অআমজনে বিক্রি করতে পারেন।
হ্যাঁ, ইম্পোর্ট ডিউটি। তারপরে বই এর সাইজ, একটু বেয়াড়া সাইজের (যেমন ক্যালেন্ডার সাইজের) প্যাকেট হলে, তার আবার অনেক সময় রেট বদলে যায় - এই সব
ইম্পোর্ট ডিউটিও থাকতে পারে।
ইন্টারন্যাশনাল শিপিং টাকে আপাতত TBD রাখাই ভালো - কি কি বই অর্ডার হল, তাদের ওজন কেমন হতে পারে, সেসব বিবেচনা করে কাস্টমারকে এস্টিমেট পাঠাও যে শিপিং এর জন্য এক্সট্রা এই লাগবে - কাস্টমার এগ্রি করলে শিপ করো।
এটার অটোমেশন অবশ্যই সম্ভব, কিন্তু মেটাডেটা কালেক্ট করতে হবে, বই এর ওজন, বিভিন্ন দেশে নানারকম শিপিং অপশনে খরচ ইত্যাদি।
ন্যাড়াদা, ঐ রন্তিদেব যে হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরটা দিয়েছে ওটায় নক করে দেখো। ওরা রিসেন্টলি কিন্তু কিছু বই সিঙ্গাপুরে পাঠালো। কীভাবে পেমেন্ট নিয়েছে জানিনা অবশ্য। শিপিং চার্জ এত পড়বে না। যদি পেমেন্ট নেওয়ার মেকানিজম থাকে তাহলে ওরা প্রথমে পোস্ট অফিস থেকে বইগুলোর অ্যাকচুয়াল শিপিং চার্জের কোটেশন নেবে, তারপর সেটা কাস্টমারকে জানাবে, তারপর পেমেন্ট নিয়ে পোস্ট করবে। যখন বইগুলোর ওজন জানা যাবে তখন তোমার সাথে কথা হলে ওজনের স্ল্যাব অনুযায়ী অর্ডারটা অপটিমাইজ করে নিতে পারো, যাতে বইয়ের দামের তুলনায় শিপিং চার্জ রীজনেবল হয়। ওরা এখন আপাতত বিদেশের অর্ডারগুলো সাইটের মাধ্যমে না করে আলাদা করে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে হ্যান্ডল করছে।
যাক এখন - ইন্টারন্যাশনাল শিপিং নিচ্ছেই না। সেটা তবু ভাল।
কয়েক বছর আগে যে সমস্যা হয়েছিল সেটা কনফিউজিং - পেমেন্ট গেটওয়েতে ট্র্যানস্যাক্শন থ্রু হয়ে গেছে দেখাচ্ছিল - কিন্তু ব্যাকএন্ডে একটা ভ্যাবাচ্যাকা স্ট্যাটাস - এমনিতে অর্ডার প্রসেসড, কাস্টমার ইমেইল পেলেন যে অর্ডার প্লেসড হয়েছে, কিন্তু ক্রেডিট কার্ড ট্রান্সাকশন ব্যাকএন্ডে আটকে গেছে। সেটা অস্বস্তিকর, ঝামেলার।
ইন্ডিয়াতে মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট সেটাপ করবার সময় ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড প্রসেস করবার জন্য আলাদা অনুমোদন চাইতে হয় এবং তার জন্য কিছু ডকুমেন্টেশন জমা দিতে হয় - সে সব কারণে হয়ত কাজ করছিল না।
অমন খেঁকশিয়ালের ল্যাজে আগুন :-)
লসাগু, ক্রেডিট কার্ড অব্দি পঁহুছিতে পারিলাম না।
তবে দু-হাজার টাকার বইতে প্রায় ৭৮০০ টাকা শিপিং পড়ে যাচ্ছে। পঁহুছিতে পারিলেও পশ্চাতপসরণ ভিন্ন গতি নাই।
তবে কি বই আমরা কিনব না? কিনব না আমরা বই?
আকা নিশ্চয়ই পল্টুদার ব্রাউজার ব্যভার করে।
আমি জান্লাম ফায়ারফক্স আপগ্রেড করলে কি করতে হবে। কিন্তু করব না, কারণ ফায়ারফক্স ব্যবহারই করব না।
ফায়ারফক্সের এই একটা ব্যাপার আছে, যখন ভার্সান আপগ্রেড হয়, বিশেষ করে যেখানে সিকিওরিটি আরও শক্তিশালী হচ্ছে, তখন আগের কুকি/সেশন ডেটা অনেক সময় অ্যাকসেস করতে পারে না, ঝুলে যায় - তো, ফায়ারফক্সের এই ট্রাবলশুট পেজ আছে, এখানে কি করতে হবে লিস্ট করে দিয়েছে -
https://support.mozilla.org/en-US/kb/troubleshoot-and-diagnose-firefox-problems
আমারও ৮৩ , গুরু বেশকিছু সপ্তাহ হলো খোলে না , ল্যাদ খেয়ে আর ট্রাবলশুট করি নি
এখন জানলাম কি করিতে হইবে :) থ্যাংক ইউ @Tim
হ্যাঁ, ৮৩ :)
সম্বিৎ,
কলেজস্ট্রিট নেটে এখানকার ক্রেডিট কার্ড দিয়ে অর্ডার করতে পারলে একটু জানিও - জাস্ট কিউরিয়াস - এখনও বোধহয় একই পেমেন্ট গেটওয়ে আছে, আগে ফরেন কার্ডে ঝামেলা হত
টিম,
যাক ঠিক হয়ে গেছে, কিন্তু এটা ফায়ারফক্সের কোন ভার্সান? ৮৩?
আচ্ছা হয়েছে, সাইট ডেটা কুকি এইসব ডিলিট করতে হলো। সবই গুরুর লীলা
collegestreet.net এর জন্যে ধন্যবাদ। এখন মনে পড়ল বছর দেড়-দুই আগে এখানে বই কিনতে গেছিলাম, কিন্তু ক্রেডিট কার্ড গেলনা। আবার দেখব।
শুনেছিলাম যে রাধাপ্রসাদ গুপ্তর "শাঁটুল সমগ্র" বেরিয়েছে বা বের হচ্ছে। কেউ জানেন? বেরোলে তাতে কি ওনার প্রকাশিত তিনটে বইয়ের বাইরের লেখা আছে?
হ্যাঁ, হবারই কথা, আমার ফায়ারফক্সে কি গোলমাল হচ্ছে বুঝছিনা। কোন একটা সেটিং পাল্টে গেছে হয়ত। ধরতে পারছিনা।
বোধি দা আপনার কি শাওমি র ফোন ?
হচ্ছে ত
ফায়ারফক্স থেকে গুরু খুলছেনা। ক্রোম থেকে খুলছে, এটা কেন হচ্ছে? এইজন্য কবি বলেছেন, মজিলা আপনি।
**উচ্চবর্ণ হিন্দু সীমাবদ্ধতা থেকে বেরোতে তাঁদের দুটো জিনিস ই করতে হয়েছে।
যা সালা বিংশ শতক টা বলতে গিয়ে দুটোর দ্বিতীয়টা ভুলে গেলাম যে অষ্টাদশ শতকের ছোটো শহরের ইতিহাস, বাংলার মুসলমানী আমালের ইতিহাস যা কাজ ছিল তাতে আমাদের পরিচিত কাজ গুলো ছাড়াও নানা কাজ বাংলাদেশ e হয়েছে। এমনকি তৃতীয় যেটা মনে পড়লো, যেটা আসলে বিংশ শতকের কমিউনিআল মোবিলাইজেশন বাড়ার সময়ট নিয়ে যে কাজ হয়েছে তার করোলারি। ইতিহাস এর ডিস্প্লিনের মধ্যে দুটো ডিস্টিন্ক্ট চেঞ্জ এসেছে। ভারতেই। এক ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ এর যে বাংলাদেশের ইতিহাস সেটাকে নিয়ে বেশি সিরিয়াস কাজ হওয়া আরম্ভ হয়েছে, ইনক্লুডিং ইন রিয়াল্ম্স অফ কালচার। আর পার্টিশনের ইতিহাস টা আমাদের এখানে যে ভাবে লেখা হয়েছে এই সেদিন ও , এই ধর গাংচিল এই টা আলাদা করে জোর দেবার পরে, এমনকি আকাদেমিয়ার বাইরেও, সেটা শুধু বাংলা আর দক্ষিন বংগে জোর ছিল। সেখানে আসাম ত্রিপুরার উত্তরবংগ , এবং এমনকি ছিটমহল সোর্স দেখে কাজ আরম্ভ হয়েছে। কম্পেয়ারেটিভ। জেখানে পারা যায় ইতিহাস হচ্ছে, যেখানে পারা যায় না, রেকর্ড না, সেখানে সোশিওলজি হচ্ছে। অতএব তোর পোলিটিকাল মুভমেন্ট করতে গেলে মেটেরিয়াল যে পাবি না তা না। তবে অতি সরলীকরণ থেকে তোদের কেই সাবধান থাকতে হবে, যদিও রেটোরিক তো লাগবে, এ র ব্যালান্স আমার জান নেই।
সৈকত, জাতীয় সংহতি প্রশ্নে এই প্রথম অনেকদিন পরে বিজেপি চাপে, কংগনা ভুল ভাল ছবি দিয়ে পাঞ্জাবি আর্টিস্ট দের কাছে আবাজ খাচ্ছে, বিজেপির নেতারা আন্দোলন কে খালিস্তানি বলে পার পাচ্ছে না, কৃষক নেতা ইনটারভিউ তে বলছে শাহীন বাগের থেকে আমরা অনেক বেশি আগ্রেসিভ কারণ মুসলমান দের ভয় দেখায় পুলিশ আমাদের ভয় দেখানোর ক্ষমতা নেই। এর মাঝে ফস করে আই টি রিটার্ন কেস টা হিন্দীতে হয়ে গেল এটা চাপের হলেও, এই আন্দোলন শুরু তোরা করলে আমি অন্তত আছি। থাকা বলতে তো সই করা আর পোবোন্দো লেখা। যেটা জাতীয় সংগতি মানানো তে নিয়মিত করি :-)))
সম্প্রতি এক অসাক্ষর পরিবারের জন্য কলকাতার ব্যাংকে ৭ পাতার ইংরেজি ফর্ম ভরতে হল। দেশে মিনিমাম আত্মসম্মান থাগলে এটা হয় না। ওদিকে ২০০৬ এও পি এফ ফর্ম ভরেছি তামিলে ব কান্নাডাতে।
তবে ঐ কেস টা কিন্তু বাংআলি ন্যাশনালিস্ট দের এখনকার রাজনীতির সমস্যা। বাংলার বাইরের বাঙালি দের বাঁচানোর দায় টি এম সির নেই। যদিও বাঙালি ন্যাশনালিস্ট দের আছে। তাদের তো ত্রিপুরার ক্যাপিচুলেশন এর পর থেকে তো অল ইন্ডিয়া বলতে ডেরেকদার দিল্লীর ক্যাম্প বোঝানো হয়। কৃষি প্রশ্নে 'নেশন ওয়াইড' প্রোটেস্টে নামবেন বলেছেন মমতা, সেটা তো বলার জন্য বলা। নেশন ওয়াইড প্রোটেস্টে যোগ দেবেন বললে একটা কথা ছিল। তো বারাক ভ্যালি আর মেঘালয়ে যদি ক্যান্ডিডেট দিতে পারে, টি এম সি তাইলে যদি আবার কিসু আগ্রহ বাড়ে সেতো বেংগল ইলেকশনের আগে বাই ইলেকশন না থাগলে হবে না।
তবে মেডিএভাল হিস্টরি অ্যাকর্ডিং টু বেঙ্গলি ন্যাশনালিজম প্রোজেক্ট যদি সত্যি তোদের করতে হয়, তাইলে স্কোপ ও সোর্স বাড়িয়ে বাংলাদেশের আর নতুন গতি আর্কাইভ দেখতে হবে শুধুই কৃষক ইমান দেখলে হবে না, যেটাতে কিছুটা কাজ আমাদের এদিকেই তো হয়েছে । আশা করি এটা এগ্রি করবি, বাংআলি ভদ্রলোকের জাতীয়তাবাদের উনবিংশ শতকের উচ্চবর্ণ হিন্দু সীমাবদ্ধতা থেকে বেরোতে তাঁদের দুটো জিনিস ই করতে হয়েছে। বিংশ শতক এর গোড়া থেকে মুসলমান ইনটেলেকচুয়াল দের বাঙালি সংস্কৃতি পলিটিক্স মুসলমান ইনটেলেকচুয়াল দের অবদান, তার মধ্যে জাতীয়তাবাদী নানা ধারা , ধর্মীয়, কমুনিষ্টি, সব ই রেকর্ড করেছে বাংলাদেশ এবং নতুন গতির লোকেরা এবং আর ও কিছু ঐতিহাসিক করেছেন। এই ডকুমেন্টেশন ভাষা আন্দোলনের অভিঘাতে অনেকদিন ধরেই হয়েছ, কিন্তু বাংলা দেশের স্বাধীনতা, সেখানকার ইসলামিক মৌলবাদের বিরাট শক্তি , আমাদের এখানে রাজনীতিতে চাপ সব মিলিয়ে এখন হয়তো একটা নতুন উদ্যোগ লক্ষ্য করবি। এবং আরেকটা কথা, এই প্রোজেক্টাকেও , ঠিক বাংআলি ন্যাশনালিজম এর মতই, গোটা সাউথ এশিয়ায় ধরতে হবে এবং আমাদের রাষ্ট্রীয় ফেডেরালিজম এর ফর্মাটে সেটা ঘটা সম্ভব না। অবশ্য এগ্রি না করলে ভাট না টই কোথায় বাঙালি ন্যাশনালিজম করা যাবে , এসব নিয়ম করতে পারিশ।
প্রভুদেবা অসাধারণ ডান্সার। হৃত্বিকও ভালো। বাট ডিস্ট্যান্ট সেকেন্ড। প্রভু মোটামুটি এমজেকেই ফলো করে। নিজের স্টাইল বানিয়েছে। প্রভুদেবাও যেটা করেন সেটা ব্রেক ড্যান্স নয়। হয়তো করতে পারেন।
আমরা যেটাকে ব্রেক ডান্স বলি সেটার টেকনিকাল নাম হল বি-বয়িং (মেয়েরা করলে বি-গার্লিং)। সেটা মুলতঃ হ্যান্ড স্পিনের কাজ। মানে মাটিতে মাথা বা হাত বা পা দিয়ে বডিকে স্পীন করা। এছাড়া আরো কিছু কিছু জিনিস ব্রেক ডান্সে ঢুকেছে। যেমন আপরক বা দাঁড়িয়ে বডির স্পীন করানো এখন বিবয়িংএ অনেকেই করে।
আমরা এমজে বা প্রভুকে যেটা করতে দেখি সেটা মূলত হিপহপ, রোবোট, আর লক অ্যান্ড পপের উপর তৈরী। বিবয়িং নয়।
পিওর বিবয়িং বা ব্রেক ডান্স দেখতে গেলে এই ভিডিওটা দেখুন।
মিঠুনদাকে নিয়ে কোনো কথা হবে না। অগ্নিরথে নাচ আছে। ম্যায়নে লুঙ্গি উঠা দি তুঝে ডিস্কো দিখা দি। ওফ।
কি ছাই আলোচনা করেন! প্রভুদেওয়া কোথায় গ্যালো?
তবে হৃতিকের নাচের মধ্যে একটা ব্যপার আছে, আমার আর কারুর নাচই অত ভালো লাগে না। কেঠো নাচে না, নাচের সময় বেশ রিলাক্সড থাকে।
বলিউডে কখনোই পিওর ব্রেক ড্যান্স হয় নি, হৃতিকও ব্রেক ড্যান্স করে না। জাদুতে ঐ পার্টিকুলা গান বাদ দিলে, যদিও পারে, প্রভু দেবাও পারে। এখন তো অনেকেই সুন্দর নাচে।
বাকি সমস্ত কোরিওগ্রাফি, ব্রেক, ডিস্কো, ভাঙরা, ভরত নট্যম ইত্যাদির কনভেক্স কম্বিনেশন।
হ্যাঁ সেতো বটেই। সেই কোন একটা সিনেমাতে মিঠুনদা বস্তিতে থাকেন, কিন্তু শেষ সীনে মারপিট করতে এলেন হেলিকপ্টারে চড়ে। বললে হবে।
আচ্ছা এইটা মানোতো মিঠুনদা ডাবল ব্ল্যাক বেল্ট, ব্রুস লিকেও হারাতে পারত, নাকি এইসব ট্রিভিয়াল জিনিষও প্রমাণ করতে হবে।