৪৮ সেকেন্ড থেকে ১ মিনিট ১১ সেকেন্ড অবধি।
সমাধি মানে কবর না, সমাধি হওয়া। অর্থাৎ ভর এ পড়ার মতন ব্যাপারটা, কাঠ হয়ে যাওয়া, সেইটা।
সুকৃতী মানে সক্রেতিসের ব্যাপারটা একটু দেখবেন তো মশাইরা, রামকৃষ্ণের সঙ্গে মিল দেখা যায় সমাধির ব্যাপারটায়, এটা কি চেক করা যায়? মানে আপ্লাতুন অর্থাৎ কিনা প্লেটো কি এসব লিখে গেছিলেন? হৃষ্টপটল অর্থাৎ কিনা আরিস্তোতলই বা এই ব্যাপারে কী বলেছেন?
সৌমিত্র ভালো অভিনেতা ছিলেন, সংস্কৃতিমনস্ক ছিলেন, সুখ দুঃখ মিলিয়ে একটা পরিপূর্ণ জীবন যাপন করেছেন। মৃত্যু কিছুটা দুঃখের কিন্তু যদি ওনার জীবনটাকে উদযাপন করা যায় সেটা ভালো ব্যপার।
দেকর্তে উপলক্ষে রন্জনদার এই মন্তব্যের বিরোধিতা করতেই হচ্ছে। আক্ষরিক অর্থে না নেবার কি হল? এই আমাকেই দেখুন না - তিন পেগ হুইস্কি না পড়লে নতুন দার্শনিক চিন্তারা মাথায় আসতেই চায় না! দেকার্তে উনুনের মধ্যে বসে আর সক্রেটিস বরফে দাঁড়িয়ে দর্শনচর্চা করতেন - এ খুবই সম্ভব।
তবে এই দেকার্তে জীবনী পড়ে নিজের সাথে এত মিল পাচ্ছি - ভীষনই মোটিভেশানাল। এইরকম কুঁড়ে ও প্রেমিক মানসিকতার লোকেরাও দামি দামি চিন্তা করে ফেলতে পারে - ভেবেই শিহরণ জাগছে!
এক্রোনিম চর্চা
---
MAGA (Make America Great Again) is a campaign slogan which is used in American politics and was popularized by Donald Trump in his successful 2016 presidential campaign. Ronald Reagan used the similar slogan "Let's Make America Great Again" in his successful 1980 presidential campaign. Bill Clinton also used the phrase in speeches during his successful 1992 presidential campaign and used it again in a radio commercial aired for his wife Hillary Clinton's 2008 presidential primary campaign.
---
BLM (Black Lives Matter) is a decentralized political and social movement advocating for non-violent civil disobedience in protest against incidents of police brutality and all racially motivated violence against black people. In July 2013, the movement began with the use of the hashtag #BlackLivesMatter on social media after the acquittal of George Zimmerman in the shooting death of African-American teen Trayvon Martin 17 months earlier in February 2012.
---
POTUS - President of the United States
SCOTUS - Supreme Court of the United States
FLOTUS - First Lady of the United States
The earliest recorded use any variant of -OTUS is from 1879, when SCOTUS (Supreme Court of the United States) appeared in a book titled The Phillips Telegraphic Code for the Rapid Transmission by Telegraph.
মিশিগানের ট্রাম্প ক্যাম্পেন যেসব এফিডেবিট পেয়েছে তা হল -
যারা কাউন্টিং করছিল, তাদের ঘাড়ের উপর ট্রাম্প পোল ওয়াচারদের দাঁড়াতে দেয় নি।
একজন মহিলা পোল ওয়াচার অভিযোগ করেছেন একজন তাঁকে বলেছে হে ক্যারেন, গো ব্যাক টু সাবার্ব। তাতে তাঁর ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে।
কেউ BLM টিশার্ট পরেছিল। তাতে ট্রাম্প সাপোর্টাররা ইন্টিমিডেটড ফিল করেছে।
প্রচুর মিলিটারি ভোট বাইডেনের দিকে গেছে। ট্রাম্প পোল ওয়াচাররা সেটা বিশ্বাস করতে পারছে না।
এইসব এফিডেবিটের ভিত্তিতে স্টেটের সার্টিফিকেশান বন্ধ করতে হবে। এইটা ট্রাম্প ক্যাম্পেনের দাবী।
ট্রাম্প ভক্ত। মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন।
মাগা পার্টি হওয়া আমাদের কারোর কম্ম নয়। ওর জন্য যে পরিমাণ ঘৃণা পুষতে হয় সেসব আমাদের মতন মাছ ভাত খাওয়া লোকেদের পক্ষে সম্ভব নয়।
ট্রাম্পকে গদি ছাড়তেই হবে। কিন্তু হি হ্যাজ টু গো অ্যাজ উইনার।
মাগা পার্টি বোলে তো?
বহু ট্রাম্পভক্ত এফিডেভিট দিয়েছে। অনেকে বোধয় জানেনা যে এফিডেফিটে মিথ্যা বললে য্হামেলা হতে পারে। তাই চেপে ধরলেই সব পাল্টে ফেলছে। অনেকে এফিডেফিটে নিজেদের অপছন্দের জিনিস লিখেছে। যেমন কয়েকজন কাউন্টিং অফিশিয়াল নাকি ট্রাম্পের পক্ষে ব্যালট দেখে চোখ ঘোরাচ্ছিলো। একজন দেখেছে যে প্রচুর মিলিটারি ব্যালট বাইডেনের পক্ষে।
ট্রাম্পকে নিয়ে তো চিন্তা নয়। ইলেক্শান হেরে গেছে। টুইটারে আর মিডিয়াতে যতই লাফাক না কেন, কোর্টে কোনও অভিযোগই ধোপে ঠিকছে না। প্রচুর সিরিয়াস অভিযোগ, কিন্তু সেসব নিয়ে কোর্টেই যাচ্ছে না। কারণ প্রমাণ নেই।
আসল চিন্তা হল ট্রাম্পভক্তদের নিয়ে। গত ইলেকশানের পর বলা হত যে দেশের ১৫-২০% লোক ট্রাম্প ভক্ত। ট্রাম্প ভোটার মানেই ভক্ত নয়। এখন ট্রাম্প ভোটার অথচ ভক্ত নেয়, এমন লোক খুবই কম রয়ে গেছে। এই ইলেকশানে ৭ কোটি ৩০ লাখ লোক ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছে। এদের মধ্যে অনেকেই বন্দুকধারী আর বড় অংশ মনে করে যে ইলেকশানে কারচুপি হয়েছে।
কারণ রাইট উইঙ্গ মিডিয়া, পুরো জিওপি, আর ট্রাম্প নিজেই সারাক্ষণ এই মিথ্যা ছড়িয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন উদ্দেশ্যে। সেদিন লরা ইঙ্গ্রাম একটা শো করেছে, যেখানে অভিযোগকারিনীর আইডেন্টিটি লুকিয়ে রাখা হয়েছে। অথচ অভিযোগগুলো খুবই চাইল্ডিশ। এইখানে একটা ভ্যান দেখা গেছিলো, ওখানে কতগুলো লোক খাম নিয়ে কিসব করছিল, সেইখানে একজন বিএলেম লেখা টিশার্ট পড়ে ছিল। এইসব আরকি। টাকার কার্লসন একদম নাম ধাম দিয়ে বললো যে অমুকে কতবছর আগে মারা গেছে কিন্তু এখনও ভোট দিচ্ছে। দেখা গেলো সেই ভদ্রলোকের স্ত্রী ভোট দিয়েছেন। অথচ এইটা যে ভুল বলেছি বলে ফক্স নিউজ স্বীকার করে নেবে, সেটা করেনা।
ফলে মিথ্যা অভিযোগের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। প্রমান চাইলেই সেসব ফুরুত করে উড়ে যায়। তারপরে ফেক নিউজ আর ডীপ স্টেটের মিথ্যা গল্প শুনতে হয়। নতুন মিথ্যা হল যে সিআইএ নাকি আমেরিকার ইলেকশানে বাইডেনকে জিতিয়ে দিয়েছে।
প্রসঙ্গত একজন ট্রাম্প ভোটারকে ধরা হয়েছে অন্যের নামে ভোট দেওয়ার জন্য।
বেধরক ক্যালানো হোক
এদ্দরা এলেবেলের জ্ঞান সম্পর্কে কিছু বলা হয় নাই! কেবল আম্রা-ওরা পলিটিক্স এর দিকে ইঙ্গিত করা হইয়াছে।
(আমি কিনা জটিল কবিতা লিখি , তাই সাথে মানেবই ও ধরিয়ে দিই )
জানেন তো, যত দিন যাচ্ছে মনে হচ্ছে এলেবেলে আসলে মাগা পার্টির বঙ্গীয় রূপ।
বড়েস, ট্রাম্প সায়েব কী বলছেন? গদি কি আদৌ ছাড়বেন ?
আর যত দোষ সুবোধের! কেন বাওয়া দুজনেই তো কৃষ্ণনাগরিক!!
পাল্টি খাওয়ার পারফেক্ট টাইমিং!
Belle Vue Clinic
বেলাশেষের সিরিয়াল মেকারের সঙ্গে আরও খান পাঁচেক সিনেমা করার দায় নেই তাঁর? শিবু তো দেখলাম গদগদ!
মৃতদেহ দু-ঘন্টা পরে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হয়? সেখানে মাইকে ঘোষণা হয়? চিফ সেক্রেটারি রাস্তায় হাঁটে?এর আগে কেউ মারা যাননি? এই দৃশ্য অভিনীত হয়েছে? সরকারের টাকায় চিকিচ্ছে করাব আর তিনোর ছেলেরা রাস্তায় হাঁটবে না! হাঁটবে বিমান-সুজন!! আমাদের লোক বলে!!!
আমি কথা বললেই বিতর্ক হবে। কারণ ঋত্বিক! গুরুর অনেকের আবার তীব্র অ্যালার্জি!!
তো তাঁর একটি বক্তব্য --- অভিনেতারা আমার কাছে রোবট মাত্র। তার বেশি কিছু নয়। কারণ সিনেমার কম্পোজিশনের মধ্যে মানবজীবনের ঘটনাবলী ঘটতে থাকে, অভিনেতা এগুলোর মধ্যে আছে। কিন্তু এগুলোর তাৎপর্য অনুধাবনের জন্য শিল্পের গভীরে অনুপ্রবিষ্ট হওয়ার মতো মানসিক প্রস্তুতি তাদের থাকে না।
বামেরা কিভাবে শোক পালন করবে ওটা তাদের ব্যাপার। কিন্তু কাল না হাঁটলে আরেকদল বামেদের মুন্ডুপাত করত। ধান্দাবাজের অভাব নেই। তিনোতে ঝাঁপানোর আগে সুবোধ কবি "মল্লিকার মৃত্যুর পরে বামেরা কেহ আসে নাই" বলে কাঁচা মিথ্যের ঢাক পিটিয়েছিলেন। তাতে অনেকেই হুক্কা-হুয়া করে যোগ দিয়েছিল।
"এবিপির অ্যাঙ্গেল" খবরে কাগজে আছে। টিভির দরকার নেই।
"এই জঘন্য লাশের রাজনীতি"-একান্তই আপনার শব্দচয়্ন। হাজার মানুষও হেঁটেছিল। আপনি অনেক ইস্যু ঘেঁটে একটা ঘন্ট বানাচ্ছেন। প্রত্যেকটারই উত্তর দেওয়া যায়। কিন্তু সৌমিত্রর মরদেহকে "লাশ" হিসেবে মানা যাচ্ছেনা।
বেলাশেষে যদি সিরিয়াল হয় তো সে দায় পরিচালকের, - সৌমিত্রর নয়।
আমি দৈনিক গণশক্তি পড়িনা - ওটা একটা দলের কাগজ।
সৌমিত্র কোনদিন নিজেকে শম্ভু মিত্রর সঙ্গে তুলনা করেননি। এবারে আপনি ডন কিহতোর চরিত্রকে মনে করাচ্ছেন।
কালকে পন্কজ ত্রিপাঠীর একটা কথা শুনলাম। তিনি বললেন যে সিনেমা পুরোপুরি ডিরেক্টরস মিডিয়াম। অভিনেতাদের খুবই কম অবদান। অথচ সিনেমার অভিনেতাদের সবাই চেনে, পরিচালকদের সেভাবে চেনেনা। অন্যদিকে স্টেজ হল অভিনেতাদের মিডিয়াম। অথচ সেখানে অভিনেতাদের কেউ চেনেনা, পরিচালকদের সবাই চেনে।
টেকনিকালি সত্যজিত রায়ের ধারে কাছে দুনিয়াতে খুব কম ডিরেক্টর ছিলেন বা আছেন। অনবদ্য। যেসব ব্যাপারগুলো সবাই দেখে থাকে যেমন লাইটের কাজ (এইটাতে বোধয় সত্যজিত রায় সবার উপরে), ক্যামেরার পজিশানিং, এডিটিং, মেকাপ-কস্টিউম, শব্দের ব্যবহার, কাস্টিং সবেতেই তিনি পারদর্শী ছিলেন। বিশেষ করে ঐ সীমিত বাজেটের মধ্যে। এই ক্ষমতা খুব কম পরিচালকের আছে।
এর মানে কিন্তু আমি অন্য কোনও পরিচালককে কম বলছিনা। ঋত্বিক ঘটকের ট্যালেন্ট বোধয় আমার মতন সিনেমা অনুরাগীরাও কিসুই বুঝে উঠতে পারিনি। এইসব পরিচালকরা আমাদের ভাষায় সিনেমা করেছেন, আমাদের শহরে কাজ করেছেন বলেই হয়তো আমরা খুব সহজে এঁদেরকে যাখুশি তাই বলে দিই। ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানী, আমেরিকাতে জন্মালে ভগবান বলে পুজো করতাম।
হিরো তো অনেকেই হয়। অভিনেতা কজন হয়ে উঠতে পারে। বহু হিরো হিরৈন থাকে, যারা কালের নিয়মে শেষ হয়ে যায়। রুপ যৌবন চলে যেতেই, পরের প্রজন্মের কাছে তাদের আর সেরকম কোনও দাম থাকেনা। কিন্তু যাঁরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে সফল ভাবে কাজ করে যান, তারা সেটা করতে পারেন নিজেদের অভিনয় ক্ষমতায়। সৌমিত্রবাবু করে যেতে পেরেছেন সফলভাবে। একাধিক মাধ্যমে।
সৌমিত্রের উছিলায় যদি প্রবীণ রাজনীতিবিদ রা বহু মাস পর কোনো জমায়েতে হাজির হতে পারেন , একে অন্যের সাক্ষাৎ পান , কথাবার্তা হয় একটা সেমি অরাজ নৈতিক পরিবেশে , এই করোনার টেনশনে সেটাও তাদের জন্য যে মোরাল বুস্টার হতে পারে সেটা ৬৫ + রা বোঝে l
মানে কানে কানে বলেননি। সবার সামনেই তো বলছেন দেখছি। :))