A teenage scientist and inventor named Time magazine's first-ever Kid of the Year has said she hopes to inspire others to come up with ideas to "solve the world's problems".
Gitanjali Rao, 15, has invented technologies including a device that can identify lead in drinking water, and an app that detects cyberbullying.
She was chosen from more than 5,000 US nominees for the landmark title.
Ms Rao, from the US state of Colorado, said there are many issues that need to be solved.
She was previously named "America's top young scientist" for inventing a quick, low-cost test to detect lead-contaminated water.
ঠিক, তাই ট্রাম্পের বিরোধীতা করুন, ট্রাম্প ভোটারদের নয়।
বিজেপির বিরোধীতা করুন ভক্তদের নয়।
ট্রাম্প এসে জনকেও রন বানিয়েছে। এখন জিওপিতে বসে কোনওরকমের সুস্থ কথা বললেই মাগারা তেড়ে আসে। আর জনরা ডেমদেরও ভোট দেয়।
ট্রাম্প এসে জানাকেও রান বানিয়েছে। এখন জিওপিতে বসে কন্যাওড়াকামের সুষ্ঠ কথা বললেই মাগারা তেহে আসে। আর জানারা দেমাদেরও ভোট দে।
একি সত্য একি মায়া . ডিডি ব্যাক? ডিডি aamaar দিক থেকে কোন ব্যাবহার খারাপ লেগে থাকলে আন্তরিক ভাবে দু:খিত। কিন্তু আপনি থাগবেন এবং আড্ডা দেবেন। প্লিজ।
ওফ্ফ কি বানাম
কোন খবরই তো আপনারা রাখেন না দেখছি। একে তো পরে আছেন সেই চারশ বছরের বাসি রেসিজম নিয়ে। যতই বলি রেসিজম আছে ও থাকবে, একদিন আদি মঙ্গলবাসি ও ইমিগ্র্যান্ট মঙ্গলবাসিরাও এ নিয়ে ঝগড়া করবে (সর্বজনশ্রদ্ধেয় ডিডিসাহেবই একথা বলে গ্যাছেন ) কিন্তু সে সবই সেকেন্ডারি অফেন্স। ইতিহাস, রাজনীতি ও সেসবের অন্তর্নিহীত দর্শন আপনারা বুঝতে চান না। এক আকা ধম্মোচর্চা করে ব্যাপার্টা ধরে ফেলেছে আর কি!
ও হ্যাঁ যে কথাটা বলছিলাম - ভারতীয়্দের জন্য সেনেট যে ইউন্যানিমাসলি আম্রিগ্রার দরজা খুলে দিলো, সে খবোর রাখেন? কাল্কেই পাস হয়েছে।
হাউস বাকি আছে অবশ্য
ডিডিদা কেমন আছেন? ভালো লাগল। ভুল করেই দুচারটে পোস্ট করবেন।
ভুল যায়গায় পোস্ট। মর্জনা করিবেন।
ওঃ। মার্জনা'র আবার কী আছে?
তাও ও করে দিলাম, নিজের দিকে থেকেও আর মহর্ষি ভিকিদার হয়েও। আমার এমনই উদার মন।
যাত্রা আমার আসলে বেশ ভালো লাগত । তার মেন কারণ অবশ্য পিতামহীর স্মৃতি। ভদ্রমহিলা কবিগান, বাউলগান, কীর্তন, যাত্রা, পাড়ার স্টেজের সামাজিক নাটক ইত্যাদি সব কিছুতেই আমাকে নিয়ে যেতেন। একট বিচিত্র অভিজ্ঞতা হয় অনেক পরে, সাফদার হাশমি মারা যাবার পরে, বেশ কয়েকজন আশে পাশের মূলতঃ কংগ্রেস সমর্থক ঐ স্থানীয় নাটক ও শখের যাত্রাভিনেতা , আমাদের সংগে পথনাটক করতে এসেছিলেন। এবং শো জমিয়ে দিয়েছিলেন।
এলে, তালপাতা।
কেসি, আর এস এস এর সুন্দর পেপার এর বিষয়ে একটা প্রবন্ধ লিখবে?
:|:, আপনার ০৪ ডিসেম্বর ২০২০এর পরিপেক্ষিতে, আর কি করা যাবে বলুন! সবাই সব কিছু দেখতে পায় না। আমি অভিভূত যে আপনি আমায় মনে রেখেছেন জেনে।
আসলে যাত্রার ঐ উচ্চকিত অভিনয়, সংলাপ ডেলিভারির ঐ আরোপিত কৃত্তিম রীতি, অট্য়হাস্য - এই ব্যাপারগুলো ঠিক ভাল লাগে না। অন্যের ভাল লাগতেই পারে অবশ্য, সে নিয়ে আমার কোন বক্তব্য় নেই।
জয় হিন্দ, বন্দেমাতরম, জিন্নাবা, জিন্নাবা।
কেন আমি বারবার এই পয়েন্টটা এমফাসাইজ করার চেষ্টা করছি বা অ্যানালাইজ করার চেষ্টা করছি?
কারণ আমার পলিটিকাল আইডিওলজি হল এমপ্যাথেটিক পলিটিক্স। ভোটাররা বোঝে না রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না, মনে করি এটা যারা বলে তারা আউট অফ টাচ উইথ দা ভোটার। তাদের লক্ষ্য নিজের দায়িত্ব খালাস করে অন্যের ওপর দায় চাপিয়ে দেওয়া।
কথা হল ট্রাম্প এই সেন্টিমেন্টটা ভালো বুঝেছে এবং ধরেছে। এস্টাবলিশ করেছে যে আমি এবং একমাত্র আমিই তোমাদের কথা ভাবছি। আর সামহাউ লোকে সেটা খেয়েছে, মনে করে ট্রাম্প হল মসীহা। তাদের মধ্যে বহু প্রচণ্ড কাইণ্ড, খেটে খাওয়া ভালো মানুষ তাদের সাথে রেসিজমের কোন যোগাযোগই নেই। আমি নিজে হলফ করে বলতে পারি যে আমি এরকম বেশ কিছু লোকজনকে চিনি।
আইডেন্টিটি পলিটিক্স আর রেসিজম এক নয়।
ধরা যাক, আমার নাম জন। আমি একজন মধ্যবয়সী হোয়াইট মেল। ছোটবেলা থেকে জানি যে কোনরকমে একটা হাইস্কুল ডিগ্রি পেলেই চলে যাবে, কোথাও একটা চাকরি পেয়ে যাবে বা একটা ছোট বিজনেস খুলবে, চলে যাবে বেশ ভালো ভাবে।
হঠাৎ ১৯৯০ থেকে দেখা গেল যে তা তো হচ্ছে না। বহু ভিন্ন দেশের লোকজন, খুব শিক্ষিত, হাইফাই কাজ করছে। ক্রমশ দেখছি তাদের সংখ্যা বাড়ছে। এমনকি প্রোজেকশন বলছে ২০৫০ এর মধ্যে সাদারা আর মেজরিটি থাকবে না। আমি শংকিত। আমি মনে মনে ভাবি এই ইমিগ্র্যান্টদের থেকে শেখা উচিত যে কি করা উচিত, জীবনকে অত ইজি নেওয়া ঠিক নয়। ছেলেমেয়েকে শেখাই, কিন্তু ফেলো অন্য হোয়াইটের সাথে একাত্মবোধ করি। ট্রাম্পকেও ভোট দিয়েছি এই শংকায় যে নইলে ডেমরা আরও ইমিগ্র্যান্ট আনবে গোল্লায় যাব।
অন্যদিকে আমার নাম রণ, আর আমারও জনের মতন অবস্থা কিন্তু আমি বলি - "গো ব্যাক টু ইওর কান্ট্রি, বা চ্যা'ং, চাও।
দুটোই আইডেন্টি পলিটিক্স কিন্তু দ্বিতীয়টা রেসিজমও বটে, কিন্তু প্রথমটা নয়।
আইডেন্টিটি পলিটিক্স আর রেসিজম গুলিয়ে ফেললে, ডেমদের সাথে একাত্মবোধ না করতে পেরে বাধ্য হয়ে ট্রাম্পকে ভোট দেওয়ার সাথে রেসিজম গুলিয়ে ফেললে দাঁড়ায় যে ৭৪ মিলিয়নের সবাই রেসিস্ট - তা সেটা নিজার্ক, পলিটিকাল অ্যানালিসিস নয়।
প্রশ্ন হল, এক্ষেত্রে অন্য পার্টি মানে ডেমরা কি করে এই আম্রিগা যার আইডেন্টিটি পলিটিক্স ছিল ইনক্লুসিভ তা হঠাৎ করে এইরকম এক্সক্লুসিভ আইডেন্টিটি পলিটিক্সে পরিণত হল? আর কি করেই বা পুরনো যায়গায় ফেরা যায়?
হেগেল কোই :(
আয়হায় এমন গাবলু মার্কা দেখাচ্ছে কেনো ?
এই রকম সিলেবাস হবে?
এটা ?
খ, আপনার শ্বশুরমশাইয়ের যে বইটা আমাকে পাঠিয়েছিলেন, তার প্রকাশক কে? জরুরি। প্রসঙ্গত, বইটাকে গুছিয়ে ইস্তেমাল করেছি।
b, বইটার নামই 'ইতিহাসের দর্শন'।
কেসি, লিংক আসে নি।
দর্শনটা পড়ি, বুঝি, তারপরতো বলব। আশীর্বাদ চাইলাম তো।
আর হাবিলদার আর বাক্সওয়ালাদের পার্সোনাল মেমোয়ারকে ইতিহাস বলতে রাজি নই। ঘটনা গুলোর সম্পর্কে তথ্য নিতে গেলে নেহরুর পেপার্স, আর পার্টির দলিল বেশ টু দ্য পয়েন্ট মনে হয়, এব্যাপারে আরএসএস এর পেপারও বেশ সুন্দর।
বেশ তো , দর্শন সম্পর্কে বলতে বারণ করেছি বলে মনে পড়ছে না। ইতিহাসের দর্শন সম্পর্কে বক্তব্য কি, ধরো ৫০ এর পরে বিংশ শতকের বিষয় নিয়ে যে কাজ হয়েছে ইতিহাসে, তার দরশন এর মেন ট্রেন্ড কি দেখছো।
কিন্তু তোমার স্টেট ফর্মেশন পরবর্তী ভারতে ইতিহাস রচনার যে প্রায়োরিটি গুলি দেখা গেছে, সেটা নিয়া তোমার বক্তব্য কি সেটা জানতে চেয়েছিলাম। সেটা এড়িয়ে যাচ্ছো কেন, মানে কে ভালো কে খারাপ বই লিখেছে জানতে , ডিসি প্লিন টা সম্পর্কে তোমার এই স্পেসিফিক পিরিয়ডের বক্তব্য টা কি , যখন ইতিহাস রচনা আকাদেমিয়া তে থাকলেও যথেষ্ট স্বাধীনতা পেয়েছে, এবং আকাদেমিয়ার বাইরের লোক ও শিক্ষা র জ্ঞানচর্চার কিছুটা গণতন্ত্রীকরণের কারণে কিছু টা ইতিহাস চরচা করেছে। তো এই সময়টার মেজর টেন্ডেন্সি গুলো নিয়া তোমার বক্তব্য কি। মার্ক্সবাদ বনাম হাবিলদার তত্ত্ববিদ দের মূল এলাকা যদি উনবিংশ শতকের কৃষক জীবন হয়, তাইলে কন্টেস্টের লোকেল টা যখন বিংশ শতকে এলো, বা স্বাধীনতার পরে এলো তখন কি পরিবর্তন লক্ষ্য করছো? হোয়াট ইজ ইয়োর অবসারভেশন আবাউট দ্য ডিসিপ্লিন?
আপনার গুগুল ট্রান্সলেট আমার টার চেয়ে ভালো !
কিভাবে হলো ? আমারটায় প্রথম ১০ টা (৭/৮টা ) শব্দের পর হয় ইংরিজিটাই রেখে দেয় বা অন্য কোনো তালগোল করে
থ্যাঙ্কু আলাপের জন্য
What’s unexpected is that the way they envision the world ending is through a form of unchecked capitalism, disguised as a superintelligent AI. They have unconsciously created a devil in their own image, a boogeyman whose excesses are precisely their own.
অপ্রত্যাশিত বিষয়টি হ'ল তারা যেভাবে বিশ্বের সমাপ্তিটি কল্পনা করে তা হ'ল চেক করা পুঁজিবাদের এক রূপ যা
তুমি কইছ ইতিহাসের রাজনীতি, আমি খুঁজছি দর্শন।