avi | 2409:4061:415:618d:14ac:b127:494d:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৮:৪৩467265S , ওডিআই আর কুড়ি কুড়ির গল্পটা একটু আলাদা। ভারত কুড়ি কুড়ি খেলায় গত এগারোটা খেলায় হারেনি। ওডিআই দেখলে পরিসংখ্যান এরকম ভালো না। টপ হেভি ব্যাপারটা ওডিআইয়ের জন্য। বস্তুত তিন ধরনের খেলার এপ্রোচ আলাদা হচ্ছে, সেই মতো দলের ভারসাম্য রাখা ভালো।
আর সূর্যকুমার, ঈশান কিষাণ বা স্যামসন এখনও অব্দি জাতীয় দলে বিশেষ সুযোগ পায়নি। এরা কিন্তু লোয়ার মিডলে কার্যকরী ব্যাটসম্যান হতে পারে, যেভাবে হার্দিক ক্রমে হয়ে উঠছে।
a | 60.242.***.*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৮:৩৫467264মিডল অর্ডার যদি ৪-৭ ধরা হয়, তাহলে বিরাট, রোহিত . সন্জু, শ্রেয়াস, মনীশ পান্ডে, এরা আছে। পান্ডিয়া, জাদেজা আছে টি২০ তে, হনুমা বিহারী আছে। মায়ান্ক , রাহুল আর শিখর পোকিত টপ অর্ডার। শুভমন গিলকে ধরছি না।
বিশ্বখ্যাত লাইনাপেও শচিন টেস্টে মিডল অর্ডারে খেলত, লিমিটেড ওভারে ওপেন করত। এই হিসাবে বলছি
Abhyu | 198.137.***.*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৭:৫৯467263ওদিকে ইস্টবেঙ্গলের অবস্থা ভালো না। কি যে করি!
S | 2a0b:f4c1:2::***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৭:৫৩467262সেদিন একজন বলছিল যে ইন্ডিয়া টীমের কোনও মিডল ওর্ডার নেই। সত্যি কথা। রোহিত, ময়ান্ক, শিখর, কে এল, শ্রেয়াস, কোহলি, গিল, সুরয়াকুমার, ইশান কিশান, সন্জু স্যামসন সবাই তো টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান। এর কারণ আইপিএল টিমের মিডল অর্ডার তো পুরোপুরি ফরেন প্লেয়ার দিয়ে ফিলাপ করা হয়েছে। পান্ডেয়া ছাড়া কেউ নেই। এবারে বোঝো।
সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৭:৫০467261সরকারি স্বাস্থ্যে নতুন করে কাটমানির জায়গা কম। ইকুইপমেন্ট সাপ্লাইয়ে যা হতে পারে হয়ই নিশ্চয়ই। দাদাগিরি একটা সমস্যা। যাইহোক যে পদক্ষেপগুলো নেওয়া উচিত:
১। পরিষেবা ভাল করা।
২। বেসরকারিদের উপরে রেগুলেশন আনা/ প্রয়োগ করা।
৩। পরিকাঠামো বাড়ানো বা উন্নয়ন। আগের দুটো করতে পারলে এটা পরের ধাপ। এর জন্য টাকা চাই। কেন্দ্র যাতে বাপ বাপ করে দেয় বা দিতে বাধ্য হয়, তার দাবী তোলা। সেটা দীর্ঘমেয়াদি যুক্তরাষ্ট্রীয় লক্ষ্য।
Politician | 2606:6000:6a0c:e00:d94a:808a:2e36:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৭:১২467260একদম। এই কথাগুলোই বলতে চাইছিলাম বড় এস।
সেই জন্যই বাজেট ডকুমেন্ট বা হোয়াইট পেপার এইসব দেখতে পেলে কিছুটা বোঝা যেত।
S | 2a0b:f4c1:2::***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৭:০৮467259ঐ স্টান্ট নিয়ে আর দিদির ভাইদের নিয়েই চিন্তা। খরচ হয়ত প্রচুর হল, তারপরে দেখা গেল সবজায়্গাতেই কাটমানি। তবে সরকার যদি ধার নিয়েও এই স্কিমটা মন দিয়ে ইম্প্লিমেন্ট করে এবং পরবর্তিকালে যেসব চ্যালেন্জগুলো আসবে সেগুলোকে সলভ করে, তাহলে কিন্তু ঐ ধারের পয়সা উঠে আসবে। কারণ স্বাস্থ্যে উন্নতি হলে অর্থনীতিতে যে দীর্ঘমেয়াদি সুফল হয়, সেটা অনেক। কিন্তু শুধুমাত্র একটা কার্ড দিলেই হবেনা। বেসরকারি স্বাস্থ্যব্যবস্থার খরচ রেগুলেশান করে কমাতে হবে। বেশিলোক যাতে অসুস্থ না হয়, সেই জন্য পরিবেশ, হাইজিন, পানীয় জল, খাবারে ভেজাল ইত্যাদির দিকেও নজর দিতে হয়। তবেনা কমপ্রিহেনসিভ প্ল্যান। নইলে ২০২১এর ভোটের ইনসিওরেন্স হলে ঠিকই আছে।
Politician | 2606:6000:6a0c:e00:d94a:808a:2e36:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৭:০৬467258সরকারী ব্যবস্থা তো এমনিতেই ফ্রি। তাই না? তাহলে এই কার্ডের সুবিধা যারা বেসরকারি হাসপাতালে যেতে চায় তারাই পাবে। যদি ধরে নেওয়া যায় এই কার্ড পাওয়ার পরেও বেসরকারি হাসপাতালে ভিড় তেমন বাড়বে না তাহলে অবশ্য হিসেব আলাদা হবে।
দেখা যাক।
সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৬:৫৭467257আমি হিসেবের কথা বলছি। আরেকটা ভ্যারিয়েবল।
রাজনৈতিকভাবে বহু কিছু বলা বা করা যায়। মমতা সেগুলো আদৌ করবেন নাকি এটা কেবলই স্টান্ট, সে অন্য প্রশ্ন।
Politician | 2606:6000:6a0c:e00:d94a:808a:2e36:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৬:৫৬467256সেটা খুব ইম্পর্ট্যান্ট ভেরিয়েবল। যদি সরকারী ব্যবস্থা এমন করা যায় যে লোকে (বা অনেকে) সেখানেই যাবে তাহলে তো দারুণ হয়। সেটা করতে পারলে মমতা পশ্চিমবঙ্গের শ্রেষ্ঠ মুখ্যমন্ত্রী বলা যাবে।
কিন্তু যদি এমন হয় যে হাতে কার্ড পেলে লোকে বেসরকারী হাসপাতালে ভীড় জমাবে তাহলে মুশকিল হবে। যেমন স্কুল শিক্ষায় হয়েছে। এমনকি রামকৃষ্ণ মিষনের স্কুলগুলোর চেয়েও লোকে যে কোনরকম ইংরাজী মিডিয়াম স্কুলে যেতে চায়। হতদরিদ্র বাবা মাও ছেলেকে ইংরাজী মিডিয়ামে পাঠাতে চেষ্টা করে। এর পেছেনে মিডিয়ার রোলও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
এটা খুব সম্ভব যে এই কার্ডের বাজেটের একটা অংশ সরকারী ব্যবস্থার বাজেট কেটে আসবে। বিশেষ করে বাজেট প্রভিশন যেখানে পাওয়া যাচ্ছে না সেখানে ভয়টা থেকেই যায়। বোধিসত্ত্ব এই কথাটা খানিক বলেছেন। সেরকম হলে সরকারী ব্যবস্থার অবস্থা আরো খারাপ হবে। তারপর কী হইবে জানে শ্যামলাল।
আশা করব ততটা কিছু হবে না।
S | 2a0b:f4c1:2::***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৬:৫২467255সৈকতদা আমি কিন্তু চাইবো এর মধ্যে সরকারি স্বাস্থ্যব্যস্থার যথাযথ দামটাও যেন নেওয়া হয়। তাহলে একটা অংশ ফিরে আসবে।
সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৬:৪১467254আরও একটা ভ্যারিয়েবল আছে। সরকারি স্বাস্থ্যব্যবস্থা। এমনিতেই সরকার তার খরচ বহন করে। ১০ কোটি লোকের কতজন বেসরকারি জায়গায় যায়, সেটাও হিসেব করতে হবে।
পলিটিশিয়ান | 2606:6000:6a0c:e00:e1e5:3120:f8c0:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৪:২৫467253থ্যাংকস বড়েস। এইবার বুঝলাম। আমি আপনি একই কথা বলছি। পপুলেশন বড় হলে রিস্ক প্রিমিয়াম কমবে। তবে একটা সংখ্যার পর আর বেশী কমবে না। কিন্ত গড় পেআউইটএর চেয়ে প্রিমিয়াম বেশী থাকবে।
আমিও আপনার সাথে একমত। অত লোককে এইপরিমান স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়া পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান অবস্থায় সম্ভব নয়।
কতটা দিতে পারবে সেটাও পরিষ্কার নয়, যেহেতু বাজেট ফিগার নেই। তবে ইলেকশন প্লয় হিসেবে স্কীমটা চমৎকার।
S | 2405:8100:8000:5ca1::423:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৪:১৩467252"আপনি কি বলছেন ক্লেমের সংখ্যা তিন কোটি লোকেও যা আর পাঁচ কোটি লোকেও তাই? তা তো নয়।"
সেই কারণেই পারক্যাপিটা শব্দটা ব্যবহার করেছিল।
ধরুন 'বার্ষিক' অসুস্থ লোকের প্রোবাবিলিটি ১%। ১ লাখ লোকের কভারেজ দিলে এক্সপেক্টেড অসুস্থলোকের সংখ্যা ১০০০। কিন্তু দেয়ার ইজ আ পসিবিলিটি যে সেটা ২০০০ হতে পারে, ৩০০০ হতে পারে, ৫০০০ও হতে পারে। অন্যদিকে ১ কোটি লোকের ক্ষেত্রে অসুস্থ লোকের এক্সপেক্টেড সংখ্যা ১ লাখ। সেটা ২ লাখ, বা পাঁচ লাখও হতে পারে, কিন্তু সেই সিনারিওগুলোর অ্যাসোসিয়েটেড প্রোবাবিলিটি অনেক কম দ্যান দ্য প্রিভিয়াস কেস উইথ ১ লাখ স্যাম্পেল সাইজ। এবারে আমার বক্তব্য হল যে একটা সংখ্যার পর এই বেনিফিটটা আর তেমন থাকেনা। মানে কভার্ড লোকের সংখ্যা ১ লাখ থেকে ৫ লাখ হলে এই প্রেডিকটিবিলিটি মেটিরিয়ালি বাড়বে। কিন্তু ১ কোটি থেকে ৫ কোটি হলে তেমন বাড়বে না।
এবারে যদি আমার উপরের মডেলটা দেখেন সেটা হল ওয়ান টাইম পিরিয়ড মডেল। কিন্তু আসলে তো ইনসিওরেন্স এক বছরেই শেষ হয়ে যায়্না। সেইকারণে যতদূর মনে হয় ইন্টারটেম্পোরাল মডেল ইউজ করতে হয়। সেই অংক আমি শিখিনি। অভ্যু করতে পারবে।
হ্যাঁ আপনার কস্ট আর প্রিমিয়ামের হিসাব ঠিকই আছে। কিন্তু প্রতি বছর ৫০ লাখ লোককে ২ লাখ টাকার সেকেন্ডারি আর টারশিয়ারি স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়া সম্ভব নয়। আমাদের রাজ্যের অর্থনীতির সাইজের সঙ্গে সামঞ্জস্ব থাকতে হবে তো। তাছাড়া অত হাসপাতাল বেড, ডাক্তার, নার্স, হাসপাতাল, এক্সরে মেশিনই নেই।
এবং আমার ধারনা ঐ ৫ লাখ টাকার কভারেজটা সারাজীবনের, প্রতি বছরের নাও হতে পারে।
a | 60.242.***.*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৩:০৬467251ডিসিবাবু লুরুতে জমজমাট আর্সালান আছে। টুন্ডে কাবাবও আছে।
Politician | 2606:6000:6a0c:e00:1c7a:58d0:ec73:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৩:০৫467250বড় এস। এই র্যন্ডম স্যম্পলের ব্যপারটা একটু বুঝি। আপনি কি বলছেন ক্লেমের সংখ্যা তিন কোটি লোকেও যা আর পাঁচ কোটি লোকেও তাই? তা তো নয়। যদি তাই হয় তাহলে তার কিছু একটা এমপিরিক্যাল এভিডেন্স থকবে সিওর। দেখাতে পারেন? নাকি বলছেন তিন কোটি লোকে গড়ে ৩০০ লোক অসুস্থ হলে পাঁচ কোটি লোকে ৫০০ জনের কম অসুস্থ হবে। অর্থাৎ মর্বিডিটি মডেলে বারনৌলি ডিস্ট্রিবিউশন খাটবে না। সেটার একটা রেফারেন্স পেলেও হত।
এবারে প্রেডিক্টেবিলিটির প্রশ্ন। প্রেডিক্টেবিলিটি বাড়লে প্রিমিয়াম কমবে। কিন্তু কত কমবে? টোটাল পে-আউটের চেয়ে তো কমতে পারে না। কেননা ঐ পেআউট হল ইনসিওরেন্স কোম্পানির খরচ। তার ওপরে যে রিস্ক প্রিমিয়াম ইনসিওরেন্স কোম্পানি চার্জ করছিল সেটা কমবে।
এখন যে পোস্টটা আমি শেয়ার করেছি সেটা শুধু পেআউটের হিসাবটাই করেছে, রিস্ক প্রিমিয়াম ধরে নি। কাজেই লার্জ পপুলেশনের জন্যও ঐ পোস্টের সংখ্যাগুলো লোয়ার বাউন্ড হিসেবে কাজ করবে। আসল খরচ আরো বেশী হবে, রিস্ক প্রিমিয়াম, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ওভারহেড ও প্রফিট ধরে।
ডা: রেজাউল করীম পেজ | 2409:4065:d96:61:cd09:fb68:e0ee:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৩:০৩467249
ডা: রেজাউল করীম পেজ | 2409:4065:d96:61:cd09:fb68:e0ee:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০৩:০২467248
S | 2405:8100:8000:5ca1::5a0:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০২:৫১467247র্যান্ডাম সাম্পেলের সাইজ বাড়লে ল অব লার্জ নাম্বারের জন্য এক্সপেক্টেড পার ক্যাপিটা ক্লেইম বেশি প্রেডিক্টেবল হয়। এই কারণে প্রিমিয়াম কমে। তবে এই লার্জ নাম্বার একটা সংখ্যার পর আর তেমন কাজ করেনা। ফলে একটা সংখ্যার বেশি লোক কভারড হলেও প্রিমিয়ামে তেমন কোনও পার্থক্যই হবেনা। র্যান্ডামনেসের অ্যাজাম্পশানটা ধরে নিচ্ছি। এছাড়াও এইসব মডেলে অন্য অনেক রকমের লিমিটেশান আছে।
Politician | 2606:6000:6a0c:e00:212a:a3fb:cd56:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০২:২৯467246ন্যাড়ার পোস্টটা বুঝলাম না। যেই আন্ডাররাইট করুক আর যত সস্তাই পড়ুক, প্রিমিয়াম (ইনসিওরেন্স কোম্পানির আয়) কি এক্সপেক্টেড (বা গড় ) ক্লেম পে আউটের (ইনসিওরেন্স কোম্পানির ব্যয়ের) চেয়ে কম হাতে পারে? হলে কিভাবে পারে? যদি না পারে তাহলে রাজ্য সরকারের প্রিমিয়াম খরচ নিয়ে যে হিসাব এসএফআইয়ের পোস্টটা দিয়েছে তার মূল বক্তব্য ঠিকই আছে। অবশ্যই আমি যেটা বলেছি ওই ৫% কলম রেট আর পার ক্লেম দুলাখ টাকা ওটা ফ্যাক্ট চেক করতে হবে।
এবারে রাজ্য সরকার কোন খাট থেকে টাকাটা দেবে। যে খাত থেকেই দিক, এই টাকাটা ঠিক পকেট চেঞ্জ নয়। তার একটা বাজেট প্রভিশন থাকবে। আমার প্রশ্ন সেটা কোথায়?
ধার করে দেওয়া নিয়ে এর মধ্যেই অনেক কথা হয়েছে।
S | 2405:8100:8000:5ca1::8a3:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০২:২৮467245৫ লাখ টাকার কভারেজ থাকলে প্রিমিয়াম ১% মানে ৫০০০ টাকার কম হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে কমতেও পারে।
আসল প্রশ্ন হল এই ৫ লাখ টাকার কভারেজ কি বার্ষিক নাকি সারাজীবন মিলিয়ে?
lcm | 99.***.*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০২:২৪467244ইন্সিওরেন্স প্রিমিয়াম গ্রুপ কভারেজে কমে যেতে পারে। যেমন, একজনের প্রিমিয়াম যদি বছরে ৫০০০ টাকা হয়, ৫ লাখ লোক একসঙ্গে গ্রুপে হলে সেই প্রিমিয়াম কমে ২০০০ টাকাও হতে পারে, ৫ কোটি লোক হলে কমে ৫০০ টাকাও হতে পারে -- ঠিক এরকম ভাবে না কমলেও, সিগনিফিক্যান্টলি কম হতে পারে ।
S | 51.75.***.*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০২:১৯467243ঐ ৫০ লাখ লোক অসুস্থ হবার এবং মাথাপিছু ২ লাখ টাকা ইনসিওরেন্স ক্লেইম (তাও শুধুমাত্র সেকেন্ডারি আর টার্শিয়ারি) জাস্ট সম্ভব নয়। কারণ তাহলে মোট ক্লেইম হয় ১ লক্ষ কোটি টাকা। যেটা আমাদের অর্থনীতির রাজ্যের সাইজের সঙ্গে মানানসই নয়। কারণ অর্থনীতির সাইজই তো মাত্র ১২-১৩ লক্ষ কোটি।
আমার ধারনা বছরে ৫০ লাখ লোককে সেকেন্ডারি আর টার্শিয়ারি স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়ার মতন ইনফ্রাস্ট্রাকচারই রাজ্যে নেই।
S | 2405:8100:8000:5ca1::5a1:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০২:০০467242রাজ্যসরকারের হাতে বোধয় তেমন বেশি ট্যাক্স বাড়ানোর অপশান নেই।
সম্বিৎ | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০১:৫৩467241প্রথম প্রশ্ন, ইন্সিওরেন্স কে আন্ডাররাইট করছে? রাজ্য সরকার নিজে না অন্য কেউ? যদি অন্য প্রাইভেট বা পাবলিক কোম্পানি করে তাহলে রিস্ক তাদের। সেক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের দায়িত্ব প্রিমিয়াম দেওয়া। প্রিমিয়ামের ক্ষেত্রে দশ কোটির গ্রুপ ইন্সিওরেন্সে প্রিমিয়াম সস্তা পড়ার কথা।
অন্যদিকে রাজ্য সরকারই যদি আন্ডাররাইট করে তাহলে দেখতে হবে কোন ডিপার্টমেন্ট সেটা করছে। সেটা হেলথ বাজেট থেকে আসবে না আ্যকচুরিয়াল বাজেট থেকে আসবে? আ্যকচুরিয়াল বাজেট থেকে যদি আসে তাহলে সেই ডিপার্টমেন্ট আর কী আন্ডাররাইট করছে? সেখানে কীরকম রিস্কে খেলছে?
পলিটিশিয়ান | 2606:6000:6a0c:e00:e1e5:3120:f8c0:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০১:৪৯467240দিলে তো অবশ্যই বেটার। বেটার কেন, বেেস্ট।
কিন্তু দেবে তো? মানে স্কীমটা ভায়াবল হবে তো? নাকি সরকারী কর্মীদের হেলথ ইনসিওরেন্স হয়ে যাবে। বেসরকারি হাসপাতাল অনেক সময়েই নিতে চায় না। আর সরকারি হাসপাতালে দরকার করে না।
যদি চলে তো মমতার চেয়ে ভাল মুখ্যমন্ত্রী ভারতে কোন রাজ্যে কখনো হয়নি। দিদি জয় হো। কিন্তু চলবে কিনা না দেখেই লাফাব? ;-)
পলিটিশিয়ান | 2606:6000:6a0c:e00:e1e5:3120:f8c0:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০১:৪৯467239দিলে তো অবশ্যই বেটার। বেটার কেন, বেেস্ট।
কিন্তু দেবে তো? মানে স্কীমটা ভায়াবল হবে তো? নাকি সরকারী কর্মীদের হেলথ ইনসিওরেন্স হয়ে যাবে। বেসরকারি হাসপাতাল অনেক সময়েই নিতে চায় না। আর সরকারি হাসপাতালে দরকার করে না।
যদি চলে তো মমতার চেয়ে ভাল মুখ্যমন্ত্রী ভারতে কোন রাজ্যে কখনো হয়নি। দিদি জয় হো। কিন্তু চলবে কিনা না দেখেই লাফাব? ;-)
aka | 143.59.***.*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০১:৪২467238ও সেসব সমস্যা আছে তো, বিধানসভা যাস্ট একটা জোক, কোন পলিসিই ভেটেড নয় প্রপারলি, সবই মূলত স্ট্যন্টবাজী। দিদি তো বলেছেন কর্মপ্রকল্পে সবাইকে বাইক দেবেন। এগুলো কোন পলিসি নয়, এগুলো পাইয়ে দেওয়ার স্টান্টবাজী।
কিন্তু তাও টিভি দেওয়ার থেকে বেটার। করুণানিধি পলিটিক্স।
Politician | 2606:6000:6a0c:e00:f888:75c7:9437:***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০১:৩২467237ট্যাক্স বাড়াতে হলে তো বাজেট প্রভিশন লাগবে। সেটা কোথায়? কি কি ট্যাক্স বাড়িয়ে এই টাকাটা তোলা হবে? সেটা না দেখে স্কিমের ভায়াবিলিটি বলা যাচ্ছে না।
আমার বড়লোকের ওপর ট্যাক্স বাড়ানোয় কোন আপত্তি নেই। কিন্তু স্টেটের হাতে কোন প্রোগ্রেসিভ ট্যাক্স সোর্স নেই, যতদূর জানি। কাজেই কোন ট্যাক্স বাড়বে সেটা জানতে না পারলে বলতে পারছি না আপত্তি করব কিনা।
aka | 143.59.***.*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২০ ০১:২৪467236অবশ্যই হবে, ট্যাক্স বাড়বে তো। তাই তো অপোনেন্টরা বলে বাম মানেই ট্যাক্স বাড়ানো, অপেক্ষাকৃত স্বচ্ছলদের ট্যাক্সের টাকায় অপেক্ষাকৃত অসচ্ছলদের ওয়েলফেয়ার। রিডিস্ট্রিবিউশন অফ ওয়েলথ, সোশ্যালিজম। শুধু তাই নয়, এই করে যারা ওয়েলফেয়ার পায় তাদের কোন ইন্সেন্টিভ থাকে না সেই জায়গা থেকে বেরিয়ে আসার। এবং অনেকেই ওয়ফেয়ারের ওপরেই সারাজীবন কাটায়, আর যারা খেটে খাচ্ছে তাদের ট্যাক্স বাড়ছে।
আর বামেরা বলে সামগ্রিক ডেভলপমেন্টের জন্য, গরীবদের টেনে তুলতে হলে ওয়েলফেয়ার বা বড়লোকদের ট্যাক্স বাড়াতেই হবে।