এলেবেলে, পিটি আর কেসি কোলাবরেট করে একটা বই লিখে ফেলুন, মাফিয়ারা এখনো আছে। কিনে পড়ব, কথা দিলাম।
দেখা যাচ্ছে যে ঈশানদা ঠিকই বলেছিল। শিপিয়েমের উচিত বিজেপির বিরুদ্ধেই বেশী বেশী করে বলা। কারণ, গোটা তৃণমূলটাই তো বিজেপি হয়ে যাচ্ছে। হ্যা হ্যা হ্যা...
জয় কিসাণ। জয় ঈশান।
;)
আচ্ছা বাঙ্গালায় ডেটা সায়েন্সের কোন কোর্স আছে বা করলে chalabe?
বিজেপি তো নেতায় ভরে গেল। এ রাজ্যের নেতা, ও রাজ্যের নেতা, আর এস এসের নেতা, প্রহরী আর অদ্ভুত কী যেন সব পদের নাম।
টীম তৈরী হচ্ছে।
শুধু বেহালা থেকে ক্যাপ্টেন এলেই হয়।
ফলে উন্নততর মুলোকে সাপোর্ট করতে আর অসুবিস্তা হওয়ার কথা নয়। হ্যা হ্যা হ্যা হ্যা ....
যা চলছে তাতে ভোটের আগে সব মুলো নেতাই না বিচিপি হয়ে যায়। হ্যা হ্যা হ্যা...
কিন্তু আনসারউদ্দিনের খাতা নিয়ে সুধীরবাবু কী করবেন ? ধরে নিচ্ছি গল্পের খাতাই ঝেড়েছিলেন কিন্তু দু'জনের লেখার বিষয় তো সম্পূর্ণ আলাদা। আনসারউদ্দিনের তো গোটা পাঁচেক গল্পের বই, অন্তত তিনটে উপন্যাস, একটা-দুটো গদ্যের বইও ছাপা হয়েছে, উনি এখন ভেতরের খবর কিছু তো জানাতে পারেন।
প্রথম ফোক-মাফিয়া ছিলেন রবিবাবু। দ্য গ্রেট লালনের খাতা নিয়ে ফেরত দেন নি।
এ হে, একটুর জন্য মিস করে গেলাম। তার মানে এক পিটিস্যারই নদীয়ার। আমারও চোদ্দগুষ্টি টিচার (আমি সহ)। হা হা।
আমার প্রায় সবকিছুই বহরমপুরে। চোদ্দ গুষ্টির সব্বাই টিচার (আমি বাদে)। :-)
হুম আমার ও বেশ ইন্টারেস্ট আছে ওনাকে নিয়ে জানার। তুহিনবাবুর বই টা দিয়ে শুরু করলাম। কিছুটা গভীরে ও নির্মোহ ভাবে জানতে চাই।
রমিত, আমার চৈতন্যকে নিয়ে যে সীমিত পড়াশোনা তাতে চৈতন্যের জীবনের অন্তিম পর্ব নিয়ে নানা গপ্পোকথায় আমি নিজে খুব একটা আস্থাশীল নই। এই বিষয়ে যা জানার তা জয়ানন্দ চৈতন্যমঙ্গলে বলে গেছেন।
চৈতন্যকে নিবিড়ভাবে জানতে চাইলে অমিয় সেনের Chaitanya A Life and Legacy, দীনেশ সেনের Chaitanya and His Age ও Chaitanya and His Companions এবং বিমানবিহারী মজুমদার-এর শ্রীচৈতন্যচরিতের উপাদান পড়ে ফেলুন।
তুহিন মুখোপাধ্যায় আমার কাছে হার্ডকপিই আছে। এই চৈতন্য ব্যক্তিটিও ভারি ইন্টারেস্টিং। প্রচুর গল্পগাথা, প্রচুর মিথ ওঁকে ঘিরেও। পারলে খনন করতে শুরু করে দিন।
কেসি সাহেব, নিছকই কৌতূহল বলতে পারেন। আপনার জন্ম এবং বড় হয়ে ওঠা কি নদীয়ায়?
@এলেবেলে র কাছে জানতে চাইছিলাম
আর একটা প্রশ্ন ছিল আপনার কাছে। অন্য প্রসঙ্গে।
তুহিন মুখোপাধ্যায় ও তাঁর লেখা লোকায়ত শ্রী চৈতন্য বই টি সম্বন্ধ এ আপনার মতামত কি। আরেক টি ও আছে চৈতন্যের শেষ প্রহর
একটু তো বলুন। আমরা অভাজন লোক, এসব কিছুই জানি না। সবকিছু কি করে বুঝব।
মুর্শিদাবাদের জন কৃষ্ণনাগরিককে বলে বলে দশ গোল দেওয়ার ক্ষমতা ধরেন। নাম করবনা , জন্মাবধি এঁদের পার্সোনালি চিনি।
কেসি সাহেব, বলেছি তো সুধীরবাবুকে ৮৩ সাল থেকে চিনি। সব কথা প্রকাশ্যে লেখা যায় না। মারা গেলেই তাঁকে মহান ব্যক্তি সাজানো আমার দ্বারা হবে না। হ্যাঁ, আপনি যদি ম্যাপের আর একটু ওপরে ওঠেন মানে মুর্শিদাবাদে, তাহলে সেখানেও আরেক 'ফোক মাফিয়া'-কে পাবেন। নাম করছি না। আশা করি বুঝে যাবেন।
নিমো গ্রামের সুকান্ত ঘোষ মহাশয়ের সঙ্গে কিভাবে যোগাযোগ করা যায়, কেউ একটু বলতে পারেন। কিছু জরুরী পরামর্শ চাই।
ওসব ডেম জিওপি লিবারল প্রোগ্রেসিভ টি পার্টি মাগা সব পরে হবে। কিন্তু আকাদা বললো আমি নাকি বুড়ো হবো। সাহস কত। আমি কিনা চিরযৌবন লাভের জন্য ইয়ে করছি। এই বক্তব্যের মধ্যে থেকেই প্রমাণিত হল যে আকাদা ডীপ স্টেটের হর্তাকর্তা। সোরোসের পরেই আকাদার নাম।
এলেবেলে, ধুবুলিয়া থেকে আরেকটু উপরে চলুন, (ম্যাপে)। এই ধরুন দেবগ্রাম নাকাশিপাড়া ঈশ্বরচন্দ্রপুর সাহেবনগর পলাশীপাড়া.... সে কথাতেই বড় বই হয়ে যায়।
দায়ী বললে কম বলা হয়। অশ্রু শিকদারকে কোণঠাসা করার ক্ষেত্রে মূল লোক। আনসারউদ্দিন-সহ আরও অনেকের খাতাই ঝেঁপে দিয়েছেন। চাপড়ার কাছে যে সাহেবধনী সম্প্রদায়ের বাস, তাঁদের গানের খাতাও তাঁর কাছে অলৌকিক উপায়ে চলে আসে। অতঃপর বই লেখা। এইরকম অনেক গপ্পোই আছে। কৃষ্ণনাগরিকরা বলেন তাঁর পিএইচডি থিসিসও নাকি ঝাঁপা। ৫০-এর আগে প্রায় কিছুই লেখেননি। আর সুবোধ সরকার-সুধীর চক্কোত্তিকে খুব কাছে থেকে চেনার সুবাদে নবদ্বীপ-শান্তিপুর-রানাঘাটের বাসিন্দারা জানেন কৃষ্ণনাগরিকরা কী চিজ!
@এলেবেল
কেন্দ্রের শিক্ষাঙ্গনেও বিস্তর মাফিয়া থাকে। তারা পাতায় পাতায় ঘোরে তাই তাদের খবর ভেতরের লোক ছাড়া জানতে পারার সমস্যা আছে।
আমি জানতে চাইছিলাম যে সুধীর বাবু "ফোক মাফিয়া" হোন বা নাই হোন, অন্য দুজনের "সমস্যা"-র জন্য দায়ী কিনা। না হলে শুধু তাঁর মাফিয়াত্ব নিয়েই আলোচনা চলতে পারে। তাতে আপত্তি নেই।
হানুদা, জীবনী/আত্মজীবনী/মেমোয়ার্স ইত্যাদি (আনন্দবাজারের খবর)
পিটিস্যার, ১৯৮৩ সালে সারা নদীয়া জেলায় ইংরেজি অনার্স পড়ার একমাত্র প্রতিষ্ঠান ছিল কৃষ্ণনগর গভ.। মাত্র ১২টা সিট। সেই আমল থেকে সুধীরবাবুকে চিনি। আনসারউদ্দিন বা অশ্রু শিকদারের বিষয়টা বাংলার অধ্যাপকদের জিজ্ঞাসা করলেই জানতে পারবেন। আপনি নিজে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রিমিয়াম ইন্সটিটিউটে পড়ান বলে রাজ্য সরকারি কলেজের ভেতরের নোংরামির খবর রাখেন না। রাখলে জানতেন সুধীরবাবু 'ফোক মাফিয়া' নামে পরিচিত। জীবদ্দশায় রচনা সমগ্র প্রকাশিত হওয়া মানে বাকি প্রকাশকদের হাতে হেরিকেন। ১২টা লি. ম্যাগ যিনি ৬ খণ্ডে বইতে পরিণত করেন, তাঁকে শ্রদ্ধা-সম্মান করা নদীয়াবাসী হিসেবে সামান্য চাপের!
আর বাকি রইলেন শঙ্খ ঘোষ। আনন্দবাজারে ৮৪ দিন ধর্মঘটের মূল মাথা। এখন তাঁর কন্যা সেমন্তী ঘোষ আবাপ-র মূল মাথা। ছাত্র বিশ্বজিৎ রায়-এর উল্কাসম উত্থান। এসব অনেক গল্প স্যার।
ফক্সের ওয়েবপেজে সামনের পাতায় এই মুহূর্তে কোথাও ট্রাম্প নেই। ভাবা যায়?
"প্রতুলকে পোতুল লেখা পড়ে মনে পড়লো, শঙ্খ ঘোষ উন্নয়ন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করায় অনুব্রত ওঁকে কিরকম কবি এসব বলেছিল।
সত্যিই তো, যতই জ্ঞান গুণ থাকুক, আমার দলের নিন্দে করলে সে নিতান্ত তুচ্ছ লোক।"
PT অনুব্বোতোর মত ক্ষমতাবান হলে কি আর গুরুতে লিখত? এই ক্ষমতাহীনের মিডিয়াতে সে শুধু "র"-্ফলাটা কেড়ে নিয়েছে। আসলে তাঁর কাছে পোত্তাশা ছিল অনেক বেশী। কোনো দলের নিন্দা তিনি তো করবেনই......কিন্তু তিনোদের নরম সাম্প্রদায়িকতায় তিনি নীরব কেন? "ক্যা, ক্যা ছি, ছি"-র দাপিয়ে বেড়ানো মঞ্চে ঘাড় কাত করে হাত্তালি দেওয়া পোতুলকে দেখলে লজ্জায় মাটিতে মিশে যেত ইচ্ছে করে। তিনি শঙ্খ হলেন না কেন? আর অনুব্বোতোর বিষোদগারের পরে "লাফিয়ে হই পার"-এর গায়্ক কি কিছু বলেছিলেন? মনে করতে পারছি না তো!!
@এলেবেলে
"তাই অশ্রুকুমার শিকদার আজীবন উত্তরবঙ্গে কাটাতে বাধ্য হন, .....আরেক কৃষ্ণনাগরিক (আসলে ধুবুলিয়ার বাসিন্দা) আনসারউদ্দিন-এর কত অপ্রকাশিত লেখা হারিয়ে গেল চিরজীবনের মতো"
এই ঘটানাগুলো এই প্রসঙ্গে এল কেন? এসবের জন্য কি সুধীর চক্রবর্তী দায়ী?
প্রতি মিনিটে একজন করে মানুষ মারা যাচ্ছেন ইউএসএ-তে।
গত তিন মাসে ১০,০০০ এর বেশি রেস্তোঁরা বন্ধ হয়ে গেছে।
কাকার প্রাগ্ম্যাটিক ভবিষ্যতবাণী বাবা... বললে হবে? টারমউসোনা হারবেই না।
ডেমরাও ইকনমির বারোটা বাজিয়েছে। অন্ততঃ সাধারণ মানুষ ইকনমি বলতে বোঝে।