বাজারে নেমে হয়তো গান গাইছেন "এ কী পাগল হইলাম আমি ভবের বাজারে" :-)
"টাকার সাপ্লাই নির্ঘাৎ ভালোরকম আছে।"
সে তো বটেই। ফিনানসের লোক কি সাধে বাজারে নেমেছেন?
"দেখাচ্ছ" নয়, অটোকারেশনের জ্বালাতন , "দেখা" হবে।
এই যে এত এত জ্যোতিষ চ্যানেল, এরাও তো রমরম করে চালাচ্ছে। টাকার সাপ্লাই নির্ঘাৎ ভালোরকম আছে।
কিন্তু এখনো ফসিল ফুয়েলের ওপর বাজি ধরে ইন্ডাস্ট্রি তৈরীর স্বপ্ন দেখাচ্ছ কতটা বাস্তব বুদ্ধির পরিচয় দেয়, জানি না।
অরিন, "করে খেতে গেলে সোজা পথ" ভেবে কেউ বুজরুকীর রাস্তায় হাঁটে, কেউ দুর্নীতিভরা রাজনীতিতে নেমে পড়ে, কেউ সরাসরি ডাকাত গুন্ডা মাফিয়া হয়ে যায়। অথচ "করে খাবার" ভালো রাস্তা কিন্তু সমাজেরই দেখানোর কথা ছিল।
সমস্যা হলো ১৫০ বছরের ফসিল ফুয়েলের অল পারভেসিভ উসেজ হটাৎ করে কমিয়ে ফেলাও যাবেনা. অল্টারনেট সাস্টেনেবল এনার্জি আসবে ঠিকই , কিন্তু ১০০-% রিপ্লেসমেন্ট হতে অনেক সময় লাগবে.
এদের তেল আর কয়লার ফেটিশ যে কবে মিটবে কে জানে।
২০২১ এ সর্বনাশের গোড়ায় দাঁড়িয়ে এখনো তেল আর কয়লাকে ঘিরে নতুন করে স্বপ্ন দেখছেন। প্যারালেল ইউনিভারস?
আজকের আবাপতে মমব্যান উবাচ "প্রয়োজনীয় জমি বিনামূল্যে দিতে পারলে রাজ্য সরকার খুশি হবে। টাকার দরকার নেই। রাজ্যে শিল্প করো। যা জমি লাগবে, তা দেব। যত টাকা লাগে দেব।"
সিঙ্গুরের লোকজন শুনছি নাকি দড়ি আর কলসি কিনতে বেরিয়েছে। কিন্তু বুজিদের কুনো বক্তব্য শোনা যায়নি এখনো। সম্ভবত তেনারা চায়ে ডগ বিস্কিট ডুবিয়ে খেতে ব্যস্ত.
"আমার প্রায় মুখ দিয়ে এসে পড়েছিল, হ্যাঁ গো, আপনি যে চাকরি ছেড়ে পূর্ণ সময়ের জ্যোতিষী হয়ে যাবেন, এ কি আপনার জন্মছকেই ছিল?"
জ্যোতিষ বা হোমিওপ্যাথির রমরমা বা কোয়াকরা করে খাচ্ছে দেখে আমার মনে হয়, এটা একটা পারমিসিভ সমাজের গল্প, যেখানে বিজ্ঞান মনস্কতার সামগ্রিক এবং সমষ্টিগতভাবে অভাব। আরো নানারকম অবৈজ্ঞানিক প্রথাকে সমাজ এখনো ইনস্টিটিউশনাইজ করে। সেখানে কিছু লোক বুঝে যায়, করে খেতে গেলে এইগুলো সোজা পথ।
এদের আপনি কি বলবেন?
উইলিয়ামসনকে বিদেশের মাটিতে অনেক উন্নতি করতে হবে। এই হল টপ টিমের এগেনস্টে তাদের মাটিতে স্ট্যাট। টপ টিমের সাস্টেইন্ড প্রেশার সহ্য করে ডমিনেট এখনো তেমন ভাবে করতে পারে নি
Au 42
Eng 31
SA 21
Ind 35
ও ইন্ডিজ 51
শ্রীলংকা ২৬
জিম্বাবুয়ে ৯৭
পাকিস্থান ৬৪
আমার প্রায় মুখ দিয়ে এসে পড়েছিল, হ্যাঁ গো, আপনি যে চাকরি ছেড়ে পূর্ণ সময়ের জ্যোতিষী হয়ে যাবেন, এ কি আপনার জন্মছকেই ছিল?
আবার বললেন, জ্যোতিষ নাকি জীবনের নাকি গুগল ম্যাপ। ঃ-)
অরিন, যারা ঘোষিতভাবে ওসব করেন, তারা তো আছেনই। লোকজন জেনেশুনেই যায় তাদের কাছে, যদি কিছু পাওয়া যায় টায়। চীটফান্ডে যেমন অনেক লোকে জেনেশুনেই টাকা রাখে। কিন্তু এই তথাকথিত জ্যোতিষী ভদ্রলোক তো 'আলোকপ্রাপ্ত' ব্যক্তি। তিনিও নেমে পড়েছেন মাঠে।
লোকঠকানোর ব্যবসা হিসেবে জ্যোতিষচর্চা বোধহয় সবচেয়ে পপুলার। আমারই পরিচিত একজন ছিল - হাত দেখে পাথর দিত - তো তার নিজের বাড়ির লোকেই বলেছিল ওর পাল্লায় পড়বেন না। আমাদের ছোটোবেলায় তো বিজ্ঞান জাঠা এই সব কতো কি হত, আর এখন টিভি খুললেই জ্যোতিষের চ্যানেল! কোন দিকে যে যাচ্ছে
ট্রাম্প এর মোলায়েম ফোনালাপ শুনে এলুম ওয়াশিংটন পোস্টে , জর্জিয়াতে ওর জন্যে যেকোনোভাবে ১২০০০ জালি ভোট খুঁজে দিতে বলছে রীতিমতো ধমক দিয়ে। বাসি খবর যদিও. কিন্তু ভালো খোরাক। নেহাত ডেমরা কংগ্রেসে মেজরিটি এখন, সার্ফিটিকেশন আটকানো যাবেনা. কিন্তু বাই চান্স সেনেট আর কংগ্রেস দু জায়গাতেই রিপাবলিকান মেজরিটি থাকলে কিন্তু এবারের তামাশা আরো অনেকদূর গড়াতেই পারতো.
নাজিরা আকাশ থেকে পড়েনা। এসব ছোট ছোট ঘটনাক্রম জমে জমতেই তারপর ফাইনাল ফর্মে কোথাও একদিন গ্যাস চেম্বার , কোথাও তালিবান বা জামাতি বা কোথাও গো-রক্ষকরা তৈরী হয়। আরো হবে অনেক দেশেই। শুধু শুভবুদ্ধির ওপর ভরসা করে আটকানো মুশকিল।
S, হ্যাঁ, ঠিকই তো। ভারত একটা টকিং পয়েন্ট। এ জিনিস সারা পৃথিবী জুড়ে সর্বকালে।
কেন উইলিয়ামসনের দেড়শো হল।
অরিন, শুধু ভারত কেন? আমেরিকাতে বিলিয়নেয়ার ট্রাম্পভক্ত ধম্মগুরুকে ফুঁ দিয়ে কোরোনা দূর করতেও দেখেছি।
সাউথ আফ্রিকা ১ উইকেটে ২০৯ থেকে ৩০২এ অলাউট হয়ে গেছে। বদলে সেকেন্ড ইনিঙ্গসে শ্রীলন্কা করেছে ৪ উইকেটে দেড়শো। টেস্টের দুইদিন হয়েছে সবে।
@&\: ওসব বরাবরই ছিল, আজও আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। ভারতবর্ষের লোক বিজ্ঞানের চেয়ে টেকনোলজির বড় ভক্ত। কাজেই যাতে মিরাকেল টিরাকেল হয়, এমন সাত জাদু দেখাতে যাঁরা পারবেন, তাঁদের কদর বেশী। জ্যোতিষীরা এই সব ব্যাপারে পাকা।
বিজ্ঞানী সারা জীবন ধরে একটু একটু করে কাজ করবেন, সাত চড়ে রা কাড়বেন না, সেলসম্যানগিরি করতে শেখেননি, ইউজলেস! তার ওপর কিছু একটা নতুন জিনিস আবিষ্কার করেই নিজেই নিজেকে সকলের আগে সন্দেহ করবেন, এ কি রে ভাই! ওরকম কি ভারতে চলে মশাই। বড় বড় কথা বলবেন, বাগাড়ম্বর, বাকবিস্তার করবেন, তবে না আপনার কদর!
আশিনব্বুয়ের দশক জুড়ে এত গণবিজ্ঞান জাঠা ইত্যাদি করে, জেলায় জেলায় গিয়ে কুসংস্কার দূরীকরণ ইত্যাদি করে টরে আবার এম্পেরর স্ত্রাইকস ব্যাক? ব্যাক টু জ্যোতিষ ঝাড়তুক জলপড়া গোরুর অক্সিজেন ময়ূরের ব্রহ্মচর্য? :-)
কেষ্টপুরের বাড়িতে আগুন, শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত জ্যোতিষী জয়ন্ত শাস্ত্রী
Updated: 01 Nov 2020, 12:14:00 PM
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: প্রয়াত হলেন প্রখ্যাত জ্যোতিষী জয়ন্ত শাস্ত্রী। বাড়িতে বিধ্বংসী আগুন লেগে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। রবিবার সকালের ঘটনা।
কেষ্টপুরের সমর দে সরণিতে জয়ন্ত শাস্ত্রীর বাড়ি। সেখানেই থাকতেন তিনি। রবিবার সকাল ৭চা নাগাদ তিনতলা বাড়ির দোতলায় আগুন লাগে। সাতসকালে বাড়ি থেকে ধোঁয়া বেরতে দেখে দমকলে খবর দেন স্থানীয় মানুষজন। দমকল কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে তালা ভেঙে বাড়ির ভিতরে ঢোকেন। তখনই অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করা হয় জয়ন্ত শাস্ত্রীকে।
সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে বাইপাসের ধারের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে শেষরক্ষা হয়নি। ডাক্তাররা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
না না, দেখুন এই আধুনিক সমাজে তো শুনি ঝাড়ফুঁক, তুকতাক, জলপড়া, বাটিচালানো, জ্যোতিষবিদ্যা, হোমিওপ্যাথি ইত্যাদি প্রভৃতি এইসব জিনিসকে মানে ইয়ে ---একটু ইয়ে
রাশিবিজ্ঞান , অর্থনীতি ইত্যাদি তো তা নয়! রীতিমতন কলেজে ইউনিতে পড়ানো হয়, ডিগ্রী দেওয়া হয়।
মানে কী বলতে চাইছি বুঝতে পারছেন তো?
নিজের শরীর কেমন আছে,তা জানার জন্য সারাদিন এবিপি আনন্দে চোখ রেখে চলেছেন সৌরভ গাঙ্গুলী
কিন্তু ঘাপলা বেরোবেই বা কেন? এবং/অথবা? বিষয়টা জেনে ক্যালকুলেট করলে তো অনেকটাই মিলে যাবার কথা। যেমন রাশিবিজ্ঞানে যায়!
বিষয় বদলেছেন বলে আপনার শোনা ব্যক্তি তো আর জোচ্চোর হয়ে যাননি -- হাজার হোক!
গলব্রেথ বলেছিলেন,
The only function of economic forecasting is to make astrology look respectable.
ইনি মনে হয় ঐটিকে আপ্তবাক্য মনে করেন।
কেন উইলিয়ামস দারুন প্লেয়ার, কিন্তু স্পিন খেলায় এখনো প্রুভেন নয়।
স্টিভ স্মিথকে আমি খুব পছন্দ করতাম কিন্তু বল বিকৃতির পর আর পোষায় না।
বিরাট কোহলির গত বছরটা ভালো যায়নি আশা করব এই বছরটা ভালো করবে।
জো রুট প্রিতিভাবান কিন্তু ক্রমশ পিছোয়ে পড়েছে, লাইক রুনি
ফুলটাইম জ্যোতিষীর পেশা চালাচ্ছেন এমন একজনের সঙ্গে ভার্চুয়ালি আলাপ হল। তিনি নাকি আগে ফিনান্সের পেশায় ছিলেন। এখন চাকরি ছেড়ে দিয়ে ফুলটাইম জ্যোতিষী! ভাবা যায়? (আমার চিরকালের প্রশ্ন হল, এঁরা এত ক্লায়েন্ট পান কোথায়? আর যদি কোনো ঘাপলা ধরা পড়ে তাহলে কী হয়? )
গুগল কাকু ঠিক বলেছেন। আজকে সকালে শীষগুলো দেখতে দেখতে ভারতের পাঞ্জাব হরিয়াণার কৃষকদের কথা মনে হচ্ছিল। হারভেস্টের সময় আন্দোলন চলছে।