যে যায় লঙ্কায় কেস আর কি। একবার ক্ষমতায় এলে কেও আর সেধে ঝামেলা নিতে চায়না।
আর পিসির কি কম কাজ ?এতো এতো তোলাবাজি , চালচোর দের সাথে রাখা, ভাইপোর ব্যবসা দেখা , বিজেপির ভ্যাংচি সামলানো , বুজিদের ডগ বিস্কুট খাওয়ানো , কবিতা লেখা ছবি আঁকা -আরো কত কি। এসব তুচ্ছু ব্যাপার ওনার কাছে।
মাননীয়া তো বলতে পারেন, "প্রিয় দিদিসোনা, আপনাদের জিনিস আপনারা নিয়ে যান। "
আরও যেটা অদ্ভুত, তা হল বিতর্কিত লেখিকার নিজের দেশে তো স্বয়ং বঙ্গবন্ধুকন্যা রাষ্ট্রের প্রধান। আজ নয়, বহুবছর ধরে। তিনিই বা কেন সাদরে ফিরিয়ে নিয়ে যান না বিতর্কিত লেখিকাকে? আমাদের মাননীয়া তো বলতে পারেন তাঁকে .
মাননিয়ার কি দায় পড়েছে তসলিমকে ফেরানোর ? ওনার ভোট ব্যাঙ্কে চাপ পড়বে তো। আর যেসব বুজিরা প্রি-2011 কথায় কথায় আগুন ঝরাতেন, পিসির দয়ায় তাদের অনেকের মোটামুটি ভালোই হিল্লে হয়ে গেছে। মুখ খোলার দরকার কি আবার ?
কাটমানি।
একটা জিনিস বেশ অবাক লাগে। এই তৃপবু রা অনেকেই বিতর্কিত লেখিকাকে নিয়ে বেশ অশ্রুসজল ছিলেন, সেই নিয়ে অনেক বলেওছেন। কিন্তু ২০১১ থেকে এত বছর চলে গেল, কই মাননীয়া তো তাঁকে রাজ্যে ফেরালেন না? সেই নিয়ে মাননীয়াকে চেপে ধরলেন না তৃপবু রা?
আপনারা কেউ টেনেসির সেনেটার মার্শা ব্ল্যাকবার্ণের এই টুইটটা দেখেছেন। ইনি মোটামুটি চায়নাফোব।
China has a 5,000 year history of cheating and stealing. Some things will never change...
https://twitter.com/MarshaBlackburn/status/1334510812552163328
‘অধিকাংশেরই বাংলা ভাষা এবং সংস্কৃতি নিয়ে কোনও আগ্রহ নেই’ : তসলিমা নাসরিন
সুধীর চক্রবর্তী ছিলেন লোকসংস্কৃতি গবেষক। বাংলার প্রত্যন্ত গ্রামে গ্রামে ঘুরে সংগ্রহ করেছেন বিভিন্ন লোকসম্প্রদায়ের গান। প্রচুর গ্রন্থের রচয়িতা তিনি। গ্রন্থ না বলে অমূল্য সম্পদই বলা চলে। তিনি বাংলার লোকজ শিল্প খুঁড়ে খুঁড়ে এত বের করে এনেছেন যে আমাদের শুধু বিস্মিতই করেননি, সমৃদ্ধও করেছেন।
হাহাকার আমার অন্য একটি কারণে। সুধীর চক্রবর্তীর মতো লোকসংস্কৃতির গবেষক কি বাঙালির নতুন প্রজন্মের মধ্যে পাওয়া যাবে? আমার আশঙ্কা, পাওয়া যাবে না। এর মূল কারণ, এখন অল্প বয়সী যারা, যারা বাংলার ভবিষ্যৎ, তাদের অধিকাংশেরই বাংলা ভাষা এবং সংস্কৃতি নিয়ে কোনও আগ্রহ নেই। লোকসংস্কৃতি নিয়ে তো আরও নেই। ভালোবাসা না থাকলে যা হয়, ভাষা এবং সংস্কৃতি দিন দিন শুকিয়ে যেতে থাকে। শুকোতে শুকোতে এক সময় মরে যেতে থাকে।
আরে ত্তাইতো। সেই বিশ্বপান্তুয়া গেলেন কোথা? তাঁর কাছে যে ভবশঙ্করীর গল্প পাওনা ছিল!
&/ , পান্তুয়ার নাম নেবেন না মশায় একেবারেই। এখুনি বিশ্বজিৎ এসে আকার কাছে রেসিপি চাইতে শুরু করবেন। তখন বুঝবেন মজা।
সেটাই। তিনি নিজে লিখলে ও অন্য লেভেলের ছড়া হত।
ধুর এটা একটা ছড়া হল। সব শব্দের মানে বোঝা যাচ্ছে।
"পান্তুয়া চমচম মালপো", এই জায়গাটা সবচেয়ে ভালো। ঃ-)
আপনারা এটা দেখেছেন?
"*সমকালীন পরিস্থিতির সাপেক্ষে চোখের জল লুকিয়ে তিনি লিখলেন*
ইন্দু বিন্দু সিন্ধু
আজ চলে গেলো শুভেন্দু
চন্দ্র মন্দ্র ইন্দ্র
চলে যাবে নাকি জিতেন্দ্র?
একূল ওকূল দুকূল
আগেই কেটেছে মুকুল
শুদ্ধ যুদ্ধ রুদ্ধ
বাড়ি ফিরে এলো বুদ্ধ
পান্তুয়া চমচম মালপো
বিভীষণ নাকি ভাইপো?
ববি, অভিষেক,পিকে
দড়িটা ঘোরালো নাকে
ভিন্ন অন্ন শূন্য
ছাড়তে হবে কি নবান্ন?
//সংগৃহীত
"
একলহমা একসময় আসতেন নিয়মিত। এখন বহুদিন যাবৎ আর দেখি না। একলহমা, ভালো আছেন?
অভ্যু, খুলেছে, খুলেছে। জানো, এখানেও খুলে গেছে আর্থ ফেয়ার ! আহ, কতমাস পর। ঃ-)
এবং কী আশ্চর্য! দেখেছেন নব নব রূপের ঝাঁট জ্বালানো বন্ধ হয়ে গেছে! মানে আমার মতো টেকনিক্যাল তালকানাও বুঝে ফেলেছে!
লো হুতো , কল্লো বাত! লিখলাম মৃণাল সেন, শুনলাম আড়াইখানা ছবি করিয়ে। লিখলাম সীতারামনের প্যাকেজ, শুনলাম কার যেন অঙ্ক কষা। সেখানে ঝেড়ে কাপড় পরানো ছিল? কিংবা নির্বিষ নিরীহ ১৯ মে-তে?
আমি পাল্টা ঝাঁট জ্বালাতে পছন্দ করি। বদভ্যাস বলতে পারেন। সব ব্যাটাকে ছেড়ে বেড়ে ব্যাটাকে ধরায় সেই ঝাঁট জ্বলাটা দিব্যি বুঝতে পারা যায়। এবং এটা অবশ্যই সবার জন্য প্রযোজ্য নয়। রোগ বুঝে ওষুধ।
তাছাড়া আকা, এখানে গ্রে নিয়ে সিরিয়াস চর্চা হয়েছে এইরকম পাঁচটা লেখা দেবেন তো। আমি তো নতুন, আপনারা অনেক পুরনো। তো দেবেন। মানে যেটা অন্তত দশ পাতা টানতে পারব। সবচেয়ে বেশি থুতু তো দেখি এখানে উগড়ানো হয়। লেখা হয় কোথায়? আর লেখেই বা কে? সবই তো ওই এক নতুবা দু'হাজারেই খতম হয়ে যায়।
হ্যাঁ এই নিকের আড়ালে ফালতু কমেন্টগুলো কিছু ভ্যালু অ্যাড করে না। তবে কিনা যিনি এটা করছেন তাঁর উদ্দেশ্য ঝাঁট জ্বালানো, আপনি যদি জ্বলতে না দেন, কদিন বাদে বোর হয়ে কাটিয়ে দেবে। e আমার অভিজ্ঞতা।
এলেবেলে, আপনি অভ্যস্ত সে ঠিক আছে, কিন্তু ভাটে তো আরো অনেক লোকজন আসে। ( ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ ২৩:০৬)
আকাদার ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ ০০:৫৪-এর সঙ্গেও একমত। এই আইকনোক্লাজমের ঠ্যালায় চারদিক অন্ধকার। অনেক তথ্য টথ্য জানা যায় এবং নির্বিরোধ মূর্তিপূজা কাজের কথা না সে তো সবাই জানে। কিন্তু যে কোন টপিকেই কার বাড়ির বেড়ালগুলো সব বেজায় হুলো ঐ নিয়ে ঝেড়ে কাপড় পরিয়ে দেওয়ার তাল ঠুকলে, কী আর বলবো, সাহেবরা মেহ শব্দটা ভালো বের করেছে।
তুমি নব নব রূপে এসো প্রাণে।
অত নিশ্চিত হবেন না। জানুয়ারিটা আসতে দিন। ইয়ে তো সির্ফ ট্রেলার হ্যায়, পিকচার আভি বাকি হ্যায়।
আকা, আপনার মতকে অত্যন্ত সম্মান করছি। কিন্তু বাকিদেরও কি ভিন্ন সুর বা মত শোনার ধৈর্য বা উদারতা আছে বলে মনে হয়? এখানে এমন মন্তব্যও দেখেছি যে তিনি যেহেতু খেউড়টুকু দেখতে আগ্রহী, তাই তাঁকে সেই সুযোগটুকু করে দেওয়া হোক। কেননা তাঁর ইচ্ছে নয় ওই ওঁচা লেখার ভিউয়ারশিপ বাড়ানো। এগুলো কোনও পরিণত মানুষের মন্তব্য বলে আপনি মনে করেন? তিনি কিন্তু এলেবেলে নন, রীতিমতো কংস রাজার বংশধর।
আসলে গ্রে অংশটা দেখতে চাইলে সবার আগে নিজের অহং বিসর্জন দিতে হয়। সেটাতে এখানকার বাসিন্দারা কতটা সক্ষম। পুঁজি তো হ্যাঁটা আর নিকের আড়ালে সস্তা খিল্লি। নিজেদের টাট তো, তাই।
ওদিকে এক্দল লোক লিবেরাল-লিবেরাল ভাব করে কলার তুলে বিদ্যাসাগরকে পাজি বদমাশ ব্রিটিশের দালাল, রামমোহনকে ধান্দাবাজ শয়তান ব্রিটিশের দালাল প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করেছিল । পারে নি, পারে নি।
রঞ্জনদা, অনেক ধন্যবাদ। প্রস্থানত্রয়ীর জন্য। এসব রচনার সময়কালের কোনো রেঞ্জ পাওয়া যায়?
আজকাল একশ্রেণীর লোক দেখি রামায়ণ মহাভারতের রচনাকালকে অবধি গুপ্তদের আমলে এনে ফেলছে। কনফিউজিং করে ফেলছে। এ যেন দ্বিজেন্দ্রবাবুর চন্দ্রগুপ্ত নাটক, উনি যখন লিখেছেন তখন চন্দ্রগুপ্ত ওই সময়ের। চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য ওদিকে আলেকজান্ডারের আমলের। ঃ-)
এইসব জ্ঞানবিদ্যা শ্রুতি আর স্মৃতি হিসেবে থাকলে বইপত্র চুরি করা মুশকিল হয়ে যেত। কারণ বই তো থাকত না। লোকেরা গানের মতন তুলে রাখত মাথায়। লোকগুলোকে কিডন্যাপ করে গাপ করে দেওয়া যেত বটে, কিন্তু সে বিস্তর ঝামেলা। লাভও নেই বিশেষ। কারণ সে হয়তো গবাক্ষপথে গান গেয়ে দিল, বাইরে থেকে আর একজন বা অনেকে তুলে নিল। ঃ-)
অরে না না ,পুরো তিনোই বিজেপি তে চলে যাবে তাপ্পর দলটার নাম চেঞ্জ করে ছিন্নমুল -তিনো করে দেবে ।
এলেবেলের যা দেখলাম এক একজন ব্যক্তিত্বের প্রতি বাইনারি ধারণা। মাঝামাঝি কিছু থাকতে পারে, বা অন্যের ভিন্ন মতামত থাকতেই পারে। এতো অংক নয়।
যারা তিনো থেকে বিজেপিতে যাচ্চে, তারা দিদির ডাবল এজেন্ট। সাবোটাজ করার জন্য যাচ্চে।