তুষার মহারাজ আসার পর কাজের বান ডেকেছে। তবুও আমাকে বাদ দিয়ে প্রেমেশ মহারাজের ঘর দেখা, অত গল্প এখনো তুষার মহারাজের ঝুলিতে যায়নি। :-)
কেসিদা, আমি গিছ্লাম তো - এই দেখো https://ashadocserver.s3.amazonaws.com/1153_Site_Visit_Report_2018.pdf
যাগ্গে মিশিগান সাট্টিফিটি দিয়ে দিয়েছে।
সুবীরানন্দ ওটা কাঁচা ছড়িয়েছেন। আরএসএস আর মিশনের মধ্যে ডিস্টিংক্ট পার্থক্য হ্যাজ, সেজন্য প্রথম মিশন মুসলমান মেজরিটি, মুর্শিদাবাদের সারগাছিতে এসে থাকতে হবে, 'কেসি'দার বাড়ির টাটকা মাছ উপরি থাকবে।
আহা এখন আছেন সুবীরানন্দ না কি নাম, থালা বাজাতে বলেন আর মাস্ক না পরিয়ে কুমারীপুজোর সমর্থন করেন। মিশন আর RSSএর মধ্যে ভেদরেখা টানা কি অতো সোজা?
অখণ্ডানন্দ রিজেক্ট করেছিলেন গোলওয়ালকরকে, রঙ্গনাথানন্দ রিজেক্ট করেছিলেন আডবানীকে আর 'কেসি'কে, আত্মস্থানন্দ মোদিকে। মিশন বেঁচে গেছিল।
লগ ইন করে বুকমার্ক করে রাখলে সবই চট করে পাওয়া যাবে।
ফ্রেঞ্চ কম্যুনিস্ট মিশেল ফুকো ......।..
ফুকো কি আজও এখানে কম্যুনিস্ট
কত লোকে কত কি লিখছে তৈ খুলতে গেলে আবার সেসব লিখতে হবে
লিংক দিয়ে যাচ্ছি এখানে এই আলাপ আগে হয়ে থাকলে সেও পড়তে চাই
https://www.counterpunch.org/2017/06/15/why-the-cia-cares-about-marxism/
অজস্র আপনি কি আঁতেল, আপনি কি বাতেল ---এইসব জিনিসগুলো সরিয়ে কোনো সেক্শনে দিয়ে দিলে তো একটু পরিচ্ছন্ন হয় টই লিস্ট! ভালো লেখা যদি খানিকটা স্পেসই না পেল, তাহলে লাভ কী? জুকেরবার্গের কল্যাণে হাবিজাবি লেখা তো ডাইনে বাঁয়ে সামনে পিছে উপরে নিচে, শেষ তো নেই!
রঙ্গনাথানন্দ সেই বার্মা থেকে হেঁটে দেশে ফিরেছিলেন, দেহের ওজন অর্ধেক হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু স্পেশাল প্রিভিলেজ নেন নি। তারপর পাকিস্তানে মঠের অধ্যক্ষ ছিলেন, সেই কেন্দ্রটা বন্ধ করে দিতে হয়। হামলার সময় বোধহয় দিল্লীতে ছিলেন, ইমিডিয়েটলি করাচী(?) ফেরত যান। খুব ইন্টারেস্টিং জীবন। শেষ বয়সে একবার নরেন্দ্রপুর গিয়ে ক'দিন ছিলেন।
ক্যাপ্টেন হ্যাডকের টইটাও কোথায় চলে গিয়েছে। ভালো ভালো জিনিসগুলো কিছুই খুঁজে পাওয়া যায় না এত বেশি হাবিজাবির ভীড়ে।
টইপত্তর জুড়ে নানাবিধ হ্যাজ। কিছুই খুঁজে পাওয়া দায়। সৈকত বন্দ্যোর সেই হিন্দি সিনেমার চাপে বাংলা সিনেমার গতিরোধ--সেই টইটা তো খুঁজে পাই না। ভালো আলোচনা চলছিল।
রঙ্গনাথানন্দ ইন্দিরা গান্ধীর ঘোস্ট রাইটারও ছিলেন। বাংলাদেশ হওয়ার পরে ইউএন এতে ম্যাডাম গান্ধির সেই বিখ্যাত ভাষণের রাইটার ছিলেন স্বামী রঙ্গনাথানন্দ।
না কি ট্রাম্পকে তুলছিল?
দেখুন, এইবার তক্কো করতে হলে এলেবেলে লেভেলে ডেটা জোগাড় করতে হবে। আমি নিশ্চিত জোগাড় করলেও একই জিনিস বেরোবে! কিন্তু পয়েন্ট হল - এই বাই প্রোডাক্টে সবারই খুব উতসাহ
ওবামা আমলেও তারা ট্রাম্প কাউন্টার কচ্ছিল?
কিন্তু সিএনেন, এমএসনবিসি ইত্যাদি কি করবে? ফক্স আর ট্রাম্পকে কাউন্টার তো করতেই হত, তাতে উইন উইন হলে সেটা তো বাই প্রোডাক্ট, নয় কি?
রঙ্গনাথানন্দজী ট্রেনে চড়ে যাচ্ছেন কোথাও - যেতে যেতে বই পড়ছেন - পরের দিনের বক্তৃতায় সেই বই থেকে পরের পর উদ্ধৃতি। অসাধারণ স্মরণশক্তি ছিল।
কেসিদা, রঙ্গনাথানন্দজীর কথা বললে বলে মেল করলাম। একটু ব্যক্তিগত কথা। আমি এদেশে আসার পরে।
একমত। তবে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরেও রেস কার্ড ক্রমাগত খেলেই গেছে। যেটা একদল বন্দুকধারীদের দেশ ও সমাজের জন্য বিপজ্জনক জায়্গায় নিয়ে এসেছে।
তবে সিভিল ওয়ার শুধুমাত্র বিগ মিডিয়া বা বিগ কর্পোরেশান কেন কেউই চায় না। যারা খুব জোড় গলায় বলছে, তারাও মোস্ট লাইকলি জানে না আজকের সিভিল ওয়ার কোন জায়্গায় যাবে।
সার্ভার রিস্টার্ট হবে, কয়েক মিনিট...
আশা করি ট্রাম্পের পুরোনো ভোটের ছবি দিয়ে প্রমান কচ্ছেন না যে রেসিজম সে পকেটে নিয়ে ঘুরছিল এত বছর ধরে। কারণ প্রমাণ যেটা হচ্ছে সেটা একটু অন্যরকম।
দেখুন উইকিপিডিয়া ৯৬ সালের কথা বলেনি, কিন্তু ব্যক্তিগত অভিগ্গতায় জানি সে বছর ট্রাম্পের দাড়ান নিয়ে টিভিতে বিস্তর আলোচনা হয়। যদ্দূর জানি ৯২ তেও তা হয়েছে। তো, এসব হয় ক্যানো? হয়, কারণ সে মিডিয়ার ডারলিঙ্গ, মিডিয়া তাকে ডোনাল্ড ট্রাম্প করেছে, সে মিডিয়ার ক্যাশ কাউ। তাতে তার সমস্যা নেই, তবে তার কামনা অর্থ ও ক্ষমতা। তার জন্য যা কিছু করতে হয় কিছুতেই মানুষটির কোন সমস্যা নেই। সে আনইন্হিবিটেড। দেশ গোল্লায় যাক সিভিল ওয়ার হোক - তাতে তার কোন সমদ্যা নেই। পার্টি নিয়েও তার মাথাব্যাথা নেই। ডেমক্রেটিক পার্টির হয়েও সে দাড়াতে চেয়েছে। কেবল চান্স কম ছিল।
ওবামা ক্ষমতায় আসার পর রেস নিয়ে বাজার গরম করা খুব সোজা ছিল ও কিছু মিডিয়া, ইন্অক্লুডিঙ্গ ফক্স ঠিক তাই করেছে। রেস কার্ডের বাজার চড়তে থাকে। কোন রেগুলার পলিটিশিয়ান ঐ কার্ড নিয়ে খেলবে না, তারা ঐ কার্ডের লিমিটেশান হ্যান্ডল করতে পারবে না। কিন্তু ন্যাঙ্গটার নেই বাটপাড়ের ভয়। সুতরাঙ্গ ট্রাম্প ঐ কার্ডেই খেলে। ফক্স তাকে তোল্লাই দিতেই থাকে। আর আপনাদের প্রিয় এন বি সি এ বি সি ও সি এন এন তাকে কাঠি করতে থাকে। বাম ডান দুই মিডিয়ার i উইন উইন।
তাই বলছিলাম, ট্রাম্পকে যতটা ভগবান ভাবেন তার থেকে বড় ভগবান বিগ মিডিয়া হাউস। ভাইরাস যেমন চায় না তার হোস্ট মরে যাক বিগ মিডিয়াও চায় না মার্কিন দেশে সিভিল ওয়ার।
তবে ট্রাম্প সত্যি টিভি খুলে ফক্স এর সাথে কমপিট করলে দেখার হবে কি হয়।
অভ্যু, বুঝলে সে অনেককাল আগের কথা, 'নাস্তিক' হোস্টেলে থেকেও ভাব জমেছিল এক সাধুর সঙ্গে, কথা বলে দেখলাম তিনি আমার থেকেও বেশি নাস্তিক। নাম এখন বলছিনা, এখন তিনিও বেশ নামী হয়ে গেছেন।তা তাঁর সঙ্গে কথা বলতে গেলে চার অক্ষরও দিব্যি বলতাম, মুচকি হাসিতে বুঝতাম তাঁর বিশেষ অসুবিধে হচ্ছেনা। তা সেই সাধু ইন্টারভিউয়ের ছলে ফেলে দিয়েছিলেন সোজা রঙ্গনাথানন্দর সামনে, উজাড় করে যত কথা পেড়ে ফেলেছিলাম, সব শুনে বলেছিলেন আবার পড়াশোনা করে চার বছর পরে আসতে। অভেদানন্দর পরে সবথেকে পন্ডিত সাধু, এভাবেই আমাকে ফুটিয়ে দিয়েছিলেন। তারপর আর কাউকে মনে ধরেনি। এখন হাত কামড়াই, না ঘরকা না ঘাটকা হয়ে।
একটা কথা ওনার মিলে গেছে, 'তুমি কিছুতেই স্থির হতে পারবেনা। সারাক্ষণ ঘুরে মরবে।'
রঞ্জনবাবু, ও এলেবেলে, শেখরদার বিদায়ী সম্ভাষণ শুনতে আগ্রহী হয়েছেন জেনে ভাল লাগল।
এইটা এদের নিমন্ত্রণপত্র:
"The New Zealand India Research Institute warmly invites you to the Valedictory Lecture scheduled on Thursday, 26 November 2020 at 05.30-06.30 pm by our outgoing Director, Emeritus Professor Sekhar Bandyopadhyay on 'India Studies in New Zealand: Achievements and Challenges' with Associate Professor Sita Venkateswar (Massey University) as the Commentator and Dr. Manjeet Pardesi (Victoria University of Wellington) in the chair. "
ইত্যাদি
The lecture can be attended via zoom, register at:
https://vuw.zoom.us/webinar/register/WN_2jFheN6GTt63ycpYfFA7NA
২৬শে নভেমবর, নিউজিল্যাণ্ড সময় বিকেল ৫:৩০ টা মানে ভারতীয় সময় সকাল ১০টা | মনে হয় না খুব অসুবিধে হবে। তবে রেজিস্ট্রেশনটি করে রাখবেন, আর Zoom নামের সফটওয়্যারটি ইনস্টল করা থাকলে ভাল হয়। এই ওয়েবসাইটটিতে বিশদ জানতে পারবেন,
ব, হ্যাঁ, কতোজনই যে এরকম এদিক ওদিক চলে যাচ্ছে, তারা এমনকি কোন রেকর্ডেও থাকবে না। আসলে আজ সকালে খবরটা শুনে একটু চমকে গেছিলাম, ভাবতেই পারিনি ভদ্রলোক এরকম আচমকা চলে যাবেন।
এই ঘটনাটা শুনেছি। হোয়াইট হাউসে এক সাংবাদিক সম্মেলনে আফটার পার্টি তে সাংবাদিক দের সামনে ওবামা নাকি ট্রাম্পকে মক করেছিল। ডন দা খচে একশা। বললো প্রেসিডেন না হয়ে আর হো হা তে ঢুকবো না।
https://en.wikipedia.org/wiki/Donald_Trump_2000_presidential_campaign
লোকে বলে এইটা ওবামা না করলে ট্রাম্প ভোটে দাঁড়াতো না।
ট্রাম্প তো অরিজিনাল বার্থার।
aka | 2600:1005:b10d:638a:e56b:1b82:294b:5e5e | ২৩ নভেম্বর ২০২০ ২২:৫১465945
ট্রাম্পকে খুঁচিয়েছে ওবামা।
-------------------------
করেসপন্ডেন্স ডিনারে? ঃ)
স্মার্টম্যাটিকের গল্পটা জাস্ট বানানো। যে সিডনি পাওয়েল এই গল্প বানিয়েছিল, তাকে তো রুডি জুলিয়ানি পর্যন্ত ডাম্প করে দিয়েছে। কারণ কোনও প্রমাণই নেই। টুইট বা প্রেস কনফারেন্সে মিথ্যা কথা বলা এক জিনিস। কোর্টে সেসব বললে পার্জারির মুখোমুখি হতে হচ্ছে। এই কারণেই ট্রাম্প ক্যাম্পেইন প্রায় সব ইলেকশান ফ্রডের কেস উইথড্র করে নিয়েছে। এখন দেখার যে আজকে মিশিগানে কি হয়।