লসাগুদা আসল জিনিষটা মিস করে গেছে হিমা বলেছে যে o যেহেতু আইটি, তাই জানে পেপার জ্যাম হয়ে গেলে কি করতে হয়, কারণ তার পিছনে যে কোড আছে সেটা সে জানে।
আসল ব্যাপার হল যে জ্যাম হয়ে গেলে যদি বারকোড স্ক্যান করে তাহলে আবার স্ক্যান করলে নাকি সেটা ডাবল কাউন্ট করে। সেটা সম্ভব নয় কারণ বারকোডের ভ্যালিডেশনে ডুপ্লিকেট চেক থাকবে না সেটা অবিশ্বাস্য।
&/ , আপনি ব্যাপক অর্থে যাত্রা বোঝাচ্ছেন আর আমি আক্ষরিক অর্থে যাত্রা বুঝিয়েছিলাম :-)
রিক্সা করে মাইক লাগিয়ে প্রচার করার সময় হলুদ, গোলাপি প্রচারপত্র বিলি করতো। রিক্সার পিছনেও একটা বোর্ডে যাত্রার দিনক্ষণ লেখা থাকতো:-)
আমার যেমন কবির লড়াই দেখার খুব ইচ্ছে ছিলো( এখনো আছে) দেখা হয় নি।
আগের পোস্ট স্যান্ডিকে।
যাত্রা তো চারপাশেই। চোখ কান খোলা রাখুন, দেখবেন সবই যাত্রা। কোথাও চলছে রাসযাত্রা, কোথাও চলছে ঝুলনযাত্রা, কোথাও চলছে স্নানযাত্রা। আর নিত্য চলছে রথযাত্রা। শেষযাত্রার আগে অবধি যাত্রা থেকে রেহাই নেই।
আমি তো হেমার ভিডিও দেখতে শুরু করলাম, মেশিনে ব্যালট আটকে গেছে, মেশিন থেকে কীভাবে ব্যালট করতে হয় লোকে জানে না, হেমা আইটি বোঝেন তাই উনি এসব জানেন -- - -
ধুস! এর পরে আর দেখি নি ...
আমি জীবনে কোন যাত্রা দেখিনি। আমি কি অপাংক্তেয়?
আমরা একবার এক অদ্ভুত যাত্রা দেখেছিলাম। নাচে গানে জাদুতে ভরপুর মনমাতানো পালা। এই ক্যাচলাইন প্রায় মাসখানেক আগে থেকে প্রচার করতো মাইকে মাইকে। তারপর তো যাত্রায় দেখা গেল এক মারাত্মক অত্যাচারী বাদশা, সেই নাকি জাদুকর। একটা অংশে ছিল একটা ডাব্বার ভিতর থেকে অসংখ্য বড় বড় রুমাল বার করছেন বাদশা। ঃ-)
ট্রেন অ্যাক্সিডেন্ট দেখেছিলাম "মল্লিকা" নামের এক বিখ্যাত থিয়েটারে। সাবিত্রী আর সর্বেন্দু ছিলেন মূল চরিত্রে। কিছুই মনে নেই, তাপস সেনের আলো ছাড়া। আর সাবিত্রী এক অল্পবয়সী নতুন বৌ এর চরিত্রে অতি বিকট সেজে আমাকে মা র কাছে কানমলা খাইয়েছিলেন।
অজিতেশ আমি দেখি নি। বেলা সরকার ছিলেন বলে মনে হচ্ছে- এখন ভাবি সেই জগঝম্প বাজনা আর প্রকান্ড জোরে সংলাপ আর গান- যাবই বলে বায়না করে চলে তো যেতাম তারপর এতক্ষণ বসে থাকতে বিরক্ত হয়ে যেতাম। বিরতিতে বাদামভাজাটা অবশ্য ভালোই লাগতো:-)
একটা প্রশ্ন আছে। আচ্ছা, কৃষ্ণার্জুন সীতাসাবিত্রী রামরাবণ ইত্যাদি ইত্যাদি ---এঁরা কি সম্প্রদায়বিশেষের? এঁরা কি সমস্ত ভারতীয়দের নন? আরো প্রসারিত করে বললে সমস্ত পৃথিবীর লোকেরই নন?
যাত্রার আলোর কাজ অসাধারণ। একটা ট্রেন অ্যাকসিডেন্ট দেখেছিলাম।
আরও আগে ছিলেন বিখ্যাত শান্তিগোপাল। তিনি নানা ইতিহাসখ্যাত চরিত্রদের ভূমিকায় অভিনয় করতেন।
স্বপনকুমার, স্বপ্নাকুমারী, বেলা সরকার, অজিতেশ, আর নির্দেশনায় ভৈরব গাঙ্গুলি।
যাত্রা জিনিসটা ছিল একটা টোটাল ব্যাপার।
ফোটো আইডি সব স্টেটে ম্যান্ডেটরি নয়। ভোটার রেজিস্ট্রেশান কার্ড থাকলেই ভোট দেওয়া যায়। ইন ফ্যাক্ট, এই ফোটো আইডি খুব বেশি হলে দশ বারো বছর পুরোনো। তার আগে সব স্টেটেই ফোটো আইডি ছাড়া ভোট দেওয়া যেত। এখন এটা স্টেট স্পেসিফিক।
তাতে লাইটের কাজ ছিল আসল, গঙ্গা স্টেজের মধ্যে বইত। সেই আলোর কারিগর কে ছিলেন? (দুটো নকুলদানা)।
আহা, সেইসব যাত্রার দিন! শীতকালে মাঠে মাঠে প্যান্ডেল। যাত্রালক্ষ্মী বীণা দাশগুপ্তা খুব নামকরা ছিলেন। তখন টিভির এত চল হয় নি। রেডিওতে যাত্রাপালার বিজ্ঞাপণী অনুষ্ঠান হত শনিরবিবারে।
নট্ট কোং এর বিখ্যাত গঙ্গাপুত্র ভীষ্ম আমি দেখেছি! কী নামকরা যাত্রা, হাউজফুল ছিলো। এসময়ই বড় মাঠে বাঁশ আর করোগেটেড শিট পড়ে যেতো:-)
অভ্যু, টিভিতেও?
রুডি স্পেশাল ট্যালেন্ট।
কিন্তু সিরিয়াসলি, লোকজনের কাজকর্ম নেই আর ? চলছে তো চলছে নাটক, যেন সারারাত্রব্যাপী যাত্রাপালা গঙ্গাপুত্র ভীষ্ম, না না ভীষ্মজননী গঙ্গা। আশ্চর্য! দিনের পর দিন, দিনের পর দিন।
আহা আতোজ, লোকে কাজকর্ম করতে তো ভাটে আসে না!
প্রশ্নটা ইন-পার্সন ভোটিং নিয়ে নয়। সেখানে আইডি দেখাতে হয়। মেইল-ইন ব্যালটে কোন আইডি দিতে হয় না। কিন্তু মেইল ইন ব্যালটের জন্য আগে থেকে রিকোয়েস্ট করতে হয়। করলে প্রতি লোকের জন্য একটা করে খাম পাঠানো হয়। এবারে খাম যদি আলাদা হয়ে যায় তাহলে বোঝা মুশকিল হু ইজ হু।
মুশকিল হল ব্ল্যাকদের এবং অনেক হিসপানিক ভোটার দের আইডি নেই। ভোটার সাপ্রেশন কিভাবে আইন লাগিয়ে করতে হয় সেটা দেখে নিতে পারেন, অনেক ভালো ডকুমেন্টারি আছে। মেইল ইন ব্যালটে আইডি না রেখে অন্যভাবে অথেন্টিকেট করা হয়।
কিন্তু সিরিয়াসলি, লোকজনের কাজকর্ম নেই আর ? চলছে তো চলছে নাটক, যেন সারারাত্রব্যাপী যাত্রাপালা গঙ্গাপুত্র ভীষ্ম, না না ভীষ্মজননী গঙ্গা। আশ্চর্য! দিনের পর দিন, দিনের পর দিন।
স্বামীর তার আগে পার্লারের পাশের শুঁড়িখানায় গড়াগড়ি দিচ্ছিলেন
এদিকে নিউটাউনে একটি কফিহাউজ খুলছে।দেখে মনে হচ্ছে পাঁচতারার কফিশপ- তবে দামটাম ঠিকঠাক কফি হাউজেরমতোই।আমার পুরোনো পচা হাউসই ভালো:-)
এদিকে জুলিয়ানি ফার্টেড ইন কোর্ট। এটাই বাকি ছিল!
না না, আইডি কার্ড থাকলে নাম-পরিচয় মিলিয়ে দেখে সেই নাম পরিচয় যিনি দাবী করছেন, তার মুখ মেলানো হবে। নাহলে সেই বিউটিপার্লার থেকে বেরোনো সাতজন মহিলার কেস হবে। একরকম হয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা। এর স্বামী ওর পত্নীকে নিয়ে চলে যাচ্ছিলেন।
আইডি কার্ডের যুক্তিটা কি? সবার মুখ একই রকম তাই আইডি কার্ড দরকার। আইডি কার্ডেও তো সবার মুখ একরকমই লাগবে। এটা যুক্তি?
না তা আর কি করা যাবে, রেসিস্ট কমেন্ট করলে আর হোয়াইট মেলদের বিরুদ্ধে রেসিজম হয়েছে বললে সেদিকে কান যাবে না?