ধন্যবাদ PT দা, দারুন লাগলো। ওনার আরো ভিডিও দেখলাম। গাটস আছে ভদ্রলোকের। সুর ও মেসেজ দুটোই চমৎকার।
ছোটো এস, ধন্যবাদ। জেফ সেসন্স রেকিউজ করেছিল মনে ছিল, সেটা আল ফ্রাংকেন এর প্রশ্ন র এফেক্ট সেটা মনে ছিল না। তবে রেকিউজ প্রসেস টা ইন্টারেস্টিং লেগেছিল। ভালো চেক- ব্যালান্স। ফ্রাংকেন মাইরি মি টু কেসে ফুল চেপে গেল। আলু টাইপ্স ছিল মনে হয়।
দেশের নানা জায়গায় আত্মজীবনী দিবস পালিত হচ্ছে, উৎসাহ ও উদ্দীপনার সঙ্গে।
হ্যাঁ, জাস্টিস গরসেচের হিয়ারিং এ অ্যাল ফ্রান্কেন ছিলেন এবং পয়েন্টেড প্রশ্ন করেছিলেন। তবে অ্যাল ফ্রান্কেনের সবথেকে এফেক্টিভ হিয়ারিং ছিল জেফ সেসান্স এর হিয়ারিং, যাতে সেসান্স আল্টিমেটলি স্বীকার করেন উনি ট্রাম্প ক্যাম্পেনের হতে রাশিয়ার সাথে কথা বলেছিলেন আর সেই জন্যে নিজেকে রিকিউস করতে বাধ্য হন।
আর আমেরিকাতে সব থিংক ট্যান্কের ফান্ডিং যারা করে তারাই ফেডেরালিস্ট সোসাইটির ফান্ডিং করে। বিগ কর্পোরেশান। গুগল, অ্যাপল ইত্যাদি এবং অবশ্যই কোক ব্রাদার্স আর মার্সার ফ্যামিলি।
আনফরচুনেটলি, লিবেরাল বা প্রগ্রেসিভদের এরকম কোনো কাউন্টার অর্গানাজেশন নেই। ডেমোক্রাটরা মাঠে ঘাটে আন্দোলন করায় যতটা বিশ্বাস করে, জুডিশিয়ারিকে ততটা ইম্পর্টান্স দেয় না। অন্তত আগের ইলেক্শানেও দেয় নি। এক এফডিআর বুঝেছিলেন এর গুরুত্ব আর কোর্ট প্যাকিং করতে চেয়েছিলেন। সেই জোরে সেভেন্টিস পর্যন্ত চলল। তার পর থেকেই কনসার্ভেটিভ জাস্টিসদের রমরমা। ব্যাতিক্রম হচ্ছেন জাস্টিস গিন্সবার্গ।
শুভেচ্ছার জন্য ধন্যবাদ, নিননিছা। আগে বাড়ুন। কিছুই বদলাবে না। আবসোলিউটলি এটাই থাকবে।
'কাতর ' এর কমেন্ট টা নিননিছা হলেও বেশ ফানি, হাহাহাহাহাহাহা -))))) গুড ওয়ান :-)))))))))))))))))))))))
চরম ধেড়ে সাইজের আত্মজীবনী টাইপের কিছু লেখার আগে, হনুকে ওর লেখার স্টাইল থেকে নিজেকে বের করে আনতে হবে, ফ্রিস্টাইল হতে হবে, নিতান্তই অসুবিধে হলে বড়জোর ব্রেস্টস্ট্রোক, নিজের থেকে নিজেকে বের করে আনতে হবে, ওর পক্ষে এটা কঠি কাজ, নিজেই নিজেকে টেনে হিঁচড়ে বের করে আনা ঐ চেহারার মধ্যে থেকে, তবু ওকে চেষ্টা তো চালিয়ে যেতে হবে
হাহাহাহাহা:--)))))))সেই:--)))))))))))
কৃষক নেতা উগ্রহান যিনি একসংগে মানবাধিকার কর্মী দের মুক্তি চেয়েছেন তাঁর পজিশন সম্পর্কে বেশ ভালো আ্যনালিসিস। NDTV te ,
সময়ের আত্মজীবনী। লাইক এনি ডেইলি ক্রিয়েটিভ কনট্রারিয়ান পজিশন , ডুমড টু ডাই প্রিম্যাচিওরড। :-))))
বাকি পৃথিবী কাতর হয়ে আছে যে
কন্টিইনিউয়াস ন্যারেটিভে কন্টিনিউয়াস হোর্স ভয়েস শুধুই 'গড়িয়াহাটার মোড়ের' মত 'আমাদের জন্য' হয়ে উঠেছে, আপদ ও বিপদ বরাবর ই সেখানে। আরো বিপদ হল সেটাকে বদলানোর চেষ্টা যাঁরা সবচেয়ে বেশি করেন, বা দাবী করেন , তাঁরাও শেষ পর্যন্ত একটা আত্মজীবনী লিখে ফেলেন :-))))) ইনসাইট কিছু হয়েছে কিনা তার ভ্যালিডেশনের জন্য কাতর নই। আগে বাড়ুন।
ফান্ডিঙ্গ কে করে? আর এর কোন কাউন্টার অর্গানাইজেশান নেই?
মানে, সিরিয়াসলি, এই লেখটা লিখতে পাল্লো? মানে, একটুও ...
সোসাইটাল ট্রান্সফরমেশানের একটা কন্টিনিয়াস ন্যারেটিভ - সেটা একটা দেশের বা একটা গ্লোবাল যুগের - এরকম একটা লিখলেও তো পারে। অত পড়াশোনা করে কিছু নাহক একটা ন্যাচারাল ইনসাইট তো হয়েছে
ছোটো এস, Neil M. Gorsuch, Associate যুস্তিএ এর কনফারেম্শন বিতর্ক টা মনে আছে, এটার থেকে টাফ ছিল বলে মনে হয় না?
· এঃ হেঃ | 115.114.47.197 | ১৪ ডিসেম্বর ২০২০ ২৩:৫৯
· অন্য নিক | 2405:8100:8000:5ca1::640:ef36 | ১৪ ডিসেম্বর ২০২০ ২৩:২২467740
· নিননিছা | 2405:8100:8000:5ca1::c37:5f19 | ১৪ ডিসেম্বর ২০২০ ২৩:১৪
এগুলি দেখেছি। প্রচুর জ্বালা লোকজনের। এতে আত্মজীবনী সম্পর্কে আমার মনোভাব শুধু না বেসিক সইত্যগুলি কিসুই বদলাবে না। :-)))))))))))))
অমর মিত্র কোদ্দিয়ে এলেন সেটা আমি আদৌ বুঝিনি। পড়ি ও নি ওনার লেখা। চোখ বুলিয়ে দুর্দান্ত কিসু লাগেও নি। ঐ আর কি টুক টাক। প্রথম কথা গুরুতে প্রকাশিত গুলি কেন, সর্বত্রই সব আত্মজীবনীর ই কিছু না কিছু গুরুত্ত্ব নিশচয়ী হয়তো আছে, কিন্তু জঁরটার সীমাবদ্ধতা আছে। খুব বড় মাপের ইনটেলেকচুয়াল দের হলেও। বিশেষ করে অভিজ্ঞতার সিরিয়াস ভিন্নতা যদি না থাকে, পর্যবেক্ষনের সিরিয়াস বৈশিষ্ট যদি না থাকে । এবং সেই সীমাবদ্ধতা সাধারণ ভাবে আইডেন্টিটি পলিটিক্স এর সীমাবদ্ধতার সংগে অবশ্যই যুক্ত। এবং আত্মজীবনী লোকে আরেকটা কারনেও লেখে, জীবনে সেল্ফ মেড হবার দাবী র এভিডেনস হিসেবে, সেটাও কতটা দাঁড়ায় সন্দেহ আছে। সর্বদা তো দাঁড়ায় ই না।
আমি যদি আত্মজীবনী লিখি কিরকম বোকা বোকা হবে। আমার কোনো জেনুইন অভিজ্ঞতাই নেই। এবং এক্ষেত্রে আমি প্লেস হোল্ডার। মোটামুটি ইংরেজ আসার পর থেকে যে ভারতীয় শ্রেণী সব রকমের পাবলিক পলিসির সুবিধা পেয়েছে আমি তাদের প্রতিনিধি, তো আত্মজীবনী লিখে হবে টাকি। যদি ছোটূবেলায় ফ্যারে পড়ে খুব কষ্ট কিসু করতাম, দারিদ্র্য থাকত, অন্য কোন সমস্যা থেকে উত্তরণ এর বা আর সমস্যায় হারিয়ে যাবার কিসু অভিজঃণতা থাকতো, বা ধরেন রিডার্স ডাইজেস্ট গোছের, অসুখ থেকে ভালো হবার একটা বেশ ইন্টারেস্টিং অভিজ্ঞতা থাকতো তাও লেখা যেত, কোনো বিশিষ্ট জৈবনিক অভিজ্ঞতা থাকতো, ধরেন আমি যদি হিজড়ে হতাম বা কনজারভেটিভ সমাজে মহিলা বা বৃদ্ধ , গে লেসবিয়ান কিসু হতাম, রাষ্ট্রবিপ্লবে ভূমিচ্যুত কিসু যদি হতাম তবউ বেচার মত অভিজ্ঞতা কিসু থাগতো, মোটামুতি উচ্চবর্ণ মোটামুটি ইংরেজি শিক্ষিত চুড়ান্ত ছিদ্রহীন মধ্যমান জীবনে আর কি মহত্ত্ব আরোপ করব বুঝি না। এম্নিতেই তো সব আমাদের জন্য চলছে। পলিসি থেকে রাজনীতি।
বা ধরেন পেশায় একটা বড় কিসু করতাম, বুদ্ধি শুদ্ধির পরিচয় রাখতাম জীবনে , এখানকার অনেকের মত, তাইলে তবু একটা কিসু হত, নইলে আর কি, সোমনাথ হোড় কে জেঠু আর শর্বরী রায়চৌধুরী কে কাকু বলতাম বলে আর কতদিন চালানো যায় মাইরি :-)) সেটা তো হাজার হাজার বাচ্চা বলতো বোধ হয় :-))))))))))))))))))))
এইবার হল বিদেশ , বিদেশে আমি যে সময়ে গেসি, তখন যেতে কোন যোগ্যতাই লাগে না। পলিসি ফেবার করেছি গেছি, করেছি টাকি গিয়ে, উৎঅপাটন ছাড়া কিসুই করি নি।শস্তার এঞ্জিনীয়ার হবার গৌরব :-)))))))) ব্যক্তিগত যতটুকু স্ট্রাগল , সেটা সবার হয়েছে, কোন প্রত্যয়ের কিসু নেই। জায়গা গুলো সম্পর্কে যা জেনেছি, সেটা একটা আবিষ্কারের নেশা ছিল, কিন্তু ওসব তো আমার দেশ ই না, যাই জানি না কেন ইন আডিকুয়েট। হ্যাঁ একটা পোলিটিকাল পজিশন নেবা যায়, সায়েব রা আমাদের দেশ সম্পর্কে প্রচুর কাজ করেন করুন, আমরাও করবো, ব্ল্যাক হিস্টরি, রোমানি হিস্টরি , ফ্যাসিজম, পঞ্চদশ থেকে সপ্তদশ শতকের বিভিন্ন ক্রাইসিস বা ট্রান্সফর্মেশন এর ইতিহাস আমরা লিখলে তাও একটা মানে হয়। হ্যাঁ ভারতীয় হিসেবেই মানে হয়। টু বি হনেস্ট এম্পায়ার রাইট্স ব্যাক এর এই লেগ টা বাকি আছে, শুধু ফিকশন দিয়ে এ জিনিস ম্যানেজ হবার না। নইলে এই ফাল্তু স্মৃতিচারণ আর কত করব। যাদের আছে লিখুন তাদের নমস্কার। তাদেরে হয়তো অনেক কিসু বলার আছে। ছাপানোর লোক ও আছে । আমার সেসব কিসু মাল পত্র নাই।
রাজনীতি দেশ ভ্রমণ যা করেছি, সবাই করেছে, নতুন কিসুই না। মানে গড় পড়তা বাঙালি ছেলে মেয়ে সবাই করেছে আমার প্রজন্মে । কোন ধরণের ইউনিক নেস নাই। একেবারেউ গুড় জল জেবন।
টুক টাক গাল গল্প কর হল ঠিকাছে, হাল্কা ঢপ ও অলরাইট , গাল গল্পের ক্ষেত্রে সইত্য জিনিসটা ওভার রেটেড, কিন্তু প্রতিটি লোকের আত্মজীবনী কেন পড়ব বুঝি না, এবং যে কোনো অকেশনে সেল্ফ ডিফেন্স ও কেন পড়ব বুঝি না। শান্তিনিকেতন এমন একটা জায়গা, এখানে জীবিত প্রতিটি লোকের ই আত্মজীবনী আছে মাইরি, প্রচন্ড চাপ, বেশির ভাগ কি লেভেলের বোরিং কল্পনা করা যায় না। তাও পরিমিতি যেখানে আছে তাও মানা যায়। মুজতবা আলি আত্মজীবনী না হলেও শান্তিনিকেতনের কথা প্রচুর লিখেছেন, অমিতাভ চৌধুরী ও লিখেছেন। অমিতাভ চৌধুরীর টা একেবারে বাজে। বিগ বস আলি সাহেব ও অনেক সময়েই শান্তিনিকেতন প্রসংগে রিপিটেটিভ, অত অবনত শ্রদ্ধা হলে যেরকম হয়। ফ্র্যাংকলি শুভ বসু বা ব্রতীন চট্টোপাধ্যায় রা শান্তিনিকেতন সম্পর্কে যে অ্যানালিসিস করেছেন, অনেক অনেক অবজেক্টিভ, ওনারা সাংঘাতিক বিখ্যাত কেউ নন, ভালো আকাডেমিক এই পর্যন্ত, আমরা ওনাদের কাজ ভালো বাসি এই পর্যন্ত। এবম ওনাদের বই বিক্রি হয় না। অথেন্টিসিটি জিন্নাবাউদ চলছে, তার ই ফল এই সব মোদী ট্রাম্প আর জনসন।
সোশাল নেটওয়ার্কিং আসার পরে দেখা গেল, সকলে নিজের কথা লিখছে, ইকো চেম্বার এর রাজনৈওতিক সমস্যার কথা পরে বোঝা গেল, বাংলা ওয়েবসাইট আসার পরে পাবলিশিং ইন্ডাস্ট্রি র ত্যাঁদড়ামো গুলো ওভারকাম করার একটা রাস্তা খুলেছে হয়তো ঠিক ই, কিন্তু যেখানে সেল্ফ পাব্লিকেশন একেবারেই সহজলভ্য, এবং সামাজিক সমস্যাহীন হয়ে উঠেছে, সেখানে আমার ন্যারেটিভে এমন কিসু i নেই, যা লিখে কিসু হবে। মানে পুরুষ হিসেবে একটা আত্মজীবনী লিখলাম, তাতে প্রথম বার আত্মরতির অভিজ্ঞতার দুর্দান্ত বর্ণনা দিলাম, aa বুড়ো বয়সে অল্প বয়সের কারো সংগে শোবার অভিজ্ঞতা হল, কিসু লিখলাম, মানে এটা যদি সত্যি i হত, কিসু লেখা যত, কিন্তু তাও এটা তো এর আগে পনেরো শো মিলিয়ন বার হয়ে গেছে, লিখবো টা কি :-))) আমার কাছে এট পুরো ওয়েস্ট অফ টাইম। এর পরে বাকি থাকে হাইপোকন্ড্রিয়া, রবার্ট মুসিলীয় । সেটা তো একেবারেই বাজে। হ্যাঁ আমার বিষয় হিসেবে আত্মানুসন্ধান প্রচন্ড বোরিং লাগে, এবং এনরিক ভিয়া মাতাস এর মতই মনে হয় , এই লাইনে মহান তো বটেই, মোটামুটি গ্রহণযোগ্য কাজ যা হবার ছিল হয়ে গেছে, অন্তত সুবিধেভোগী দের পক্ষে। আমি ঘোর সুবিধেভোগী দের প্রতিনিধি। ইলিয়াসের সেই জন্ম লজ্জা, যে বছর জন্মালাম, সে বছর লাখো লোক মরে ফৌত হয়ে গেল, সে অভিশাপ এর একাংশ ও কি ৬০৭০ এর দশকে e জন্ম ওয়ালা দের নেই? , তিন দশক ব্যাপী কৃষি সংকটের আমলে , বেঁচে থাগা লোকের নাই? ডি ইনডাস্ট্রিয়ালাইজেশনের আমলের লোকের নাই? হ্যাঁ প্রতিনিয়ত নিজেকে দোষারোপ করি না, কিন্তু প্রতিটি কাজ প্রতিটি সারভাইভাল ই ব্যক্তিগত অ্যাচিভমেন্ট এই পজিশন যাদের , তাদের দলে নাম লেখাতে সাহস পাই না।
তাই জীবন কে ও রাজনীতি কে আকাদেমিক সাবজেকট হিসেবে দেখা , মোটামুটি অবজেকটিভ আলোচনার ক্ষেত্র হিসেবে টা আমার কাছে একটা মোটামুটি গ্রহণযোগ্য কম্প্রোমাইজ, অথেন্টিসিটি র দাবির বাড়াবাড়ির আমলে একটা দার্শনিক পজিশন নেবার চেষ্টা, যেটা যাকে বলে ডুম্ড টু ফেইল, বাট দ্যাট ইজ ওকে , এভরিডে ক্রিয়েটিভ পজিশনs আর এনিওয়ে কনডেম্ড টু ডাই প্রি-ম্যাচিয়োর্ড, দ্যাট শুড বি ফাইন । মানে অ্যাট বেস্ট অফ টাইম্স। আর তাছাড়া আর কি , এই বিষয়ে গাল খেলে গাল দেব , মানে ভরিয়ে দেব, এবং অ্যাগ্রেসন ক্রমশ বাড়বে , এ আর নতুন কি। ব্রিং ইট অন। এবং বলা বাহুল্য এই 'আমি ' প্রতিনিধিত্ত্ব মূলক না এই দাবী বোধ হয় কেউ ই করবেন না। "এই আকালেও"।
হ্যাঁঅ লেখলিখি তে ভালনারেবিলিটি এক্সপোজ করাটা একটা স্টাইল , হয়তো ডিস্ক্রিমিনেশনের তীব্র অভিজ্ঞতা যাদের আছে তারা সৌভাগ্যবান, তারা লিখুন, আমার কাছে ফ্লিটিং এক্সপেরিয়েন্স ই জীবন, লিখতে গেলে সেটা নিয়েই লিখতে হবে, অভিবাসনের আড়াল ও পাবো না ঘটনাচক্রে।
আগের ভদ্রলোক মানে যদি ব্রেট ক্যাভানো হন, তার নমিনেশন হিয়ারিং এ অ্যাল ফ্রান্কেন ছিলেন না। তার আগেই ফ্রান্কেন রিজাইন করেন। বরং ক্যাভেনো হিয়ারিং এ ক্যাভেনোকে চেপে ধরেছিলেন রোড আইল্যান্ডের সেনেটর শেলডন হোয়াইটহাউস আর মিনেসোটার এমি ক্লোবাশার।
আর সুপ্রীম কোর্ট রো ভি ওয়েড উল্টে দেবে ইত্যাদি হল রিপাব্লিকান ভোটারদের সামনে ঝোলানো গাজর। পুরো কনজার্ভেটিভ তথা রিপাবলিকান বেঞ্চ চলে ফেডেরালিস্ট সোসাইটির কথায়। আমি জানি না কেউ লেনার্ড লিওর নাম জানেন কিনা। সুপ্রীম কোর্টে তো বটেই, কোনো সার্কিট কোর্ট বা অ্যাপেলেট কোর্টের জাজেরাও লেনার্ড লিওর ব্লেসিং ছাড়া নমিনেশান পাবেন না। আর এই ফেডেরালিস্ট সোসাইটির প্রধান এজেন্ডা হল যেমন তেমন করে বিগ কর্পোরেশানদের জিতিয়ে দেওয়া, প্রটেক্টিং গান রাইটস, ইউনিয়ন বাস্টিং আর গাটিং ভোটিং রাইট্স। অ্যাবর্শান, গে ম্যারেজ এইসব নিয়ে রায় দেবার হলে অন্তত একজন কন্জার্ভেটিভ জাস্টিস পাওয়া যাবে যিনি লিবেরালদের সাথে ভোট দেবেন। অ্যান্টনি কেনেডির পর স্বয়ং চিফ জাস্টিস রবার্ট্স সেই ভার নিয়েছেন।
বার্ণি ইত্যাদি নিয়ে অনেক কিছু লেখার ছিল। সময় করে কখোনো লিখব।
এই আধা অ্যানালিসিস আর আধা কনস্পিরেসি থিওরীর কি মানে? এ প্রায় ডিপ স্টেট কনস্পিরেসির মতন শুনতে লাগে।
আমেরিকা ভোগের বাড়ি যাচ্ছে, আর তার কারণ অর্থনীতি। হয় পুঁজিবাদ বা গণতন্ত্র ইভলভ করবে অথবা এইরকম টেনশন চলবে।
বোধিদা, ডেমরা এমি কোনি ব্যারেটকে খুব বেশি বিরক্ত করেনি কারণ ওসব করেও কোনও লাভ হতনা, উল্টে ফক্স নিউজ দেখো একজন ধাম্মিক মহিলাকে কিরকম কটু কথা বললো বলে হাতপা ছুঁড়ে কাঁদতো। সুপ্রীম কোর্ট নিয়ে আপনার এইমুহুর্তের চিন্তাভাবনা মোটামুটি ঠিকই আছে। কারণ ঐ জিনিসটা আমেরিকাতে টিঁকে থাকলে মাঝে মাঝেই এক আধটা ট্রাম্প পাওয়া যাবে। তবে আমি সুপ্রীম কোর্ট নিয়ে আরেকটু দেখতে চাই। শেষ তিনজন যাদেরকে ট্রাম্প নমিনেট করেছে, তারা নিসন্দেহে খুবই কনজারভেটিভ কিন্তু ইয়াঙ্গ। যেহেতু আমেরিকাতে কোর্ট মোটামুটি মিডিয়ান পাবলিক ওপিনিয়নকে রিপ্রেজেন্ট করে, এরা নিজেদের লেগাসি প্রোটেক্ট করার চেষ্টা করবে। বহু কেস লেজিস্লেচারে ফিরিয়ে দিতে পারে বা লোয়ার কোর্টের ডিসিশানকেই হয়ত আপহোল্ড করে দিল।
একদম। যদি এই জাজের ব্যাপারটা ট্রাম্পের পুরো কন্ট্রোলে থাকত তো ইভাঙকা জাজ হত। এই জাজ সিলেকশনটা অনেক মাথার কাজ।
নাঃ সুপ্রীম কোর্ট একেবারে আইন অনুযায়ী রায় দিয়েছে।
আমি যেটা বলছিলাম, ইনস্টিটিউশনাল প্রয়োজনের কথা। ইন্স্টিটিউশন হিসেবে সুপ্রীম কোর্টের কাছে ট্রাম্পের চেয়ে বড় জিনিস আছে। রেশিয়াল ধর্মীয় কর্পোরেট হেজেমনি একটা প্রেসিডেন্টের থেকে বড়। কিন্তু জি ও পির কাছে ট্রাম্পের প্রয়োজন আছে, ট্রাম্পের ও জি ও পির প্রয়োজন আছে। তারা দু দল ই ট্রান্সাকশনে দড়, করে নেবে কিছু।
মধ্যেখান থেকে ট্রাম্প টেলি চ্যানেল খুললে ফক্স নিউজ er একটু বাজার জাবে, এন বিসি , সি এন এন দের কম্পিটিশন টা মেনলি ডোমেস্টিক বনাম আন্তর্জাতিক বাজার দখল দিয়ে ম্যানেজ হয়েছিল, ফক্স এর ডোমেস্টিক বাজার এ হাত পড়বে। কিন্তু টেলি চ্যানেল খুলতে ও পারিবারিক টাকা খরচ করবে কিনা, সেটা যথেষ্ট কিনা কেউ জানে না তাই আমি ইনটারনেট er কিছু চ্যানেল পার্লার এর মত জিনিস ই বেশি এক্সপেক্ট করছি, যেটা ওর আরেকট মাইক্রোফোন হবে।
আমার মনে হয়না জিওপি ট্রাম্পকে ত্যাগ করবে। এক তো ট্রাম্পের সাপোর্টারদের ভয়। আর যা অবস্থা চলছে তাতে আমেরিকান এলিটের ফ্যাসিজমের দরকার আছে।
বিডেন ট্রাম্পকে কিছু করবেনা তার কারণ এলিট এলিট ডিল। সামনে মারামারি করবে আড়ালে চুপচাপ। নইলে কে কাকে কখন কিসে ফাঁসিয়ে দেবে তার কী ঠিক আছে?
এবং আমার আরো মনে হয়েছে এই কদিন আগে তাড়াহুড়ো করে জিওপি এবং ট্রাম্প যে জাজের নমিনেশন করালো তার কনফার্মেশন ক্রস কোয়েশ্চনিং খুব ই নিম্নমানের এবং হালকা হয়েছে। কমলা হ্যারিস নিজেই কম নকিং করেছে। আল ফ্রাঙ্কেন থাকায় এর আগের ভদ্রলোকের যে জাজমেন্ট রেকর্ড এর কাটা ছেঁড়া হয়েছিল সেটা এবার কিসু ই হয়নি।
আমার পারসোনালি মনে হয়েছে সুপ্রীম কোর্টের ট্রাম্প এর থেকে অনেক বড় বস্তু ডিফেন্ড করার মত রয়েছে, যেমতি ক্রিশ্চিয়ান কনজারভেটিভিজম। তাই এই রায় গুলো এল এর। এতে লিবেরালদের টকিং পয়েন্ট কমবে, যেরকম বুশ এর প্রথয় ইলেকশন নিয়ে আর বিশেষ কিছু বলার থাকবে না।
বাইডেণ কিছু করবেনা কারণ আমার অন্তত মনে হয়েছে প্রচন্ড শ্রুড পলিটিশিয়ান। নিজের হাত গন্ধ করেবনা। কিন্তু এনওয়াইএসডি? তারা তো ওঁত পেতে রয়েছে। অন্যদিকে বিল বার কিন্তু খুবই ভালনারেবল পজিশনে। শেষদিকে কাজকর্ম দেখে মনে হচ্ছে ডেমদের সঙ্গে একটা রফা হয়েছে। সেক্ষেত্রে কিন্তু ট্রাম্পের চাপ আছে। জিওপির অনেকেই মুখ মুছে নিতে শুরু করেছে। ৫ই জানুয়ারির পর ট্রাম্পের পাশে কেউ থাকলে হয়।
Before Barr could trump Trump, ট্রাম্পই বারকে বার করে দিল।
করাটা ঠিকও হবে না
প্রত্যাঘাতটা নিজের লোকেদের কাছ থেকে আসা বেটার! সুপ্রীম কোর্ট অতি চমত্কার হইল।
তবে বিদেনের দম হবেনা ট্রাম্পকে কিছু করার।
ট্রাম্পের এখন সেই সাইক্লোপসের মত অবস্থা।
অ্যান্ডারসন কুপার ভাল বলেছিল। মালটা একটা রোদের মধ্যে চিৎ করে ফেলা হোৎকা কচ্ছপের মত ছটফট করছে। জানে এবারে ও শেষ।