসের গুন্ডারা ফাংশানের জন্য তোলা তুলত, সিপিএমের গুন্ডারা(ক্যাডার বাহিনী) মাসিক সিস্টেম করে দিল, তৃণমূলের গুন্ডারা (ক্লাব/সিন্ডিকেট) এককালীন+সাপ্তাহিক, বিজেপির গুন্ডারা মন্দিরের রিসিট দিয়ে তোলা তুলছে, সেই ট্র্যাডিশন চলছে
আগে যে আই আই টির কথা বলছিলাম।
Dear Sir/Madam,
Namaste!
The Government of India set up a trust for Sri Ram Janmabhoomi called "Shri Ram Janmabhoomi Tirtha Kshetra Trust" under the direction of the Honorable Supreme Court of India. Honorable Prime Minister Narendra Modi has given impetus to the process of temple construction by laying the foundation brick of the Ram Temple in Ayodhya on 5th August 2020.
Trust has decided to build the temple with voluntary contribution and cooperation of crores of people of India and outside India. Every person has the opportunity to contribute to the same.
· In this line, trust has issued coupons of INR 10, INR 100, and INR 1000. If you are willing to donate money, you can pay in cash in multiples of INR 10, INR 100, and INR 1000 up to INR 2000 and collect coupons issued by Shri Ram Janmabhoomi Tirtha Kshetra Trust.
· Any contribution above INR 2000, will be accepted only through cheque payment and receipt will be issued against the contribution. Please note that 80G for ITR will be applicable for the contribution. Also, we request you to mention your name and PAN number on the backside of the cheque if you are paying by cheque.
· Also, if you want to send your contribution directly to Shri Ram Janmabhoomi Tirtha Kshetra Trust then you can do an online transaction for the same.
Volunteers will be visiting your house for receiving the contribution from 6:30 PM to 8:30 PM today.
Please note that no one is forcing you to contribute and the sole purpose of this visit and email is to inform you about the opportunity and available options to contribute for Ram Temple Construction in Ayodhya.
For making online payment, please refer to the Ram Janmbhumi trust website. www.srjbtkshetra.org
With warm regards,
Volunteers of IIT (XYZ) and xyz Zone
Shri Ram Janmabhoomi Tirtha Kshetra Trust
ভক্তরা ছাপানো রিসিট দিয়ে ১০০ টাকা নিয়ে যাচ্ছে তিনোদের নাকের ডগা দিয়ে।
ওইতো কোথায় সব রাম্মন্দিরের টাকা তুলেছে। মিনিমাম ৩০০০ করে নিয়েছে। তারপরের দিন দেখা গেছে তুলতে আসা দুজন লোক যাদের তেমন কোন ইনকাম নেই তারা একজন অ্যাভেঞ্জার আরেকজন বুলেট চালিয়ে ঘুরছে। সব নতুন
রাম মন্দির নিয়ে একটা স্ক্যাম করতে পারলে হয়, ভালো টাকা উঠবে।
কত ভালো ভালো আইডিয়া আসে মাথায়, উদ্যমের অভাবে কিছুই হয় না। কেউ না কেউ এইটা নিশ্চয় করবে।
এইটে হাইট।
আর এমনিই গল্পসংখ্যার সুচীপত্রটা কি ডাউনলোড ছাড়া পড়া যাবে?
নাঃ এটা নয়। @lcm
কর্পো কেন নেতাকে বাকস্বাধীনতার ভিআইপি কোটা দেবে না এই নিয়ে রাগ করছিলেন অনেকে, এই ন্যান -
আচ্ছা, বহুদিন আগে আনন্দমেলাতে পঙ্কজ রায়ের যে স্মৃতিকথাটা বেরোতো ( কি যেন নাম, ভুলে গেছি), সেটা কি বই হয়ে বেরিয়েচে?
আবার ফিরে এলাম
TV9 এ "নন্দীগ্রাম এখ্ন" নামে একটি প্রোগ্রাম হচ্ছে। সেই সময়ের ঘটনা নিয়ে মুখ খুলছেন অনেকে। বিশেষতঃ শুভেন্দুর শিবির বদলে বিক্ষুব্ধ কিছু মানুষ। যাঁরা সেই সময়ে অসত্য প্রচারের আগুনে হাওয়া দিয়ে তিনোর হাত ধরে বিজেপির উত্থানে মদত দিয়েছিলেন তাঁদের জন্য একট শিক্ষণীয় বিষয়।
আমি এই বইটির দত্তক নিতে রাজি আছি ।
শুধু দত্তক নেওয়াই যথেষ্ট হবে বলে মনে হয় না, বইটি ছাপা অবস্থায় বেরোনো মাত্র বইটিকে সকলের হাতে তুলে দেওয়া ও যাতে বেশি সংখ্যক মানুষ পড়েন তারও বন্দোবস্ত করতে হবে ।
একটা আইডিয়া লিখলাম ।
কয়েকটি কপি কিনে যদি বিভিন্ন জায়গায় রেখে আসা যায়, মানে এমনি ফেলে রেখে আসা হল, যে কেউ বিনিপয়সায় বইটি তুলে পড়লেন, তারপর পড়া হয়ে গেলে বইটি আরেকটি জায়গায় রেখে এলেন । যেমন ধরুন মেট্রোতে, ট্রেনে, বাসে , অটোয়, বা কফিশপে, খাবার দোকানে, বা মলে । কিছু লোক বিনাপয়সায় পড়লেন (আসলে আমরাই কয়েকজন না হয় বইগুলোকে কিনে কাউকে দিয়ে ছড়িয়ে দিলাম) ।
এবার, এই বিশেষ বইগুলোর সঙ্গে মনে করুন একটা ওয়েবসাইট জোড়া রইলো । বইগুলোতে যদি একটা QR code সেঁটে দেওয়া যায় যাতে করে বইটি যিনি তুললেন তিনি QR code টির মোবাইলে ছবি তোলা মাত্র সেই ওয়েবসাইটে পৌঁছোবেন যেখানে তিনি এক, বইটি এবং বইয়ের মেসেজ সম্বন্ধে বিশদে জানতে পারবেন, বইটিকে নিয়ে একটি নেটওয়ার্ক তৈরী করা যাবে, শুধু তাই নয়, বইটি কোথায় পেলেন এবং বইটি কোথায় রেখে এলেন সেটিও জিওকোডিং এর মারফত জানতে এবং জানাতে পারবেন ।
এইটা যদি বেশ কয়েকটা কপি দিয়ে করা যায়, তাহলে বই আর পাঠকের একটা নেটওয়ার্ক ম্যাপ তৈরী করে দেখে নেওয়া যেতে পারে যে কোথায় কোথায় কত হার ফেরত বইয়ের কপিগুলো ঘুরছে । মনে করুন অনেকটা বুকক্রসিং (১) আর কোভিড app এর combination, :-) । মানে বইটাকে কেন্দ্র করেই আরেকটা সোশ্যাল network তৈরী হয়ে গেল ।
এই আর কি ।
খুচরো আবেদন। পড়ে ফেলুন। :-)